শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৩৪, শনিবার, ১৬ নভেম্বর, ২০২৪

বন্ডের বৈধ বিকল্প ইসলামী সুকুক

আহমাদ আরিফুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
বন্ডের বৈধ বিকল্প ইসলামী সুকুক

ইসলামী সুকুক হলো একটি ইসলামী আর্থিক পদ্ধতি, যেখানে শেয়ার বা বন্ডের পরিবর্তে প্রকৃত সম্পদের অংশীদারির ভিত্তিতে অর্থায়ন করা হয়। ইসলামী সুকুক হলো ওই সব আর্থিক দলিল, যা ইসলামী শরিয়ার নীতি মেনে পরিচালিত হয় এবং সুদমুক্ত ব্যবস্থার ভিত্তিতে আয় প্রদান করে।

সুকুকে বিনিয়োগকারীরা মূলত প্রকল্প বা সম্পদে মালিকানা লাভ করেন এবং সেই প্রকল্প বা সম্পদ থেকে আয় লাভ করেন। এটি সাধারণত বিভিন্ন ধরনের প্রকল্প যেমন—অবকাঠামো উন্নয়ন, শিল্পপ্রতিষ্ঠান বা আবাসন প্রকল্পে ব্যবহৃত হয়।

সুকুকের বৈশিষ্ট্য হলো এটি সম্পদের প্রকৃত মালিকানা এবং আয় নিশ্চিত করে, যেখানে সুদের কোনো সংশ্লেষ থাকে না।
 সুকুকের ধরন বিভিন্ন হতে পারে, যেমন—

১. ইজারা সুকুক : ভাড়া বা লিজের ওপর ভিত্তি করে।

২. মুদারাবা সুকুক : ব্যবস্থাপনার অংশীদারির ওপর ভিত্তি করে।

৩. মুশারাকা সুকুক : যৌথ বিনিয়োগের মাধ্যমে সম্পদ অর্জন ও আয়ের ওপর ভিত্তি করে।

৪. সালাম সুকুক : অগ্রিম বিক্রয়ের চুক্তির ওপর ভিত্তি করে।

এগুলো ইসলামী আর্থিক ব্যবস্থায় বেশ জনপ্রিয় এবং বিভিন্ন দেশ ও প্রতিষ্ঠান দ্বারা ব্যবহৃত হয়, কারণ এটি শরিয়া সম্মত এবং ধর্মীয় সংবেদনশীল গ্রাহকদের জন্য আকর্ষণীয়।

যদিও সুকুক ব্যাখ্যা করার জন্য বন্ডকে তুলনামূলক বিন্দু হিসেবে ব্যবহার করা হয়, তবে এটি বোঝা গুরুত্বপূর্ণ যে উভয়টির মধ্যে কিছু মৌলিক পার্থক্য রয়েছে।

সুকুক ইসলামিক অর্থনীতি ধারণা অনুযায়ী কাজ করে, যেখানে রিবা (অর্থ থেকে অর্থ উপার্জন, যেমন—সুদ বা সুদখোর) নিষিদ্ধ। অন্যদিকে বন্ড এক ধরনের সিকিউরিটি, যা সুদের ভিত্তিতে কাজ করে, কারণ এতে একটি নির্দিষ্ট সুদহার থাকে, যা রিবার সঙ্গে সম্পর্কিত।
সুকুক ও বন্ডের মধ্যে পার্থক্যগুলো আরো গভীরভাবে বোঝার জন্য নিম্নলিখিত বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো—

 ১. মালিকানার ধরন

সুকুক : সুকুকের ক্ষেত্রে, বিনিয়োগকারী প্রকৃত সম্পদের আংশিক মালিকানা লাভ করেন। এ ধরনের সম্পদের মালিকানার মধ্যে ভবন, যন্ত্রপাতি, সেবামূলক প্রতিষ্ঠান বা প্রকল্প অন্তর্ভুক্ত হতে পারে। এর ফলে সুকুক একটি প্রকৃত সম্পদের সঙ্গে সম্পর্কিত, যেখানে বিনিয়োগকারী প্রকল্পের আয় ও ক্ষতির অংশীদার হন।

(Usmani, M. T. (2007). ‘Sukuk and Their Contemporary Applications’. Islamic Research and Training Institute.)

বন্ড : বন্ডের ক্ষেত্রে বিনিয়োগকারী কোনো প্রকৃত সম্পদের মালিক হন না।

বন্ড মূলত একটি ঋণচুক্তি, যেখানে বিনিয়োগকারীকে ঋণদাতা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এতে বিনিয়োগকারী প্রকৃত সম্পদের সঙ্গে জড়িত নন, বরং একটি নির্দিষ্ট সুদ বা রিটার্নের জন্য ঋণ প্রদান করেন।
(Jobst, A. A. (2007). ‘The Economics of Islamic Finance and Securitization’. Journal of Structured Finance.)

 ২. সুদ (Interest) ও মুনাফা (Profit)

সুকুক : ইসলামী অর্থব্যবস্থা অনুযায়ী সুকুককে সুদমুক্ত রাখতে হয়। এখানে বিনিয়োগকারীরা সম্পদ থেকে উৎপাদিত প্রকৃত আয়ের ওপর ভিত্তি করে মুনাফা পান। এই মুনাফা প্রকৃত সম্পদ বা প্রকল্পের আয় থেকে আসে, যা ইসলামী শরিয়া বোর্ড দ্বারা অনুমোদিত হয়।

(El-Gamal, M. A. (2006). ‘Islamic Finance : Law, Economics, and Practice’. Cambridge University Press.)

বন্ড : বন্ডের ক্ষেত্রে সুদ প্রদান করা হয়, যা একটি নির্দিষ্ট হারে নির্ধারিত হয়। বন্ডধারীরা সুদ

(interest)  পেয়ে থাকে, যা পূর্বনির্ধারিত এবং নির্দিষ্ট সময় অন্তর প্রদান করা হয়। ইসলামী শরিয়ায় সুদ নিষিদ্ধ, তাই বন্ড ইসলামিক অর্থব্যবস্থার পরিপন্থী বলে বিবেচিত হয়।

(Chapra, M. U., & Ahmed, H. (2002). ‘Corporate Governance in Islamic Financial Institutions’. Islamic Development Bank.)

 ৩. ঝুঁকির শেয়ারিং (Risk Sharing)

সুকুক : সুকুকে বিনিয়োগকারীরা প্রকল্প বা সম্পদের ঝুঁকিতে অংশ নেন, কারণ এটি সম্পদের প্রকৃত আয়ের ওপর ভিত্তি করে আয় প্রদান করে। যদি প্রকল্পে লাভ হয়, বিনিয়োগকারীরা লাভের অংশ পাবেন, আর ক্ষতি হলে তা বিনিয়োগকারীদের ওপরও প্রভাব ফেলে।

(Iqbal, Z., & Mirakhor, A. (2011). ‘An Introduction to Islamic Finance : Theory and Practice’. John Wiley & Sons.)

বন্ড : বন্ডের ক্ষেত্রে বিনিয়োগকারীরা নির্দিষ্ট সুদ পেতে বাধ্য, প্রকল্পে লাভ বা ক্ষতি যাই হোক না কেন। বন্ড একটি ঋণ পদ্ধতি হিসেবে পরিচালিত হয় এবং ঋণ গ্রহীতা ক্ষতির মুখোমুখি হলেও বন্ডধারীকে তার সুদ প্রদান করতে হয়।

(Vogel, F. E., & Hayes, S. L. (1998). ‘Islamic Law and Finance : Religion, Risk, and Return’. Brill.)

 ৪. শরিয়া অনুমোদন (Shariah Compliance)

সুকুক : সুকুক ইসলামী শরিয়া অনুযায়ী সম্পূর্ণ শরিয়াসম্মত পদ্ধতিতে পরিচালিত হয়। শরিয়া বোর্ডের মাধ্যমে নিশ্চিত করা হয় যে সুকুকের সঙ্গে জড়িত প্রকল্প বা সম্পদ ইসলামী নীতি অনুযায়ী পরিচালিত হচ্ছে এবং এখানে সুদ ও জুয়ার মতো হারাম কোনো উপাদান নেই।

(Usmani, M. T. (2007). ‘Sukuk and Their Contemporary Applications’. Islamic Research and Training Institute.)

বন্ড : বন্ড প্রচলিত আর্থিক ব্যবস্থার অধীনে পরিচালিত হয় এবং এতে শরিয়া অনুমোদনের প্রয়োজন নেই। এটি প্রচলিত ফাইন্যান্সের একটি অংশ, যেখানে সুদের ব্যবহারকে বৈধ হিসেবে ধরা হয়।

(Jobst, A. A. (2007). ‘The Economics of Islamic Finance and Securitization’. Journal of Structured Finance.)

 ৫. উদ্দেশ্য (Purpose)

সুকুক : সুকুকের প্রধান উদ্দেশ্য হলো প্রকৃত সম্পদ বা প্রকল্পের উন্নয়নের জন্য অর্থ সংগ্রহ করা, যা শরিয়া মোতাবেক পরিচালিত হয়। এটি বিশেষত অবকাঠামো উন্নয়ন, শিল্পপ্রতিষ্ঠান বা আবাসন প্রকল্পে বিনিয়োগে ব্যবহৃত হয়।

(El-Gamal, M. A. (2006). ‘Islamic Finance: Law, Economics, and Practice’. Cambridge University Press.)

বন্ড : বন্ডের উদ্দেশ্য সাধারণত ঋণ সংগ্রহের মাধ্যমে তহবিল সংগ্রহ করা। এটি সরকার বা কম্পানিগুলোর জন্য মূলধন সংগ্রহের একটি প্রচলিত মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত হয়, যা সুদের ভিত্তিতে পরিচালিত হয়।

(Chapra, M. U., & Ahmed, H. (2002). ‘Corporate Governance in Islamic Financial Institutions’. Islamic Development Bank.)

 ৬.  মূল্য (value)

সুকুক : সুকুকের মূল্য নির্ধারণ হয় তার দ্বারা সমর্থিত সম্পত্তির বাজারমূল্য অনুযায়ী। সুকুকের মূল্য বৃদ্ধি পেতে পারে যদি সম্পত্তির মূল্য বৃদ্ধি পায়।

বন্ড : বন্ডের মূল্য নির্ভর করে ঋণগ্রহীতা প্রতিষ্ঠানের ক্রেডিট রেটিংয়ের ওপর। বন্ডের লাভ একমাত্র নির্ধারিত সুদের ওপর নির্ভর করে, যা রিবা।

 ৭. বিক্রয় (sale)

সুকুক : সুকুক বিক্রির মাধ্যমে যে সম্পত্তি সুকুক দ্বারা সমর্থিত, তার মালিকানা বিক্রি করা হয়।

বন্ড : বন্ড বিক্রি করার মাধ্যমে ঋণের দায়বদ্ধতা বিক্রি করা হয়।

অনেকে হয়তো ভাবতে পারেন যে সুকুক ও বন্ডের মধ্যে পার্থক্য শুধু প্রযুক্তিগত বিষয়, কিন্তু মুসলিমদের জন্য এটি একটি গভীর গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এটি প্রকৃত উৎপাদন এবং মানুষের কল্যাণের প্রতি গুরুত্ব দেয় এবং বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক সমস্যাগুলোর একটি বড় কারণ হচ্ছে সুদের ভিত্তিতে অর্থ উপার্জন, যা রিবাহ ও মূল্যবৃদ্ধির মাধ্যমে অর্থনৈতিক মন্দা সৃষ্টি করে। সুকুকের মূল্য সম্পত্তির প্রকৃত বাজারমূল্যের ওপর নির্ভর করে, যা একটি বাস্তবসম্মত আর্থিক বৃদ্ধি হতে সাহায্য করে, অন্যদিকে বন্ডের মূল্য কেবল ঋণগ্রহীতার ক্রেডিট রেটিংয়ের ওপর নির্ভর করে, যা সুদের ভিত্তিতে ক্ষতিগ্রস্ত।

এটি বলা ঠিক নয় যে সুকুক ও বন্ডের মধ্যে কোনো সাদৃশ্য নেই, বরং উভয়ই সেকেন্ডারি মার্কেটে বিক্রি করা যেতে পারে এবং উভয়েরই ব্যাকিংয়ের শক্তি অনুযায়ী রেটিং করা হতে পারে। তবে সুকুকের সুবিধা হলো এর মূল্য বৃদ্ধি পেতে পারে তার ব্যাকিং অ্যাসেটের মূল্য বৃদ্ধির সঙ্গে, যেখানে বন্ডের ক্ষেত্রে এ ধরনের সুযোগ নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
নরমাল ডেলিভারির জন্য যেসব আমল করা যেতে পারে
নরমাল ডেলিভারির জন্য যেসব আমল করা যেতে পারে
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
সর্বশেষ খবর
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৫৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু
শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক
ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!
হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান

২৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি
জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি
গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন
বগুড়ায় যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক: মীর হেলাল
শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক: মীর হেলাল

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক : মীর হেলাল
শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক : মীর হেলাল

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রাম সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের দায়ে আটক ৩
কুড়িগ্রাম সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের দায়ে আটক ৩

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপি নেতাদের ঐক্যের আহ্বান
বরিশালে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপি নেতাদের ঐক্যের আহ্বান

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স
মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স

৫৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঝালকাঠিতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় র‌্যাব সদস্যসহ নিহত ২
ঝালকাঠিতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় র‌্যাব সদস্যসহ নিহত ২

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কৃষকদলের দুই নেতা নিহত
ট্রাকচাপায় কৃষকদলের দুই নেতা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিপাহি-জনতার ঐক্যের বিপ্লবেই জাতি পেয়েছিল নতুন পরিচয় : তৃপ্তি
সিপাহি-জনতার ঐক্যের বিপ্লবেই জাতি পেয়েছিল নতুন পরিচয় : তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফটিকছড়িতে বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে অসন্তোষ, আগুন জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ
ফটিকছড়িতে বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে অসন্তোষ, আগুন জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নীলফামারীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নীলফামারীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ময়মনসিংহে সমাবেশ-র‍্যালি
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ময়মনসিংহে সমাবেশ-র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপসো স্যালাইনের ছাঁটাই শ্রমিকদের ভুখা মিছিল
অপসো স্যালাইনের ছাঁটাই শ্রমিকদের ভুখা মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’
‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে ঐক্যের আহ্বান
গাইবান্ধায় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে ঐক্যের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

দেশগ্রাম

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা