শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ মে, ২০১৫

চাঞ্চল্যকর সেসব খুন (১৪)

মুহসীন হলের রোমহর্ষক সেই সেভেন মার্ডার

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
মুহসীন হলের রোমহর্ষক সেই সেভেন মার্ডার

স্টেনগানের হিংস্র গর্জনে প্রকম্পিত হয় রাতের আঁধার। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মুহসীন হলের টিভিরুমের সামনের করিডরে একসঙ্গে সাত ছাত্রের দেহ ঝাঁজরা হয় বুলেটের সুতীক্ষ আঘাতে। প্রতিদিনের মতো সেই রাতেও মুহসীন হল ও সূর্যসেন হলে ঘুম নেমেছিল। ঘুম নেমেছিল সূর্যসেন হলের ৬৩৫ ও ৬৪৮ নম্বর কক্ষেও। পার্থক্য শুধু এটুকুই, এই দুই কক্ষের ঘুমন্ত সাতজন তরুণ মধ্যরাতে চিরদিনের মতো ঘুমিয়ে পরিণত হয়েছিল এক শিহরণ জাগানো খবরে। ১০-১৫ জন সশস্ত্র ব্যক্তি ওই দুই কক্ষ থেকে সাতজন ছাত্রকে ‘হ্যান্ডসআপ’ করে মুহসীন হলে নিয়ে যায়। সেখানে তাদের ব্রাশফায়ার করে হত্যা করা হয়। ৪১ বছর আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সংঘটিত নারকীয় এই হত্যাযজ্ঞ আলোচিত ‘সেভেন মার্ডার’ হিসেবে পরিচিতি পায়।
দিনের আলো ফোটার সঙ্গে সঙ্গে এই বীভৎস হত্যাযজ্ঞের সংবাদ মুখে মুখে রাজধানীতে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর রাজধানী ছাপিয়ে গোটা দেশ। আতঙ্ক তখন চারদিকে। বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভে উত্তাল। সাধারণ ছাত্ররা ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে হল ছাড়তে শুরু করে। রাতের বেলা ভৌতিক পরিবেশ। ৬ এপ্রিলের পত্রিকায় কালো হেডিংয়ে প্রধান শিরোনাম হয়। নিউইয়র্ক টাইমসসহ বিদেশি গণমাধ্যমগুলো গুরুত্ব সহকারে এ সংবাদটি প্রকাশ করে। মহান মুক্তিযুদ্ধের পর স্বাধীন বাংলাদেশে এই সেভেন মার্ডারের ঘটনার মতো আর কোনো ঘটনাই সেই সময়ে এমন চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেনি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে খুনের ঘটনা বলতে প্রথমেই চলে আসে ঢাবির এই ‘সেভেন মার্ডার’ এর ঘটনা। এ হত্যাকাণ্ডে যাদের দণ্ড দেওয়া হয়েছিল, তাদের সেই দণ্ড ভোগ করতে হয়নি। উপরন্তু তারা এখন দেশের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত। যে কারণে এ ঘটনার বিষয়ে মানুষের আগ্রহের কমতি নেই।
সেদিন যা ঘটেছিল : ৪ এপ্রিল, ১৯৭৪ সাল। রাতে সূর্যসেন হলের ৬৩৫ নম্বর কক্ষে কয়েকজন ছাত্র গল্প করছিলেন। ওই কক্ষেই ছিলেন নাজমুল হক কোহিনুর। রাত ১২টার কিছু পরে কোহিনুরের বন্ধুরা যে যার রুমে চলে যান। এর কিছুক্ষণ পরই সবাই ঘুমিয়ে পড়েন। রাত ১টা ২৫ মিনিটে সূর্যসেন হল থেকে প্রথম ২-৩টা গুলির শব্দ পাওয়া যায়। এ সময় ১০ থেকে ১৫ জন অস্ত্রধারী হলের ভিতর ঢুকে সিঁড়ি বেয়ে পঞ্চম তলায় উঠে আসে। প্রথমে তারা ৬৩৪ নম্বর রুমের দরজায় ধাক্কাধাক্কি করে কোহিনুর নাম ধরে ডাকতে থাকে। ওই কক্ষের ভিতর থেকে এক ছাত্র পাশের কক্ষে যোগাযোগ করতে বলেন। অস্ত্রধারীরা পাশের ৬৩৫ নম্বর কক্ষের দরজার সামনে গিয়ে ধাক্কাধাক্কি করতে থাকে। কোহিনুরকে দরজা খুলতে বলে। কিছুক্ষণ এ অবস্থা চলতে থাকলে কোহিনুর ভিতর থেকে দরজা খুলে দেন। এরপরই অস্ত্রধারীরা তাদের ‘হ্যান্ডসআপ’ করতে বলে। কোহিনুরসহ ওই কক্ষে তখন ছিলেন চারজন। চারজনই মাথার ওপর হাত তুলে কক্ষ থেকে বের হন। অস্ত্রধারীদের অপর গ্রুপ ৬৪৮ নম্বর কক্ষ থেকে আরও তিনজনকে একই কায়দায় বের করে নিয়ে আসে। এই সাতজনের দিকে অস্ত্র তাক করে সারিবদ্ধভাবে হাঁটিয়ে ৫ তলা থেকে নিচে নামিয়ে আনে। এ সময় কোহিনুর বিষয়টি আঁচ করতে পারে। তাকে প্রাণে না মারার জন্য আকুতি মিনতি করতে থাকেন। দোতলা পর্যন্ত তারা নামার পর ২১৫ নম্বর কক্ষের সামনে গিয়ে আরও এক ছাত্রের খোঁজ করে অস্ত্রধারীরা। ওই ছাত্র বিপদ আঁচ করতে পেরে জানালা ভেঙে দোতলা থেকে নিচে লাফিয়ে পড়েন। ততক্ষণে অস্ত্রধারীরা দরজা ভেঙে ভিতরে ঢুকে যায়। ওই ছাত্রকে না পেয়ে অস্ত্রধারীরা জানালার কাছে গিয়ে দেখতে পায় যে, কেউ দৌড়ে পালাচ্ছেন। তখন জানালা দিয়ে অস্ত্রধারীরা গুলি করে। কিন্তু ওই ছাত্রটি পালিয়ে যেতে সমর্থ হয়। সাতজন হতভাগ্য ছাত্রকে যখন সূর্যসেন হল থেকে মুহসীন হলের মধ্যে নিয়ে যাওয়া হয় তখন রাত ২টা চার মিনিট। মুহসীন হলের টিভিরুমের সামনের করিডরকে বধ্যভূমি হিসেবে নির্বাচিত করে সাতজনকে সেখানে দাঁড় করানো হয়। রাত ২টা ১১ মিনিটে হতভাগ্য ওই ছাত্রদের লক্ষ্য করে ‘ব্রাশফায়ার’ শুরু হয়। গুলিবিদ্ধ ওই ছাত্ররা লুটিয়ে পড়ে ছটফট করতে করতে প্রাণ হারান। রক্তে ভেসে যায় পুরো করিডর। তাদের মৃত্যু নিশ্চিত হওয়ার পরও অস্ত্রধারীরা এ সময় ফাঁকা গুলি ছুড়ে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে। এরপর রাত ২টা ২৫ মিনিটে তারা ধীরেসুস্থে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। ভোর ৪টা ৫৫ মিনিটে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। এর অল্প সময়ের মধ্যে লাশ ময়নাতদন্তের জন্যে ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠানো হয়। ঘটনাস্থল থেকে সামান্য দূরে রয়েছে একটি পুলিশ ফাঁড়ি। অন্যদিকে পুলিশ কন্ট্রোল রুম। অস্ত্রধারীরা রাত ১টা ২৫ মিনিট থেকে তাদের তৎপরতা শুরু করে। হত্যাযজ্ঞ ঘটিয়ে ২টা ২৫ মিনিটে চলে যায়। প্রায় এক ঘণ্টা ধরে অস্ত্রধারীদের এমন তৎপরতায়ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সেখানে যায়নি। হত্যাকাণ্ডের পর পুলিশ প্রায় আড়াই ঘণ্টা পর ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করে।
নিহতদের পরিচয় : নাজমুল হক কোহিনুর, সোশিওলোজি এমএ ২য় পর্ব, গ্রাম বৈলা, রূপগঞ্জ। মো. ইদ্রিস, এমকম ১ম পর্ব, ১১৫/১১৬ চক মোগলটুলী, ঢাকা। রেজওয়ানুর রব, প্রথম বর্ষ (সম্মান), সোশিওলোজি, ৩৯/২, পাঁচ ভাই ঘাট লেন, ঢাকা। সৈয়দ মাসুদ মাহমুদ, প্রথম বর্ষ (সম্মান) সোশিওলোজি, ৩৪ ঠাকুর দাস লেন, বানিয়ানগর, ঢাকা। বশিরউদ্দিন আহমদ (জিন্নাহ), এমকম ১ম পর্ব, ২৯ ডিস্ট্রিলারি রোড, ঢাকা। আবুল হোসেন প্রথম বর্ষ (সম্মান) সোশিওলোজি, পাইকপাড়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া। এবাদ খান, প্রথম বর্ষ (সম্মান) সোশিওলোজি, পাইকপাড়া, ধামরাই। নারকীয় হত্যাযজ্ঞের তিন দিন পর পুলিশ ছাত্রলীগের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক শফিউল আলম প্রধানসহ তিনজনকে গ্রেফতার করে। অপর দুজন হলেন, কামরুজ্জামান ওরফে কামরুল এবং মাহমুদুর রহমান ওরফে বাচ্চু।
পুলিশি তদন্তে বেরিয়ে আসে এই হত্যাযজ্ঞে শফিউল আলম প্রধান সরাসরি জড়িত। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এই নারকীয় ঘটনা ঘটে বলে পুলিশের তদন্তে বলা হয়। বিচার কাজ শুরু হয়। বঙ্গবন্ধুর আমলেই বিচারে তার মৃত্যুদণ্ড ঘোষণা করা হয়। কিন্তু ’৭৫-এর পর তার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়নি। বরং জিয়া সরকার আমলে তাকে বিএনপিতে যোগদানের শর্তে ক্ষমা ঘোষণা করে মুক্তি দেওয়া হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
হার্ট রিংয়ের দাম কমাল সরকার
হার্ট রিংয়ের দাম কমাল সরকার
বিমানবাহিনীকে নিয়ে সংবাদ ভিত্তিহীন -আইএসপিআর
বিমানবাহিনীকে নিয়ে সংবাদ ভিত্তিহীন -আইএসপিআর
দুদকের মামলা সাবেক প্রধান বিচারপতিসহ আটজনের বিরুদ্ধে
দুদকের মামলা সাবেক প্রধান বিচারপতিসহ আটজনের বিরুদ্ধে
সজীবের দায় স্বীকার, রিমান্ডে আকরাম
সজীবের দায় স্বীকার, রিমান্ডে আকরাম
শেখ হাসিনা রাষ্ট্রের ধারণাই বুঝতেন না
শেখ হাসিনা রাষ্ট্রের ধারণাই বুঝতেন না
ফিরে দেখা ৫ আগস্ট
ফিরে দেখা ৫ আগস্ট
বাংলাদেশিদের জন্য ভারতীয় ভিসার খরচ বাড়ল
বাংলাদেশিদের জন্য ভারতীয় ভিসার খরচ বাড়ল
সিলেটে ২১ বছরের সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
সিলেটে ২১ বছরের সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
শিক্ষার্থী ও থ্রি-হুইলার চালকদের মহাসড়ক অবরোধ বিক্ষোভ
শিক্ষার্থী ও থ্রি-হুইলার চালকদের মহাসড়ক অবরোধ বিক্ষোভ
হ্যান্ডকাফসহ পালালেন ৯ হত্যা মামলার আসামি
হ্যান্ডকাফসহ পালালেন ৯ হত্যা মামলার আসামি
সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক আহত
সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক আহত
বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপে দফায় দফায় সংঘর্ষ, আহত ৫০
বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপে দফায় দফায় সংঘর্ষ, আহত ৫০
সর্বশেষ খবর
নির্বাচনের প্রস্তুতির ধীর গতির প্রশ্নে সরব জিল্লুর রহমান
নির্বাচনের প্রস্তুতির ধীর গতির প্রশ্নে সরব জিল্লুর রহমান

এই মাত্র | টক শো

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে “আবহাওয়া-জলবায়ু পরিবর্তন ও করণীয়” শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে “আবহাওয়া-জলবায়ু পরিবর্তন ও করণীয়” শীর্ষক আলোচনা সভা

৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস, কোথাও হতে পারে ভারী বর্ষণ
দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস, কোথাও হতে পারে ভারী বর্ষণ

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল ইরান

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে গুলিবিদ্ধ সেই হাসপাতাল কর্মচারীর মৃত্যু
রাজধানীতে গুলিবিদ্ধ সেই হাসপাতাল কর্মচারীর মৃত্যু

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

গতানুগতিক নয়, পিআর পদ্ধতিতেই নির্বাচন দিতে হবে : নায়েবে আমির
গতানুগতিক নয়, পিআর পদ্ধতিতেই নির্বাচন দিতে হবে : নায়েবে আমির

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে অসুস্থ লঞ্চ যাত্রীকে চিকিৎসা সহায়তা কোস্ট গার্ডের
চাঁদপুরে অসুস্থ লঞ্চ যাত্রীকে চিকিৎসা সহায়তা কোস্ট গার্ডের

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভবন অভিমুখে ছাত্রশিবিরের সাইকেল র‌্যালি
গণভবন অভিমুখে ছাত্রশিবিরের সাইকেল র‌্যালি

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোহনগঞ্জে বালুবাহী নৌকা ডুবে দুই শ্রমিক নিখোঁজ
মোহনগঞ্জে বালুবাহী নৌকা ডুবে দুই শ্রমিক নিখোঁজ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় আজ উপস্থাপন করা হবে জুলাই ঘোষণাপত্র
সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় আজ উপস্থাপন করা হবে জুলাই ঘোষণাপত্র

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রাস্তায় নেমে এসেছিলেন বাবা-মাও
রাস্তায় নেমে এসেছিলেন বাবা-মাও

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইজিপির ছবি ব্যবহার করে ভুয়া ভিডিও, সতর্ক করল পুলিশ সদর দপ্তর
আইজিপির ছবি ব্যবহার করে ভুয়া ভিডিও, সতর্ক করল পুলিশ সদর দপ্তর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকদের সাহসী অবস্থান
শিক্ষকদের সাহসী অবস্থান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পাঁচ দিনে গোপন করা হয় ৩২২ মৃত্যুর তথ্য
পাঁচ দিনে গোপন করা হয় ৩২২ মৃত্যুর তথ্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিস্টের পলায়নে রাহুমুক্ত হয়েছে বাংলাদেশ: তারেক রহমান
ফ্যাসিস্টের পলায়নে রাহুমুক্ত হয়েছে বাংলাদেশ: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সেনাপ্রধান হারুন অর রশীদের দাফন সম্পন্ন
সাবেক সেনাপ্রধান হারুন অর রশীদের দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউটিউব কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য সুখবর
ইউটিউব কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য সুখবর

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারোকে গৃহবন্দী করার নির্দেশ
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারোকে গৃহবন্দী করার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চব্বিশের অভ্যুত্থানে প্রাপ্তিটা কী
চব্বিশের অভ্যুত্থানে প্রাপ্তিটা কী

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইনজুরিতে মেসি, মাঠে ফিরতে পারবেন কবে?
ইনজুরিতে মেসি, মাঠে ফিরতে পারবেন কবে?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ২ জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাকায় ২ জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে ১ দিনের জন্য বন্ধ একাদশের অনলাইন ভর্তি
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে ১ দিনের জন্য বন্ধ একাদশের অনলাইন ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার বাতাসে আজ কতটা দূষণ?
ঢাকার বাতাসে আজ কতটা দূষণ?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর
রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণঅভ্যুত্থান: অজ্ঞাত ১১৪ লাশ উত্তোলন শুরু বুধবার
জুলাই গণঅভ্যুত্থান: অজ্ঞাত ১১৪ লাশ উত্তোলন শুরু বুধবার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন
সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ আগস্ট)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীর যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার নির্দেশনা দিয়েছে ডিএমপি
আজ রাজধানীর যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার নির্দেশনা দিয়েছে ডিএমপি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ বন্ধ থাকবে সব ব্যাংক
আজ বন্ধ থাকবে সব ব্যাংক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনের শুরুতেই বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় দিনের শুরুতেই বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি
উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না
যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না

১৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের
দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা
মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন
সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত
হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা
মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি
আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান
গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান
কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি
‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন
সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ
তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল
শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক
আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা
চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’
৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন
সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আসুন এমন বাংলাদেশ গড়ে তুলি, যেখানে আর কোনো স্বৈরাচারের ঠাঁই হবে না’
‘আসুন এমন বাংলাদেশ গড়ে তুলি, যেখানে আর কোনো স্বৈরাচারের ঠাঁই হবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি
পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর
রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতেও শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে পুশ ইন করার দাবি
ভারতেও শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে পুশ ইন করার দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ রানের শ্বাসরুদ্ধকর জয় ভারতের, সিরিজে সমতা
৬ রানের শ্বাসরুদ্ধকর জয় ভারতের, সিরিজে সমতা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন মাসের মধ্যে ওয়েলিংটন ও জোহর বাহরুতে মিশন খুলবে বাংলাদেশ
তিন মাসের মধ্যে ওয়েলিংটন ও জোহর বাহরুতে মিশন খুলবে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মকর্তাদের জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সব ব্যাংককে চিঠি
কর্মকর্তাদের জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সব ব্যাংককে চিঠি

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি
আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন
ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি
আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি

বিশেষ আয়োজন

শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল
শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল

বিশেষ আয়োজন

সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’
সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’

নগর জীবন

হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না
হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ মুক্তির দিন
আজ মুক্তির দিন

বিশেষ আয়োজন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন
উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন

নগর জীবন

আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী
আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!
‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!

নগর জীবন

মেয়েরা বলেই যত আশা
মেয়েরা বলেই যত আশা

মাঠে ময়দানে

কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা
কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া
আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মতুষ্টির সুযোগ নেই রপ্তানিকারকদের
আত্মতুষ্টির সুযোগ নেই রপ্তানিকারকদের

শিল্প বাণিজ্য

অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ
অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বসাঁতারে চীনের আধিপত্য
বিশ্বসাঁতারে চীনের আধিপত্য

মাঠে ময়দানে

যেভাবে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা
যেভাবে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা
রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা

দেশগ্রাম

জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে
জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে

খবর

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে
জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়
ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়

খবর

বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়
বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়

প্রথম পৃষ্ঠা

গুলির সামনে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল
গুলির সামনে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল

বিশেষ আয়োজন

৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি
৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি

খবর

প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন চায় জনগণ : তারেক রহমান
প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন চায় জনগণ : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না
অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না

প্রথম পৃষ্ঠা