শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৯, শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২৪

নাফিসা বিনতে হাসান (রহ.)

হাদিস বর্ণনায় যার খ্যাতি ছিল দুনিয়াজোড়া

আলেমা মারিয়া মিম
হাদিস বর্ণনায় যার খ্যাতি ছিল দুনিয়াজোড়া

নাফিসা বিনতে হাসান (রহ.) আহলে বাইয়াতের শ্রেষ্ঠ নারীদের অন্যতম। রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর দৌহিত্র হজরত হাসান বিন আলী (রা.)-এর পৌত্রের মেয়ে। তার মাতা-পিতা উভয়ে চাচাতো ভাই-বোন ছিলেন।

১৪৫ হিজরিতে তিনি মক্কায় জন্মগ্রহণ করেন এবং মদিনায় বেড়ে ওঠেন। ইলম, জুহদ ও ইবাদতে যার খ্যাতি ছিল দুনিয়াজোড়া। ইলমের প্রাজ্ঞতায় নিজেকে এতটা উচ্চতায় নিয়ে যান যে বিয়ের বয়সে উপনীত হওয়ার আগেই তিনি নাফিসাতুল ইলম তথা জ্ঞানমণি উপাধি লাভ করেন। তার পিতা হাসান বিন জায়েদ (রহ.) আবু জাফর মনসুরের শাসনামলে মদিনার গভর্নর ছিলেন। একই সঙ্গে তিনি প্রসিদ্ধ আলেমও ছিলেন।

কেউ কেউ বলেন যে তিনি মুস্তাজাবুদ দাওয়াহ ছিলেন। কিন্তু কিছু কুচক্রী মহল তার বিরুদ্ধে খলিফা মনসুরের কান ভারি করে। ফলে তিনি বন্দি হন এবং তার ধন-সম্পদ বাজেয়াপ্ত করা হয়। পরে অবশ্য খলিফা নিজের ভুল বুঝতে পারেন এবং তাকে মুক্তি দিয়ে সম্মানের সঙ্গে আগের পদে বহাল রাখেন।

নবী করিম (সা.)-এর পবিত্র বংশের অংশ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তার পরিবারের সবারই ইলম ও আমলের চর্চা ছিল ব্যাপক। পরিবারের প্রত্যেক সদস্যই ছিলেন যুগের সেরা ব্যক্তিত্ব। প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ায় পর নাফিসা বিনতে হাসান (রহ.)-এর বিবাহ হয় ইসহাক বিন জাফর আস সাদিক (রহ.)-এর সঙ্গে। তিনিও নবীজির আরেক দৌহিত্র হজরত হুসাইন (রা.)-এর বংশধর এবং বিজ্ঞ আলেম ছিলেন। বিয়ের পর স্বামীর সঙ্গে তিনি মিসরে গমন করেন।

তার আগমনের সংবাদ পেয়ে মিসরবাসী উত্ফুল্ল হয়ে ওঠে। দলে দলে মানুষ তাকে অভ্যর্থনা জানানোর জন্য ছুটে আসে। মিসরেই তিনি স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন এবং এখানেই তার দুই সন্তান কাসেম ও উম্মে কুলসুমের জন্ম হয়।

নাফিসা বিনতে হাসান (রহ.) লিখতে জানতেন না। কিন্তু এই নিরক্ষরতার বাধাকে উপেক্ষা করে তিনি হাদিসের জ্ঞান লাভ করেন; কোরআন ও তাফসির স্মৃতিতে ধারণ করেন। তার সম্পর্কে জয়নব বিনতে ইয়াহইয়া মুতাওয়াজ বলেন, আমি ৪০ বছর যাবৎ আমার ফুফুর খিদমত করেছি। এই দীর্ঘ সময়ে আমি তাকে প্রায় রাতে ঘুমাতে এবং দিনে পানাহার করতে দেখিনি। আমার ফুফু কোরআন এবং এর তাফসির মুখস্থ করেছিলেন। তিনি ছিলেন তাবে তাবেঈ। নিজ জীবদ্দশায় এমন বহু নারী তাবেঈর সঙ্গ পেয়েছেন, যারা নারী সাহাবিদের সাহচর্য এবং তাদের কাছ থেকে ইলম লাভে ধন্য হয়েছেন।

ইলমে হাদিসের ব্যাপারে তার জ্ঞানের সুবাস ছড়িয়ে গিয়েছিল চার দিকে। বহু মানুষ তার মজলিশে উপস্থিত হতো এবং পর্দার আড়াল থেকে তার থেকে হাদিস বর্ণনার সনদ লাভ করত। ইমাম শাফেয়ি (রহ.) যখন ইলম অন্বেষণের জন্য মিসর সফর করেন, তখন তিনিও তার মজলিশে উপস্থিত হন এবং তার কাছ থেকে হাদিসের জ্ঞান লাভ করেন। সেই সূত্রে হজরত নাফিসা (রা.) এই মহান ইমামের উস্তাজা হওয়ারও সৌভাগ্য লাভ করেন।

অন্য এক বর্ণনায় আছে, হজরত শাফেয়ি (রহ.) তার খিদমতে উপস্থিত হয়ে হাদিস শোনাতেন। ছাত্র হিসেবে শাফেয়ি (রহ.)-এর প্রতি তার শ্রদ্ধা ও স্নেহের এক বিশেষ নজর ছিল। হজরত নাফিসা (রহ.) তাকে খুব সম্মান করতেন এবং শাফেয়ি (রহ.) তার কাছে দোয়া চাইতেন। শাফেয়ি (রহ.)-এর ইন্তেকালের পর লোকেরা তার মৃতদেহ নিয়ে নাফিসা (রহ.)-এর ঘরের পাশ দিয়ে অতিক্রম করেছিলেন এবং তিনি দোয়া করেছিলেন।

মহীয়সী এই নারী ইলম, আমল ও জুহদের পাশাপাশি অনেক ধন-সম্পদের অধিকারী ছিলেন। যার মাধ্যমে তিনি অসহায়ের পাশে দাঁড়াতেন এবং দরিদ্রদের সাহায্য করতেন। স্বীয় জীবদ্দশায় তিনি ৩০ বার হজ করেন। হজের জন্য মদিনা থেকে মক্কা পর্যন্ত হেঁটে যেতেন। যাত্রাপথেও মানুষ তার বর্ণনাকৃত হাদিস লিখে নিত।

২৮০ হিজরিতে তিনি মিসরে ইন্তেকাল করেন এবং মিসরবাসীর অনুরোধে সেখানেই সমাধিস্থ হন। তার জানাজায় জনতার ঢল নেমেছিল। তবে মিসরের অজ্ঞ কিছু জনসাধারণ তার প্রতি  সম্মান প্রদর্শনের ব্যাপারে বাড়াবাড়ি করে। তার কবরে বিভিন্ন শিরকি কার্যক্রম চালায়। ইসলামে এসব শিরকের কোনো স্থান নেই। (তারিখে দিমাশক ১১/১২৮)।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
সদকায়ে জারিয়ার নেকি মৃত্যুর পরও অব্যাহত থাকে
সদকায়ে জারিয়ার নেকি মৃত্যুর পরও অব্যাহত থাকে
মহানবী (সা.)-এর মায়ের জীবনকথা
মহানবী (সা.)-এর মায়ের জীবনকথা
ইসলামে শপথ করার বিধান
ইসলামে শপথ করার বিধান
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে মসজিদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে মসজিদের ভূমিকা
নবীজির মায়াবী মুখখানা
নবীজির মায়াবী মুখখানা
মানুষের জ্ঞানের অন্যতম তিন উৎস
মানুষের জ্ঞানের অন্যতম তিন উৎস
না দেখে পণ্য কেনার বিধান
না দেখে পণ্য কেনার বিধান
আদর্শ মুসলিম শাসক উমর ইবনে আব্দুল আজিজ (রহ.)
আদর্শ মুসলিম শাসক উমর ইবনে আব্দুল আজিজ (রহ.)
হজ-ওমরাহ যাত্রীদের জন্য শাহজালাল বিমানবন্দরের জরুরি নির্দেশনা
হজ-ওমরাহ যাত্রীদের জন্য শাহজালাল বিমানবন্দরের জরুরি নির্দেশনা
মানব জাতির জন্য শ্রেষ্ঠ আদর্শ মুহাম্মদ রসুলুল্লাহ (সা.)
মানব জাতির জন্য শ্রেষ্ঠ আদর্শ মুহাম্মদ রসুলুল্লাহ (সা.)
অপরিচিতদের সালাম না দেওয়া কিয়ামতের আলামত
অপরিচিতদের সালাম না দেওয়া কিয়ামতের আলামত
ইসলামের দৃষ্টিতে অন্যায়ের পক্ষাবলম্বন
ইসলামের দৃষ্টিতে অন্যায়ের পক্ষাবলম্বন
সর্বশেষ খবর
জার্মানিতে ছুরিকাঘাতে শিশুসহ নিহত ২, হামলাকারী গ্রেফতার
জার্মানিতে ছুরিকাঘাতে শিশুসহ নিহত ২, হামলাকারী গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইনসাফভিত্তিক কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় জনগণকে পাশে থাকার আহ্বান জামায়াত সেক্রেটারির
ইনসাফভিত্তিক কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় জনগণকে পাশে থাকার আহ্বান জামায়াত সেক্রেটারির

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী দুই মাসের মধ্যে বাংলাদেশ সফরে যেতে চাই: ফিফা প্রেসিডেন্ট
আগামী দুই মাসের মধ্যে বাংলাদেশ সফরে যেতে চাই: ফিফা প্রেসিডেন্ট

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শ্যামনগরে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ১০, ১৪৪ ধারা জারি
শ্যামনগরে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ১০, ১৪৪ ধারা জারি

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

৮ ঘণ্টা পর বরিশালে সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার শিক্ষার্থীদের
৮ ঘণ্টা পর বরিশালে সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার শিক্ষার্থীদের

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানকে ‘অপহরণ’, বিএনপিকর্মী পরিচয়ে মুক্তিপণ দাবি
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানকে ‘অপহরণ’, বিএনপিকর্মী পরিচয়ে মুক্তিপণ দাবি

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে সামরিক বিমান বিধ্বস্ত, প্রাণে বাঁচলেন দুই পাইলট
ইরানে সামরিক বিমান বিধ্বস্ত, প্রাণে বাঁচলেন দুই পাইলট

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের নীতি অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসীদের সমস্যায় ফেলতে পারে
ট্রাম্পের নীতি অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসীদের সমস্যায় ফেলতে পারে

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে খুলনাকে হারাল বরিশাল
রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে খুলনাকে হারাল বরিশাল

৭ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল জেনিনে হামলা অব্যাহত রাখলে ফের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাবে ইয়েমেন
ইসরায়েল জেনিনে হামলা অব্যাহত রাখলে ফের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাবে ইয়েমেন

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি আবু জাহির ও তার পরিবারের সম্পদ জব্দের আদেশ
সাবেক এমপি আবু জাহির ও তার পরিবারের সম্পদ জব্দের আদেশ

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

কারা অধিদপ্তরের ১২ ডেপুটি জেলারের বদলি
কারা অধিদপ্তরের ১২ ডেপুটি জেলারের বদলি

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর সবুজবাগে বিদেশি পিস্তলসহ গ্রেফতার ৩
রাজধানীর সবুজবাগে বিদেশি পিস্তলসহ গ্রেফতার ৩

৮ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পকে কটাক্ষ ডেনিশ এমপির, গ্রীনল্যান্ড দখল ইস্যুতে কড়া বার্তা
ট্রাম্পকে কটাক্ষ ডেনিশ এমপির, গ্রীনল্যান্ড দখল ইস্যুতে কড়া বার্তা

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীনগরে চিকিৎসকের অবহেলায় শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
নবীনগরে চিকিৎসকের অবহেলায় শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে এমপি-সিনেটরদের বেতন ২০০ শতাংশ বৃদ্ধির প্রস্তাব
পাকিস্তানে এমপি-সিনেটরদের বেতন ২০০ শতাংশ বৃদ্ধির প্রস্তাব

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রাম জেলা জামায়াতের কর্মী সম্মেলন সফল করতে প্রেস ব্রিফিং
কুড়িগ্রাম জেলা জামায়াতের কর্মী সম্মেলন সফল করতে প্রেস ব্রিফিং

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-জাপান সম্পর্ক বিশ্বাস-বন্ধুত্বে আবদ্ধ: জাপানের রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশ-জাপান সম্পর্ক বিশ্বাস-বন্ধুত্বে আবদ্ধ: জাপানের রাষ্ট্রদূত

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

স্বামী-স্ত্রীর মাদকের ব্যবসা, জনতার হাতে জব্দ ২০ লিটার মদ
স্বামী-স্ত্রীর মাদকের ব্যবসা, জনতার হাতে জব্দ ২০ লিটার মদ

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরি যাওয়া অর্থ ফেরাতে বিশ্বনেতাদের সহায়তা চাইলেন ড. ইউনূস
চুরি যাওয়া অর্থ ফেরাতে বিশ্বনেতাদের সহায়তা চাইলেন ড. ইউনূস

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলে তানজিদ তামিমের ব্যাটে ছক্কার রেকর্ড
বিপিএলে তানজিদ তামিমের ব্যাটে ছক্কার রেকর্ড

৮ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও সংবাদ মাধ্যমের স্বাধীনতার জন্য লড়াই করছি: মাহমুদুর রহমান
বাংলাদেশ ও সংবাদ মাধ্যমের স্বাধীনতার জন্য লড়াই করছি: মাহমুদুর রহমান

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে তিনদিনের ব্যবধানে একই পরিবারের চারজনের মৃত্যু
সিলেটে তিনদিনের ব্যবধানে একই পরিবারের চারজনের মৃত্যু

৮ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

বিদিশার বিরুদ্ধে এরশাদ ট্রাস্টের সম্পত্তি জবরদখলের অভিযোগ
বিদিশার বিরুদ্ধে এরশাদ ট্রাস্টের সম্পত্তি জবরদখলের অভিযোগ

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় যুবদল নেতা গোলজার বহিষ্কার
বগুড়ায় যুবদল নেতা গোলজার বহিষ্কার

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে ‘হানি ট্রাপ’ চক্রের 
ছয় সদস্য আটক
যশোরে ‘হানি ট্রাপ’ চক্রের  ছয় সদস্য আটক

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শনির আখড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
শনির আখড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

'আওয়ামী লীগ ছিল ভারতের দালাল'
'আওয়ামী লীগ ছিল ভারতের দালাল'

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গৌরীপুর জংশনে ছিন্নমূলদের মধ্যে বসুন্ধরা শুভসংঘের কম্বল বিতরণ
গৌরীপুর জংশনে ছিন্নমূলদের মধ্যে বসুন্ধরা শুভসংঘের কম্বল বিতরণ

৯ ঘন্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ: এস এম জিলানী
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ: এস এম জিলানী

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনে ফিরতে পারবে না আওয়ামী লীগ: প্রেস সচিব
নির্বাচনে ফিরতে পারবে না আওয়ামী লীগ: প্রেস সচিব

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার ‘আয়নাঘর’: আটক ছিল শিশুরাও, ব্যবহার করা হতো জিজ্ঞাসাবাদে চাপ দিতে
হাসিনার ‘আয়নাঘর’: আটক ছিল শিশুরাও, ব্যবহার করা হতো জিজ্ঞাসাবাদে চাপ দিতে

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের দায়িত্ব ছাড়লেন সারজিস
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের দায়িত্ব ছাড়লেন সারজিস

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি এলাকায় গাছের মগডালে ঝুলছিল যুবকের মরদেহ
ঢাবি এলাকায় গাছের মগডালে ঝুলছিল যুবকের মরদেহ

১৯ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে বোমা হামলার হুমকি, সতর্কতা জারি
বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে বোমা হামলার হুমকি, সতর্কতা জারি

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইরান কী পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির পথে
ইরান কী পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির পথে

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাজেয়াপ্ত হতে পারে সাইফের ১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি!
বাজেয়াপ্ত হতে পারে সাইফের ১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি!

১৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

মহার্ঘ ভাতার সঙ্গে ভ্যাট বাড়ানোর সম্পর্ক নেই: অর্থ উপদেষ্টা
মহার্ঘ ভাতার সঙ্গে ভ্যাট বাড়ানোর সম্পর্ক নেই: অর্থ উপদেষ্টা

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সালমান এফ রহমানের ঘনিষ্ঠ তারেক আলম আটক
সালমান এফ রহমানের ঘনিষ্ঠ তারেক আলম আটক

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র-ভারতসহ চার দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বৈঠক
যুক্তরাষ্ট্র-ভারতসহ চার দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বৈঠক

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িত হচ্ছে ১৮ হাজার ভারতীয় নাগরিক
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িত হচ্ছে ১৮ হাজার ভারতীয় নাগরিক

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু রাজস্ব আদায় করবে এনবিআর, কমানো হচ্ছে ক্ষমতা
শুধু রাজস্ব আদায় করবে এনবিআর, কমানো হচ্ছে ক্ষমতা

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পশ্চিম তীরে ইহুদি বসতি স্থাপনকারীদের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিলেন ট্রাম্প
পশ্চিম তীরে ইহুদি বসতি স্থাপনকারীদের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিলেন ট্রাম্প

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে খেলার ছাড়পত্র পেতে বাংলাদেশের প্রয়োজন একটি জয়
বিশ্বকাপে খেলার ছাড়পত্র পেতে বাংলাদেশের প্রয়োজন একটি জয়

২০ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ওয়ান-স্টপ সার্ভিসে’ চিকিৎসা চলবে খালেদা জিয়ার
‘ওয়ান-স্টপ সার্ভিসে’ চিকিৎসা চলবে খালেদা জিয়ার

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার অবস্থা এতই খারাপ, তিন মাসে কিছু করা সম্ভব নয় : উপদেষ্টা
শিক্ষার অবস্থা এতই খারাপ, তিন মাসে কিছু করা সম্ভব নয় : উপদেষ্টা

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কারওয়ান বাজার থেকে সরিয়ে দেওয়া হলো অবরোধকারীদের
কারওয়ান বাজার থেকে সরিয়ে দেওয়া হলো অবরোধকারীদের

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিমানে বোমা ও বোমা সদৃশ কিছু পাওয়া যায়নি
বিমানে বোমা ও বোমা সদৃশ কিছু পাওয়া যায়নি

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সাকিব–তামিম আবারও মুখোমুখি
সাকিব–তামিম আবারও মুখোমুখি

২৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প প্রশাসন ইরানের সাথে যুদ্ধে জড়াতে আগ্রহী নয়: সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ট্রাম্প প্রশাসন ইরানের সাথে যুদ্ধে জড়াতে আগ্রহী নয়: সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধ থামাতে যুদ্ধবিরতি চুক্তির খসড়া প্রস্তুত করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেন যুদ্ধ থামাতে যুদ্ধবিরতি চুক্তির খসড়া প্রস্তুত করছে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আতিক তিন দিনের রিমান্ডে
সাবেক মেয়র আতিক তিন দিনের রিমান্ডে

১৯ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের কোস্টগার্ডপ্রধানকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের কোস্টগার্ডপ্রধানকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্কারোপের জবাব দিতে কানাডা প্রস্তুত : ট্রুডো
ট্রাম্পের শুল্কারোপের জবাব দিতে কানাডা প্রস্তুত : ট্রুডো

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ
থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ঋণের চতুর্থ কিস্তি ছাড় পেছাল আইএমএফ
ঋণের চতুর্থ কিস্তি ছাড় পেছাল আইএমএফ

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব সরকারের শীর্ষ সম্মেলনে আমন্ত্রণ পেলেন ড. ইউনূস
বিশ্ব সরকারের শীর্ষ সম্মেলনে আমন্ত্রণ পেলেন ড. ইউনূস

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘পরবর্তী ২০ বছর দেশের রাজনীতিতে তরুণদের প্রভাব অব্যাহত থাকবে’
‘পরবর্তী ২০ বছর দেশের রাজনীতিতে তরুণদের প্রভাব অব্যাহত থাকবে’

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাতের ভোটে জড়িতদের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
রাতের ভোটে জড়িতদের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিদিশার বিরুদ্ধে এরশাদ ট্রাস্টের সম্পত্তি জবরদখলের অভিযোগ
বিদিশার বিরুদ্ধে এরশাদ ট্রাস্টের সম্পত্তি জবরদখলের অভিযোগ

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ট্রাম্পের আদেশের পর অস্থিরতা আতঙ্ক
ট্রাম্পের আদেশের পর অস্থিরতা আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের স্যুট ও খালেদা জিয়ার ভোট
আওয়ামী লীগের স্যুট ও খালেদা জিয়ার ভোট

সম্পাদকীয়

ভোটে মিত্র খুঁজছে সবাই
ভোটে মিত্র খুঁজছে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

হতাশা বাড়ছেই ব্যবসায়ীদের
হতাশা বাড়ছেই ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশে গ্যাস রিজার্ভে টান
দেশে গ্যাস রিজার্ভে টান

পেছনের পৃষ্ঠা

চোরা শিকারে সর্বনাশ সুন্দরবনের
চোরা শিকারে সর্বনাশ সুন্দরবনের

পেছনের পৃষ্ঠা

আধুনিক নায়ক রাজ্জাক
আধুনিক নায়ক রাজ্জাক

শোবিজ

ফ্লাইওভারের নিচে সবুজায়ন
ফ্লাইওভারের নিচে সবুজায়ন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফাঁসছেন সেই ডিসি এসপিরা
ফাঁসছেন সেই ডিসি এসপিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন টিকে আছে নিগারদের
স্বপ্ন টিকে আছে নিগারদের

মাঠে ময়দানে

কিছু পণ্য ও সেবায় ভ্যাট শুল্ক কমল
কিছু পণ্য ও সেবায় ভ্যাট শুল্ক কমল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিদ্বেষমূলক বার্তা প্রচার করলে ব্যবস্থা
হাসিনার বিদ্বেষমূলক বার্তা প্রচার করলে ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাবি ক্যাম্পাসে গাছের মগডালে ঝুলন্ত লাশ
ঢাবি ক্যাম্পাসে গাছের মগডালে ঝুলন্ত লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন কাজের প্রতি আরও বেশি মনোযোগী হয়েছি
এখন কাজের প্রতি আরও বেশি মনোযোগী হয়েছি

শোবিজ

আওয়ামী লীগকে নিয়ে নির্বাচনের আগ্রহ নেই
আওয়ামী লীগকে নিয়ে নির্বাচনের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

তাহসানের নতুন ভাবনা
তাহসানের নতুন ভাবনা

শোবিজ

আসিফের ক্ষোভ
আসিফের ক্ষোভ

শোবিজ

সালমানের হাজার কোটি টাকা পাচারের সহযোগী আটক
সালমানের হাজার কোটি টাকা পাচারের সহযোগী আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃষক ছাড়া অন্য কারও প্রবেশ নিষেধ
কৃষক ছাড়া অন্য কারও প্রবেশ নিষেধ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকার পর বরিশালেরও জয়
ঢাকার পর বরিশালেরও জয়

মাঠে ময়দানে

বিপিএলের গত আসরে ফাইনালিস্ট কুমিল্লা-বরিশাল
বিপিএলের গত আসরে ফাইনালিস্ট কুমিল্লা-বরিশাল

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম পর্বে রংপুর রাইডার্সের শেষ ম্যাচ আজ
চট্টগ্রাম পর্বে রংপুর রাইডার্সের শেষ ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

এলাকাছাড়া সাতজন কৃষক অনাবাদি পড়ে আছে জমি
এলাকাছাড়া সাতজন কৃষক অনাবাদি পড়ে আছে জমি

দেশগ্রাম

ট্রাম্পের ক্যারিয়ারে প্রথম বিশ্বকাপ
ট্রাম্পের ক্যারিয়ারে প্রথম বিশ্বকাপ

মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় মেজবানি
খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় মেজবানি

দেশগ্রাম

জমে উঠেছে মাগুরায় বইমেলা
জমে উঠেছে মাগুরায় বইমেলা

দেশগ্রাম

সাড়ে ৪ লাখ ইয়াবা জব্দ
সাড়ে ৪ লাখ ইয়াবা জব্দ

নগর জীবন

স্থায়ী ক্যাম্পাস চান শিক্ষার্থীরা
স্থায়ী ক্যাম্পাস চান শিক্ষার্থীরা

দেশগ্রাম

সুপার সিক্সে বাংলাদেশ
সুপার সিক্সে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে