শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৪ জুন, ২০২৫

কেঁচো সারে কর্মসংস্থান

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
কেঁচো সারে কর্মসংস্থান

বাসার জানালা দিয়ে দূরে একটা কদম গাছ দেখা যায়। বৃষ্টি হলে, বৃষ্টিতে কদমফুলসমেত গাছটিকে ভিজতে দেখে আমার খুব শৈশবের কথা মনে হয়। কত ধরনের গাছপালা যে ছিল এখানে! শিশুকাল থেকে শুরু করে আমার বেড়ে ওঠা খিলগাঁওয়ে। এখনো এখানেই বসবাস। শৈশবে আমাদের খিলগাঁওয়ের বাড়ির আশপাশে কমবেশি চাষাবাদ হতো। দেখেছি কোনো কোনো বিকালে বৃষ্টি হলে, বৃষ্টি শেষে ফসলহীন বৃষ্টিস্নাত মাটি চিকচিক করত রোদে। হাঁটু ভেঙে তাকালে সুদূর পর্যন্ত সেই চিকচিক করা মাঠে দেখা যেত পড়ন্ত বিকালের লালিমা ছড়ানো গুঁড়ি গুঁড়ি মাটির আস্তরণ। হাজার হাজার ছোট ছোট ঢিবি। বড়রা বলতেন, কেঁচো তোলা মাটি। স্কুলের বইয়ে পড়েছি কেঁচো হলো প্রাকৃতিক লাঙল। বড় হয়ে যখন কৃষি সাংবাদিকতার সঙ্গে যুক্ত হলাম। তখন শৈশবের বইয়ে পড়া এই প্রাকৃতিক লাঙলের গুরুত্ব অনুধাবন করলাম। খাদ্যে স্বয়ম্ভরতা অর্জনের জন্য প্রাকৃতিক ভূমিকে অধিক কর্ষণ আর অধিক রাসায়নিক সার ব্যবহার করতে করতে একটা সময় মাটি তার উর্বরতা শক্তি হারিয়ে ফেলবে। তখন মাটি আর ফসল ফলাতে পারবে না। কেঁচো ছাড়া মাটিকে শুশ্রুষা দেওয়ার কিছুই থাকবে না। এ ভাবনা থেকেই জৈব কৃষির গুরুত্বের কথা বলে আসছি। চেষ্টা করেছি উৎপাদনমাত্রা ঠিক রেখেই কৃষকদের জৈব কৃষির প্রতি আগ্রহী করে তুলতে। ‘গ্রো-গ্রিন’ নামের একটি কার্যক্রম হাতে নিয়েছিলাম বেশ কিছুদিন আগে। যারা জৈব কৃষি চর্চা করেন, তাদের সাফল্য আমরা তুলে ধরতে চেয়েছি অন্যদের কাছে। অনেকেই এ থেকে অনুপ্রাণিত হয়েছেন, জৈব কৃষির সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়েছেন। জৈব কৃষির প্রচেষ্টা ছড়িয়েছে এক কৃষক থেকে আরেক কৃষকে।

জানালা নদীবিধৌত বাংলাদেশে বন্যার একটা উপকারী দিক ছিল। বন্যা বয়ে নিয়ে আসত পলিমাটি। বন্যাপ্লাবিত অঞ্চলে বন্যা নেমে গেলে পলি জমা উর্বর মাটিতে চাষ হতো সোনার ফসল। কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আমরা মাটিকেও দূষিত করে ফেলেছি চরমভাবে। মাটির বুক থেকে অধিক ফসল ফলিয়ে নিতে যথেচ্ছ রাসায়নিকের প্রয়োগ, মাত্রাতিরিক্ত কর্ষণ, মাটির উপরিভাগ কেটে নিয়ে ইট তৈরি... বিভিন্নভাবে আমরা মাটিকে নির্যাতন করে এর উর্বরতা শক্তি বিনষ্ট করে দিচ্ছি। বর্তমানের সাময়িক লাভে ধ্বংস করে দিয়ে যাচ্ছি ভবিষ্যৎকে। কোন জমিতে কোন ফসল চাষ করলে কী পরিমাণ সার প্রয়োগ করতে হবে, সে সম্পর্কে কৃষকের তেমন জানাবোঝা নেই। কয়েক বছর ধরেই ‘কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট’-এর অনুষ্ঠানগুলোতে কৃষকের কাছে জানতে চেয়েছি তারা মাটি পরীক্ষা করেন কি না। ১ শতাংশেরও কম কৃষক বলেছেন তারা মাটি পরীক্ষা করেন। সবচেয়ে হতাশার বিষয়, মাটি পরীক্ষার বিষয়টি সম্পর্কে ধারণা রাখেন এমন কৃষকের সংখ্যা শতকরা পাঁচজনও পাইনি। অথচ এ মানুষগুলোরই জানা দরকার ছিল জৈব পদার্থই হলো মাটির প্রাণ। শস্য উৎপাদন ও উৎপাদনশীলতা রক্ষার্থে প্রয়োজন মাটিতে শতকরা ৫ ভাগ জৈবসার থাকা। এই না জানার কারণে তারা বছরের পর বছর ধরে অতিরিক্ত সার আর কীটনাশক ব্যবহার করেছেন। এতে অধিকাংশ এলাকার মাটির জৈব পদার্থ নেমে এসেছে শতকরা ১ ভাগের নিচে, যা ক্রমবর্ধমান জনগোষ্ঠীর খাদ্য উৎপাদনের ক্ষেত্রে বিরাট হুমকিস্বরূপ। তবে আশার কথা, মাটির গুণাগুণ ফিরিয়ে আনতে সারা বিশ্বই এখন সরব। আমাদের তরুণ প্রজন্মও এ নিয়ে ভাবছে।

জৈব কৃষি প্রসঙ্গে প্রথমে আসে জৈবসার। জৈবসার এর উৎকৃষ্ট উদাহরণ কেঁচো কম্পোস্ট সার। ভার্মি-কম্পোস্ট সারে গাছের অত্যাবশ্যকীয় ১৬টি খাদ্য উপাদানের ১০টিই বিদ্যমান। অনেকেই হয়তো জানেন, বিজ্ঞানী চার্লস ডারউইন সর্বপ্রথম কেঁচোর গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা অনুধাবন করেন। তিনিই জানান, কেঁচো ভূমির অন্ত্র এবং পৃথিবীর বুকে উর্বর মাটি তৈরি করার ক্ষেত্রে প্রধান ভূমিকা পালন করে, যার ওপর আমরা ফসল উৎপাদন করি। যে কেঁচোকে আমরা প্রাকৃতিক লাঙল হিসেবে চিনে আসছি, সেটা শুধু লাঙল নয়, মাটির জৈব উপাদান বৃদ্ধির কারখানাও। কেঁচো খাদ্যগ্রহণের পর যে পাচ্য পদার্থ মল হিসেবে নির্গত করে তাকে বলে কাস্ট। দেখা গেছে এ কাস্টের ভিতর থাকে অসংখ্য জীবাণু। সাধারণ মাটির তুলনায় কাস্টের মধ্যে জীবাণুর সংখ্যা প্রায় হাজার গুণ বেশি। এদের মাঝে উপকারী ব্যাকটেরিয়াও রয়েছে হাজার হাজার। ফলে মাটিতে নাইট্রোজেন, ফসফরাস, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ইত্যাদি উপাদান জৈবিক উপায়ে বৃদ্ধি পায়। কেঁচো কমপোস্ট সার তৈরির কার্যক্রমটি সারা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। দেশের নানা জায়গায় তৈরি হয়েছে জৈবগ্রাম। ঝিনাইদহের কালীগঞ্জের জৈবগ্রাম নিয়ে প্রতিবেদনটি হয়তো অনেকের মনে আছে। যে গ্রামে নারীরাই সূচনা করেছেন জৈব বিপ্লবের। এমন আরও গ্রাম আছে সারা দেশে, যেখানে ঘরে ঘরে তৈরি হচ্ছে কেঁচো কম্পোস্ট সার। বলা যায় কেঁচো তৈরির ছোট ছোট খামার। সিরাজগঞ্জের বর্দুলগ্রামও হয়ে উঠেছে জৈবগ্রাম।

দেশে বাড়ছে উচ্চমূল্যের ফল-ফসল চাষের পরিমাণ। ফল চাষে জৈবসারের ব্যবহার খুব গুরুত্বপূর্ণ। এই মুহূর্তে মনে পড়ছে রংপুরের আজিজারের কথা। রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলার পায়রাবন্দের কালীগঞ্জপাড়া গ্রামটি বছর দশেক আগে থেকেই জৈবগ্রাম হিসেবে পরিচিত। এ অঞ্চলের কৃষকরা জেনে গিয়েছিলেন জৈব কৃষিচর্চার গুরুত্ব। তাদের হাত ধরেই ওই অঞ্চলে সহজ, সুন্দর, নির্ভেজাল অথচ উৎপাদনমুখী কৃষির প্রসার হতে থাকে। সে সময় তাদের এই কার্যক্রম টেলিভিশনে তুলে ধরেছিলাম। তারই ধারাবাহিকতায় ঘরে ঘরে শুরু হয়েছিল ভার্মি কম্পোস্ট বা কেঁচো সার তৈরি। খুবই স্বল্পপরিসরে কেঁচো সার তৈরির এই কার্যক্রমের সঙ্গে অন্য সবার মতো কৃষক আজিজার রহমানও যুক্ত ছিলেন। উৎপাদিত কেঁচো সার নিজের খেতখামারেই প্রয়োগ করতেন তিনি। সে সময়কার অনুপ্রেরণায় তিনি তার কার্যক্রম ধরে রেখে ধীরে ধীরে বাড়াতে থাকেন সারের উৎপাদন। কেঁচো সার প্রয়োগে তার ভালো কৃষি উৎপাদন দেখে আশপাশের অনেক কৃষক কেঁচো সার ব্যবহার শুরু করেন। ফলে আজিজারের নিজের প্রয়োজন মিটিয়ে অতিরিক্ত সার বিক্রির একটি ক্ষেত্র তৈরি হয়। ক্রমেই তিনি উপলব্ধি করেন কেঁচো সার উৎপাদন হতে পারে বাণিজ্যের একটি খাত।

ধীরে ধীরে আজিজারের কেঁচো সার তৈরির প্রকল্পটি বড় হয়েছে। বছর দুই আগে তার আয়োজনটি দেখে আসার সুযোগ হয়। আড়াই লাখ টাকা বিনিয়োগে তার বাড়ির আঙিনায় গড়ে তুলেছেন কেঁচো সার কারখানা। বাড়ি থেকেই বিক্রি হয়ে যাচ্ছে তার উৎপাদিত জৈবসার। আজিজার বললেন, বড় কোম্পানিগুলোও তার কাছ থেকে জৈবসার কিনে নিয়ে কোম্পানির লেভেল লাগিয়ে বেশি দামে বিক্রি করছে। তাই তিনিও স্বপ্ন দেখছেন নিজের কোম্পানির লেভেল লাগিয়ে নিজের ব্র্যান্ডের জৈবসার বাজারে ছাড়বেন।

শুধু আজিজার নয়। জৈবসার উৎপাদন করে অসংখ্য তরুণের কর্মসংস্থান হবে। এই সম্ভাবনাও তৈরি হয়েছে। রপ্তানিকে লক্ষ্যে রেখে শুরু হয়েছে গুড এগ্রিকালচারাল প্র্যাকটিস। এতে জৈবসারের চাহিদা আরও বাড়বে। শহরে-নগরে বাড়ছে ছাদকৃষির পরিমাণ। সেখানেও জৈবসারের বিশেষ চাহিদা। এসব মাথায় রেখে যারা নিষ্ঠার সঙ্গে এগিয়ে আসবেন, তাদের সফল হওয়ার সম্ভাবনা শতভাগ।

সারা বিশ্বই মাটিদূষণ নিয়ে চিন্তিত। মাটির গুণাগুণ ফিরিয়ে আনতে জৈবসারের কোনো বিকল্প নেই। টেকসই উন্নয়ন ভাবনায় জৈব কৃষির যেমন গুরুত্ব রয়েছে। সেই গুরুত্বের সঙ্গে সমান গুরুত্ব বহন করে কেঁচোও। উন্নত বিশ্বে এ সত্য অনুধাবন করেছেন অনেকেই। মনে পড়ছে, নেদারল্যান্ডসের জৈব কৃষি নিয়ে গবেষণাকারী প্রতিষ্ঠান রয়্যাল আইকোলকাম্পের কথা। তারা মাটিতে কেঁচো সারের ব্যবহারকে সবচেয়ে গুরুত্ব দিচ্ছে। ‘ভার্মি-রিমেডিয়েশন’ বেশ আলোচিত একটি টার্ম। গ্যাসোলিন, ডিজেল, পেট্রোলিয়াম কিংবা ভারী ধাতু লেড, ক্রোমিয়াম, ক্যাডমিয়াম, মার্কারিসম্পন্ন মাটিতে চাষযোগ্য উর্বরতা ফিরিয়ে আনতে কেঁচো ব্যবহার করার পদ্ধতিকে বলা হচ্ছে ভার্মি-রিমেডিয়েশন। অস্ট্রেলিয়ায় ‘ভার্মি-রিমেডিয়েশন’ নামে একটি কোম্পানি আছে, তারা মূলত মাটির চিকিৎসা দেয়, অর্থাৎ প্রাকৃতিক উপায়ে মাটির জৈব গুণাগুণ ফিরিয়ে আনার কাজ করে। আমাদের দেশেও তরুণ প্রজন্ম এ বিষয়টি অনুধাবন করতে শুরু করেছেন।

সন্দেহ নেই নিরাপদ খাদ্যের প্রশ্নে সারা পৃথিবীতে ইকোলজিক্যাল এগ্রিকালচার জনপ্রিয় হয়ে উঠবে। জৈব সারের চাহিদা দিন দিন বাড়বে। কেঁচো সারের একটি সম্ভাবনাময় বাজার ইতোমধ্যে তৈরি হয়ে আছে। তরুণরা চাইলে এ বাজারে সহজেই প্রবেশ করতে পারেন।

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিমানে বোমা আতঙ্ক
বিমানে বোমা আতঙ্ক
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
সর্বশেষ খবর
রংপুরে হত্যা মামলায় আইনজীবী কারাগারে
রংপুরে হত্যা মামলায় আইনজীবী কারাগারে

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কতিপয় আওয়ামীপন্থী শিক্ষক এই সরকারের বিপক্ষে বিবৃতি দিয়েছে : মোর্শেদ হাসান
কতিপয় আওয়ামীপন্থী শিক্ষক এই সরকারের বিপক্ষে বিবৃতি দিয়েছে : মোর্শেদ হাসান

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ
ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী নিহত
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী নিহত

২৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার মানোন্নয়নে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টার মতবিনিময়
হবিগঞ্জে শিক্ষার মানোন্নয়নে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টার মতবিনিময়

৩১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি
শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ
যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরশুরামে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে কোস্ট গার্ডের ত্রাণসামগ্রী বিতরণ
পরশুরামে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে কোস্ট গার্ডের ত্রাণসামগ্রী বিতরণ

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

যে অভ্যাস হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়
যে অভ্যাস হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়

৪৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

৭ মামলার আসামি নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার
৭ মামলার আসামি নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু
ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে বাবার মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে বাবার মৃত্যুদণ্ড

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে সংঘর্ষের ছয় দিন পর আহত রিমনের মৃত্যু
হবিগঞ্জে সংঘর্ষের ছয় দিন পর আহত রিমনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কার্বন ডাই–অক্সাইড ও তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে ফসলে পুষ্টিহানি
কার্বন ডাই–অক্সাইড ও তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে ফসলে পুষ্টিহানি

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত দুইজনকে সংবর্ধনা জানালো পঞ্চগড় জেলা প্রশাসন
জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত দুইজনকে সংবর্ধনা জানালো পঞ্চগড় জেলা প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে সড়ক সংস্কারের দাবিতে স্থানীয়দের মানববন্ধন
মুকসুদপুরে সড়ক সংস্কারের দাবিতে স্থানীয়দের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় যুবকের লাশ উদ্ধার
ভাঙ্গায় যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাবিশ্বের গহ্বরে আটকে আছে পৃথিবী? সম্প্রসারণ বাড়ছে দ্রুতগতিতে
মহাবিশ্বের গহ্বরে আটকে আছে পৃথিবী? সম্প্রসারণ বাড়ছে দ্রুতগতিতে

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান
‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে শিল্প চুক্তি স্বাক্ষর রাশিয়ার
পাকিস্তানের সঙ্গে শিল্প চুক্তি স্বাক্ষর রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টাউনসভিলে বার্ষিক পিঠা উৎসবে মিষ্টি ঐতিহ্য আর আনন্দের মিলনমেলা
টাউনসভিলে বার্ষিক পিঠা উৎসবে মিষ্টি ঐতিহ্য আর আনন্দের মিলনমেলা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সোহাগ হত্যার তদন্তে বিচারিক কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে রিট
সোহাগ হত্যার তদন্তে বিচারিক কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে রিট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়ায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা
কুষ্টিয়ায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে দাদির কোলে ফিরলো হারিয়ে যাওয়া শিশু রোজামনি
অবশেষে দাদির কোলে ফিরলো হারিয়ে যাওয়া শিশু রোজামনি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন
প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান
‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই

সম্পাদকীয়

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ