শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৩৮, শুক্রবার, ০২ মে, ২০২৫ আপডেট: ০৯:২৩, শনিবার, ০৩ মে, ২০২৫

গত ১৫ বছরে সাংবাদিকদের ভূমিকা মূল্যায়নে জাতিসংঘের সহায়তা চাওয়া হবে : প্রেস সচিব

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
গত ১৫ বছরে সাংবাদিকদের ভূমিকা মূল্যায়নে জাতিসংঘের সহায়তা চাওয়া হবে : প্রেস সচিব

গত ১৫ বছরে শেখ হাসিনা সরকারের আমলে সাংবাদিকদের ভূমিকা মূল্যায়ন করে বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশের বিষয়ে জাতিসংঘের সহায়তা চাওয়া হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। 

তিনি বলেন, ‘জাতিসংঘকে অনুরোধ করা হবে-বিশেষজ্ঞ একটি প্যানেল করে গত ১৫ বছরের তিনটি নির্বাচন, আইসিটির রায়ে ফাঁসি, মাওলানা সাঈদীর মামলার রায়ের পর সারাদেশে সংঘটিত ঘটনায় প্রাণহানি, শাপলা চত্বর ট্র্যাজেডিসহ সব বড় বড় ঘটনাগুলোতে কেমন সাংবাদিকতা হয়েছে, সাংবাদিকদের ভূমিকা কেমন ছিল, তা অনুসন্ধান করে বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশ করতে।’

শুক্রবার (২ মে) সকালে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের জুলাই বিপ্লব স্মৃতি হলে আয়োজিত ‘জুলাই বিপ্লব পরবর্তী বাংলাদেশ: গণমাধ্যমের চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। 

চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব ও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন সাংবাদিক ইউনিয়ন (সিএমইউজে) আয়োজিত উক্ত আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সদস্য সচিব জাহিদুল করিম কচি। সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ওবায়দুর রহমান শাহীন, মহাসচিব কাদের গনি চৌধুরী। ধারণাপত্র উপস্থাপন করেন প্রধান উপদেষ্টার ডেপুটি প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।

প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘জাতিসংঘ জুলাই গণহত্যা নিয়ে একটি চমৎকার প্রতিবেদন দিয়েছে। সেখানে আওয়ামী লীগের নেতা-মন্ত্রী কে কোথায়, কী ভূমিকা রেখেছিল, সেগুলো উল্লেখ করা আছে। এরকম একটি প্রতিবেদন যেন গত ১৫ বছরের সাংবাদিকতা নিয়ে করা হয়, সে বিষয় জাতিসংঘের সহায়তার জন্য লিখব। দেখি তারা কী বলে।’

জুলাই আন্দোলনের সময় চট্টগ্রামের কতিপয় সাংবাদিক কর্তৃক আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের পুলিশে ধরিয়ে দেওয়ার বিষয়টি বারবার উঠে আসে আলোচনা সভায়। 

বিষয়টি গুরুতর অভিযোগ উল্লেখ করে প্রেস সচিব বলেন, ‘এ ঘটনার তদন্ত হওয়া উচিত। সাংবাদিক ইউনিয়ন ও প্রেসক্লাবের উচিত একজন বিচারক, পুলিশের অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নিয়ে একটি বিশেষজ্ঞ তদন্ত কমিটি গঠন করে বিষয়টি তদন্ত করা। এটি বহু আগেই করা প্রয়োজন ছিল। যারা এগুলো করেছে তাদের আইনের আওতায় আনা উচিত। আন্দোলন ব্যর্থ হলে এই সাংবাদিকরা ছাত্রদের কী করতো, আপনারা দেখতেন।’

অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে দেশের মানুষ বর্তমানে সবচেয়ে বেশি মত প্রকাশের স্বাধীনতা ভোগ করছেন উল্লেখ করে শফিকুল আলম বলেন, ‘এখন মানুষ মন খুলে লিখছেন, সমালোচনা করছেন, গালিও দিচ্ছেন। কাউকে কিছু বলা হচ্ছে না। অনেকে আবার বলছেন, স্বৈরাচারের দোসরদের প্রতি সফট হচ্ছি। কিন্তু আমরাতো আইনের বাইরে গিয়ে কিছু করতে পারি না। আমরা কোনো কলম ভেঙে দেইনি, কোনো প্রেসে তালা দেইনি। কোনো গণমাধ্যম যদি, তার কর্মীকে চাকরিচ্যুত করে, আপনারা সেই গণমাধ্যম অফিসের সামনে গিয়ে প্রতিবাদ করুন। অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর প্রধান উপদেষ্টা সম্পাদকদের সঙ্গে বৈঠক করে বলেছেন, আপনারা লিখুন, মন খুলে লিখুন।

বিদেশি, বিশেষ করে ভারতের মিডিয়া ও আওয়ামী লীগ অপতথ্য ছড়িয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘মানুষ এখন ভিডিও দেখেন বেশি, নিউজ পড়েন কম। এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে মিথ্যা ছড়ানো হচ্ছে। আওয়ামী লীগের পান্ডারা একটি ভিডিও দিয়ে ছড়াচ্ছিল একটা ছেলেকে জবাই করছে জামায়াতের নেতাকর্মীরা। কিন্তু খোঁজ নিয়ে দেখা গেল, ল্যাটিন আমেরিকায় ড্রাগ নিয়ে এ ঘটনা ঘটেছে। কিন্তু এগুলো মানুষতো বিশ্বাস করছে। প্রতিনিয়ত অপতথ্য, মিস ও ডিজ ইনফরমেশন আসছে। এর মাধ্যমে সমাজের গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংঘাত লাগানো হচ্ছে। সামনে নির্বাচন। আমাদের গণমাধ্যমকে এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় প্রস্তুত হতে হবে। এটি শুধু সরকারের একার দায়িত্ব নয়। প্রতেকটি পত্রিকার ফ্যাক্ট চেকিং সেল থাকা দরকার। এটি পোস্ট রেভ্যুলেশনারি চ্যালেঞ্জ।’

চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের জুলাই বিপ্লব স্মৃতি হলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখছেন বিএফইউজে মহাসচিব কাদের গনি চৌধুরী
চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের জুলাই বিপ্লব স্মৃতি হলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখছেন বিএফইউজে মহাসচিব কাদের গনি চৌধুরী

বিএফইউজে মহাসচিব কাদের গনি চৌধুরী বলেন, পতিত ফ্যাসিস্ট হাসিনা ভারত থেকে যখন দেশে ফিরেছিলেন তখন সংবাদ সম্মেলনে যা ঘটেছিল তা ইতিহাসের নিকৃষ্টতম দালালী। এরচেয়ে নিকৃষ্টতম দলদাশগিরি আর হতে পারে না। প্রশ্ন করার কথা ছিল যেসব চুক্তি হয়েছে তা নিয়ে। কিন্তু আমরা দেখলাম বলা হচ্ছে হাসিনা আন্তর্জাতিক নেত্রী। তার নোবেল পাওয়া উচিত। ভবিষ্যতে কেউ যাতে গণমাধ্যমকে এমন নিচুস্তরে নামাতে না পারে তার ব্যবস্থা নিতে হবে।

তিনি আরও বলেন, আংশিক সত্য কখনো সাংবাদিকতা নয়। পুরোপুরি সত্যটাই সংবাদ, সাংবাদিকতা। সঠিক তথ্যেই সাংবাদিকতা করতে হবে। সাংবাদিকতা রোধে ৩২টি আইন আছে। কিন্তু সাংবাদিক সুরক্ষায় কোনো আইন নেই। সাংবাদিকদের সুরক্ষায় আইন প্রণয়ন করতে হবে।

প্রধান উপদেষ্টার ডেপুটি প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার বলেন, বিগত দিনে সাংবাদিকতায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হয়েছিল ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের মাধ্যমে। আইনটি প্রণয়ন করা হয়েছিল কিছু মানুষকে নিরাপত্তা দিতে। কিন্তু বিগত সরকার সাংবাদিকদের হাত-পা বাঁধতে এই আইন ব্যবহার করেছিল। অন্তর্বর্তী সরকার মুক্ত সাংবাদিকতায় বদ্ধপরিকর, এই আইন বাতিল হবে।

তিনি আরও বলেন, সরকার যে কোনো ক্ষমতাশালীর হস্তক্ষেপ রোধে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন গঠন করেছে। এই কমিশন ইতোমধ্যে তাদের প্রতিবেদনও জমা দিয়েছে। সরকার কমিশনের সুপারিশগুলো বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া শুরু করেছে। আমরা বিশ্বাস করি, এই সুপারিশগুলো বাস্তবায়ন করা গেলে দেশের গণমাধ্যম ও সাংবাদিকরা আরও বেশী স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ পাবেন।

বিএফইউজে ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ওবায়দুর রহমান শাহীন বলেন, জুলাই বিপ্লবের পর রাষ্ট্রকাঠামোয় যে পরিবর্তন হয়েছে তার সঙ্গে অনেকেই এখনো খাপ খাইয়ে নিতে পারেনি। যে কোনো বিপ্লবের পর পরাজিত শক্তি মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে কমপক্ষে ২০ বছর সময় নেয়। কিন্তু আমাদের এখানে ফ্যাসিবাদ পতনের বছর না গড়াতেই তাদের সহযোগী শক্তিগুলো মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে চাইছে। চট্টগ্রামে মিছিল করার দুঃসাহস দেখিয়েছে। প্রশাসনের সহযোগিতায় না হলেও নীরবতায় তারা এই সাহস পেয়েছে। বিষয়টি আমরা গুরুত্বসহকারে দেখার জন্য প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানাই।

সিএমইউজে সেক্রেটারি সালেহ নোমান ও চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের অন্তর্বর্তী কমিটির সদস্য গোলাম মাওলা মুরাদের সঞ্চালনায় এতে আরও বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি মোহাম্মদ শাহনওয়াজ, কমনওয়েলথ জার্নালিস্টস এসোসিয়েশনের বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের সেক্রেটারি ও পিপলস ভিউ সম্পাদক ওসমান গণি মনসুর, প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নসরুল কাদির, বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদ চট্টগ্রামের সদস্য সচিব ডা. খুরশীদ জামিল, এসোসিয়েশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ চট্টগ্রাম বিভাগীয় সভাপতি প্রকৌশলী জানে আলম সেলিম, চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি আব্দুস সাত্তার, চট্টগ্রাম বিশ্বিবদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক শহীদুল হক, বাসসের বিশেষ প্রতিনিধি মিয়া মোহাম্মদ আরিফ, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের যুগ্ম সদস্য সচিব রিজাউর রহমান, জাতীয় নাগরিক কমিটির সদস্য নীলা আফরোজ, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রিজোয়ান সিদ্দিকী, চৌধুরী সিয়াম এলাহী প্রমুখ।

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন ওয়ার্ল্ড প্রেস কাউন্সিলের সাবেক সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মঈনুদ্দীন কাদেরী শওকত, চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি নাজিম উদ্দিন চৌধুরী, মহানগর পিপি মফিজুল হক ভূঁইয়া, আইনজীবী সমিতির সেক্রেটারি হাসান আলী, এবি পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট গোলাম ফারুক, কেন্দ্রীয় নেতা অ্যাডভোকেট আবুল কাশেম ও চট্টগ্রামের সিনিয়র সাংবাদিকবৃন্দ।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার কারাগারে
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার কারাগারে
শরীয়তপুরের ডিসিকে ওএসডি
শরীয়তপুরের ডিসিকে ওএসডি
কেউই চান না দুর্নীতির অবসান হোক : জ্বালানি উপদেষ্টা
কেউই চান না দুর্নীতির অবসান হোক : জ্বালানি উপদেষ্টা
শিশুশ্রম থাকলে অর্থনৈতিক নৈতিকতা থাকে না : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
শিশুশ্রম থাকলে অর্থনৈতিক নৈতিকতা থাকে না : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও বিআইডব্লিউটি’র ব্যবস্থাপনায় ‘বিশ্ব হাইড্রোগ্রাফি দিবস’ উদযাপিত
বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও বিআইডব্লিউটি’র ব্যবস্থাপনায় ‘বিশ্ব হাইড্রোগ্রাফি দিবস’ উদযাপিত
‌‘কৃষিতে ব্যবহৃত কীটনাশক হাওর এলাকায় মাছের ক্ষতিকর প্রভাব ফেলছে’
‌‘কৃষিতে ব্যবহৃত কীটনাশক হাওর এলাকায় মাছের ক্ষতিকর প্রভাব ফেলছে’
কাল থেকে নিয়মিত বিচারিক কার্যক্রমে ফিরছে সুপ্রিম কোর্ট
কাল থেকে নিয়মিত বিচারিক কার্যক্রমে ফিরছে সুপ্রিম কোর্ট
মন্ত্রণালয় ও সংস্থার মধ্যে সমন্বয়ের অভাবে পিছিয়ে পড়ছে দেশ : উপদেষ্টা সাখাওয়াত
মন্ত্রণালয় ও সংস্থার মধ্যে সমন্বয়ের অভাবে পিছিয়ে পড়ছে দেশ : উপদেষ্টা সাখাওয়াত
বিজয়-৭১ ভবন থেকে ১৪ টি হাইকোর্ট বেঞ্চ স্থানান্তর
বিজয়-৭১ ভবন থেকে ১৪ টি হাইকোর্ট বেঞ্চ স্থানান্তর
টানা পাঁচদিন বৃষ্টির আভাস
টানা পাঁচদিন বৃষ্টির আভাস
আরো ৩৯ আমলাকে অপসারণের দাবিতে জুলাই ঐক্যের বিবৃতি
আরো ৩৯ আমলাকে অপসারণের দাবিতে জুলাই ঐক্যের বিবৃতি
ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান
ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান
সর্বশেষ খবর
ফের ইরানে ইসরায়েলি আগ্রাসনের নিন্দা জানাল কাতার
ফের ইরানে ইসরায়েলি আগ্রাসনের নিন্দা জানাল কাতার

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
শিবচরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউনাইটেড ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
ইউনাইটেড ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার কারাগারে
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার কারাগারে

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ছিনতাইকারী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ছিনতাইকারী গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সরাইলে মাদক বিক্রির অভিযোগে বাড়িতে আগুন
সরাইলে মাদক বিক্রির অভিযোগে বাড়িতে আগুন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে নারীকে গলা কেটে হত্যা, গ্রেফতার ২
নোয়াখালীতে নারীকে গলা কেটে হত্যা, গ্রেফতার ২

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‌‘জয় ইরানেরই হবে’
‌‘জয় ইরানেরই হবে’

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব যোগ দিবস উপলক্ষে উত্তরায় ইয়োগা সেশন
বিশ্ব যোগ দিবস উপলক্ষে উত্তরায় ইয়োগা সেশন

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ষড়যন্ত্রমূলক কোনো নির্বাচন দেশবাসী মেনে নেবে না: তাহের
ষড়যন্ত্রমূলক কোনো নির্বাচন দেশবাসী মেনে নেবে না: তাহের

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

শরীয়তপুরের ডিসিকে ওএসডি
শরীয়তপুরের ডিসিকে ওএসডি

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

জয়পুরহাটে পোল্ট্রি ব্যবসায়ীর বাসায় দুর্ধর্ষ ডাকাতি
জয়পুরহাটে পোল্ট্রি ব্যবসায়ীর বাসায় দুর্ধর্ষ ডাকাতি

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি ভূখণ্ডে আছড়ে পড়ল আরও এক ঝাঁক ইরানি ড্রোন
ইসরায়েলি ভূখণ্ডে আছড়ে পড়ল আরও এক ঝাঁক ইরানি ড্রোন

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সাবেক তিন সিইসির বিরুদ্ধে মামলা করবে বিএনপি
রবিবার সাবেক তিন সিইসির বিরুদ্ধে মামলা করবে বিএনপি

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

আখাউড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসক সংকট, ভোগান্তিতে রোগীরা
আখাউড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসক সংকট, ভোগান্তিতে রোগীরা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে করোনায় দ্বিতীয় মৃত্যু
চট্টগ্রামে করোনায় দ্বিতীয় মৃত্যু

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নেত্রকোনার হাওরাঞ্চলে প্রজনন মৌসুমে মাছ ধরা নিষিদ্ধ করার প্রক্রিয়া চলছে
নেত্রকোনার হাওরাঞ্চলে প্রজনন মৌসুমে মাছ ধরা নিষিদ্ধ করার প্রক্রিয়া চলছে

৫৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

শিশু পুনর্বাসন কেন্দ্র থেকে নিখোঁজ দুই কিশোরী ৯ দিনেও উদ্ধার হয়নি
শিশু পুনর্বাসন কেন্দ্র থেকে নিখোঁজ দুই কিশোরী ৯ দিনেও উদ্ধার হয়নি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু, সুন্দর ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন চাই: নায়েবে আমীর ডা. তাহের
সুষ্ঠু, সুন্দর ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন চাই: নায়েবে আমীর ডা. তাহের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নওগাঁয় প্রশ্নপত্র ফাঁস : জড়িতদের শাস্তির দাবি শিক্ষার্থীদের
নওগাঁয় প্রশ্নপত্র ফাঁস : জড়িতদের শাস্তির দাবি শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হল না ছাড়ার ঘোষণা ঢামেক শিক্ষার্থীদের, আন্দোলন চলবে
হল না ছাড়ার ঘোষণা ঢামেক শিক্ষার্থীদের, আন্দোলন চলবে

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে গৃহবধূর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে গৃহবধূর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে সামাজিক-রাজনৈতিক সম্প্রীতি ও সহনশীলতা বৃদ্ধিতে করণীয় শীর্ষক সংলাপ অনুষ্ঠিত
শেরপুরে সামাজিক-রাজনৈতিক সম্প্রীতি ও সহনশীলতা বৃদ্ধিতে করণীয় শীর্ষক সংলাপ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও আন্দোলনে এনবিআর
আবারও আন্দোলনে এনবিআর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গুরুদাসপুরে ৬ ডাকাত আটক
গুরুদাসপুরে ৬ ডাকাত আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় নানা আয়োজনে কবি রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহকে স্মরণ
মোংলায় নানা আয়োজনে কবি রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহকে স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগর উত্তাল, মহিপুর-আলীপুর আড়ৎ ঘাটে নোঙর শত শত ট্রলার
বঙ্গোপসাগর উত্তাল, মহিপুর-আলীপুর আড়ৎ ঘাটে নোঙর শত শত ট্রলার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরের ৩৩টি আসনে জয়ের লক্ষ্যে মাঠে জামায়াত
রংপুরের ৩৩টি আসনে জয়ের লক্ষ্যে মাঠে জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খামেনিকে হত্যার হুমকি, ইরানি ইহুদি-খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের নিন্দা
খামেনিকে হত্যার হুমকি, ইরানি ইহুদি-খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাশুড়িকে বালিশ চাপা দিয়ে হত্যার অভিযোগ
শাশুড়িকে বালিশ চাপা দিয়ে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড
ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় টিকে থাকার ‘খায়েশ’ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ক্লিনটনের
নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় টিকে থাকার ‘খায়েশ’ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ক্লিনটনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?
সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ
ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কেন এতো ভারতীয়, কী করেন তারা
ইসরায়েলে কেন এতো ভারতীয়, কী করেন তারা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি
ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?
বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার
আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'
'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'
'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান
ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান
ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প
ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জোড়া সেঞ্চুরিতে ইতিহাসের পাতায় শান্ত
জোড়া সেঞ্চুরিতে ইতিহাসের পাতায় শান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান
ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান
যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানালেন আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানালেন আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্ধবীকে নিয়ে রাবির হলকক্ষে, ছাত্রের সিট বাতিল
বান্ধবীকে নিয়ে রাবির হলকক্ষে, ছাত্রের সিট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল সন্ত্রাস ছড়াচ্ছে, মুখ ফসকে বললেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
ইসরায়েল সন্ত্রাস ছড়াচ্ছে, মুখ ফসকে বললেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের মধ্যেই তুরস্কে গেলেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সংঘাতের মধ্যেই তুরস্কে গেলেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়
দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল
লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল

নগর জীবন

জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি
জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে
জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু
জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় নারী
নিরাপত্তাহীনতায় নারী

নগর জীবন

সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী
সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী

শোবিজ

অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর
অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে
নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে

শনিবারের সকাল

ফলের মেলায় ভিড়
ফলের মেলায় ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি
নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!
ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!

দেশগ্রাম

সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস
সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার
অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়
দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাড়ল চালের দাম
হঠাৎ বাড়ল চালের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে
সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনে দিনে বাড়ছে দেনা
দিনে দিনে বাড়ছে দেনা

প্রথম পৃষ্ঠা

তাদের কাছে মানুষ নিরাপদ নয়
তাদের কাছে মানুষ নিরাপদ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য
কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য

শনিবারের সকাল

নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত
নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত

দেশগ্রাম

প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার
প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার

শনিবারের সকাল

থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র
থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র

দেশগ্রাম

রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন
রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন

শনিবারের সকাল