শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৭, বুধবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৪

ব্রুনেইয়ের সংবিধানে ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন

অনলাইন ভার্সন
ব্রুনেইয়ের সংবিধানে ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ ব্রুনেই ১৯৮৪ সালের ১ জানুয়ারি যুক্তরাজ্য থেকে পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতা লাভ করে। ব্রুনেই একটি রাজতান্ত্রিক ইসলামী দেশ। এর দাপ্তরিক নাম নেগারা ব্রুনেই দারুসসালাম। ব্রুনেইয়ের ৮২ শতাংশ মানুষ মুসলিম এবং ৭৪ শতাংশ মানুষ মালয় নৃগোষ্ঠীর অন্তর্গত।

সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক মূল্যবোধের প্রতিফলন আছে ব্রুনেইয়ের সংবিধানে। ব্রুনেইয়ের সুলতান হাসান বলখিয়া মালয় ইসলামিক মোনার্কিকে (এমএইবি) জাতীয় দর্শন ঘোষণা করেছেন, যার মূলকথা হলো, ‘মালয় ভাষা, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য; ইসলামী অনুশাসন, আইন ও মূল্যবোধ এবং রাজতন্ত্রের মিশ্রণে গড়ে ওঠা একটি ব্যবস্থা, যা সবাই চর্চা করবে এবং যার প্রতি সবাই শ্রদ্ধাশীল থাকবে।’ স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে যাত্রা শুরু করার সময় থেকেই ব্রুনেই এই নীতি অনুসরণ করে আসছে এবং তার যাবতীয় রাষ্ট্রীয় কার্যক্রমে এর প্রতিফলন ঘটেছে।

জাতীয় এই তিন মূলনীতি তথা মালয় সংস্কৃতি, ইসলামী অনুশাসন ও রাজতন্ত্র সামনে রেখেই ব্রুনেইয়ের সংবিধান রচিত হয়েছে। তাতে মালয় সংস্কৃতি-ঐতিহ্য, ইসলামী আইন ও মূল্যবোধ এবং রাজতন্ত্রের পরিপন্থী বিষয়গুলো পরিহার করা হয়েছে। ব্রুনেইয়ের সংবিধান ১৯৫৯ সালে রচিত। ২০০৪ ও ২০১৮ সালে তাতে সংশোধনী ও সংযোজন সংঘটিত হয়। এখানে ব্রুনেইয়ের সংবিধানের সেই সব ধারা, উপধারা ও অনুচ্ছেদগুলো তুলে ধরা হলো, যাতে ইসলামী আইন ও মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটেছে।

১. আল্লাহর প্রশংসা দিয়ে শুরু : মহান আল্লাহর প্রশংসা (হামদ) ও মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের মাধ্যমে সংবিধানের শুরু করা হয়েছে। বলা হয়েছে, ‘আল্লাহর নামে, যিনি পরম দয়ালু ও করুণাময়। সকল প্রশংসা বিশ্বজগতের পালনকর্তা আল্লাহর জন্য এবং আমাদের নেতা মুহাম্মদ (সা.), তার পরিবারবর্গ ও সাহাবিদের ওপর আল্লাহর বরকত ও শান্তি বর্ষিত হোক।’

২. আল্লাহর রহমতে সুলতানের সার্বভৌমত্ব : সংবিধানের সূচনাপর্বে আল্লাহর রহমতের অধীনে ব্রুনেইয়ের সুলতানের সার্বভৌমত্ব ও তার পরিবারের শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষণা করা হয়েছে।

৩. ধর্মাদর্শ : সংবিধানের প্রথম ভাগ, অনুচ্ছেদ-২-এর ধারা (C) -কে ‘ইসলাম ধর্ম’ কথার ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে, ‘ইসলাম ধর্মের অর্থ হলো শাফেয়ি মাজহাব ও আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামায়াতের মতাদর্শ অনুসারে ইসলামের অনুশীলন।

৪. রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম : সংবিধানের দ্বিতীয় ভাগ, অনুচ্ছেদ-৩-এর ধারা-১-এ ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম ঘোষণা করা হয়েছে। বলা হয়েছে, ব্রুনেই দারুসসালামের দাপ্তরিক ধর্ম হবে ইসলাম। তবে অন্য ধর্মের অনুসারী ব্যক্তিরা শান্তি ও সম্প্রীতির সঙ্গে তা পালন করতে পারবে।

৫. ধর্মীয় পর্ষদ : দ্বিতীয় ভাগ, অনুচ্ছেদ-৩-এর ধারা-৩-এ একটি ধর্মীয় পর্ষদের কথা বলা হয়েছে, যাদের দায়িত্ব হবে ইসলাম সম্পর্কিত যেকোনো বিষয়ে সুলতানকে পরামর্শ দেওয়া।

৬. মন্ত্রী ও উপমন্ত্রীরা মুসলিম হবেন : সংবিধানের তৃতীয় ভাগ, অনুচ্ছেদ-৪-এর ধারা-৫-এ বলা হয়েছে, মন্ত্রী ও উপমন্ত্রীদের নিয়োগ দেওয়া হবে ইসলাম ধর্মের অনুসারী ও মালয় জাতি থেকে। তবে সুলতান ভিন্ন সিদ্ধান্ত গ্রহণের অধিকার রাখেন।

৭. সুলতানের উপদেষ্টা পদে মুফতি : চতুর্থ ভাগ, অনুচ্ছেদ-৫-এর ধারা-২-এর উপধারা (C) -তে বলা হয়েছে, পদাধিকারবলে মুফতি কিরাজান (রাষ্ট্রের প্রধান মুফতি) ও শরয়ি আদালতের প্রধান সুলতানের উপদেষ্টা হবেন।

৮. ক্ষমা পর্ষদে মুফতি : চতুর্থ ভাগ (A) , অনুচ্ছেদ-৮ (A)-এর ধারা-১-এ বলা হয়েছে, অ্যাটর্নি জেনারেল ও মুফতি কিরাজানসহ সর্বোচ্চ তিন সদস্যের ক্ষমা পর্ষদ (Pardons Board) গঠন করা হবে।

৯. ক্ষমার আগে মুফতির মতামত : চতুর্থ ভাগ (A) , অনুচ্ছেদ-৮ (A)  -এর ধারা-৫-এ বলা হয়েছে, কোনো বিষয়ে পরামর্শ দেওয়ার আগে ক্ষমা বোর্ড প্রযোজ্য আইন বিষয়ে অ্যাটর্নি জেনারেল এবং ইসলামী আইনের যেকোনো দিক সম্পর্কে মুফতি কিরাজান প্রদত্ত লিখিত মতামত বিবেচনা করবে।

১০. মুরতাদ আইন পরিষদের সদস্য হবে না : সংবিধানের ষষ্ঠ ভাগ, অনুচ্ছেদ-৩০-এর ধারা (E) -তে বলা হয়েছে, শরয়ি আইন অনুসারে কোনো মুরতাদ (ধর্মদ্রোহী) আইন পরিষদের সদস্য হতে পারবে না।

১১. ইসলামবিরোধী বিল উত্থাপন নয় : সপ্তম ভাগ, অনুচ্ছেদ-৪২-এর ধারা-১-এর উপধারা (E) -তে বলা হয়েছে, আইন পরিষদে এমন কোনো বিল, প্রস্তাব, সংশোধনী ও আলোচনা উত্থান করা যাবে না, যা জাতীয় দর্শন মালয় ইসলামিক মোনার্কির পরিপন্থী।

১২. আইন পরিষদে ধর্মবিরোধী আলোচনা নয় : সপ্তম ভাগ, অনুচ্ছেদ-৫৩-এর ধারা-১এ-এর উপধারা (A) -তে বলা হয়েছে, আইন পরিষদের কোনো সদস্য প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জাতীয় দর্শন মালয় ইসলামিক মোনার্কির পরিপন্থী কোনো বক্তব্য প্রদান বা মন্তব্য করতে পারবে না।

১৩. জাকাত ফান্ড কর আইনের অধীন নয় : অষ্টম ভাগ, অনুচ্ছেদ-৬৯-এ বলা হয়েছে, এই অংশের বিধানগুলো (কর সংক্রান্ত) ‘মুসলিম রেভিনিউজ অ্যান্ড ফান্ডস’-এর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। সম্ভবত এর দ্বারা ধারা ও ওয়াকফ সম্পত্তি উদ্দেশ্য।

১৪. স্পর্শকাতর দপ্তরে কেবল মুসলিম নিয়োগ : একাদশ ভাগ, অনুচ্ছেদ-৮৪  -তে বলা হয়েছে, কোনো ব্যক্তি ইসলাম ধর্মের অনুসারী, মালয় জাতি ও ব্রুনেই দারুসসালামের নাগরিক না হলে তাকে তৃতীয় তফসিলে নির্দিষ্ট কোনো অফিসে নিয়োগ দেওয়া হবে না। তৃতীয় তফসিলে ১০টি দপ্তরের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। তা হলো—১. মহাহিসাব রক্ষক, ২. উপদেষ্টা পর্ষদ কর্মকর্তা, ৩. আইন পরিষদ কর্মকর্তা, ৪. প্রধান শরিয়া বিচারপতি, ৫. মুফতি কিরাজান, ৬. প্রধান আইন কর্মকর্তা, ৭. পাবলিক সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান, ৮. আদত ইস্তিদাত তথা ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি বিষয়ক দপ্তর, ৯. আইন পরিষদের স্পিকার ও ১০. মন্ত্রিপরিষদসচিব।

১৫. ইন্টারপ্রিটেশন ট্রাইব্যুনালে ইসলামী আইনজ্ঞ    নিয়োগ : দ্বাদশ ভাগ, অনুচ্ছেদ-৮৬-এর ধারা-৭, উপধারা

(C) -তে বলা হয়েছে, ইন্টারপ্রিটেশন ট্রাইব্যুনাল তিন সদস্যের হবে, যার একজন হবেন এমন একজন, যার ইসলামী আইন বিষয়ক প্রতিষ্ঠানে কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে অথবা যিনি ইসলামী আইন ও বিচার বিষয়ে বিশেষজ্ঞ হবেন। এই ব্যক্তি যেকোনো দেশের নাগরিক হতে পারবেন।

১৬. আল্লাহর নামে শপথ : সংবিধানের তফসিল-১-এ উপদেষ্টা পরিষদ, উপদেষ্টা পর্ষদ কর্মকর্তা ও মন্ত্রিপরিষদসচিব, মন্ত্রিপরিষদ, আইন পরিষদের সদস্য ও আইন পরিষদ কর্মকর্তাদের শপথের বর্ণনা দেওয়া হয়েছে। এতে মুসলিম সদস্য ও কর্মকর্তাদের জন্য আল্লাহর নামে শপথ করা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে, যার আরবি উচ্চারণ হলো, ‘ওয়াল্লাহি ওয়া বিল্লাহি ওয়া তাল্লাহি’।

১৭. দোয়ার মাধ্যমে সমাপ্তি : আল্লাহর দরবারে প্রার্থনার মাধ্যমে সংবিধানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ‘মহান আল্লাহর কাছে প্রার্থনা, তিনি সব প্রশংসার অধিকারী, যার নামগুলো সমুন্নত, যিনি সকল বাদশাহর বাদশাহ, তিনি তার রহমতের ধারা অব্যাহত রাখুন; তিনি মুহাম্মদ (সা.)-এর প্রতি শান্তি বর্ষণ করুন, তিনি এই সংবিধানের প্রতি চিরকালের জন্য অনুগ্রহ বর্ষণ করুন। কবুল করুন হে বিশ্বজগতের পালনকর্তা!’

১৮. অন্যান্য : সংবিধানের প্রথম ভাগে অনুচ্ছেদ-৭৭-এর আলোকে ‘দ্য রিলিজিয়াস কাউন্সিল অ্যান্ড কাদিস কোর্টস অ্যাক্ট’-এর অধীনে মুফতি কিরাজান নিয়োগ এবং ‘মুসলিম রেভিনিউজ অ্যান্ড ফান্ডস’ গঠনের কথা বলা হয়েছে। ৭৭ অনুচ্ছেদে ইসলামী আদালত গঠন, ওয়াকফ ব্যবস্থাপনা, দাতব্য প্রতিষ্ঠান পরিচালনা ও জাকাত ব্যবস্থাপনার ওপর বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, ব্রুনেইয়ের সংবিধানের সংশোধিত সংস্করণ ২০১১ অবলম্বনে প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
যুদ্ধ নয়, শান্তি প্রতিষ্ঠাই ইসলামের মূল লক্ষ্য
যুদ্ধ নয়, শান্তি প্রতিষ্ঠাই ইসলামের মূল লক্ষ্য
ছয় শর্তে নেক কাজ ইবাদত বলে গণ্য হয়
ছয় শর্তে নেক কাজ ইবাদত বলে গণ্য হয়
ভাষার উৎস, কোরআনের ভাষা ও শব্দের মালিকানা
ভাষার উৎস, কোরআনের ভাষা ও শব্দের মালিকানা
হজ এক প্রেমময় ইবাদতের নাম
হজ এক প্রেমময় ইবাদতের নাম
যেভাবে সুখী ও সৌভাগ্যবান হওয়া যায়
যেভাবে সুখী ও সৌভাগ্যবান হওয়া যায়
কোরআন ও হাদিসে নারীর ন্যায্য অধিকার
কোরআন ও হাদিসে নারীর ন্যায্য অধিকার
অ্যান্ডোরায় মুসলমানদের উত্থান ও পতন
অ্যান্ডোরায় মুসলমানদের উত্থান ও পতন
যেভাবে ইবাদতের স্বাদ পাওয়া যায়
যেভাবে ইবাদতের স্বাদ পাওয়া যায়
মানসিক শক্তি বৃদ্ধির দোয়া
মানসিক শক্তি বৃদ্ধির দোয়া
মানুষের যাবতীয় আমল শেষ অবস্থার ওপর নির্ভরশীল
মানুষের যাবতীয় আমল শেষ অবস্থার ওপর নির্ভরশীল
সৌদি পৌঁছেছেন ২৮ হাজার ৫৯৫ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ২৮ হাজার ৫৯৫ হজযাত্রী
ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব
ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব
সর্বশেষ খবর
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের আপিল শুনানি চলছে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের আপিল শুনানি চলছে

এই মাত্র | জাতীয়

অবসর প্রসঙ্গে যা বললেন ধোনি
অবসর প্রসঙ্গে যা বললেন ধোনি

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার রাজ্জাকের কবর জিয়ারত করলেন জামায়াত আমির
ব্যারিস্টার রাজ্জাকের কবর জিয়ারত করলেন জামায়াত আমির

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

সংঘাতের মধ্যেই পাকিস্তান-ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের মধ্যে যোগাযোগ শুরু
সংঘাতের মধ্যেই পাকিস্তান-ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের মধ্যে যোগাযোগ শুরু

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে প্রশাসনের নাকের ডগায় অবৈধ গ্যাস সিলিন্ডারের রিফিল
কেরানীগঞ্জে প্রশাসনের নাকের ডগায় অবৈধ গ্যাস সিলিন্ডারের রিফিল

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আইপিএলে ধোনির রেকর্ড
আইপিএলে ধোনির রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনলাইন নিরাপত্তার দায়িত্ব সরকারের
অনলাইন নিরাপত্তার দায়িত্ব সরকারের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বায়ুদূষণে শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান পঞ্চম
বায়ুদূষণে শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান পঞ্চম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই
উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস
আজ বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই স্বপন এখনো অধরা
সেই স্বপন এখনো অধরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপ নির্বাচন করতে ভ্যাটিকানে সমবেত হয়েছেন কার্ডিনালরা
পোপ নির্বাচন করতে ভ্যাটিকানে সমবেত হয়েছেন কার্ডিনালরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলার ভয়ে ফের ব্ল্যাকআউট অমৃতসার, মধ্যরাতে বিস্ফোরণের শব্দ
পাকিস্তানের হামলার ভয়ে ফের ব্ল্যাকআউট অমৃতসার, মধ্যরাতে বিস্ফোরণের শব্দ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ নয়, শান্তি প্রতিষ্ঠাই ইসলামের মূল লক্ষ্য
যুদ্ধ নয়, শান্তি প্রতিষ্ঠাই ইসলামের মূল লক্ষ্য

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতায় আরও ৫৪ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতায় আরও ৫৪ ফিলিস্তিনি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত কর্মকর্তা মিজান গ্রেফতার
স্বৈরাচার শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত কর্মকর্তা মিজান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছয় শর্তে নেক কাজ ইবাদত বলে গণ্য হয়
ছয় শর্তে নেক কাজ ইবাদত বলে গণ্য হয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভাষার উৎস, কোরআনের ভাষা ও শব্দের মালিকানা
ভাষার উৎস, কোরআনের ভাষা ও শব্দের মালিকানা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত-পাকিস্তানকে অবিলম্বে সংঘাত থামাতে বললেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানকে অবিলম্বে সংঘাত থামাতে বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্সেনালকে বিদায় করে ফাইনালে পিএসজি
আর্সেনালকে বিদায় করে ফাইনালে পিএসজি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ মে)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালি গেলেন বিমান বাহিনী প্রধান
ইতালি গেলেন বিমান বাহিনী প্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিটি রক্তের ফোঁটার প্রতিশোধ নেওয়া হবে: শাহবাজ শরিফ
প্রতিটি রক্তের ফোঁটার প্রতিশোধ নেওয়া হবে: শাহবাজ শরিফ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের আগের দুই শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার নির্দেশ
ঈদের আগের দুই শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণ রেখার আশপাশের গ্রাম ছেড়ে পালাচ্ছে মানুষ
নিয়ন্ত্রণ রেখার আশপাশের গ্রাম ছেড়ে পালাচ্ছে মানুষ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিসিসির উচ্ছেদ অভিযান: ১২০ কোটি টাকার জমিতে হবে স্কুল-খেলার মাঠ
জিসিসির উচ্ছেদ অভিযান: ১২০ কোটি টাকার জমিতে হবে স্কুল-খেলার মাঠ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসি: উত্তর বলে দেওয়ায় এক কেন্দ্রের ১০ শিক্ষক গ্রেফতার
এসএসসি: উত্তর বলে দেওয়ায় এক কেন্দ্রের ১০ শিক্ষক গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘চ্যাম্পিয়ন্স লিগ থেকে বিদায় নিলেও বার্সা অবশ্যই ফিরে আসবে’
‘চ্যাম্পিয়ন্স লিগ থেকে বিদায় নিলেও বার্সা অবশ্যই ফিরে আসবে’

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ-শিক্ষক-কর্মকর্তাসহ ৭১ জনের বিরুদ্ধে মামলা
ছাত্রলীগ-শিক্ষক-কর্মকর্তাসহ ৭১ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজবাড়ী বিআরটিএতে দুদকের অভিযান, আটক ৪
রাজবাড়ী বিআরটিএতে দুদকের অভিযান, আটক ৪

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আকাশযুদ্ধে ধরাশায়ী রাফাল, আর্থিক ক্ষতির মুখে ফ্রান্স!
আকাশযুদ্ধে ধরাশায়ী রাফাল, আর্থিক ক্ষতির মুখে ফ্রান্স!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতে হতাহত বেড়ে ৫৮: ভারতীয় সেনাবাহিনী
পাকিস্তানের হামলায় ভারতে হতাহত বেড়ে ৫৮: ভারতীয় সেনাবাহিনী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান হামলা-পাল্টা হামলা: কার কেমন ক্ষতি হয়েছে?
ভারত-পাকিস্তান হামলা-পাল্টা হামলা: কার কেমন ক্ষতি হয়েছে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় অংশ নিয়েছিল ৭৫ থেকে ৮০টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান, দাবি পাকিস্তানের
হামলায় অংশ নিয়েছিল ৭৫ থেকে ৮০টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান, দাবি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে ‘সাদা পতাকা’ উড়িয়ে পিছু হটল ভারতীয় সেনারা, দাবি পাকিস্তানের
সীমান্তে ‘সাদা পতাকা’ উড়িয়ে পিছু হটল ভারতীয় সেনারা, দাবি পাকিস্তানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীকে ভারতে হামলা চালানোর সবুজ সংকেত দিলো পাকিস্তান
সেনাবাহিনীকে ভারতে হামলা চালানোর সবুজ সংকেত দিলো পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে পানি প্রবাহ বন্ধের ঘোষণা মোদির
আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে পানি প্রবাহ বন্ধের ঘোষণা মোদির

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের খবর নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার লুকোচুরি
যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের খবর নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার লুকোচুরি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ভূপাতিত হওয়া ৫ যুদ্ধবিমানের ৩টিই রাফাল ফাইটার জেট
ভারতের ভূপাতিত হওয়া ৫ যুদ্ধবিমানের ৩টিই রাফাল ফাইটার জেট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমর্থন জানিয়ে যা বলল ইসরায়েল
পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমর্থন জানিয়ে যা বলল ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলায় মাসুদ আজহার পরিবারের ১০ সদস্য নিহত: বিবিসি
ভারতের হামলায় মাসুদ আজহার পরিবারের ১০ সদস্য নিহত: বিবিসি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণতরী থেকে সাগরে পড়ে ডুবল আরও একটি মার্কিন যুদ্ধবিমান
রণতরী থেকে সাগরে পড়ে ডুবল আরও একটি মার্কিন যুদ্ধবিমান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে এ হামলার পরিণতি ভোগ করতে হবে, হুঁশিয়ারি হিনা রব্বানীর
ভারতকে এ হামলার পরিণতি ভোগ করতে হবে, হুঁশিয়ারি হিনা রব্বানীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান পাল্টাপাল্টি হামলার পর যা বলা হলো ইমরান খানের ফেসবুকে
ভারত-পাকিস্তান পাল্টাপাল্টি হামলার পর যা বলা হলো ইমরান খানের ফেসবুকে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাল্টা হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান
ভারতে পাল্টা হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‍্যাব অফিস থেকে সিনিয়র এএসপি পলাশের মরদেহ উদ্ধার
র‍্যাব অফিস থেকে সিনিয়র এএসপি পলাশের মরদেহ উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত ভারতকে ‘নিরাপদ বিনিয়োগ গন্তব্য’ ভাবার পথে বাধা হবে: রয়টার্স
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত ভারতকে ‘নিরাপদ বিনিয়োগ গন্তব্য’ ভাবার পথে বাধা হবে: রয়টার্স

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক যুদ্ধের সম্ভাবনার হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
পারমাণবিক যুদ্ধের সম্ভাবনার হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলায় ‘শান্তির আহ্বান’ বিশ্বনেতাদের, ইসরায়েল জানাল সমর্থন
ভারতের হামলায় ‘শান্তির আহ্বান’ বিশ্বনেতাদের, ইসরায়েল জানাল সমর্থন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোদ ভারতেই যুদ্ধবিরোধী কণ্ঠ: কবীর সুমনের তীব্র প্রতিক্রিয়া
খোদ ভারতেই যুদ্ধবিরোধী কণ্ঠ: কবীর সুমনের তীব্র প্রতিক্রিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যা বললেন জামায়াত আমির
ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যা বললেন জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল চীন
ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে ভারতের হামলা, মাঝপথে ফিরে গেল বাংলাদেশগামী দুই প্লেন
পাকিস্তানে ভারতের হামলা, মাঝপথে ফিরে গেল বাংলাদেশগামী দুই প্লেন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের হামলায় পাকিস্তান এয়ারফোর্সের কোনও ক্ষতি হয়নি: আইএসপিআর
ভারতের হামলায় পাকিস্তান এয়ারফোর্সের কোনও ক্ষতি হয়নি: আইএসপিআর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপারহিট সিনেমা করেও বলিউড অভিনেতা এখন সিকিউরিটি গার্ড!
সুপারহিট সিনেমা করেও বলিউড অভিনেতা এখন সিকিউরিটি গার্ড!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত বনাম পাকিস্তান : কার কত সামরিক শক্তি?
ভারত বনাম পাকিস্তান : কার কত সামরিক শক্তি?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলার নিন্দা জানিয়ে পাকিস্তানের পাশে তুরস্ক
ভারতের হামলার নিন্দা জানিয়ে পাকিস্তানের পাশে তুরস্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতে নিহত ১০
পাকিস্তানের হামলায় ভারতে নিহত ১০

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলার ভয়ে ফের ব্ল্যাকআউট অমৃতসার, মধ্যরাতে বিস্ফোরণের শব্দ
পাকিস্তানের হামলার ভয়ে ফের ব্ল্যাকআউট অমৃতসার, মধ্যরাতে বিস্ফোরণের শব্দ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন অভিযানের নাম ‘অপারেশন সিঁদুর’ রাখল ভারত?
কেন অভিযানের নাম ‘অপারেশন সিঁদুর’ রাখল ভারত?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডা. জুবাইদা সরকারি চাকরি ফিরে পাচ্ছেন
ডা. জুবাইদা সরকারি চাকরি ফিরে পাচ্ছেন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের আঁধারে ভরাট হচ্ছে রামপুরা খাল
রাতের আঁধারে ভরাট হচ্ছে রামপুরা খাল

নগর জীবন

খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি

সম্পাদকীয়

দুই ব্যাংকের তথ্য যাচাই সেবা বন্ধ
দুই ব্যাংকের তথ্য যাচাই সেবা বন্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধের ফাঁদে অর্থনীতি
যুদ্ধের ফাঁদে অর্থনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চিকিৎসকদের পরামর্শে বিশ্রামে খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে বিশ্রামে খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

রয়েই গেল মৃত্যুকূপ
রয়েই গেল মৃত্যুকূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার নিয়ে বৈঠকে বসছেন প্রধান উপদেষ্টা
শেয়ারবাজার নিয়ে বৈঠকে বসছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুমতি ছাড়াই কাটা হলো আড়াই শতাধিক গাছ
অনুমতি ছাড়াই কাটা হলো আড়াই শতাধিক গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ শুরু!
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ শুরু!

প্রথম পৃষ্ঠা

অশান্ত উপমহাদেশ ঝুঁকিতে বাংলাদেশ
অশান্ত উপমহাদেশ ঝুঁকিতে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাশ উত্তোলনের হিড়িক আপত্তি স্বজনদের
লাশ উত্তোলনের হিড়িক আপত্তি স্বজনদের

পেছনের পৃষ্ঠা

কোরবানি ঈদে বেসরকারি অফিসেও ১০ দিন ছুটি
কোরবানি ঈদে বেসরকারি অফিসেও ১০ দিন ছুটি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীকে চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দিলেন ছিনতাইকারীরা
শিক্ষার্থীকে চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দিলেন ছিনতাইকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে পুশ ৬৬ ভারতীয়কে
বাংলাদেশে পুশ ৬৬ ভারতীয়কে

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫৭১ কোটি টাকার হিসাব না দিয়েই লাপাত্তা পিডি!
৬৫৭১ কোটি টাকার হিসাব না দিয়েই লাপাত্তা পিডি!

পেছনের পৃষ্ঠা

মিথ্যা মামলা করায় বাদীকে জরিমানা
মিথ্যা মামলা করায় বাদীকে জরিমানা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনে জোরালো হচ্ছে নির্বাচনের দাবি
ঐকমত্য কমিশনে জোরালো হচ্ছে নির্বাচনের দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ অনিরাপদ আকাশপথ
হঠাৎ অনিরাপদ আকাশপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

এটা কোনো সমাধান নয়
এটা কোনো সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

র‌্যাব অফিসে সিনিয়র এএসপির গুলিবিদ্ধ লাশ
র‌্যাব অফিসে সিনিয়র এএসপির গুলিবিদ্ধ লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

খানাখন্দে বেহাল লেকপাড় সড়ক
খানাখন্দে বেহাল লেকপাড় সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারত যুদ্ধের ভয়ংকর খেলা শুরু করেছে
ভারত যুদ্ধের ভয়ংকর খেলা শুরু করেছে

নগর জীবন

ফাঁস নিল স্কুলছাত্রী
ফাঁস নিল স্কুলছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় দরপতন শেয়ারবাজারে
বড় দরপতন শেয়ারবাজারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে কার্যকর ‘ভালো মশা’
ডেঙ্গু ঠেকাতে কার্যকর ‘ভালো মশা’

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধের ধকল বিশ্ব সইতে পারবে না
যুদ্ধের ধকল বিশ্ব সইতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শরিয়া আদালত ও দ্বিকক্ষের সংসদের পক্ষে মত
শরিয়া আদালত ও দ্বিকক্ষের সংসদের পক্ষে মত

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনাকে দুদকের তলব
শেখ হাসিনাকে দুদকের তলব

প্রথম পৃষ্ঠা