শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫১, মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২৪

মুসলিম সভ্যতায় হাম্মাম সংস্কৃতি

আলেমা হাবিবা আক্তার
অনলাইন ভার্সন
মুসলিম সভ্যতায় হাম্মাম সংস্কৃতি

ইসলামী সভ্যতায় হাম্মাম বা গোসলখানার আছে সুদীর্ঘ ইতিহাস। মুসলিম সমাজে হাম্মামের বিশেষ ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক গুরুত্ব রয়েছে। হাম্মামের ধারণাটি রোমান সভ্যতা থেকেই মুসলিমরা গ্রহণ করেছে বলে ধারণা করা হয়। ইসলামী খিলাফত প্রতিষ্ঠার আগে মধ্যপ্রাচ্য ও তুরস্কের বিস্তীর্ণ অঞ্চল রোমানরা শাসন করত।

এসব অঞ্চল মুসলিম শাসনাধীন হওয়ার পর রোমান সভ্যতার অনেক কিছুই মুসলিম সভ্যতায় যুক্ত হয়। ইসলাম ধর্মে পবিত্রতা ও পরিচ্ছন্নতার বিশেষ গুরুত্ব থাকায় হাম্মামের ধারণা সহজেই মুসলিম সমাজে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। ফলে মুসলিম শাসনাধীন মধ্যপ্রাচ্য, উত্তর আফ্রিকা, স্পেন, পর্তুগাল, মধ্য এশিয়া, ভারতীয় উপমহাদেশ ও ইউরোপের তুর্কিশাসিত অঞ্চলে হাম্মামের ব্যাপক বিস্তার ঘটে।
 

মুসলিম হাম্মাম ভিন্ন যেখানে

রোমান হাম্মাম ও মুসলিম হাম্মামের মধ্যে মৌলিক কিছু পার্থক্য রয়েছে। রোমান হাম্মাম অনেকটাই আধুনিক সুইমিংপুলসদৃশ ছিল। কিন্তু পবিত্রতা ও অপবিত্রতা বিষয়ক বিধি-নিষেধের কারণে মুসলিম সমাজে হাম্মামের ধারণাটি পাল্টে যায়। এখানে ব্যক্তিগত গোসলকক্ষের ধারণাটি জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। তারা স্থির পানির পরিবর্তে প্রবহমান পানিতে গোসল করতেই বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করত।

রোমান হাম্মামে শরীরচর্চার ব্যবস্থা থাকলেও মুসলিম হাম্মামে তা সংযুক্ত হয়নি। তবে গরম ও ঠাণ্ডার পৃথক ব্যবস্থা রোমান ও ইসলামী হাম্মাম উভয়টির ক্ষেত্রে  প্রযোজ্য ছিল।


মুসলিম সভ্যতায় হাম্মামের বিকাশ

প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন অনুসারে উমাইয়া শাসনামলে মুসলিম বিশ্বে হাম্মামের প্রচলন ঘটে, যা মুসলিম বিশ্বের বহু অঞ্চলে এখনো নানারূপে টিকে আছে। ঐতিহাসিক সূত্র অনুসারে, উমাইয়া আমলে সিরিয়া ও জর্দান অঞ্চলে সর্বপ্রথম হাম্মাম গড়ে ওঠে। হাম্মাম প্রতিষ্ঠা করা হয় সাধারণ ও মরু প্রাসাদের অংশ হিসেবে।

সে সময়ের প্রসিদ্ধ কয়েকটি হাম্মাম হলো আমারা প্রাসাদের হাম্মাম, হাম্মাম আল সারাহ, কাসার আল হায়ের আল শারকির হাম্মাম, কিরবাত আল মাজফার ইত্যাদি।

আমারা প্রাসাদের হাম্মামটিই মুসলিম বিশ্বের প্রথম হাম্মাম বলে ধারণা করা হয়। আর কিরবাত আল মাজফার হলো সবচেয়ে সুন্দর উমাইয়া হাম্মাম। ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরে অবস্থিত এই হাম্মামের আয়তন প্রায় ৯ হাজার বর্গফুট। এতে ছিল একাধিক গোসলের কক্ষ এবং গরম পানির বিশেষ ব্যবস্থা।

আব্বাসীয় আমলে মুসলিম বিশ্বের সর্বত্রই হাম্মামের বিকাশ ঘটে। প্রত্নতাত্ত্বিত নিদর্শন অনুসারে খ্রিস্টীয় অষ্টম শতকে মরক্কো ও মুসলিম স্পেনে হাম্মাম প্রতিষ্ঠিত হয়। মরক্কোর ভোলুবিলিস, স্পেনের কর্ডোভাসহ অন্যান্য শহরে খ্রিস্টীয় অষ্টম শতকে প্রতিষ্ঠিত হাম্মামের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে। আব্বাসীয় আমলে শুধু বাগদাদেই ৬০ হাজার হাম্মাম ছিল।

পারস্য ও ভারতে মুসলিম হাম্মাম

মুসলিম শাসন প্রতিষ্ঠার আগে পারস্যে হাম্মামের প্রচলন ছিল না। মুসলিমরাই সেখানে হাম্মামের প্রচলন ঘটায়। খ্রিস্টীয় ষোড়শ থেকে অষ্টাদশ শতাব্দীতে ইরানে বিপুলসংখ্যক হাম্মাম তৈরি হয়। ঐতিহাসিক ইস্পাহান শহরে মুসলিম আমলে তৈরি বহু হাম্মাম টিকে আছে। ষোড়শ শতাব্দী থেকে ঊনবিংশ শতাব্দীর মধ্যভাগ পর্যন্ত মুসলিম শাসকরা ভারতীয় উপমহাদেশে অসংখ্য হাম্মাম তৈরি করেছিল। এসব হাম্মামের বেশ কিছু এখনো অবশিষ্ট আছে; যেমন—ফতেহপুর সিক্রির হাম্মামখানা, দিল্লির লালকেল্লার হাম্মাম, ভূপালের হাম্মামে কাদিমি ইত্যাদি।


তুর্কি সুলতানদের পৃষ্ঠপোষকতা

হাম্মামের প্রসারে উসমানীয় সুলতানরাই প্রধান পৃষ্ঠপোষকের ভূমিকা পালন করেন। তারা এশিয়া, ইউরোপ ও আফ্রিকায় তাদের শাসনাধীন অঞ্চলে হাম্মামের ব্যাপক প্রচলন ঘটান। পূর্ব ও মধ্য ইউরোপে মূলত উসমানীয়রাই হাম্মামের প্রসার ঘটায়। বসনিয়া-হার্জেগোভিনা, গ্রিস ও হ্যাঙ্গেরিতে উসমানীয় আমলের হাম্মাম এখনো টিকে আছে। উসমানীয় সাম্রাজ্যের প্রাণকেন্দ্র, যা আধুনিক তুরস্কের সীমানাধীন, তাতে হাম্মামের অভাবনীয় উন্নয়ন ঘটে। উসমানীয় আমলের প্রাচীনতম কয়েকটি হাম্মাম হলো তাহতাকালে হাম্মাম, মাহমুদ পাশা হাম্মাম, দ্বিতীয় বায়েজিদ হাম্মাম ইত্যাদি। তুরস্কের বিখ্যাত স্থাপত্য প্রকৌশলী মিমার সিনানের নকশায় একাধিক হাম্মাম তৈরি হয়েছিল, যাকে উসমানীয় আমলের মৌলিক স্থাপত্যরীতি মনে করা হয়। যেমন—চেম্বারলিটাস হামামি, সুলাইমানি হাম্মাম (সুমাইমানি মসজিদ কমপ্লেক্সের অন্তর্গত), হাসেকি হুররেম সুলতান হাম্মাম ইত্যাদি। তুর্কি সমাজে ব্যক্তিগত হাম্মামের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় সুলতান তৃতীয় মোস্তফা ১৭৬৮ খ্রিস্টাব্দে রাষ্ট্রীয় হাম্মাম তৈরি বন্ধ করার নির্দেশনা জারি করেন।


হাম্মামে নারীর অংশগ্রহণ

ইসলামের প্রাথমিক যুগে মুসলিম নারীরা হাম্মামে গোসল করত না। কিন্তু খ্রিস্টীয় দশম শতকের পর মুসলিম বিশ্বে নারীদের জন্য পৃথক হাম্মাম গড়ে ওঠে। ধীরে ধীরে তা নারীদের সামাজিক যোগাযোগ ও আভিজাত্যের প্রতীক হয়ে ওঠে।


হাম্মামের প্রকারভেদ

মুসলিম সমাজে চার ধরনের হাম্মামের অস্তিত্ব পাওয়া যায়। তা হলো—

১. ব্যক্তিগত হাম্মাম : মানুষ ব্যক্তিগতভাবে নিজ বাড়ি বা প্রাসাদে তৈরি করত।

২. উন্মুক্ত হাম্মাম : সাধারণ মানুষের জন্য রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে তৈরি করা হতো। এসব হাম্মামের যাবতীয় ব্যয় রাষ্ট্র নির্বাহ করত এবং সাধারণ মানুষ ছিল তার সুবিধা গ্রহণকারী।

৩. ওয়াকফ হাম্মাম : মাদরাসা, মসজিদ ও খানকাহর মতো কোনো ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের আর্থিক সংস্থানের জন্য রাষ্ট্র বা সাধারণ মানুষের পক্ষ থেকে ওয়াকফ হিসেবে তৈরি করে দেওয়া হতো। এসব হাম্মাম থেকে উপার্জিত অর্থ এসব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের কল্যাণে ব্যয় করা হতো।

৪. বাণিজ্যিক হাম্মাম : মানুষ অর্থ উপার্জনের জন্য তৈরি করত এবং নগরবাসী অর্থের বিনিময়ে এর সেবা গ্রহণ করত।


বাংলাদেশে মুসলিম হাম্মাম

বাংলায় হাম্মাম স্থাপত্যের বিকাশ ঘটেছে মধ্যযুগের শেষ ভাগে। বাংলার সমাজকাঠামো ও সংস্কৃতিতে হাম্মাম একটি নতুন ও অভিনব সংযোজন। স্থাপত্যবিদ্যার ক্ষেত্রে এই ধরনের গোসলখানা বা ইমারত নতুন ধারণার জন্ম দিয়েছে। পশ্চিম বাংলার মালদহ জেলার হজরত পাণ্ডুয়ায় অবস্থিত সাতাইশগড় হাম্মামখানাটি প্রাচীনতম হাম্মাম বলে ধারণা করা হয়। এতে মোট ২৭টি গোসলকক্ষ আছে বলেই স্থাপত্যটির নাম এরূপ হয়েছে বলে ধারণা করা হয়। পশ্চিম বাংলার গৌড় ও রাজমহলের হাম্মাম দুটির নির্মাণকৌশল ও পরিকল্পনায় মোগলদের গড়া উত্তর ভারতীয় স্টাইল অনুসরণ করা হয়েছিল। বাংলা অঞ্চলের বেশির ভাগ হাম্মাম মোগল প্রশাসকদের বাসভবনের সন্নিকটে নির্মাণ করা হতো।

বাংলা অঞ্চলে মোগল বা প্রাক-মোগল যুগে বেশ কিছু হাম্মাম নির্মিত হয়েছিল। এর মধ্যে এখন পর্যন্ত ছয়টি হাম্মাম চিহ্নিত করা গেছে। এগুলো হলো ঢাকার লালবাগ ও জিঞ্জিরা, যশোরের মির্জানগর, সাতক্ষীরার ঈশ্বরীপুর ও জাহাজঘাটা এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জের ছোট সোনামসজিদ সংলগ্ন হাম্মাম। এর মধ্যে ঢাকা, মির্জানগর, ঈশ্বরীপুর ও জাহাজঘাটা (দুটি) হাম্মামখানার নির্মাণকৌশল ও পরিকল্পনা উত্তর ভারতীয় স্টাইল অনুসরণে নির্মিত।

তথ্যঋণ : আরব নিউজ, মিট মিউজিয়াম ডট অর্গ

বাংলাপিডিয়া ও উইকিপিডিয়া
 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
নরমাল ডেলিভারির জন্য যেসব আমল করা যেতে পারে
নরমাল ডেলিভারির জন্য যেসব আমল করা যেতে পারে
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু
শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক
ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক

২২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!
হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান

৩২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি
জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি
গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন
বগুড়ায় যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক: মীর হেলাল
শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক: মীর হেলাল

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক : মীর হেলাল
শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক : মীর হেলাল

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রাম সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের দায়ে আটক ৩
কুড়িগ্রাম সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের দায়ে আটক ৩

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপি নেতাদের ঐক্যের আহ্বান
বরিশালে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপি নেতাদের ঐক্যের আহ্বান

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স
মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঝালকাঠিতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় র‌্যাব সদস্যসহ নিহত ২
ঝালকাঠিতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় র‌্যাব সদস্যসহ নিহত ২

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কৃষকদলের দুই নেতা নিহত
ট্রাকচাপায় কৃষকদলের দুই নেতা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিপাহি-জনতার ঐক্যের বিপ্লবেই জাতি পেয়েছিল নতুন পরিচয় : তৃপ্তি
সিপাহি-জনতার ঐক্যের বিপ্লবেই জাতি পেয়েছিল নতুন পরিচয় : তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফটিকছড়িতে বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে অসন্তোষ, আগুন জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ
ফটিকছড়িতে বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে অসন্তোষ, আগুন জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নীলফামারীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নীলফামারীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ময়মনসিংহে সমাবেশ-র‍্যালি
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ময়মনসিংহে সমাবেশ-র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপসো স্যালাইনের ছাঁটাই শ্রমিকদের ভুখা মিছিল
অপসো স্যালাইনের ছাঁটাই শ্রমিকদের ভুখা মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’
‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

দেশগ্রাম

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা