শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৪, শনিবার, ২২ মার্চ, ২০২৫

মহানবী (সা.)-এর রাত-দিনের আমল ও ইতিকাফ

আসআদ শাহীন
অনলাইন ভার্সন
মহানবী (সা.)-এর রাত-দিনের আমল ও ইতিকাফ

রমজান নিছক সিয়াম সাধনার মাস নয়, বরং আত্মশুদ্ধির এক মহিমান্বিত অধ্যায়। এই মাসের প্রতিটি মুহূর্ত যেন এক অফুরন্ত রহমতের বারিধারা, যেখানে নবী করিম (সা.) আরো গভীরভাবে আত্মনিমগ্ন হতেন ইবাদত-বন্দেগিতে। অন্যান্য সময়েও তিনি ছিলেন পরম ধার্মিক ও উদার, কিন্তু রমজানে তাঁর ইবাদত ও দানশীলতা যেন সাগরের উত্তাল ঢেউয়ের মতো বিস্তৃত হয়ে যেত। এই পবিত্র মাসে তিনি কোরআন তিলাওয়াত ও জিকির-আজকারে এতটাই ডুবে যেতেন যে সময় যেন থমকে দাঁড়াত।

বিশেষত জিবরাইল (আ.)-এর সঙ্গে কোরআন তিলাওয়াত ছিল এক অনন্য রেওয়াজ। ইবন আব্বাস (রা.) বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) ধন-সম্পদ ব্যয় করার ব্যাপারে সবার চেয়ে দানশীল ছিলেন। রমজানে জিবরাইল (আ.) যখন তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতেন, তখন তিনি আরো অধিক দান করতেন। রমজান শেষ না হওয়া পর্যন্ত প্রতি রাতেই জিবরাইল (আ.) তাঁর সঙ্গে একবার সাক্ষাৎ করতেন।

আর রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁকে কোরআন তিলাওয়াত করে শোনাতেন। জিবরাইল (আ.) যখন তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতেন তখন তিনি  রহমতসহ প্রেরিত বায়ুর চেয়ে অধিক ধন-সম্পদ দান করতেন। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৯০২; সহিহ মুসলিম, হাদিস : ২৩০৮)
এই মাসে তিনি শুধু নিজের ইবাদতেই সীমাবদ্ধ থাকতেন না, বরং অন্যদেরও উদ্বুদ্ধ করতেন নেক আমলের পথে। তিনি মনে করিয়ে দিতেন, রোজা শুধু ক্ষুধা ও তৃষ্ণা সহ্য করার নাম নয়, বরং আত্মাকে সংযত রাখার অন্যতম উপায়।

তাই অশ্লীল বাক্য, মিথ্যা, কলহ-বিবাদ, গালাগাল ও পাপাচার থেকে বেঁচে থাকার নির্দেশ দিতেন। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন : যে ব্যক্তি মিথ্যা কথা বলা ও তদানুযায়ী কাজ করা পরিত্যাগ করল না, তবে তার খাওয়াদাওয়া পরিত্যাগ করা আল্লাহর কাছে কোনো মূল্য রাখে না। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৯০৩)
মূলত রমজান হলো সংযম ও আত্মনিয়ন্ত্রণের মাস। তাই নবী করিম (সা.) একে তুলনা করেছেন ঢালের সঙ্গে, যা মানুষকে পাপ থেকে রক্ষা করে। কিন্তু যদি কেউ নিজেই তার রোজাকে কলুষিত করে, তবে এই ঢাল আর কার্যকর থাকে না।

তিনি বলেন, রোজা এক প্রতিরক্ষার ঢাল, যতক্ষণ না কেউ নিজেই তা বিদীর্ণ করে ফেলে। (সুনানে দারিমি, হাদিস : ১৭৩২)
আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণনা করেন, আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, রোজা ঢালস্বরূপ। সুতরাং অশ্লীলতা করবে না এবং মূর্খের মতো কাজ করবে না।

(সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৮৯৪)

তবে রোজা যেন কেবল ক্ষুধা ও ক্লান্তির কারণ হয়ে না দাঁড়ায়, সে বিষয়ে তিনি গভীরভাবে সতর্ক করতেন। একবার তিনি বলেছিলেন, অনেক রোজাদার আছে, যারা তাদের রোজার বিনিময়ে কেবল ক্ষুধা ছাড়া আর কিছুই অর্জন করতে পারে না। আবার অনেক রাতজাগা ইবাদতকারী আছে, যারা শুধু নিদ্রাহীন রাতের ক্লান্তি ছাড়া আর কিছুই লাভ করে না।

(সহিহ ইবনে খুজাইমা, হাদিস : ১৯৯৭)

রমজানের দীর্ঘ সময় ধরে উপবাস থাকা কখনো কখনো কষ্টকর হয়ে উঠত, কিন্তু নবীজি (সা.) এই কষ্টকে কখনোই বাধা হতে দিতেন না। কখনো মাথায় পানি ঢেলে নিজেকে স্নিগ্ধ করতেন, কখনো গোসলের মাধ্যমে ক্লান্তি দূর করতেন। (সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ২৩৬৫)

এতে প্রমাণিত হয়, রোজার মূল উদ্দেশ্য আত্মসংযম ও ইবাদতে মনোযোগী হওয়া, শারীরিক কষ্টে নিজেকে বিপর্যস্ত করা নয়।

রমজানের রাত

রমজানের রাতগুলো রাসুলুল্লাহ (সা.) অশেষ নিয়ামত হিসেবে গণ্য করেছেন। তিনি এই মহিমান্বিত রাতগুলোর বেশির ভাগ সময় তাহাজ্জুদ ও তারাবির ইবাদতে অতিবাহিত করতেন এবং সাহাবাদেরও এর প্রতি উৎসাহ দিতেন। আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণনা করেন, আল্লাহর রাসুল (সা.) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি ঈমান ও সওয়াবের প্রত্যাশায় রমজানে রাত জেগে ইবাদত করবে, তার পূর্ববর্তী সব গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হবে। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৩৭)

যে মহামানব তাঁর সাহাবাদের এত আন্তরিকতার সঙ্গে ইবাদতের প্রতি উৎসাহিত করতেন, তাঁর নিজের আমল কত গভীর ও নিবেদিত ছিল, তা সহজেই অনুমান করা যায়! তদুপরি, রমজানের বাইরেও তাঁর নিয়মিত তাহাজ্জুদের অভ্যাস ছিল।

এ ক্ষেত্রে লক্ষণীয় যে রমজানের প্রথম ২০ রাত এবং শেষ ১০ রাতের ইবাদতের মধ্যে পার্থক্য ছিল। প্রথম ২০ দিনে তিনি ইবাদতের পাশাপাশি বিশ্রাম নিতেন এবং পরিবারের প্রতি যথাযথ হক আদায় করতেন। আয়েশা (রা.) বর্ণনা করেন, আল্লাহর রাসুল (সা.) প্রথম ২০ রাতে কিছু সময় ঘুমাতেন এবং কিছু সময় নামাজ পড়তেন। কিন্তু যখন শেষ ১০ রাত আসত, তখন তিনি ইবাদতে আরো বেশি মনোনিবেশ করতেন এবং কোমর বেঁধে প্রস্তুতি নিতেন।

(সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৯০১)

এ ছাড়া তিনি রমজানের শেষ ১০ রাতকে বিশেষ গুরুত্ব দিতেন। আয়েশা (রা.) আরো বলেন, যখন শেষ ১০ রাত আসত, তিনি পূর্ণরূপে ইবাদতে নিমগ্ন হতেন, রাত জাগরণ করতেন এবং পরিবারের সদস্যদেরও জাগিয়ে দিতেন। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ২০২৪, সহিহ মুসলিম, হাদিস : ১১৭৪)

তিনি কখনো কখনো শেষ দশকে জামাতে তারাবি আদায়ের ব্যবস্থা করতেন, তবে এটি নিয়মিত করতেন না, যাতে উম্মতের ওপর তা ফরজ হয়ে না যায়।

(সহিহ বুখারি, হাদিস : ৭৩১)

ইতিকাফ ও লাইলাতুল কদর

আল্লাহর রাসুল (সা.) প্রতিবছর রমজানের শেষ দশকে নিয়মিত ইতিকাফ করতেন। এমনকি কোনো বছরে যদি ইতিকাফ করা সম্ভব না হতো, তবে তিনি পরের বছর তার কাজা আদায় করতেন। (সুনানে আবি দাউদ,

হাদিস : ২৪৬৩, জামে আত-তিরমিজি, হাদিস : ৮০৩)

ইতিকাফের মূল উদ্দেশ্য ছিল লাইলাতুল কদরকে তালাশ করা, যা এক মহিমান্বিত রজনী এবং হাজার মাসের চেয়েও বেশি ফজিলতপূর্ণ ও শ্রেষ্ঠ। (সুরা : আল কদর, আয়াত : ৩)

আবু সাঈদ খুদরি (রা.) বলেন, আল্লাহর রাসুল (সা.) প্রথমে রমজানের প্রথম দশকে ইতিকাফ করলেন, এরপর দ্বিতীয় দশকে ইতিকাফ করলেন। এই ইতিকাফ তিনি একটি তুর্কি তাঁবুর ভেতরে করছিলেন, যা মসজিদে তাঁর জন্য নির্মিত হয়েছিল। এরপর একদিন তিনি তাঁবুর ভেতর থেকে তাঁর মাথা বের করে বললেন, ‘আমি প্রথম দশকে ইতিকাফ করেছিলাম লাইলাতুল কদর সন্ধানের জন্য। তারপর দ্বিতীয় দশকে করলাম, কিন্তু আমাকে জানানো হলো যে লাইলাতুল কদর শেষ দশকে পাওয়া যাবে। সুতরাং যারা আমার সঙ্গে ইতিকাফ করেছে, তারা যেন শেষ দশকেও ইতিকাফ করে।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ২০২৭, মুসলিম, হাদিস : ১১৬৭)

যখন রাসুল (সা.) ইতিকাফে বসতেন, তখন তাঁর জন্য মসজিদে একটি নির্দিষ্ট কক্ষ বানানো হতো, যাতে তিনি সম্পূর্ণভাবে আল্লাহর ইবাদতে মনোনিবেশ করতে পারেন। উক্ত কক্ষকে ‘কুব্বাহে তুরকিয়াহ’ (তুর্কি তাঁবু) বলা হয়েছে উপরোক্ত হাদিসে। তিনি দুনিয়াবি আলাপচারিতা, অপ্রয়োজনীয় কাজ ও লোকজনের সঙ্গে সাক্ষাৎ থেকে বিরত থাকতেন। ফজরের নামাজের পর তিনি তাঁর নির্দিষ্ট স্থানে চলে যেতেন। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ২০৩৩; সহিহ মুসলিম, হাদিস : ১১৭৩)

রাসুল (সা.)-এর ইতিকাফের বিছানা বা শয্যা রাখা হতো ‘উসতুওয়ানায়ে তাওবা’র (তাওবার স্তম্ভ) পেছনে।

(সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১৭৭৪)

ইতিকাফের সময় তিনি বিনা প্রয়োজনে ঘরেও প্রবেশ করতেন না, শুধুমাত্র খাওয়া, পান করা এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় কাজের জন্য মসজিদ থেকে বের হতেন।

(সহিহ বুখারি, হাদিস : ২০২৯)

লাইলাতুল কদরের সন্ধান

ইতিকাফের দিনগুলোতে সর্বাধিক গুরুত্ব দিতেন লাইলাতুল কদরের সন্ধানে। তিনি রাত জেগে ইবাদত করতেন এবং পরিবারের সদস্যদেরও জাগিয়ে দিতেন। সাহাবাদেরও এই রাতের প্রতি গুরুত্ব দিতে উদ্বুদ্ধ করতেন। তিনি বলতেন, ‘তোমরা লাইলাতুল কদরকে রমজানের শেষ দশকের বেজোড় রাতগুলোর মধ্যে অনুসন্ধান করো।’

(সহিহ বুখারি, হাদিস : ২০১৭)

আল্লাহ তাআলা আমাদের লাইলাতুল কদরের তালাশে শেষ দশকে বেশি বেশি ইবাদত করার তাওফিক দান করুন। আমিন।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
সর্বশেষ খবর
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

এই মাত্র | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

১৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা