শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫১, মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২৪

মুসলিম সভ্যতায় হাম্মাম সংস্কৃতি

আলেমা হাবিবা আক্তার
অনলাইন ভার্সন
মুসলিম সভ্যতায় হাম্মাম সংস্কৃতি

ইসলামী সভ্যতায় হাম্মাম বা গোসলখানার আছে সুদীর্ঘ ইতিহাস। মুসলিম সমাজে হাম্মামের বিশেষ ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক গুরুত্ব রয়েছে। হাম্মামের ধারণাটি রোমান সভ্যতা থেকেই মুসলিমরা গ্রহণ করেছে বলে ধারণা করা হয়। ইসলামী খিলাফত প্রতিষ্ঠার আগে মধ্যপ্রাচ্য ও তুরস্কের বিস্তীর্ণ অঞ্চল রোমানরা শাসন করত।

এসব অঞ্চল মুসলিম শাসনাধীন হওয়ার পর রোমান সভ্যতার অনেক কিছুই মুসলিম সভ্যতায় যুক্ত হয়। ইসলাম ধর্মে পবিত্রতা ও পরিচ্ছন্নতার বিশেষ গুরুত্ব থাকায় হাম্মামের ধারণা সহজেই মুসলিম সমাজে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। ফলে মুসলিম শাসনাধীন মধ্যপ্রাচ্য, উত্তর আফ্রিকা, স্পেন, পর্তুগাল, মধ্য এশিয়া, ভারতীয় উপমহাদেশ ও ইউরোপের তুর্কিশাসিত অঞ্চলে হাম্মামের ব্যাপক বিস্তার ঘটে।
 

মুসলিম হাম্মাম ভিন্ন যেখানে

রোমান হাম্মাম ও মুসলিম হাম্মামের মধ্যে মৌলিক কিছু পার্থক্য রয়েছে। রোমান হাম্মাম অনেকটাই আধুনিক সুইমিংপুলসদৃশ ছিল। কিন্তু পবিত্রতা ও অপবিত্রতা বিষয়ক বিধি-নিষেধের কারণে মুসলিম সমাজে হাম্মামের ধারণাটি পাল্টে যায়। এখানে ব্যক্তিগত গোসলকক্ষের ধারণাটি জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। তারা স্থির পানির পরিবর্তে প্রবহমান পানিতে গোসল করতেই বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করত।

রোমান হাম্মামে শরীরচর্চার ব্যবস্থা থাকলেও মুসলিম হাম্মামে তা সংযুক্ত হয়নি। তবে গরম ও ঠাণ্ডার পৃথক ব্যবস্থা রোমান ও ইসলামী হাম্মাম উভয়টির ক্ষেত্রে  প্রযোজ্য ছিল।


মুসলিম সভ্যতায় হাম্মামের বিকাশ

প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন অনুসারে উমাইয়া শাসনামলে মুসলিম বিশ্বে হাম্মামের প্রচলন ঘটে, যা মুসলিম বিশ্বের বহু অঞ্চলে এখনো নানারূপে টিকে আছে। ঐতিহাসিক সূত্র অনুসারে, উমাইয়া আমলে সিরিয়া ও জর্দান অঞ্চলে সর্বপ্রথম হাম্মাম গড়ে ওঠে। হাম্মাম প্রতিষ্ঠা করা হয় সাধারণ ও মরু প্রাসাদের অংশ হিসেবে।

সে সময়ের প্রসিদ্ধ কয়েকটি হাম্মাম হলো আমারা প্রাসাদের হাম্মাম, হাম্মাম আল সারাহ, কাসার আল হায়ের আল শারকির হাম্মাম, কিরবাত আল মাজফার ইত্যাদি।

আমারা প্রাসাদের হাম্মামটিই মুসলিম বিশ্বের প্রথম হাম্মাম বলে ধারণা করা হয়। আর কিরবাত আল মাজফার হলো সবচেয়ে সুন্দর উমাইয়া হাম্মাম। ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরে অবস্থিত এই হাম্মামের আয়তন প্রায় ৯ হাজার বর্গফুট। এতে ছিল একাধিক গোসলের কক্ষ এবং গরম পানির বিশেষ ব্যবস্থা।

আব্বাসীয় আমলে মুসলিম বিশ্বের সর্বত্রই হাম্মামের বিকাশ ঘটে। প্রত্নতাত্ত্বিত নিদর্শন অনুসারে খ্রিস্টীয় অষ্টম শতকে মরক্কো ও মুসলিম স্পেনে হাম্মাম প্রতিষ্ঠিত হয়। মরক্কোর ভোলুবিলিস, স্পেনের কর্ডোভাসহ অন্যান্য শহরে খ্রিস্টীয় অষ্টম শতকে প্রতিষ্ঠিত হাম্মামের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে। আব্বাসীয় আমলে শুধু বাগদাদেই ৬০ হাজার হাম্মাম ছিল।

পারস্য ও ভারতে মুসলিম হাম্মাম

মুসলিম শাসন প্রতিষ্ঠার আগে পারস্যে হাম্মামের প্রচলন ছিল না। মুসলিমরাই সেখানে হাম্মামের প্রচলন ঘটায়। খ্রিস্টীয় ষোড়শ থেকে অষ্টাদশ শতাব্দীতে ইরানে বিপুলসংখ্যক হাম্মাম তৈরি হয়। ঐতিহাসিক ইস্পাহান শহরে মুসলিম আমলে তৈরি বহু হাম্মাম টিকে আছে। ষোড়শ শতাব্দী থেকে ঊনবিংশ শতাব্দীর মধ্যভাগ পর্যন্ত মুসলিম শাসকরা ভারতীয় উপমহাদেশে অসংখ্য হাম্মাম তৈরি করেছিল। এসব হাম্মামের বেশ কিছু এখনো অবশিষ্ট আছে; যেমন—ফতেহপুর সিক্রির হাম্মামখানা, দিল্লির লালকেল্লার হাম্মাম, ভূপালের হাম্মামে কাদিমি ইত্যাদি।


তুর্কি সুলতানদের পৃষ্ঠপোষকতা

হাম্মামের প্রসারে উসমানীয় সুলতানরাই প্রধান পৃষ্ঠপোষকের ভূমিকা পালন করেন। তারা এশিয়া, ইউরোপ ও আফ্রিকায় তাদের শাসনাধীন অঞ্চলে হাম্মামের ব্যাপক প্রচলন ঘটান। পূর্ব ও মধ্য ইউরোপে মূলত উসমানীয়রাই হাম্মামের প্রসার ঘটায়। বসনিয়া-হার্জেগোভিনা, গ্রিস ও হ্যাঙ্গেরিতে উসমানীয় আমলের হাম্মাম এখনো টিকে আছে। উসমানীয় সাম্রাজ্যের প্রাণকেন্দ্র, যা আধুনিক তুরস্কের সীমানাধীন, তাতে হাম্মামের অভাবনীয় উন্নয়ন ঘটে। উসমানীয় আমলের প্রাচীনতম কয়েকটি হাম্মাম হলো তাহতাকালে হাম্মাম, মাহমুদ পাশা হাম্মাম, দ্বিতীয় বায়েজিদ হাম্মাম ইত্যাদি। তুরস্কের বিখ্যাত স্থাপত্য প্রকৌশলী মিমার সিনানের নকশায় একাধিক হাম্মাম তৈরি হয়েছিল, যাকে উসমানীয় আমলের মৌলিক স্থাপত্যরীতি মনে করা হয়। যেমন—চেম্বারলিটাস হামামি, সুলাইমানি হাম্মাম (সুমাইমানি মসজিদ কমপ্লেক্সের অন্তর্গত), হাসেকি হুররেম সুলতান হাম্মাম ইত্যাদি। তুর্কি সমাজে ব্যক্তিগত হাম্মামের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় সুলতান তৃতীয় মোস্তফা ১৭৬৮ খ্রিস্টাব্দে রাষ্ট্রীয় হাম্মাম তৈরি বন্ধ করার নির্দেশনা জারি করেন।


হাম্মামে নারীর অংশগ্রহণ

ইসলামের প্রাথমিক যুগে মুসলিম নারীরা হাম্মামে গোসল করত না। কিন্তু খ্রিস্টীয় দশম শতকের পর মুসলিম বিশ্বে নারীদের জন্য পৃথক হাম্মাম গড়ে ওঠে। ধীরে ধীরে তা নারীদের সামাজিক যোগাযোগ ও আভিজাত্যের প্রতীক হয়ে ওঠে।


হাম্মামের প্রকারভেদ

মুসলিম সমাজে চার ধরনের হাম্মামের অস্তিত্ব পাওয়া যায়। তা হলো—

১. ব্যক্তিগত হাম্মাম : মানুষ ব্যক্তিগতভাবে নিজ বাড়ি বা প্রাসাদে তৈরি করত।

২. উন্মুক্ত হাম্মাম : সাধারণ মানুষের জন্য রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে তৈরি করা হতো। এসব হাম্মামের যাবতীয় ব্যয় রাষ্ট্র নির্বাহ করত এবং সাধারণ মানুষ ছিল তার সুবিধা গ্রহণকারী।

৩. ওয়াকফ হাম্মাম : মাদরাসা, মসজিদ ও খানকাহর মতো কোনো ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের আর্থিক সংস্থানের জন্য রাষ্ট্র বা সাধারণ মানুষের পক্ষ থেকে ওয়াকফ হিসেবে তৈরি করে দেওয়া হতো। এসব হাম্মাম থেকে উপার্জিত অর্থ এসব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের কল্যাণে ব্যয় করা হতো।

৪. বাণিজ্যিক হাম্মাম : মানুষ অর্থ উপার্জনের জন্য তৈরি করত এবং নগরবাসী অর্থের বিনিময়ে এর সেবা গ্রহণ করত।


বাংলাদেশে মুসলিম হাম্মাম

বাংলায় হাম্মাম স্থাপত্যের বিকাশ ঘটেছে মধ্যযুগের শেষ ভাগে। বাংলার সমাজকাঠামো ও সংস্কৃতিতে হাম্মাম একটি নতুন ও অভিনব সংযোজন। স্থাপত্যবিদ্যার ক্ষেত্রে এই ধরনের গোসলখানা বা ইমারত নতুন ধারণার জন্ম দিয়েছে। পশ্চিম বাংলার মালদহ জেলার হজরত পাণ্ডুয়ায় অবস্থিত সাতাইশগড় হাম্মামখানাটি প্রাচীনতম হাম্মাম বলে ধারণা করা হয়। এতে মোট ২৭টি গোসলকক্ষ আছে বলেই স্থাপত্যটির নাম এরূপ হয়েছে বলে ধারণা করা হয়। পশ্চিম বাংলার গৌড় ও রাজমহলের হাম্মাম দুটির নির্মাণকৌশল ও পরিকল্পনায় মোগলদের গড়া উত্তর ভারতীয় স্টাইল অনুসরণ করা হয়েছিল। বাংলা অঞ্চলের বেশির ভাগ হাম্মাম মোগল প্রশাসকদের বাসভবনের সন্নিকটে নির্মাণ করা হতো।

বাংলা অঞ্চলে মোগল বা প্রাক-মোগল যুগে বেশ কিছু হাম্মাম নির্মিত হয়েছিল। এর মধ্যে এখন পর্যন্ত ছয়টি হাম্মাম চিহ্নিত করা গেছে। এগুলো হলো ঢাকার লালবাগ ও জিঞ্জিরা, যশোরের মির্জানগর, সাতক্ষীরার ঈশ্বরীপুর ও জাহাজঘাটা এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জের ছোট সোনামসজিদ সংলগ্ন হাম্মাম। এর মধ্যে ঢাকা, মির্জানগর, ঈশ্বরীপুর ও জাহাজঘাটা (দুটি) হাম্মামখানার নির্মাণকৌশল ও পরিকল্পনা উত্তর ভারতীয় স্টাইল অনুসরণে নির্মিত।

তথ্যঋণ : আরব নিউজ, মিট মিউজিয়াম ডট অর্গ

বাংলাপিডিয়া ও উইকিপিডিয়া
 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
শরীরচর্চায় ইসলামের অনুপ্রেরণা ও অনুশীলন
শরীরচর্চায় ইসলামের অনুপ্রেরণা ও অনুশীলন
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সুফিসংগীতের মর্মকথা
সুফিসংগীতের মর্মকথা
নফল ইবাদতের মাস মহররম
নফল ইবাদতের মাস মহররম
ইতিহাসের পাতায় ইরান
ইতিহাসের পাতায় ইরান
আরবে প্রেরিত পাঁচ নবী-রাসুল
আরবে প্রেরিত পাঁচ নবী-রাসুল
নববর্ষে সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ার প্রত্যয় গ্রহণ করুন
নববর্ষে সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ার প্রত্যয় গ্রহণ করুন
জায়েদ ইবনে খাত্তাব (রা.)-এর বীরত্ব
জায়েদ ইবনে খাত্তাব (রা.)-এর বীরত্ব
‘হিজরি সপ্তাহ ১৪৪৭’ উদযাপন
‘হিজরি সপ্তাহ ১৪৪৭’ উদযাপন
শ্রেষ্ঠত্ব শুধু তাকওয়ার কারণে
শ্রেষ্ঠত্ব শুধু তাকওয়ার কারণে
ইখলাস মানুষের হৃদয়ে সৃষ্টি হয়
ইখলাস মানুষের হৃদয়ে সৃষ্টি হয়
হজ পালন শেষে দেশে ফিরেছেন ৫৪৩৯৭ জন
হজ পালন শেষে দেশে ফিরেছেন ৫৪৩৯৭ জন
সর্বশেষ খবর
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

এই মাত্র | জীবন ধারা

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাহরাইনের বিপক্ষে গোল প্রয়াত ভাইকে উৎসর্গ করে যা বললেন ঋতুপর্ণা
বাহরাইনের বিপক্ষে গোল প্রয়াত ভাইকে উৎসর্গ করে যা বললেন ঋতুপর্ণা

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালির উপকূলে নৌকাডুবি, ৮৭ জনকে জীবিত উদ্ধার
ইতালির উপকূলে নৌকাডুবি, ৮৭ জনকে জীবিত উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজ শেষে ফিরেছেন ৬২ হাজার ২৭২ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৬২ হাজার ২৭২ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টির আভাস
ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ দেশের সব ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
আজ দেশের সব ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজরের পুষ্টিগুণ
গাজরের পুষ্টিগুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিটিভির পর্দায় মাসজুড়ে ‘৩৬ জুলাই
বিটিভির পর্দায় মাসজুড়ে ‘৩৬ জুলাই

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নরসিংদীতে ডিস ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা
নরসিংদীতে ডিস ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বস্ত্র ও পোশাক খাতের জন্য স্বতন্ত্র মন্ত্রণালয় চায় বিজিএমইএ
বস্ত্র ও পোশাক খাতের জন্য স্বতন্ত্র মন্ত্রণালয় চায় বিজিএমইএ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সব বাধা অতিক্রম করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা হবে : রিজভী
সব বাধা অতিক্রম করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা হবে : রিজভী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের অস্ত্র অপরাধীদের হাতে
পুলিশের অস্ত্র অপরাধীদের হাতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে ৬০৩ হাফেজকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান
কাতারে ৬০৩ হাফেজকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জুনে বেড়েছে ধর্ষণ-গণপিটুনিতে হত্যা
জুনে বেড়েছে ধর্ষণ-গণপিটুনিতে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শরীরচর্চায় ইসলামের অনুপ্রেরণা ও অনুশীলন
শরীরচর্চায় ইসলামের অনুপ্রেরণা ও অনুশীলন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্টে বাংলাদেশ সফরে আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী মেলোনি
আগস্টে বাংলাদেশ সফরে আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী মেলোনি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর
ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওজন কমাতে মেনে চলুন এই ৫টি সহজ নিয়ম
ওজন কমাতে মেনে চলুন এই ৫টি সহজ নিয়ম

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন