শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৪, শুক্রবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

ভাষা, সংস্কৃতি ও ধর্মপ্রচারে মুসলিম বাণিজ্যের প্রভাব

আহমাদ আরিফুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
ভাষা, সংস্কৃতি ও ধর্মপ্রচারে মুসলিম বাণিজ্যের প্রভাব

ইসলামী সভ্যতার ইতিহাসে বাণিজ্যের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাণিজ্যের মাধ্যমে মুসলিম বিশ্ব একদিকে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জন করেছে, অন্যদিকে ইসলামের শিক্ষা, সংস্কৃতি এবং ভাষার প্রচারও করেছে। প্রাচীনকালে মুসলমান ব্যবসায়ীরা তাঁদের সততা, বিশ্বস্ততা ও ন্যায়বিচারের মাধ্যমে অমুসলিম সমাজের মনোযোগ আকর্ষণ করেছিলেন। এখানে ভাষা ও সংস্কৃতির প্রসার এবং ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে মুসলিম বাণিজ্যের প্রভাব নিয়ে আলোচনা করা হলো—
 
বাণিজ্য ও ইসলামী সভ্যতা

ইসলামী শাসনের অধীনে বাণিজ্য ছিল অত্যন্ত সমৃদ্ধ ও ব্যাপক।


মুসলিম শাসকরা মুক্তবাজার ব্যবস্থা ও শুল্কমুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে আন্তর্দেশীয় বাণিজ্যকে সহজতর করেছেন। মধ্যযুগে মুসলিম বণিকরা ইউরোপ, আফ্রিকা ও এশিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলে ব্যবসা পরিচালনা করতেন। মক্কা, বাগদাদ, কায়রো, করাচি, দিল্লি এবং সমরকন্দের মতো শহরগুলো বাণিজ্য ও জ্ঞানের কেন্দ্রস্থলে পরিণত হয়েছিল।
মুসলিম ও খ্রিস্টান শাসকদের মধ্যে বহু বাণিজ্যচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল, এমনকি ক্রুসেডের সময়ও মুসলিম ও ইউরোপীয় ব্যবসায়ীরা বাণিজ্য চালিয়ে গেছেন।

এ ধরনের অর্থনৈতিক লেনদেন উভয় পক্ষের জন্য উপকারী ছিল এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বজায় রাখতে সাহায্য করেছিল।
 

বাণিজ্যের মাধ্যমে আরবি ভাষার প্রসার

আরবি ভাষা শুধু ধর্মীয় কারণেই নয়, বাণিজ্যের কারণে আন্তর্জাতিক ভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। বিভিন্ন অঞ্চলের বণিক ও ব্যবসায়ীরা আরব ব্যবসায়ীদের সঙ্গে লেনদেন করতে গিয়ে ধীরে ধীরে আরবি ভাষা গ্রহণ করতে শুরু করেন। ফলে বহু আরবি শব্দ বিভিন্ন ভাষায় প্রবেশ করে এবং বহু জাতি স্বতঃস্ফূর্তভাবে আরবি ভাষা শিখতে আগ্রহী হয়।


মধ্যযুগীয় ভূগোলবিদ ইবন হাওকাল উল্লেখ করেন, আজারবাইজান ও আর্মেনিয়ার বেশির ভাগ মানুষের ভাষা ফারসি হলেও সেখানে আরবি ভাষার ব্যাপক ব্যবহার ছিল। তিনি আরো জানান, পাকিস্তানের মানসুরা ও মুলতানে আরবি এবং সিন্ধি ভাষার প্রচলন ছিল, যা প্রমাণ করে যে বাণিজ্যের মাধ্যমে আরবি ভাষা দক্ষিণ এশিয়ায়ও প্রভাব ফেলেছিল। (ইবন হাওকাল, সুরত আল-আর্দ)।
দক্ষিণ এশিয়ার সিন্ধু, গুজরাট ও মালাবার উপকূলে আরবি ভাষার ব্যাপক প্রভাব দেখা যায়। ১১ শতকের ভ্রমণকারী আল-বেরুনী উল্লেখ করেছেন যে ‘সিন্ধু অঞ্চলের ব্যবসায়ীরা আরবি ও সংস্কৃত ভাষায় দক্ষ ছিলেন, যাতে তাঁরা আরবদের সঙ্গে বাণিজ্য করতে পারেন।’
(আল-বেরুনী, কিতাব আল-হিন্দ)।
 
ইসলামের প্রসার ও বাণিজ্যের ভূমিকা

ইসলামের ইতিহাসে ব্যবসায়ীদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল। মধ্যপ্রাচ্য, উত্তর আফ্রিকা, পশ্চিম আফ্রিকা, মধ্য এশিয়া ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় ইসলামের প্রসারে ব্যবসায়ীদের বিশেষ অবদান রয়েছে। তাঁরা শুধু ব্যবসার উদ্দেশ্যে ভ্রমণ করেননি, বরং তাঁদের নৈতিকতা, আচার-ব্যবহার এবং ব্যাবসায়িক সততার কারণে বহু মানুষ ইসলামের প্রতি আকৃষ্ট হয়েছে।

ব্রিটিশ ইতিহাসবিদ ইওন মেরডিন লুইস তাঁর গবেষণায় উল্লেখ করেছেন যে বাণিজ্যের সঙ্গে ইসলামের সম্পর্কই আফ্রিকার বহু জাতির ইসলাম গ্রহণের মূল কারণ। তিনি বলেন, পশ্চিম আফ্রিকায় বারবার ব্যবসায়ীদের বিশাল কাফেলা সাহারা মরুভূমির মধ্য দিয়ে যাতায়াত করত, যা ইসলাম প্রচারে সহায়ক হয়েছিল। একইভাবে, উত্তর-পূর্ব আফ্রিকায় সোমালি যাযাবর ব্যবসায়ীরা ইসলামের বার্তা বহন করেছিলেন।

মধ্য এশিয়ায় ইসলামের বিস্তারও মূলত ব্যবসায়ীদের মাধ্যমেই ঘটেছে। এখানে ব্যবসার পাশাপাশি সুফি সাধক ও দাঈরা ইসলামের দাওয়াত দিয়েছেন, যা বহু মানুষকে ইসলাম গ্রহণে উদ্বুদ্ধ করেছে। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায়ও ইসলাম প্রধানত ব্যবসায়ীদের মাধ্যমেই ছড়িয়েছে। ইওন মেরডিন লুইস উল্লেখ করেন যে ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়ায় ইসলাম প্রথমে বাণিজ্যের মাধ্যমেই প্রবেশ করেছিল এবং পরে এটি রাজনৈতিকভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়।

ইসলামের বিস্তারে ব্যবসায়ীদের ভূমিকা ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষ করে আফ্রিকায়। ব্রিটিশ নৃতাত্ত্বিক ইয়ান লুইস তাঁর গবেষণায় বলেছেন, ‘ইসলামের সঙ্গে বাণিজ্যের সংযোগই আফ্রিকার বহু জনগোষ্ঠীকে মুসলমান করেছে।’ পশ্চিম আফ্রিকার মালির সম্রাট মানসা মুসার সময়ে ব্যবসায়ীরা ইসলামের প্রচারে মূল ভূমিকা পালন করেন।

ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও থাইল্যান্ডের দক্ষিণ অংশে ইসলামের প্রচার মূলত ব্যবসায়ীদের মাধ্যমে হয়েছিল। এই অঞ্চলগুলোর মানুষ মুসলিম ব্যবসায়ীদের ন্যায়পরায়ণতা ও সততায় মুগ্ধ হয়ে স্বেচ্ছায় ইসলাম গ্রহণ করেছিল। ১৩ শতকের আরবি ইতিহাসবিদ ইবনে খালদুন লিখেছেন, ‘ইন্দোনেশিয়ায় ইসলামের বিস্তার বাণিজ্যের মাধ্যমেই সম্ভব হয়েছিল।’ (ইবন খালদুন, মুকাদ্দিমা)

বাণিজ্যের মাধ্যমে ইসলামী সংস্কৃতির বিকাশ

জ্ঞান ও শিক্ষা প্রসার : ইসলামী সভ্যতায় ব্যবসায়ীদের একটি বড় অংশ ছিল জ্ঞানী ও সাহিত্যিক। বিখ্যাত লেখক আল-জাহিজ লিখেছেন, ‘অনেকে মনে করেন যে ব্যবসা বিদ্যার পরিপন্থী, কিন্তু ইতিহাস বলে যে ব্যবসায়ীরাই বহু জ্ঞানচর্চার কেন্দ্র তৈরি করেছেন।’ (আল-জাহিজ, রিসালাহ)। মুসলিম ব্যবসায়ীরা তাঁদের আয়ের একটি বড় অংশ মসজিদ, মাদরাসা ও গ্রন্থাগার তৈরিতে ব্যয় করতেন।

বণিকদের দান-সদকা ও জনকল্যাণমূলক কাজ : বহু মুসলিম ব্যবসায়ী জনকল্যাণমূলক কাজে যুক্ত ছিলেন। তাঁরা হাসপাতাল, পানি সরবরাহ ব্যবস্থা, সেতু ও আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণে সাহায্য করতেন। ১৪ শতকের ঐতিহাসিক আল-মাকরিজি উল্লেখ করেছেন যে ‘মিসরের ব্যবসায়ীরা অসহায়দের সাহায্যের জন্য প্রচুর অর্থ দান করতেন।’ (আল-মাকরিজি, খিতাত)

ইসলামী বাণিজ্যের বিস্তার ও প্রভাব : ইসলামী বাণিজ্যের বিস্তার এতটাই গভীর ছিল যে এটি শুধু মুসলিম বিশ্বকেই নয়, বরং ইউরোপীয় অর্থনীতিতেও প্রভাব ফেলেছিল। বিখ্যাত ইতিহাসবিদ উইল ডুরান্ট তাঁর বইতে উল্লেখ করেছেন, ইসলামী বাণিজ্য চীন, ভারত, পারস্য, শাম (সিরিয়া ও নিকটবর্তী এলাকা), মিসর এবং ইউরোপের বিভিন্ন অঞ্চলকে সংযুক্ত করেছিল। এর ফলে মুসলিম বণিকরা ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চল, স্ক্যান্ডিনেভিয়া, জার্মানি, এমনকি ফিনল্যান্ড পর্যন্ত পৌঁছে গিয়েছিলেন।

উইল ডুরান্ট আরো বলেন, ইসলামী বাণিজ্য দশম শতকে চূড়ান্ত বিকাশ লাভ করে, যখন ইউরোপ অবনতির চরম পর্যায়ে ছিল। ইসলামী সাম্রাজ্যের ব্যবসায়ীরা ইউরোপের বিভিন্ন অঞ্চলে পৌঁছে ব্যবসা করেছিলেন এবং সেখানে ইসলামী সংস্কৃতির প্রভাব ফেলেছিলেন। এ সময় ইসলামী অর্থনীতি এতটাই শক্তিশালী ছিল যে এটি ইউরোপীয় অর্থনীতিকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বাধ্য করেছিল।

এ ছাড়া মুসলিম ব্যবসায়ীরা দাস প্রথার বিরুদ্ধে এবং দরিদ্রদের কল্যাণে কাজ করেছিলেন। তাঁরা যুদ্ধবন্দিদের মুক্ত করতে এবং অসহায়দের সহায়তা করতে অর্থ ব্যয় করতেন। তাঁদের মানবিক গুণাবলির কারণে বিভিন্ন জাতি ও সম্প্রদায়ের মধ্যে তাঁদের প্রতি আস্থা বৃদ্ধি পায়।

মুসলিম বাণিজ্য চীন, ভারত, আফ্রিকা ও ইউরোপের মধ্যে অর্থনৈতিক সংযোগ স্থাপন করে এবং মুসলিম বিশ্বে কূটনৈতিক সম্পর্ক গঠনের ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল।

মুসলিম ব্যবসায়ীদের সততা ও ন্যায়পরায়ণতা বহু জাতিকে ইসলামের প্রতি আকৃষ্ট করেছিল। আফ্রিকা, এশিয়া ও ইউরোপের বিভিন্ন অঞ্চলে মুসলিম ব্যবসায়ীদের মাধ্যমে শান্তিপূর্ণভাবে ইসলাম প্রচারিত হয়েছিল।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
দেশে ফিরেছেন ৩২ হাজার ৩৭০ হাজি
দেশে ফিরেছেন ৩২ হাজার ৩৭০ হাজি
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
জীবন যেভাবে সুখের হয়
জীবন যেভাবে সুখের হয়
মূল্যবান সময়ে দোয়া করুন
মূল্যবান সময়ে দোয়া করুন
বিপদ-আপদে পাপ মোচন হয়
বিপদ-আপদে পাপ মোচন হয়
হজ শেষে ২৬১০৯ হাজি দেশে ফিরেছেন
হজ শেষে ২৬১০৯ হাজি দেশে ফিরেছেন
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব
দেশে ফিরেছেন ২৩৬৫৯ বাংলাদেশি হাজি, মৃত্যু ২৯
দেশে ফিরেছেন ২৩৬৫৯ বাংলাদেশি হাজি, মৃত্যু ২৯
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা
ঋণ গ্রহণের ইসলামী নীতিমালা
ঋণ গ্রহণের ইসলামী নীতিমালা
অশালীন পোস্টারের ফাঁদে ঈমান ও জীবন
অশালীন পোস্টারের ফাঁদে ঈমান ও জীবন
সর্বশেষ খবর
২০ বছরের বেশি পুরোনো বাস চলতে পারবে না, প্রজ্ঞাপন জারি
২০ বছরের বেশি পুরোনো বাস চলতে পারবে না, প্রজ্ঞাপন জারি

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর
পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বিপিএলের নতুন চেয়ারম্যান মাহবুব আনাম
বিপিএলের নতুন চেয়ারম্যান মাহবুব আনাম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা গ্রেফতার
কক্সবাজারে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনী সীমান্তে ১১ জনকে বিএসএফের পুশইন, নজরদারি জোরদার
ফেনী সীমান্তে ১১ জনকে বিএসএফের পুশইন, নজরদারি জোরদার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রায় সকল দলই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি পরিবর্তনে আগ্রহী : আলী রীয়াজ
প্রায় সকল দলই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি পরিবর্তনে আগ্রহী : আলী রীয়াজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আড়িয়াল বিলের সব অপরিকল্পিত বাঁধ অপসারণের নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার
আড়িয়াল বিলের সব অপরিকল্পিত বাঁধ অপসারণের নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আহত পুলিশ সদস্যদের শয্যাপাশে আইজিপি
আহত পুলিশ সদস্যদের শয্যাপাশে আইজিপি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্ট মর্যাদা প্রাপ্তির ২৫ বছর: স্মরণীয় আয়োজনে অভিষেক দলের সংবর্ধনা
টেস্ট মর্যাদা প্রাপ্তির ২৫ বছর: স্মরণীয় আয়োজনে অভিষেক দলের সংবর্ধনা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ‘গণমিনার’ নির্মাণের উদ্যোগ
জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ‘গণমিনার’ নির্মাণের উদ্যোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরগুনায় মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠাসহ ৭ দফা দাবিতে মানববন্ধন
বরগুনায় মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠাসহ ৭ দফা দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ৮ লাখ ২৬ হাজার নকল
ব্যান্ডরোলসহ ৪ জন গ্রেফতার
বগুড়ায় ৮ লাখ ২৬ হাজার নকল ব্যান্ডরোলসহ ৪ জন গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে ২৪ ঘণ্টায় তিনজন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
রংপুরে ২৪ ঘণ্টায় তিনজন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

৩ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের চূড়ান্ত ফলে অনিয়ম ও বৈষম্যের অভিযোগ, পুনঃনিরীক্ষার দাবি
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের চূড়ান্ত ফলে অনিয়ম ও বৈষম্যের অভিযোগ, পুনঃনিরীক্ষার দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প
আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় সাবেক 
এমপি নুর মোহাম্মদ জেলহাজতে
দুদকের মামলায় সাবেক  এমপি নুর মোহাম্মদ জেলহাজতে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালো আলোচনা হচ্ছে কিন্তু ঐকমত‍্য হচ্ছে না: এবি পার্টি
ভালো আলোচনা হচ্ছে কিন্তু ঐকমত‍্য হচ্ছে না: এবি পার্টি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গলে শ্রীলঙ্কার বড় জুটি, বাংলাদেশের বোলারদের হতাশা
গলে শ্রীলঙ্কার বড় জুটি, বাংলাদেশের বোলারদের হতাশা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্খা অনুযায়ী বৈষম্যহীন রাষ্ট্র গঠন করতে হবে : প্রিন্স
গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্খা অনুযায়ী বৈষম্যহীন রাষ্ট্র গঠন করতে হবে : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইমস হায়ার এডুকেশন ইমপ্যাক্ট র‌্যাঙ্কিংয়ে
দেশের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
টাইমস হায়ার এডুকেশন ইমপ্যাক্ট র‌্যাঙ্কিংয়ে দেশের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের
ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনে বিএনপি রাতে আওয়ামী লীগ করেছে তাদের সদস্য পদ নবায়ন হবে না: আমিনুল
দিনে বিএনপি রাতে আওয়ামী লীগ করেছে তাদের সদস্য পদ নবায়ন হবে না: আমিনুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি
যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থের বিনিময়ে নৌবাহিনীতে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা, ৩ সদস্য আটক
অর্থের বিনিময়ে নৌবাহিনীতে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা, ৩ সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিয়াউর রহমানের শিক্ষাদর্শন ও কর্মসূচি নিয়ে পিএইচডি গবেষণা হতে পারে: মঈন খান
জিয়াউর রহমানের শিক্ষাদর্শন ও কর্মসূচি নিয়ে পিএইচডি গবেষণা হতে পারে: মঈন খান

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিটিভি-বেতারের স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত ও গণমাধ্যম নীতিমালা পর্যালোচনায় ৫ সদস্যের কমিটি গঠন
বিটিভি-বেতারের স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত ও গণমাধ্যম নীতিমালা পর্যালোচনায় ৫ সদস্যের কমিটি গঠন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম
নতুন পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি
ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল
ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবেদন জমা পড়েছে হাজারের বেশি, চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হয়নি একটিও
আবেদন জমা পড়েছে হাজারের বেশি, চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হয়নি একটিও

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!
চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া
ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া
এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি
ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার
ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার আশঙ্কা; মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুদ্ধবিমান ও জাহাজ সরাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের হামলার আশঙ্কা; মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুদ্ধবিমান ও জাহাজ সরাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল
সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের
এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ
‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য
ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল
ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি
যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!
যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প
আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের
ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা: পারমাণবিক দূষণের শঙ্কা বিশ্বজুড়ে
ইরানে ইসরায়েলের হামলা: পারমাণবিক দূষণের শঙ্কা বিশ্বজুড়ে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী
অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি
আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা
ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০
ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ
ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি
ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট সরকারি ছুটি পালনের সিদ্ধান্ত : ফারুকী
৫ আগস্ট সরকারি ছুটি পালনের সিদ্ধান্ত : ফারুকী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ
ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক
ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে

প্রথম পৃষ্ঠা

এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে
এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে

নগর জীবন

সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না
সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব
জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব

প্রথম পৃষ্ঠা

জুভেন্টাস ফুটবলারদের একী বললেন ট্রাম্প
জুভেন্টাস ফুটবলারদের একী বললেন ট্রাম্প

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত
ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের টেস্ট ক্রিকেটে প্রথম হ্যাটট্রিক অলক কাপালির
বাংলাদেশের টেস্ট ক্রিকেটে প্রথম হ্যাটট্রিক অলক কাপালির

মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা

সম্পাদকীয়

শুভবুদ্ধির উদয় হোক
শুভবুদ্ধির উদয় হোক

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তান একই গ্রুপে
বাংলাদেশ-পাকিস্তান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল
আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল

মাঠে ময়দানে

আল হিলালের সঙ্গে হোঁচট খেয়েছে স্প্যানিশ জায়ান্টরা
আল হিলালের সঙ্গে হোঁচট খেয়েছে স্প্যানিশ জায়ান্টরা

মাঠে ময়দানে

সফলতা আমলের ওপর নির্ভরশীল
সফলতা আমলের ওপর নির্ভরশীল

সম্পাদকীয়

ছাত্রদল নেতার মুক্তি দাবি বাবার
ছাত্রদল নেতার মুক্তি দাবি বাবার

দেশগ্রাম

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

দুই প্রকল্পে ১০,৯৯৮ কোটি টাকা ঋণ দেবে এডিবি
দুই প্রকল্পে ১০,৯৯৮ কোটি টাকা ঋণ দেবে এডিবি

নগর জীবন

হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত
হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত

মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল মধ্যপ্রাচ্যের ক্যানসার : উ. কোরিয়া
ইসরায়েল মধ্যপ্রাচ্যের ক্যানসার : উ. কোরিয়া

পূর্ব-পশ্চিম

মানবতার পরীক্ষায় পৃথিবী
মানবতার পরীক্ষায় পৃথিবী

সম্পাদকীয়

জোবেদা খানমের কুলখানি আজ
জোবেদা খানমের কুলখানি আজ

নগর জীবন

টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি
টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

ফলাফল
ফলাফল

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

গলে ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত
গলে ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত

মাঠে ময়দানে

বিশ্বে অর্থনৈতিক বিপর্যয় ডেকে আনবে ইরান-ইসরায়েল সংঘাত
বিশ্বে অর্থনৈতিক বিপর্যয় ডেকে আনবে ইরান-ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে ফের সতর্ক করল রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্রকে ফের সতর্ক করল রাশিয়া

পূর্ব-পশ্চিম

আস্থা রেখেছে হোবার্ট হারিকেন্স
আস্থা রেখেছে হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

পারবেন কি সোনা জিততে
পারবেন কি সোনা জিততে

মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-ভারত যুদ্ধবিরতির প্রশংসা
পাকিস্তান-ভারত যুদ্ধবিরতির প্রশংসা

পূর্ব-পশ্চিম

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে