শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৪ জুন, ২০২৫

কেঁচো সারে কর্মসংস্থান

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
কেঁচো সারে কর্মসংস্থান

বাসার জানালা দিয়ে দূরে একটা কদম গাছ দেখা যায়। বৃষ্টি হলে, বৃষ্টিতে কদমফুলসমেত গাছটিকে ভিজতে দেখে আমার খুব শৈশবের কথা মনে হয়। কত ধরনের গাছপালা যে ছিল এখানে! শিশুকাল থেকে শুরু করে আমার বেড়ে ওঠা খিলগাঁওয়ে। এখনো এখানেই বসবাস। শৈশবে আমাদের খিলগাঁওয়ের বাড়ির আশপাশে কমবেশি চাষাবাদ হতো। দেখেছি কোনো কোনো বিকালে বৃষ্টি হলে, বৃষ্টি শেষে ফসলহীন বৃষ্টিস্নাত মাটি চিকচিক করত রোদে। হাঁটু ভেঙে তাকালে সুদূর পর্যন্ত সেই চিকচিক করা মাঠে দেখা যেত পড়ন্ত বিকালের লালিমা ছড়ানো গুঁড়ি গুঁড়ি মাটির আস্তরণ। হাজার হাজার ছোট ছোট ঢিবি। বড়রা বলতেন, কেঁচো তোলা মাটি। স্কুলের বইয়ে পড়েছি কেঁচো হলো প্রাকৃতিক লাঙল। বড় হয়ে যখন কৃষি সাংবাদিকতার সঙ্গে যুক্ত হলাম। তখন শৈশবের বইয়ে পড়া এই প্রাকৃতিক লাঙলের গুরুত্ব অনুধাবন করলাম। খাদ্যে স্বয়ম্ভরতা অর্জনের জন্য প্রাকৃতিক ভূমিকে অধিক কর্ষণ আর অধিক রাসায়নিক সার ব্যবহার করতে করতে একটা সময় মাটি তার উর্বরতা শক্তি হারিয়ে ফেলবে। তখন মাটি আর ফসল ফলাতে পারবে না। কেঁচো ছাড়া মাটিকে শুশ্রুষা দেওয়ার কিছুই থাকবে না। এ ভাবনা থেকেই জৈব কৃষির গুরুত্বের কথা বলে আসছি। চেষ্টা করেছি উৎপাদনমাত্রা ঠিক রেখেই কৃষকদের জৈব কৃষির প্রতি আগ্রহী করে তুলতে। ‘গ্রো-গ্রিন’ নামের একটি কার্যক্রম হাতে নিয়েছিলাম বেশ কিছুদিন আগে। যারা জৈব কৃষি চর্চা করেন, তাদের সাফল্য আমরা তুলে ধরতে চেয়েছি অন্যদের কাছে। অনেকেই এ থেকে অনুপ্রাণিত হয়েছেন, জৈব কৃষির সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়েছেন। জৈব কৃষির প্রচেষ্টা ছড়িয়েছে এক কৃষক থেকে আরেক কৃষকে।

জানালা নদীবিধৌত বাংলাদেশে বন্যার একটা উপকারী দিক ছিল। বন্যা বয়ে নিয়ে আসত পলিমাটি। বন্যাপ্লাবিত অঞ্চলে বন্যা নেমে গেলে পলি জমা উর্বর মাটিতে চাষ হতো সোনার ফসল। কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আমরা মাটিকেও দূষিত করে ফেলেছি চরমভাবে। মাটির বুক থেকে অধিক ফসল ফলিয়ে নিতে যথেচ্ছ রাসায়নিকের প্রয়োগ, মাত্রাতিরিক্ত কর্ষণ, মাটির উপরিভাগ কেটে নিয়ে ইট তৈরি... বিভিন্নভাবে আমরা মাটিকে নির্যাতন করে এর উর্বরতা শক্তি বিনষ্ট করে দিচ্ছি। বর্তমানের সাময়িক লাভে ধ্বংস করে দিয়ে যাচ্ছি ভবিষ্যৎকে। কোন জমিতে কোন ফসল চাষ করলে কী পরিমাণ সার প্রয়োগ করতে হবে, সে সম্পর্কে কৃষকের তেমন জানাবোঝা নেই। কয়েক বছর ধরেই ‘কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট’-এর অনুষ্ঠানগুলোতে কৃষকের কাছে জানতে চেয়েছি তারা মাটি পরীক্ষা করেন কি না। ১ শতাংশেরও কম কৃষক বলেছেন তারা মাটি পরীক্ষা করেন। সবচেয়ে হতাশার বিষয়, মাটি পরীক্ষার বিষয়টি সম্পর্কে ধারণা রাখেন এমন কৃষকের সংখ্যা শতকরা পাঁচজনও পাইনি। অথচ এ মানুষগুলোরই জানা দরকার ছিল জৈব পদার্থই হলো মাটির প্রাণ। শস্য উৎপাদন ও উৎপাদনশীলতা রক্ষার্থে প্রয়োজন মাটিতে শতকরা ৫ ভাগ জৈবসার থাকা। এই না জানার কারণে তারা বছরের পর বছর ধরে অতিরিক্ত সার আর কীটনাশক ব্যবহার করেছেন। এতে অধিকাংশ এলাকার মাটির জৈব পদার্থ নেমে এসেছে শতকরা ১ ভাগের নিচে, যা ক্রমবর্ধমান জনগোষ্ঠীর খাদ্য উৎপাদনের ক্ষেত্রে বিরাট হুমকিস্বরূপ। তবে আশার কথা, মাটির গুণাগুণ ফিরিয়ে আনতে সারা বিশ্বই এখন সরব। আমাদের তরুণ প্রজন্মও এ নিয়ে ভাবছে।

জৈব কৃষি প্রসঙ্গে প্রথমে আসে জৈবসার। জৈবসার এর উৎকৃষ্ট উদাহরণ কেঁচো কম্পোস্ট সার। ভার্মি-কম্পোস্ট সারে গাছের অত্যাবশ্যকীয় ১৬টি খাদ্য উপাদানের ১০টিই বিদ্যমান। অনেকেই হয়তো জানেন, বিজ্ঞানী চার্লস ডারউইন সর্বপ্রথম কেঁচোর গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা অনুধাবন করেন। তিনিই জানান, কেঁচো ভূমির অন্ত্র এবং পৃথিবীর বুকে উর্বর মাটি তৈরি করার ক্ষেত্রে প্রধান ভূমিকা পালন করে, যার ওপর আমরা ফসল উৎপাদন করি। যে কেঁচোকে আমরা প্রাকৃতিক লাঙল হিসেবে চিনে আসছি, সেটা শুধু লাঙল নয়, মাটির জৈব উপাদান বৃদ্ধির কারখানাও। কেঁচো খাদ্যগ্রহণের পর যে পাচ্য পদার্থ মল হিসেবে নির্গত করে তাকে বলে কাস্ট। দেখা গেছে এ কাস্টের ভিতর থাকে অসংখ্য জীবাণু। সাধারণ মাটির তুলনায় কাস্টের মধ্যে জীবাণুর সংখ্যা প্রায় হাজার গুণ বেশি। এদের মাঝে উপকারী ব্যাকটেরিয়াও রয়েছে হাজার হাজার। ফলে মাটিতে নাইট্রোজেন, ফসফরাস, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ইত্যাদি উপাদান জৈবিক উপায়ে বৃদ্ধি পায়। কেঁচো কমপোস্ট সার তৈরির কার্যক্রমটি সারা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। দেশের নানা জায়গায় তৈরি হয়েছে জৈবগ্রাম। ঝিনাইদহের কালীগঞ্জের জৈবগ্রাম নিয়ে প্রতিবেদনটি হয়তো অনেকের মনে আছে। যে গ্রামে নারীরাই সূচনা করেছেন জৈব বিপ্লবের। এমন আরও গ্রাম আছে সারা দেশে, যেখানে ঘরে ঘরে তৈরি হচ্ছে কেঁচো কম্পোস্ট সার। বলা যায় কেঁচো তৈরির ছোট ছোট খামার। সিরাজগঞ্জের বর্দুলগ্রামও হয়ে উঠেছে জৈবগ্রাম।

দেশে বাড়ছে উচ্চমূল্যের ফল-ফসল চাষের পরিমাণ। ফল চাষে জৈবসারের ব্যবহার খুব গুরুত্বপূর্ণ। এই মুহূর্তে মনে পড়ছে রংপুরের আজিজারের কথা। রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলার পায়রাবন্দের কালীগঞ্জপাড়া গ্রামটি বছর দশেক আগে থেকেই জৈবগ্রাম হিসেবে পরিচিত। এ অঞ্চলের কৃষকরা জেনে গিয়েছিলেন জৈব কৃষিচর্চার গুরুত্ব। তাদের হাত ধরেই ওই অঞ্চলে সহজ, সুন্দর, নির্ভেজাল অথচ উৎপাদনমুখী কৃষির প্রসার হতে থাকে। সে সময় তাদের এই কার্যক্রম টেলিভিশনে তুলে ধরেছিলাম। তারই ধারাবাহিকতায় ঘরে ঘরে শুরু হয়েছিল ভার্মি কম্পোস্ট বা কেঁচো সার তৈরি। খুবই স্বল্পপরিসরে কেঁচো সার তৈরির এই কার্যক্রমের সঙ্গে অন্য সবার মতো কৃষক আজিজার রহমানও যুক্ত ছিলেন। উৎপাদিত কেঁচো সার নিজের খেতখামারেই প্রয়োগ করতেন তিনি। সে সময়কার অনুপ্রেরণায় তিনি তার কার্যক্রম ধরে রেখে ধীরে ধীরে বাড়াতে থাকেন সারের উৎপাদন। কেঁচো সার প্রয়োগে তার ভালো কৃষি উৎপাদন দেখে আশপাশের অনেক কৃষক কেঁচো সার ব্যবহার শুরু করেন। ফলে আজিজারের নিজের প্রয়োজন মিটিয়ে অতিরিক্ত সার বিক্রির একটি ক্ষেত্র তৈরি হয়। ক্রমেই তিনি উপলব্ধি করেন কেঁচো সার উৎপাদন হতে পারে বাণিজ্যের একটি খাত।

ধীরে ধীরে আজিজারের কেঁচো সার তৈরির প্রকল্পটি বড় হয়েছে। বছর দুই আগে তার আয়োজনটি দেখে আসার সুযোগ হয়। আড়াই লাখ টাকা বিনিয়োগে তার বাড়ির আঙিনায় গড়ে তুলেছেন কেঁচো সার কারখানা। বাড়ি থেকেই বিক্রি হয়ে যাচ্ছে তার উৎপাদিত জৈবসার। আজিজার বললেন, বড় কোম্পানিগুলোও তার কাছ থেকে জৈবসার কিনে নিয়ে কোম্পানির লেভেল লাগিয়ে বেশি দামে বিক্রি করছে। তাই তিনিও স্বপ্ন দেখছেন নিজের কোম্পানির লেভেল লাগিয়ে নিজের ব্র্যান্ডের জৈবসার বাজারে ছাড়বেন।

শুধু আজিজার নয়। জৈবসার উৎপাদন করে অসংখ্য তরুণের কর্মসংস্থান হবে। এই সম্ভাবনাও তৈরি হয়েছে। রপ্তানিকে লক্ষ্যে রেখে শুরু হয়েছে গুড এগ্রিকালচারাল প্র্যাকটিস। এতে জৈবসারের চাহিদা আরও বাড়বে। শহরে-নগরে বাড়ছে ছাদকৃষির পরিমাণ। সেখানেও জৈবসারের বিশেষ চাহিদা। এসব মাথায় রেখে যারা নিষ্ঠার সঙ্গে এগিয়ে আসবেন, তাদের সফল হওয়ার সম্ভাবনা শতভাগ।

সারা বিশ্বই মাটিদূষণ নিয়ে চিন্তিত। মাটির গুণাগুণ ফিরিয়ে আনতে জৈবসারের কোনো বিকল্প নেই। টেকসই উন্নয়ন ভাবনায় জৈব কৃষির যেমন গুরুত্ব রয়েছে। সেই গুরুত্বের সঙ্গে সমান গুরুত্ব বহন করে কেঁচোও। উন্নত বিশ্বে এ সত্য অনুধাবন করেছেন অনেকেই। মনে পড়ছে, নেদারল্যান্ডসের জৈব কৃষি নিয়ে গবেষণাকারী প্রতিষ্ঠান রয়্যাল আইকোলকাম্পের কথা। তারা মাটিতে কেঁচো সারের ব্যবহারকে সবচেয়ে গুরুত্ব দিচ্ছে। ‘ভার্মি-রিমেডিয়েশন’ বেশ আলোচিত একটি টার্ম। গ্যাসোলিন, ডিজেল, পেট্রোলিয়াম কিংবা ভারী ধাতু লেড, ক্রোমিয়াম, ক্যাডমিয়াম, মার্কারিসম্পন্ন মাটিতে চাষযোগ্য উর্বরতা ফিরিয়ে আনতে কেঁচো ব্যবহার করার পদ্ধতিকে বলা হচ্ছে ভার্মি-রিমেডিয়েশন। অস্ট্রেলিয়ায় ‘ভার্মি-রিমেডিয়েশন’ নামে একটি কোম্পানি আছে, তারা মূলত মাটির চিকিৎসা দেয়, অর্থাৎ প্রাকৃতিক উপায়ে মাটির জৈব গুণাগুণ ফিরিয়ে আনার কাজ করে। আমাদের দেশেও তরুণ প্রজন্ম এ বিষয়টি অনুধাবন করতে শুরু করেছেন।

সন্দেহ নেই নিরাপদ খাদ্যের প্রশ্নে সারা পৃথিবীতে ইকোলজিক্যাল এগ্রিকালচার জনপ্রিয় হয়ে উঠবে। জৈব সারের চাহিদা দিন দিন বাড়বে। কেঁচো সারের একটি সম্ভাবনাময় বাজার ইতোমধ্যে তৈরি হয়ে আছে। তরুণরা চাইলে এ বাজারে সহজেই প্রবেশ করতে পারেন।

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
হুমকির মুখে ঢাকা
হুমকির মুখে ঢাকা
নির্বাচিত সরকার
নির্বাচিত সরকার
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
শরিয়াহভিত্তিক অর্থায়ন : মুরাবাহা ও ইজারা পদ্ধতি
শরিয়াহভিত্তিক অর্থায়ন : মুরাবাহা ও ইজারা পদ্ধতি
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না
বন্যা-ভাঙনে দিশাহারা
বন্যা-ভাঙনে দিশাহারা
ঘুষ-দুর্নীতির দৌরাত্ম্য
ঘুষ-দুর্নীতির দৌরাত্ম্য
সর্বশেষ খবর
নেত্রকোনায় মদসহ ২ কারবারি আটক
নেত্রকোনায় মদসহ ২ কারবারি আটক

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

২৫ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মেহেরপুরে বেকারিকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা
মেহেরপুরে বেকারিকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে মাদক সেবনের দায়ে একজনকে কারাদণ্ড
কুড়িগ্রামে মাদক সেবনের দায়ে একজনকে কারাদণ্ড

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছেলেসহ সালমান এফ রহমানকে ১৫০ কোটি টাকা জরিমানা
ছেলেসহ সালমান এফ রহমানকে ১৫০ কোটি টাকা জরিমানা

৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৮৬
ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৮৬

৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

মোংলায় ৩০ কৃতি শিক্ষার্থীর মাঝে পুরস্কার বিতরণ
মোংলায় ৩০ কৃতি শিক্ষার্থীর মাঝে পুরস্কার বিতরণ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজের কয়েক দশক পর বিশ্বের সবচেয়ে ছোটো সাপের খোঁজ পাওয়া গেল
নিখোঁজের কয়েক দশক পর বিশ্বের সবচেয়ে ছোটো সাপের খোঁজ পাওয়া গেল

৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মাদারীপুরে সেতু নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন
মাদারীপুরে সেতু নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বৈরতন্ত্রের পতন তখনই সার্থক হবে, যখন গণতন্ত্রের উত্তরণ সম্পন্ন হবে : দুদু
স্বৈরতন্ত্রের পতন তখনই সার্থক হবে, যখন গণতন্ত্রের উত্তরণ সম্পন্ন হবে : দুদু

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

সুস্পষ্ট ঐকমত্যের তালিকা রাজনৈতিক দলগুলোকে আজ দেয়া হবে : আলী রীয়াজ
সুস্পষ্ট ঐকমত্যের তালিকা রাজনৈতিক দলগুলোকে আজ দেয়া হবে : আলী রীয়াজ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুরে আসন বাড়ছে, কমছে বাগেরহাটে: ইসি
গাজীপুরে আসন বাড়ছে, কমছে বাগেরহাটে: ইসি

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

উত্তরায় বিমান দুর্ঘটনায় হতাহতদের জন্য মালয়েশিয়ায় বিএনপির দোয়া
উত্তরায় বিমান দুর্ঘটনায় হতাহতদের জন্য মালয়েশিয়ায় বিএনপির দোয়া

২০ মিনিট আগে | পরবাস

হবিগঞ্জে টমটম চালক হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন
হবিগঞ্জে টমটম চালক হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন

২০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

যেসব নীতিমালা-আইন কাজে আসছে না সেগুলো পরিবর্তনের পরামর্শ প্রধান উপদেষ্টার
যেসব নীতিমালা-আইন কাজে আসছে না সেগুলো পরিবর্তনের পরামর্শ প্রধান উপদেষ্টার

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ন্যায্য মূল্যের দাবিতে সড়কে আলু ফেলে চাষীদের মানববন্ধন
ন্যায্য মূল্যের দাবিতে সড়কে আলু ফেলে চাষীদের মানববন্ধন

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংস্কারের অধিকার কেবল নির্বাচিত সরকারের : মঈন খান
সংস্কারের অধিকার কেবল নির্বাচিত সরকারের : মঈন খান

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

দুধের বদলে সন্তানকে পানি খাইয়ে বাঁচানোর চেষ্টা করছেন গাজার মায়েরা
দুধের বদলে সন্তানকে পানি খাইয়ে বাঁচানোর চেষ্টা করছেন গাজার মায়েরা

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে সাপ ধরতে গিয়ে সাপুড়ের মৃত্যু
কুড়িগ্রামে সাপ ধরতে গিয়ে সাপুড়ের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিস্তার পানি বৃদ্ধি, বন্যার আশঙ্কা
তিস্তার পানি বৃদ্ধি, বন্যার আশঙ্কা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাওয়াতি মাস উদযাপন উপলক্ষে খেলাফত মজলিসের বাস্তবায়ন কমিটির বৈঠক
দাওয়াতি মাস উদযাপন উপলক্ষে খেলাফত মজলিসের বাস্তবায়ন কমিটির বৈঠক

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

অপারেশন সিঁদুর নিয়ে বিরোধীদের জয়শঙ্কর, ‌‘কান খুলে শুনে নেন’
অপারেশন সিঁদুর নিয়ে বিরোধীদের জয়শঙ্কর, ‌‘কান খুলে শুনে নেন’

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবলীগ জামাতের দুই পক্ষের বিবাদ মেটাতে কমিটি হচ্ছে : ধর্ম উপদেষ্টা
তাবলীগ জামাতের দুই পক্ষের বিবাদ মেটাতে কমিটি হচ্ছে : ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে কাউন্সিলে হানাহানির ঘটনায় বিএনপির দুই নেতা বহিষ্কার
ঠাকুরগাঁওয়ে কাউন্সিলে হানাহানির ঘটনায় বিএনপির দুই নেতা বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে হত্যা মামলায় ৩ জনের যাবজ্জীবন
পিরোজপুরে হত্যা মামলায় ৩ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাকাশে শিশু জন্মালে কি ঘটবে, কি বলছে বিজ্ঞান?
মহাকাশে শিশু জন্মালে কি ঘটবে, কি বলছে বিজ্ঞান?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কাঠালিয়ায় সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের ছাতা বিতরণ
কাঠালিয়ায় সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের ছাতা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নোয়াখালীতে যৌতুকের জন্য গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ, বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
নোয়াখালীতে যৌতুকের জন্য গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ, বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবচেয়ে শক্তিশালী অ-পারমাণবিক বোমা উন্মোচন করল তুরস্ক
সবচেয়ে শক্তিশালী অ-পারমাণবিক বোমা উন্মোচন করল তুরস্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ
একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি
দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত
স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ-আকাশে হঠাৎ বন্ধ বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন, মে ডে কল পাইলটের
মাঝ-আকাশে হঠাৎ বন্ধ বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন, মে ডে কল পাইলটের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’
‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া র‍্যাবকে ধাওয়া আসল র‍্যাবের, দু’পক্ষকেই গণপিটুনি
ভুয়া র‍্যাবকে ধাওয়া আসল র‍্যাবের, দু’পক্ষকেই গণপিটুনি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘প্রলয়’ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল ভারত
‘প্রলয়’ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পকে নতুন পারমাণবিক বাস্তবতা মেনে নিতে বলল উত্তর কোরিয়া
ট্রাম্পকে নতুন পারমাণবিক বাস্তবতা মেনে নিতে বলল উত্তর কোরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়
মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’
‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশেষ সতর্কতা গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে: ডিএমপি কর্মকর্তার ব্যাখ্যা
বিশেষ সতর্কতা গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে: ডিএমপি কর্মকর্তার ব্যাখ্যা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বড় বোনের বিচ্ছেদ নিয়ে কারিনার স্পষ্ট বার্তা
বড় বোনের বিচ্ছেদ নিয়ে কারিনার স্পষ্ট বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের অভিযোগ পর্যালোচনায় কমিশন গঠন
তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের অভিযোগ পর্যালোচনায় কমিশন গঠন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য
সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার
ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি
সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু
ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস
তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস

প্রথম পৃষ্ঠা

সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে
সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার
মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার

নগর জীবন

বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না
বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না

পেছনের পৃষ্ঠা

অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ
অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ

নগর জীবন

খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক
খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ মুহূর্তে দেনদরবার
শেষ মুহূর্তে দেনদরবার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান
বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান

শোবিজ

জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট
জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার

সম্পাদকীয়

পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি
পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল
আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব
যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যায় ফের ডুবল ফেনী
বন্যায় ফের ডুবল ফেনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি
আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব
নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে
প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে

নগর জীবন

সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য
সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ববিতাও অবাক হবেন...
ববিতাও অবাক হবেন...

শোবিজ

পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড
পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ
শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ
দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন
ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার
পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা