শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৩২, বুধবার, ২০ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

আজ মানবজাতির শিরোমণি মহানবী মুহাম্মাদ (সা.)-এর জন্ম ও ওফাত দিন

ডা. মুহাম্মাদ মাহতাব হোসাইন মাজেদ
অনলাইন ভার্সন
আজ মানবজাতির শিরোমণি মহানবী মুহাম্মাদ (সা.)-এর জন্ম ও ওফাত দিন

মহানবী (সা.) সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব। তাঁর পবিত্র জন্মও হয়েছে অলৌকিক পন্থায়। তাঁর জন্মে গোটা বিশ্বে আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছে। সৃষ্টি হয়েছে বিপুল উৎসাহ ও উদ্দীপনা। পৃথিবীর ইতিহাসে তিনিই একমাত্র ব্যক্তি, যাঁর স্মরণ সব জাতি, সব যুগে করেছে। কিন্তু কবে এই মহামানব জন্মগ্রহণ করেছেন, তা নিয়ে সব আলোচনা রবিউল আউয়াল মাস ঘিরেই হয়ে থাকে। আজ পবিত্র ১২ রবিউল আউয়াল। ইসলামের ইতিহাসে দিনটি অত্যন্ত তাৎপর্যমণ্ডিত। বিশেষত দু'টি কারণে ১২ রবিউল আউয়াল বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ দিন। প্রথমত, সব ইতিহাসবিদের ঐকমত্য বর্ণনা মতে, এই দিনেই মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) লক্ষ-কোটি ভক্ত-অনুরক্তকে এতিম বানিয়ে এ পৃথিবী থেকে বিদায় নিয়েছেন। 

★মহানবী (সা.)-এর জন্মের তারিখঃ-

৬৩২ খ্রিস্টাব্দের এ দিনে মাত্র ৬৩ বছর বয়সে তিনি ইন্তেকাল করেন। দিনটিকে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী বা সিরাতুন্নবী (সা.) হিসেবে পালন করে আসছে বিশ্বের মুসলমান সম্প্রদায়। একটা সময় আরবজাহান ঘোর অন্ধকারে নিমজ্জিত ছিল। মানুষ হয়ে পড়েছিল বেদিন। তারা আল্লাহকে ভুলে গিয়ে নানা অপকর্মে লিপ্ত হয়ে পড়ে। সর্বত্র দেখা দিয়েছিল অরাজকতা ও বিশৃঙ্খলা।

মারামারি আর হানাহানিতে লিপ্ত ছিল মানুষ। মূর্তিপূজা করত। এ যুগকে বলা হয় ‘আইয়ামে জাহেলিয়াত’। এ থেকে মানুষকে মুক্তি দিতে, তাদের আলোর পথ দেখাতে আল্লাহতায়ালা মুহাম্মদ (সা.)-কে এ পৃথিবীতে পাঠান। পবিত্র কোরআনে বর্ণিত আছে, ‘মহানবীকে সৃষ্টি না করলে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন পৃথিবী সৃষ্টি করতেন না।’ এ কারণে এবং তৎকালীন আরবজাহানের বাস্তবতায় এ দিনের গুরুত্ব ও তাৎপর্য অনেক বেশি। আর খ্রিস্টীয় পঞ্জিকা অনুযায়ী ৫৭১ খ্রিস্টাব্দে মহানবী (সা.) ভূমিষ্ঠ হন। তাঁর জন্ম তারিখ ২০ এপ্রিল। আরবি হিজরি সন অনুযায়ী তাঁর জন্ম তারিখ নিয়ে মতভেদ আছে। কেউ কেউ বলেন, রবিউল আউয়ালের ৮ তারিখ মহানবী (সা.) জন্মগ্রহণ করেছেন। বেশির ভাগ হাদিসবিশারদ একে বিশুদ্ধ বলেছেন। মহানবী (সা.)-এর জীবনীকারদের মধ্যে ইবনে ইসহাক প্রথম সারির জীবনীকার। তিনি বলেন, মহানবী (সা.) হাতিবাহিনীর ঘটনার বছর ১২ রবিউল আউয়াল জন্মগ্রহণ করেছেন। (সিরাতে ইবনে হিশাম, খণ্ড-১, পৃ. ১৫৮)আধুনিক যুগে সিরাত বিষয়ে ‘আর রহিকুল মাকতুম’ নামক গ্রন্থটির বেশ আলোচনা আছে। সেই গ্রন্থে এসেছে : সায়্যিদুল মুরসালিন মক্কায় বনি হাশিমের ঘাঁটিতে সোমবার সকালে ৯ রবিউল আউয়াল জন্মগ্রহণ করেন, যে বছর হাতির ঘটনা ঘটে। সে বছর পারস্য দেশের বাদশাহ আনু শিরোয়ার ক্ষমতা গ্রহণের ৪০ বছর পূর্ণ হয়। (আর রহিকুল মাকতুম, খণ্ড-১, পৃ. ৪৫)

তাফসিরে মা’আরেফুল কোরআন প্রণেতা মুফতি মুহাম্মদ শফি (রহ.) মহানবী (সা.)-এর জন্ম তারিখ সম্পর্কে আরো কিছু অভিমত উল্লেখ করেছেন। তিনি লিখেছেন : এ বিষয়ে সবাই একমত যে নবী করিম (সা.)-এর জন্ম রবিউল আউয়াল মাসের সোমবার দিন হয়েছিল। কিন্তু তারিখ নির্ধারণে চারটি বর্ণনা প্রসিদ্ধ আছে—২, ৮, ১০ ও ১২ রবিউল আউয়াল। এর মধ্যে হাফিজ মুগলতাই (রহ.) ২ তারিখের বর্ণনাকে গ্রহণ করে অন্য বর্ণনাগুলোকে দুর্বল বলে মন্তব্য করেছেন। কিন্তু প্রসিদ্ধ বর্ণনা হচ্ছে ১২ তারিখের বর্ণনা। ‘তারিখে ইবনে আছির’ গ্রন্থে এ তারিখই গ্রহণ করা হয়েছে। গবেষক মাহমুদ পাশা জ্যোতির্বিজ্ঞানের আলোকে ৯ তারিখ গ্রহণ করেছেন। এটি সবার মতের বিপরীত ও সূত্রবিহীন উক্তি। যেহেতু চাঁদ উদয়ের স্থান বিভিন্ন, তাই গণনার ওপর এতটুকু বিশ্বাস ও নির্ভরতা জন্মায় না যে তার ওপর ভিত্তি করে সবার বিরোধিতা করা যাবে। [মুফতি মুহাম্মদ শফি (করাচি) : সিরাতে খাতামুল আম্বিয়া, ইসলামিয়া কুতুবখানা, ঢাকা, ১৯৯৬, পৃষ্ঠা ১৭] 

মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর জন্ম তারিখ নিয়ে বিতর্ক থাকলেও দিন হিসেবে সোমবার সম্পর্কে কোনো মতভেদ নেই। কারণ জীবনচরিতকাররা একমত যে রবিউল আউয়াল মাসের ৮ থেকে ১২ তারিখের মধ্যে সোমবার দিন নবী মুহাম্মদ (সা.)-এর জন্ম। এই সোমবার ৮ অথবা ৯ কিংবা ১২—এটুকুতেই হিসাবের পার্থক্য রয়েছে মাত্র। (ইসলামী বিশ্বকোষ, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ)।

★মিলাদুন্নবী ও সিরাতুন্নবীর মধ্যে পার্থক্যঃ-

নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের পুণ্যময় জন্ম রবিউল আউয়াল মাসের সোমবারে হয় এ ব্যাপারে সবাই একমত। কিন্তু তারিখ নির্ধারণের ক্ষেত্রে বিভিন্ন বর্ণনা পাওয়া যায়। তবে অধিকাংশ আলেমের বর্ণনা হলো, যে বছর বাইতুল্লাহর ওপর আসহাবে ফিলের আক্রমণ হয়, সে বছর রবিউল আউয়াল মাসের ১২ তারিখ সোমবার পৃথিবীর ইতিহাসে এক অনন্য দিন। এদিনে জগত সৃষ্টির উদ্দেশ্যে রাত দিনের বিবর্তনের মূল লক্ষ্য, আদম ও বনী আদমের গৌরব, নুহ আলাইহিস সালামের নৌকার হেফাজতের রহস্য, ইবরাহিম আলাইহিস সালামের দু’আ এবং মুসা ও ইসা আলাইহিস সালামের ভবিষ্যদ্বাণীর জীবন্ত প্রতীক মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়সাল্লাম এ পৃথিবীতে শুভাগমন করেন। (সিরাত গ্রন্থ)‘আসহাবে ফিল’ কারা? আসহাবে ফিল হলো, ইয়েমেনের বাদশা আবরাহা হস্তিবাহিনী নিয়ে বায়তুল্লাহ আক্রমণ করেন। তাদেরকে ‘আসহাবে ফিল’ বলা হয়।

মিলাদুন্নবীর অর্থ হলো নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়সাল্লামের জন্ম আলোচনা। আর সিরাতুন্নবীর অর্থ হলো নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জীবনী আলোচনা করা। মিলাদুন্নবী ও সিরাতুন্নবীর মধ্যে পার্থক্য হলো এই যে মিলাদুন্নবী পালন করলে তাতে শুধু নবীজীর জন্ম আলোচনা পাওয়া যায়। নবীজীর ৬৩ বছরের আলোচনা পাওয়া যায় না। আর সিরাতুন্নবীর আলোচনা করলে তাতে শুধু জন্ম আলোচনা নয় বরং জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত অর্থাৎ নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়সাল্লামের পুরো ৬৩ বছরের আলোচনা পাওয়া যায়। অনেকে না বুঝে নবীর শানে আরো একটি আপত্তিকর কথা বলেন। যারা বলেন মিলাদুন্নবী পালন কর। আর সিরাতুন্নবী বর্জন কর। মিলাদুন্নবী তো পালন করার বিষয় নয়। আর সিরাতুন্নবী পালন করলে অথবা আলোচনা করলে তা উম্মতের জন্য জানারও বিষয়, আলোচনারও বিষয়। নবীকে ভালোবাসা সেটা অনেক দামি কথা। কিন্তু তা যেন অতিরঞ্জিত কিছু না হয়। এদিকে খুব সতর্ক থাকা দরকার। তুমি নবীজীর জন্ম থেকে নবুওয়ত লাভ পর্যন্ত সময়কালের ঘটনাবলি ও অবস্থা জানতে পার। নবুওয়ত লাভের সময় হেজায ও সারাবিশ্বের নৈতিক ও ধর্মীয় অবস্থা জানতে পার। নবুওয়তপ্রাপ্তি থেকে হিজরত পর্যন্ত সময়কালের ঘটনাবলি ও অবস্থা জানতে পার। উল্লেখিত বিষয়গুলো জেনে সে অনুযায়ী আমল কর, তাহলে তুমি খাঁটি উম্মত হতে পারবে। আল্লাহ তায়ালা আমাদের রসুলের অনুসরণ ও অনুকরণ করার তৌফিক দান করুক এবং সে অনুযায়ী আমল করার তৌফিক দান করুন।আমিন।

লেখক: সম্পাদক ও প্রকাশক, দৈনিক স্বাস্থ্য তথ্য 
প্রতিষ্ঠাতা, বাংলাদেশ রোগী কল্যাণ সোসাইটি।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
চলতি বছর হজে গিয়ে মারা গেছেন ৪৪ বাংলাদেশি
চলতি বছর হজে গিয়ে মারা গেছেন ৪৪ বাংলাদেশি
সৌদি থেকে দেশে ফিরেছেন ৭৬ হাজারের বেশি হাজি
সৌদি থেকে দেশে ফিরেছেন ৭৬ হাজারের বেশি হাজি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
হজে ৪৩ বাংলাদেশির মৃত্যু, দেশে ফিরেছেন ৬৬ হাজারের বেশি হাজি
হজে ৪৩ বাংলাদেশির মৃত্যু, দেশে ফিরেছেন ৬৬ হাজারের বেশি হাজি
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
সর্বশেষ খবর
সাগর উত্তাল, কলাপাড়ায় বিরামহীন বৃষ্টিতে বেড়েছে দুর্ভোগ
সাগর উত্তাল, কলাপাড়ায় বিরামহীন বৃষ্টিতে বেড়েছে দুর্ভোগ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শাহীন চাকলাদারের বিরুদ্ধে স্কুল-কলেজের টাকা আত্মসাতের মামলা
শাহীন চাকলাদারের বিরুদ্ধে স্কুল-কলেজের টাকা আত্মসাতের মামলা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাটগ্রাম থানায় হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় আরও দুইজন আটক
পাটগ্রাম থানায় হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় আরও দুইজন আটক

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কোটচাঁদপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ১
কোটচাঁদপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ১

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বৃক্ষরোপণ অভিযানের উদ্বোধন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বৃক্ষরোপণ অভিযানের উদ্বোধন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চীন-নেপাল সীমান্তে ভয়াবহ বন্যা, নিখোঁজ ২৮
চীন-নেপাল সীমান্তে ভয়াবহ বন্যা, নিখোঁজ ২৮

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইছামতি নদীর তীরে নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার
ইছামতি নদীর তীরে নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আকস্মিক বন্যায় নেপালে নিখোঁজ ১৮ জন
আকস্মিক বন্যায় নেপালে নিখোঁজ ১৮ জন

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইম্বলডনে শেষ আটে আলকারাস ও সাবালেঙ্কা
উইম্বলডনে শেষ আটে আলকারাস ও সাবালেঙ্কা

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টিসিবি কার্ডসহ বিভিন্ন দাবিতে রংপুরে ভূমিহীনদের মিছিল সমাবেশ
টিসিবি কার্ডসহ বিভিন্ন দাবিতে রংপুরে ভূমিহীনদের মিছিল সমাবেশ

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা শুরু ২৪ জুলাই, পিএসসির ৪ নির্দেশনা
৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা শুরু ২৪ জুলাই, পিএসসির ৪ নির্দেশনা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আমরা এখনও স্বপদে বহাল, বহিষ্কারের এখতিয়ার নেই : আনিসুল মাহমুদ
আমরা এখনও স্বপদে বহাল, বহিষ্কারের এখতিয়ার নেই : আনিসুল মাহমুদ

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যানকে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ
খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যানকে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে দুই লাখ তাল গাছ গেল কই
রংপুরে দুই লাখ তাল গাছ গেল কই

৫০ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ভারতীয় পেসারের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা
ভারতীয় পেসারের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ তারকাকে ছাড়াই বাংলাদেশ সফরে আসছে পাকিস্তান
পাঁচ তারকাকে ছাড়াই বাংলাদেশ সফরে আসছে পাকিস্তান

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই স্মরণে তরুণদের অংশগ্রহণে আইডিয়া প্রতিযোগিতা
জুলাই স্মরণে তরুণদের অংশগ্রহণে আইডিয়া প্রতিযোগিতা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় প্রাইভেট কারে মিলল হেরোইন, গ্রেপ্তার ৩
বগুড়ায় প্রাইভেট কারে মিলল হেরোইন, গ্রেপ্তার ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক আম্পায়ার শিনওয়ারি আর নেই
আন্তর্জাতিক আম্পায়ার শিনওয়ারি আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট স্থগিত
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে নতুন স্বপ্ন দেখছে চট্টগ্রাম
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে নতুন স্বপ্ন দেখছে চট্টগ্রাম

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ-মিছিল নিষিদ্ধ: ডিএমপি
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ-মিছিল নিষিদ্ধ: ডিএমপি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১১০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১১০ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে প্রকৌশলী হত্যা মামলায় তিনজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে প্রকৌশলী হত্যা মামলায় তিনজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টপ অ্যান্ড টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশ ম্যাচের সূচি প্রকাশ
টপ অ্যান্ড টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশ ম্যাচের সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আশুগঞ্জে সাজাপ্রাপ্ত ৩ চীনা নাগরিক জামিনে মুক্ত
আশুগঞ্জে সাজাপ্রাপ্ত ৩ চীনা নাগরিক জামিনে মুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ
পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় জঙ্গি সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৪ প্রবাসী রিমান্ডে
মালয়েশিয়ায় জঙ্গি সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৪ প্রবাসী রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার
কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার

মাঠে ময়দানে

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ব্রাজিলের শেষ আশা ফ্লুমিনেন্স
ব্রাজিলের শেষ আশা ফ্লুমিনেন্স

মাঠে ময়দানে