তিল সাধারণত জন্মের পর থেকেই গজিয়ে উঠতে শুরু করে। কিন্তু কিছু তিল আবার বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই গজিয়ে উঠতে পারে। ত্বকের কোষগুলো ছড়িয়ে না পড়ে গুচ্ছআকারে বড় হতে থাকলে তিল দেখা দেয়। এটি পিগমেন্ট তৈরি করে যা ত্বকে স্বাভাবিক রঙের পেছে ভূমিকা পালন করে। কৈশোরে এবং গর্ভধারনের সময় তিল সূর্যের আলোর সংস্পর্শে গাঢ় আকার ধারণ করে। তিল নাকি ইঙ্গিত দেয় ভাগ্যের পরিবর্তনের। এসব বিশ্বাস করা বা না করা ব্যক্তিবিশেষের পছন্দের ওপর নির্ভর করে। শরীরে তিলের অবস্থান, রং, আকার এবং তার অদৃশ্য হওয়া নিয়ে প্রচলিত নানা কথা:
১। কণ্ঠার হাড়ের জায়গায় তিল থাকলে তা ইঙ্গিত করে বিয়ের পরে ভাগ্য পরিবর্তনের প্রবল সম্ভাবনার।
২। যদি নাকের উপর তিল থাকে এবং একের পর এক খারাপ ঘটনা ঘটতে থাকে এবং লক্ষ্যে পৌঁছতে অনেক পরিশ্রম করতে হয়, তা হলে চিন্তা করবেন না। এর জন্য বিয়ে হওয়া পর্যন্ত আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে। কারণ বিয়ের পর সুখের মুখ অবশ্যই দেখবেন।
৩। বুকের বাম দিকে তিল থাকলে বলা হয় যে, সেই ব্যক্তি খুবই সহানুভূতিশীল হয়ে থাকেন। কিন্তু জীবনে তাকে লড়াই করতে হয়। তবে বিয়ের পরেই এই অবস্থার একেবারেই পরিবর্তন ঘটতে শুরু করে।
৪। পায়ের নিচে যাদের তিল থাকে, বলা হয় যে তাদের নাকি দেশে ও বিদেশে ভ্রমণের সৌভাগ্য থাকে। কিন্তু তা অবশ্যই বিয়ের পরে।
৫। ভ্রুয়ের নিচে তিল থাকলে বিয়ে হওয়ার আগে পর্যন্ত সম্পর্কের জটিলতা, পারিবারিক অশান্তির সমস্যায় ভুগতে হতে পারে।
বিডি প্রতিদিন/ফারজানা