শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৫, মঙ্গলবার, ১৪ মে, ২০২৪

জিলকদ মাসের তাৎপর্য ও গুরুত্ব

আসআদ শাহীন
অনলাইন ভার্সন
জিলকদ মাসের তাৎপর্য ও গুরুত্ব

জিলকদ মাসকে আরবিতে ‘জিলকদ’ বা ‘জুলকদ’ বলা হয়। জুলকদ দুটি শব্দের সমন্বয়ে গঠিত। এক. জু, দুই. কদাহ। জু মানে হলো ওয়ালা, বিশিষ্ট, অধিকারী আর কদাহ মানে হলো বৈঠক, আসন, উপবেশন ইত্যাদি।(আল মিসবাহুল মুনির, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-৫১০)

নামকরণের কারণ

জাহিলিয়াতের যুগে আরবরা এ মাসে যুদ্ধ-বিগ্রহ করাকে হারাম মনে করত এবং অস্ত্র সমর্পণ করত। কেউ কাউকে হত্যা করত না, এমনকি পিতা-পুত্রের হত্যাকারীকেও এ মাসে কিছু বলা হতো না। যেহেতু ওই ব্যক্তিরা এ মাসে হত্যা ও প্রতিশোধ নেওয়া থেকে বিচ্ছিন্নভাবে বিরত ও বসে থাকত, তাই এ মাসের নাম দেওয়া হয়েছে ‘জুলকদ’ অর্থাৎ বসে থাকার মাস। (তাফসিরে তাবারি, খণ্ড-৩, পৃষ্ঠা-৫৭৯)


জিলকদ মাসের বৈশিষ্ট্য

চারটি মহিমান্বিত মাসের মধ্যে জিলকদ

অন্যতম : আল্লাহ তাআলা যে চারটি মাসকে ‘আশহুরে হুরুম’ অর্থাৎ হারাম মাস হিসেবে ঘোষণা করেছেন তার মধ্যে জিলকদ অন্যতম।

আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন, ‘প্রকৃতপক্ষে আল্লাহর কাছে আল্লাহর কিতাবে (অর্থাৎ লাওহে মাহফুজে) মাসের সংখ্যা ১২। সেই দিন থেকে, যেদিন আল্লাহ আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবী সৃষ্টি করেছিলেন। এর মধ্যে চারটি মাস মর্যাদাপূর্ণ।’
(সুরা : আত-তাওবা, আয়াত : ৩৬)

১২ মাসে এক বছর। 
এর মধ্যে চারটি মাস সম্মানিত। তিনটি ধারাবাহিক : জিলকদ, জিলহজ, মহররম আর চতুর্থটি হলো রজব, যা জুমাদাল উখরা ও শাবান মাসের মধ্যবর্তী মাস। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৪৬৬২; সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৪৪০৬)
আশহুরে হুরুম বলার কারণ : জিলকদ, জিলহজ, মহররম ও রজব মাসকে আশহুরে হুরুম বা হারাম মাস বলা হয়। এর কারণ হলো—এক. এ মাসগুলোতে হত্যা করা ও প্রতিশোধ নেওয়া হারাম। দুই. যেহেতু এ মাসগুলো বরকতময় ও সম্মানিত, সে জন্য এ মাসগুলোতে ইবাদতের সওয়াবও বেশি।


তবে তাদের মধ্যে প্রথম হুকুমটি ইসলামে রহিত হয়ে গেছে আর দ্বিতীয় আদেশ এখনো বলবৎ আছে। (মাআরিফুল কুরআন, খণ্ড-৪, পৃষ্ঠা-৩৭২)
জিলকদ হজের প্রস্তুতির দ্বিতীয় মাস : আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন, ‘হজের নির্দিষ্ট কয়েকটি মাস আছে।’ (সুরা : আল বাকারাহ, আয়াত : ১৯৭)

উলামায়ে কিরাম একমত যে আশহুরে হজ তথা হজের তিনটি মাস আছে, যার মধ্যে প্রথমটি হলো শাওয়াল, দ্বিতীয়টি হলো জিলকদ এবং তৃতীয়টি হলো জিলহজের ১০ দিন। (ফাতহুল বারি, খণ্ড-৩, পৃষ্ঠা-৪২০)

হজরত উমর, হজরত আবদুল্লাহ ইবনে উমর, হজরত আলী, হজরত ইবনে মাসউদ, হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস, হজরত আবদুল্লাহ ইবনে জুবাইর (রা.) প্রমুখ সাহাবি থেকে এটিই বর্ণিত হয়েছে এবং এটি বেশির ভাগ তাবেনেরও মতামত। (লাতায়িফুল মাআরিফ, পৃষ্ঠা-৪৭১)

এ বিষয়টিও জিলকদ মাসের মাহাত্ম্য ও শ্রেষ্ঠত্ব আরো বাড়িয়ে দিয়েছে যে হজের মধ্যবর্তী মাস। আর আজও বেশির ভাগ মানুষ এই মাস থেকেই হজের প্রস্তুতি গ্রহণ করেন এবং হজের উদ্দেশ্যে রওনা হন।

জিলকদ মাসে মুসা (আ.) তুর পাহাড়ে ইতিকাফ

করেছেন : যে ৩০ দিন ও ১০ দিনের ওয়াদা আল্লাহ তাআলা মুসা (আ.)-কে দিয়েছিলেন, সেই ৩০টি দিন ছিল জিলকদ মাসে এবং ১০ দিন ছিল জিলহজ মাসে। (লাতায়িফুল মাআরিফ, পৃষ্ঠা-২৫৬)

রাসুলুল্লাহ (সা.) সব ওমরাহ আদায় করেছেন জিলকদ মাসে : রাসুল (সা.) তাঁর সব ওমরাহ জিলকদ মাসে আদায় করেছেন। শুধু শেষ ওমরাহ ছাড়া, তিনি তা হজের মাসে আদায় করেছিলেন। তবে তার ইহরাম তিনি জিলকদ মাসে বেঁধেছিলন, যেমনটি সুনানে আবি দাউদের রেওয়ায়েতে বর্ণিত হয়েছে। ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) চারবার ওমরাহ করেছেন। প্রথমবার হুদাইবিয়ার সময়, দ্বিতীয় ওমরাহর পরবর্তী বছর, যেটির ওপর তাদের সঙ্গে সন্ধি হয়েছিল। তৃতীয় ওমরাহ জিরানা নামক স্থান থেকে এবং চতুর্থ ওমরাহ তাঁর হজের সঙ্গে। (সুনানে আবি দাউদ, হাদিস :  ১৯৯৩)

অন্য হাদিসে তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) জিলকদ মাসেই ওমরাহ করেছেন।

(সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস : ২৯৯৬)

রাসুলুল্লাহ (সা.) এই মাসটিকে ওমরাহর জন্য কেন নির্দিষ্ট করেছেন : উলামায়ে কিরাম বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) জিলকদ মাসে এ জন্য ওমরাহ পালন করেছেন, যাতে মানুষ এ মাসের শ্রেষ্ঠত্ব ও মাহাত্ম্য সম্পর্কে অবগত হয় আর জাহিলিয়াত সম্প্রদায়ের বিরোধিতাও যেন হয়, কারণ তারা এ মাসে ওমরাহ করাকে বড় গুনাহ মনে করত। সে জন্যই রাসুলুল্লাহ (সা.) এ মাসে ধারাবাহিকভাবে ওমরাহ পালন করেছেন, যাতে লোকেরা এর হাকিকত ও বৈধতা বুঝতে পারে এবং জাহিলিয়াতের যুগের প্রভাব তাদের মন থেকে যেন সম্পূর্ণরূপে দূর হয়ে যায়।

(শারহুন নববী, খণ্ড-৮, পৃষ্ঠা-২৩৬)

জিলকদ মাসে রোজা রাখা : জিলকদ ও বাকি আশহুরে হুরুম তথা হারাম মাসগুলোতে নফল রোজা রাখা একটি ফজিলতপূর্ণ আমল।

বাহিলিয়্যাহ গোত্রীয় মুজিবা নামের এক মহিলা থেকে তাঁর পিতা বা চাচা থেকে বর্ণিত, একদা তিনি (পিতা অথবা চাচা) রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সঙ্গে দেখা করে চলে যান। অতঃপর এক বছর পরে তিনি আসেন। তখন তাঁর মারাত্মক স্বাস্থ্যহানি ঘটেছিল। তিনি বলেন, হে আল্লাহর রাসুল! আপনি কি আমাকে চিনতে পারেননি? তিনি জিজ্ঞেস করলেন, তুমি কে? তিনি বলেন, আমি ওই বাহিলি, আমি গত বছর এসেছিলাম। তিনি জিজ্ঞেস করলেন, কী কারণে তোমার এরূপ পরিবর্তন ঘটল, অথচ তুমি তো সুন্দর স্বাস্থ্যের অধিকারী ছিলে? তিনি বললেন, আমি আপনার কাছ থেকে বিদায় নেওয়ার পর থেকে রাত ছাড়া আহার করিনি (দিনে অনবরত রোজা রেখেছি)। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, তুমি তোমার নফসকে কেন এরূপ কষ্ট দিয়েছ? অতঃপর রাসুল (সা.) বলেন, ধৈর্যের মাস (রমজান) এবং প্রতি মাসে একটি করে রোজা রাখো। তিনি বলেন, আমাকে আরো বাড়িয়ে দিন, কেননা আমার সামর্থ্য আছে। তিনি বলেন, দুদিন রোজা রাখো। লোকটি বলল, আরো বাড়িয়ে দিন। তিনি বলেন, (প্রতি মাসে) তিন দিন রোজা রাখো। লোকটি বলল, আরো বাড়িয়ে দিন। তিনি বলেন, তুমি হারাম মাসগুলোতে রোজা রাখো এবং রোজা বর্জনও করো। তুমি হারাম মাসগুলোতে রোজা রাখো এবং রোজা বর্জনও করো। তুমি হারাম মাসগুলোতে রোজা রাখো এবং রোজা বর্জনও করো। এ কথা বলে তিনি তিনটি আঙুল একত্র করার পর ফাঁক করে দিলেন। (সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ২৪২৮)

ফায়দা

মুহাদ্দিসগণ লিখেছেন, তিন আঙুল দ্বারা ইশারা করার অর্থ হলো যতবার ইচ্ছা ততবার রোজা রাখবে, কিন্তু একটানা তিন দিন রোজা রাখার পর এক বা দুই দিন বাদ দেবে।

কোনো কোনো মুহাদ্দিস বলেছেন যে এর অর্থ আশহুরে হুরুমে তিন দিন রোজা রাখা এবং তিন দিন ছেড়ে দেওয়া, তারপর তিন দিন রোজা রাখা এবং তিন দিন ছেড়ে দেওয়া, তারপর তিন দিন রোজা রাখা এবং তিন দিন ছেড়ে দেওয়া আর এটিই উত্তম। (আওনুল মাবুদ, খণ্ড-৭, পৃষ্ঠা-৫৮)

এ হাদিসের পরিপ্রেক্ষিতে ফকিহগণ এই চার মাসে নফল রোজা রাখা মুস্তাহাব বলেছেন। (আল মাউসুআতুল ফিকহিয়্যাহ আল কুয়েতিয়্যাহ, খণ্ড-২৮, পৃষ্ঠা-৯৫)

জিলকদ মাসে ইবাদতের শ্রেষ্ঠত্ব ও খারাপ কাজের গুনাহের আধিক্য : জিলকদ ও অন্যান্য হারাম মাসে নেক আমল করা অন্যান্য মাসের তুলনায় অধিকতর উত্তম এবং এ মাসে গুনাহ করা অন্যান্য মাসের তুলনায় অধিকতর কঠিন গুনাহ।

ইমাম আবু বকর আল-জাসসাস (রহ.) লিখেছেন : যে ব্যক্তি এই বরকতময় মাসগুলোতে ইবাদত করে, তার অন্যান্য মাসেও ইবাদত করার তাওফিক হয়। আর যে ব্যক্তি এই মাসগুলোতে গুনাহ থেকে বাঁচার চেষ্টা করে, তার জন্য বছরের বাকি মাসে গুনাহ থেকে বেঁচে থাকা সহজ হয়ে যায়। (আহকামুল কুরআন, খণ্ড-৪, পৃষ্ঠা-৩০৮)

তাই এ মাসগুলোতে ইবাদত করার চেষ্টা করতে হবে এবং গুনাহ থেকে বেঁচে থাকতে হবে।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন
লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
সর্বশেষ খবর
কুড়িগ্রামে শিশুদের ন্যাশনাল চিলড্রেন টাস্কফোর্সের নির্বাচন অনুষ্ঠিত
কুড়িগ্রামে শিশুদের ন্যাশনাল চিলড্রেন টাস্কফোর্সের নির্বাচন অনুষ্ঠিত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনসিডিলসহ মাদক কারবারি আটক
ফেনসিডিলসহ মাদক কারবারি আটক

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দোকানে ঢুকে স্বর্ণকারকে ছুরিকাঘাত করে ছিনতাই
মুন্সিগঞ্জে দোকানে ঢুকে স্বর্ণকারকে ছুরিকাঘাত করে ছিনতাই

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হজ ও ভ্রমণে ডায়াবেটিস রোগীদের করণীয় শীর্ষক সেমিনার
হজ ও ভ্রমণে ডায়াবেটিস রোগীদের করণীয় শীর্ষক সেমিনার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার
চকরিয়ায় ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইন্টারন্যাশনাল ইয়্যুথ প্রজেক্ট সাবমিশনে সেরা দশে শাবির মোফাজ্জল
ইন্টারন্যাশনাল ইয়্যুথ প্রজেক্ট সাবমিশনে সেরা দশে শাবির মোফাজ্জল

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে বাবর-রিজওয়ান-রউফ ও শাহিনের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট ব্লক
ভারতে বাবর-রিজওয়ান-রউফ ও শাহিনের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট ব্লক

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে নদীগর্ভে সড়ক, দুর্ভোগে ১০ গ্রামের মানুষ
গোপালগঞ্জে নদীগর্ভে সড়ক, দুর্ভোগে ১০ গ্রামের মানুষ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় কিশোর নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় কিশোর নিহত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তানকে সংযত থাকতে বললেন মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট
ভারত-পাকিস্তানকে সংযত থাকতে বললেন মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিডিইউ কেন্দ্রে জিএসটি ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা
জিডিইউ কেন্দ্রে জিএসটি ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘আমরা সুপারস্টার কিনি না, তৈরি করি’, দাবি রাজস্থানের
‘আমরা সুপারস্টার কিনি না, তৈরি করি’, দাবি রাজস্থানের

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম
নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নাটোরে পদ্মা নদীতে অভিযানে আটক ৫, ড্রেজার-ট্রলার জব্দ
নাটোরে পদ্মা নদীতে অভিযানে আটক ৫, ড্রেজার-ট্রলার জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে জান্তার ২৪৩ হামলা, নিহত দুই শতাধিক
মিয়ানমারে জান্তার ২৪৩ হামলা, নিহত দুই শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাঁকজমকপূর্ণ পরিবেশে ইসলামাবাদে বাংলা নববর্ষ উদযাপন
জাঁকজমকপূর্ণ পরিবেশে ইসলামাবাদে বাংলা নববর্ষ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ সেকেন্ড পার, তবুও রোহিতের রিভিউ! মুম্বাইকে বাড়তি সুবিধা আইপিএলে?
১৫ সেকেন্ড পার, তবুও রোহিতের রিভিউ! মুম্বাইকে বাড়তি সুবিধা আইপিএলে?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে দুঃসহ সময় কাটাচ্ছে কাশ্মীরিরা, হয়রানি-মারধর আর ধরপাকড়
ভারতে দুঃসহ সময় কাটাচ্ছে কাশ্মীরিরা, হয়রানি-মারধর আর ধরপাকড়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ২৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ২৫

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কলাপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষকের মৃত্যু
কলাপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিয়ে দেশ পরিচালনার সুযোগ কাজে লাগাতে হবে'
'ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিয়ে দেশ পরিচালনার সুযোগ কাজে লাগাতে হবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগর পথে পাচার: ৬০০ বস্তা ইউরিয়া জব্দ, গ্রেপ্তার ১০
বঙ্গোপসাগর পথে পাচার: ৬০০ বস্তা ইউরিয়া জব্দ, গ্রেপ্তার ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভেটেরিনারি অবহেলায় হাতি শাবকের মৃত্যু? তদন্ত দাবি
ভেটেরিনারি অবহেলায় হাতি শাবকের মৃত্যু? তদন্ত দাবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অসুস্থ বন্যহাতিকে চিকিৎসা দিয়ে প্রশংসায় ভাসছে বন বিভাগ
অসুস্থ বন্যহাতিকে চিকিৎসা দিয়ে প্রশংসায় ভাসছে বন বিভাগ

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

কুমারখালীতে নাশকতার মামলায় যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
কুমারখালীতে নাশকতার মামলায় যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীভাঙনের ঝুঁকি থেকে রক্ষা পেল ছনকা উচ্চ বিদ্যালয়
নদীভাঙনের ঝুঁকি থেকে রক্ষা পেল ছনকা উচ্চ বিদ্যালয়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গত ১৫ বছরে সাংবাদিকদের ভূমিকা মূল্যায়নে জাতিসংঘের সহায়তা চাওয়া হবে : প্রেস সচিব
গত ১৫ বছরে সাংবাদিকদের ভূমিকা মূল্যায়নে জাতিসংঘের সহায়তা চাওয়া হবে : প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটোরে একরাতে ১২ মিটার চুরি
নাটোরে একরাতে ১২ মিটার চুরি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা
ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি
পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে
ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বিমান ঘাঁটিতে হুথির হামলা, বাজল সাইরেন- ফ্লাইট বাতিল
ইসরায়েলি বিমান ঘাঁটিতে হুথির হামলা, বাজল সাইরেন- ফ্লাইট বাতিল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন
সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুদের নির্দেশ
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুদের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা
আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন
বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান
নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প
ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ
কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?
এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল
রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এখনও কাশ্মীরের জঙ্গলে’ লুকিয়ে আছে পেহেলগাঁও হামলাকারীরা: ভারতীয় তদন্ত সংস্থা
‘এখনও কাশ্মীরের জঙ্গলে’ লুকিয়ে আছে পেহেলগাঁও হামলাকারীরা: ভারতীয় তদন্ত সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তানি পতাকা নিয়ে অশান্তির ছক, দুই ‘বিজেপি কর্মী’ গ্রেফতার
পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তানি পতাকা নিয়ে অশান্তির ছক, দুই ‘বিজেপি কর্মী’ গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন
নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যটকে মুখর সিলেট
পর্যটকে মুখর সিলেট

১৬ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

‘জংলি’ কি সুপারহিট! আয় জানালেন প্রযোজক
‘জংলি’ কি সুপারহিট! আয় জানালেন প্রযোজক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তাসকিনকে নিয়ে সুখবর পেল বাংলাদেশ
তাসকিনকে নিয়ে সুখবর পেল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেসলার সিইও হিসেবে ইলন মাস্ককে পরিবর্তনের খবর মিথ্যা
টেসলার সিইও হিসেবে ইলন মাস্ককে পরিবর্তনের খবর মিথ্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যদি কিন্তু অথবা ছাড়া আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ
যদি কিন্তু অথবা ছাড়া আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক