শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২০ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

জঙ্গিদের যত নিরাপদ ঘাঁটি

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
জঙ্গিদের যত নিরাপদ ঘাঁটি

দেশে জঙ্গি ঘাঁটির সংখ্যা কত? এমন প্রশ্নের সঠিক কোনো জবাব নেই সংশ্লিষ্টদের কাছে। তবে গোয়েন্দাদের আশঙ্কা, এ সংখ্যা শ’ ছাড়িয়ে গেছে। এসব আস্তানায় তরুণ আর যুবকদের নিয়ে মগজধোলাই থেকে শুরু করে অস্ত্র চালনার প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। দেশের উত্তরবঙ্গের বেশ কিছু জেলা ও বৃহত্তর চট্টগ্রামের পার্বত্য এলাকায় জঙ্গি ঘাঁটির তথ্য রয়েছে গোয়েন্দাদের কাছে। বিশেষ করে ঝিনাইদহ, গাইবান্ধা, সাতক্ষীরা, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ভয়ঙ্কর জঙ্গিদের অভয়ারণ্য। ভৌগোলিক ও অন্যান্য সুবিধার কারণে চট্টগ্রাম, সীতাকুণ্ড, বাঁশখালী ও কক্সবাজারের বেশ কিছু এলাকা হয়ে উঠেছে জঙ্গি প্রশিক্ষণের অন্যতম ক্ষেত্র। এসব অঞ্চল জঙ্গিদের নিরাপদ ঘাঁটিতে পরিণত হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলেছে, জঙ্গি সংগঠনে যোগ দেওয়ার পর তরুণদের অস্ত্র চালনা এবং বোমা ও গ্রেনেড তৈরির প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এ ক্ষেত্রে অনেক তরুণ বাড়ি ছেড়ে আশ্রয় নেয় সেই জঙ্গি ঘাঁটিতে। পরিবার ও স্বজনদের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রেখে অনেক তরুণ মানুষের চোখ এড়াতে নেয় ছদ্মবেশ। নিজেদের তারা কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র, কখনো শৌখিন পর্বতারোহী হিসেবে পরিচয় দেয়। ছদ্মবেশে চলে তাদের প্রশিক্ষণ। দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হামলা চালানোর জন্য প্রস্তুত করা হয় তাদের।

ঝিনাইদহের খোদ শহরেই জঙ্গিদের ঘাঁটি মেলার পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা রীতিমতো বিস্মিত। যেখানে দীর্ঘদিন কাটিয়েছেন হলি আর্টিজানে হামলাকারীদের অন্যতম নিবরাস ইসলাম। তার সঙ্গে সেখানে ছিলেন শোলাকিয়ায় নিহত হামলাকারী আবির। গোয়েন্দাদের আশঙ্কা, এমন আরও বহু আস্তানাই রয়েছে আশপাশের জেলাগুলোতে।

চট্টগ্রামে দুর্ধর্ষ প্রশিক্ষণ : চট্টগ্রাম থেকে নিজস্ব প্রতিবেদক মুহাম্মদ সেলিম জানান, জঙ্গি প্রশিক্ষণের ‘অভয়ারণ্য’ হয়ে উঠেছে বৃহত্তর চট্টগ্রাম। দুর্গম পাহাড় ও জঙ্গল থাকার সুবিধা গ্রহণ করতে বৃহত্তর এ জেলাকে প্রশিক্ষণ ও জঙ্গি তত্পরতার জন্য বেছে নিচ্ছে জঙ্গি সংগঠনগুলো। শুধু দুর্ধর্ষ জঙ্গি প্রশিক্ষণ নয়, চট্টগ্রামের বিভিন্ন এলাকায় বাসা ভাড়া এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গোপনে দেওয়া হচ্ছে জঙ্গিবাদের বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ। র‌্যাব-৭ অধিনায়ক লে. কর্নেল মিফতাহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘ভৌগোলিক ও অন্যান্য সুবিধার কারণে চট্টগ্রামকে নিরাপদ হিসেবে মনে করছে জঙ্গি সংগঠনগুলো। চট্টগ্রামের পাহাড়ি এলাকা যাতে জঙ্গিদের প্রশিক্ষণের ক্ষেত্র না হয়, এ জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।’ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কয়েকজন কর্মকর্তা বলেন, চট্টগ্রাম-কক্সবাজারের গহিন অরণ্যের পাহাড়গুলোকে প্রশিক্ষণক্ষেত্র হিসেবে বেছে নিয়েছে জঙ্গি সংগঠনগুলো। এর আশপাশ এলাকায় শক্তিশালী নেটওয়ার্ক গড়ে তোলায় অভিযানের আগে তাদের কাছে পৌঁছে যায় আগাম খবর। এতে মুহূর্তেই তারা স্থান ত্যাগ করে।’ অনুসন্ধানে জানা যায়, বিভিন্ন মাদ্রাসা ও স্কুল-কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের টার্গেট করে জঙ্গি সংগঠনগুলো। শুরুতে ধর্মীয় আলোচনা এবং পরে বই-পুস্তক দেওয়া হয় পড়তে। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে নিহত মুসলিম শিশুর ভিডিও দেখানো হয়। ইরাক, ফিলিস্তিন, আরাকানসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মুসলমানদের ওপর নির্যাতনের দৃশ্য, ওসামা বিন লাদেন, আইমান আল জাওয়াহিরি ও অন্যান্য জঙ্গি নেতাদের বক্তব্য ও সাক্ষাৎকার, বিভিন্ন জিহাদবিষয়ক ভিডিও, আফগান যুদ্ধ, বিভিন্ন স্থাপনায় বোমা হামলার দৃশ্য দেখানো হয়ে থাকে। একসময় জিহাদে উদ্বুদ্ধ হলে তাদের আন্তর্জাতিক জঙ্গিগোষ্ঠী আইএস, আল-শাবাব, আল-কায়েদা, আল-নুসরার বাংলা অনুবাদ করা জিহাদে উদ্বুদ্ধকরণের বিভিন্ন ভিডিওচিত্র দেখিয়ে বোঝানো হয়। এরপর তাদের প্রশিক্ষণে নেওয়া হয়। বাংলাদেশের বিভিন্ন বাহিনীর প্রশিক্ষণ দেখিয়ে তাদের উদ্বুদ্ধ করা হয়। কীভাবে বিমান হাইজ্যাক কিংবা কাউকে অপহরণ করতে হবে এর ভিডিওচিত্র দেখানো হয় বুনিয়াদি প্রশিক্ষণে। এই প্রশিক্ষণ শেষ হলে দুর্গম পাহাড়ে পাঠিয়ে দেওয়া হয় ৪৫ দিনের দুর্ষর্ধ জঙ্গি প্রশিক্ষণে। বেশির ভাগ দুর্ষর্ধ জঙ্গিকে ভৌগোলিক ও অন্যান্য সুবিধার কথা চিন্তা করে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের দুর্গম পাহাড়ে প্রশিক্ষণের জন্য পাঠিয়ে দেওয়া হয়। দুর্গম পাহাড়ে তাদের বিমান ছিনতাই, গেরিলা ট্রেনিং, সামরিক কায়দায় ফায়ারিং, বোমা তৈরি ও হামলার প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। প্রশিক্ষণ শেষে তাদের পাঠিয়ে দেওয়া হয় দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। চট্টগ্রাম-কক্সবাজারের পাহাড়ি এলাকায় বিভিন্ন সময় প্রশিক্ষণ নেওয়া জঙ্গি সংগঠনগুলোর মধ্যে রয়েছে আনসারুল্লাহ বাংলা টিম, হরকাতুল জিহাদ বাংলাদেশ (হুজি), জামায়াতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ (জেএমবি), আনসার আল ইসলাম, তেহরিক-ই-তালেবান, হিযবুত তাহ্রীর, আরাকান রোহিঙ্গা ফোর্স, আরাকান পিপলস আর্মি, লিবারেশন মিয়ানমার ফোর্স, আরাকান মুজাহিদ পার্টি, রোহিঙ্গা ইনডিপেনডেন্টস ফোর্স, রোহিঙ্গা প্যাট্রিয়টিক ফ্রন্ট, কেতাল বাহিনী, এসহার বাহিনী ও হরকাতুল মুজাহিদীন।

ঝিনাইদহ ভয়ঙ্কর জঙ্গিদের অভয়ারণ্য : ঝিনাইদহ দুর্ধর্ষ জঙ্গিদের অভয়ারণ্যে পরিণত হয়েছে। ঝিনাইদহ প্রতিনিধি শেখ রুহুল আমিন জানান, গুলশানে হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় হামলাকারী জঙ্গিদের মধ্যে নিবরাসকে প্রাচীর দিয়ে ঘেরা একটি সুরক্ষিত মেসে থাকার ব্যবস্থা করেছিলেন ঝিনাইদহ শহরের হামদহ এলাকার সোনালীপাড়ার দারুস সালাম মসজিদের ইমাম  রোকনুজ্জামান রোকন। রোকনুজ্জামান ওই মেস-সংলগ্ন মসজিদে ইমামতি আর ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করতেন। আর নিবরাসের খালাতো ভাই পরিচয়ে ছিলেন কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়ায় হামলাকারী নিহত জঙ্গি আবির রহমান। এদের মধ্যে ঝিনাইদহে ‘সাঈদ’ নামধারী জঙ্গি নিবরাস হামদহ সোনালীপাড়ায় মেসে প্রায় সব সময় অবস্থান করতেন। আর আবির মাঝেমধ্যে মোটরসাইকেলে বাইরে বেড়াতে যেতেন। তবে কোথায় যেতেন তা স্থানীয় বাসিন্দারা বলতে পারেননি। তারা দুজন স্থানীয় ছেলেদের সঙ্গে ফুটবল খেলায় অংশ নিতেন। তাদের আচার-আচরণ দেখে ভয়ঙ্কর জঙ্গি মনে হয়নি বলে নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক তরুণ জানান। তাদের মেসের পাশে একটি বহুতল নূরানি মাদ্রাসা ও শিবির নিয়ন্ত্রিত কয়েকটি মেস আছে। এ ঘটনার পর সেখান থেকে সবাই গা-ঢাকা দিয়েছে। এলাকায় এক ধরনের অজানা আতঙ্ক বিরাজ করছে। এ ছাড়া মেস থেকে কিছুটা দূরে ঝিনাইদহ মর্গ হাউসের পাশে অবস্থিত দিশারী প্রি-ক্যাডেট অ্যান্ড স্কুল, যার মালিক এক জামায়াত নেতা। সেখানে বিএনপি-জামায়াতের শাসনামলে জামায়াত-শিবির কর্মীদের আনাগোনা ছিল। তবে এলাকাটি নজরের বাইরে রয়েছে।

চাঁপাইনবাবগঞ্জে জেএমবির শক্ত ঘাঁটি : চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি রফিকুল ইসলাম জানান, সিদ্দিকুর রহমান বাংলা ভাইয়ের উত্থানের পর জেএমবির দেশব্যাপী সিরিজ বোমা বিস্ফোরণ ঘটনার মধ্য দিয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায় জেএমবির শক্ত ঘাঁটির বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে। সে সময় শিবগঞ্জ উপজেলার মনাকষার সাহাপাড়া, শাহবাজপুর এবং কানসাটের টিকরা, ধোবরা বাজার, ভোলাহাট, গোমস্তাপুর ও নাচোলে জেএমবির শক্ত ঘাঁটি গড়ে উঠেছিল। ওই সময় এলাকাগুলো থেকে র‌্যাব ও পুলিশ প্রায় ৫০ জনকে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনে। কিন্তু উপযুক্ত সাক্ষ্য-প্রমাণের অভাবে মামলাগুলো থেকে অনেকেই রেহাই পেয়ে যায়। কিন্তু আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সঠিক নজরদারি না থাকায় সক্রিয় জেএমবি সদস্যরা এখনো রয়েছে ধরাছোঁয়ার বাইরে। ১১ জুলাই বড় ধরনের নাশকতা চালানোর প্রস্তুতি সভা চলাকালে সদর উপজেলার ইসলামপুর ইউনিয়নের সুন্দরপুর বাগডাঙ্গা গ্রামের এক বাড়িতে অভিযান চালিয়ে ২০টি তাজা ককটেলসহ দুই জেএমবি সদস্যকে আটক করে ডিবি পুলিশ। বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, একসময় জামায়াত-শিবিরের সঙ্গে জড়িতরাই জেএমবিতে যোগ দেয়। এখনো জেলার শিবগঞ্জ, কানসাট, ভোলাহাট, গোমস্তাপুর ও নাচোলে জেএমবির শক্ত ঘাঁটি রয়েছে। তবে প্রয়োজনীয় অর্থ ও সুযোগের অভাবে তারা চুপ রয়েছে। জেএমবি সদস্যদের আটক প্রসঙ্গে সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাজহারুল ইসলাম জানান, পুলিশের তত্পরতা অব্যাহত থাকায় এখন এলাকায় জেএমবির কার্যক্রম নেই।

সাতক্ষীরায় জঙ্গিদের আনাগোনা : সাতক্ষীরা প্রতিনিধি মনিরুল ইসলাম মনি জানান, ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট দেশজুড়ে সিরিজ বোমা হামলার পর পুলিশের চোখ ফাঁকি দিয়ে বেশ কয়েকজন জেএমবি জঙ্গি সাতক্ষীরা থেকে পালিয়ে যাওয়ার পর তাদের আর গ্রেফতার করা যায়নি। পুলিশের ধারণা, তারা দেশের কোনো না কোনো স্থানে বসে জেএমবিকে আবারও সংগঠিত করছে। তবে যে ১৭ জন জেএমবি জঙ্গি গ্রেফতার হয়েছিল, তাদের মধ্যে দু-তিনজন জামিনে বেরিয়ে আসার পর আবারও গ্রেফতার হয়েছে। অন্যরা এখনো আটক রয়েছে। তবে সাতক্ষীরায় নতুন মুখের আনাগোনায় আতঙ্ক ছড়িয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, জঙ্গিদের আনাগোনা শুরু হয়েছে সাতক্ষীরার বিভিন্ন এলাকায়। জানা গেছে, ২০০৫ সালের ওই ঘটনার সময় শহরের রসুলপুরে জেএমবির একটি ঘাঁটি আবিষ্কৃত হয়। এ ছাড়া পৌর এলাকার খরিবিলা, সদর উপজেলার পাথরঘাটা ও কুশখালী মাদ্রাসায় জঙ্গিদের শারীরিক প্রশিক্ষণ দেওয়া হতো। অন্যদিকে সাতানি এলাকায় তাদের অস্ত্র চালানো শেখানো হতো। পুলিশ জেএমবির জঙ্গি হিসেবে ৫২ জনের একটি তালিকা প্রস্তুত করে। মূলত জামায়াতের রাজধানী খ্যাত সাতক্ষীরায় জঙ্গিদের ঘাঁটি ও শক্তিশালী নেটওয়ার্কের বিষয়টি পুলিশ ও এলাকাবাসীর নজরে উঠে আসে। এসব ঘটনার পরও সাতক্ষীরায় জঙ্গি তত্পরতার বেশ কিছু ঘটনা ঘটে বলে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা নিশ্চিত করেছে। দীর্ঘদিন এখানে পুলিশের নজরে জেএমবি জঙ্গিদের তেমন কোনো তত্পরতা চোখে পড়েনি। তবে ৩ জুলাই মধ্যরাতে ধূলিহরে শ্রীশ্রী রাধাগোবিন্দ মন্দিরে হামলা চালিয়ে পুরোহিত ভবসিন্ধু বর ওরফে বনমালীকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টার ঘটনায় জঙ্গি তত্পরতার বিষয়টি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে নতুন করে ভাবিয়ে তুলেছে। এ ছাড়া তালার খলিসখালীর হাজরাপাড়া মন্দিরের পুরোহিত তপন চ্যাটার্জি, মোহন চ্যাটার্জি ও সোমনাথ লাহিড়িকে হত্যার হুমকি দিয়ে তাদের পূজা না করার হুকুম দিয়ে চিঠি পাঠায় আইএস ও জেএমবি পরিচয়দাতা অজ্ঞাত জঙ্গিরা। এদিকে ঢাকায় মুক্তমনা ব্লগার অভিজিত হত্যায় জড়িত জঙ্গি সাতক্ষীরার ধূলিহরের বালুইগাছা গ্রামের আবুল কালাম আজাদের ছেলে শরিফুল ওরফে মুকুল রানা ১৮ জুন ঢাকার মিরপুরে পুলিশের সঙ্গে ক্রসফায়ারে নিহত হন। পুলিশের ভাষ্যমতে, তিনি আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের সদস্য ছিলেন। এ ছাড়া পুলিশ জানায়, ১ জুলাই ঢাকার গুলশানে হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় জঙ্গি হামলা করতে গিয়ে নিহত রোহান ইমতিয়াজের বাড়ি সাতক্ষীরা সদর উপজেলার হাওয়ালখালী গ্রামে। রোহান ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা ইমতিয়াজ বাবুলের ছেলে। এ দুই ঘটনার পর সাতক্ষীরায় জঙ্গি তত্পরতা সম্পর্কে পুলিশ নড়েচড়ে বসে।

এই বিভাগের আরও খবর
সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির আবেদন
সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির আবেদন
হেলমেটে মিলছে ফুল, না থাকলে সতর্কতা
হেলমেটে মিলছে ফুল, না থাকলে সতর্কতা
চারটি সংসদীয় আসন বহালের দাবিতে নির্বাচন অফিসে ধর্মঘট
চারটি সংসদীয় আসন বহালের দাবিতে নির্বাচন অফিসে ধর্মঘট
কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের
কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের
নাগরিকত্ব নিয়ে মিথ্যাচার করেছেন টিউলিপ সিদ্দিক
নাগরিকত্ব নিয়ে মিথ্যাচার করেছেন টিউলিপ সিদ্দিক
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ পাঁচ জন অভিযুক্ত
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ পাঁচ জন অভিযুক্ত
গৌরনদীর ৩৮ যুবক লিবিয়ার জেলে
গৌরনদীর ৩৮ যুবক লিবিয়ার জেলে
ফিরলেন ১৭৬ বাংলাদেশি
ফিরলেন ১৭৬ বাংলাদেশি
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
হত্যাযজ্ঞের দায় হাসিনার ন্যায়বিচার চাই
হত্যাযজ্ঞের দায় হাসিনার ন্যায়বিচার চাই
ভোটার আকৃষ্টে মরিয়া প্রার্থীরা
ভোটার আকৃষ্টে মরিয়া প্রার্থীরা
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
সর্বশেষ খবর
রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার
ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩
রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন
রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন