শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৪, শুক্রবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

ভাষা, সংস্কৃতি ও ধর্মপ্রচারে মুসলিম বাণিজ্যের প্রভাব

আহমাদ আরিফুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
ভাষা, সংস্কৃতি ও ধর্মপ্রচারে মুসলিম বাণিজ্যের প্রভাব

ইসলামী সভ্যতার ইতিহাসে বাণিজ্যের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাণিজ্যের মাধ্যমে মুসলিম বিশ্ব একদিকে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জন করেছে, অন্যদিকে ইসলামের শিক্ষা, সংস্কৃতি এবং ভাষার প্রচারও করেছে। প্রাচীনকালে মুসলমান ব্যবসায়ীরা তাঁদের সততা, বিশ্বস্ততা ও ন্যায়বিচারের মাধ্যমে অমুসলিম সমাজের মনোযোগ আকর্ষণ করেছিলেন। এখানে ভাষা ও সংস্কৃতির প্রসার এবং ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে মুসলিম বাণিজ্যের প্রভাব নিয়ে আলোচনা করা হলো—
 
বাণিজ্য ও ইসলামী সভ্যতা

ইসলামী শাসনের অধীনে বাণিজ্য ছিল অত্যন্ত সমৃদ্ধ ও ব্যাপক।


মুসলিম শাসকরা মুক্তবাজার ব্যবস্থা ও শুল্কমুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে আন্তর্দেশীয় বাণিজ্যকে সহজতর করেছেন। মধ্যযুগে মুসলিম বণিকরা ইউরোপ, আফ্রিকা ও এশিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলে ব্যবসা পরিচালনা করতেন। মক্কা, বাগদাদ, কায়রো, করাচি, দিল্লি এবং সমরকন্দের মতো শহরগুলো বাণিজ্য ও জ্ঞানের কেন্দ্রস্থলে পরিণত হয়েছিল।
মুসলিম ও খ্রিস্টান শাসকদের মধ্যে বহু বাণিজ্যচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল, এমনকি ক্রুসেডের সময়ও মুসলিম ও ইউরোপীয় ব্যবসায়ীরা বাণিজ্য চালিয়ে গেছেন।

এ ধরনের অর্থনৈতিক লেনদেন উভয় পক্ষের জন্য উপকারী ছিল এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বজায় রাখতে সাহায্য করেছিল।
 

বাণিজ্যের মাধ্যমে আরবি ভাষার প্রসার

আরবি ভাষা শুধু ধর্মীয় কারণেই নয়, বাণিজ্যের কারণে আন্তর্জাতিক ভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। বিভিন্ন অঞ্চলের বণিক ও ব্যবসায়ীরা আরব ব্যবসায়ীদের সঙ্গে লেনদেন করতে গিয়ে ধীরে ধীরে আরবি ভাষা গ্রহণ করতে শুরু করেন। ফলে বহু আরবি শব্দ বিভিন্ন ভাষায় প্রবেশ করে এবং বহু জাতি স্বতঃস্ফূর্তভাবে আরবি ভাষা শিখতে আগ্রহী হয়।


মধ্যযুগীয় ভূগোলবিদ ইবন হাওকাল উল্লেখ করেন, আজারবাইজান ও আর্মেনিয়ার বেশির ভাগ মানুষের ভাষা ফারসি হলেও সেখানে আরবি ভাষার ব্যাপক ব্যবহার ছিল। তিনি আরো জানান, পাকিস্তানের মানসুরা ও মুলতানে আরবি এবং সিন্ধি ভাষার প্রচলন ছিল, যা প্রমাণ করে যে বাণিজ্যের মাধ্যমে আরবি ভাষা দক্ষিণ এশিয়ায়ও প্রভাব ফেলেছিল। (ইবন হাওকাল, সুরত আল-আর্দ)।
দক্ষিণ এশিয়ার সিন্ধু, গুজরাট ও মালাবার উপকূলে আরবি ভাষার ব্যাপক প্রভাব দেখা যায়। ১১ শতকের ভ্রমণকারী আল-বেরুনী উল্লেখ করেছেন যে ‘সিন্ধু অঞ্চলের ব্যবসায়ীরা আরবি ও সংস্কৃত ভাষায় দক্ষ ছিলেন, যাতে তাঁরা আরবদের সঙ্গে বাণিজ্য করতে পারেন।’
(আল-বেরুনী, কিতাব আল-হিন্দ)।
 
ইসলামের প্রসার ও বাণিজ্যের ভূমিকা

ইসলামের ইতিহাসে ব্যবসায়ীদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল। মধ্যপ্রাচ্য, উত্তর আফ্রিকা, পশ্চিম আফ্রিকা, মধ্য এশিয়া ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় ইসলামের প্রসারে ব্যবসায়ীদের বিশেষ অবদান রয়েছে। তাঁরা শুধু ব্যবসার উদ্দেশ্যে ভ্রমণ করেননি, বরং তাঁদের নৈতিকতা, আচার-ব্যবহার এবং ব্যাবসায়িক সততার কারণে বহু মানুষ ইসলামের প্রতি আকৃষ্ট হয়েছে।

ব্রিটিশ ইতিহাসবিদ ইওন মেরডিন লুইস তাঁর গবেষণায় উল্লেখ করেছেন যে বাণিজ্যের সঙ্গে ইসলামের সম্পর্কই আফ্রিকার বহু জাতির ইসলাম গ্রহণের মূল কারণ। তিনি বলেন, পশ্চিম আফ্রিকায় বারবার ব্যবসায়ীদের বিশাল কাফেলা সাহারা মরুভূমির মধ্য দিয়ে যাতায়াত করত, যা ইসলাম প্রচারে সহায়ক হয়েছিল। একইভাবে, উত্তর-পূর্ব আফ্রিকায় সোমালি যাযাবর ব্যবসায়ীরা ইসলামের বার্তা বহন করেছিলেন।

মধ্য এশিয়ায় ইসলামের বিস্তারও মূলত ব্যবসায়ীদের মাধ্যমেই ঘটেছে। এখানে ব্যবসার পাশাপাশি সুফি সাধক ও দাঈরা ইসলামের দাওয়াত দিয়েছেন, যা বহু মানুষকে ইসলাম গ্রহণে উদ্বুদ্ধ করেছে। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায়ও ইসলাম প্রধানত ব্যবসায়ীদের মাধ্যমেই ছড়িয়েছে। ইওন মেরডিন লুইস উল্লেখ করেন যে ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়ায় ইসলাম প্রথমে বাণিজ্যের মাধ্যমেই প্রবেশ করেছিল এবং পরে এটি রাজনৈতিকভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়।

ইসলামের বিস্তারে ব্যবসায়ীদের ভূমিকা ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষ করে আফ্রিকায়। ব্রিটিশ নৃতাত্ত্বিক ইয়ান লুইস তাঁর গবেষণায় বলেছেন, ‘ইসলামের সঙ্গে বাণিজ্যের সংযোগই আফ্রিকার বহু জনগোষ্ঠীকে মুসলমান করেছে।’ পশ্চিম আফ্রিকার মালির সম্রাট মানসা মুসার সময়ে ব্যবসায়ীরা ইসলামের প্রচারে মূল ভূমিকা পালন করেন।

ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও থাইল্যান্ডের দক্ষিণ অংশে ইসলামের প্রচার মূলত ব্যবসায়ীদের মাধ্যমে হয়েছিল। এই অঞ্চলগুলোর মানুষ মুসলিম ব্যবসায়ীদের ন্যায়পরায়ণতা ও সততায় মুগ্ধ হয়ে স্বেচ্ছায় ইসলাম গ্রহণ করেছিল। ১৩ শতকের আরবি ইতিহাসবিদ ইবনে খালদুন লিখেছেন, ‘ইন্দোনেশিয়ায় ইসলামের বিস্তার বাণিজ্যের মাধ্যমেই সম্ভব হয়েছিল।’ (ইবন খালদুন, মুকাদ্দিমা)

বাণিজ্যের মাধ্যমে ইসলামী সংস্কৃতির বিকাশ

জ্ঞান ও শিক্ষা প্রসার : ইসলামী সভ্যতায় ব্যবসায়ীদের একটি বড় অংশ ছিল জ্ঞানী ও সাহিত্যিক। বিখ্যাত লেখক আল-জাহিজ লিখেছেন, ‘অনেকে মনে করেন যে ব্যবসা বিদ্যার পরিপন্থী, কিন্তু ইতিহাস বলে যে ব্যবসায়ীরাই বহু জ্ঞানচর্চার কেন্দ্র তৈরি করেছেন।’ (আল-জাহিজ, রিসালাহ)। মুসলিম ব্যবসায়ীরা তাঁদের আয়ের একটি বড় অংশ মসজিদ, মাদরাসা ও গ্রন্থাগার তৈরিতে ব্যয় করতেন।

বণিকদের দান-সদকা ও জনকল্যাণমূলক কাজ : বহু মুসলিম ব্যবসায়ী জনকল্যাণমূলক কাজে যুক্ত ছিলেন। তাঁরা হাসপাতাল, পানি সরবরাহ ব্যবস্থা, সেতু ও আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণে সাহায্য করতেন। ১৪ শতকের ঐতিহাসিক আল-মাকরিজি উল্লেখ করেছেন যে ‘মিসরের ব্যবসায়ীরা অসহায়দের সাহায্যের জন্য প্রচুর অর্থ দান করতেন।’ (আল-মাকরিজি, খিতাত)

ইসলামী বাণিজ্যের বিস্তার ও প্রভাব : ইসলামী বাণিজ্যের বিস্তার এতটাই গভীর ছিল যে এটি শুধু মুসলিম বিশ্বকেই নয়, বরং ইউরোপীয় অর্থনীতিতেও প্রভাব ফেলেছিল। বিখ্যাত ইতিহাসবিদ উইল ডুরান্ট তাঁর বইতে উল্লেখ করেছেন, ইসলামী বাণিজ্য চীন, ভারত, পারস্য, শাম (সিরিয়া ও নিকটবর্তী এলাকা), মিসর এবং ইউরোপের বিভিন্ন অঞ্চলকে সংযুক্ত করেছিল। এর ফলে মুসলিম বণিকরা ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চল, স্ক্যান্ডিনেভিয়া, জার্মানি, এমনকি ফিনল্যান্ড পর্যন্ত পৌঁছে গিয়েছিলেন।

উইল ডুরান্ট আরো বলেন, ইসলামী বাণিজ্য দশম শতকে চূড়ান্ত বিকাশ লাভ করে, যখন ইউরোপ অবনতির চরম পর্যায়ে ছিল। ইসলামী সাম্রাজ্যের ব্যবসায়ীরা ইউরোপের বিভিন্ন অঞ্চলে পৌঁছে ব্যবসা করেছিলেন এবং সেখানে ইসলামী সংস্কৃতির প্রভাব ফেলেছিলেন। এ সময় ইসলামী অর্থনীতি এতটাই শক্তিশালী ছিল যে এটি ইউরোপীয় অর্থনীতিকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বাধ্য করেছিল।

এ ছাড়া মুসলিম ব্যবসায়ীরা দাস প্রথার বিরুদ্ধে এবং দরিদ্রদের কল্যাণে কাজ করেছিলেন। তাঁরা যুদ্ধবন্দিদের মুক্ত করতে এবং অসহায়দের সহায়তা করতে অর্থ ব্যয় করতেন। তাঁদের মানবিক গুণাবলির কারণে বিভিন্ন জাতি ও সম্প্রদায়ের মধ্যে তাঁদের প্রতি আস্থা বৃদ্ধি পায়।

মুসলিম বাণিজ্য চীন, ভারত, আফ্রিকা ও ইউরোপের মধ্যে অর্থনৈতিক সংযোগ স্থাপন করে এবং মুসলিম বিশ্বে কূটনৈতিক সম্পর্ক গঠনের ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল।

মুসলিম ব্যবসায়ীদের সততা ও ন্যায়পরায়ণতা বহু জাতিকে ইসলামের প্রতি আকৃষ্ট করেছিল। আফ্রিকা, এশিয়া ও ইউরোপের বিভিন্ন অঞ্চলে মুসলিম ব্যবসায়ীদের মাধ্যমে শান্তিপূর্ণভাবে ইসলাম প্রচারিত হয়েছিল।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে অজ্ঞাতনামা বৃদ্ধের গলাকাটা লাশ উদ্ধার
দিনাজপুরে অজ্ঞাতনামা বৃদ্ধের গলাকাটা লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন
‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ
গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও পেছাল রণবীরের ‘ডন ৩’র শুটিং
আরও পেছাল রণবীরের ‘ডন ৩’র শুটিং

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হবিগঞ্জে মেয়ের বিয়ের দিন বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মায়ের মৃত্যু
হবিগঞ্জে মেয়ের বিয়ের দিন বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মায়ের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ দিনে রোমাঞ্চ জমিয়ে রাখল ইংল্যান্ড-ভারত টেস্ট
শেষ দিনে রোমাঞ্চ জমিয়ে রাখল ইংল্যান্ড-ভারত টেস্ট

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ঝলকে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল কিছু খাবার
এক ঝলকে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল কিছু খাবার

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টেস্টে রুটের ৩৯তম সেঞ্চুরি, সাঙ্গাকারাকে ছাড়িয়ে পন্টিংয়ের পথে
টেস্টে রুটের ৩৯তম সেঞ্চুরি, সাঙ্গাকারাকে ছাড়িয়ে পন্টিংয়ের পথে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনায় ঘের ব্যবসায়ীকে গলা কেটে হত্যা
খুলনায় ঘের ব্যবসায়ীকে গলা কেটে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংগঠনের ৭৮ শহীদ পরিবারকে সম্মাননা দেবে যুবদল
সংগঠনের ৭৮ শহীদ পরিবারকে সম্মাননা দেবে যুবদল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লক্ষ্মীপুরে পাঁচতলার কার্নিশ থেকে রহস্যময় যুবককে উদ্ধার করল ফায়ার সার্ভিস
লক্ষ্মীপুরে পাঁচতলার কার্নিশ থেকে রহস্যময় যুবককে উদ্ধার করল ফায়ার সার্ভিস

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে টর্চ জ্বালিয়ে ‍দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৫০
হবিগঞ্জে টর্চ জ্বালিয়ে ‍দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৫০

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান
ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিনেমার ট্রেলারেই ঝড় তুললেন রজনীকান্ত
সিনেমার ট্রেলারেই ঝড় তুললেন রজনীকান্ত

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পদ্মারচরে বজ্রপাতে ১১ মহিষের মৃত্যু
পদ্মারচরে বজ্রপাতে ১১ মহিষের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছেলেকে বিমানবন্দরে ফেলেই ফ্লাইটে চাপলেন বাবা-মা, তারপর...
ছেলেকে বিমানবন্দরে ফেলেই ফ্লাইটে চাপলেন বাবা-মা, তারপর...

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

২০ বছর ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে থাকতে চান আমুরি
২০ বছর ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে থাকতে চান আমুরি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণ-অভ্যুত্থানে সাহসিকতার স্বীকৃতি ও সম্মাননা পেলেন কালের কণ্ঠের ৫ সাংবাদিক
গণ-অভ্যুত্থানে সাহসিকতার স্বীকৃতি ও সম্মাননা পেলেন কালের কণ্ঠের ৫ সাংবাদিক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে দোকান উদ্বোধনে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুইজনের মৃত্যু, আহত ১২
রংপুরে দোকান উদ্বোধনে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুইজনের মৃত্যু, আহত ১২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার বিভাগে বাড়তে পারে বৃষ্টিপাত
চার বিভাগে বাড়তে পারে বৃষ্টিপাত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান
২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে রানের রাজা এখন রুট
টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে রানের রাজা এখন রুট

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বাড়ছে, বন্যার আশঙ্কা
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বাড়ছে, বন্যার আশঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের গতি যেন হারিয়ে না যায়: ড. হোসেন জিল্লুর
স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের গতি যেন হারিয়ে না যায়: ড. হোসেন জিল্লুর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলু এসেছে টমেটোর কাছ থেকে : গবেষণা
আলু এসেছে টমেটোর কাছ থেকে : গবেষণা

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিদ্ধিরগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুক লাইভে এসে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা ফাতেমার
ফেসবুক লাইভে এসে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা ফাতেমার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যেভাবে ভারতের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ‘রাফাল’ ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
যেভাবে ভারতের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ‘রাফাল’ ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ‘ডাইনি’ অপবাদে একই পরিবারের পাঁচজনকে পুড়িয়ে হত্যা
ভারতে ‘ডাইনি’ অপবাদে একই পরিবারের পাঁচজনকে পুড়িয়ে হত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে
শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক
ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদ চাঁদাবাজিতে জড়িত : অপু
রিয়াদ চাঁদাবাজিতে জড়িত : অপু

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল আবিবে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ
তেল আবিবে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির শীর্ষ তিন নেতার ভিডিও বার্তা
এনসিপির শীর্ষ তিন নেতার ভিডিও বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন
গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল
ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী আর নেই
পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী আর নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল
শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘সাইয়ারা’ দিয়ে কামব্যাক, দেনায় ডুবে গিয়েছিলেন রাজেশ কুমার
‘সাইয়ারা’ দিয়ে কামব্যাক, দেনায় ডুবে গিয়েছিলেন রাজেশ কুমার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে আজ যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ ডিএমপির
রাজধানীতে আজ যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ ডিএমপির

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন
ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ নয়, নিশ্চিত করল কানাডা
ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ নয়, নিশ্চিত করল কানাডা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার
হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার
এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল কতটা ঐক্যবদ্ধ তা আজকের সমাবেশে প্রমাণ হয়েছে : দুদু
ছাত্রদল কতটা ঐক্যবদ্ধ তা আজকের সমাবেশে প্রমাণ হয়েছে : দুদু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক পাঠানো নিয়ে চুক্তি হবে’
‘দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক পাঠানো নিয়ে চুক্তি হবে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই : রাকিবুল
ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই : রাকিবুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে ৬০০ বছর পর জেগে উঠল ভয়ংকর আগ্নেয়গিরি!
যে কারণে ৬০০ বছর পর জেগে উঠল ভয়ংকর আগ্নেয়গিরি!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্ডিগো ফ্লাইটে সহযাত্রীকে চড়, আজীবন নিষিদ্ধ যাত্রী
ইন্ডিগো ফ্লাইটে সহযাত্রীকে চড়, আজীবন নিষিদ্ধ যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে ৪৫ রান, আফগান ব্যাটারের রেকর্ড
এক ওভারে ৪৫ রান, আফগান ব্যাটারের রেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দলে দলে সমাবেশে আসছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা
দলে দলে সমাবেশে আসছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ আগস্ট মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ
৫ আগস্ট মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীরসহ ২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
গাজীপুরের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীরসহ ২ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাল ভোটের রোডম্যাপ
কাল ভোটের রোডম্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য
মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য

সম্পাদকীয়

৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব
৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন
ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে
প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের
মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়
পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস
সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি
বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা
উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ
মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল শাপলার সৌন্দর্য
লাল শাপলার সৌন্দর্য

পেছনের পৃষ্ঠা

কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন
কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়
সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন
বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল
ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়
শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়

মাঠে ময়দানে

সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা
সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা

দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে দেশে পাঠানোর দাবিতে ঢাকায় মশাল মিছিল
শেখ হাসিনাকে দেশে পাঠানোর দাবিতে ঢাকায় মশাল মিছিল

নগর জীবন

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল

নগর জীবন

জুলাই চেতনা
জুলাই চেতনা

সম্পাদকীয়

‘সাডেন ডেথ’ শটে চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল
‘সাডেন ডেথ’ শটে চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

রূপগঞ্জে মাদক কারবারি শাহীন আকন্দ গ্রেপ্তার
রূপগঞ্জে মাদক কারবারি শাহীন আকন্দ গ্রেপ্তার

নগর জীবন

রাজধানীতে বিদেশি পিস্তলসহ গ্রেপ্তার ২
রাজধানীতে বিদেশি পিস্তলসহ গ্রেপ্তার ২

নগর জীবন

ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত
ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত

পেছনের পৃষ্ঠা

পোশাক খাতে সম্ভাবনা
পোশাক খাতে সম্ভাবনা

সম্পাদকীয়

শ্রীপুরে তালাবদ্ধ ঘরে গৃহবধূর পোড়া লাশ
শ্রীপুরে তালাবদ্ধ ঘরে গৃহবধূর পোড়া লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩
গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩

পেছনের পৃষ্ঠা