শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

হুমকির মুখে নারিকেল জিনজিরা

অপরিকল্পিত হোটেল-রিসোর্ট ও অব্যবস্থাপনায় বিপন্ন পরিবেশ
নিজামুল হক বিপুল, সেন্টমার্টিন থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
হুমকির মুখে নারিকেল জিনজিরা

মাস্টারপ্ল্যান ছাড়াই দেশের সবচেয়ে দৃষ্টিনন্দন পর্যটন এলাকা নারিকেল জিনজিরা নামে পরিচিত সেন্টমার্টিনে গড়ে উঠেছে হোটেল, রিসোর্ট, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। ঢেউ থেকে রক্ষা করতে সাগর থেকে প্রবাল পাথর তুলে এনে ঠেক দেওয়া হচ্ছে রিসোর্টের সামনের অংশ। সেন্টমার্টিনের দীর্ঘ সৈকতজুড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে আছে পলিথিন ব্যাগ, বোতলসহ আরও অনেক কিছু। সেন্টমার্টিনের পরিবেশ রক্ষায় সেখানে পর্যটক নিয়ন্ত্রণ ও রাতযাপনসহ অন্যান্য বিষয়ে সরকারের সুদৃষ্টি চেয়ে গত মাসে প্রধানমন্ত্রীর কাছে স্মারকলিপি দিয়েছেন কক্সবাজারের পরিবেশবাদীরা। 

দেশি-বিদেশি পর্যটকদের কাছে সেন্টমার্টিন আকর্ষণীয় পর্যটন কেন্দ্র। অক্টোবর-নভেম্বর থেকে শুরু করে মধ্য মার্চ পর্যন্ত সেখানে দলবেঁধে ঘুরতে যান পর্যটকরা। করোনার কারণে এ বছর পর্যটকের সংখ্যা কম থাকলেও প্রতিদিনই কক্সবাজার ও টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন যাচ্ছে কমপক্ষে ৭টি জাহাজ। দুই দিন আগে চট্টগ্রাম থেকে নতুন যুক্ত হয়েছে আরেকটি জাহাজ। এখন প্রতিদিন গড়ে কমপক্ষে ৫ হাজার পর্যটক সেখানে রাত যাপন করছেন। শুক্র-শনিবার এই সংখ্যা কয়েকগুণ বেড়ে যায়।

পর্যটকদের কাছে অতি আকর্ষণীয় পর্যটন এলাকা সেন্টমার্টিনে পরিকল্পনার কোনো ছাপ চোখে পড়েনি। সরেজমিন দেখা গেছে, দ্বীপ জনপদ পুরো সেন্টমার্টিন জুড়েই গড়ে উঠেছে ছোট-বড় নানা রকম হোটেল, রিসোর্ট, রেস্তোরাঁ। যে যেখানে জমি পাচ্ছেন, সেখানেই তৈরি করছেন রিসোর্ট। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ঢাকা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজারসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে যাওয়া ব্যবসায়ীরা সেখানে জমি কিনে বিনিয়োগ করছেন। প্রতিদিন এই বিনিয়োগকারীদের সংখ্যা বাড়ছে। বঙ্গোপসাগরের বুকে ঠাঁয় দাঁড়িয়ে থাকা দ্বীপ জনপদ সেন্টমার্টিনের আয়তন মাত্র ৩ বর্গ মাইল বা ৭ দশমিক ৮ বর্গ কিলোমিটার। পূর্ব-পশ্চিমে লম্বালম্বি অনেকটা নৌকার মতো দেখতে এই দ্বীপ জনপদ কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার একটি ইউনিয়ন। যেখানে প্রায় ১২ হাজার মানুষের বসবাস। স্থানীয়রা বলছেন, হোটেল রিসোর্টের সংখ্যা হবে কমপক্ষে দুই শতাধিক। বাইরের ব্যবসায়ীরা এখানে জমি কিনে হোটেল-রিসোর্ট গড়ে তুলছেন।

সরেজমিন দেখা গেছে, পর্যটকদের মনোযোগ আকর্ষণ করতে একেবারে সমুদ্র সৈকতের পাড় ঘেঁষে গড়ে উঠেছে অসংখ্য রিসোর্ট, যা সৈকতের পরিবেশের জন্য মারাত্মক হুমকি। এসব রিসোর্টের অনেক জায়গা এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে যাতে রিসোর্টের একেবারে দেয়ালে এসে জোয়ারের পানি ধাক্কা দেয়। সমুদ্র সৈকতে পা রাখলেই দেখা যায়, সৈকত থেকে কিছু দূরে বিশাল বিশাল প্রবাল জেগে উঠেছে। বিশেষ করে ভাটার সময় এসব প্রবাল পুরোটাই জেগে ওঠে। দৃষ্টিনন্দন এসব প্রবাল তুলে এনে সমুদ্রের পাড়ে গড়ে ওঠা রিসোর্টে দেয়ালে ঠেক দেওয়া হয়েছে এবং হচ্ছে। বেসরকারি হোটেল, রিসোর্টের পাশাপাশি সরকার একাধিক স্থাপনাও আছে একেবারে সৈকতের তীরে। জোয়ারের সময় পানির আঘাতে এসব স্থাপনার সীমানা দেয়ালও ভেঙে পড়েছে সৈকতে।

গত প্রায় ২ দশকে সেন্টমার্টিনে গড়ে ওঠা হোটেল-মোটেল-রিসোর্ট অধিকাংশই  অবৈধ। নেই পরিবেশ অধিদফতরের ছাড়পত্র বা অনুমতি। আর এসব স্থাপনা করতে গিয়ে পাথর উত্তোলনের পাশাপাশি সমুদ্র সৈকতের বালি আহরণ করা হয়েছে। এ দ্বীপে আগে তালগাছসহ অনেক উঁচু গাছপালা ও কেয়াবন ছিল। এসব কেটে স্থাপনা নির্মাণ করা হয়েছে। জিও টেক্সটাইল দিয়ে সীমানা প্রাচীর নির্মাণ করা হয়েছে। এতে করে দ্বীপের প্রাকৃতিক পরিবেশ বিনষ্ট হচ্ছে। 

স্থানীয়রা জানান, এই সৈকতে প্রায়ই সমুদ্র থেকে বিশালাকৃতির কচ্ছপ উঠে আসে। অনেক সময় সেগুলো সৈকতের নানা জনজালে আটকা পড়ে মারা যাচ্ছে। সামুদ্রিক কচ্ছপসহ বিভিন্ন প্রাণী সেন্টমার্টিন ও ছেঁড়া দ্বীপে ডিম পাড়তে আসত। পরিবেশ অনুকূলে না থাকায় এখন এ সংখ্যা আশঙ্কাজনকভাবে কমে গেছে। বিশেষ করে পর্যটকদের অতিরিক্ত উপস্থিতি এবং রাতে সৈকতের গা ঘেঁষে গড়ে ওঠা হোটেল ও রিসোর্টের আলোর কারণে ডিম পাড়াসহ বিচরণের পরিবেশ না থাকায় কচ্ছপের দ্বীপে আসা প্রায় বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। সৈকত ঘেঁষে অপরিকল্পিতভাবে গড়ে ওঠা স্থাপনা না থাকলে হয়তো কচ্ছপ, কোরালসহ অন্যান্য প্রাণীর জীববৈচিত্র্যের ক্ষেত্রে সংকট দেখা দিত না। স্থানীয়রা জানান, কোনোরকম নজরদারি না থাকায় দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে যাওয়া পর্যটকরা সেন্টমার্টিনের পরিবেশের ক্ষেত্রে হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছেন। বিশেষ করে পর্যটকরা ডাবের খোসা, চানাচুর, তেঁতুলের প্যাকেট, পানি ও পানীয়জাত দ্রব্যের বোতল যত্রতত্র ফেলে সৈকতের পরিবেশকে নোংরা করে তুলেছেন। সেন্টমার্টিনের মেইন বিচ, কোনাবাড়ি বিচ, উত্তর-পূর্ব বিচসহ বেশ কিছু এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, সৈকত জুড়েই ময়লা-আবর্জনা। এগুলো ভাটার সময় গভীর সমুদ্রে চলে যায়, আবার জোয়ারের সময় তীরে চলে আসে। এসব ময়লা-আবর্জনা কাউকে পরিষ্কার করতে দেখা যায়নি।

কক্সবাজারের পরিবেশবাদীরা বলছেন, দেশের পর্যটনের অন্যতম আকর্ষণীয় স্পট সেন্টমার্টিনকে রক্ষা করতে এখনই কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে। বিশেষ করে হোটেল, মোটেল, রিসোর্ট, রেস্তোরাঁ গড়ে তোলার ক্ষেত্রে জরুরি ভিত্তিতে মাস্টারপ্ল্যান করতে করতে। অপরিকল্পিতবাবে যেসব হোটেল, রিসোর্ট গড়ে উঠেছে সেগুলো উচ্ছেদ করে পরিবেশকে রক্ষা করতে হবে। পর্যটন মৌসুমে প্রতিদিন কত সংখ্যক পর্যটক সেন্টমার্টিনে যেতে পারবেন তা নির্ধারণ করে দিতে হবে। সেন্টমার্টিনে সমুদ্র সৈকতের পরিবেশ যাতে নোংরা ও নষ্ট না হয় সে জন্য প্রশাসনকে আরও কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে। ময়লা-আবর্জনা সৈকত থেকে প্রতিনিয়ত পরিষ্কার করার ব্যবস্থা নিতে হবে।

পরিবেশবাদীরা বলছেন, সেন্টমার্টিনে হোটেল, রিসোর্ট ও রেস্তোরাঁগুলোতে প্রতিনিয়ত মিষ্টি পানি উত্তোলন করা হচ্ছে। এটা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। শৈবাল, প্রবাল, কচ্ছপ, লাল কাঁকড়া,শামুক ঝিনুকসহ নানা জলজ প্রাণী নিধন বন্ধ করতে হবে। সেন্টমার্টিন ঘুরতে আসা ট্যুরিস্ট হ্যাভেন বাংলাদেশের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর খান বাবু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সমুদ্রের প্রবাল পাথর সেন্টমার্টিনের পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করছে। ?এই প্রবাল পাথর ?উত্তোলন করে সমুদ্র তীর ভরাট করেই রিসোর্ট নির্মাণ করা হচ্ছে। ?এটা পরিবেশ বিরোধী কাজ। ?এর সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে পরিবেশ আইনে মামলা করে দ্রুত শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ জরুরি। ?এ ছাড়া সমুদ্র তীর দখলবাজদেরও ?উচ্ছেদ করতে হবে।

কক্সবাজার বন ও পরিবেশ সংরক্ষণ পরিষদের সভাপতি সাংবাদিক দীপক শর্মা দীপু বলেন, সেন্টমার্টিনকে রক্ষায় এখনই উদ্যোগ নিতে হবে। না হলে এটি যে সংকটে পড়বে তা মোকাবিলা করা সম্ভব হবে না। তিনি বলেন, এখানে কেউ কোনো নিয়মনীতির তোয়াক্কা করছে না। কাঁচা টাকা কামানোর জন্য যে যেভাবে পারে হোটেল, রিসোর্ট, রেস্তোরাঁ গড়ে তুলছে। এটি থামাতে হবে। পর্যটকদেরও আরও সচেতন হতে হবে পরিবেশের বিষয়ে। না হলে এই দ্বীপ অচিরেই সৌন্দর্য, রূপ-লাবণ্য হারাবে। পরিবেশ অধিদফতরের তথ্যমতে, দ্বীপের জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ১৯৯৯ সালে সেন্টমার্টিন দ্বীপকে পরিবেশগত সংকটাপন্ন এলাকা (ইসিএ) ঘোষণা করে সরকার। স্বচ্ছ পানি ও চারপাশ জুড়ে প্রবাল পাথর বেষ্টিত মনোলোভা পুরো দ্বীপটিই রূপ-লাবণ্যে ভরপুর। নৈস্বর্গিক এই দ্বীপ দেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ। এটি সামুদ্রিক কাছিমের প্রজনন ক্ষেত্রও। সেন্টমার্টিনে ৬৮ প্রজাতির প্রবাল, ১৫১ প্রজাতির শৈবাল, ১৯১ প্রজাতির মোলাস্ক বা কড়ি-জাতীয় প্রাণী, ৪০ প্রজাতির কাঁকড়া, ২৩৪ প্রজাতির সামুদ্রিক মাছ, ৫ প্রজাতির ডলফিন, ৪ প্রজাতির উভচর প্রাণী, ২৮ প্রজাতির সরীসৃপ প্রাণী, ১২০ প্রজাতির পাখি, ২০ প্রজাতির স্তন্যপায়ী প্রাণী, ১৭৫ প্রজাতির উদ্ভিদ, ২ প্রজাতির বাদুড়সহ নানা প্রজাতির জীববৈত্র্যির বসবাস ছিল। এসব প্রাণীর অনেকটাই এখন বিলুপ্তির পথে। জলবায়ু পরিবর্তনের কঠিন সময়ে মানবসৃষ্ট দূষণের কারণে ধীরে ধীরে হারিয়ে যাচ্ছে নানা প্রাণী।

এই বিভাগের আরও খবর
উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
টিকটক অ্যাকাউন্ট বন্ধ না করায় মেয়েকে খুন
টিকটক অ্যাকাউন্ট বন্ধ না করায় মেয়েকে খুন
শেরপুর সীমান্তে ১০ জনকে পুশইন
শেরপুর সীমান্তে ১০ জনকে পুশইন
রাজধানীতে গ্যাস বিস্ফোরণে একই পরিবারের দগ্ধ ৫
রাজধানীতে গ্যাস বিস্ফোরণে একই পরিবারের দগ্ধ ৫
আট মাস পর ভারত থেকে এলো কাঁচা মরিচ
আট মাস পর ভারত থেকে এলো কাঁচা মরিচ
দুই বাসের চাপায় প্রাণ গেল জাবি শিক্ষার্থীর বাবার
দুই বাসের চাপায় প্রাণ গেল জাবি শিক্ষার্থীর বাবার
বগুড়া ও সিরাজগঞ্জে তীব্র ভাঙন আতঙ্ক
বগুড়া ও সিরাজগঞ্জে তীব্র ভাঙন আতঙ্ক
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ২০ কিলোমিটার যানজট
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ২০ কিলোমিটার যানজট
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
সর্বশেষ খবর
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

এই মাত্র | নগর জীবন

অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির
অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা
সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা

৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৫৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ