শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৭, বুধবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৪

ব্রুনেইয়ের সংবিধানে ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন

অনলাইন ভার্সন
ব্রুনেইয়ের সংবিধানে ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ ব্রুনেই ১৯৮৪ সালের ১ জানুয়ারি যুক্তরাজ্য থেকে পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতা লাভ করে। ব্রুনেই একটি রাজতান্ত্রিক ইসলামী দেশ। এর দাপ্তরিক নাম নেগারা ব্রুনেই দারুসসালাম। ব্রুনেইয়ের ৮২ শতাংশ মানুষ মুসলিম এবং ৭৪ শতাংশ মানুষ মালয় নৃগোষ্ঠীর অন্তর্গত।

সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক মূল্যবোধের প্রতিফলন আছে ব্রুনেইয়ের সংবিধানে। ব্রুনেইয়ের সুলতান হাসান বলখিয়া মালয় ইসলামিক মোনার্কিকে (এমএইবি) জাতীয় দর্শন ঘোষণা করেছেন, যার মূলকথা হলো, ‘মালয় ভাষা, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য; ইসলামী অনুশাসন, আইন ও মূল্যবোধ এবং রাজতন্ত্রের মিশ্রণে গড়ে ওঠা একটি ব্যবস্থা, যা সবাই চর্চা করবে এবং যার প্রতি সবাই শ্রদ্ধাশীল থাকবে।’ স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে যাত্রা শুরু করার সময় থেকেই ব্রুনেই এই নীতি অনুসরণ করে আসছে এবং তার যাবতীয় রাষ্ট্রীয় কার্যক্রমে এর প্রতিফলন ঘটেছে।

জাতীয় এই তিন মূলনীতি তথা মালয় সংস্কৃতি, ইসলামী অনুশাসন ও রাজতন্ত্র সামনে রেখেই ব্রুনেইয়ের সংবিধান রচিত হয়েছে। তাতে মালয় সংস্কৃতি-ঐতিহ্য, ইসলামী আইন ও মূল্যবোধ এবং রাজতন্ত্রের পরিপন্থী বিষয়গুলো পরিহার করা হয়েছে। ব্রুনেইয়ের সংবিধান ১৯৫৯ সালে রচিত। ২০০৪ ও ২০১৮ সালে তাতে সংশোধনী ও সংযোজন সংঘটিত হয়। এখানে ব্রুনেইয়ের সংবিধানের সেই সব ধারা, উপধারা ও অনুচ্ছেদগুলো তুলে ধরা হলো, যাতে ইসলামী আইন ও মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটেছে।

১. আল্লাহর প্রশংসা দিয়ে শুরু : মহান আল্লাহর প্রশংসা (হামদ) ও মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের মাধ্যমে সংবিধানের শুরু করা হয়েছে। বলা হয়েছে, ‘আল্লাহর নামে, যিনি পরম দয়ালু ও করুণাময়। সকল প্রশংসা বিশ্বজগতের পালনকর্তা আল্লাহর জন্য এবং আমাদের নেতা মুহাম্মদ (সা.), তার পরিবারবর্গ ও সাহাবিদের ওপর আল্লাহর বরকত ও শান্তি বর্ষিত হোক।’

২. আল্লাহর রহমতে সুলতানের সার্বভৌমত্ব : সংবিধানের সূচনাপর্বে আল্লাহর রহমতের অধীনে ব্রুনেইয়ের সুলতানের সার্বভৌমত্ব ও তার পরিবারের শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষণা করা হয়েছে।

৩. ধর্মাদর্শ : সংবিধানের প্রথম ভাগ, অনুচ্ছেদ-২-এর ধারা (C) -কে ‘ইসলাম ধর্ম’ কথার ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে, ‘ইসলাম ধর্মের অর্থ হলো শাফেয়ি মাজহাব ও আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামায়াতের মতাদর্শ অনুসারে ইসলামের অনুশীলন।

৪. রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম : সংবিধানের দ্বিতীয় ভাগ, অনুচ্ছেদ-৩-এর ধারা-১-এ ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম ঘোষণা করা হয়েছে। বলা হয়েছে, ব্রুনেই দারুসসালামের দাপ্তরিক ধর্ম হবে ইসলাম। তবে অন্য ধর্মের অনুসারী ব্যক্তিরা শান্তি ও সম্প্রীতির সঙ্গে তা পালন করতে পারবে।

৫. ধর্মীয় পর্ষদ : দ্বিতীয় ভাগ, অনুচ্ছেদ-৩-এর ধারা-৩-এ একটি ধর্মীয় পর্ষদের কথা বলা হয়েছে, যাদের দায়িত্ব হবে ইসলাম সম্পর্কিত যেকোনো বিষয়ে সুলতানকে পরামর্শ দেওয়া।

৬. মন্ত্রী ও উপমন্ত্রীরা মুসলিম হবেন : সংবিধানের তৃতীয় ভাগ, অনুচ্ছেদ-৪-এর ধারা-৫-এ বলা হয়েছে, মন্ত্রী ও উপমন্ত্রীদের নিয়োগ দেওয়া হবে ইসলাম ধর্মের অনুসারী ও মালয় জাতি থেকে। তবে সুলতান ভিন্ন সিদ্ধান্ত গ্রহণের অধিকার রাখেন।

৭. সুলতানের উপদেষ্টা পদে মুফতি : চতুর্থ ভাগ, অনুচ্ছেদ-৫-এর ধারা-২-এর উপধারা (C) -তে বলা হয়েছে, পদাধিকারবলে মুফতি কিরাজান (রাষ্ট্রের প্রধান মুফতি) ও শরয়ি আদালতের প্রধান সুলতানের উপদেষ্টা হবেন।

৮. ক্ষমা পর্ষদে মুফতি : চতুর্থ ভাগ (A) , অনুচ্ছেদ-৮ (A)-এর ধারা-১-এ বলা হয়েছে, অ্যাটর্নি জেনারেল ও মুফতি কিরাজানসহ সর্বোচ্চ তিন সদস্যের ক্ষমা পর্ষদ (Pardons Board) গঠন করা হবে।

৯. ক্ষমার আগে মুফতির মতামত : চতুর্থ ভাগ (A) , অনুচ্ছেদ-৮ (A)  -এর ধারা-৫-এ বলা হয়েছে, কোনো বিষয়ে পরামর্শ দেওয়ার আগে ক্ষমা বোর্ড প্রযোজ্য আইন বিষয়ে অ্যাটর্নি জেনারেল এবং ইসলামী আইনের যেকোনো দিক সম্পর্কে মুফতি কিরাজান প্রদত্ত লিখিত মতামত বিবেচনা করবে।

১০. মুরতাদ আইন পরিষদের সদস্য হবে না : সংবিধানের ষষ্ঠ ভাগ, অনুচ্ছেদ-৩০-এর ধারা (E) -তে বলা হয়েছে, শরয়ি আইন অনুসারে কোনো মুরতাদ (ধর্মদ্রোহী) আইন পরিষদের সদস্য হতে পারবে না।

১১. ইসলামবিরোধী বিল উত্থাপন নয় : সপ্তম ভাগ, অনুচ্ছেদ-৪২-এর ধারা-১-এর উপধারা (E) -তে বলা হয়েছে, আইন পরিষদে এমন কোনো বিল, প্রস্তাব, সংশোধনী ও আলোচনা উত্থান করা যাবে না, যা জাতীয় দর্শন মালয় ইসলামিক মোনার্কির পরিপন্থী।

১২. আইন পরিষদে ধর্মবিরোধী আলোচনা নয় : সপ্তম ভাগ, অনুচ্ছেদ-৫৩-এর ধারা-১এ-এর উপধারা (A) -তে বলা হয়েছে, আইন পরিষদের কোনো সদস্য প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জাতীয় দর্শন মালয় ইসলামিক মোনার্কির পরিপন্থী কোনো বক্তব্য প্রদান বা মন্তব্য করতে পারবে না।

১৩. জাকাত ফান্ড কর আইনের অধীন নয় : অষ্টম ভাগ, অনুচ্ছেদ-৬৯-এ বলা হয়েছে, এই অংশের বিধানগুলো (কর সংক্রান্ত) ‘মুসলিম রেভিনিউজ অ্যান্ড ফান্ডস’-এর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। সম্ভবত এর দ্বারা ধারা ও ওয়াকফ সম্পত্তি উদ্দেশ্য।

১৪. স্পর্শকাতর দপ্তরে কেবল মুসলিম নিয়োগ : একাদশ ভাগ, অনুচ্ছেদ-৮৪  -তে বলা হয়েছে, কোনো ব্যক্তি ইসলাম ধর্মের অনুসারী, মালয় জাতি ও ব্রুনেই দারুসসালামের নাগরিক না হলে তাকে তৃতীয় তফসিলে নির্দিষ্ট কোনো অফিসে নিয়োগ দেওয়া হবে না। তৃতীয় তফসিলে ১০টি দপ্তরের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। তা হলো—১. মহাহিসাব রক্ষক, ২. উপদেষ্টা পর্ষদ কর্মকর্তা, ৩. আইন পরিষদ কর্মকর্তা, ৪. প্রধান শরিয়া বিচারপতি, ৫. মুফতি কিরাজান, ৬. প্রধান আইন কর্মকর্তা, ৭. পাবলিক সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান, ৮. আদত ইস্তিদাত তথা ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি বিষয়ক দপ্তর, ৯. আইন পরিষদের স্পিকার ও ১০. মন্ত্রিপরিষদসচিব।

১৫. ইন্টারপ্রিটেশন ট্রাইব্যুনালে ইসলামী আইনজ্ঞ    নিয়োগ : দ্বাদশ ভাগ, অনুচ্ছেদ-৮৬-এর ধারা-৭, উপধারা

(C) -তে বলা হয়েছে, ইন্টারপ্রিটেশন ট্রাইব্যুনাল তিন সদস্যের হবে, যার একজন হবেন এমন একজন, যার ইসলামী আইন বিষয়ক প্রতিষ্ঠানে কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে অথবা যিনি ইসলামী আইন ও বিচার বিষয়ে বিশেষজ্ঞ হবেন। এই ব্যক্তি যেকোনো দেশের নাগরিক হতে পারবেন।

১৬. আল্লাহর নামে শপথ : সংবিধানের তফসিল-১-এ উপদেষ্টা পরিষদ, উপদেষ্টা পর্ষদ কর্মকর্তা ও মন্ত্রিপরিষদসচিব, মন্ত্রিপরিষদ, আইন পরিষদের সদস্য ও আইন পরিষদ কর্মকর্তাদের শপথের বর্ণনা দেওয়া হয়েছে। এতে মুসলিম সদস্য ও কর্মকর্তাদের জন্য আল্লাহর নামে শপথ করা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে, যার আরবি উচ্চারণ হলো, ‘ওয়াল্লাহি ওয়া বিল্লাহি ওয়া তাল্লাহি’।

১৭. দোয়ার মাধ্যমে সমাপ্তি : আল্লাহর দরবারে প্রার্থনার মাধ্যমে সংবিধানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ‘মহান আল্লাহর কাছে প্রার্থনা, তিনি সব প্রশংসার অধিকারী, যার নামগুলো সমুন্নত, যিনি সকল বাদশাহর বাদশাহ, তিনি তার রহমতের ধারা অব্যাহত রাখুন; তিনি মুহাম্মদ (সা.)-এর প্রতি শান্তি বর্ষণ করুন, তিনি এই সংবিধানের প্রতি চিরকালের জন্য অনুগ্রহ বর্ষণ করুন। কবুল করুন হে বিশ্বজগতের পালনকর্তা!’

১৮. অন্যান্য : সংবিধানের প্রথম ভাগে অনুচ্ছেদ-৭৭-এর আলোকে ‘দ্য রিলিজিয়াস কাউন্সিল অ্যান্ড কাদিস কোর্টস অ্যাক্ট’-এর অধীনে মুফতি কিরাজান নিয়োগ এবং ‘মুসলিম রেভিনিউজ অ্যান্ড ফান্ডস’ গঠনের কথা বলা হয়েছে। ৭৭ অনুচ্ছেদে ইসলামী আদালত গঠন, ওয়াকফ ব্যবস্থাপনা, দাতব্য প্রতিষ্ঠান পরিচালনা ও জাকাত ব্যবস্থাপনার ওপর বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, ব্রুনেইয়ের সংবিধানের সংশোধিত সংস্করণ ২০১১ অবলম্বনে প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
নরমাল ডেলিভারির জন্য যেসব আমল করা যেতে পারে
নরমাল ডেলিভারির জন্য যেসব আমল করা যেতে পারে
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
সর্বশেষ খবর
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৫৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু
শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক
ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!
হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান

২৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি
জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি
গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন
বগুড়ায় যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক: মীর হেলাল
শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক: মীর হেলাল

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক : মীর হেলাল
শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক : মীর হেলাল

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রাম সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের দায়ে আটক ৩
কুড়িগ্রাম সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের দায়ে আটক ৩

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপি নেতাদের ঐক্যের আহ্বান
বরিশালে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপি নেতাদের ঐক্যের আহ্বান

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স
মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স

৫৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঝালকাঠিতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় র‌্যাব সদস্যসহ নিহত ২
ঝালকাঠিতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় র‌্যাব সদস্যসহ নিহত ২

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কৃষকদলের দুই নেতা নিহত
ট্রাকচাপায় কৃষকদলের দুই নেতা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিপাহি-জনতার ঐক্যের বিপ্লবেই জাতি পেয়েছিল নতুন পরিচয় : তৃপ্তি
সিপাহি-জনতার ঐক্যের বিপ্লবেই জাতি পেয়েছিল নতুন পরিচয় : তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফটিকছড়িতে বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে অসন্তোষ, আগুন জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ
ফটিকছড়িতে বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে অসন্তোষ, আগুন জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নীলফামারীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নীলফামারীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ময়মনসিংহে সমাবেশ-র‍্যালি
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ময়মনসিংহে সমাবেশ-র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপসো স্যালাইনের ছাঁটাই শ্রমিকদের ভুখা মিছিল
অপসো স্যালাইনের ছাঁটাই শ্রমিকদের ভুখা মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’
‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে ঐক্যের আহ্বান
গাইবান্ধায় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে ঐক্যের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

দেশগ্রাম

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা