শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২৩

গাজায় যুদ্ধবিরতির পর কী হবে

ইসরায়েলি আগ্রাসন
প্রিন্ট ভার্সন
গাজায় যুদ্ধবিরতির পর কী হবে

৪৯ দিনের যুদ্ধে ১৪ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনির প্রাণহানির পর শুরু হয়েছে মাত্র চার দিনের যুদ্ধবিরতি, যার প্রথম দিনে গাজায় হামলা-আক্রমণের খবর পাওয়া যায়নি। এই যুদ্ধবিরতি নির্ভর করছে ইসরায়েল-হামাসের বন্দি বিনিময়ের ওপর। ফলে বিরতির মেয়াদ যদি না বাড়ে, তাহলে চার দিন পর কী ঘটবে, সেটিই এখন প্রশ্ন। বিবিসি লিখেছে, গাজা শহরে ইসরায়েলের সামরিক অভিযান সম্ভবত চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। যুদ্ধবিরতি শেষ হলে গাজা নিয়ন্ত্রণে লড়াই আবার শুরু হবে। আর সেটি আরও এক সপ্তাহ বা ১০ দিন ধরে চলতে পারে বলে জানাচ্ছেন ইসরায়েলি বিশেষজ্ঞরা। ইসরায়েলের মুহুর্মুহু হামলার মধ্যে উত্তর গাজা থেকে দক্ষিণে আশ্রয় নিয়েছে লাখো মানুষ। সেখানে থাকতে পারে হামাস যোদ্ধারাও। হামাসের আস্তানা যেখানেই পাবে, সেখানেই আক্রমণ চালাবে ইসরায়েলি বাহিনী। আবার দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু দক্ষিণে অভিযানের ইঙ্গিতও দিয়েছেন।

ফলে ইসরায়েলি বাহিনী যদি দক্ষিণে মনোযোগ দেয়, তবে মানবিক সংকট যে আরও বাড়বে, তাতে সন্দেহ নেই। ইসরায়েল মনে করছে, হামাসের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নেতা ইয়াহা সিনওয়ার ও মোহাম্মদ দেইফ দক্ষিণে কোথাও আছেন। সেইসঙ্গে হামাসের অনেক যোদ্ধা ও জিম্মি ইসরায়েলি নাগরিকরাও সেখান আছে। দেশটি উত্তর গাজায় এত দিন ধরে যা করেছে, যদি সেটি দক্ষিণেও করার সিদ্ধান্ত নেয়, তাহলে পশ্চিমা বিশ্ব- বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান কী হবে, সেটিও একটি প্রশ্ন। গাজায় যুদ্ধবিরতির পর কী হবে : গাজার শত শত মানুষ ঘরবাড়ি ছেড়ে দক্ষিণের আল-মাওয়াসি এলাকার বালুকাময় মাঠে তাঁবু পেতেছে। ফিলিস্তিনে জাতিসংঘের ত্রাণ সংস্থা বলছে, গত ৭ অক্টোবরের পর থেকে গাজার প্রায় ১৭ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে। এদের বেশির ভাগই আশ্রয় নিয়েছে দক্ষিণাঞ্চলে গাদাগাদি করে। সেখানে পরিস্থিতি বেশ ঘোলাটে। ১০ হাজারের বেশি মানুষ আশ্রয় নিয়েছে স্কুল, হাসপাতালে ও তাঁবুতে। শীতকালীন বৃষ্টি ইতোমধ্যে ওই এলাকা ভাসিয়ে দিয়েছে। ফলে দুর্ভোগ আরও চরমে উঠেছে। কয়েক সপ্তাহ ধরে আল-মাওয়াসি এলাকাকে তথাকথিত ‘নিরাপদ এলাকা’ বলছিলেন ইসরায়েলি কর্মকর্তারা। মাওয়াসি মূলত ভূমধ্যসাগরীয় উপকূলের সরু কৃষিভূমি।

কাছেই মিসর সীমান্ত। গত সপ্তাহে খান ইউনিস শরণার্থী শিবিরে বিমান হামলা চালানোর খবর প্রচার করা হয় লিফলেটের মাধ্যমে। সেখানকার বাসিন্দাদের পশ্চিমে সাগরের দিকে সরে যেতে বলা হয়।

বৃহস্পতিবার সোশাল মিডিয়ায় এক পোস্টে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) মুখপাত্র আভিচায় আদ্রাই বলেন, আল-মাওয়াসি গাজাবাসীর জন্য উপযুক্ত জায়গা। কিন্তু যখন এর কাছেই যুদ্ধ চলছে, তখন এই এলাকায় ২০ লাখেরও বেশি মানুষের আশ্রয় নেওয়াটা কতটা বাস্তবসম্মত? সেই সঙ্গে আল-মাওয়াসির পরিবেশই বা কতটা উপযুক্ত? বিবিসি জানিয়েছে, মানচিত্রে ওই এলাকায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা মাঠ, গ্রিনহাউস আর বিক্ষিপ্তভাবে ছড়িয়ে থাকা কিছু বাড়িঘর দেখা গেছে।

ইসরায়েলের হিসাবে ওই এলাকাটি আড়াই কিলোমিটার চওড়া, আর লম্বায় প্রায় ৪ কিলোমিটার। ফিলিস্তিন বিষয়ক ইসরায়েলের প্রাক্তন এক উপদেষ্টা মাইকেল মিলশটাইন বলেন, ‘সেটি সুন্দর আর কার্যকরী জায়গা। কিন্তু বেশ ছোট।’ ফিলিস্তিনে জাতিসংঘের ত্রাণ সংস্থার কমিউনিকেশন ডিরেক্টর জুলিয়েট টুমা বলেন, ‘আল-মাওয়াসি খুব ছোট জায়গা। কিছুই নেই সেখানে। কেবল বালিয়াড়ি আর পামগাছ রয়েছে।’ হাজারো বাসিন্দাদের এমন একটি জায়গায় সরিয়ে নিলে, যেখানে অবকাঠামো নেই, হাসপাতাল নেই, জরুরি আশ্রয় কেন্দ্র নেই- তাহলে বিশাল মানবিক সংকট তৈরি হবে।

 ইসরায়েলি কর্মকর্তারা বলছেন, রাফাহ ক্রসিং থেকে ১০ কিলোমিটারেরও বেশি দূরে আল-মাওয়াসিতে সাহায্য পৌঁছানোর বিষয়টি নির্ভর করবে সহায়তা সংস্থাগুলোর ওপর। তবে বাস্তবে সেটি কীভাবে সম্ভব হবে, সে ব্যাপারে কিছু বলেনি ইসরায়েলি কর্মকর্তারা। গাজাবাসীর জন্য আরও নিরাপদ এলাকা খুঁজতে ইসরায়েলি কর্মকর্তাদের সঙ্গে মার্কিন কর্মকর্তারা আলোচনার চেষ্টা করছেন বলে জানা গেছে। গাজা থেকে আরও দক্ষিণের দাহানিয়া এলাকার কথাও সম্ভবত বিবেচনা করা হচ্ছে। জিম্মিদের মুক্তি চুক্তির শর্তের অধীনে প্রতিদিন গাজায় ২০০ ট্রাক সাহায্য পৌঁছানোর সুযোগ দেওয়ার কথা রয়েছে ইসরায়েলের। আর এখন ইসরায়েল গাজাবাসীর নিরাপদ আশ্রয়স্থলের যে কথা বলছে, তা গত ১৬ নভেম্বর ফিলিস্তিনি বেসামরিক নাগরিকদের সহায়তা প্রদানের সঙ্গে জড়িত ১৮টি জাতিসংঘ সংস্থা ও এনজিওগুলোর প্রধানদের দেওয়া বিবৃতির পুরো বিপরীত। ওই বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আমরা গাজায় কোনো ‘নিরাপদ এলাকা’ তৈরিতে অংশ নেব না, যেগুলো সব পক্ষের চুক্তি ছাড়াই তৈরি করা হয়েছে।’ জাতিসংঘ সংস্থাগুলোর বিবৃতিতে আল-মাওয়াসির নামোল্লেখ না করে বলা হয়, ‘ইসরায়েলের একক প্রস্তাব অনেকের জীবন ঝুঁকির মধ্যে ফেলবে।’ বিবৃতিতে স্বাক্ষরকারী বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান তেদ্রোস আধানম গেব্রিয়াসুস ইসরায়েলের পরিকল্পনাকে ‘দুর্যোগের রেসিপি’ বলে অভিহিত করেছেন। ‘এমন ছোট এলাকায় (আল-মাওয়াসি) এতগুলো মানুষকে একত্র করলে ব্যাপক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হবে। সেখানে তেমন অবকাঠামো কিংবা সেবার ব্যবস্থা নেই।’

এই বিভাগের আরও খবর
জি-২০ সম্মেলন
জি-২০ সম্মেলন
শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ
শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
জম্মুতে মুসলিম শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ
জম্মুতে মুসলিম শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ
মামদানিকে প্রশংসায় ভাসালেন ট্রাম্প
মামদানিকে প্রশংসায় ভাসালেন ট্রাম্প
গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যেও ৩১৮ জনকে হত্যা
গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যেও ৩১৮ জনকে হত্যা
কপ৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
চীনে নতুন ভাসমান দ্বীপ
চীনে নতুন ভাসমান দ্বীপ
শান্তি পরিকল্পনা মেনে নিতে জেলেনস্কিকে আলটিমেটাম
শান্তি পরিকল্পনা মেনে নিতে জেলেনস্কিকে আলটিমেটাম
তুষার ঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য
তুষার ঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য
যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাষ্ট্রের পরিকল্পনায় কাজ করতে প্রস্তুত জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাষ্ট্রের পরিকল্পনায় কাজ করতে প্রস্তুত জেলেনস্কি
সর্বশেষ খবর
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

এই মাত্র | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

২৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার
টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার

৩৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার
মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন
‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব
গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ
ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ
শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান
খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল
সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক
গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা