শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ এপ্রিল, ২০২১

পরিবর্তনের ঢেউ না মমতাই থাকছেন

পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচন
দীপক দেবনাথ, কলকাতা
প্রিন্ট ভার্সন
পরিবর্তনের ঢেউ না মমতাই থাকছেন

টানটান উত্তেজনার মধ্যে শেষ হলো পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনের দ্বিতীয় দফার ভোট। এই দফায় পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, বাঁকুড়া এবং দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার ৩০টি আসনে ভোট গ্রহণ হয়। তবে সবার নজর ছিল একটি মাত্র আসনে- নন্দীগ্রাম। এখানে তৃণমূল কংগ্রেসের হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন মমতা ব্যানার্জি, তার প্রধান প্রতিপক্ষ বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী। ছিলেন সিপিআইএম সমর্থিত সংযুক্ত মোর্চার প্রার্থী মীনাক্ষি মুখার্জিও। নির্বাচন কমিশনের মতে নন্দীগ্রামের মতো হাইপ্রোফাইল কেন্দ্রের প্রতিটি বুথই স্পর্শকাতর- তাই ভোট শান্তিপূর্ণ ও অবাধ করতে কমিশনের তরফে যাবতীয় প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছিল। নন্দীগ্রাম বিধানসভা কেন্দ্র জুড়েই জারি করা ছিল ১৪৪ ধারা। যদিও তার মধ্যেও নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বেশ কিছু বিক্ষিপ্ত ঘটনা ঘটে। কপালে তিলক কেটে, গলায় গেরুয়া উত্তরীয় চাপিয়ে ভোটের দিন সকালেই নন্দীগ্রামের নন্দনায়েক বাড় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বুথে গিয়ে ভোট দেন বিজেপি প্রার্থী শুভেন্দু অধিকারী। ভোট দিয়ে বাইরে বেরিয়েই আঙুলে বিজয় চিহ্ন দেখিয়ে শুভেন্দু বলেন, ‘পরিবর্তনের              পক্ষে ভোট হচ্ছে। উন্নয়নই জিতবে, তোষণের রাজনীতির পরাজয় হবে।’ তার প্রতিপক্ষ মমতা ব্যানার্জিকে কটাক্ষ করে শুভেন্দুকে বলতে শোনা যায়, ‘আন্টি কো থোড়া শান্ত রাখ না চাহিয়ে (মাসির এখন কিছুটা শান্ত থাকা উচিত)।’ কিন্তু দুপুরে হঠাৎ করেই নন্দীগ্রামের পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। ওই বিধানসভা কেন্দ্রের বিভিন্ন বুথে বিজেপি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভোটদানে বাধা, ভয় দেখানো, ছাপ্পা ভোটসহ কিছু অভিযোগ ওঠার পরই ওই সব বুথ পরিদর্শনের জন্য রেয়াপাড়ার ভাড়া বাড়ি থেকে বের হন মমতা। বেলা পৌনে ২টা নাগাদ ৭ নম্বর বুথে যান মমতা ব্যানার্জি। অভিযোগ ওই বুথে তৃণমূলের পোলিং এজেন্টকে বসতে দেওয়া হচ্ছে না। এরপর হুইলচেয়ারে বসেই নজরদারি চালাতে থাকেন তিনি। এরই মধ্যে মমতাকে ঘিরে ‘জয় শ্রীরাম’ বিজেপি কর্মী-সমর্থকরা স্লোগান দিতে থাকেন বলে অভিযোগ। তৃণমূলের তরফে পাল্টা ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেওয়া হয়। এ সময় তৃণমূল ও বিজেপির মধ্যে কার্যত সংঘর্ষের পরিস্থিতি তৈরি হয়। বুথের ভিতরই প্রায় দেড় ঘণ্টার বেশি সময় আটকে পড়েন মমতা। সেখান থেকেই রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়কে ফোন করে মমতা বলেন, ওরা সকাল থেকে কাউকে ভোট দিতে দেয়নি। রাজ্যপাল পদক্ষেপ নেওয়ায় কমিশনের নির্দেশে বয়ালে যান বিশেষ পুলিশ পর্যবেক্ষক নগেন্দ্র ত্রিপাঠীসহ বিশাল বাহিনী। এরপর কেন্দ্রীয় বাহিনীর সহায়তায় বয়ালের ওই বুথ থেকে মমতাকে বাইরে বের করে আনা হয়। এরপর সাংবাদিকদের সামনে শুভেন্দুকে নিশানা করে মমতা বলেন, ‘এই ভোটে বিজেপির যিনি প্রার্থী হয়েছেন তিনি গতকাল রাত থেকেই বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে গুন্ডামি, তান্ডব করেছেন। কমিশনে আমরা ৬৩টি অভিযোগ জানিয়েছি। আমি নন্দীগ্রাম নিয়ে চিন্তিত নই, আমার চিন্তা গণতন্ত্র নিয়ে। নন্দীগ্রামে মা-মাটি-মানুষের আশীর্বাদে আমিই জিতব। এরপর কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে তোপ দেগে মমতা বলেন, ‘আমি কেন্দ্রীয় বাহিনীকে দোষ দেব না। কারণ তারা আমাদের বন্ধু। কিন্তু কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীই বিজেপিকে সহায়তা করার জন্য জওয়ানদের নির্দেশ দিয়েছেন। এখানে যারা আছেন তাদের মধ্যে বেশির ভাগই বহিরাগত। তারা বাংলাও বলতে পারেন না।’ নির্বাচন কমিশনের নীরব ভূমিকা নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেন মমতা। তিনি বলেন, আপনারা যতই চেষ্টা করুন না কেন, বিজেপি নির্বাচনে জিততে পারবে না। এমনকি নন্দীগ্রামে তৃণমূল কংগ্রেস ৯০ শতাংশ ভোট পাবে।’ মমতা বেরিয়ে যাওয়ার পরই বয়ালে যান শুভেন্দু অধিকারীও। তিনি বলেন, ‘সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত শুভেন্দুময় ছিল গোটা নন্দীগ্রাম। মমতা দিদি হেরে গেছেন। উনি মানুষের সমর্থন হারিয়েছেন।’ শুভেন্দু আরও জানান, ‘বয়ালের বুথে গিয়ে তিনি ভোটারদের অপমান করেছেন। নন্দীগ্রামের মানুষকে অপমান করা ওর অভ্যাস হয়ে গেছে।’ এদিকে বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় দফায় ভোটের উত্তপ্ত আবহের মধ্যেই দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার জয়নগরের সভা থেকে মমতাকে নিশানা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি বলেন এখনো পর্যন্ত ভোটদানের গতি প্রকৃতিতে স্পষ্ট, বাংলার হয়ে কাজ করে দিচ্ছে নন্দীগ্রাম। আমি আসল পরিবর্তন দেখতে পাচ্ছি। চারদিকে কেবল বিজেপিই দেখছি। এবার বাংলায় বিজেপি ২০০ আসন ছাড়িয়ে যাবে।’ তবে নন্দীগ্রাম ছাড়াও এদিন সকাল থেকেই একাধিক বিক্ষিপ্ত ঘটনা ঘটে। নির্বাচনের দ্বিতীয় দফাতেও ইভিএম ও ভিভিপ্যাট বিভ্রাট নিয়ে কিছু জায়গা থেকে অভিযোগ আসে। কেশপুরের মহিষদাল এলাকায় বিজেপির মহিলা এজেন্টকে মারধরের অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে। বাঁকুড়ার কোতুলপুর বিধানসভা কেন্দ্রের ইসমাইল চক ধান্যঘোরি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বুথে বিজেপির নির্বাচনী এজেন্টকে প্রবেশ করতে না দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। অন্যদিকে নির্বাচন শুরুর মুখেই দুটি মৃত্যুকে ঘিরে সরগরম হয়ে ওঠে রাজ্যের রাজনীতি। গতকাল সকালে দ্বিতীয় দফার ভোট শুরুর আগেই বুধবার রাতে মেদিনীপুর জেলার কেশপুরে এক তৃণমূল কর্মীর মৃত্যু হয়। ৪০ বছর বয়সী উত্তম দলুই নামে ওই তৃণমূল কর্মীর বাড়ি কেশপুরের ৪ নম্বর অঞ্চলের হরিহরচক এলাকায়। তৃণমূলের দাবি-বুধবার রাতে তিনি নিজের বাড়িতে বসে যখন খাবার খাচ্ছিলেন, তখন অতর্কিতভাবে বিজেপির লোকজন তার ওপর হামলা চালান। ছুরি নিয়ে পেট ক্ষতবিক্ষত করে দেওয়া হয়। অন্যদিকে নন্দীগ্রাম বিধানসভা কেন্দ্রের বাখুয়াবাড় গ্রামের ২৮ নম্বর বুথের বাসিন্দা স্থানীয় বিজেপি কর্মী উদয়শংকর দোবের অস্বাভাবিক মৃত্যুতে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। পরিবারের দাবি তৃণমূলের হুমকির ভয়ে উদয়শঙ্কর আত্মহত্যা করেছেন।

এই দফায় বাংলায় মোট ভোটার ছিল ৭৫,৯৪,৫৪৯ জন। ৩০টি কেন্দ্রে ১৭১ জন প্রার্থীর ভাগ্য নির্ধারিত হলো। গত ২৭ মার্চ পশ্চিমবঙ্গ ও আসামে প্রথম দফার ভোট গ্রহণ হয়। পশ্চিমবঙ্গে ২৯৪টি আসনে মোট আট দফায় ভোট নেওয়া হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা
ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৯ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন
আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর
সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর

৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি
বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস
জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ
সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ

১৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি
গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ
সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি
লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত
টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো
ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'
'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে
দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ
মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ
রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস
যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার
সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা
যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ