শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ আগস্ট, ২০১৪

১৫ আগস্ট ট্র্যাজেডির অজানা অধ্যায়

মুসা সাদিক
প্রিন্ট ভার্সন
১৫ আগস্ট ট্র্যাজেডির অজানা অধ্যায়

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনরায় পাকিস্তানের মডেলে রূপান্তরের নীল নকশার বাস্তবায়ন ঘটানো হয়। তাকে হত্যার ফলে '৭৫ সাল থেকে এ দেশ নামে বাংলাদেশ কামে পাকিস্তান হয়ে যায়। মুক্তিযুদ্ধের শেষলগ্নে সিআইএ এবং আইএসআই নিশ্চিত হয়ে যায় লাখ লাখ শহীদের রক্তে স্নাত হয়ে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের উত্থান তারা রোধ করতে ব্যর্থ। পেন্টাগনে ও ইসলামাবাদের শীর্ষ গোয়েন্দারা সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত নিয়ে মধ্য প্রাচ্যের সামরিক বাহিনীতে প্রশিক্ষক হিসেবে ও ডেপুটেশনে কর্তব্যরত পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সর্বোচ্চ অনুগত বাঙালি অফিসারদের বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে যোগদানের নির্দেশ দেয়। পাকিস্তানের গোপন সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের দায়িত্ব নিয়ে খুনি ডালিম, ফারুক, রশীদ গং-রা আইএসআই এবং সিআইএ'র KILLING SQUAD-এর সদস্য হয়ে নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে এসে মুক্তিযুদ্ধে যোগদান করে। এসেই তাদের মধ্যমণি হিসেবে পেয়ে যায় মুক্তিবাহিনীর প্রধান সেনাপতি জেনারেল ওসমানীর বিরোধী পাকিস্তান গোয়েন্দা বাহিনীর সাবেক অফিসার জেড-ফোর্সের কমান্ডার মেজর জিয়াকে। যুদ্ধকালীন জেনারেল ওসমানীকে অপসারণের লক্ষ্যে তার command & strategy out dated
বলে তার বিরুদ্ধে অসন্তোষ ও ক্ষোভ গড়ে তোলেন। শেষ পর্যন্ত যুদ্ধবিষয়ক প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন স্যারের প্রতিভা ও ক্ষিপ্রতায় এবং সেক্টর কমান্ডার খালেদ মোশাররফের দৃঢ় ভূমিকায় 'জেড ফোর্স' অধিনায়ক সফল হতে পারেননি। '৭৫-এর ১৫ আগস্ট তিনি যখন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর উপ-প্রধান সেনাপতি, তখন আইএসআই এবং সিআইএ-এর সামনে ষড়যন্ত্র-চক্রান্তের খোলা দরজা।

১৫ আগস্টের ভোর পৌনে ছ'টার দিকে স্বাধীন বাংলা বেতারের শিল্পী প্রণোদিৎ বড়ুয়া আমার আজিমপুরের সরকারি কলোনির ৩৭/সি নং বাসার দরজা ভেঙে ফেলার মতো করে ধাক্কা দিয়ে আমার নাম ধরে জোরে জোরে চিৎকার করে ডেকে তুললেন। রেডিওতে ততক্ষণে মেজর ডালিমের কণ্ঠস্বর ভেসে আসছে : 'আমি মেজর ডালিম বলছি, আমি মেজর ডালিম বলছি, বাংলার মীর জাফর শেখ মুজিবকে হত্যা করা হয়েছে। বাংলার মীর জাফর শেখ মুজিবকে হত্যা করা হয়েছে। মীর জাফর মুজিব সরকারকে উৎখাত করা হয়েছে। ঢাকাসহ সারা দেশে কারফিউ জারি করা হয়েছে...।' আমি তখন বিভিন্ন মুক্তিযোদ্ধা অফিসারের বাসায় টেলিফোন করে কি করা যায় তা নিয়ে কথা বলছিলাম। রক্ষীবাহিনীর টেলিফোন এঙ্চেঞ্চ সারাক্ষণ engaged পাচ্ছিলাম। ততক্ষণে প্রণোদিৎ দা'র দেওয়া বঙ্গবন্ধুর বাড়ির শেখ কামালের বেড রুমের সেই unclassified ফোনে আমি ফোন করলাম। (খুব দুঃখিত যে, সেই ফোন নম্বরটি এত বছর পরে আর স্মরণ করতে পারছি না এবং প্রণোদিৎ দা'ও আজ বেঁচে নেই। সেই ফোনটি ছিল সুলতানা কামাল খুকুর, যার হদিস টিএন্ডটি'র চেয়ারম্যান ব্যতীত অন্য কোনো অফিসার জানত না)। প্রণোদিৎ দা রিসিভারে কান পেতে রাখলেন ৩২ নম্বর থেকে কি উত্তর আসে শোনার জন্য। তিনবার রিং হতেই শেখ কামালের বেড রুমের টেলিফোনের রিসিভার ধরে অপর প্রান্তে 'হ্যালো' বলতেই আমি বললাম, 'আমি শেখ কামালের বন্ধু বলছি। কামাল কেমন আছে?' টেলিফোনের অপর প্রান্ত থেকে চোস্ত উর্দুতে উত্তর দিল : 'বহুত আচ্ছা, আপ কৌন?' আমি বললাম : 'আমি ওর বন্ধু। ওদের বাড়ির দিক থেকে গোলাগুলির আওয়াজ আসছে কেন?' সেই লোকটি পুনরায় চোস্ত উর্দুতে উত্তর দিল : 'ও কুছ নেহি। বাজি ফুট রাহা হ্যায়। উও লোগ খুছিছে খুছি মানা রাহে হ্যায়? আপ কৌন? আপ কাঁহাছে রোল রাহে হ্যায়? আপ কা ফোন নম্বর কেতনা?'

৩২ নম্বরের বাড়িতে ১৫ আগস্ট সকাল পৌনে ৭টার দিকে পাক সেনাদের মতো চোস্ত উর্দু কণ্ঠস্বর শুনে আমার নিশ্চিত বিশ্বাস হলো যে, বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে যারাই হামলা করুক তাদের মধ্যে পাক সেনারাও রয়েছে। রিসিভারে আমার সঙ্গে কান লাগিয়ে ওদের কথা শুনে প্রণোদিৎ দা'ও বলে উঠলেন, 'মুসা, এ তো দেখছি পাকিস্তানি সেনার কণ্ঠস্বর।' ততক্ষণে আমি ক্রুদ্ধ হয়ে উঠেছি এবং ইংরেজিতে তাকে বললাম, 'হোয়াই ইউ আর স্পিকিং ইন উর্দু? আর ইউ পাকিস্তানি আর্মি?' বজ পাতের মতো চীৎকার করে উত্তর দিলো, 'আই অ্যাম ইউর ফাদার, হোয়াট ইজ ইউর অ্যাড্রেস, বাস্টার্ড?'

বিবিসি সেদিন মার্ক টালির বরাতে সংবাদ প্রচার করল, 'ঢাকার ঘরে ঘরে মুজিববাহিনী ও মুক্তিবাহিনী প্রস্তুত হচ্ছে এবং তারা যে কোনো সময় সাঁড়াশি আক্রমণ চালিয়ে ঢাকা দখল করে ফেলবে এবং শেখ মুজিব হত্যার প্রতিশোধ নেবে মর্মে প্রতিজ্ঞা নিয়েছে বলে জানা যায়।' বিবিসি-তে এই সংবাদ প্রচারের সঙ্গে সঙ্গে বঙ্গভবনে খুনি মোশতাক ও তার সহযোগী খুনি ডালিম-ফারুকদের হৃৎকম্পন শুরু হয়ে যায়। তারা বিডিআর থেকে অতিরিক্ত ফোর্স আনে বঙ্গভবন গার্ড দেওয়ার জন্য। বিবিসির এই সংবাদে ঢাকার মুক্তিযোদ্ধাদের মনোবল বেড়ে যায় এবং খুনি ডালিম-ফারুকদের বিরুদ্ধে ঢাকাসহ আশপাশের জেলাগুলোয় প্রবল প্রতিরোধ গড়ে তোলার জন্য সবাই যে যার সাধ্যমতো চেষ্টা করতে থাকে।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর খুনিচক্র ডালিম-ফারুক-রশীদ এবং তাদের দোসর এইচ. টি. ইমাম-আবদুর রহিম, মাহবুব আলম চাষীরা তড়িগড়ি করে খোন্দকার মোশতাককে প্রেসিডেন্ট হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে দেশবাসী ও বিশ্ববাসীর সামনে প্রতিষ্ঠিত করার উদ্যোগ নেয়। সেনাবাহিনী, রক্ষীবাহিনী ও দেশবাসীর সামনে তারা দেখাতে চায়, বঙ্গবন্ধু জীবিত নেই বলে কোনো ক্ষমতার বা প্রশাসনিক কর্মকাণ্ডের শূন্যতা সৃষ্টি হয়নি। ১৫ আগস্ট বিকেলে বঙ্গভবনে খুনি খোন্দকার মোশতাকের শপথ অনুষ্ঠানের তোড়জোড় শুরু করেন তিনজন- মন্ত্রিপরিষদ সচিব এইচ. টি. ইমাম, রাষ্ট্রপতির সচিব আবদুর রহিম এবং স্বঘোষিত মুখ্য সচিব মাহবুব-উল-আলম চাষী (সিআইএ'র চর বলে প্রমাণিত হওয়ায় পাকিস্তান আমলে চাকুরিচ্যুত) খুনি মোশতাকের শপথ অনুষ্ঠানের ভাব-গাম্ভীর্য বৃদ্ধির জন্য মন্ত্রিপরিষদ সচিব এইচ. টি. ইমাম এবং রাষ্ট্রপতির সচিব আবদুর রহিম খুনি ডালিম-ফারুকদের সঙ্গে ঘন ঘন বৈঠকে বসেন। মন্ত্রিপরিষদ সচিব এইচ. টি. ইমাম বঙ্গভবনে বসে রেড টেলিফোন থেকে সব মন্ত্রী ও সচিবদের ফোন করে খুনি রশিদ-ফারুক-ডালিমদের নাম করে ধমকাতে লাগলেন। যাতে তারা সবাই খুনি মোশতাকের শপথ অনুষ্ঠানে হাজির হয়ে শপথ নেন এবং সচিবরা উপস্থিত হয়ে অনুষ্ঠানের মান-মর্যাদা শ্রীবৃদ্ধি করে। বঙ্গভবনের শপথ অনুষ্ঠানে আমি, আমার সহকর্মী রবীন্দ্রনাথ ত্রীবেদী, কুমার শংকর হাজরা, আলী তারেক, ফরিদ উদ্দিন আহমদসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলাম। সেখানে এইচ. টি. ইমাম হাসিমুখে বঙ্গবন্ধুর খুনিদের গর্বের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়ে বলেছিলেন-‘They are the savier & heroes. These heroes saved the nation. The nation is grateful to these heroes. Whole nation is behind them like rock and Himalaya...’সেখানে আমি জানতে পারি আর্মি অফিসাররা আগের রাতে কেবিনেট সচিব এইচ. টি. ইমামকে ১৫ আগস্টের প্রত্যুষে বঙ্গভবনে চলে আসার খবর দিয়ে রেখেছিল এবং সে মোতাবেক সে সকাল ৭টার মধ্যে স্যুটেড-ব্যুটেড হয়ে খুনি মোশতাকের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে ছুটে এসেছিল। খুনি মোশতাকের শপথ অনুষ্ঠান পরিচালনার সময় তিনি তাকে শপথের আগে 'মহামান্য' বলে এই খুনির নাম উচ্চারণ করে বলেন, 'এখন আমি মহামান্য খোন্দকার মোশতাক আহমদকে মহামান্য রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ গ্রহণের অনুরোধ করছি।' সেখানে উপস্থিত দেশি-বিদেশি সবাই দেখলেন, তিনি, আবদুর রহিম এবং মাহবুব-উল-আলম চাষী মোশতাকের ডানহাত হিসেবে একসঙ্গে চলাচল করছেন এবং একসঙ্গে কাজ করছেন। ১৬ আগস্টের দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় যেসব ছবি বেরিয়েছে তাতেও দেখা যাবে খুনি মোশতাকের ডানদিকে এইচ. টি. ইমামই আছে।

১৮ আগস্ট সোমবার প্রথমবারের মতো ভারতীয় রাষ্ট্রদূত শ্রী সমর সেন বঙ্গভবনে আসেন প্রেসিডেন্ট মোশতাকের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক বৈঠক করতে। ১৫ আগস্ট ক্যুর সময় তিনি কলকাতা ছিলেন। ১৭ আগস্ট বিকালে তিনি কলকাতা থেকে ঢাকা আসেন। পরদিন দুপুরে আসেন বঙ্গভবনে। ১৮ আগস্ট রাত ১১টায় বন্ধু হাজরার মুখ থেকে যখন জানতে পারলাম 'ইসলামী প্রজাতন্ত্র' অথবা 'পাকিস্তানের সঙ্গে কনফেডারেশন' এর কোনটাই হবে না- তখন স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে আনন্দাশ্রুতে বুক ভাসিয়ে আমরা বঙ্গভবন থেকে বের হলাম। চোখের ওপর ভেসে উঠল একাত্তরের রণাঙ্গনে, রণাঙ্গনে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা শত-সহস্র বীর মুক্তিযোদ্ধার লাশ, আর বাঙালি ভাই-বোনের রক্তে ভেসে যাওয়া কালো পিচ্ছিল দুর্বা ঘাস, মাঠ-ঘাট। ঠোঁট থেকে বেরিয়ে এলো 'জয় বাংলা', 'জয় বঙ্গবন্ধু'।

৩০ আগস্ট প্রত্যুষে ক্যান্টনমেন্টের বিভিন্ন রাস্তায় পেয়ে জওয়ান ও অফিসাররা ওই লিফলেট তারা নিজেরা দিয়েছে বলে প্রচার চালায়। তার মূল কারণ, খুনিরা বঙ্গবন্ধুকে হত্যার অহঙ্কারে এমন উন্মত্ত হয়ে ওঠে যে, সৈনিকদের কাছে তাদের স্ব স্ব রেজিমেন্টের সিনিয়র কমান্ডিং অফিসার কর্নেল, ব্রিগেডিয়ার ও জেনারেলদের অবজ্ঞা ও তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করে ডাস্টবিনের মল-মূত্রের বস্তুতে পরিণত করে! সেজন্য মান-সম্মানে আঘাত পড়ায় ভেতরে ভেতরে সেনা অফিসাররা আগুন হয়ে ছিল ও টগবগ করে ফুটছিল।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলিদের নতুন করে আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার নির্দেশ আইডিএফের
ইসরায়েলিদের নতুন করে আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার নির্দেশ আইডিএফের

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র ও লুণ্ঠিত মালামালসহ মেহেরপুরে ৫ ডাকাত গ্রেফতার
অস্ত্র ও লুণ্ঠিত মালামালসহ মেহেরপুরে ৫ ডাকাত গ্রেফতার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৮.২ ডিগ্রি রেকর্ড
কুড়িগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৮.২ ডিগ্রি রেকর্ড

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’
‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকায় মুক্তিপণ না পেয়ে বাংলাদেশিকে হত্যা
দক্ষিণ আফ্রিকায় মুক্তিপণ না পেয়ে বাংলাদেশিকে হত্যা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে তুলসীগঙ্গার তীরে ২০০ বছরের পুরোনো ঘুড়ির মেলা
জয়পুরহাটে তুলসীগঙ্গার তীরে ২০০ বছরের পুরোনো ঘুড়ির মেলা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাতকানিয়ায় ট্রাকের ধাক্কায় দুই বন্ধুর মৃত্যু
সাতকানিয়ায় ট্রাকের ধাক্কায় দুই বন্ধুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অবশেষে বাগ্‌দানের খবর জানালেন ব্রিটিশ গায়িকা
অবশেষে বাগ্‌দানের খবর জানালেন ব্রিটিশ গায়িকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাংকুকের বাসায় ঢোকার চেষ্টা, গ্রেফতার চীনা তরুণী
জাংকুকের বাসায় ঢোকার চেষ্টা, গ্রেফতার চীনা তরুণী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় পিসিআর ল্যাবের সব যন্ত্রাংশ চুরি, আতঙ্কিত জনসাধারণ
কুষ্টিয়ায় পিসিআর ল্যাবের সব যন্ত্রাংশ চুরি, আতঙ্কিত জনসাধারণ

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

মুমিন প্রতিশ্রুতি পালনে বদ্ধপরিকর
মুমিন প্রতিশ্রুতি পালনে বদ্ধপরিকর

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রূপগঞ্জে ব্যবসায়ী হত্যা: বিচারের দাবিতে সড়ক অবরোধ
রূপগঞ্জে ব্যবসায়ী হত্যা: বিচারের দাবিতে সড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাজীরহাট-আরিচা নৌরুটে যাত্রীর চাপ, গরমে অতিষ্ঠ যাত্রীরা
কাজীরহাট-আরিচা নৌরুটে যাত্রীর চাপ, গরমে অতিষ্ঠ যাত্রীরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেচাকেনায় উদার হলে বরকত হয়
বেচাকেনায় উদার হলে বরকত হয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভেদরগঞ্জে ছাত্রদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ছাত্রদল কর্মী ইয়াসিনের মৃত্যু
ভেদরগঞ্জে ছাত্রদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ছাত্রদল কর্মী ইয়াসিনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি
ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাছ থেকে পড়ে স্কুল শিক্ষার্থীর মৃত্যু
গাছ থেকে পড়ে স্কুল শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড চুক্তিতে রিয়ালে আর্জেন্টিনার বিস্ময়বালক
রেকর্ড চুক্তিতে রিয়ালে আর্জেন্টিনার বিস্ময়বালক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় গলা কাটা লাশ উদ্ধার
গাইবান্ধায় গলা কাটা লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গল্পের শেষটা ইরানই করবে, ইসরায়েলকে তেহরানের হুঁশিয়ারি
গল্পের শেষটা ইরানই করবে, ইসরায়েলকে তেহরানের হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!
আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’
জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে যুবদল নেতার বিরুদ্ধে মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন
বরিশালে যুবদল নেতার বিরুদ্ধে মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বরিশালে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
বরিশালে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ৮ হাজার ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার
নোয়াখালীতে ৮ হাজার ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা
শনিবার দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রান্সফার ফির রেকর্ড গড়ে জার্মান মিডফিল্ডারকে দলে নিচ্ছে লিভারপুল
ট্রান্সফার ফির রেকর্ড গড়ে জার্মান মিডফিল্ডারকে দলে নিচ্ছে লিভারপুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল-ইরান সংঘাতে আকাশপথ বন্ধ , সৌদি আরবে ভ্রমণ সতর্কতা
ইসরায়েল-ইরান সংঘাতে আকাশপথ বন্ধ , সৌদি আরবে ভ্রমণ সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৫৬৭
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৫৬৭

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাগুরায় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে প্রাণ গেল একজনের
মাগুরায় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে প্রাণ গেল একজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের পাল্টা হামলা শুরু: রিপোর্ট
ইরানের পাল্টা হামলা শুরু: রিপোর্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান
নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’
‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের
রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা, কড়া বার্তা সৌদি আরবের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা, কড়া বার্তা সৌদি আরবের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?
ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া
ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের
ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
ইরানে ইসরায়েলের হামলা নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা রমেশের ভাই যা জানালেন
উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা রমেশের ভাই যা জানালেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ড কমান্ডার সালামি নিহত
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ড কমান্ডার সালামি নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ
ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল
ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’
জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলায় ২০০ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছে ইসরায়েল
ইরানে হামলায় ২০০ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছে ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ভেঙে পড়া উড়োজাহাজটির ডানা’র দিকে নজর বিশেষজ্ঞদের?
যে কারণে ভেঙে পড়া উড়োজাহাজটির ডানা’র দিকে নজর বিশেষজ্ঞদের?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান
লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝুঁকি এড়াতে ৩ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়েও ফের মুম্বাই ফিরল ভারতীয় উড়োজাহাজ
ঝুঁকি এড়াতে ৩ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়েও ফের মুম্বাই ফিরল ভারতীয় উড়োজাহাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে কঠোর শাস্তির হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি
ইসরায়েলকে কঠোর শাস্তির হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি নিহত: রিপোর্ট
ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি নিহত: রিপোর্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোটা দেশের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা ইরানের
গোটা দেশের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!
আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যানজটের কারণে ১০ মিনিট দেরি, ফ্লাইট মিস, বাঁচলো জীবন
যানজটের কারণে ১০ মিনিট দেরি, ফ্লাইট মিস, বাঁচলো জীবন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ভয়াবহ ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
ইরানে ভয়াবহ ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের ৬ পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত, দাবি রিপোর্টে
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের ৬ পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত, দাবি রিপোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের এক হামলাতেই তছনছ ইরানের সামরিক সেক্টর
ইসরায়েলের এক হামলাতেই তছনছ ইরানের সামরিক সেক্টর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা
ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬
খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকার জন্য হত্যা অন্তঃসত্ত্বা বোনকে!
টাকার জন্য হত্যা অন্তঃসত্ত্বা বোনকে!

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী
এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫
করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫

প্রথম পৃষ্ঠা

পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি

সম্পাদকীয়

২৬ জেলায় বয়ে যাচ্ছে তাপপ্রবাহ
২৬ জেলায় বয়ে যাচ্ছে তাপপ্রবাহ

পেছনের পৃষ্ঠা

মব ফ্যাসিজম
মব ফ্যাসিজম

সম্পাদকীয়

পশ্চিমবঙ্গে গ্রেপ্তার ২২ রোহিঙ্গা
পশ্চিমবঙ্গে গ্রেপ্তার ২২ রোহিঙ্গা

পেছনের পৃষ্ঠা

৬৫ বছর গ্যাসের অপেক্ষায়
৬৫ বছর গ্যাসের অপেক্ষায়

নগর জীবন

কেঁচো সারে কর্মসংস্থান
কেঁচো সারে কর্মসংস্থান

সম্পাদকীয়

অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ে জরিমানা
অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ে জরিমানা

দেশগ্রাম

কাচের অদৃশ্য দূষণ
কাচের অদৃশ্য দূষণ

পরিবেশ ও জীবন

ফুলের অভাবে হারিয়ে যাচ্ছে মৌমাছি
ফুলের অভাবে হারিয়ে যাচ্ছে মৌমাছি

পরিবেশ ও জীবন

বান্দরবানে নারী পর্যটকের লাশ উদ্ধার
বান্দরবানে নারী পর্যটকের লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি-গণঅধিকারের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি, গলাচিপায় ১৪৪ ধারা
বিএনপি-গণঅধিকারের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি, গলাচিপায় ১৪৪ ধারা

খবর

ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়
ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়

শোবিজ

বিএনপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ!
বিএনপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ!

দেশগ্রাম

দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন
দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন

প্রথম পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

তীব্র গরমে প্রশান্তি পেতে শরবত পান
তীব্র গরমে প্রশান্তি পেতে শরবত পান

খবর

মরিচ খেতে গ্রেনেড, নিষ্ক্রিয় করল সেনাবাহিনী
মরিচ খেতে গ্রেনেড, নিষ্ক্রিয় করল সেনাবাহিনী

নগর জীবন

কোরবানির শিক্ষা প্রতিফলিত হোক সমাজের সর্বস্তরে
কোরবানির শিক্ষা প্রতিফলিত হোক সমাজের সর্বস্তরে

সম্পাদকীয়

পুশইন বিড়ম্বনা
পুশইন বিড়ম্বনা

সম্পাদকীয়

মরা মুরগি বিক্রির সময় হাতেনাতে ধরা
মরা মুরগি বিক্রির সময় হাতেনাতে ধরা

দেশগ্রাম

ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি
ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাবনায় পানিতে তলিয়ে গেছে খেত
পাবনায় পানিতে তলিয়ে গেছে খেত

খবর

এবার ফিরতি মানুষের স্রোত কোলাহলমুখর হচ্ছে নগর
এবার ফিরতি মানুষের স্রোত কোলাহলমুখর হচ্ছে নগর

নগর জীবন