শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৭, সোমবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০২১

মানুষের নিরাপত্তায় আল্লাহর বিশেষ বাহিনী

মাওলানা সেলিম হোসাইন আজাদী
অনলাইন ভার্সন
মানুষের নিরাপত্তায় আল্লাহর বিশেষ বাহিনী

বান্দার প্রতি আল্লাহতায়ালার দয়া সম্পর্কে যতই চিন্তা করা যায়, ততই হৃদয়-মন অভিভূত হয়ে পড়ে। কৃতজ্ঞতার সেজদায় নুয়ে আসে মাথা। কোনো এক গভীর রাতে কোরআনের মহাসমুদ্রের বেলাভূমিতে হাঁটছিলাম। হৃদয়ে এক অন্যরকম ভাবের ঢেউ খেলছিল তখন। সুরা রাদ পড়া শুরু করেছি। পড়তে পড়তে ১১ নম্বর আয়াতে এসে চমকে উঠি। আয়াতের শুরু হয়েছে এভাবে, লাহু মুয়াক্কিবাতুন... শব্দটির বাংলা তরজমা যা লেখা ছিল মনে হলো এর গভীরতা আরও বেশি। আয়াতটি সম্পর্কে সে ভাবরাত্রির চিন্তাগুলো পাঠকের সামনে তুলে ধরছি।

আল্লাহ বলছেন, ‘লাহু মুয়াক্কিবাতুন মিন বাইনি ইয়াদাইহি ওয়া মিন খালফিহি ইয়াহফাজুনাহু মিন আমরিল্লাহ। আয়াতের সরল তরজমা করলে দাঁড়ায়, আল্লাহর নির্দেশে মানুষের সামনে এবং পিছনে একদল প্রহরী নিয়োজিত রয়েছে, যাদের একমাত্র দায়িত্ব তার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, তাকে রক্ষা করা।’ সুবহানাল্লাহ।

আয়াতের মুয়াক্কিবাতুন শব্দটি খুবই গভীর তাৎপর্যপূর্ণ। আরবি মুয়াক্কিবাত শব্দের ব্যাখ্যায় আরব মুফাসসিরগণ লিখেছেন ‘মালাইকাতুন’ অর্থাৎ ফেরেশতামন্ডলী। বাংলা অনুবাদকদের কেউ কেউ ফেরেশতারা ছাড়াও ‘প্রহরী’ শব্দটি ব্যবহার করেছেন। উর্দু অনুবাদকদের অধিকাংশই ‘পালাক্রমে আগমনকারী’ শব্দটি উল্লেখ করেছেন। ইংরেজ অনুবাদকদের মধ্যে আবদুল্লাহ ইউসুফ আলী ‘সাকসেশন’ অর্থাৎ ‘ধারাবাহিক বা বিরতিহীনভাবে আগমনকারী দল’ উল্লেখ করেছেন।

আসলে আরবি মুয়াক্কিবাতুন শব্দটি তাকিবুন মাসদার থেকে বাবে তাফয়িল, ইসমে ফায়েলের জামা মুয়ান্নাসের ছিগাহ। শব্দটির অর্থ হলো, পিছনে আসা, ধারাবাহিকতা রক্ষা করা, পালা বদল করা, ক্রমান্বয়ে আসতে থাকা। মৌলিকভাবে আয়াতের অর্থ দাঁড়ায়, ‘সামনে ও পিছন থেকে পালাক্রমে একদল বাহিনী আল্লাহর আদেশে মানুষকে রক্ষা করে যাচ্ছে।’ 

যেহেতু ফেরেশতা আল্লাহর বিশেষ বাহিনী, তাই মুফাসসিরগণ, মুয়াক্কিবাতুন এর ভাবার্থ মালাইকাতুন বা ফেরেশতার দল লিখেছেন। তাছাড়া বুখারিসহ একাধিক হাদিস গ্রন্থ থেকে জানা যায়, রসুল (সা.) বলেছেন, দিনে রাতে এক দল ফেরেশতা বান্দার হেফাজতের জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে নাজিল হয়। এ হাদিসটি মুয়াক্কিবাতুনের অর্থ যে ফেরেশতা এ সম্পর্কে অনেকটা নিশ্চিত করে দিয়েছে।

আরেক দল মুফাসসির মনে করেছেন, ফেরেশতা ছাড়াও আল্লাহর আরও বিশেষ বাহিনী থাকতে পারে, তাই তারা ফেরেশতা না বলে প্রহরী বলেছেন। যেহেতু আয়াতে আল্লাহ ফেরেশতা শব্দটি সরাসরি উল্লেখ করেননি, তাই এ দল মুফাসসিরও মুয়াক্কিবাতুনের অর্থ সরাসরি ফেরেশতা না বলে ব্যাখ্যায় ফেরেশতার কথা এনেছেন।

তৃতীয় দল মুফাসসির যারা ফেরেশতা ও প্রহরীর বদলে আয়াতের শাব্দিক অর্থ ‘ক্রমান্বয়ে আগমনকারী বা পালাক্রমে আগমনকারী দল’ উল্লেখ করেছেন তাদের যুক্তি হলো- মানুষকে হেফাজত করার জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে একদল বাহিনী আল্লাহ নিয়োজিত রেখেছেন, যারা একের পর এক আসতে থাকে। সুতরাং তারা ফেরেশতা কিংবা বিশেষ প্রহরী যাই হোক না কেন, তারা আসলে একদল যেতে না যেতেই আরেক দল এসে দাঁড়িয়ে ডিউটির জন্য থাকে। এর মানে হলো, আল্লাহর নিয়োজিত বিশেষ বাহিনী বা ফেরেশতা সর্বক্ষণ আল্লাহর নির্দেশে বান্দাকে হেফাজত করে যাচ্ছে।

এ আয়াতের ব্যাখ্যায় সব মুফাসসির এক বাক্যে স্বীকার করেছেন, জলে-স্থলে সর্বত্র বান্দা যেন কোনো বিপদের সম্মুখীন না হয় এ জন্য একদল বিশেষ ফেরেশতা আল্লাহ নিয়োজিত রেখেছেন। এ ফেরেশতাদের কাজ হলো, অদৃশ্য ইশারায় বান্দাকে সব ধরনের বিপদাপদ থেকে রক্ষা করা। শুধু তাই নয়, কোনো কোনো মুফাসসির বিশেষ করে ইবনে আব্বাস (রা.) এ কথাও বলেছেন, যেসব বান্দা আল্লাহর গোলামী করে না, আল্লাহর নাফরমানি করে, গোনাহর পর আল্লাহর কাছে তাওবা করে না এবং এ কারণে তার ওপর আজাব অবশ্যম্ভাবী হয়ে পড়ে, এসব বান্দার পক্ষ হয়ে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়ার জন্যও একদল ফেরেশতা আল্লাহ নিয়োজিত করে রেখেছেন। সুবাহাল্লাহ।

মূলত এটা বান্দার জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে একটি বিশাল অনুগ্রহ। অনবরত গোনাহের কারণে আজাব যখন অবশ্যম্ভাবী হয়ে পড়ে, তখন যেন বান্দা তাওবা করার আরও কিছু সুযোগ পায় এ কারণে আল্লাহ নাফরমান বান্দার জন্য দোয়া করতে ফেরেশতা নিয়োজিত করেছেন। আর এভাবেই বান্দাকে আল্লাহর আজাব থেকে বাঁচিয়ে দেন। আয়াতে বলা ‘আমরিল্লাহর’ সূক্ষ্ম রহমানি খেলা এটাই। সুরা শুরার ৩০ নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘তোমাদের ওপর যে বিপর্যয়ই নেমে আসে না কেন, তা আসলে তোমাদেরই কর্মফল। যদিও তিনি অনেক কিছু তোমরা ক্ষমা না চাইলেও এমনিই ক্ষমা করে থাকেন।’

তবে এ কথাও সত্য, বান্দা যদি আল্লাহর হুকুম না মানে, নেয়ামত অস্বীকার করে, বিশেষ হেফাজতে থাকা সত্ত্বেও পাপাচারিতায় লিপ্ত থাকে- তাহলে আল্লাহর আজাব ও পাকড়াও থেকে তাকে কেউ বাঁচাতে পারবে না। তাই আলোচ্য আয়াতের শেষে আল্লাহ বলে দিয়েছেন, ‘নিজের ভিতর থেকে না বদলালে অর্থাৎ দৃষ্টিভঙ্গি না বদলালে আল্লাহ কোনো জাতি বা মানুষের অবস্থা বদলান না। যখন আল্লাহ কোনো জনগোষ্ঠীকে তাদের সামগ্রিক পাপাচার ও অন্যায়ের জন্য শাস্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন, তখন তা রদ করার ক্ষমতা কারও নেই। কারণ আল্লাহ ছাড়া কেউই ওদের রক্ষা করতে পারবে না।’

লেখক : চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ মুফাসসির সোসাইটি।

বিডি প্রতিদিন/আবু জাফর

এই বিভাগের আরও খবর
ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব
ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব
২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
সর্বশেষ খবর
চলতি বছরে নভেম্বরেই এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে বেশি মৃত্যু
চলতি বছরে নভেম্বরেই এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে বেশি মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বরিশাল-ভোলা সেতু নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন
বরিশাল-ভোলা সেতু নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভোক্তা অধিদফতরের অভিযানে জরিমানা
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভোক্তা অধিদফতরের অভিযানে জরিমানা

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় রেলের জমি দখলমুক্ত করতে অভিযান
গাইবান্ধায় রেলের জমি দখলমুক্ত করতে অভিযান

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শীতে চুল পড়া রোধে যা করবেন
শীতে চুল পড়া রোধে যা করবেন

৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৬৫ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৬৫ মামলা

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থানে বেড়েছে লেনদেন
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থানে বেড়েছে লেনদেন

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না কাল
সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না কাল

১৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুয়ালালামপুরে অভিযানে বাংলাদেশিসহ আটক ১২৪ অভিবাসী
কুয়ালালামপুরে অভিযানে বাংলাদেশিসহ আটক ১২৪ অভিবাসী

১৬ মিনিট আগে | পরবাস

সবুজে মোড়া বরজ, তবুও হতাশা কাটছে না পান চাষিদের
সবুজে মোড়া বরজ, তবুও হতাশা কাটছে না পান চাষিদের

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় সাবেক এমপি ফজলে করিম ৩ দিনের রিমান্ডে
হত্যা মামলায় সাবেক এমপি ফজলে করিম ৩ দিনের রিমান্ডে

১৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিঙ্গাপুর থেকে ৫০ হাজার টন চাল কিনছে সরকার
সিঙ্গাপুর থেকে ৫০ হাজার টন চাল কিনছে সরকার

১৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মির্জা ফখরুলকে নিয়ে মেয়ের আবেগঘন পোস্ট
মির্জা ফখরুলকে নিয়ে মেয়ের আবেগঘন পোস্ট

২৩ মিনিট আগে | ফেসবুক কর্নার

মান্দায় পাচারকালে ৬০ বস্তা সার জব্দ
মান্দায় পাচারকালে ৬০ বস্তা সার জব্দ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা
বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন
হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন

৩৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গুজব ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা
গুজব ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের
ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র
শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর
শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ
গোপালগঞ্জে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাইনবোর্ডে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
পাবনায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাইনবোর্ডে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বিয়ার-মদসহ আটক ২
মোংলায় বিয়ার-মদসহ আটক ২

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ শুরু বুধবার, পদক পাবেন ১৫ খামারি
প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ শুরু বুধবার, পদক পাবেন ১৫ খামারি

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সালমান এফ রহমান ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের ১২ একর জমি জব্দ
সালমান এফ রহমান ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের ১২ একর জমি জব্দ

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কঙ্গোতে হামলার তীব্র নিন্দা জাতিসংঘ প্রধানের
কঙ্গোতে হামলার তীব্র নিন্দা জাতিসংঘ প্রধানের

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ