শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৮, বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

সাহাবিরা রমজানকে যেভাবে স্বাগত জানাতেন

আসআদ শাহীন
অনলাইন ভার্সন
সাহাবিরা রমজানকে যেভাবে স্বাগত জানাতেন

সাহাবায়ে কিরাম (রা.) রমজানকে অভ্যর্থনা জানাতে এক অপূর্ব দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিলেন। তাদের জীবন ও কর্মে এই পবিত্র মাসের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা, ভালোবাসা ও প্রস্তুতির এক অনন্য চিত্র ফুটে উঠত। বহু বর্ণনায় পাওয়া যায় যে কিভাবে তারা রমজানের আগমনের সংবাদ পেয়ে আনন্দিত হতেন, ইবাদত-বন্দেগিতে নিমগ্ন হয়ে যেতেন এবং আত্মশুদ্ধির এক নতুন অধ্যায় শুরু করতেন। নিচে তাদের কিছু স্মরণীয় রমজান প্রস্তুতির দৃষ্টান্ত তুলে ধরা হলো-

নবীজির (সা.) শুভ সংবাদ

প্রিয় নবী (সা.) সাহাবাদের রমজানের আগমনের সুসংবাদ দিতেন।

আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত আছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) একবার সাহাবাদের উদ্দেশ্যে বলেন-‘তোমাদের কাছে রমজান উপস্থিত হয়েছে, যা একটি বরকতময় মাস। তোমাদের ওপর আল্লাহ তাআলা অত্র মাসের রোজা ফরজ করেছেন। এ মাসের আগমনে জান্নাতের দরজাসমূহ খুলে দেওয়া হয়, জাহান্নামের দরজাসমূহ বন্ধ করে দেওয়া হয়, আর আল্লাহর অবাধ্য শয়তানদের গলায় লোহার বেড়ি পরানো হয়। এ মাসে একটি রাত রয়েছে, যা এক হাজার মাস অপেক্ষাও উত্তম। যে ব্যক্তি সে রাতের কল্যাণ থেকে বঞ্চিত রয়ে গেল সে প্রকৃত বঞ্চিত রয়ে গেল।’

(সুনানে নাসাঈ, হাদিস : ২১০৬)

চাঁদ দেখা ও রমজানের প্রতীক্ষা

সাহাবায়ে কিরাম (রা.) রমজানের চাঁদ দেখার জন্য গভীর আগ্রহ ও ব্যাকুলতার সঙ্গে অপেক্ষা করতেন। রাতের আঁধারে বেরিয়ে আসতেন, আকাশের দিকে চেয়ে চাঁদের খোঁজ করতেন। তাঁদের হৃদয় রমজানের জন্য এতটাই উদগ্রীব থাকত যে চাঁদ দেখার মাধ্যমেই তাঁরা পবিত্র মাসের আগমনকে উপলব্ধি করতেন।

এটি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর অন্যতম সুন্নাহ ছিল, যা সাহাবায়ে কিরাম (রা.) গভীর নিষ্ঠার সঙ্গে অনুসরণ করতেন। কেননা রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা চাঁদ দেখে রোজা শুরু করবে এবং চাঁদ দেখে ইফতার করবে। আকাশ যদি মেঘাচ্ছন্ন থাকে তাহলে শাবানের গণনা ৩০ দিন পূর্ণ করবে।’ (বুখারি, হাদিস : ১৯০৯)

পূর্ববর্তী রোজার কাজা আদায়

রমজানের প্রস্তুতির অংশ হিসেবে সাহাবায়ে কিরাম (রা.) পূর্ববর্তী বছরের কোনো রোজা যদি অনিবার্য কারণে ছুটে যেত, তবে তা রমজানের আগেই আদায় করে নিতেন। আয়েশা (রা.) উল্লেখ করেছেন যে তিনি বিগত রমজানের ছুটে যাওয়া রোজাগুলো শাবান মাসে আদায় করতেন।

তিনি বলেন, ‘আমার ওপর রমজানের কিছু রোজা কাজা থাকত, কিন্তু আমি তা আদায় করতে পারতাম না, যতক্ষণ না শাবান মাস আসত।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৯৫০)
 
রমজানের আগমনের জন্য ছয় মাস দোয়া

সাহাবায়ে কিরাম (রা.) রমজানের জন্য এমনভাবে প্রস্তুতি নিতেন যে তাঁরা ছয় মাস আগে থেকেই আল্লাহর দরবারে দোয়া করতেন, যেন তিনি তাঁদের রমজান পর্যন্ত পৌঁছে দেন। তারপর, রমজানের পরবর্তী ছয় মাস তাঁরা আবার দোয়া করতেন, যেন আল্লাহ তাঁদের রোজা ও ইবাদত কবুল করেন। এভাবে তাঁদের পুরো বছরজুড়ে রমজানের ছোঁয়া লেগে থাকত।

(আসরারুল মুহিব্বিন ফি রমাজান, পৃষ্ঠা-৪২)

সাহাবাদের মধ্যে অনেকেই বিশেষ কিছু দোয়া করতেন, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—

উমর ইবনুল খাত্তাব (রা.) দোয়া করতেন : হে আল্লাহ! আমাদের বেশি দান করো, আমাদের কম দিয়ো না, আমাদের সম্মান ও মর্যাদা দাও, আমাদের লাঞ্ছিত কোরো না, আমাদের দান করো, বঞ্চিত কোরো না, আমাদের অগ্রগামী করো, আমাদের ওপর অন্য কাউকে অগ্রগামী কোরো না, আমাদের সুপ্রসন্ন করো এবং আমাদের ওপর সুপ্রসন্ন থাকো।

(আল মুসতাদরিক আলাস সহিহাইন, হাদিস : ১৯৮৫)

উসাইদ বিন আবি তালিব (রা.) দোয়া করতেন : হে আল্লাহ! আমাদের পরিণাম সব বিষয়ে সুন্দর করো এবং আমাদের দুনিয়ার লাঞ্ছনা ও পরকালের শাস্তি থেকে রক্ষা করো। (আল জামিউস সগির, হাদিস : ১৪৫০)

হুসাইন ইবনে আলী (রা.) দোয়া করতেন : হে আল্লাহ! তুমি যাদের সঠিক পথে পরিচালিত করেছ, আমাদেরও তাদের সঙ্গে হেদায়াত দাও। তুমি যাদের নিরাপদে রেখেছ, আমাদেরও নিরাপদ রাখো। তুমি যাদের অভিভাবকত্ব গ্রহণ করেছ, আমাদেরও গ্রহণ করো। তুমি আমাদের যা দান করেছ, তাতে বরকত দাও। তুমি যা ফয়সালা করেছ, তার অনিষ্ট থেকে আমাদের রক্ষা করো। তুমি ফয়সালা করো, কিন্তু তোমার বিরুদ্ধে কেউ ফয়সালা করতে পারে না। তুমি যার বন্ধু, সে কখনো লাঞ্ছিত হয় না। তুমি বরকতময়, তুমি মহান। (সহিহ ইবনে হিব্বান, হাদিস : ৭২২, আল ফিরদাউস বিমাসুরিল খিতাব, পৃষ্ঠা-৪৮৩)

শাবান মাসে নফল রোজার অভ্যাস

সাহাবায়ে কিরামের প্রস্তুতির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিক ছিল শাবান মাসে বেশি বেশি নফল রোজা রাখা। শাবান ছিল রমজানের এক অনন্য প্রস্তুতি পর্ব, যেখানে রোজা, কোরআন তিলাওয়াত এবং অন্যান্য নেক আমলের প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হতো। এই অভ্যাস তাদের রমজানের ইবাদতের জন্য মানসিক ও শারীরিকভাবে প্রস্তুত হতে সহায়তা করত। (নিদাউর রাইয়ান ফি ফিকহিস সওম ওয়া ফাজলি রমাজান, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-৪৭৯)

নবী করিম (সা.) শাবান মাসে অধিক পরিমাণে রোজা রাখতেন। বলা হয়, এর কারণ হলো—এই মাসে মানুষ সাধারণত রোজার ব্যাপারে গাফিলতি করে। নবী করিম (সা.) স্বয়ং এ সম্পর্কে বলেছেন : এটি এমন একটি মাস, যা রজব ও রমজানের মধ্যবর্তী হওয়ায় অনেক মানুষ এর ব্যাপারে গাফেল থাকে। অথচ এটি এমন এক মাস, যখন মানুষের আমলসমূহ আল্লাহর দরবারে পেশ করা হয়। আমি চাই যে আমার আমল যখন আল্লাহর দরবারে পেশ করা হবে, তখন আমি রোজাদার থাকি। (সুনানে নাসাঈ, হাদিস : ২৩৫৭)

উম্মুল মুমিনিন আয়েশা (রা.) বর্ণনা করেন : আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে শাবান মাসের চেয়ে বেশি কোনো মাসে রোজা রাখতে দেখিনি। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৯৭০)

সাহাবায়ে কিরামদের মধ্যে কেউ কেউ শাবানের রোজার প্রতি এতটাই গুরুত্ব দিতেন যে তারা রমজানের মতোই এ মাসের জন্য প্রস্তুতি নিতেন। যেমন—লুলুওয়াহ (রা.), যিনি আম্মার বিন ইয়াসির (রা.)-এর সেবিকা ছিলেন, বর্ণনা করেন, তিনি শাবান মাসের জন্য এমনভাবে প্রস্তুতি নিতেন, যেভাবে রমজানের জন্য প্রস্তুতি নেওয়া হয়।

(আত-তাবসিরা, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-৪৭)

যেভাবে রমজানকে স্বাগত জানাব

মুসলমানদের জন্য রমজান মাসের আগমন এক মহা নিয়ামত, যা আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে এক বিশেষ দান। আল্লাহ তার সে বান্দাকে কখনো ফিরিয়ে দেন না, যে অন্তর দিয়ে তার দিকে ফিরে আসে এবং তার সান্নিধ্য লাভের আকাঙ্ক্ষা করে। এটি স্পষ্ট হয় সেই ঘটনার আলোকে, যা আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণনা করেছেন-

একবার কুজাআ গোত্রের বালী গোত্রের দুই ব্যক্তি ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন। তাঁদের একজন যুদ্ধক্ষেত্রে শহীদ হন, আর অন্যজন এক বছর পর ইন্তেকাল করেন। তালহা বিন উবাইদুল্লাহ (রা.) বলেন, আমি একবার স্বপ্নে জান্নাত দেখতে পেলাম এবং লক্ষ্য করলাম, যে ব্যক্তি পরে ইন্তেকাল করেছেন, তিনি শহীদের আগেই জান্নাতে প্রবেশ করেছেন! আমি এতে বিস্মিত হলাম। সকালে উঠে এ বিষয়ে নবী করিম (সা.)-এর কাছে বিষয়টি উপস্থাপন করলাম। রাসুলুল্লাহ (সা.) জিজ্ঞাসা করলেন, সে কি পরের বছর রমজান মাস পেয়েছিল না? সে কি ছয় হাজারেরও বেশি রাকাত নামাজ আদায় করেনি কিংবা আরো কিছু?

(মুসনাদে আহমদ, হাদিস : ৮৩৯৯)

এই ঘটনা প্রমাণ করে যে রমজান মাস পাওয়া এবং তাতে ইবাদত-বন্দেগিতে নিমগ্ন থাকা কত বড় সৌভাগ্যের বিষয়। তাই যে ব্যক্তি সত্যিই রমজান মাসকে যথাযথভাবে পালনের জন্য প্রস্তুতি নিতে চায়, তার কিছু করণীয় হলো-

১. অন্তরে রমজান পালনের আগ্রহ ও ভালোবাসা সৃষ্টি করা। ২. বেশি বেশি নেক আমল করা, যেন রমজানে ইবাদতের জন্য আত্মা ও শরীর প্রস্তুত থাকে।

৩. কোরআন তিলাওয়াত, নফল নামাজ ও দোয়ার মাধ্যমে আত্মশুদ্ধির প্রচেষ্টা চালানো।

৪. অতীতের গুনাহের জন্য আল্লাহর দরবারে খাঁটি তাওবা করা।

৫. দরিদ্র ও অভাবীদের প্রতি সহানুভূতি দেখানো এবং দান-সদকার অভ্যাস গড়ে তোলা।

এভাবেই একজন মুসলিম রমজানের আগমনকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানাতে পারে এবং এ মাসের প্রতিটি মুহূর্ত কল্যাণময় করে তুলতে পারে। আল্লাহ তাআলা আমাদের রমজানকে স্বাগত জানিয়ে তাতে বেশি বেশি ইবাদত করার তাওফিক দান করুন। আমিন।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
মূল্যবান সময়ে দোয়া করুন
মূল্যবান সময়ে দোয়া করুন
বিপদ-আপদে পাপ মোচন হয়
বিপদ-আপদে পাপ মোচন হয়
হজ শেষে ২৬১০৯ হাজি দেশে ফিরেছেন
হজ শেষে ২৬১০৯ হাজি দেশে ফিরেছেন
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব
দেশে ফিরেছেন ২৩৬৫৯ বাংলাদেশি হাজি, মৃত্যু ২৯
দেশে ফিরেছেন ২৩৬৫৯ বাংলাদেশি হাজি, মৃত্যু ২৯
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা
ঋণ গ্রহণের ইসলামী নীতিমালা
ঋণ গ্রহণের ইসলামী নীতিমালা
অশালীন পোস্টারের ফাঁদে ঈমান ও জীবন
অশালীন পোস্টারের ফাঁদে ঈমান ও জীবন
শয়তান মানুষের শত্রু কেন
শয়তান মানুষের শত্রু কেন
তাপপ্রবাহ সম্পর্কে ইসলামের ব্যাখ্যা
তাপপ্রবাহ সম্পর্কে ইসলামের ব্যাখ্যা
হজে গিয়ে চিকিৎসা নিলেন ২২৫ বাংলাদেশি, চিকিৎসাধীন ২৮
হজে গিয়ে চিকিৎসা নিলেন ২২৫ বাংলাদেশি, চিকিৎসাধীন ২৮
হজ করে দেশে ফিরলেন ১৬ হাজার ৪৬৯ হাজি
হজ করে দেশে ফিরলেন ১৬ হাজার ৪৬৯ হাজি
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান ক্রমে নিজেকে নিয়ে যাচ্ছেন ভিন্ন উচ্চতায়
তারেক রহমান ক্রমে নিজেকে নিয়ে যাচ্ছেন ভিন্ন উচ্চতায়

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী
তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের সামরিক ঘাঁটিতে ইসরায়েলের বিমান হামলার দাবি
ইরানের সামরিক ঘাঁটিতে ইসরায়েলের বিমান হামলার দাবি

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনি আমাদের লক্ষ্য, কিন্তু হত্যা এখন নয়: ট্রাম্প
খামেনি আমাদের লক্ষ্য, কিন্তু হত্যা এখন নয়: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট
‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্ল্যাটফর্মে নির্বাচনি ট্রেন হুইসেলের অপেক্ষা
প্ল্যাটফর্মে নির্বাচনি ট্রেন হুইসেলের অপেক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ
তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাকেরগঞ্জে গৃহবধূকে গলাকেটে হত্যা
বাকেরগঞ্জে গৃহবধূকে গলাকেটে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান
আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ইরানের আকাশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছি: ট্রাম্প
আমরা ইরানের আকাশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছি: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?
রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ‘পরমাণু সমৃদ্ধি’ বিনাশে বড় সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন ট্রাম্প, ইঙ্গিত ভান্সের
ইরানের ‘পরমাণু সমৃদ্ধি’ বিনাশে বড় সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন ট্রাম্প, ইঙ্গিত ভান্সের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোর জেলার উন্নয়ন ভাবনা শীর্ষক কর্মশালা
নাটোর জেলার উন্নয়ন ভাবনা শীর্ষক কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় দুইজনের মৃত্যু
দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় দুইজনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

যুবকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
যুবকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে নিহত ৪৫০ ছাড়িয়েছে: মানবাধিকার সংস্থা
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে নিহত ৪৫০ ছাড়িয়েছে: মানবাধিকার সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে শিক্ষার্থী নিহত
ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিথ্যা মামলা দায়ের করায় বাদীর কারাদণ্ড
মিথ্যা মামলা দায়ের করায় বাদীর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসফাহানে নতুন করে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
ইসফাহানে নতুন করে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত রাশিয়া : ক্রেমলিন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত রাশিয়া : ক্রেমলিন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর
বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় দুজনের যাবজ্জীবন
হত্যা মামলায় দুজনের যাবজ্জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলা সংগীতকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরতে কানাডার বিসিএমএ’র বিশেষ উদ্যোগ
বাংলা সংগীতকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরতে কানাডার বিসিএমএ’র বিশেষ উদ্যোগ

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ
ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা
লক্ষ্মীপুরে আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে রাজমিস্ত্রির মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে রাজমিস্ত্রির মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার
ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন
ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা
ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?
রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ
ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’
‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস
ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র
মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন
হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর
বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান
আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ‘পরমাণু সমৃদ্ধি’ বিনাশে বড় সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন ট্রাম্প, ইঙ্গিত ভান্সের
ইরানের ‘পরমাণু সমৃদ্ধি’ বিনাশে বড় সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন ট্রাম্প, ইঙ্গিত ভান্সের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম
বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের
ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে
ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে
শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে

পেছনের পৃষ্ঠা

চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল
চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার
বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না
দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না

পেছনের পৃষ্ঠা

হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর
হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর

পেছনের পৃষ্ঠা

লেডি ডন কৃতি স্যানন
লেডি ডন কৃতি স্যানন

শোবিজ

সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান
সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান

মাঠে ময়দানে

বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা
বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা

নগর জীবন

কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের
কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না
৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না

পেছনের পৃষ্ঠা

কী নিয়ে ব্যস্ত মিম
কী নিয়ে ব্যস্ত মিম

শোবিজ

সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর
সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর

প্রথম পৃষ্ঠা

জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা
জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা

শোবিজ

নাজমুল-মুশফিকের জোড়া সেঞ্চুরিতে স্বস্তির দিন
নাজমুল-মুশফিকের জোড়া সেঞ্চুরিতে স্বস্তির দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ
ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া
কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া

শোবিজ

নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং
নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং

মাঠে ময়দানে

গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

দেশগ্রাম

নির্বাচনের দিনক্ষণ নিয়ে ধৈর্য ধরতে হবে
নির্বাচনের দিনক্ষণ নিয়ে ধৈর্য ধরতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জঙ্গীর কথায় জয় শাহরিয়ার
জঙ্গীর কথায় জয় শাহরিয়ার

শোবিজ

সাংবাদিক পরিচয়ে গেস্ট হাউসে তল্লাশি চালানো সেই যুবক গ্রেপ্তার
সাংবাদিক পরিচয়ে গেস্ট হাউসে তল্লাশি চালানো সেই যুবক গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছেলেদের ফ্যাশনে অনুষঙ্গ
ছেলেদের ফ্যাশনে অনুষঙ্গ

রকমারি লাইফ স্টাইল

নতুন পর্যবেক্ষণ নীতিমালা জারি শিগগির
নতুন পর্যবেক্ষণ নীতিমালা জারি শিগগির

প্রথম পৃষ্ঠা