শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২২

সাক্ষাৎকার - বাহাউদ্দিন নাছিম

ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে দলকে ক্ষমতায় আনাই চ্যালেঞ্জ

রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে দলকে ক্ষমতায় আনাই চ্যালেঞ্জ

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেছেন, আসন্ন জাতীয় সম্মেলনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের যে নেতৃত্ব আসবে, সেই নেতৃত্বের সামনে চ্যালেঞ্জ হচ্ছে উগ্র সাম্প্রদায়িক, দেশবিরোধী শক্তির ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করা। টানা চতুর্থ মেয়াদে দলকে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আনা। জাতীয় সম্মেলনে এমন নেতৃত্বই উপহার দেবেন বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গতকাল দুপুরে ধানমন্ডি আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর রাজনৈতিক কার্যালয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।

আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, আওয়ামী লীগের জাতীয় সম্মেলনের এক বছর পর দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন। সেই নির্বাচন সামনে রেখে এবারের সম্মেলনে বেশ কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। বিশেষ করে আওয়ামী লীগের গঠনতন্ত্র সংশোধনী, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা, অর্থনীতির পলিসিগত বিষয়গুলো কী হবে, দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনী ইশতেহারে কী কী অঙ্গীকার থাকবে, সেই বিষয়গুলো দলের সম্মেলনে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তিনি বলেন, বিগত সময়ের মতোই এবারও বঙ্গবন্ধুকন্যা আওয়ামী লীগের সভানেত্রী নির্বাচিত হবেন এটা নিশ্চিত। কারণ তিনি আমাদের ঐক্যের প্রতীক হিসেবে দীর্ঘ ৪২ বছর দলের দায়িত্ব পালন করে আসছেন। তার নেতৃত্বে সবাই ঐক্যবদ্ধ। তিনি বলেন, উন্নত, সমৃদ্ধ, আধুনিক, আত্মনির্ভরশীল এবং স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে এবারের সম্মেলনে। নেতৃত্ব নির্বাচনের দায়িত্ব বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত। যেহেতু কাউন্সিলররা নেতা নির্বাচিত করার দায়িত্ব শেখ হাসিনাকে দেন, সেহেতু কাউন্সিলরদের মতামতের প্রতিফলনই ঘটে সম্মেলনে। যারাই দায়িত্ব পাবেন তারা আগামীতে দলকে সুসংগঠিত করার পাশাপাশি আওয়ামী লীগকে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আনতে ভূমিকা রাখবেন। 

এবারের সম্মেলনে সাধারণ সম্পাদক পদ নিয়ে নানা গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে। আসলে কী হতে চলেছে জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নাছিম বলেন, শুধু সাধারণ সম্পাদকই নয়, সব পদ গুরুত্বপূর্ণ। সম্মেলন আসলে অনেক বিষয় নিয়েই আলোচনা হয়। চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা নিয়ে থাকেন। তিনি শুধু দেশের মানুষের স্বপ্নের দিশারীই নয়, তিনি স্বপ্নের বাস্তবায়নকারী। শুধু বাংলাদেশের নয়, বিশ্বের কাছেও তিনি রোল মডেল। নেতা থেকে রাষ্ট্রনায়ক।

আগামীর নতুন নেতৃত্বের সামনে কী চ্যালেঞ্জ দেখছেন জানতে চাইলে নাছিম বলেন, বাংলাদেশবিরোধী অপশক্তি, বাংলাদেশবিরোধী জঙ্গিবাদী শক্তি, মৌলবাদী শক্তির নানা ষড়যন্ত্র করে বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করতে চায়। জঙ্গিবাদন্ডসাম্প্রদায়িক দেশ বানাতে চায়। গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা যারা হত্যা করেছে, হত্যা-ক্যু ষড়যন্ত্রের রাজনীতি করেছে, তাদের মোকাবিলা করে স্বাধীনতার পক্ষের নেতৃত্ব দলকে আবার ক্ষমতায় আনাই আমাদের চ্যালেঞ্জ। আমাদের প্রত্যয় দেশবিরোধী অপশক্তিকে মোকাবিলা করাই নতুন নেতৃত্বের চ্যালেঞ্জ। 

বিএনপি-জামায়াতসহ অভিন্ন কয়েকটি দলের ৩০ ডিসেম্বর রাজধানীতে গণমিছিল প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ঢাকায় শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করলে আমাদের কোনো মাথা ব্যথা নেই। আমরা কিছু বলব না। আমরা এটা নিয়ে চিন্তাও করি না। কিন্তু সেদিন যদি তারা গণমিছিলের নামে কোনো ধরনের সন্ত্রাসী, নৈরাজ্য বা ধ্বংসাত্মকমূলক পথ বেছে নেয় তবে অবশ্যই দেশের মানুষের জানমাল রক্ষায় আওয়ামী লীগের প্রতিটি নেতা-কর্মী তার উপযুক্ত জবাব দেবে। আমরা প্রস্তুত রয়েছি তাদের দাঁতভাঙা জবাব দেওয়ার জন্য। আওয়ামী লীগ তাদের কোনো অপকর্মকে মেনে নেবে না। বাম দলগুলোর তীব্র সমালোচনা করে তিনি বলেন, যারা নিজেদের বাম দল হিসেবে দাবি করেন, সেই দল কীভাবে সাম্প্রদায়িক শক্তির সঙ্গে হাত মেলান? তারা কি বাম রাজনীতি করেন? নাকি নীতিভ্রষ্ট হয়েছেন?

বাহাউদ্দিন নাছিম আরও বলেন, বিএনপি বিনা ভোটে ক্ষমতায় এসে সারা বাংলাদেশে ধ্বংসলীলা ও তান্ডব চালিয়েছিল। সারা দেশে তারা লুটপাট করেছিল। ধ্বংস করে দিয়েছিল পুরো দেশের অবকাঠামো। তারা বহু নারী ও শিশুকে ধর্ষণ করেছে। মন্দির উপাসনালয়ে এমনকি মসজিদে হামলা করেছে। তারা এখনো ধ্বংস হয়নি, এখনো দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। তাদের অপকর্মের রাজনীতি চলছে। তারা দেশকে মিনি পাকিস্তান বানাতে চায়। এজন্য তারা সব ষড়যন্ত্রই চালিয়ে যাচ্ছে। তারা বিভিন্ন দূতাবাসে গিয়ে নালিশ করছেন। চিঠি দিয়েও দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন। তিনি আরও বলেন, বিএনপির সব কর্মকান্ডকে প্রতিহত করতে হবে। এরা ২০১৩-১৪ সালে হরতালের নামে সারা দেশে পেট্রোল বোমা মেরে বহু মানুষকে হত্যা করেছে। এদের কাছে সাধারণ মানুষ নিরাপদ নয়। এদের পেট্রোল বোমা থেকে ছোট শিশু এমনকি নারীরাও রেহাই পায়নি। আন্দোলনের নামে এরা নিরপরাধ শত শত মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা করেছে। এরা গবাদি পশুবাহী ট্রাকে পর্যন্ত বোমা মেরে পশুদের হত্যা করেছে। এদের যে কোনো মূল্যে প্রতিহত করতে হবে। 

আওয়ামী লীগের এই নেতা বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গত ১৪ বছর বাংলাদেশে উন্নয়ন অগ্রগতিকে যারা মেনে নিতে পারে না, যাদের দেশের অগ্রগতিকে মেনে নিতে কষ্ট হয়, এরাই দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। তারা প্রধানমন্ত্রীকে ক্ষমতা থেকে সরাতে চায়। এরাই রাজাকারদের কাছে বাংলাদেশের লাল সবুজের পতাকা তুলে দিয়েছিল। কানাডিয়ান আদালত এদের সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে রায় দিয়েছে। ঘুষখোরের দল হিসেবে আমেরিকার এফবিআই এদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিয়েছে।

বাহাউদ্দীন নাছিম বলেন, আমাদের সংগ্রাম বিএনপি জামায়াতের সব ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে। আমরা তাদের মানুষ হত্যা করে পুড়িয়ে মারার অপরাজনীতির বিরুদ্ধে সংগ্রাম করি। তাদের যে কোনো ষড়যন্ত্র মোকাবিলার জন্য মাঠে ময়দানে আমরা প্রস্তুত আছি। কোনো তারিখ উল্লেখ করে তাদের বিরুদ্ধে মাঠে আমাদের নামার প্রয়োজন নেই। আমরা সব সময় মাঠে আছি। আমাদের নেতা-কর্মীরা যেখানে অন্যায় দেখবে সেখানেই বলিষ্ঠ কণ্ঠে প্রতিরোধ করবে।

এই বিভাগের আরও খবর
সীমান্তে ১৬ জনকে পুশইন
সীমান্তে ১৬ জনকে পুশইন
সাংবাদিক পরিচয়ে গেস্ট হাউসে তল্লাশি চালানো সেই যুবক গ্রেপ্তার
সাংবাদিক পরিচয়ে গেস্ট হাউসে তল্লাশি চালানো সেই যুবক গ্রেপ্তার
২১ দিন ধরে অবস্থান কর্মসূচিতে ‘তথ্য আপা’ কর্মীরা
২১ দিন ধরে অবস্থান কর্মসূচিতে ‘তথ্য আপা’ কর্মীরা
সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিস এনসিপির
সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিস এনসিপির
লিবিয়া থেকে ফিরেছেন আরও ১৫৮ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরেছেন আরও ১৫৮ বাংলাদেশি
ভয় দেখিয়ে ন্যায়বিচার থেকে দূরে সরানো যাবে না
ভয় দেখিয়ে ন্যায়বিচার থেকে দূরে সরানো যাবে না
ঢাবিতে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ঢাবিতে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ত্রাণের জন্য অপেক্ষারত ৫১ ফিলিস্তিনিকে গুলি করে হত্যা
ত্রাণের জন্য অপেক্ষারত ৫১ ফিলিস্তিনিকে গুলি করে হত্যা
শাপলা বা দোয়েল চায় নাগরিক ঐক্য, ইসির ‘না’
শাপলা বা দোয়েল চায় নাগরিক ঐক্য, ইসির ‘না’
বরাদ্দে বৈষম্য, গ্রাম ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠী উপেক্ষিত
বরাদ্দে বৈষম্য, গ্রাম ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠী উপেক্ষিত
ডেঙ্গুতে আরও ২৪৪ জন হাসপাতালে
ডেঙ্গুতে আরও ২৪৪ জন হাসপাতালে
এইচএসসি পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে বোর্ড চেয়ারম্যানকে অবরুদ্ধ
এইচএসসি পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে বোর্ড চেয়ারম্যানকে অবরুদ্ধ
সর্বশেষ খবর
এবিবির নতুন চেয়ারম্যান হলেন মাসরুর আরেফিন
এবিবির নতুন চেয়ারম্যান হলেন মাসরুর আরেফিন

৫৪ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের ‘অনুভূতি’ নিয়ে খেলছেন নেতানিয়াহু: সাবেক উপদেষ্টা
ট্রাম্পের ‘অনুভূতি’ নিয়ে খেলছেন নেতানিয়াহু: সাবেক উপদেষ্টা

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাফ নদের পাড়ে অজ্ঞাত লাশ উদ্ধার
নাফ নদের পাড়ে অজ্ঞাত লাশ উদ্ধার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৪৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৪৮

২০ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক
ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে ৫০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক
বাংলাদেশকে ৫০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক

৫৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া
এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গাদের জন্য সুইডেনের ২.১ মিলিয়ন ডলার অনুদান ঘোষণা
রোহিঙ্গাদের জন্য সুইডেনের ২.১ মিলিয়ন ডলার অনুদান ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ে করেনি ছেলে তবুও যেভাবে শাশুড়ি হলেন শ্রাবন্তী
বিয়ে করেনি ছেলে তবুও যেভাবে শাশুড়ি হলেন শ্রাবন্তী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিজ ঘর থেকে বৃদ্ধার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
নিজ ঘর থেকে বৃদ্ধার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনরত সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম
আন্দোলনরত সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহরুখের 'কিং' সিনেমায় থাকছে শিরানের গান
শাহরুখের 'কিং' সিনেমায় থাকছে শিরানের গান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
নারায়ণগঞ্জে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা
ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে ভবনের ছাদ থেকে পড়ে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
নোয়াখালীতে ভবনের ছাদ থেকে পড়ে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের সর্বশেষ হামলায় ইসরায়েলে আহত ১৩৭: আল-জাজিরা
ইরানের সর্বশেষ হামলায় ইসরায়েলে আহত ১৩৭: আল-জাজিরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএসইর সূচক কমলেও সিএসইতে সামান্য বেড়েছে
ডিএসইর সূচক কমলেও সিএসইতে সামান্য বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সরকারের প্রতিটি অংশকে ‌ইরানের জন্য কাজ করার নির্দেশ পেজেশকিয়ানের
সরকারের প্রতিটি অংশকে ‌ইরানের জন্য কাজ করার নির্দেশ পেজেশকিয়ানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী
অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে মাদকাসক্ত ছেলের নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে হত্যা
নারায়ণগঞ্জে মাদকাসক্ত ছেলের নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি
ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ
ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট সরকারি ছুটি পালনের সিদ্ধান্ত : ফারুকী
৫ আগস্ট সরকারি ছুটি পালনের সিদ্ধান্ত : ফারুকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি
আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রপতি নির্বাচন ও ক্ষমতার ভারসাম্যে ঐকমত্যের ইঙ্গিত: জোনায়েদ সাকি
রাষ্ট্রপতি নির্বাচন ও ক্ষমতার ভারসাম্যে ঐকমত্যের ইঙ্গিত: জোনায়েদ সাকি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতক্ষীরা সীমান্তে ছয় নারী ও পুরুষকে পুশইন করেছে বিএসএফ
সাতক্ষীরা সীমান্তে ছয় নারী ও পুরুষকে পুশইন করেছে বিএসএফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরোকা হাসপাতাল নয়, লক্ষ্যবস্তু ছিল ইসরায়েলের সামরিক স্থাপনা: আইআরএনএ
সরোকা হাসপাতাল নয়, লক্ষ্যবস্তু ছিল ইসরায়েলের সামরিক স্থাপনা: আইআরএনএ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, শনাক্তের হার ১০ শতাংশের কাছাকাছি
সিলেটে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, শনাক্তের হার ১০ শতাংশের কাছাকাছি

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৫৪৭
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৫৪৭

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'বৃক্ষরোপণে জাতীয় পুরস্কার ২০২৪' এর জন্য ২১ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান মনোনীত
'বৃক্ষরোপণে জাতীয় পুরস্কার ২০২৪' এর জন্য ২১ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান মনোনীত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!
চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া
ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার আশঙ্কা; মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুদ্ধবিমান ও জাহাজ সরাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের হামলার আশঙ্কা; মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুদ্ধবিমান ও জাহাজ সরাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প
ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের
এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য
ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ
‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল
ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!
যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক
ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া
বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি
ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের
পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা: পারমাণবিক দূষণের শঙ্কা বিশ্বজুড়ে
ইরানে ইসরায়েলের হামলা: পারমাণবিক দূষণের শঙ্কা বিশ্বজুড়ে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান
পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে সরাসরি হুমকি দিলেন খামেনি
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে সরাসরি হুমকি দিলেন খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি
আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল
ইরানে আবার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলা থেকে ইরানের আত্মরক্ষা বৈধ: এরদোয়ান
ইসরায়েলের হামলা থেকে ইরানের আত্মরক্ষা বৈধ: এরদোয়ান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সদর দফতরে বিমান হামলার দাবি ইসরায়েলের
ইরানের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সদর দফতরে বিমান হামলার দাবি ইসরায়েলের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০
ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া
এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিউটি পোস্টে মোবাইল ফোন ব্যবহার করা যাবে না: আইজিপি
ডিউটি পোস্টে মোবাইল ফোন ব্যবহার করা যাবে না: আইজিপি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা
ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী
অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর
পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা
আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা

রকমারি নগর পরিক্রমা

ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা
ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ
বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ

নগর জীবন

উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত
উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি
রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি

সম্পাদকীয়

আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ
আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ

খবর

যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা
যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা

শোবিজ

সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়
সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের
ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের

মাঠে ময়দানে

ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে
ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি
বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি

সম্পাদকীয়

রানের পাহাড় টাইগারদের
রানের পাহাড় টাইগারদের

প্রথম পৃষ্ঠা

অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা
অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

এক ফ্রেমে দুই কিংবদন্তি
এক ফ্রেমে দুই কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

মিঠুন ভক্ত আঁখি
মিঠুন ভক্ত আঁখি

শোবিজ

বিরক্ত সামান্থা
বিরক্ত সামান্থা

শোবিজ

ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা
ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা

মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক
যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক

সম্পাদকীয়

মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই
মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই

খবর

অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’
অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’

শোবিজ

খাল-নদীর বরিশালে
খাল-নদীর বরিশালে

সম্পাদকীয়

সচিবালয় ফের উত্তপ্ত
সচিবালয় ফের উত্তপ্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া
মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া

পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি
গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি

খবর

পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা
পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা

খবর

দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি
দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি

খবর

ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে
ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে