শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

হুমকির মুখে নারিকেল জিনজিরা

অপরিকল্পিত হোটেল-রিসোর্ট ও অব্যবস্থাপনায় বিপন্ন পরিবেশ
নিজামুল হক বিপুল, সেন্টমার্টিন থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
হুমকির মুখে নারিকেল জিনজিরা

মাস্টারপ্ল্যান ছাড়াই দেশের সবচেয়ে দৃষ্টিনন্দন পর্যটন এলাকা নারিকেল জিনজিরা নামে পরিচিত সেন্টমার্টিনে গড়ে উঠেছে হোটেল, রিসোর্ট, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। ঢেউ থেকে রক্ষা করতে সাগর থেকে প্রবাল পাথর তুলে এনে ঠেক দেওয়া হচ্ছে রিসোর্টের সামনের অংশ। সেন্টমার্টিনের দীর্ঘ সৈকতজুড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে আছে পলিথিন ব্যাগ, বোতলসহ আরও অনেক কিছু। সেন্টমার্টিনের পরিবেশ রক্ষায় সেখানে পর্যটক নিয়ন্ত্রণ ও রাতযাপনসহ অন্যান্য বিষয়ে সরকারের সুদৃষ্টি চেয়ে গত মাসে প্রধানমন্ত্রীর কাছে স্মারকলিপি দিয়েছেন কক্সবাজারের পরিবেশবাদীরা। 

দেশি-বিদেশি পর্যটকদের কাছে সেন্টমার্টিন আকর্ষণীয় পর্যটন কেন্দ্র। অক্টোবর-নভেম্বর থেকে শুরু করে মধ্য মার্চ পর্যন্ত সেখানে দলবেঁধে ঘুরতে যান পর্যটকরা। করোনার কারণে এ বছর পর্যটকের সংখ্যা কম থাকলেও প্রতিদিনই কক্সবাজার ও টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন যাচ্ছে কমপক্ষে ৭টি জাহাজ। দুই দিন আগে চট্টগ্রাম থেকে নতুন যুক্ত হয়েছে আরেকটি জাহাজ। এখন প্রতিদিন গড়ে কমপক্ষে ৫ হাজার পর্যটক সেখানে রাত যাপন করছেন। শুক্র-শনিবার এই সংখ্যা কয়েকগুণ বেড়ে যায়।

পর্যটকদের কাছে অতি আকর্ষণীয় পর্যটন এলাকা সেন্টমার্টিনে পরিকল্পনার কোনো ছাপ চোখে পড়েনি। সরেজমিন দেখা গেছে, দ্বীপ জনপদ পুরো সেন্টমার্টিন জুড়েই গড়ে উঠেছে ছোট-বড় নানা রকম হোটেল, রিসোর্ট, রেস্তোরাঁ। যে যেখানে জমি পাচ্ছেন, সেখানেই তৈরি করছেন রিসোর্ট। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ঢাকা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজারসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে যাওয়া ব্যবসায়ীরা সেখানে জমি কিনে বিনিয়োগ করছেন। প্রতিদিন এই বিনিয়োগকারীদের সংখ্যা বাড়ছে। বঙ্গোপসাগরের বুকে ঠাঁয় দাঁড়িয়ে থাকা দ্বীপ জনপদ সেন্টমার্টিনের আয়তন মাত্র ৩ বর্গ মাইল বা ৭ দশমিক ৮ বর্গ কিলোমিটার। পূর্ব-পশ্চিমে লম্বালম্বি অনেকটা নৌকার মতো দেখতে এই দ্বীপ জনপদ কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার একটি ইউনিয়ন। যেখানে প্রায় ১২ হাজার মানুষের বসবাস। স্থানীয়রা বলছেন, হোটেল রিসোর্টের সংখ্যা হবে কমপক্ষে দুই শতাধিক। বাইরের ব্যবসায়ীরা এখানে জমি কিনে হোটেল-রিসোর্ট গড়ে তুলছেন।

সরেজমিন দেখা গেছে, পর্যটকদের মনোযোগ আকর্ষণ করতে একেবারে সমুদ্র সৈকতের পাড় ঘেঁষে গড়ে উঠেছে অসংখ্য রিসোর্ট, যা সৈকতের পরিবেশের জন্য মারাত্মক হুমকি। এসব রিসোর্টের অনেক জায়গা এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে যাতে রিসোর্টের একেবারে দেয়ালে এসে জোয়ারের পানি ধাক্কা দেয়। সমুদ্র সৈকতে পা রাখলেই দেখা যায়, সৈকত থেকে কিছু দূরে বিশাল বিশাল প্রবাল জেগে উঠেছে। বিশেষ করে ভাটার সময় এসব প্রবাল পুরোটাই জেগে ওঠে। দৃষ্টিনন্দন এসব প্রবাল তুলে এনে সমুদ্রের পাড়ে গড়ে ওঠা রিসোর্টে দেয়ালে ঠেক দেওয়া হয়েছে এবং হচ্ছে। বেসরকারি হোটেল, রিসোর্টের পাশাপাশি সরকার একাধিক স্থাপনাও আছে একেবারে সৈকতের তীরে। জোয়ারের সময় পানির আঘাতে এসব স্থাপনার সীমানা দেয়ালও ভেঙে পড়েছে সৈকতে।

গত প্রায় ২ দশকে সেন্টমার্টিনে গড়ে ওঠা হোটেল-মোটেল-রিসোর্ট অধিকাংশই  অবৈধ। নেই পরিবেশ অধিদফতরের ছাড়পত্র বা অনুমতি। আর এসব স্থাপনা করতে গিয়ে পাথর উত্তোলনের পাশাপাশি সমুদ্র সৈকতের বালি আহরণ করা হয়েছে। এ দ্বীপে আগে তালগাছসহ অনেক উঁচু গাছপালা ও কেয়াবন ছিল। এসব কেটে স্থাপনা নির্মাণ করা হয়েছে। জিও টেক্সটাইল দিয়ে সীমানা প্রাচীর নির্মাণ করা হয়েছে। এতে করে দ্বীপের প্রাকৃতিক পরিবেশ বিনষ্ট হচ্ছে। 

স্থানীয়রা জানান, এই সৈকতে প্রায়ই সমুদ্র থেকে বিশালাকৃতির কচ্ছপ উঠে আসে। অনেক সময় সেগুলো সৈকতের নানা জনজালে আটকা পড়ে মারা যাচ্ছে। সামুদ্রিক কচ্ছপসহ বিভিন্ন প্রাণী সেন্টমার্টিন ও ছেঁড়া দ্বীপে ডিম পাড়তে আসত। পরিবেশ অনুকূলে না থাকায় এখন এ সংখ্যা আশঙ্কাজনকভাবে কমে গেছে। বিশেষ করে পর্যটকদের অতিরিক্ত উপস্থিতি এবং রাতে সৈকতের গা ঘেঁষে গড়ে ওঠা হোটেল ও রিসোর্টের আলোর কারণে ডিম পাড়াসহ বিচরণের পরিবেশ না থাকায় কচ্ছপের দ্বীপে আসা প্রায় বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। সৈকত ঘেঁষে অপরিকল্পিতভাবে গড়ে ওঠা স্থাপনা না থাকলে হয়তো কচ্ছপ, কোরালসহ অন্যান্য প্রাণীর জীববৈচিত্র্যের ক্ষেত্রে সংকট দেখা দিত না। স্থানীয়রা জানান, কোনোরকম নজরদারি না থাকায় দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে যাওয়া পর্যটকরা সেন্টমার্টিনের পরিবেশের ক্ষেত্রে হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছেন। বিশেষ করে পর্যটকরা ডাবের খোসা, চানাচুর, তেঁতুলের প্যাকেট, পানি ও পানীয়জাত দ্রব্যের বোতল যত্রতত্র ফেলে সৈকতের পরিবেশকে নোংরা করে তুলেছেন। সেন্টমার্টিনের মেইন বিচ, কোনাবাড়ি বিচ, উত্তর-পূর্ব বিচসহ বেশ কিছু এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, সৈকত জুড়েই ময়লা-আবর্জনা। এগুলো ভাটার সময় গভীর সমুদ্রে চলে যায়, আবার জোয়ারের সময় তীরে চলে আসে। এসব ময়লা-আবর্জনা কাউকে পরিষ্কার করতে দেখা যায়নি।

কক্সবাজারের পরিবেশবাদীরা বলছেন, দেশের পর্যটনের অন্যতম আকর্ষণীয় স্পট সেন্টমার্টিনকে রক্ষা করতে এখনই কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে। বিশেষ করে হোটেল, মোটেল, রিসোর্ট, রেস্তোরাঁ গড়ে তোলার ক্ষেত্রে জরুরি ভিত্তিতে মাস্টারপ্ল্যান করতে করতে। অপরিকল্পিতবাবে যেসব হোটেল, রিসোর্ট গড়ে উঠেছে সেগুলো উচ্ছেদ করে পরিবেশকে রক্ষা করতে হবে। পর্যটন মৌসুমে প্রতিদিন কত সংখ্যক পর্যটক সেন্টমার্টিনে যেতে পারবেন তা নির্ধারণ করে দিতে হবে। সেন্টমার্টিনে সমুদ্র সৈকতের পরিবেশ যাতে নোংরা ও নষ্ট না হয় সে জন্য প্রশাসনকে আরও কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে। ময়লা-আবর্জনা সৈকত থেকে প্রতিনিয়ত পরিষ্কার করার ব্যবস্থা নিতে হবে।

পরিবেশবাদীরা বলছেন, সেন্টমার্টিনে হোটেল, রিসোর্ট ও রেস্তোরাঁগুলোতে প্রতিনিয়ত মিষ্টি পানি উত্তোলন করা হচ্ছে। এটা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। শৈবাল, প্রবাল, কচ্ছপ, লাল কাঁকড়া,শামুক ঝিনুকসহ নানা জলজ প্রাণী নিধন বন্ধ করতে হবে। সেন্টমার্টিন ঘুরতে আসা ট্যুরিস্ট হ্যাভেন বাংলাদেশের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর খান বাবু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সমুদ্রের প্রবাল পাথর সেন্টমার্টিনের পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করছে। ?এই প্রবাল পাথর ?উত্তোলন করে সমুদ্র তীর ভরাট করেই রিসোর্ট নির্মাণ করা হচ্ছে। ?এটা পরিবেশ বিরোধী কাজ। ?এর সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে পরিবেশ আইনে মামলা করে দ্রুত শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ জরুরি। ?এ ছাড়া সমুদ্র তীর দখলবাজদেরও ?উচ্ছেদ করতে হবে।

কক্সবাজার বন ও পরিবেশ সংরক্ষণ পরিষদের সভাপতি সাংবাদিক দীপক শর্মা দীপু বলেন, সেন্টমার্টিনকে রক্ষায় এখনই উদ্যোগ নিতে হবে। না হলে এটি যে সংকটে পড়বে তা মোকাবিলা করা সম্ভব হবে না। তিনি বলেন, এখানে কেউ কোনো নিয়মনীতির তোয়াক্কা করছে না। কাঁচা টাকা কামানোর জন্য যে যেভাবে পারে হোটেল, রিসোর্ট, রেস্তোরাঁ গড়ে তুলছে। এটি থামাতে হবে। পর্যটকদেরও আরও সচেতন হতে হবে পরিবেশের বিষয়ে। না হলে এই দ্বীপ অচিরেই সৌন্দর্য, রূপ-লাবণ্য হারাবে। পরিবেশ অধিদফতরের তথ্যমতে, দ্বীপের জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ১৯৯৯ সালে সেন্টমার্টিন দ্বীপকে পরিবেশগত সংকটাপন্ন এলাকা (ইসিএ) ঘোষণা করে সরকার। স্বচ্ছ পানি ও চারপাশ জুড়ে প্রবাল পাথর বেষ্টিত মনোলোভা পুরো দ্বীপটিই রূপ-লাবণ্যে ভরপুর। নৈস্বর্গিক এই দ্বীপ দেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ। এটি সামুদ্রিক কাছিমের প্রজনন ক্ষেত্রও। সেন্টমার্টিনে ৬৮ প্রজাতির প্রবাল, ১৫১ প্রজাতির শৈবাল, ১৯১ প্রজাতির মোলাস্ক বা কড়ি-জাতীয় প্রাণী, ৪০ প্রজাতির কাঁকড়া, ২৩৪ প্রজাতির সামুদ্রিক মাছ, ৫ প্রজাতির ডলফিন, ৪ প্রজাতির উভচর প্রাণী, ২৮ প্রজাতির সরীসৃপ প্রাণী, ১২০ প্রজাতির পাখি, ২০ প্রজাতির স্তন্যপায়ী প্রাণী, ১৭৫ প্রজাতির উদ্ভিদ, ২ প্রজাতির বাদুড়সহ নানা প্রজাতির জীববৈত্র্যির বসবাস ছিল। এসব প্রাণীর অনেকটাই এখন বিলুপ্তির পথে। জলবায়ু পরিবর্তনের কঠিন সময়ে মানবসৃষ্ট দূষণের কারণে ধীরে ধীরে হারিয়ে যাচ্ছে নানা প্রাণী।

এই বিভাগের আরও খবর
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
সর্বশেষ খবর
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!

১০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু
৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু

১১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ

৩০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত
নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর
রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন

৩৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম

৩৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক
টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

৪৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ
কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে
বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার
ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন
দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত
চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের
ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা