শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০২ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

ইলিশ এখন বিলাস

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
ইলিশ এখন বিলাস

জেলেরা ধরার পর অন্তত তিন-চার হাত ঘুরে ভোক্তার কাছে পৌঁছায় মাছের রাজা ইলিশ। প্রতিটি হাত অন্তত ১০০ টাকা লাভ রাখায় মূল দামের চেয়ে ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা বেশি দামে মাছটি সাধারণ ক্রেতাকে কিনতে হয়। জেলেদের হাত ঘুরে একটি ইলিশ যখন ঢাকার বাজার থেকে ক্রেতা কিনছেন তখন তাতে বিক্রেতারা ৭০০ টাকা পর্যন্ত লাভ করছেন। অনলাইনে তারা হাজার টাকা পর্যন্ত লাভ করছেন। গত এক সপ্তাহ দেশের বেশ কয়েকটি জেলার মাছের আড়ত, জেলে, পাইকার ও খুচরা ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে এমন তথ্য উঠে আসে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের অনুসন্ধানে পাওয়া গেছে মাছের দাম বৃদ্ধির পেছনের বেশ কয়েকটি কারণ। দাম বৃদ্ধির পেছনে সক্রিয় আছে সিন্ডিকেট। বাজার মনিটরিং না থাকায় মাছ বিক্রেতারাও ইচ্ছেমতো ইলিশের দাম বাড়াচ্ছেন। আবার সাগর এবং নদীতে ইলিশ আহরণকারী একাধিক জেলের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এবার ইলিশের মৌসুমে সাগর বা নদীতে মাছটির উপস্থিতি অনেক কম। ফলে মাছ কম ধরা পড়ায় ঢাকার বাইরে থেকেই ব্যবসায়ীদের বাড়তি দামে ইলিশ কিনতে হচ্ছে আর ঢাকার বাজারে এসে এর দাম আরও বেড়ে যাচ্ছে। কিছু ক্ষেত্রে জেলেরা জালের দাম, নৌকার জ্বালানিসহ অন্য খরচ দিয়ে কাঙ্ক্ষিত মাছ না পেয়ে বাড়তি দামে মাছটি বিক্রি করছেন।

ভৌগোলিক অবস্থানের কারণেই বিশ্বের বেশির ভাগ ইলিশ আহরণকারী দেশ বাংলাদেশ। একসময় সুস্বাদু এ মাছটি দেশের মানুষের নাগালের মধ্যে থাকলেও কয়েক বছর ধরে অতিরিক্ত দামের কারণে ইলিশ এখন সাধারণের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে। সাধারণত ইলিশের ভরা মৌসুম জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর। এবার ভরা মৌসুমেও সাধারণ মানুষ দামের উত্তাপে মাছটি পাতে তুলতে পারছে না। বিভিন্ন জেলা প্রতিনিধর পাঠানো তথ্যে দেখা যায়, জেলের জালে ধরা পড়া ইলিশ তিন থেকে চার হাত ঘুরে ক্রেতার কাছে আসে। এসব জায়গায় দামের পার্থক্যের কারণে বাজারেও এর দাম ওঠানামা করে। এ ছাড়া সমুদ্র-মোহনা থেকে ধরা মাছ আর নদীর উজানের মাছের ক্ষেত্রেও দামে কিছুটা পার্থক্য আছে।

রাজধানীর কারওয়ান বাজারে আসা ইলিশ সাধারণত চারটি ভাগে বিক্রি হয়। এর মধ্যে ১ কেজি বা এর বেশি সাইজের ইলিশের পাইকারি দাম ১৫০০ থেকে ১৬০০ টাকা; যা একই বাজারে পরে ১৮০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়। এরপর ৭০০ থেকে ৮০০ গ্রামের ইলিশের পাইকারি দর ৯০০ থেকে ১১০০ টাকা; যা পরে খুচরা বাজারে ১৩০০ থেকে ১৫০০ টাকা কেজিতে বিক্রি হয়। তৃতীয় ক্যাটাগরিতে ৫০০ থেকে ৬০০ গ্রাম ওজনের ইলিশের পাইকারি দাম ৬০০ থেকে ৭০০ টাকা এবং খুচরায় ৯০০ থেকে ১ হাজার টাকা কেজি। জাটকা বা ছোট সাইজের ইলিশ পাইকারি ৫০০ এবং খুচরা ৬০০ থেকে ৭০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়। কৃষি বিপণন অধিদপ্তর এবং ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) তথ্যে দুই বছরের ব্যবধানে প্রতি কেজি ইলিশের দামে বেড়েছে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা। ঢাকার কাঁচাবাজারগুলোর পাশাপাশি সুপার শপ এবং ফেসবুকের বেশ কয়েকটি পেজেও ইলিশ মাছ বিক্রি হচ্ছে। তবে বাজারের তুলনায় অনলাইনে ইলিশের দাম আরও বেশি। সুপার শপ ‘স্বপ্ন’য় ৫০০ থেকে ৬০০ গ্রাম ওজনের প্রতি পিসের দাম ৭৯৫ টাকা, ৭০০ থেকে ৮০০ গ্রামের দাম ১৩৫০ টাকা এবং ১ কেজি থেকে ১২০০ গ্রাম ওজনের প্রতি কেজির দাম ২০৯০ টাকা।

অন্তর্বর্তী সরকারের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার এবার প্রথমে ভারতে ইলিশ রপ্তানি হবে না বলে জানালেও পরে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে ভারতে ২ হাজার ৪২০ মেট্রিক টন ইলিশ রপ্তানির অনুমোদন দেয়। মাছ বিক্রেতার অনেকেই ইলিশের দাম বাড়ার জন্য ভারতে রপ্তানির যুক্তি তুলে ধরেন।

সক্রিয় সিন্ডিকেট : ইলিশ মাছের বাজারের উচ্চমূল্যের জন্য কেউ কেউ সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন। আড়তে আসা ইলিশ যাচ্ছে ফ্রিজিং করে মজুতদারদের ঠান্ডা গুদামে। এর সঙ্গে সক্রিয় আছেন মুনাফাখোর সিন্ডিকেটের সদস্যরা। ইলিশের দাম কেমন হবে তা সকালে নির্ধারণ করে দেয় মোকাম ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট। বিক্রি না হলে তা ফ্রিজিং করে রাখা হয়।

প্রতি ইলিশে লাভ ৭০০ টাকা পর্যন্ত : ভরা মৌসুমের পরও বাজারে ইলিশের অতিরিক্ত দামের জন্য সম্প্রতি অভিযান চালিয়েছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। এতে দেখা যায়, আড়তদারদের কাছ থেকে দেড় হাজার টাকায় কেনা ইলিশ বিক্রেতারা ভোক্তার কাছে বিক্রি করছেন ২ হাজার ২০০ টাকায়। অর্থাৎ একটি ইলিশেই ৭০০ টাকা পর্যন্ত লাভ করছেন ব্যবসায়ী। ২৫ সেপ্টেম্বর ভোরে দেশের বিভিন্ন ইলিশের বাজার ও আড়তে অভিযানে নামে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। ঢাকার কারওয়ান বাজার ও যাত্রাবাড়ীর পাইকারি মাছের আড়তে অভিযান চালায় প্রতিষ্ঠানটির দুটি বিশেষ টিম। অভিযানে ইলিশ বিক্রির আড়তে মাছ ক্রয়সংক্রান্ত কোনো প্রকার তথ্য বা ক্যাশ মেমো পাওয়া যায়নি। পাইকারিতে ১ হাজার ৪৫০ টাকা কেজি দরে ইলিশ মাছ কিনে খুচরা ২ হাজার ২০০ টাকা দরে বিক্রি করা হয়েছে। এমন অপরাধে পাঁচ আড়তদারকে ৪২ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

ভোর সাড়ে ৫টার দিকে চালানো অভিযানে দেখা যায়-মনপুরা, ভোলা, মহীপাল, ফেনী, চাঁদপুর ও পাথরঘাটা থেকে ইলিশ মাছ যাত্রাবাড়ী বাজারে আসে। ১ কেজি ৫০০ গ্রাম সাইজের ইলিশ ১ হাজার ৮০০ টাকা প্রতি কেজি, ১ কেজি সাইজের ইলিশ ১ হাজার ৬০০ টাকা প্রতি কেজি, ৮০০ গ্রাম সাইজের ইলিশ ১ হাজার ৪৫০ থেকে ৪৭০ টাকা প্রতি কেজি, ৫০০ গ্রাম সাইজের ইলিশ ৯০০ টাকা প্রতি কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে পাইকারি পর্যায়ে। কমিশন এজেন্ট ৩ শতাংশ হারে রাখা হচ্ছে। তবে কোনো ব্যবসায়ী পাকা রসিদ সংরক্ষণ ও সরবরাহ করছেন না। মূল্য তালিকাও প্রদর্শন করা হচ্ছে না। ভারতে ইলিশ মাছ রপ্তানির খবরেও ব্যবসায়ীরা অযৌক্তিকভাবে কেজিপ্রতি ২০০ থেকে ৩০০ টাকা দাম বাড়িয়ে দেন বলে জানা যায়।

তিন-চার হাত বদলে ভোক্তার কাছে পৌঁছে ইলিশ : বরিশাল প্রতিনিধির পাঠানো তথ্যে, জেলেদের ধরার পর অন্তত তিন-চার হাত ঘুরে ভোক্তার কাছে পৌঁছায় ইলিশ মাছ। প্রতি হাত অন্তত ১০০ টাকা লাভ রাখায় মূল দামের চেয়ে ভোক্তাকে ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা বেশি দামে কিনতে হয়। মেঘনা নদীর বরিশালের হিজলা উপজেলার বাসিন্দা জেলে হাসান হাওলাদার জানান, তারা নদী থেকে মাছ ধরার পর ঘাটে নিয়ে আসেন। সেখানে পাইকাররা ডাক দিয়ে মাছ কিনে নেন। এখানে মাছের সাইজ এবং ওজন ভেদে কোনো ভাগ করা হয় না। সব মাছ একসঙ্গে রাখা হয়। পাইকাররা মাছের মধ্যে ১ কেজি কিংবা তার চেয়ে ছোট মাছ কয়টি আছে, জাটকা কী পরিমাণ তা দেখেন। পরে খুচরা বাজারে যে দামে বিক্রি হয় তার চেয়ে অন্তত ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা কম ধরে দাম হাঁকেন। খুচরা বাজারে ১ কেজি সাইজের ইলিশ যদি ১২০০ টাকা হয়, তাদের কাছ থেকে ৮০০ টাকা দরে কেনেন। ওই মাছ কিনে তারা ঢাকা, চাঁদপুর, বরিশালের বিভিন্ন মোকামে নিয়ে যান। সেখান থেকে অন্য পাইকাররা কিনে নেন। দেশের বিভিন্ন বড় বাজারের পাইকররা সেখান থেকে কিনে নেন। তাদের কাছ থেকে কিনে নেন খুচরা বিক্রেতারা। তাদের কাছ থেকে কেনেন ভোক্তারা। প্রতিটি হাত সর্বনিম্ন ১০০ টাকা লাভ করে। মেঘনা নদীর তীরের মাছঘাটের মালিক আলতাফ জমাদ্দার বলেন, ‘জেলেরা আমাদের কাছ থেকে দাদন নেন। নদী থেকে মাছ শিকারের পর আমাদের ঘাটে নিয়ে আসেন। ঘাটে থাকা পাইকাররা দাম হাঁকেন। জেলেদের পছন্দ হলে বিক্রি করেন। এখানে আমাদের কোনো হাত নেই।’ একই কথা বলেন বরিশাল সদর উপজেলার লাহারহাট এলাকার বেদে সরদার মো. জসিম। তিনি বলেন, ‘আমরা মাছ ধরে বাজারে নিয়ে যাই। সেখানে থাকা পাইকার ঠিকা (অ্যাভারেজ) দাম হাঁকেন। পছন্দ হলে দিয়ে দিই।’ জসিম সরদার বলেন, তাদের কাছ থেকে পাইকাররা কেজি দরে মাছ ১৩০০ থেকে ১৪০০ টাকা, কেজির নিচে এলসি সাইজ ১১০০ থেকে ১২০০ টাকা, আধা কেজি ওজন সাইজ ১ হাজার টাকা ও জাটকা ৩০০ টাকা দরে কিনে নেন। গত শুক্রবার বরিশাল নগরীর পোর্ট রোড বাজারে পাইকারিতে ১ কেজি সাইজের ইলিশ মাছ ১৯০০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। খুচরা বাজারে তার দাম ছিল ২ হাজার টাকা। এলসি সাইজ পাইকারিতে ১৭০০, যা খুচরা বাজারে ১৮০০ থেকে ১৯০০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। পাইকারি বিক্রেতা নাইম সিকদার বলেন, বর্তমানে বাজারে ইলিশ মাছ নেই, তাই দাম বেড়েছে।

ঢাকা-পশ্চিমবঙ্গের ব্যবসায়ীরা চড়া দামে মাছ নিচ্ছেন : দেশের সর্বাধিক ইলিশ আহরণ হয় কক্সবাজারের বঙ্গোপসাগর উপকূলে। গত এক সপ্তাহে জেলেদের জালে অন্তত ৭৪৩ মেট্রিক টন ইলিশ ধরা পড়েছে। তবে এর পরও স্থানীয় বাজারে রয়েছে ইলিশের সংকট, যার কারণে বেশি দামে ইলিশ কিনতে হচ্ছে ক্রেতাদের। জেলা মৎস্য বিভাগের তথ্যমতে, গত এক সপ্তাহে কক্সবাজার উপকূল থেকে ৩ হাজার ৭১১ মেট্রিক টন সামুদ্রিক মাছ আহরণ করা হয়। এর মধ্যে ইলিশ ৭৪৩ মেট্রিক টন। খুচরা মাছ ব্যবসায়ী মো. হোছনের সঙ্গে কথা হয় মৎস্য কেন্দ্রে। তিনি বলেন, তিন হাত বদলে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা বাড়িয়ে ইলিশ বিক্রি হয়। বোট থেকে আড়তদার ১ কেজি সাইজের ইলিশ কেনেন ১৫০০-১৬০০ টাকায়, যা পরে পাইকারকে ১০০-১৫০ টাকা লাভ ধরে বিক্রি করেন ১৭০০-১৮০০ টাকায়। সেভাবেই দেশের বিভিন্ন বাজার থেকে ২০০-৩০০ টাকা বাড়তি আদায় করে ব্যবসায়ী-আড়তদার সিন্ডিকেট। বিক্রেতারা বলছেন, বছরের এ সময় ইলিশের দাম কিছুটা পড়তির দিকে থাকার কথা, কিন্তু দাম কমছে না। মূলত ঢাকা ও পশ্চিমবঙ্গের বড় মাছ ব্যবসায়ীরা চড়া দামে ইলিশ নিয়ে যাচ্ছেন। এতে স্থানীয় বাজারে ইলিশের সরবরাহ কম।

খরচ জোগাতে দাম বেড়েছে : ইলিশের ভরা মৌসুম হলেও নদনদীগুলোয় পর্যাপ্ত ইলিশ না পাওয়ায় চাঁদপুরের মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র বড় স্টেশন মাছঘাটের আড়তে বাড়েনি সরবরাহ। চাহিদা বেশি ও সরবরাহ কম থাকায় প্রতি কেজি ইলিশের দাম একটু বেশি। অন্যান্য সময়ের তুলনায় প্রতি কেজিতে ২০০ থেকে ২৫০ টাকা বেশি। ফলে আড়তে ক্রেতার চাহিদা থাকা সত্ত্বেও সরবরাহের কারণে বাজারে ইলিশের দাম বেশি বলে ব্যবসায়ীরা জানান। চাঁদপুর মৎস্য আড়তে যেখানে অন্যান্য বছর প্রতিদিন ২ হাজার থেকে আড়াই হাজার মণ ইলিশ আমদানি হতো, সেখানে এ বছর ৩০০ থেকে ৫০০ মণ আমদানি হচ্ছে। চাঁদপুরে বর্তমানে ১২০০ থেকে ১৫০০ গ্রাম ওজনের প্রতি কেজি ইলিশ ২১০০ থেকে ২৩০০ টাকা, ১ কেজি ইলিশ ১৮০০ থেকে ১৯০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ক্রেতাদের অভিযোগ, বছরের এই সময় ইলিশ কিনতে ঢাকাসহ সারা দেশ থেকে অনেকেই ভিড় জমান চাঁদপুরে। ইলিশের গ্রাহক বেড়েছে, কিন্তু সরবরাহ কম এজন্য দাম বেশি। চাঁদপুরের জেলে লিটন গাজী ও সফিক আকন্দ জানান, নৌকা নিয়ে নদীতে নামলেই জ্বালানি খরচ ও খাওয়া মিলে ২ থেকে ৩ হাজার টাকা খরচ হয় । এ বছর আহরণকৃত ইলিশের সাইজ খুব ছোট। তাদের এমনও দিন যায় ৩ থেকে ৪ হাজার টাকার মাছ আড়তে বিক্রি করে থাকেন। তাঁরা বলেন, ‘আগে নদীতে ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকার আড়ত করতাম, তাতে ভালোভাবেই সংসার চালাতাম। এখন সে অবস্থা নাই।’ আড়তদার শাহজাহান গাজী ও খলিল শেখ বলেন, ইলিশের জাল, নৌকা তৈরি করতে বেশির ভাগ পুঁজি আড়তদাররা বিনিয়োগ করেন। জেলেরা ইলিশ ধরে আনার পর বিক্রির শতকরা ৫ টাকা আড়তদার পেয়ে থাকেন। এমনও দিন যায়-জেলেরা যে পরিমাণ ইলিশ পান তা বিক্রির টাকা দিয়ে নৌকার জ্বালানি খরচ গিয়ে কিছুই থাকে না।

মাছ কম ওঠায় দাম বেশি : ইলিশের জেলা খ্যাত উপকূলীয় বরগুনা দেশে ইলিশের চাহিদার ৭৫ ভাগ পূরণ করে এলেও সাগর ও বিষখালী, বুড়ীশ্বর আর বলেশ্বর নদে ইলিশ আহরণ কম হওয়ায় বিগত বছরের তুলনায় দাম বেশি। সাগর বা নদীতে ইলিশের উপস্থিতি অনেক কমে গেছে। আগে ১০টি ট্রলার বোঝাই করে মাছ এলেও এখন ১০টির মধ্য দুটি ট্রলার মাছ পাচ্ছে, আটটিই খালি ফিরছে। বিএফডিসি মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের জেলে শ্রমিকনেতা আবদুল মন্নান বলেন, বিগত বছরে যেমন একসঙ্গে সাগর থেকে ২৫-৩০টি ট্রলার বোঝাই করে টন টন ইলিশ আসত, যা দিয়ে চাহিদা পূরণ করেও উদ্বৃত্ত থাকত; সেখানে এ বছর ১০টি ট্রলারের মধ্য দুটিতে ৫-৬ মণ মাছ আসছে। বিএফডিসি মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের ব্যাবস্থাপক লে. কমান্ডার জি এম মাসুদ সিকদার বলেন, সাগরে ইলিশ কম আহরণ হওয়ায় স্বাভাবিকভাবে দাম বেড়ে গেছে।

হাত বদলে দাম বাড়ে : এ মৌসুমে কাঙ্ক্ষিত ইলিশ পাওয়া যাচ্ছে না বলে দাবি পটুয়াখালীর ট্রলার মালিক ও আড়তদারদের। আবার বড় সাইজের ইলিশও পাওয়া যায় না বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ী ও জেলেরা। গভীর সাগরে ইলিশ শিকারি জেলে আজমল হোসেন জানান, গভীর সাগরে লাল জালে এবার ইলিশ পাওয়া যাচ্ছে খুবই কম। মহীপুর মৎস্যবন্দরের ব্যবসায়ী গাজী ফিশের মালিক মজনু গাজী জানান, এ বছর সাগরে ইলিশ নাই বললেই চলে। যা-ও দু-একটি ট্রলারে অল্প ইলিশ পাওয়া যায় তার দামও চড়া। তিনি জানান, গত মৌসুমে একেকটি ট্রলার ৩০-৪০ লাখ এমনকি একটি ট্রলার ৬০ লাখ টাকারও ইলিশ বিক্রি করেছে। বেশির ভাগই গভীর সাগরে লাল জালে প্রচুর মাছ পেয়েছে। এ বছর লাল জালে তেমন ইলিশ ধরা পড়ছে না। লম্বা জালে কিছু ইলিশ পাওয়া যাচ্ছে। তার দাম অনেক বেশি। কেজি আপ (ওপরে) ইলিশ প্রতি মণ ৬৫ হাজার টাকা, ৭০০-৮০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ প্রতি মণ ৫৫ হাজার টাকা, ৫০০-৬০০ গ্রাম ইলিশ প্রতি মণ ৪০-৪৫ হাজার টাকায় পাইকারি বিক্রি হয়। এর চেয়ে ছোট সাইজের ইলিশ গড়ে ২৫-৩০ হাজার টাকা মণ বিক্রি হয়। গদির মালিকরা শুধু আড়তদারি পান। ইলিশগুলো পাইকারি বিক্রির পর কোথায় যায়-এমন প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, এখানে পাইকাররা উন্মুক্ত ডাকের মাধ্যমে ইলিশ কেনার পর প্রথমে তাঁরা হিমায়িত প্যাকেটজাত করেন। এরপর রাজধানী ঢাকাসহ দেশের উত্তর, পশ্চিম ও মধ্যাঞ্চলের বাজারগুলোয় বিক্রি করেন। সেখানে বাজার মূল্যের ওপর বা পাইকারের ডাকের ওপর মাছের দর ওঠানামা করে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক মৎস্য ব্যবসায়ী জানান, একবার লোকসান হলে পরবর্তী ট্রিপে সে টাকা ওঠানোর চেষ্টা করার ফলে দাম চড়া হয়। দু-তিন বার কোনো কোনো ক্ষেত্রে চারবার হাতবদলের ফলে দাম তো বাড়বেই।

[প্রতিবেদনটি তৈরিতে সহায়তা করেছেন বরিশালের নিজস্ব প্রতিবেদক সাইদ মেমন, কক্সবাজার প্রতিনিধি আয়ুবুল ইসলাম, চাঁদপুর প্রতিনিধি নেয়ামত হোসেন, বরগুনা প্রতিনিধি মো. হাসানুর রহমান ঝন্টু ও পটুয়াখালী প্রতিনিধি সঞ্জয় কুমার দাস]

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে রিকশা গ্যারেজে আগুন
রাজধানীতে রিকশা গ্যারেজে আগুন
হাসিনাসহ দণ্ডিতদের বক্তব্য প্রচার করলে কঠোর ব্যবস্থা
হাসিনাসহ দণ্ডিতদের বক্তব্য প্রচার করলে কঠোর ব্যবস্থা
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
সংসদ নির্বাচনে এবার ভোটার পৌনে ১৩ কোটি
সংসদ নির্বাচনে এবার ভোটার পৌনে ১৩ কোটি
আইটি ব্যবসার আড়ালে সিসা নেটওয়ার্ক
আইটি ব্যবসার আড়ালে সিসা নেটওয়ার্ক
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭০ জন
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭০ জন
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
বিএনপি জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে সংলাপ আজ
বিএনপি জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে সংলাপ আজ
১৬ বছরে ক্ষতি ২ দশমিক ৫৩ ট্রিলিয়ন টাকা
১৬ বছরে ক্ষতি ২ দশমিক ৫৩ ট্রিলিয়ন টাকা
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারের বৈঠক নিয়ে তুলকালাম
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারের বৈঠক নিয়ে তুলকালাম
শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতি দাবি চার ছাত্র সংসদের
শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতি দাবি চার ছাত্র সংসদের
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

১১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে ২ পরিবর্তন
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে ২ পরিবর্তন

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

১৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন
আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ
ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

পৃথিবীর  কাছাকাছি আসছে তিনটি গ্রহাণু, তবে ঝুঁকি নেই বলছে নাসা
পৃথিবীর  কাছাকাছি আসছে তিনটি গ্রহাণু, তবে ঝুঁকি নেই বলছে নাসা

৫২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পরিচয় গোপন করে চ্যাটের সুবিধা আনছে হোয়াটসঅ্যাপে
পরিচয় গোপন করে চ্যাটের সুবিধা আনছে হোয়াটসঅ্যাপে

৫৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকার বাতাস আজ কতটা বিষাক্ত?
ঢাকার বাতাস আজ কতটা বিষাক্ত?

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঈমান ও ইসলামের পরিচয়
ঈমান ও ইসলামের পরিচয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ
চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা