শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:১৬, সোমবার, ২১ জানুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

চাঁদের মালিকানা আসলে কার?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
চাঁদের মালিকানা আসলে কার?

১৯৬৯ সালের জুলাই মাসের অ্যাপোলো ১১ অভিযানের পর চাঁদ বেশিরভাগ সময় স্পর্শহীন থেকেছে। ১৯৭২ সালের পর থেকে সেখানে আর কোন মানুষের পা পড়েনি। তবে এটি হয়তো খুব তাড়াতাড়ি পাল্টে যাচ্ছে, কারণ অনেকগুলো কোম্পানি চাঁদের অভিযানের ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। তাদের অনেকে সম্ভবত চাঁদে খনি অভিযান চালিয়ে সোনা, প্লাটিনাম আর দুর্লভ সব ধাতু আহরণ করতে চাইবে, যেগুলো বৈদ্যুতিক যন্ত্রে ব্যবহার করা যায়।

এ মাসের শুরুর দিকে চাঙ্গ' এ ফোর নামে চীনের একটি নভোযান চাঁদের অপর পিঠে নেমেছে। চন্দ্রপৃষ্ঠে একটি জীবমণ্ডল স্থাপন করে সেখানে একটি চারা গাছ রোপণ করতে সক্ষম হয় ওই চন্দ্রযানটি। এখন সেখানে একটি গবেষণা কেন্দ্র স্থাপন করার চেষ্টা করছে ওই চন্দ্রযান।

জাপানের কোম্পানি আইস্পেস 'চাঁদ-পৃথিবী পরিবহন প্লাটফর্ম' নামের একটি পরিকল্পনা নিয়েছে, যার মাধ্যমে তারা চাঁদের মেরুতে অভিযান চালাতে চায়।

সুতরাং চাঁদের সেই 'অভাবনীয় নির্জনতা' কি টিকে থাকবে নাকি পৃথিবীর এই একমাত্র প্রাকৃতিক উপগ্রহটি বাণিজ্যিক আর রাজনৈতিক জমি ও সম্পদ দখলের লড়াইয়ে পরিণত হবে?

স্নায়ু যুদ্ধের সময় মহাকাশ অভিযান শুরুর পরপরই মহাকাশের নানা বস্তুর মালিকানার বিষয়টি একটি ইস্যু হয়ে ওঠে। যখন নাসা তাদের প্রথম মনুষ্যবাহী মহাকাশযান চাঁদে পাঠানোর পরিকল্পনা গ্রহণ করে, তখন জাতিসংঘে বহির্জগতের মহাকাশ চুক্তি নামের একটি চুক্তিপত্র গ্রহণ করা হয়। ১৯৬৭ সালের ওই চুক্তিতে স্বাক্ষর করে যুক্তরাষ্ট্র, সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং যুক্তরাজ্য। এতে বলা হয়, পৃথিবীর বাইরের মহাশূন্যে, চাঁদ এবং অন্যান্য যেসব বস্তু রয়েছে, সেখানে কোন দেশ দখল বা অন্য কোনভাবে নিজেদের সম্পত্তি বলে দাবি করতে পারবে না।

মহাকাশ বিষয়ক কোম্পানি অলডেন এডভাইজারর্সের পরিচালক জোয়ানা হোয়েলার বলছেন, ওই চুক্তিটি হচ্ছে মহাকাশের ম্যাগনাকার্টার মতো। এর ফলে আর্মস্টং এবং অন্যরা চাঁদে যে পতাকা পুতে রেখে এসেছিলেন, সেটি অর্থহীন হয়ে পড়ে, যেহেতু চাঁদে কোন ব্যক্তি, কোম্পানি বা দেশের মালিকানা নাকচ হয়ে গেছে।

সত্যি কথা বলতে, ১৯৬৯ সালে চাঁদে জমির মালিকানা বা খনির অধিকার তেমন একটা গুরুত্বও বহন করতো না। কিন্তু যেহেতু প্রযুক্তির অনেক উন্নতি হয়েছে, খনি আহরণ এখন খুবই লাভজনক একটি ব্যাপার, সুতরাং বহুদূর থেকেও খনি আহরণ করাটা লাভজনক হলে সেটি অনেকের কাছেই আকর্ষণীয় হতে পারে।

১৯৭৯ সালে চাঁদ ও মহাশূন্যের অন্যান্য বস্তুতে বিভিন্ন রাষ্ট্রগুলোর কর্মকাণ্ড পরিচালনা করার ক্ষেত্রে সমঝোতা প্রস্তাব আনে জাতিসংঘ, যেটি 'মুন এগ্রিমেন্ট' নামে বেশি পরিচিত। সেখানে মূল বিষয়গুলো ছিল, এসব কর্মকাণ্ড হতে হবে শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে এবং কোন মহাকাশ স্টেশন বানাতে হলে আগে জাতিসংঘকে অবশ্যই জানাতে হবে কেন এবং কোথায় তারা সেটি বানাতে চায়।

ওই চুক্তিতে আরও বলা হয়েছিল, চাঁদ এবং এর সকল প্রাকৃতিক সম্পত্তি মানব সভ্যতার সকলের সমান অধিকার থাকবে। যখন সেখান থেকে খনি আহরণ সম্ভব হবে, তখন একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা প্রতিষ্ঠা করা হবে, যারা সেই আহরণের বিষয়গুলো দেখভাল করবে।

তবে ওই চুক্তিটির সমস্যা হলো, মাত্র ১১টি দেশ সেটিকে স্বীকৃতি দিয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে ফ্রান্স ও ভারত। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, চীন এবং রাশিয়ার মতো মহাকাশ গবেষণার প্রধান দেশগুলো চুক্তিটি সমর্থন করেনি।

হোয়েলার বলছেন, কোন চুক্তিতে উল্লেখ করা আইনগুলোর প্রয়োগ করা ততটা সহজ নয়। কারণ এসব চুক্তিতে স্বাক্ষরকারী দেশগুলোকে সেটিকে তাদের আইনে পরিণত করতে হবে এবং কোম্পানি বা ব্যক্তিদের সেটা মেনে চলতে বাধ্য করতে হবে।

জার্নাল অফ স্পেস ল' এর সাবেক প্রধান সম্পাদক জোয়ান্নে ইরিনে গ্রাব্রিনোভিচ বলছেন, আসলে আন্তর্জাতিক সমঝোতা বাস্তবে কোন নিশ্চয়তা দেয় না। কারণ সেটি বাস্তবায়ন অনেক ক্ষেত্রে রাজনীতি, অর্থনীতি এবং গণ মতামতের ওপর নির্ভর করে।

আর মহাশূন্যের গ্রহ-উপগ্রহের ওপর মালিকানা না থাকার বর্তমান চুক্তিগুলো সাম্প্রতিক সময়ে আরো বেশি চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে।

২০১৫ সালে যুক্তরাষ্ট্র মহাশূন্যে প্রতিযোগিতার ভিত্তিতে বাণিজ্যিক কর্মকাণ্ড চালানোর সুযোগ রেখে একটি আইন অনুমোদন করে। সেখানে বলা হয়, কোন গ্রহাণু থেকে নাগরিকদের খনি সম্পদ আহরণের অধিকার দেয়া হয়। সেখানে চাঁদের কথা উল্লেখ করা হয়নি, তবে একসময় সেটিও এই আইনের আওতায় চলে আসতে পারে।

খনি সন্ধানী কোম্পানি প্লানেটারি রিসোর্সেসের সহ-প্রতিষ্ঠাতা এরিক অ্যান্ডারসন এই আইনকে বিশ্ব ইতিহাসের সম্পত্তি মালিকার সবচেয়ে বড় স্বীকৃতি বলে বর্ণনা করেছেন।

২০১৭ সালে লুক্সেমবার্গ তাদরে নিজস্ব আইন অনুমোদন করে যেখানে মহাশূন্যে অধিকার করা কোন বস্তু বা সম্পত্তির মালিকানার স্বীকৃতি দেয়া হয়। এর ফলে এই খাতে দেশটি শীর্ষ অবস্থানে থাকবে বলে আশা করছেন সেদেশের নেতৃবৃন্দ।

মহাকাশে অভিযান এবং আরও বেশি অর্থ লাভের সম্ভাবনায় কোম্পানিগুলোকে সহায়তা করতে আগ্রহী হয়ে উঠছে অনেক দেশ।

নালেডি স্পেস ল' এন্ড পলিসির আইনজীবী হেলেন তাবেনি বলছেন, চাঁদের কোনরকম ক্ষতি না করে খনি কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে সেখানকার সম্পদ পৃথিবীতে নিয়ে আসা বা চাঁদে মজুদ করে রাখা সম্ভব নয়। তিনি বলছেন, বরং এই প্রশ্ন তোলা যেতে পারে যে, যুক্তরাষ্ট্র এবং লুক্সেমবার্গ মহাকাশের চুক্তিগুলোকে দুমড়ে নিজেদের স্বার্থের পথ দেখছে।

বিশ্বের উন্নত দেশগুলো যদি এভাবে একসঙ্গে মহাকাশে সম্পদ আহরণের মতো কর্মকাণ্ড শুরু করে, তাহলে প্রকৃতি কতটা সুরক্ষিত থাকবে, তা নিয়ে তার সন্দেহ রয়েছে।
সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
সূর্যের ভেতরও বৃষ্টি হয়!
সূর্যের ভেতরও বৃষ্টি হয়!
‘নিরামিষ খাবার না পেয়ে’ মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, বিমান সংস্থার বিরুদ্ধে মামলা
‘নিরামিষ খাবার না পেয়ে’ মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, বিমান সংস্থার বিরুদ্ধে মামলা
জাপানে সুপারমার্কেটে ভাল্লুকের আক্রণ, আহত ২
জাপানে সুপারমার্কেটে ভাল্লুকের আক্রণ, আহত ২
বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা
বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা
স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন
স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন
ক্যামেরার সামনেই পা ফসকে পড়ে গেলেন পর্বত আরোহী, নির্মম মৃত্যুতে হতবাক নেট দুনিয়া
ক্যামেরার সামনেই পা ফসকে পড়ে গেলেন পর্বত আরোহী, নির্মম মৃত্যুতে হতবাক নেট দুনিয়া
আতশবাজির আগুনে আলোকিত রাত পরিণত হলো দুঃস্বপ্নে
আতশবাজির আগুনে আলোকিত রাত পরিণত হলো দুঃস্বপ্নে
১৭১৫ সালের ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল কোটি কোটি টাকার ধনভান্ডার
১৭১৫ সালের ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল কোটি কোটি টাকার ধনভান্ডার
যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস
যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস
এল ক্যাপিটান জয় করতে গিয়ে প্রাণ গেল তরুণ পর্বতারোহীর
এল ক্যাপিটান জয় করতে গিয়ে প্রাণ গেল তরুণ পর্বতারোহীর
ইঁদুরমুক্ত হয়ে আগের রূপে ফিরল প্রশান্ত মহাসাগরের দুটি দ্বীপ
ইঁদুরমুক্ত হয়ে আগের রূপে ফিরল প্রশান্ত মহাসাগরের দুটি দ্বীপ
অক্টোবরে আকাশে একের পর এক দেখা মিলবে মহাজাগতিক দৃশ্য
অক্টোবরে আকাশে একের পর এক দেখা মিলবে মহাজাগতিক দৃশ্য
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে বজ্রবৃষ্টির আভাস, জানাল আবহাওয়া অফিস
রাজধানীতে বজ্রবৃষ্টির আভাস, জানাল আবহাওয়া অফিস

এই মাত্র | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের টেনেসিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিখোঁজ ১৮, সবার নিহতের শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রের টেনেসিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিখোঁজ ১৮, সবার নিহতের শঙ্কা

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিজ বাঁচানোর লড়াইয়ে সন্ধ্যায় মাঠে নামছে বাংলাদেশ
সিরিজ বাঁচানোর লড়াইয়ে সন্ধ্যায় মাঠে নামছে বাংলাদেশ

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১০ দিনে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৬ হাজার, মৃত্যু ২৬ জনের
গত ১০ দিনে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৬ হাজার, মৃত্যু ২৬ জনের

৩৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বায়ুদূষণে শীর্ষে লাহোর, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণে শীর্ষে লাহোর, ঢাকার অবস্থান কত?

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

মেক্সিকোতে এক সপ্তাহ ধরে ভারী বৃষ্টি, ২৭ জনের মৃত্যু
মেক্সিকোতে এক সপ্তাহ ধরে ভারী বৃষ্টি, ২৭ জনের মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস আজ
আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস আজ

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হকি বিশ্বকাপ দলে ডাক পেলেন ঢাবি ছাত্রদল নেতা
হকি বিশ্বকাপ দলে ডাক পেলেন ঢাবি ছাত্রদল নেতা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস
সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘৮ ঘণ্টার বেশি কাজ নয়’— সিদ্ধান্তে অটল দীপিকা
‘৮ ঘণ্টার বেশি কাজ নয়’— সিদ্ধান্তে অটল দীপিকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি
নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ায় ছোট বিমান বিধ্বস্তে নিহত ৩
অস্ট্রেলিয়ায় ছোট বিমান বিধ্বস্তে নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আবারও লেকর্নুকে নিয়োগ দিলেন মাক্রোঁ
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আবারও লেকর্নুকে নিয়োগ দিলেন মাক্রোঁ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের
নতুন কর্মসূচি ঘোষণা সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্পে ৭ জন নিহত
ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্পে ৭ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১০
শিবচরে এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মান ঝড়ে উড়ে গেল লুক্সেমবার্গ
জার্মান ঝড়ে উড়ে গেল লুক্সেমবার্গ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিষপানে মা-ছেলের মৃত্যু
বিষপানে মা-ছেলের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা
ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজারবাইজানকে উড়িয়ে দিয়ে বিশ্বকাপে এক পা ফ্রান্সের
আজারবাইজানকে উড়িয়ে দিয়ে বিশ্বকাপে এক পা ফ্রান্সের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় বাসের ধাক্কায় ভ্যানযাত্রী নিহত, আহত ২
গাইবান্ধায় বাসের ধাক্কায় ভ্যানযাত্রী নিহত, আহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান: কুতুবদিয়ায় ১১ ফিশিং বোট জব্দ
মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান: কুতুবদিয়ায় ১১ ফিশিং বোট জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে সুনামির ১৪ বছর পর দেহাবশেষের পরিচয় শনাক্ত
জাপানে সুনামির ১৪ বছর পর দেহাবশেষের পরিচয় শনাক্ত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দেশবাসীর মুক্তির জন্য ট্রাম্পই একমাত্র ভরসা: নোবেল জয়ী মাচাদো
দেশবাসীর মুক্তির জন্য ট্রাম্পই একমাত্র ভরসা: নোবেল জয়ী মাচাদো

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ অক্টোবর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ‘সব সীমা’ তুলে নিয়েছেন খামেনি?
সত্যিই কি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ‘সব সীমা’ তুলে নিয়েছেন খামেনি?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা
শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ
কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ
নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ
বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর
জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা
ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!
ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি
২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি

১৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি
কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের
নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত
আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি
গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা
এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ
‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল
হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবু ও সুখী জাতের পেঁপে চাষে বাজিমাত
বাবু ও সুখী জাতের পেঁপে চাষে বাজিমাত

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হাতিরঝিলে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৯
হাতিরঝিলে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৯

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাংলাদেশের বাঁচা–মরার প্রশ্ন : মামুনুল হক
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাংলাদেশের বাঁচা–মরার প্রশ্ন : মামুনুল হক

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির

প্রথম পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি
চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী
শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ
ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ
সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ

নগর জীবন

সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে
সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড
মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক
ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক

খবর

মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য
মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ

সম্পাদকীয়

সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২
শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২

পেছনের পৃষ্ঠা

হলো না শরৎ উৎসব
হলো না শরৎ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে
কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না
কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার
আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর
স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর

দেশগ্রাম

ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত
ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিশংসন ভোটে ক্ষমতা হারালেন পেরুর প্রেসিডেন্ট
অভিশংসন ভোটে ক্ষমতা হারালেন পেরুর প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে
সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপশম সেবায় আমরা কোথায়
উপশম সেবায় আমরা কোথায়

সম্পাদকীয়

ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের
ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা
ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ
রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা