শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪৩, শনিবার, ১৩ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

রিভেঞ্জ পর্ন কী, এটি কীভাবে বিধ্বস্ত করে দিচ্ছে একটি মেয়ের জীবন?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
রিভেঞ্জ পর্ন কী, এটি কীভাবে বিধ্বস্ত করে দিচ্ছে একটি মেয়ের জীবন?

“আমি চেয়েছিলাম সবার প্রিয় হতে, নিজেকে আরও জনপ্রিয় করে তুলতে চেয়েছিলাম।

“কিন্তু ফল হয়েছিল একেবারে উল্টো।”

এভাবেই জীবনের একটা কঠিন ও অন্ধকার সময়ের কথা বলেছেন ব্রিটেনের রিয়ালিটি টিভি তারকা জারা ম্যাকডারমট।

যখন তার বয়স ১৪, তখন স্কুলের একটি ছেলের পীড়াপীড়িতে জারা তাকে তার দেহের অন্তরঙ্গ কিছু ছবি পাঠাতে রাজি হয়।

স্কুল জীবনটা জারার জন্য মোটেও আনন্দের ছিল না। অন্যরা তাকে হেয় করত, সবসময় তার ওপর চড়াও হত। সে খুব নিঃসঙ্গ ছিল। তাই তার মনে হয়েছিল ওই ছেলেটি যদি তাকে পছন্দ করে, তাহলে স্কুলের সহপাঠীদের কাছে তার সামাজিক গ্রহণযোগ্যতা বাড়বে। সহপাঠীরা তাকে অন্য চোখে দেখবে।

কিন্তু ছেলেটি তার ওই অন্তরঙ্গ ছবিগুলো সারা স্কুলে ছড়িয়ে দিল এবং অবস্থার উন্নতি তো হলই না, বরং পরিস্থিতি আরও খারাপ হল।

“আমি কোনওরকম যুক্তি দিয়ে নিজেকে বোঝাতে পারছিলাম না কেন আমি সেটা করলাম,” ব্রিটেনের জনপ্রিয় রিয়ালিটি শো ‘লাভ আইল্যান্ড’ খ্যাত অনুষ্ঠানে বলছিলেন জারা ।

“আমার জীবনের একটা গুরুত্বপূর্ণ সময় তখন। আমি তখন নিজেকে কিছুটা প্রাপ্তবয়স্ক মনে করতে শুরু করেছি। নিজেকে জানছি।”

“খুবই অন্ধকার একটা সময় সেটা। আমি নিজেকে পুরো গুটিয়ে নিয়েছিলাম। ছবিগুলো সবার কাছে তখন ঘুরছে। মনে আছে আমি ভাল করে খেতাম না, ঘুমাতাম না। সবসময় বিপর্যস্ত আর অবসন্ন থাকতাম।

“একসময় আত্মহত্যা করার কথাও ভাবলাম। অবস্থা এতটাই খারাপ হয়েছিল। মনে হচ্ছিল ছবিগুলো দেখার পর সবাই আমাকে নিয়ে আরও ঠাট্টা মস্করা করবে, আমাকে হেনস্থা করবে, টিটকিরি দেবে। এই ভাবনা থেকে আমি বের হতে পারতাম না। আজও ওই ছবিগুলোর স্মৃতি আমাকে তাড়িয়ে বেড়ায়।”

কিন্তু এ ধরনের অন্তরঙ্গ ছবি একজনকে পুরো আস্থায় নিয়ে দেবার ঘটনা জারার জীবনে আবার ঘটে ২০১৮ সালে যখন তার বয়স ২১ এবং তিনি ‘লাভ আইল্যান্ড’ শো-তে অংশ নেন।

তার অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ছবিগুলো বেশ কিছু হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে শেয়ার করা হয়। তবে ওই টিভি শো’র কারণে তাদের যেহেতু তখন জনবিচ্ছিন্ন একটা আলাদা বাসায় রাখা হয়েছিল এবং যেখানে ফোন রাখার অনুমতি ছিল না, তাই জারা বিষয়টা তখন জানতেই পারেননি।

শো শেষ হবার পর অনুষ্ঠানের প্রচার বিষয়ক একজন কর্মকর্তা তার হোটেলে গিয়ে তাকে খবরটা দেন। তিনি জানান তার ছবি ক্ষিপ্রতার সাথে শেয়ার হচ্ছে এবং ততক্ষণে সংবাদমাধ্যমেও খবরটা ছাপা হয়ে গেছে।

“আমার মানসিক অবস্থা আমি বলে বোঝাতে পারব না,” অনুষ্ঠানে কান্নায় ভেঙে পড়ে জারা বলেন, “আমার মনে হয়েছিল আমার বাবা-মা’র কথা, তাদের লজ্জায় মাথা হেঁট হয়ে যাবার কথা। তারা কি আমাকে আর আগের মত নিতে পারবেন? লজ্জায় আমার মাথা কাটা যাচ্ছিল। আমি মরতে চেয়েছিলাম।”

জারা অভিযোগ করেন লাভ আইল্যান্ড টিভি শো-তে অংশ নেবার আগে একজন পুরুষের সাথে তার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক হয়েছিল, সেই এই ছবিগুলো শেয়ার করেছে।

জারার সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ বান্ধবী ওই পুরুষকে হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ করে যখন জানতে চান কেন তিনি একাজ করেছেন, ওই পুরুষ তার সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করেন।

ভুক্তভোগীদেরই দোষারোপ

জারা ম্যাকডারমট: রিভেঞ্জ পর্ন শিরোনামে বিবিসি থ্রি চ্যানেল, একটি তথ্যচিত্র প্রচার করেছে যাতে রিভেঞ্জ পর্ন বা প্রতিশোধমূলক পর্নছবির প্রভাব তুলে ধরা হয়েছে।

রিভেঞ্জ পর্ণ বলতে বোঝায়, যেখানে বিনা সম্মতিতে কারো অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ছবি ও ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়া হয় সবার দেখার জন্য- যার বেশিরভাগই ছড়ানো হয় অনলাইনে।

আর এসবের উদ্দেশ্য থাকে ভুক্তভোগীদের চরম দুর্দশার মধ্যে ফেলা, বিব্রত এবং হেনস্থা করা।

জারার একান্ত ব্যক্তিগত মুহূর্তের ছবি একবার নয়, দু’ দুবার এভাবে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দেওয়ায় তিনি স্বভাবতই ক্রুদ্ধ।

যারা এসব ছবি ছড়িয়েছে তার রাগ শুধু তাদের ওপরেই নয়, কিন্তু এরপরে তিনি যে পরিস্থিতির শিকার হয়েছেন তাতেও তিনি ক্ষুব্ধ।

তাকে সামাজিক মাধ্যমে, অনলাইনে ব্যাপক ট্রোলিংয়ের শিকার হতে হয়েছে। এসবের জন্য দোষারোপ করা হয়েছে তাকেই। তিনি বলেছেন তিনি যে ছবিগুলো কাউকে পাঠিয়েছেন, লোকে শুধু সেটা নিয়েই কথা বলেছে। কিন্তু তার সম্মতি না নিয়ে যে আরেকজন এসব ছবি শেয়ার করেছে, সেই মানসিকতা নিয়ে কেউ কথা বলেনি।

“সমস্যাটা হল লোকে অনলাইনে একটাই প্রশ্ন করে, ‘সে এরকম ছবি কেন তুলতে গেল?

“এমন মন্তব্যও এসেছে যে ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করার জন্য সে এরকম ছবি কেন তুলেছে বুঝতে পারছি না!”

জারা বলেছেন, “আমাকে যে কতটা অসম্মান করা হয়েছে, আমার আস্থার জায়গাটা যে আরেকজন ভেঙে চুরমার করে দিয়েছে, এখানে একজন যে আইন লংঘন করেছে, সেটাকে কেউ সামনে আনেনি।”

‘ইনস্টাগ্রামে আমার ব্যক্তিগত মুহূর্তের ছবি’

জারা একা নন। রিভেঞ্জ পর্নের ঘটনা বিশেষ করে ঘটছে বহু কিশোরী মেয়ের জীবনে এবং যাদের বয়স বিশ থেকে পঁচিশের মধ্যে তাদের ক্ষেত্রে। ব্রিটেনে যৌন নির্যাতন নিয়ে কাজ করে সেফলাইন নামে একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান এই তথ্য দিয়েছে।

শ্লো নামে এক নারী জানিয়েছেন, তিনি যখন কিশোরী তখন একদিন কাজ থেকে বাসে করে বাসায় ফেরার সময় তিনি স্ন্যাপচ্যাটে একটি মেসেজ পান। যে অ্যাকাউন্ট থেকে মেসেজ এসেছিল তাকে তিনি চিনতেন না।

মেসেজ খুলে তিনি স্তম্ভিত হয়ে যান। সেখানে পোস্ট করা তার একটি ব্যক্তিগত মুহূর্তের ছবি, সেই সঙ্গে হুমকি দেওয়া বার্তা যে ওইদিনই রাত আটটার মধ্যে সে যদি তার এ ধরনের আরও ছবি শেয়ার না করে, তাহলে অন্য আপত্তিকর ছবিগুলো “সব জায়গায় পোস্ট করা হবে”।

ওই অ্যাকাউন্ট থেকে এরপর তার আরও ব্যক্তিগত মুহূর্তের ছবি পাঠানো হতে থাকে, যেগুলো সে শুধুমাত্র তার প্রাক্তন প্রেমিককে দিয়েছিল।

কয়েক ঘণ্টা পর তার এক বান্ধবী তাকে ফোন করে, “শ্লো- তোমার ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে তুমি তোমার কীসব ছবি পোস্ট করছ?”

শ্লো বলেন, তার প্রাক্তন প্রেমিক তাকে মানসিকভাবে প্রচুর নির্যাতন করত। তার কাছে সম্ভবত শ্লো-র অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড ছিল, যা ব্যবহার করে সে শ্লোর ব্যক্তিগত ছবিগুলো শ্লো-র ইনস্টাগ্রাম আকাউন্টে তুলেছে।

“আমার প্রথম দুশ্চিন্তা ছিল আমার পরিবারের লোকজন যদি এসব দেখে? আমার বন্ধুরা যদি দেখে! এটা তো শেয়ার করা হবে, আমার কর্মস্থলের লোকেরা দেখবে, তারপর আমাকে চাকরি খোয়াতে হবে।”

“হাজার খানেক চিন্তা আমার মাথার মধ্যে,” শ্লো জানান, “সে রাতে বাসায় ফিরে আমি একা বসে ভাবছিলাম কী করব! ‘বেঁচে থাকার কোনও মানে হয় না!’ জীবনে কাউকে কি আর কোনও দিন বিশ্বাস করতে পারব?”

তিনি বলেছেন, তার জীবনের একটা কালো মুহূর্ত ছিল সেটা। মনে হয়েছিল তার জীবনের কোনও মূল্য নেই। নিজের ক্ষতি করার চেষ্টা করেছিলেন তিনি।

“কয়েক সপ্তাহ আমি বের হইনি, কাউকে মুখ দেখাইনি। এরপর এক বান্ধবী জোর করে আমাকে এক সন্ধ্যেয় বাইরে নিয়ে গেল। আমরা পানশালায় গিয়েছিলাম। সেখানে একদল অপরিচিত ছেলে এসে “আমার বুক” নিয়ে মস্করা শুরু করল, বলল তারা হোয়াটসঅ্যাপে আমার ব্যক্তিগত মুহূর্তের ছবি দেখেছে।

“আমি কখনও এমন ছোট হইনি, এমন ঘৃণ্য পরিস্থিতির মুখে পড়িনি।”

শ্লো চান এ ধরনের প্রতিশোধমূলক পর্ন ছবি ছড়ানো ভুক্তভোগীর জীবন কীভাবে বিপর্যস্ত করে দিতে পারে তা মানুষকে জানাতে।

ব্যক্তিগত মুহূর্তের ছবি শেয়ার অপরাধ

কারো ব্যক্তিগত মুহূর্তের ছবি বা ভিডিও আরেকজনের কাছে বিনা সম্মতিতে পাঠানো ব্রিটেনে অপরাধ। কিন্তু সেটা তখনই অপরাধ বলে গণ্য হবে যদি প্রমাণ করা যায় যে কাউকে বিব্রত বা বিপর্যস্ত করতে সেই ছবি অন্য কেউ পাঠিয়েছে।

এই আইন প্রণয়ন করা হয়েছিল ২০১৫ সালে এবং এর জন্য দু’ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ডের বিধান রয়েছে।

“কিন্তু এই আইনের প্রয়োগ খুবই কঠিন,” ব্যাখ্যা করেছেন নট ইওর পর্ন নামে একটি আন্দোলনকারী সংস্থার কেট আইজ্যাক। তারা এই আইনে বদল চাইছে। তারা বলছে: “বর্তমান আইনে আপনাকে প্রমাণ করতে হবে যে অসৎ উদ্দেশ্যে এই ছবি বা ভিডিও শেয়ার করা হয়েছে- আদালতে এর স্বপক্ষে প্রমাণ হাজির করা খুবই কঠিন।”

“জারার ক্ষেত্রে যেমনটা ঘটেছিল অর্থাৎ তার ব্যক্তিগত মুহূর্তের ছবিগুলো যেভাবে স্কুলে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল, সেখানে শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করতে হবে যে তারা যদি এধরনের আচরণের শিকার হয়, তাহলে ওই ছবি তোলার জন্য তাকে দোষারোপ করা হবে না। তাদের জানতে হবে যে বিষয়টি স্কুল কর্তৃপক্ষ বা পুলিশকে জানালে তারা বিপদে পড়বে না,”বলেন কেট আইজ্যাক।

উদ্বেগ বাড়ছে

প্রতিহিংসা নিতে বা সম্মানহানির লক্ষ্যে যখন কারো ব্যক্তিগত মুহূর্তের ছবি সকলের দেখার জন্য ছড়িয়ে দেওয়া হয় যা রিভেঞ্জ পর্ন বা প্রতিশোধমূলক পর্ন বলে পরিচিত, তা একজন ভুক্তভোগীর জীবন সবদিক থেকে বিপর্যস্ত করে দিতে পারে।

যারা এধরনের ঘটনার শিকার হয়েছেন তারা বলেছেন এর লজ্জা, গ্লানি তাদের জীবন কীভাবে বিধ্বস্ত করে দিয়েছে। একজনকে অতি বিশ্বাস থেকে যখন এই ধরনের ছবি দেওয়া হয়, সে যখন সেসব ছবি প্রতিহিংসা নিতে সবার সামনে প্রকাশ করে দেয়, তখন মনে হয় পুরো পৃথিবী তার জন্য ভেঙে পড়েছে।

তারা বলেছে মানুষের চোখে চোখ তুলে তাকানোর ক্ষমতা তারা হারিয়ে ফেলে। আশপাশের প্রত্যেকটা মানুষকে দেখলে মনে হয় সেও বুঝি তার শরীরের সেই ছবিগুলো দেখেছে। এই সমস্যা বড়ধরনের মানসিক বিপর্যয় তৈরি করছে, এমনকি অনেককে আত্মহত্যার পথে ঠেলে দিচ্ছে বলে বলছে এই সমস্যা নিয়ে কাজ করছে এমন স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাগুলো।

রিভেঞ্জ পর্ন হেল্প লাইন নামে ব্রিটেনে কাজ করছে যে সহায়তাদানকারী সংস্থা তার পরিচালক সোফি মর্টিমার বিবিসি থ্রি-র এই অনুষ্ঠানে বলেছেন এই সমস্যা উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে।

জারা বা শ্লোর মত অনেকেই কিশোরী বয়সে এধরনের ছবি তুলে প্রেমিক বা ছেলে বন্ধুদের হাতে তুলে দিয়েছে বলে আইনি ঝামেলায় জড়িয়ে পড়ার ভয়েও এসব ক্ষেত্রে কিশোরীরা আইনের সাহায্য নিতে এগিয়ে আসতে ভয় পায়।

ঘটনার শিকার হবার পর গ্লানি ও মানসিক বিপর্যয়ের পাশাপাশি ব্যাপারটা জানাজানি হবার ভয়ও তাদের থাকে।

স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাগুলো বলছে বর্তমান ইন্টারনেটের যুগে যেখানে এধরনের ছবি ও ভিডিও দ্রুত ছড়িয়ে দেবার সহজ প্রযুক্তি তৈরি হয়েছে, সেখানে শিশুদের বড় হয়ে ওঠার সময় এই ঝুঁকি সম্পর্কে তাদের সচেতন করে তোলার ওপরেও জোর দেয়া প্রয়োজন।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
চেহারায় পরিবর্তন আনতে গিয়ে বিপর্যস্ত অস্ট্রেলীয় টিকটকারের জীবন
চেহারায় পরিবর্তন আনতে গিয়ে বিপর্যস্ত অস্ট্রেলীয় টিকটকারের জীবন
নিজের চুরি যাওয়া গাড়িই কিনলেন ২৩ লাখ টাকায়!
নিজের চুরি যাওয়া গাড়িই কিনলেন ২৩ লাখ টাকায়!
জরুরি ছুটি নিয়েও জিপিএস লোকেশন চেয়ে বসের ভর্ৎসনা, চাকরি ছাড়লেন তরুণী
জরুরি ছুটি নিয়েও জিপিএস লোকেশন চেয়ে বসের ভর্ৎসনা, চাকরি ছাড়লেন তরুণী
টাইটানিক থেকে বেঁচে ফেরা যাত্রীর ‘শেষ চিঠি’ রেকর্ড দামে বিক্রি
টাইটানিক থেকে বেঁচে ফেরা যাত্রীর ‘শেষ চিঠি’ রেকর্ড দামে বিক্রি
ভাগ্য যাচাই করতে গিয়ে ৩৮ কোটি টাকার লটারি জয়
ভাগ্য যাচাই করতে গিয়ে ৩৮ কোটি টাকার লটারি জয়
ডিম-দুধের পর ফুটবলে ম্যাচসেরার পুরস্কার ভেড়া
ডিম-দুধের পর ফুটবলে ম্যাচসেরার পুরস্কার ভেড়া
১০ বছর ধরে রান্না না করে বাইরের খাবারেই ভরসা নারীর
১০ বছর ধরে রান্না না করে বাইরের খাবারেই ভরসা নারীর
দুবাই থেকে স্বর্ণ এনে ধরা, জেল-হাজতে প্রেরণ
দুবাই থেকে স্বর্ণ এনে ধরা, জেল-হাজতে প্রেরণ
মাত্র ৩০০ পাউন্ডে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ কিনলেন ডুবুরি!
মাত্র ৩০০ পাউন্ডে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ কিনলেন ডুবুরি!
ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দিয়ে মিয়ানমারে গ্রেফতার জ্যোতিষী
ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দিয়ে মিয়ানমারে গ্রেফতার জ্যোতিষী
শুল্ক বিতর্কে বিপত্তি: বিমানবন্দরে ১২ ভরি সোনা ছুড়ে ফেললেন যাত্রী
শুল্ক বিতর্কে বিপত্তি: বিমানবন্দরে ১২ ভরি সোনা ছুড়ে ফেললেন যাত্রী
গোপন প্রেমের পর লুকিয়ে বিয়ে, অতঃপর রহস্যময় অন্তর্ধান রাজকন্যার
গোপন প্রেমের পর লুকিয়ে বিয়ে, অতঃপর রহস্যময় অন্তর্ধান রাজকন্যার
সর্বশেষ খবর
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে