শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫১, মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২৪

মুসলিম সভ্যতায় হাম্মাম সংস্কৃতি

আলেমা হাবিবা আক্তার
অনলাইন ভার্সন
মুসলিম সভ্যতায় হাম্মাম সংস্কৃতি

ইসলামী সভ্যতায় হাম্মাম বা গোসলখানার আছে সুদীর্ঘ ইতিহাস। মুসলিম সমাজে হাম্মামের বিশেষ ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক গুরুত্ব রয়েছে। হাম্মামের ধারণাটি রোমান সভ্যতা থেকেই মুসলিমরা গ্রহণ করেছে বলে ধারণা করা হয়। ইসলামী খিলাফত প্রতিষ্ঠার আগে মধ্যপ্রাচ্য ও তুরস্কের বিস্তীর্ণ অঞ্চল রোমানরা শাসন করত।

এসব অঞ্চল মুসলিম শাসনাধীন হওয়ার পর রোমান সভ্যতার অনেক কিছুই মুসলিম সভ্যতায় যুক্ত হয়। ইসলাম ধর্মে পবিত্রতা ও পরিচ্ছন্নতার বিশেষ গুরুত্ব থাকায় হাম্মামের ধারণা সহজেই মুসলিম সমাজে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। ফলে মুসলিম শাসনাধীন মধ্যপ্রাচ্য, উত্তর আফ্রিকা, স্পেন, পর্তুগাল, মধ্য এশিয়া, ভারতীয় উপমহাদেশ ও ইউরোপের তুর্কিশাসিত অঞ্চলে হাম্মামের ব্যাপক বিস্তার ঘটে।
 

মুসলিম হাম্মাম ভিন্ন যেখানে

রোমান হাম্মাম ও মুসলিম হাম্মামের মধ্যে মৌলিক কিছু পার্থক্য রয়েছে। রোমান হাম্মাম অনেকটাই আধুনিক সুইমিংপুলসদৃশ ছিল। কিন্তু পবিত্রতা ও অপবিত্রতা বিষয়ক বিধি-নিষেধের কারণে মুসলিম সমাজে হাম্মামের ধারণাটি পাল্টে যায়। এখানে ব্যক্তিগত গোসলকক্ষের ধারণাটি জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। তারা স্থির পানির পরিবর্তে প্রবহমান পানিতে গোসল করতেই বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করত।

রোমান হাম্মামে শরীরচর্চার ব্যবস্থা থাকলেও মুসলিম হাম্মামে তা সংযুক্ত হয়নি। তবে গরম ও ঠাণ্ডার পৃথক ব্যবস্থা রোমান ও ইসলামী হাম্মাম উভয়টির ক্ষেত্রে  প্রযোজ্য ছিল।


মুসলিম সভ্যতায় হাম্মামের বিকাশ

প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন অনুসারে উমাইয়া শাসনামলে মুসলিম বিশ্বে হাম্মামের প্রচলন ঘটে, যা মুসলিম বিশ্বের বহু অঞ্চলে এখনো নানারূপে টিকে আছে। ঐতিহাসিক সূত্র অনুসারে, উমাইয়া আমলে সিরিয়া ও জর্দান অঞ্চলে সর্বপ্রথম হাম্মাম গড়ে ওঠে। হাম্মাম প্রতিষ্ঠা করা হয় সাধারণ ও মরু প্রাসাদের অংশ হিসেবে।

সে সময়ের প্রসিদ্ধ কয়েকটি হাম্মাম হলো আমারা প্রাসাদের হাম্মাম, হাম্মাম আল সারাহ, কাসার আল হায়ের আল শারকির হাম্মাম, কিরবাত আল মাজফার ইত্যাদি।

আমারা প্রাসাদের হাম্মামটিই মুসলিম বিশ্বের প্রথম হাম্মাম বলে ধারণা করা হয়। আর কিরবাত আল মাজফার হলো সবচেয়ে সুন্দর উমাইয়া হাম্মাম। ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরে অবস্থিত এই হাম্মামের আয়তন প্রায় ৯ হাজার বর্গফুট। এতে ছিল একাধিক গোসলের কক্ষ এবং গরম পানির বিশেষ ব্যবস্থা।

আব্বাসীয় আমলে মুসলিম বিশ্বের সর্বত্রই হাম্মামের বিকাশ ঘটে। প্রত্নতাত্ত্বিত নিদর্শন অনুসারে খ্রিস্টীয় অষ্টম শতকে মরক্কো ও মুসলিম স্পেনে হাম্মাম প্রতিষ্ঠিত হয়। মরক্কোর ভোলুবিলিস, স্পেনের কর্ডোভাসহ অন্যান্য শহরে খ্রিস্টীয় অষ্টম শতকে প্রতিষ্ঠিত হাম্মামের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে। আব্বাসীয় আমলে শুধু বাগদাদেই ৬০ হাজার হাম্মাম ছিল।

পারস্য ও ভারতে মুসলিম হাম্মাম

মুসলিম শাসন প্রতিষ্ঠার আগে পারস্যে হাম্মামের প্রচলন ছিল না। মুসলিমরাই সেখানে হাম্মামের প্রচলন ঘটায়। খ্রিস্টীয় ষোড়শ থেকে অষ্টাদশ শতাব্দীতে ইরানে বিপুলসংখ্যক হাম্মাম তৈরি হয়। ঐতিহাসিক ইস্পাহান শহরে মুসলিম আমলে তৈরি বহু হাম্মাম টিকে আছে। ষোড়শ শতাব্দী থেকে ঊনবিংশ শতাব্দীর মধ্যভাগ পর্যন্ত মুসলিম শাসকরা ভারতীয় উপমহাদেশে অসংখ্য হাম্মাম তৈরি করেছিল। এসব হাম্মামের বেশ কিছু এখনো অবশিষ্ট আছে; যেমন—ফতেহপুর সিক্রির হাম্মামখানা, দিল্লির লালকেল্লার হাম্মাম, ভূপালের হাম্মামে কাদিমি ইত্যাদি।


তুর্কি সুলতানদের পৃষ্ঠপোষকতা

হাম্মামের প্রসারে উসমানীয় সুলতানরাই প্রধান পৃষ্ঠপোষকের ভূমিকা পালন করেন। তারা এশিয়া, ইউরোপ ও আফ্রিকায় তাদের শাসনাধীন অঞ্চলে হাম্মামের ব্যাপক প্রচলন ঘটান। পূর্ব ও মধ্য ইউরোপে মূলত উসমানীয়রাই হাম্মামের প্রসার ঘটায়। বসনিয়া-হার্জেগোভিনা, গ্রিস ও হ্যাঙ্গেরিতে উসমানীয় আমলের হাম্মাম এখনো টিকে আছে। উসমানীয় সাম্রাজ্যের প্রাণকেন্দ্র, যা আধুনিক তুরস্কের সীমানাধীন, তাতে হাম্মামের অভাবনীয় উন্নয়ন ঘটে। উসমানীয় আমলের প্রাচীনতম কয়েকটি হাম্মাম হলো তাহতাকালে হাম্মাম, মাহমুদ পাশা হাম্মাম, দ্বিতীয় বায়েজিদ হাম্মাম ইত্যাদি। তুরস্কের বিখ্যাত স্থাপত্য প্রকৌশলী মিমার সিনানের নকশায় একাধিক হাম্মাম তৈরি হয়েছিল, যাকে উসমানীয় আমলের মৌলিক স্থাপত্যরীতি মনে করা হয়। যেমন—চেম্বারলিটাস হামামি, সুলাইমানি হাম্মাম (সুমাইমানি মসজিদ কমপ্লেক্সের অন্তর্গত), হাসেকি হুররেম সুলতান হাম্মাম ইত্যাদি। তুর্কি সমাজে ব্যক্তিগত হাম্মামের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় সুলতান তৃতীয় মোস্তফা ১৭৬৮ খ্রিস্টাব্দে রাষ্ট্রীয় হাম্মাম তৈরি বন্ধ করার নির্দেশনা জারি করেন।


হাম্মামে নারীর অংশগ্রহণ

ইসলামের প্রাথমিক যুগে মুসলিম নারীরা হাম্মামে গোসল করত না। কিন্তু খ্রিস্টীয় দশম শতকের পর মুসলিম বিশ্বে নারীদের জন্য পৃথক হাম্মাম গড়ে ওঠে। ধীরে ধীরে তা নারীদের সামাজিক যোগাযোগ ও আভিজাত্যের প্রতীক হয়ে ওঠে।


হাম্মামের প্রকারভেদ

মুসলিম সমাজে চার ধরনের হাম্মামের অস্তিত্ব পাওয়া যায়। তা হলো—

১. ব্যক্তিগত হাম্মাম : মানুষ ব্যক্তিগতভাবে নিজ বাড়ি বা প্রাসাদে তৈরি করত।

২. উন্মুক্ত হাম্মাম : সাধারণ মানুষের জন্য রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে তৈরি করা হতো। এসব হাম্মামের যাবতীয় ব্যয় রাষ্ট্র নির্বাহ করত এবং সাধারণ মানুষ ছিল তার সুবিধা গ্রহণকারী।

৩. ওয়াকফ হাম্মাম : মাদরাসা, মসজিদ ও খানকাহর মতো কোনো ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের আর্থিক সংস্থানের জন্য রাষ্ট্র বা সাধারণ মানুষের পক্ষ থেকে ওয়াকফ হিসেবে তৈরি করে দেওয়া হতো। এসব হাম্মাম থেকে উপার্জিত অর্থ এসব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের কল্যাণে ব্যয় করা হতো।

৪. বাণিজ্যিক হাম্মাম : মানুষ অর্থ উপার্জনের জন্য তৈরি করত এবং নগরবাসী অর্থের বিনিময়ে এর সেবা গ্রহণ করত।


বাংলাদেশে মুসলিম হাম্মাম

বাংলায় হাম্মাম স্থাপত্যের বিকাশ ঘটেছে মধ্যযুগের শেষ ভাগে। বাংলার সমাজকাঠামো ও সংস্কৃতিতে হাম্মাম একটি নতুন ও অভিনব সংযোজন। স্থাপত্যবিদ্যার ক্ষেত্রে এই ধরনের গোসলখানা বা ইমারত নতুন ধারণার জন্ম দিয়েছে। পশ্চিম বাংলার মালদহ জেলার হজরত পাণ্ডুয়ায় অবস্থিত সাতাইশগড় হাম্মামখানাটি প্রাচীনতম হাম্মাম বলে ধারণা করা হয়। এতে মোট ২৭টি গোসলকক্ষ আছে বলেই স্থাপত্যটির নাম এরূপ হয়েছে বলে ধারণা করা হয়। পশ্চিম বাংলার গৌড় ও রাজমহলের হাম্মাম দুটির নির্মাণকৌশল ও পরিকল্পনায় মোগলদের গড়া উত্তর ভারতীয় স্টাইল অনুসরণ করা হয়েছিল। বাংলা অঞ্চলের বেশির ভাগ হাম্মাম মোগল প্রশাসকদের বাসভবনের সন্নিকটে নির্মাণ করা হতো।

বাংলা অঞ্চলে মোগল বা প্রাক-মোগল যুগে বেশ কিছু হাম্মাম নির্মিত হয়েছিল। এর মধ্যে এখন পর্যন্ত ছয়টি হাম্মাম চিহ্নিত করা গেছে। এগুলো হলো ঢাকার লালবাগ ও জিঞ্জিরা, যশোরের মির্জানগর, সাতক্ষীরার ঈশ্বরীপুর ও জাহাজঘাটা এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জের ছোট সোনামসজিদ সংলগ্ন হাম্মাম। এর মধ্যে ঢাকা, মির্জানগর, ঈশ্বরীপুর ও জাহাজঘাটা (দুটি) হাম্মামখানার নির্মাণকৌশল ও পরিকল্পনা উত্তর ভারতীয় স্টাইল অনুসরণে নির্মিত।

তথ্যঋণ : আরব নিউজ, মিট মিউজিয়াম ডট অর্গ

বাংলাপিডিয়া ও উইকিপিডিয়া
 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
যুদ্ধ নয়, শান্তি প্রতিষ্ঠাই ইসলামের মূল লক্ষ্য
যুদ্ধ নয়, শান্তি প্রতিষ্ঠাই ইসলামের মূল লক্ষ্য
ছয় শর্তে নেক কাজ ইবাদত বলে গণ্য হয়
ছয় শর্তে নেক কাজ ইবাদত বলে গণ্য হয়
ভাষার উৎস, কোরআনের ভাষা ও শব্দের মালিকানা
ভাষার উৎস, কোরআনের ভাষা ও শব্দের মালিকানা
হজ এক প্রেমময় ইবাদতের নাম
হজ এক প্রেমময় ইবাদতের নাম
যেভাবে সুখী ও সৌভাগ্যবান হওয়া যায়
যেভাবে সুখী ও সৌভাগ্যবান হওয়া যায়
কোরআন ও হাদিসে নারীর ন্যায্য অধিকার
কোরআন ও হাদিসে নারীর ন্যায্য অধিকার
অ্যান্ডোরায় মুসলমানদের উত্থান ও পতন
অ্যান্ডোরায় মুসলমানদের উত্থান ও পতন
যেভাবে ইবাদতের স্বাদ পাওয়া যায়
যেভাবে ইবাদতের স্বাদ পাওয়া যায়
মানসিক শক্তি বৃদ্ধির দোয়া
মানসিক শক্তি বৃদ্ধির দোয়া
মানুষের যাবতীয় আমল শেষ অবস্থার ওপর নির্ভরশীল
মানুষের যাবতীয় আমল শেষ অবস্থার ওপর নির্ভরশীল
সৌদি পৌঁছেছেন ২৮ হাজার ৫৯৫ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ২৮ হাজার ৫৯৫ হজযাত্রী
ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব
ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব
সর্বশেষ খবর
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের আপিল শুনানি চলছে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের আপিল শুনানি চলছে

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

অবসর প্রসঙ্গে যা বললেন ধোনি
অবসর প্রসঙ্গে যা বললেন ধোনি

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার রাজ্জাকের কবর জিয়ারত করলেন জামায়াত আমির
ব্যারিস্টার রাজ্জাকের কবর জিয়ারত করলেন জামায়াত আমির

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সংঘাতের মধ্যেই পাকিস্তান-ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের মধ্যে যোগাযোগ শুরু
সংঘাতের মধ্যেই পাকিস্তান-ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের মধ্যে যোগাযোগ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে প্রশাসনের নাকের ডগায় অবৈধ গ্যাস সিলিন্ডারের রিফিল
কেরানীগঞ্জে প্রশাসনের নাকের ডগায় অবৈধ গ্যাস সিলিন্ডারের রিফিল

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আইপিএলে ধোনির রেকর্ড
আইপিএলে ধোনির রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনলাইন নিরাপত্তার দায়িত্ব সরকারের
অনলাইন নিরাপত্তার দায়িত্ব সরকারের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বায়ুদূষণে শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান পঞ্চম
বায়ুদূষণে শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান পঞ্চম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই
উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস
আজ বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই স্বপন এখনো অধরা
সেই স্বপন এখনো অধরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপ নির্বাচন করতে ভ্যাটিকানে সমবেত হয়েছেন কার্ডিনালরা
পোপ নির্বাচন করতে ভ্যাটিকানে সমবেত হয়েছেন কার্ডিনালরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলার ভয়ে ফের ব্ল্যাকআউট অমৃতসার, মধ্যরাতে বিস্ফোরণের শব্দ
পাকিস্তানের হামলার ভয়ে ফের ব্ল্যাকআউট অমৃতসার, মধ্যরাতে বিস্ফোরণের শব্দ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ নয়, শান্তি প্রতিষ্ঠাই ইসলামের মূল লক্ষ্য
যুদ্ধ নয়, শান্তি প্রতিষ্ঠাই ইসলামের মূল লক্ষ্য

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতায় আরও ৫৪ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতায় আরও ৫৪ ফিলিস্তিনি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত কর্মকর্তা মিজান গ্রেফতার
স্বৈরাচার শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত কর্মকর্তা মিজান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছয় শর্তে নেক কাজ ইবাদত বলে গণ্য হয়
ছয় শর্তে নেক কাজ ইবাদত বলে গণ্য হয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভাষার উৎস, কোরআনের ভাষা ও শব্দের মালিকানা
ভাষার উৎস, কোরআনের ভাষা ও শব্দের মালিকানা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত-পাকিস্তানকে অবিলম্বে সংঘাত থামাতে বললেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানকে অবিলম্বে সংঘাত থামাতে বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্সেনালকে বিদায় করে ফাইনালে পিএসজি
আর্সেনালকে বিদায় করে ফাইনালে পিএসজি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ মে)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালি গেলেন বিমান বাহিনী প্রধান
ইতালি গেলেন বিমান বাহিনী প্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিটি রক্তের ফোঁটার প্রতিশোধ নেওয়া হবে: শাহবাজ শরিফ
প্রতিটি রক্তের ফোঁটার প্রতিশোধ নেওয়া হবে: শাহবাজ শরিফ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের আগের দুই শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার নির্দেশ
ঈদের আগের দুই শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণ রেখার আশপাশের গ্রাম ছেড়ে পালাচ্ছে মানুষ
নিয়ন্ত্রণ রেখার আশপাশের গ্রাম ছেড়ে পালাচ্ছে মানুষ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিসিসির উচ্ছেদ অভিযান: ১২০ কোটি টাকার জমিতে হবে স্কুল-খেলার মাঠ
জিসিসির উচ্ছেদ অভিযান: ১২০ কোটি টাকার জমিতে হবে স্কুল-খেলার মাঠ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসি: উত্তর বলে দেওয়ায় এক কেন্দ্রের ১০ শিক্ষক গ্রেফতার
এসএসসি: উত্তর বলে দেওয়ায় এক কেন্দ্রের ১০ শিক্ষক গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘চ্যাম্পিয়ন্স লিগ থেকে বিদায় নিলেও বার্সা অবশ্যই ফিরে আসবে’
‘চ্যাম্পিয়ন্স লিগ থেকে বিদায় নিলেও বার্সা অবশ্যই ফিরে আসবে’

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আকাশযুদ্ধে ধরাশায়ী রাফাল, আর্থিক ক্ষতির মুখে ফ্রান্স!
আকাশযুদ্ধে ধরাশায়ী রাফাল, আর্থিক ক্ষতির মুখে ফ্রান্স!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতে হতাহত বেড়ে ৫৮: ভারতীয় সেনাবাহিনী
পাকিস্তানের হামলায় ভারতে হতাহত বেড়ে ৫৮: ভারতীয় সেনাবাহিনী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান হামলা-পাল্টা হামলা: কার কেমন ক্ষতি হয়েছে?
ভারত-পাকিস্তান হামলা-পাল্টা হামলা: কার কেমন ক্ষতি হয়েছে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় অংশ নিয়েছিল ৭৫ থেকে ৮০টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান, দাবি পাকিস্তানের
হামলায় অংশ নিয়েছিল ৭৫ থেকে ৮০টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান, দাবি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে ‘সাদা পতাকা’ উড়িয়ে পিছু হটল ভারতীয় সেনারা, দাবি পাকিস্তানের
সীমান্তে ‘সাদা পতাকা’ উড়িয়ে পিছু হটল ভারতীয় সেনারা, দাবি পাকিস্তানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীকে ভারতে হামলা চালানোর সবুজ সংকেত দিলো পাকিস্তান
সেনাবাহিনীকে ভারতে হামলা চালানোর সবুজ সংকেত দিলো পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে পানি প্রবাহ বন্ধের ঘোষণা মোদির
আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে পানি প্রবাহ বন্ধের ঘোষণা মোদির

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের খবর নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার লুকোচুরি
যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের খবর নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার লুকোচুরি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ভূপাতিত হওয়া ৫ যুদ্ধবিমানের ৩টিই রাফাল ফাইটার জেট
ভারতের ভূপাতিত হওয়া ৫ যুদ্ধবিমানের ৩টিই রাফাল ফাইটার জেট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমর্থন জানিয়ে যা বলল ইসরায়েল
পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমর্থন জানিয়ে যা বলল ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলায় মাসুদ আজহার পরিবারের ১০ সদস্য নিহত: বিবিসি
ভারতের হামলায় মাসুদ আজহার পরিবারের ১০ সদস্য নিহত: বিবিসি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে এ হামলার পরিণতি ভোগ করতে হবে, হুঁশিয়ারি হিনা রব্বানীর
ভারতকে এ হামলার পরিণতি ভোগ করতে হবে, হুঁশিয়ারি হিনা রব্বানীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণতরী থেকে সাগরে পড়ে ডুবল আরও একটি মার্কিন যুদ্ধবিমান
রণতরী থেকে সাগরে পড়ে ডুবল আরও একটি মার্কিন যুদ্ধবিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান পাল্টাপাল্টি হামলার পর যা বলা হলো ইমরান খানের ফেসবুকে
ভারত-পাকিস্তান পাল্টাপাল্টি হামলার পর যা বলা হলো ইমরান খানের ফেসবুকে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‍্যাব অফিস থেকে সিনিয়র এএসপি পলাশের মরদেহ উদ্ধার
র‍্যাব অফিস থেকে সিনিয়র এএসপি পলাশের মরদেহ উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত ভারতকে ‘নিরাপদ বিনিয়োগ গন্তব্য’ ভাবার পথে বাধা হবে: রয়টার্স
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত ভারতকে ‘নিরাপদ বিনিয়োগ গন্তব্য’ ভাবার পথে বাধা হবে: রয়টার্স

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক যুদ্ধের সম্ভাবনার হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
পারমাণবিক যুদ্ধের সম্ভাবনার হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোদ ভারতেই যুদ্ধবিরোধী কণ্ঠ: কবীর সুমনের তীব্র প্রতিক্রিয়া
খোদ ভারতেই যুদ্ধবিরোধী কণ্ঠ: কবীর সুমনের তীব্র প্রতিক্রিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের হামলায় ‘শান্তির আহ্বান’ বিশ্বনেতাদের, ইসরায়েল জানাল সমর্থন
ভারতের হামলায় ‘শান্তির আহ্বান’ বিশ্বনেতাদের, ইসরায়েল জানাল সমর্থন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যা বললেন জামায়াত আমির
ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যা বললেন জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল চীন
ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলার ভয়ে ফের ব্ল্যাকআউট অমৃতসার, মধ্যরাতে বিস্ফোরণের শব্দ
পাকিস্তানের হামলার ভয়ে ফের ব্ল্যাকআউট অমৃতসার, মধ্যরাতে বিস্ফোরণের শব্দ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে ভারতের হামলা, মাঝপথে ফিরে গেল বাংলাদেশগামী দুই প্লেন
পাকিস্তানে ভারতের হামলা, মাঝপথে ফিরে গেল বাংলাদেশগামী দুই প্লেন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের হামলায় পাকিস্তান এয়ারফোর্সের কোনও ক্ষতি হয়নি: আইএসপিআর
ভারতের হামলায় পাকিস্তান এয়ারফোর্সের কোনও ক্ষতি হয়নি: আইএসপিআর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপারহিট সিনেমা করেও বলিউড অভিনেতা এখন সিকিউরিটি গার্ড!
সুপারহিট সিনেমা করেও বলিউড অভিনেতা এখন সিকিউরিটি গার্ড!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত বনাম পাকিস্তান : কার কত সামরিক শক্তি?
ভারত বনাম পাকিস্তান : কার কত সামরিক শক্তি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলার নিন্দা জানিয়ে পাকিস্তানের পাশে তুরস্ক
ভারতের হামলার নিন্দা জানিয়ে পাকিস্তানের পাশে তুরস্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতে নিহত ১০
পাকিস্তানের হামলায় ভারতে নিহত ১০

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণ রেখার আশপাশের গ্রাম ছেড়ে পালাচ্ছে মানুষ
নিয়ন্ত্রণ রেখার আশপাশের গ্রাম ছেড়ে পালাচ্ছে মানুষ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন অভিযানের নাম ‘অপারেশন সিঁদুর’ রাখল ভারত?
কেন অভিযানের নাম ‘অপারেশন সিঁদুর’ রাখল ভারত?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডা. জুবাইদা সরকারি চাকরি ফিরে পাচ্ছেন
ডা. জুবাইদা সরকারি চাকরি ফিরে পাচ্ছেন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের আঁধারে ভরাট হচ্ছে রামপুরা খাল
রাতের আঁধারে ভরাট হচ্ছে রামপুরা খাল

নগর জীবন

খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি

সম্পাদকীয়

দুই ব্যাংকের তথ্য যাচাই সেবা বন্ধ
দুই ব্যাংকের তথ্য যাচাই সেবা বন্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধের ফাঁদে অর্থনীতি
যুদ্ধের ফাঁদে অর্থনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রয়েই গেল মৃত্যুকূপ
রয়েই গেল মৃত্যুকূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসকদের পরামর্শে বিশ্রামে খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে বিশ্রামে খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার নিয়ে বৈঠকে বসছেন প্রধান উপদেষ্টা
শেয়ারবাজার নিয়ে বৈঠকে বসছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুমতি ছাড়াই কাটা হলো আড়াই শতাধিক গাছ
অনুমতি ছাড়াই কাটা হলো আড়াই শতাধিক গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ শুরু!
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ শুরু!

প্রথম পৃষ্ঠা

অশান্ত উপমহাদেশ ঝুঁকিতে বাংলাদেশ
অশান্ত উপমহাদেশ ঝুঁকিতে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাশ উত্তোলনের হিড়িক আপত্তি স্বজনদের
লাশ উত্তোলনের হিড়িক আপত্তি স্বজনদের

পেছনের পৃষ্ঠা

কোরবানি ঈদে বেসরকারি অফিসেও ১০ দিন ছুটি
কোরবানি ঈদে বেসরকারি অফিসেও ১০ দিন ছুটি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীকে চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দিলেন ছিনতাইকারীরা
শিক্ষার্থীকে চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দিলেন ছিনতাইকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

৬৫৭১ কোটি টাকার হিসাব না দিয়েই লাপাত্তা পিডি!
৬৫৭১ কোটি টাকার হিসাব না দিয়েই লাপাত্তা পিডি!

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে পুশ ৬৬ ভারতীয়কে
বাংলাদেশে পুশ ৬৬ ভারতীয়কে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনে জোরালো হচ্ছে নির্বাচনের দাবি
ঐকমত্য কমিশনে জোরালো হচ্ছে নির্বাচনের দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

মিথ্যা মামলা করায় বাদীকে জরিমানা
মিথ্যা মামলা করায় বাদীকে জরিমানা

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ অনিরাপদ আকাশপথ
হঠাৎ অনিরাপদ আকাশপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

এটা কোনো সমাধান নয়
এটা কোনো সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত যুদ্ধের ভয়ংকর খেলা শুরু করেছে
ভারত যুদ্ধের ভয়ংকর খেলা শুরু করেছে

নগর জীবন

র‌্যাব অফিসে সিনিয়র এএসপির গুলিবিদ্ধ লাশ
র‌্যাব অফিসে সিনিয়র এএসপির গুলিবিদ্ধ লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

খানাখন্দে বেহাল লেকপাড় সড়ক
খানাখন্দে বেহাল লেকপাড় সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফাঁস নিল স্কুলছাত্রী
ফাঁস নিল স্কুলছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় দরপতন শেয়ারবাজারে
বড় দরপতন শেয়ারবাজারে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধের ধকল বিশ্ব সইতে পারবে না
যুদ্ধের ধকল বিশ্ব সইতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে কার্যকর ‘ভালো মশা’
ডেঙ্গু ঠেকাতে কার্যকর ‘ভালো মশা’

পেছনের পৃষ্ঠা

শরিয়া আদালত ও দ্বিকক্ষের সংসদের পক্ষে মত
শরিয়া আদালত ও দ্বিকক্ষের সংসদের পক্ষে মত

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনাকে দুদকের তলব
শেখ হাসিনাকে দুদকের তলব

প্রথম পৃষ্ঠা