শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১১, রবিবার, ০৪ মে, ২০২৫

ট্রাম্পের দ্বিতীয় ১০০ দিন : শুরু হচ্ছে কঠিন সময়

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ট্রাম্পের দ্বিতীয় ১০০ দিন : শুরু হচ্ছে কঠিন সময়

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তার মেয়াদের প্রথম ১০০ দিনে নজিরবিহীন গতিতে নির্বাহী আদেশ জারি করে নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিগুলো বাস্তবায়নের পথে অগ্রসর হয়েছেন। লক্ষ্য ছিল সরকারি ব্যয় কমানো, প্রশাসনের কাঠামো সংকোচন করা ও আন্তর্জাতিক পরিসরে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা পুনর্গঠন।

তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ট্রাম্পের জন্য এখন শুরু হচ্ছে আসল চ্যালেঞ্জ। নিজেকে ‘ডিলমেকার-ইন-চিফ’ হিসেবে পরিচয় দেওয়া এই প্রেসিডেন্টকে এবার তার নীতিগুলো আইন আকারে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। এর জন্য প্রয়োজন কংগ্রেসে রিপাবলিকানদের মধ্যে দৃঢ় ঐক্য এবং কার্যকর সমন্বয়।

ফ্রাঙ্কলিন টেম্পলটন ইনস্টিটিউটের প্রধান বাজার বিশ্লেষক স্টিফেন ডোভার এক স্মারকে বিনিয়োগকারীদের উদ্দেশে বলেন, “ট্রাম্পের প্রথম ১০০ দিন গতি ও প্রভাবের দিক থেকে ছিল অত্যন্ত চমকপ্রদ। কিন্তু এখন শুরু হচ্ছে কঠিন ধাপ।”

তিনি বলেন, “পরবর্তী ১০০ দিনে আইন প্রণয়ন, বাজেট ঘাটতি মোকাবিলা এবং রাজনৈতিক ঐক্য গড়ে তোলা হবে মূল চ্যালেঞ্জ। এর জন্য কংগ্রেসকে কার্যকর ভূমিকা রাখতে হবে এবং জোট গঠন করতে হবে।’

নির্বাহী ক্ষমতার সীমাবদ্ধতা

ট্রাম্প প্রথম তিন মাসে অভিবাসন, সাংস্কৃতিক প্রশ্ন ও সরকারি ব্যয়ের বিষয়ে ১৪০টির বেশি নির্বাহী আদেশ জারি করেন। তবে ওভাল অফিসের নির্বাহী ক্ষমতা একতরফা হলেও সীমাবদ্ধ; বিশেষ করে বাজেটসংশ্লিষ্ট বা দীর্ঘমেয়াদি সংস্কার কার্যকর করতে হলে কংগ্রেসে আইন পাস করাতে হয়।

সীমান্ত নিরাপত্তা, কর সংস্কার ও জ্বালানি উৎপাদনুসংক্রান্ত ব্যাপক কর্মসূচি বাস্তবায়নে এখন তাকে হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভস ও সিনেটে সংখ্যাগরিষ্ঠ রিপাবলিকানদের নিয়ে ঐক্য গড়তে হবে। কিন্তু অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা ও অভিবাসননীতি ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্য নিয়ে গণমত খারাপ হওয়ায় ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা হ্রাস পাচ্ছে, যা এই কাজে জটিলতা সৃষ্টি করছে।

একতরফা আদেশ টেকসই নয়

কংগ্রেসের বাইরে জারি করা নির্বাহী আদেশ যেকোনো ভবিষ্যৎ প্রেসিডেন্ট বাতিল করতে পারেন। এ ছাড়া এসব আদেশ বিভিন্ন আদালতে আইনি চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে, যা ট্রাম্পের পূর্ববর্তী মেয়াদে বহুবার দেখা গেছে।

বিশ্লেষকরা মনে করছেন, টেকসই প্রভাব রাখতে হলে ট্রাম্পকে এখন রাজনৈতিক ঝুঁকি ও ঐকমত্যের রাজনীতি করতে হবে, যা এতদিন তার দরকার হয়নি।

‘দ্য আর্ট অব দ্য ডিল’ বইয়ের লেখক ট্রাম্প তার আগের (২০১৭-২০২১) মেয়াদে বিতর্কিত অনেক বিষয়ে আইন পাসে সফল হননি। যদিও সেই সময়ে ইসরায়েল ও আশপাশের কয়েকটি আরবদেশের মধ্যে শান্তিচুক্তি (আব্রাহাম অ্যাকর্ডস) ও কানাডার সঙ্গে একটি বাণিজ্য চুক্তি করেছিলেন (যেটি পরে নিজের আরোপিত শুল্কে ক্ষতিগ্রস্ত হয়)।তবে ‘অবামাকেয়ার’ নামের স্বাস্থ্য বীমা আইন বাতিল করতে ব্যর্থ হন এবং উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের সঙ্গে একাধিক বৈঠক করেও কোনো চুক্তিতে পৌঁছতে পারেননি।

রিপাবলিকান ভাঙনে জটিলতা

প্রথম ১০০ দিনে কংগ্রেস মাত্র পাঁচটি বিল আইনে পরিণত করতে পেরেছে—যা আধুনিক সময়ের মধ্যে সবচেয়ে কম।

এখন রিপাবলিকানরা আগামী ৪ জুলাই পর্যন্ত সময়সীমা নির্ধারণ করেছে—যার মধ্যে ট্রাম্পের ২০১৭ সালের করছাড় আরো একবার কার্যকর করা এবং শ্রমিকদের বোনাস, অতিরিক্ত সময়ের আয় ও সামাজিক নিরাপত্তা কর বাতিলের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের পরিকল্পনা রয়েছে।

কিন্তু সমস্যা হলো—এই প্রস্তাবিত করছাড়ের সম্ভাব্য ব্যয় আগামী ১০ বছরে প্রায় ৫ ট্রিলিয়ন ডলার বলে মনে করা হচ্ছে। কংগ্রেসে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অল্প থাকায় প্রায় নিখুঁত ঐক্য ছাড়া আইন পাস অসম্ভব।

সংরক্ষণশীলরা ব্যয় সংকোচ ছাড়া করছাড়ে রাজি নন, আর মধ্যপন্থীরা, যাদের সামনের বছরের মধ্যবর্তী নির্বাচনে টিকে থাকতে কঠিন লড়াই করতে হবে—তারা নিম্নআয়ের মানুষের জন্য বরাদ্দ মেডিকেইড স্বাস্থ্যবীমা কমানোর বিরোধিতা করছেন।

সময়ের সঙ্গে পাল্লা

অ্যান্ড্রু কনেস্কাস্কি, ২০১৭ সালের কর সংস্কার আলোচনার অন্যতম প্রধান রিপাবলিকান কৌশলবিদ, বলেন, পরবর্তী ১০০ দিন অনেক বেশি জটিল হবে।

তিনি আরো বলেন, ‘করনীতি নিয়ে আলোচনায় আসল বিষয় হলো গণিত। রাজনীতিবিদরা যতই তা চান না কেন অঙ্কের নিয়ম ভাঙা যায় না। সবাইকে খুশি করে এমন হিসাব মেলানো খুব কঠিন হবে।’

এদিকে সময়ও দ্রুত শেষ হয়ে আসছে। ২০২৬ সালের কংগ্রেস নির্বাচনে কয়েকটি সুইং জেলা নির্ধারণ করে দেবে কে সংখ্যাগরিষ্ঠ হবে। ফলে ট্রাম্পের আইন পাস করানোর ক্ষমতা আগামী বছর আরো সংকুচিত হতে পারে।

তিনি বর্তমানে সিনেটের একটি বিশেষ পদ্ধতি ‘রিকনসিলিয়েশন’-এর ওপর নির্ভর করছেন, যার ফলে নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ হলে ডেমোক্র্যাটদের সহায়তা ছাড়াই আইন পাস সম্ভব।

এটি তার জন্য জরুরি, কারণ হাউসের ডেমোক্র্যাট নেতা হাকিম জেফরিজ ট্রাম্পের নীতিকে ‘অমানবিক’ ও ‘যুক্তরাষ্ট্রের মূল্যবোধবিরোধী’ বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, এই এজেন্ডা ‘মাটির নিচে পুঁতে ফেলা হবে, যাতে তা আর কোনো দিন পুনরুজ্জীবিত না হয়।’

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
নর্ড স্ট্রিমে বিস্ফোরণ, ইতালিতে ইউক্রেনীয় নাগরিক গ্রেপ্তার
নর্ড স্ট্রিমে বিস্ফোরণ, ইতালিতে ইউক্রেনীয় নাগরিক গ্রেপ্তার
ট্রাম্পের হুমকির মুখেই রাশিয়াকে বাণিজ্য বৃদ্ধির আহ্বান ভারতের
ট্রাম্পের হুমকির মুখেই রাশিয়াকে বাণিজ্য বৃদ্ধির আহ্বান ভারতের
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতের পর প্রথম সামরিক মহড়া ইরানের
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতের পর প্রথম সামরিক মহড়া ইরানের
আইসিসির চার কর্মকর্তার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা
আইসিসির চার কর্মকর্তার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা
আট মামলা জামিন পেলেও এখনই মুক্তি পাচ্ছেন না ইমরান
আট মামলা জামিন পেলেও এখনই মুক্তি পাচ্ছেন না ইমরান
জামিন পেলেন ইমরান খান, মুক্তির বিষয়ে যা জানা গেল
জামিন পেলেন ইমরান খান, মুক্তির বিষয়ে যা জানা গেল
ভেনিজুয়েলা উপকূলের কাছে তিনটি যুদ্ধজাহাজ পাঠাল যুক্তরাষ্ট্র
ভেনিজুয়েলা উপকূলের কাছে তিনটি যুদ্ধজাহাজ পাঠাল যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে একরাতে ছয় শতাধিক ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ রাশিয়ার
ইউক্রেনে একরাতে ছয় শতাধিক ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ রাশিয়ার
নতুন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালিয়েছে ইউক্রেন : জেলেনস্কি
নতুন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালিয়েছে ইউক্রেন : জেলেনস্কি
যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি হতে পারে উত্তর কোরিয়ার গোপন সামরিক ঘাঁটি
যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি হতে পারে উত্তর কোরিয়ার গোপন সামরিক ঘাঁটি
মার্কিন ভিসা ইস্যু নিয়ে নতুন বার্তা দিল দূতাবাস
মার্কিন ভিসা ইস্যু নিয়ে নতুন বার্তা দিল দূতাবাস
গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা
গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা
সর্বশেষ খবর
বিভাজনের রাজনীতি নয়, ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে : মির্জা ফখরুল
বিভাজনের রাজনীতি নয়, ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে : মির্জা ফখরুল

এই মাত্র | রাজনীতি

কিশোরগঞ্জে গাঁজাসহ তিনজন গ্রেফতার
কিশোরগঞ্জে গাঁজাসহ তিনজন গ্রেফতার

১৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিজু হত্যার ঘটনায় ১২ পুলিশসহ ২০ জনের বিরুদ্ধে মামলা, সিআইডিকে তদন্তের নির্দেশ
সিজু হত্যার ঘটনায় ১২ পুলিশসহ ২০ জনের বিরুদ্ধে মামলা, সিআইডিকে তদন্তের নির্দেশ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নর্ড স্ট্রিমে বিস্ফোরণ, ইতালিতে ইউক্রেনীয় নাগরিক গ্রেপ্তার
নর্ড স্ট্রিমে বিস্ফোরণ, ইতালিতে ইউক্রেনীয় নাগরিক গ্রেপ্তার

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
দিনাজপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা হতে পারে রবিবার : ইসি সানাউল্লাহ
সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা হতে পারে রবিবার : ইসি সানাউল্লাহ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বোয়ালখালীতে পিস্তলসহ তিনজন গ্রেফতার
বোয়ালখালীতে পিস্তলসহ তিনজন গ্রেফতার

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাকৃবিতে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালিত
গাকৃবিতে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালিত

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহিলা সমিতিতে লালনের "বারামখানা"
মহিলা সমিতিতে লালনের "বারামখানা"

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

গোপালগঞ্জে অবৈধ জাল পুড়িয়ে ধ্বংস
গোপালগঞ্জে অবৈধ জাল পুড়িয়ে ধ্বংস

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে অবৈধ ড্রেজার মেশিন জব্দ
পঞ্চগড়ে অবৈধ ড্রেজার মেশিন জব্দ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাপানের আকাশে চাঁদের মতো উজ্জ্বল উল্কাপিণ্ড
জাপানের আকাশে চাঁদের মতো উজ্জ্বল উল্কাপিণ্ড

৩১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পাবনায় মাদ্রাসাছাত্র অপহরণ, গ্রেফতার ১
পাবনায় মাদ্রাসাছাত্র অপহরণ, গ্রেফতার ১

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

জিয়াউর রহমানের আমলে বরাদ্দ পাওয়া স্টেডিয়ামের উন্নয়নে কাজ করবো: বাফুফে সভাপতি
জিয়াউর রহমানের আমলে বরাদ্দ পাওয়া স্টেডিয়ামের উন্নয়নে কাজ করবো: বাফুফে সভাপতি

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শ্রেণিকক্ষে চড় মারায় শিক্ষককে গুলি ছাত্রের!
শ্রেণিকক্ষে চড় মারায় শিক্ষককে গুলি ছাত্রের!

৪০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

পরীক্ষা দিতে এসে সাতক্ষীরা সরকারি কলেজে ছাত্রীর মৃত্যু
পরীক্ষা দিতে এসে সাতক্ষীরা সরকারি কলেজে ছাত্রীর মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে গুলিসহ পিস্তল উদ্ধার
সিলেটে গুলিসহ পিস্তল উদ্ধার

৫৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ট্রাম্পের হুমকির মুখেই রাশিয়াকে বাণিজ্য বৃদ্ধির আহ্বান ভারতের
ট্রাম্পের হুমকির মুখেই রাশিয়াকে বাণিজ্য বৃদ্ধির আহ্বান ভারতের

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচল প্লটের দলিল হস্তান্তর
সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচল প্লটের দলিল হস্তান্তর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিস্ফোরণ মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৫ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরণ মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৫ জনকে অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীর জন্য নিরাপদ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক পরিবেশ সৃষ্টি টেকসই উন্নয়ন অর্জনের জন্য অত্যন্ত জরুরি
নারীর জন্য নিরাপদ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক পরিবেশ সৃষ্টি টেকসই উন্নয়ন অর্জনের জন্য অত্যন্ত জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে ‘হানিট্রাপ’ চক্রের পাঁচ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ
যশোরে ‘হানিট্রাপ’ চক্রের পাঁচ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ব্রেক দ্য সাইলেন্স’ কর্মসূচি ঘোষণা জবির আন্দোলনকারীদের
‘ব্রেক দ্য সাইলেন্স’ কর্মসূচি ঘোষণা জবির আন্দোলনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো মৃতপ্রায় তারকার ভেতরের স্তর দেখতে পেলেন বিজ্ঞানীরা
প্রথমবারের মতো মৃতপ্রায় তারকার ভেতরের স্তর দেখতে পেলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটির সিএসই প্রোগ্রামের পরিদর্শন ইউজিসি’র
বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটির সিএসই প্রোগ্রামের পরিদর্শন ইউজিসি’র

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিন দফা দাবিতে দক্ষিণবঙ্গ অচলের হুঁশিয়ারি ববি শিক্ষার্থীদের
তিন দফা দাবিতে দক্ষিণবঙ্গ অচলের হুঁশিয়ারি ববি শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাদারীপুরে শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
মাদারীপুরে শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কামিল পরীক্ষার ফল প্রকাশ
কামিল পরীক্ষার ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের

৬ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা
ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন ইমরান খান, মুক্তির বিষয়ে যা জানা গেল
জামিন পেলেন ইমরান খান, মুক্তির বিষয়ে যা জানা গেল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা
রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু
গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে
ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না
নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?
দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইধিকাকে ‘বাংলার ক্রাশ’ বললেন দেব
ইধিকাকে ‘বাংলার ক্রাশ’ বললেন দেব

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?
আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা
গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন
সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান
সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য
৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো
সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্যাটেলাইট লাগিয়ে সুন্দরবনে ছেড়ে দেওয়া সেই ৫ কুমির নিখোঁজ
স্যাটেলাইট লাগিয়ে সুন্দরবনে ছেড়ে দেওয়া সেই ৫ কুমির নিখোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি
প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা
১২ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান
মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না
এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি সুন্দরী
মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি সুন্দরী

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
গভীর খাদে ব্যাংক খাত
গভীর খাদে ব্যাংক খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর
ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর

রকমারি নগর পরিক্রমা

সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ
ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ

প্রথম পৃষ্ঠা

চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ
চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে
আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে
বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে

নগর জীবন

দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন
দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন
বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন

নগর জীবন

তাক লাগানো জুজুবি বাগান
তাক লাগানো জুজুবি বাগান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ আবদার পূরণ হলো না : ববিতা
শেষ আবদার পূরণ হলো না : ববিতা

শোবিজ

দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন
প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক
ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ
এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিইসি যাচ্ছেন কানাডা
সিইসি যাচ্ছেন কানাডা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও
ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮
উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮

খবর

যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড
যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু
চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা