শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

বগুড়ায় জিয়ার বাড়ি খবর নেয় না কেউ

শেখ সফিউদ্দিন জিন্নাহ্ ও আবদুর রহমান টুলু, গাবতলী (বগুড়া) থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
বগুড়ায় জিয়ার বাড়ি খবর নেয় না কেউ

বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের গ্রামের বাড়ি বগুড়ার গাবতলী। আর এ কারণেই বিভিন্ন নির্বাচনে বগুড়ায় বিএনপির ভোটের পাল্লা ভারী থাকে। কিন্তু জিয়াউর রহমানের বাপ-দাদার এই বাড়ি অবহেলিতভাবেই পড়ে আছে। প্রত্যন্ত গ্রামের জীর্ণশীর্ণ এই বাড়ির রক্ষণাবেক্ষণ করে না কেউই। শুধু তাই নয়, দেশের রাষ্ট্রক্ষমতায় কয়েকবার বিএনপি থাকলেও কোনো উন্নয়ন হয়নি জিয়ার বাপ-দাদার এই ভিটেবাড়ির। বিএনপির রাজনীতি করে অনেকেই হয়েছেন এমপি-মন্ত্রী। হয়েছেন কোটি কোটি টাকার মালিকও। বানিয়েছেন দামি বাড়ি, কিনেছেন দামি গাড়ি। কিন্তু কখনো কেউ দলের প্রতিষ্ঠাতার বাড়িঘরের উন্নয়নে নজর দেননি। গ্রামবাসী বলছেন, জিয়াউর রহমান অত্যন্ত সৎ ও নিষ্ঠাবান ছিলেন। নিজের বাড়ির উন্নয়ন করেননি। ব্যস্ত থাকতেন দেশের নানা কাজে। মাঝেমধ্যে জিয়াউর রহমানের সহধর্মিণী খালেদা জিয়া ও তাঁর সন্তানরা বাড়িতে এসেছেন। খালেদা জিয়া তো একাধিকবার প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। তিনিও এ ব্যাপারে দৃষ্টি দেননি। অথচ জিয়াউর রহমানের বাড়ির আশপাশে অনেকেরই রয়েছে দৃষ্টিনন্দন বাড়ি। বগুড়া জেলা শহর থেকে ১৭ কিলোমিটার দূরে গাবতলী উপজেলার বাগবাড়ী নামক এক প্রত্যন্ত গ্রামে জিয়াউর রহমানের বাড়ির অবস্থান। আর এখানেই জীবনের অনেকটা সময় কাটিয়েছেন সাবেক রাষ্ট্রপ্রধান জিয়া।

গতকাল সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বাগবাড়ী মোড় থেকে একটু দক্ষিণে সরোবর খালসংলগ্ন পশ্চিম পাশেই জিয়াউর রহমানের বাড়ি। বাড়িতে রোকেয়া বেগম নামে এক বৃদ্ধা তার ছেলেকে নিয়ে বসবাস করছেন। বাড়ির সামনেই সংযুক্ত দুটি টিনের ঘর; যার প্রবেশমুখে অস্পষ্টভাবে লেখাসংবলিত একটি নেমপ্লেটে খোদাই অক্ষরে শহীদ জিউয়ার রহমান মিসিরুন্নেছা জহুরা খাতুন, জিয়াবাড়ী, বাগবাড়ী, বগুড়া রয়েছে। বাড়ির ভিতরে পশ্চিম পাশে দুই কক্ষবিশিষ্ট একটি এক তলা পাকা ঘর। ছাদে এক পাশে একটি ছোট্ট কক্ষও রয়েছে। ওই পাকা ঘরের সম্মুখভাগেই লেখা ২২ শে আষাঢ় ১৩০২, ১৮৯৫। জানতে চাইলে রোকেয়ার ছেলে রফিকুল ইসলাম জানান, এটি বাড়ি নির্মাণের তারিখ। তিনি বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময় প্রতি বছরই জন্ম ও মৃত্যু দিবসে এ বাড়িতে জিয়ার নামে দোয়া-মিলাদ মাহফিল হতো। এখন আর হয় না। বাড়ির এমন অবস্থা যা দেখে কেউ কখনো বলবেন না এটি সাবেক একজন রাষ্ট্রপতির বাড়ি। বাড়ির সামনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে আছে গাছের ডাল-পাতা। পাকা ঘরটি সেই যে কবে রং করা হয়েছে তা দেখলেই বোঝা যায়। ঘরটির পেছনে পাকা ঘাটসহ একটি পুকুর রয়েছে। ঘরের উত্তর পাশে ছাপড়ার নিচে বাড়ি দেখাশোনা করা রোকেয়া বেগম গরু পালেন। বাড়ির সামনের অংশে অনেকটুকু খোলা জায়গা। তবে রোকেয়া বেগমরা থাকেন সামনের টিনশেড ঘরটিতে। পাকা ঘরটির কক্ষগুলোয় কোনোমতে থাকার ব্যবস্থা রয়েছে। ঘরটির দেয়ালের প্লাস্টার খসে পড়ছে। ঘরের দরজায় সবসময়ই তালা দেওয়া থাকে। মাঝেমধ্যে খুলে তা পরিষ্কার করেন রোকেয়া ও তার ছেলে। জিয়ার বাড়ির উত্তর ও দক্ষিণে কয়েকটি দৃষ্টিনন্দন বাড়ি রয়েছে। এ সময় প্রতিবেশী শমসের আলী (৮০) বলেন, ‘চাকচিক্য বাড়ি করলি মানুষ বলিত্ত ক্ষমতায় আইসে নিজর বাড়ি বানাইচ্ছে।’ জিয়ার বাড়ির পুব পাশের সরোবর খালটি জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় থাকাকালে এই এলাকার কৃষি জমিতে সেচের জন্য নিজেই খনন করেন। এদিকে বাগবাড়ী মোড় থেকে একটু পুবে এগোলেই দেখা যায় জিয়াউর রহমানের নামে একটি কলেজ। কলেজ মাঠের উত্তর পাশে বড় আকৃতির একটি স্মৃতিস্তম্ভ রয়েছে। শহীদ জিয়া কলেজের রসায়ন বিভাগের প্রভাষক আমিনুল হক তালুকদার বলেন, ‘আমার বাড়ি জিয়াউর রহমানের বাড়ির পাশেই। আমি ছোটবেলায় বহুবার দেখেছি জিয়াউর রহমানকে।’ তিনি বলেন, ‘জিয়াউর রহমানের জন্ম এখানে হলেও জীবনের বেশির ভাগ সময় কাটিয়েছেন বাইরে। জিয়াউর রহমান এই গ্রামের বাগবাড়ী কে এম মাইনার স্কুলে দ্বিতীয় ও তৃতীয় শ্রেণিতে পড়েছেন।’ শহীদ জিয়া কলেজের অধ্যক্ষ ফজলার রহমান বলেন, ‘সাবেক একজন রাষ্ট্রপতির বাড়ি এ রকম কোথাও দেখিনি। তিনি অতি সাধারণ মানুষ হওয়ায় বাপ-দাদার ভিটেবাড়ি এমন; যা অনেকটা অবহেলিত অবস্থায় পড়ে আছে।’

অন্যদিকে জিয়াউর রহমানের বাপ-দাদার পূর্বপুরুষের বাড়ি ছিল একই উপজেলার পাশের মহিষাবান গ্রামে। ওই বাড়িতে গিয়েও দেখা যায় একই অবস্থা। বহু পুরনো জরাজীর্ণ একটি টিনশেড ঘর রয়েছে। বাড়ির সামনে দুটি কবর। এর একটি গত বছরের ২৩ নভেম্বর মারা যাওয়া জিয়ার ছোট ভাই আহমেদ কামাল বিলুর। এ বাড়িতেও কেউ থাকেন না। ওসমান আলী মণ্ডল নামের একজন স্ত্রী-সন্তান নিয়ে বাড়িটি দেখাশোনা করছেন।

পাশের বাড়ির মো. শামসুর রহমান তারা মাস্টার বলেন, ‘শুধু জিয়াউর রহমানই নন, তার পূর্বপুরুষরাও এমনই ছিলেন। এরা উদারপন্থি ও পরোপকারী লোক হওয়ায় নিজের বাড়ির খোঁজখবর রাখেননি কখনো।’ বগুড়া জেলা বিএনপির সভাপতি ভিপি সাইফুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘কতটুকু সৎ থাকলে সাবেক সেনাপ্রধান ও রাষ্ট্রপতির বাড়ি এমন থাকে বলুন! শুধু তাই নয়, তিনি বাংলাদেশের একটি বৃহত্তর রাজনৈতিক দলের প্রতিষ্ঠাতাও। আর এই জিয়াউর রহমান ইচ্ছা করলে বাড়ি-গাড়ি কত কিছুই করতে পারতেন। কিন্তু উনি তা করেননি।’ তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান তথা উপমহাদেশের কোথাও কোনো এমন রাজনৈতিক পরিবার নেই। যাদের এমন বাড়িঘর।’

বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও জেলা বিএনপির উপদেষ্টা মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ শোকরানা বলেন, ‘সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এতটাই সৎ ছিলেন যে তিনি তার নিজের বাড়ির অবকাঠামো উন্নয়ন করেননি। তিনি বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় রাষ্ট্রপতি ছিলেন। যে কারণে তার প্রতিষ্ঠিত দল বিএনপি কয়েকবার ক্ষমতায় আসে।’

এই বিভাগের আরও খবর
সীমান্তে ১৬ জনকে পুশইন
সীমান্তে ১৬ জনকে পুশইন
সাংবাদিক পরিচয়ে গেস্ট হাউসে তল্লাশি চালানো সেই যুবক গ্রেপ্তার
সাংবাদিক পরিচয়ে গেস্ট হাউসে তল্লাশি চালানো সেই যুবক গ্রেপ্তার
২১ দিন ধরে অবস্থান কর্মসূচিতে ‘তথ্য আপা’ কর্মীরা
২১ দিন ধরে অবস্থান কর্মসূচিতে ‘তথ্য আপা’ কর্মীরা
সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিস এনসিপির
সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিস এনসিপির
লিবিয়া থেকে ফিরেছেন আরও ১৫৮ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরেছেন আরও ১৫৮ বাংলাদেশি
ভয় দেখিয়ে ন্যায়বিচার থেকে দূরে সরানো যাবে না
ভয় দেখিয়ে ন্যায়বিচার থেকে দূরে সরানো যাবে না
ঢাবিতে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ঢাবিতে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ত্রাণের জন্য অপেক্ষারত ৫১ ফিলিস্তিনিকে গুলি করে হত্যা
ত্রাণের জন্য অপেক্ষারত ৫১ ফিলিস্তিনিকে গুলি করে হত্যা
শাপলা বা দোয়েল চায় নাগরিক ঐক্য, ইসির ‘না’
শাপলা বা দোয়েল চায় নাগরিক ঐক্য, ইসির ‘না’
বরাদ্দে বৈষম্য, গ্রাম ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠী উপেক্ষিত
বরাদ্দে বৈষম্য, গ্রাম ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠী উপেক্ষিত
ডেঙ্গুতে আরও ২৪৪ জন হাসপাতালে
ডেঙ্গুতে আরও ২৪৪ জন হাসপাতালে
এইচএসসি পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে বোর্ড চেয়ারম্যানকে অবরুদ্ধ
এইচএসসি পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে বোর্ড চেয়ারম্যানকে অবরুদ্ধ
সর্বশেষ খবর
প্রোটিয়াদের শিরোপা জিতিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে মার্করামের বড় লাফ
প্রোটিয়াদের শিরোপা জিতিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে মার্করামের বড় লাফ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

মার্কিন উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার বৈঠক
মার্কিন উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার বৈঠক

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া
ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ ১৮ জেলায় দুপুরের মধ্যে ঝড়-বৃষ্টির আভাস
ঢাকাসহ ১৮ জেলায় দুপুরের মধ্যে ঝড়-বৃষ্টির আভাস

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ম্যাচের ৪৮ ঘণ্টা আগে দল ঘোষণা ইংল্যান্ডের
ম্যাচের ৪৮ ঘণ্টা আগে দল ঘোষণা ইংল্যান্ডের

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মিশ্র বিভাগে কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে বাংলাদেশের বিদায়
মিশ্র বিভাগে কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে বাংলাদেশের বিদায়

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজার উপকূলে ভেসে এলো মাঝিমাল্লাবিহীন ফিশিং ট্রলার
কক্সবাজার উপকূলে ভেসে এলো মাঝিমাল্লাবিহীন ফিশিং ট্রলার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে মাদক কারবারিদের গুলিতে দুই পুলিশ সদস্য আহত
রাজধানীতে মাদক কারবারিদের গুলিতে দুই পুলিশ সদস্য আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আজও বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় আজও বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাসের মান ‘সহনীয়’
আজ ঢাকার বাতাসের মান ‘সহনীয়’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ থেকে শুরু হচ্ছে জাতীয় ফল মেলা
আজ থেকে শুরু হচ্ছে জাতীয় ফল মেলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভিবাসীদের পক্ষে ফের আওয়াজ তুললেন শাকিরা
অভিবাসীদের পক্ষে ফের আওয়াজ তুললেন শাকিরা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুই মৌসুম পর ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগে সাকিব
দুই মৌসুম পর ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগে সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাবিতে বাগছাসের কমিটি ঘোষণা
জাবিতে বাগছাসের কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনী প্রস্তুতি: ইসির সভা আজ
নির্বাচনী প্রস্তুতি: ইসির সভা আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ
‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
বরিশালে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবাসন খাত ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে
আবাসন খাত ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুন)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের সংস্কৃতি তুলে ধরলে অনুপ্রাণিত করব : ফারুকী
বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের সংস্কৃতি তুলে ধরলে অনুপ্রাণিত করব : ফারুকী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে এলএনজি সরবরাহ বিঘ্নিত
দেশে এলএনজি সরবরাহ বিঘ্নিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমছে আয়, থেমে নেই ব্যয়
কমছে আয়, থেমে নেই ব্যয়

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়েছে : ডা. জাহিদ
খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়েছে : ডা. জাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিপদ বহুমুখী
বাংলাদেশের বিপদ বহুমুখী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে নৈতিকতা, রাজনীতি ও দায়বদ্ধতা বিষয়ক জাতীয় সেমিনার অনুষ্ঠিত
জবিতে নৈতিকতা, রাজনীতি ও দায়বদ্ধতা বিষয়ক জাতীয় সেমিনার অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য
ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ
ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান
মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র
প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি
ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প
ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে আজ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে আজ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা
মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?
সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং
ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক
ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ
পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া
বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান
পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!
যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল
ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান
মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড
গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট
জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প
নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য
ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের
পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল
ইরানে আবার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলা থেকে ইরানের আত্মরক্ষা বৈধ: এরদোয়ান
ইসরায়েলের হামলা থেকে ইরানের আত্মরক্ষা বৈধ: এরদোয়ান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক
ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর
পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা
আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা
ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ
বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ

নগর জীবন

উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত
উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি
রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি

সম্পাদকীয়

যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা
যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা

শোবিজ

আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ
আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ

খবর

ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের
ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের

মাঠে ময়দানে

সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়
সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে
ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা
অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

মিঠুন ভক্ত আঁখি
মিঠুন ভক্ত আঁখি

শোবিজ

অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’
অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’

শোবিজ

ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা
ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা

মাঠে ময়দানে

এক ফ্রেমে দুই কিংবদন্তি
এক ফ্রেমে দুই কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

বিরক্ত সামান্থা
বিরক্ত সামান্থা

শোবিজ

বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি
বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি

সম্পাদকীয়

রানের পাহাড় টাইগারদের
রানের পাহাড় টাইগারদের

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক
যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক

সম্পাদকীয়

মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই
মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই

খবর

সচিবালয় ফের উত্তপ্ত
সচিবালয় ফের উত্তপ্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া
মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া

পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি
গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি

খবর

পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা
পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা

খবর

ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে
ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি
দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি

খবর

রাজের ভিন্ন কৌশল
রাজের ভিন্ন কৌশল

শোবিজ