শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৮, বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

সাহাবিরা রমজানকে যেভাবে স্বাগত জানাতেন

আসআদ শাহীন
অনলাইন ভার্সন
সাহাবিরা রমজানকে যেভাবে স্বাগত জানাতেন

সাহাবায়ে কিরাম (রা.) রমজানকে অভ্যর্থনা জানাতে এক অপূর্ব দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিলেন। তাদের জীবন ও কর্মে এই পবিত্র মাসের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা, ভালোবাসা ও প্রস্তুতির এক অনন্য চিত্র ফুটে উঠত। বহু বর্ণনায় পাওয়া যায় যে কিভাবে তারা রমজানের আগমনের সংবাদ পেয়ে আনন্দিত হতেন, ইবাদত-বন্দেগিতে নিমগ্ন হয়ে যেতেন এবং আত্মশুদ্ধির এক নতুন অধ্যায় শুরু করতেন। নিচে তাদের কিছু স্মরণীয় রমজান প্রস্তুতির দৃষ্টান্ত তুলে ধরা হলো-

নবীজির (সা.) শুভ সংবাদ

প্রিয় নবী (সা.) সাহাবাদের রমজানের আগমনের সুসংবাদ দিতেন।

আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত আছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) একবার সাহাবাদের উদ্দেশ্যে বলেন-‘তোমাদের কাছে রমজান উপস্থিত হয়েছে, যা একটি বরকতময় মাস। তোমাদের ওপর আল্লাহ তাআলা অত্র মাসের রোজা ফরজ করেছেন। এ মাসের আগমনে জান্নাতের দরজাসমূহ খুলে দেওয়া হয়, জাহান্নামের দরজাসমূহ বন্ধ করে দেওয়া হয়, আর আল্লাহর অবাধ্য শয়তানদের গলায় লোহার বেড়ি পরানো হয়। এ মাসে একটি রাত রয়েছে, যা এক হাজার মাস অপেক্ষাও উত্তম। যে ব্যক্তি সে রাতের কল্যাণ থেকে বঞ্চিত রয়ে গেল সে প্রকৃত বঞ্চিত রয়ে গেল।’

(সুনানে নাসাঈ, হাদিস : ২১০৬)

চাঁদ দেখা ও রমজানের প্রতীক্ষা

সাহাবায়ে কিরাম (রা.) রমজানের চাঁদ দেখার জন্য গভীর আগ্রহ ও ব্যাকুলতার সঙ্গে অপেক্ষা করতেন। রাতের আঁধারে বেরিয়ে আসতেন, আকাশের দিকে চেয়ে চাঁদের খোঁজ করতেন। তাঁদের হৃদয় রমজানের জন্য এতটাই উদগ্রীব থাকত যে চাঁদ দেখার মাধ্যমেই তাঁরা পবিত্র মাসের আগমনকে উপলব্ধি করতেন।

এটি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর অন্যতম সুন্নাহ ছিল, যা সাহাবায়ে কিরাম (রা.) গভীর নিষ্ঠার সঙ্গে অনুসরণ করতেন। কেননা রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা চাঁদ দেখে রোজা শুরু করবে এবং চাঁদ দেখে ইফতার করবে। আকাশ যদি মেঘাচ্ছন্ন থাকে তাহলে শাবানের গণনা ৩০ দিন পূর্ণ করবে।’ (বুখারি, হাদিস : ১৯০৯)

পূর্ববর্তী রোজার কাজা আদায়

রমজানের প্রস্তুতির অংশ হিসেবে সাহাবায়ে কিরাম (রা.) পূর্ববর্তী বছরের কোনো রোজা যদি অনিবার্য কারণে ছুটে যেত, তবে তা রমজানের আগেই আদায় করে নিতেন। আয়েশা (রা.) উল্লেখ করেছেন যে তিনি বিগত রমজানের ছুটে যাওয়া রোজাগুলো শাবান মাসে আদায় করতেন।

তিনি বলেন, ‘আমার ওপর রমজানের কিছু রোজা কাজা থাকত, কিন্তু আমি তা আদায় করতে পারতাম না, যতক্ষণ না শাবান মাস আসত।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৯৫০)
 
রমজানের আগমনের জন্য ছয় মাস দোয়া

সাহাবায়ে কিরাম (রা.) রমজানের জন্য এমনভাবে প্রস্তুতি নিতেন যে তাঁরা ছয় মাস আগে থেকেই আল্লাহর দরবারে দোয়া করতেন, যেন তিনি তাঁদের রমজান পর্যন্ত পৌঁছে দেন। তারপর, রমজানের পরবর্তী ছয় মাস তাঁরা আবার দোয়া করতেন, যেন আল্লাহ তাঁদের রোজা ও ইবাদত কবুল করেন। এভাবে তাঁদের পুরো বছরজুড়ে রমজানের ছোঁয়া লেগে থাকত।

(আসরারুল মুহিব্বিন ফি রমাজান, পৃষ্ঠা-৪২)

সাহাবাদের মধ্যে অনেকেই বিশেষ কিছু দোয়া করতেন, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—

উমর ইবনুল খাত্তাব (রা.) দোয়া করতেন : হে আল্লাহ! আমাদের বেশি দান করো, আমাদের কম দিয়ো না, আমাদের সম্মান ও মর্যাদা দাও, আমাদের লাঞ্ছিত কোরো না, আমাদের দান করো, বঞ্চিত কোরো না, আমাদের অগ্রগামী করো, আমাদের ওপর অন্য কাউকে অগ্রগামী কোরো না, আমাদের সুপ্রসন্ন করো এবং আমাদের ওপর সুপ্রসন্ন থাকো।

(আল মুসতাদরিক আলাস সহিহাইন, হাদিস : ১৯৮৫)

উসাইদ বিন আবি তালিব (রা.) দোয়া করতেন : হে আল্লাহ! আমাদের পরিণাম সব বিষয়ে সুন্দর করো এবং আমাদের দুনিয়ার লাঞ্ছনা ও পরকালের শাস্তি থেকে রক্ষা করো। (আল জামিউস সগির, হাদিস : ১৪৫০)

হুসাইন ইবনে আলী (রা.) দোয়া করতেন : হে আল্লাহ! তুমি যাদের সঠিক পথে পরিচালিত করেছ, আমাদেরও তাদের সঙ্গে হেদায়াত দাও। তুমি যাদের নিরাপদে রেখেছ, আমাদেরও নিরাপদ রাখো। তুমি যাদের অভিভাবকত্ব গ্রহণ করেছ, আমাদেরও গ্রহণ করো। তুমি আমাদের যা দান করেছ, তাতে বরকত দাও। তুমি যা ফয়সালা করেছ, তার অনিষ্ট থেকে আমাদের রক্ষা করো। তুমি ফয়সালা করো, কিন্তু তোমার বিরুদ্ধে কেউ ফয়সালা করতে পারে না। তুমি যার বন্ধু, সে কখনো লাঞ্ছিত হয় না। তুমি বরকতময়, তুমি মহান। (সহিহ ইবনে হিব্বান, হাদিস : ৭২২, আল ফিরদাউস বিমাসুরিল খিতাব, পৃষ্ঠা-৪৮৩)

শাবান মাসে নফল রোজার অভ্যাস

সাহাবায়ে কিরামের প্রস্তুতির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিক ছিল শাবান মাসে বেশি বেশি নফল রোজা রাখা। শাবান ছিল রমজানের এক অনন্য প্রস্তুতি পর্ব, যেখানে রোজা, কোরআন তিলাওয়াত এবং অন্যান্য নেক আমলের প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হতো। এই অভ্যাস তাদের রমজানের ইবাদতের জন্য মানসিক ও শারীরিকভাবে প্রস্তুত হতে সহায়তা করত। (নিদাউর রাইয়ান ফি ফিকহিস সওম ওয়া ফাজলি রমাজান, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-৪৭৯)

নবী করিম (সা.) শাবান মাসে অধিক পরিমাণে রোজা রাখতেন। বলা হয়, এর কারণ হলো—এই মাসে মানুষ সাধারণত রোজার ব্যাপারে গাফিলতি করে। নবী করিম (সা.) স্বয়ং এ সম্পর্কে বলেছেন : এটি এমন একটি মাস, যা রজব ও রমজানের মধ্যবর্তী হওয়ায় অনেক মানুষ এর ব্যাপারে গাফেল থাকে। অথচ এটি এমন এক মাস, যখন মানুষের আমলসমূহ আল্লাহর দরবারে পেশ করা হয়। আমি চাই যে আমার আমল যখন আল্লাহর দরবারে পেশ করা হবে, তখন আমি রোজাদার থাকি। (সুনানে নাসাঈ, হাদিস : ২৩৫৭)

উম্মুল মুমিনিন আয়েশা (রা.) বর্ণনা করেন : আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে শাবান মাসের চেয়ে বেশি কোনো মাসে রোজা রাখতে দেখিনি। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৯৭০)

সাহাবায়ে কিরামদের মধ্যে কেউ কেউ শাবানের রোজার প্রতি এতটাই গুরুত্ব দিতেন যে তারা রমজানের মতোই এ মাসের জন্য প্রস্তুতি নিতেন। যেমন—লুলুওয়াহ (রা.), যিনি আম্মার বিন ইয়াসির (রা.)-এর সেবিকা ছিলেন, বর্ণনা করেন, তিনি শাবান মাসের জন্য এমনভাবে প্রস্তুতি নিতেন, যেভাবে রমজানের জন্য প্রস্তুতি নেওয়া হয়।

(আত-তাবসিরা, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-৪৭)

যেভাবে রমজানকে স্বাগত জানাব

মুসলমানদের জন্য রমজান মাসের আগমন এক মহা নিয়ামত, যা আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে এক বিশেষ দান। আল্লাহ তার সে বান্দাকে কখনো ফিরিয়ে দেন না, যে অন্তর দিয়ে তার দিকে ফিরে আসে এবং তার সান্নিধ্য লাভের আকাঙ্ক্ষা করে। এটি স্পষ্ট হয় সেই ঘটনার আলোকে, যা আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণনা করেছেন-

একবার কুজাআ গোত্রের বালী গোত্রের দুই ব্যক্তি ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন। তাঁদের একজন যুদ্ধক্ষেত্রে শহীদ হন, আর অন্যজন এক বছর পর ইন্তেকাল করেন। তালহা বিন উবাইদুল্লাহ (রা.) বলেন, আমি একবার স্বপ্নে জান্নাত দেখতে পেলাম এবং লক্ষ্য করলাম, যে ব্যক্তি পরে ইন্তেকাল করেছেন, তিনি শহীদের আগেই জান্নাতে প্রবেশ করেছেন! আমি এতে বিস্মিত হলাম। সকালে উঠে এ বিষয়ে নবী করিম (সা.)-এর কাছে বিষয়টি উপস্থাপন করলাম। রাসুলুল্লাহ (সা.) জিজ্ঞাসা করলেন, সে কি পরের বছর রমজান মাস পেয়েছিল না? সে কি ছয় হাজারেরও বেশি রাকাত নামাজ আদায় করেনি কিংবা আরো কিছু?

(মুসনাদে আহমদ, হাদিস : ৮৩৯৯)

এই ঘটনা প্রমাণ করে যে রমজান মাস পাওয়া এবং তাতে ইবাদত-বন্দেগিতে নিমগ্ন থাকা কত বড় সৌভাগ্যের বিষয়। তাই যে ব্যক্তি সত্যিই রমজান মাসকে যথাযথভাবে পালনের জন্য প্রস্তুতি নিতে চায়, তার কিছু করণীয় হলো-

১. অন্তরে রমজান পালনের আগ্রহ ও ভালোবাসা সৃষ্টি করা। ২. বেশি বেশি নেক আমল করা, যেন রমজানে ইবাদতের জন্য আত্মা ও শরীর প্রস্তুত থাকে।

৩. কোরআন তিলাওয়াত, নফল নামাজ ও দোয়ার মাধ্যমে আত্মশুদ্ধির প্রচেষ্টা চালানো।

৪. অতীতের গুনাহের জন্য আল্লাহর দরবারে খাঁটি তাওবা করা।

৫. দরিদ্র ও অভাবীদের প্রতি সহানুভূতি দেখানো এবং দান-সদকার অভ্যাস গড়ে তোলা।

এভাবেই একজন মুসলিম রমজানের আগমনকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানাতে পারে এবং এ মাসের প্রতিটি মুহূর্ত কল্যাণময় করে তুলতে পারে। আল্লাহ তাআলা আমাদের রমজানকে স্বাগত জানিয়ে তাতে বেশি বেশি ইবাদত করার তাওফিক দান করুন। আমিন।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে অজ্ঞাতনামা বৃদ্ধের গলাকাটা লাশ উদ্ধার
দিনাজপুরে অজ্ঞাতনামা বৃদ্ধের গলাকাটা লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন
‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ
গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও পেছাল রণবীরের ‘ডন ৩’র শুটিং
আরও পেছাল রণবীরের ‘ডন ৩’র শুটিং

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হবিগঞ্জে মেয়ের বিয়ের দিন বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মায়ের মৃত্যু
হবিগঞ্জে মেয়ের বিয়ের দিন বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মায়ের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ দিনে রোমাঞ্চ জমিয়ে রাখল ইংল্যান্ড-ভারত টেস্ট
শেষ দিনে রোমাঞ্চ জমিয়ে রাখল ইংল্যান্ড-ভারত টেস্ট

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ঝলকে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল কিছু খাবার
এক ঝলকে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল কিছু খাবার

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টেস্টে রুটের ৩৯তম সেঞ্চুরি, সাঙ্গাকারাকে ছাড়িয়ে পন্টিংয়ের পথে
টেস্টে রুটের ৩৯তম সেঞ্চুরি, সাঙ্গাকারাকে ছাড়িয়ে পন্টিংয়ের পথে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনায় ঘের ব্যবসায়ীকে গলা কেটে হত্যা
খুলনায় ঘের ব্যবসায়ীকে গলা কেটে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংগঠনের ৭৮ শহীদ পরিবারকে সম্মাননা দেবে যুবদল
সংগঠনের ৭৮ শহীদ পরিবারকে সম্মাননা দেবে যুবদল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লক্ষ্মীপুরে পাঁচতলার কার্নিশ থেকে রহস্যময় যুবককে উদ্ধার করল ফায়ার সার্ভিস
লক্ষ্মীপুরে পাঁচতলার কার্নিশ থেকে রহস্যময় যুবককে উদ্ধার করল ফায়ার সার্ভিস

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে টর্চ জ্বালিয়ে ‍দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৫০
হবিগঞ্জে টর্চ জ্বালিয়ে ‍দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৫০

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান
ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিনেমার ট্রেলারেই ঝড় তুললেন রজনীকান্ত
সিনেমার ট্রেলারেই ঝড় তুললেন রজনীকান্ত

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পদ্মারচরে বজ্রপাতে ১১ মহিষের মৃত্যু
পদ্মারচরে বজ্রপাতে ১১ মহিষের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছেলেকে বিমানবন্দরে ফেলেই ফ্লাইটে চাপলেন বাবা-মা, তারপর...
ছেলেকে বিমানবন্দরে ফেলেই ফ্লাইটে চাপলেন বাবা-মা, তারপর...

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

২০ বছর ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে থাকতে চান আমুরি
২০ বছর ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে থাকতে চান আমুরি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণ-অভ্যুত্থানে সাহসিকতার স্বীকৃতি ও সম্মাননা পেলেন কালের কণ্ঠের ৫ সাংবাদিক
গণ-অভ্যুত্থানে সাহসিকতার স্বীকৃতি ও সম্মাননা পেলেন কালের কণ্ঠের ৫ সাংবাদিক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে দোকান উদ্বোধনে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুইজনের মৃত্যু, আহত ১২
রংপুরে দোকান উদ্বোধনে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুইজনের মৃত্যু, আহত ১২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার বিভাগে বাড়তে পারে বৃষ্টিপাত
চার বিভাগে বাড়তে পারে বৃষ্টিপাত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান
২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে রানের রাজা এখন রুট
টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে রানের রাজা এখন রুট

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বাড়ছে, বন্যার আশঙ্কা
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বাড়ছে, বন্যার আশঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের গতি যেন হারিয়ে না যায়: ড. হোসেন জিল্লুর
স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের গতি যেন হারিয়ে না যায়: ড. হোসেন জিল্লুর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলু এসেছে টমেটোর কাছ থেকে : গবেষণা
আলু এসেছে টমেটোর কাছ থেকে : গবেষণা

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিদ্ধিরগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুক লাইভে এসে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা ফাতেমার
ফেসবুক লাইভে এসে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা ফাতেমার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যেভাবে ভারতের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ‘রাফাল’ ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
যেভাবে ভারতের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ‘রাফাল’ ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ‘ডাইনি’ অপবাদে একই পরিবারের পাঁচজনকে পুড়িয়ে হত্যা
ভারতে ‘ডাইনি’ অপবাদে একই পরিবারের পাঁচজনকে পুড়িয়ে হত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে
শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক
ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদ চাঁদাবাজিতে জড়িত : অপু
রিয়াদ চাঁদাবাজিতে জড়িত : অপু

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল আবিবে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ
তেল আবিবে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির শীর্ষ তিন নেতার ভিডিও বার্তা
এনসিপির শীর্ষ তিন নেতার ভিডিও বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন
গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল
ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী আর নেই
পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী আর নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল
শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘সাইয়ারা’ দিয়ে কামব্যাক, দেনায় ডুবে গিয়েছিলেন রাজেশ কুমার
‘সাইয়ারা’ দিয়ে কামব্যাক, দেনায় ডুবে গিয়েছিলেন রাজেশ কুমার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে আজ যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ ডিএমপির
রাজধানীতে আজ যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ ডিএমপির

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন
ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ নয়, নিশ্চিত করল কানাডা
ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ নয়, নিশ্চিত করল কানাডা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার
হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার
এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল কতটা ঐক্যবদ্ধ তা আজকের সমাবেশে প্রমাণ হয়েছে : দুদু
ছাত্রদল কতটা ঐক্যবদ্ধ তা আজকের সমাবেশে প্রমাণ হয়েছে : দুদু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক পাঠানো নিয়ে চুক্তি হবে’
‘দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক পাঠানো নিয়ে চুক্তি হবে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই : রাকিবুল
ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই : রাকিবুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে ৬০০ বছর পর জেগে উঠল ভয়ংকর আগ্নেয়গিরি!
যে কারণে ৬০০ বছর পর জেগে উঠল ভয়ংকর আগ্নেয়গিরি!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্ডিগো ফ্লাইটে সহযাত্রীকে চড়, আজীবন নিষিদ্ধ যাত্রী
ইন্ডিগো ফ্লাইটে সহযাত্রীকে চড়, আজীবন নিষিদ্ধ যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে ৪৫ রান, আফগান ব্যাটারের রেকর্ড
এক ওভারে ৪৫ রান, আফগান ব্যাটারের রেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দলে দলে সমাবেশে আসছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা
দলে দলে সমাবেশে আসছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ আগস্ট মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ
৫ আগস্ট মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীরসহ ২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
গাজীপুরের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীরসহ ২ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাল ভোটের রোডম্যাপ
কাল ভোটের রোডম্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য
মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য

সম্পাদকীয়

৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব
৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন
ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে
প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের
মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়
পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস
সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি
বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা
উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ
মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল শাপলার সৌন্দর্য
লাল শাপলার সৌন্দর্য

পেছনের পৃষ্ঠা

কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন
কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়
সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন
বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল
ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়
শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়

মাঠে ময়দানে

সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা
সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা

দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে দেশে পাঠানোর দাবিতে ঢাকায় মশাল মিছিল
শেখ হাসিনাকে দেশে পাঠানোর দাবিতে ঢাকায় মশাল মিছিল

নগর জীবন

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল

নগর জীবন

জুলাই চেতনা
জুলাই চেতনা

সম্পাদকীয়

‘সাডেন ডেথ’ শটে চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল
‘সাডেন ডেথ’ শটে চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

রূপগঞ্জে মাদক কারবারি শাহীন আকন্দ গ্রেপ্তার
রূপগঞ্জে মাদক কারবারি শাহীন আকন্দ গ্রেপ্তার

নগর জীবন

রাজধানীতে বিদেশি পিস্তলসহ গ্রেপ্তার ২
রাজধানীতে বিদেশি পিস্তলসহ গ্রেপ্তার ২

নগর জীবন

ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত
ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত

পেছনের পৃষ্ঠা

পোশাক খাতে সম্ভাবনা
পোশাক খাতে সম্ভাবনা

সম্পাদকীয়

শ্রীপুরে তালাবদ্ধ ঘরে গৃহবধূর পোড়া লাশ
শ্রীপুরে তালাবদ্ধ ঘরে গৃহবধূর পোড়া লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩
গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩

পেছনের পৃষ্ঠা