শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪৩, শনিবার, ১৩ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

রিভেঞ্জ পর্ন কী, এটি কীভাবে বিধ্বস্ত করে দিচ্ছে একটি মেয়ের জীবন?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
রিভেঞ্জ পর্ন কী, এটি কীভাবে বিধ্বস্ত করে দিচ্ছে একটি মেয়ের জীবন?

“আমি চেয়েছিলাম সবার প্রিয় হতে, নিজেকে আরও জনপ্রিয় করে তুলতে চেয়েছিলাম।

“কিন্তু ফল হয়েছিল একেবারে উল্টো।”

এভাবেই জীবনের একটা কঠিন ও অন্ধকার সময়ের কথা বলেছেন ব্রিটেনের রিয়ালিটি টিভি তারকা জারা ম্যাকডারমট।

যখন তার বয়স ১৪, তখন স্কুলের একটি ছেলের পীড়াপীড়িতে জারা তাকে তার দেহের অন্তরঙ্গ কিছু ছবি পাঠাতে রাজি হয়।

স্কুল জীবনটা জারার জন্য মোটেও আনন্দের ছিল না। অন্যরা তাকে হেয় করত, সবসময় তার ওপর চড়াও হত। সে খুব নিঃসঙ্গ ছিল। তাই তার মনে হয়েছিল ওই ছেলেটি যদি তাকে পছন্দ করে, তাহলে স্কুলের সহপাঠীদের কাছে তার সামাজিক গ্রহণযোগ্যতা বাড়বে। সহপাঠীরা তাকে অন্য চোখে দেখবে।

কিন্তু ছেলেটি তার ওই অন্তরঙ্গ ছবিগুলো সারা স্কুলে ছড়িয়ে দিল এবং অবস্থার উন্নতি তো হলই না, বরং পরিস্থিতি আরও খারাপ হল।

“আমি কোনওরকম যুক্তি দিয়ে নিজেকে বোঝাতে পারছিলাম না কেন আমি সেটা করলাম,” ব্রিটেনের জনপ্রিয় রিয়ালিটি শো ‘লাভ আইল্যান্ড’ খ্যাত অনুষ্ঠানে বলছিলেন জারা ।

“আমার জীবনের একটা গুরুত্বপূর্ণ সময় তখন। আমি তখন নিজেকে কিছুটা প্রাপ্তবয়স্ক মনে করতে শুরু করেছি। নিজেকে জানছি।”

“খুবই অন্ধকার একটা সময় সেটা। আমি নিজেকে পুরো গুটিয়ে নিয়েছিলাম। ছবিগুলো সবার কাছে তখন ঘুরছে। মনে আছে আমি ভাল করে খেতাম না, ঘুমাতাম না। সবসময় বিপর্যস্ত আর অবসন্ন থাকতাম।

“একসময় আত্মহত্যা করার কথাও ভাবলাম। অবস্থা এতটাই খারাপ হয়েছিল। মনে হচ্ছিল ছবিগুলো দেখার পর সবাই আমাকে নিয়ে আরও ঠাট্টা মস্করা করবে, আমাকে হেনস্থা করবে, টিটকিরি দেবে। এই ভাবনা থেকে আমি বের হতে পারতাম না। আজও ওই ছবিগুলোর স্মৃতি আমাকে তাড়িয়ে বেড়ায়।”

কিন্তু এ ধরনের অন্তরঙ্গ ছবি একজনকে পুরো আস্থায় নিয়ে দেবার ঘটনা জারার জীবনে আবার ঘটে ২০১৮ সালে যখন তার বয়স ২১ এবং তিনি ‘লাভ আইল্যান্ড’ শো-তে অংশ নেন।

তার অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ছবিগুলো বেশ কিছু হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে শেয়ার করা হয়। তবে ওই টিভি শো’র কারণে তাদের যেহেতু তখন জনবিচ্ছিন্ন একটা আলাদা বাসায় রাখা হয়েছিল এবং যেখানে ফোন রাখার অনুমতি ছিল না, তাই জারা বিষয়টা তখন জানতেই পারেননি।

শো শেষ হবার পর অনুষ্ঠানের প্রচার বিষয়ক একজন কর্মকর্তা তার হোটেলে গিয়ে তাকে খবরটা দেন। তিনি জানান তার ছবি ক্ষিপ্রতার সাথে শেয়ার হচ্ছে এবং ততক্ষণে সংবাদমাধ্যমেও খবরটা ছাপা হয়ে গেছে।

“আমার মানসিক অবস্থা আমি বলে বোঝাতে পারব না,” অনুষ্ঠানে কান্নায় ভেঙে পড়ে জারা বলেন, “আমার মনে হয়েছিল আমার বাবা-মা’র কথা, তাদের লজ্জায় মাথা হেঁট হয়ে যাবার কথা। তারা কি আমাকে আর আগের মত নিতে পারবেন? লজ্জায় আমার মাথা কাটা যাচ্ছিল। আমি মরতে চেয়েছিলাম।”

জারা অভিযোগ করেন লাভ আইল্যান্ড টিভি শো-তে অংশ নেবার আগে একজন পুরুষের সাথে তার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক হয়েছিল, সেই এই ছবিগুলো শেয়ার করেছে।

জারার সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ বান্ধবী ওই পুরুষকে হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ করে যখন জানতে চান কেন তিনি একাজ করেছেন, ওই পুরুষ তার সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করেন।

ভুক্তভোগীদেরই দোষারোপ

জারা ম্যাকডারমট: রিভেঞ্জ পর্ন শিরোনামে বিবিসি থ্রি চ্যানেল, একটি তথ্যচিত্র প্রচার করেছে যাতে রিভেঞ্জ পর্ন বা প্রতিশোধমূলক পর্নছবির প্রভাব তুলে ধরা হয়েছে।

রিভেঞ্জ পর্ণ বলতে বোঝায়, যেখানে বিনা সম্মতিতে কারো অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ছবি ও ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়া হয় সবার দেখার জন্য- যার বেশিরভাগই ছড়ানো হয় অনলাইনে।

আর এসবের উদ্দেশ্য থাকে ভুক্তভোগীদের চরম দুর্দশার মধ্যে ফেলা, বিব্রত এবং হেনস্থা করা।

জারার একান্ত ব্যক্তিগত মুহূর্তের ছবি একবার নয়, দু’ দুবার এভাবে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দেওয়ায় তিনি স্বভাবতই ক্রুদ্ধ।

যারা এসব ছবি ছড়িয়েছে তার রাগ শুধু তাদের ওপরেই নয়, কিন্তু এরপরে তিনি যে পরিস্থিতির শিকার হয়েছেন তাতেও তিনি ক্ষুব্ধ।

তাকে সামাজিক মাধ্যমে, অনলাইনে ব্যাপক ট্রোলিংয়ের শিকার হতে হয়েছে। এসবের জন্য দোষারোপ করা হয়েছে তাকেই। তিনি বলেছেন তিনি যে ছবিগুলো কাউকে পাঠিয়েছেন, লোকে শুধু সেটা নিয়েই কথা বলেছে। কিন্তু তার সম্মতি না নিয়ে যে আরেকজন এসব ছবি শেয়ার করেছে, সেই মানসিকতা নিয়ে কেউ কথা বলেনি।

“সমস্যাটা হল লোকে অনলাইনে একটাই প্রশ্ন করে, ‘সে এরকম ছবি কেন তুলতে গেল?

“এমন মন্তব্যও এসেছে যে ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করার জন্য সে এরকম ছবি কেন তুলেছে বুঝতে পারছি না!”

জারা বলেছেন, “আমাকে যে কতটা অসম্মান করা হয়েছে, আমার আস্থার জায়গাটা যে আরেকজন ভেঙে চুরমার করে দিয়েছে, এখানে একজন যে আইন লংঘন করেছে, সেটাকে কেউ সামনে আনেনি।”

‘ইনস্টাগ্রামে আমার ব্যক্তিগত মুহূর্তের ছবি’

জারা একা নন। রিভেঞ্জ পর্নের ঘটনা বিশেষ করে ঘটছে বহু কিশোরী মেয়ের জীবনে এবং যাদের বয়স বিশ থেকে পঁচিশের মধ্যে তাদের ক্ষেত্রে। ব্রিটেনে যৌন নির্যাতন নিয়ে কাজ করে সেফলাইন নামে একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান এই তথ্য দিয়েছে।

শ্লো নামে এক নারী জানিয়েছেন, তিনি যখন কিশোরী তখন একদিন কাজ থেকে বাসে করে বাসায় ফেরার সময় তিনি স্ন্যাপচ্যাটে একটি মেসেজ পান। যে অ্যাকাউন্ট থেকে মেসেজ এসেছিল তাকে তিনি চিনতেন না।

মেসেজ খুলে তিনি স্তম্ভিত হয়ে যান। সেখানে পোস্ট করা তার একটি ব্যক্তিগত মুহূর্তের ছবি, সেই সঙ্গে হুমকি দেওয়া বার্তা যে ওইদিনই রাত আটটার মধ্যে সে যদি তার এ ধরনের আরও ছবি শেয়ার না করে, তাহলে অন্য আপত্তিকর ছবিগুলো “সব জায়গায় পোস্ট করা হবে”।

ওই অ্যাকাউন্ট থেকে এরপর তার আরও ব্যক্তিগত মুহূর্তের ছবি পাঠানো হতে থাকে, যেগুলো সে শুধুমাত্র তার প্রাক্তন প্রেমিককে দিয়েছিল।

কয়েক ঘণ্টা পর তার এক বান্ধবী তাকে ফোন করে, “শ্লো- তোমার ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে তুমি তোমার কীসব ছবি পোস্ট করছ?”

শ্লো বলেন, তার প্রাক্তন প্রেমিক তাকে মানসিকভাবে প্রচুর নির্যাতন করত। তার কাছে সম্ভবত শ্লো-র অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড ছিল, যা ব্যবহার করে সে শ্লোর ব্যক্তিগত ছবিগুলো শ্লো-র ইনস্টাগ্রাম আকাউন্টে তুলেছে।

“আমার প্রথম দুশ্চিন্তা ছিল আমার পরিবারের লোকজন যদি এসব দেখে? আমার বন্ধুরা যদি দেখে! এটা তো শেয়ার করা হবে, আমার কর্মস্থলের লোকেরা দেখবে, তারপর আমাকে চাকরি খোয়াতে হবে।”

“হাজার খানেক চিন্তা আমার মাথার মধ্যে,” শ্লো জানান, “সে রাতে বাসায় ফিরে আমি একা বসে ভাবছিলাম কী করব! ‘বেঁচে থাকার কোনও মানে হয় না!’ জীবনে কাউকে কি আর কোনও দিন বিশ্বাস করতে পারব?”

তিনি বলেছেন, তার জীবনের একটা কালো মুহূর্ত ছিল সেটা। মনে হয়েছিল তার জীবনের কোনও মূল্য নেই। নিজের ক্ষতি করার চেষ্টা করেছিলেন তিনি।

“কয়েক সপ্তাহ আমি বের হইনি, কাউকে মুখ দেখাইনি। এরপর এক বান্ধবী জোর করে আমাকে এক সন্ধ্যেয় বাইরে নিয়ে গেল। আমরা পানশালায় গিয়েছিলাম। সেখানে একদল অপরিচিত ছেলে এসে “আমার বুক” নিয়ে মস্করা শুরু করল, বলল তারা হোয়াটসঅ্যাপে আমার ব্যক্তিগত মুহূর্তের ছবি দেখেছে।

“আমি কখনও এমন ছোট হইনি, এমন ঘৃণ্য পরিস্থিতির মুখে পড়িনি।”

শ্লো চান এ ধরনের প্রতিশোধমূলক পর্ন ছবি ছড়ানো ভুক্তভোগীর জীবন কীভাবে বিপর্যস্ত করে দিতে পারে তা মানুষকে জানাতে।

ব্যক্তিগত মুহূর্তের ছবি শেয়ার অপরাধ

কারো ব্যক্তিগত মুহূর্তের ছবি বা ভিডিও আরেকজনের কাছে বিনা সম্মতিতে পাঠানো ব্রিটেনে অপরাধ। কিন্তু সেটা তখনই অপরাধ বলে গণ্য হবে যদি প্রমাণ করা যায় যে কাউকে বিব্রত বা বিপর্যস্ত করতে সেই ছবি অন্য কেউ পাঠিয়েছে।

এই আইন প্রণয়ন করা হয়েছিল ২০১৫ সালে এবং এর জন্য দু’ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ডের বিধান রয়েছে।

“কিন্তু এই আইনের প্রয়োগ খুবই কঠিন,” ব্যাখ্যা করেছেন নট ইওর পর্ন নামে একটি আন্দোলনকারী সংস্থার কেট আইজ্যাক। তারা এই আইনে বদল চাইছে। তারা বলছে: “বর্তমান আইনে আপনাকে প্রমাণ করতে হবে যে অসৎ উদ্দেশ্যে এই ছবি বা ভিডিও শেয়ার করা হয়েছে- আদালতে এর স্বপক্ষে প্রমাণ হাজির করা খুবই কঠিন।”

“জারার ক্ষেত্রে যেমনটা ঘটেছিল অর্থাৎ তার ব্যক্তিগত মুহূর্তের ছবিগুলো যেভাবে স্কুলে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল, সেখানে শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করতে হবে যে তারা যদি এধরনের আচরণের শিকার হয়, তাহলে ওই ছবি তোলার জন্য তাকে দোষারোপ করা হবে না। তাদের জানতে হবে যে বিষয়টি স্কুল কর্তৃপক্ষ বা পুলিশকে জানালে তারা বিপদে পড়বে না,”বলেন কেট আইজ্যাক।

উদ্বেগ বাড়ছে

প্রতিহিংসা নিতে বা সম্মানহানির লক্ষ্যে যখন কারো ব্যক্তিগত মুহূর্তের ছবি সকলের দেখার জন্য ছড়িয়ে দেওয়া হয় যা রিভেঞ্জ পর্ন বা প্রতিশোধমূলক পর্ন বলে পরিচিত, তা একজন ভুক্তভোগীর জীবন সবদিক থেকে বিপর্যস্ত করে দিতে পারে।

যারা এধরনের ঘটনার শিকার হয়েছেন তারা বলেছেন এর লজ্জা, গ্লানি তাদের জীবন কীভাবে বিধ্বস্ত করে দিয়েছে। একজনকে অতি বিশ্বাস থেকে যখন এই ধরনের ছবি দেওয়া হয়, সে যখন সেসব ছবি প্রতিহিংসা নিতে সবার সামনে প্রকাশ করে দেয়, তখন মনে হয় পুরো পৃথিবী তার জন্য ভেঙে পড়েছে।

তারা বলেছে মানুষের চোখে চোখ তুলে তাকানোর ক্ষমতা তারা হারিয়ে ফেলে। আশপাশের প্রত্যেকটা মানুষকে দেখলে মনে হয় সেও বুঝি তার শরীরের সেই ছবিগুলো দেখেছে। এই সমস্যা বড়ধরনের মানসিক বিপর্যয় তৈরি করছে, এমনকি অনেককে আত্মহত্যার পথে ঠেলে দিচ্ছে বলে বলছে এই সমস্যা নিয়ে কাজ করছে এমন স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাগুলো।

রিভেঞ্জ পর্ন হেল্প লাইন নামে ব্রিটেনে কাজ করছে যে সহায়তাদানকারী সংস্থা তার পরিচালক সোফি মর্টিমার বিবিসি থ্রি-র এই অনুষ্ঠানে বলেছেন এই সমস্যা উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে।

জারা বা শ্লোর মত অনেকেই কিশোরী বয়সে এধরনের ছবি তুলে প্রেমিক বা ছেলে বন্ধুদের হাতে তুলে দিয়েছে বলে আইনি ঝামেলায় জড়িয়ে পড়ার ভয়েও এসব ক্ষেত্রে কিশোরীরা আইনের সাহায্য নিতে এগিয়ে আসতে ভয় পায়।

ঘটনার শিকার হবার পর গ্লানি ও মানসিক বিপর্যয়ের পাশাপাশি ব্যাপারটা জানাজানি হবার ভয়ও তাদের থাকে।

স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাগুলো বলছে বর্তমান ইন্টারনেটের যুগে যেখানে এধরনের ছবি ও ভিডিও দ্রুত ছড়িয়ে দেবার সহজ প্রযুক্তি তৈরি হয়েছে, সেখানে শিশুদের বড় হয়ে ওঠার সময় এই ঝুঁকি সম্পর্কে তাদের সচেতন করে তোলার ওপরেও জোর দেয়া প্রয়োজন।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাগৈতিহাসিক মহাসাগরের জীবনের রহস্য জানাবে এই তিমির জীবাশ্ম
প্রাগৈতিহাসিক মহাসাগরের জীবনের রহস্য জানাবে এই তিমির জীবাশ্ম
পরীক্ষায় ফেল, তারপর ২৬ বছরের ঘরবন্দি জীবন: আলজেরিয়ার নাদিয়ার গল্প
পরীক্ষায় ফেল, তারপর ২৬ বছরের ঘরবন্দি জীবন: আলজেরিয়ার নাদিয়ার গল্প
পারিবারিক দ্বন্দ্বে ১২ বছর ধরে মর্গেই পড়ে আছে ব্রিটিশ ধনকুবেরের মরদেহ
পারিবারিক দ্বন্দ্বে ১২ বছর ধরে মর্গেই পড়ে আছে ব্রিটিশ ধনকুবেরের মরদেহ
তরুণীর প্রেমে প্রত্যাখ্যাত হয়ে স্বামীকে আইইডি বোমাসহ স্পিকার বক্স উপহার তরুণের
তরুণীর প্রেমে প্রত্যাখ্যাত হয়ে স্বামীকে আইইডি বোমাসহ স্পিকার বক্স উপহার তরুণের
ইউরোপে ঘুরতে গিয়ে নিয়ম ভাঙলেই গুণতে হবে জরিমানা
ইউরোপে ঘুরতে গিয়ে নিয়ম ভাঙলেই গুণতে হবে জরিমানা
নবায়নযোগ্য শক্তির নতুন দিগন্ত খুলল জাপানের ফুকুওকায়
নবায়নযোগ্য শক্তির নতুন দিগন্ত খুলল জাপানের ফুকুওকায়
ফেসবুক বার্তায় ফিরল ১১ বছর আগের হারানো মানিব্যাগ
ফেসবুক বার্তায় ফিরল ১১ বছর আগের হারানো মানিব্যাগ
অনলাইন বাজার থেকে কিনলেন ডাইনোসরের দাঁত
অনলাইন বাজার থেকে কিনলেন ডাইনোসরের দাঁত
শিশুদের খেলাধুলার মাঠ খুঁড়তেই মিলল ১৭৭টি যুদ্ধকালীন বোমা
শিশুদের খেলাধুলার মাঠ খুঁড়তেই মিলল ১৭৭টি যুদ্ধকালীন বোমা
পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী বাঁধ নির্মাণে ৭৪ বছর ধরে লড়াই করেছেন চীনা বিজ্ঞানীরা
পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী বাঁধ নির্মাণে ৭৪ বছর ধরে লড়াই করেছেন চীনা বিজ্ঞানীরা
জেনেভায় প্লাস্টিক দূষণ রোধে বৈশ্বিক চুক্তি অনিশ্চিত
জেনেভায় প্লাস্টিক দূষণ রোধে বৈশ্বিক চুক্তি অনিশ্চিত
ধ্বংসস্তূপের মধ্যে গড়ে উঠেছিল নতুন বসতি: পম্পেই খননে নতুন তথ্য
ধ্বংসস্তূপের মধ্যে গড়ে উঠেছিল নতুন বসতি: পম্পেই খননে নতুন তথ্য
সর্বশেষ খবর
উপকরণ আমদানিতে ধস, উৎপাদন ব্যাহত
উপকরণ আমদানিতে ধস, উৎপাদন ব্যাহত

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ বাছাই: আর্জেন্টিনার শেষ দুই ম্যাচের প্রাথমিক স্কোয়াডে আছেন যারা
বিশ্বকাপ বাছাই: আর্জেন্টিনার শেষ দুই ম্যাচের প্রাথমিক স্কোয়াডে আছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার
এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হবে গলওয়ান উপত্যকা!
পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হবে গলওয়ান উপত্যকা!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় ট্রলার ডুবি, জেলেদের প্রচেষ্টায় উদ্ধার ১০ জন
মেঘনায় ট্রলার ডুবি, জেলেদের প্রচেষ্টায় উদ্ধার ১০ জন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট
মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরও ছাড় দেবে বিএনপি
আরও ছাড় দেবে বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়াবেটিস নিরাময়ে নতুন দিগন্ত
ডায়াবেটিস নিরাময়ে নতুন দিগন্ত

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আমিরাতে খালেদা জিয়ার ৮১ তম জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
আমিরাতে খালেদা জিয়ার ৮১ তম জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শান্তি আনতে যুদ্ধবিরতি অপরিহার্য নয়: ট্রাম্প
শান্তি আনতে যুদ্ধবিরতি অপরিহার্য নয়: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সাথে বৈঠক, হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি
ট্রাম্পের সাথে বৈঠক, হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাগৈতিহাসিক মহাসাগরের জীবনের রহস্য জানাবে এই তিমির জীবাশ্ম
প্রাগৈতিহাসিক মহাসাগরের জীবনের রহস্য জানাবে এই তিমির জীবাশ্ম

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজাকে অনাহারে রেখে দক্ষিণ সুদানে ত্রাণ পাঠাচ্ছে ইসরায়েল!
গাজাকে অনাহারে রেখে দক্ষিণ সুদানে ত্রাণ পাঠাচ্ছে ইসরায়েল!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ের আয়োজন করছেন রোনালদো-জর্জিনা?
ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ের আয়োজন করছেন রোনালদো-জর্জিনা?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় স্কুল চলাকালীন সহকারী শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ
গাইবান্ধায় স্কুল চলাকালীন সহকারী শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ববি শিক্ষার্থীরা
৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ববি শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর
চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়
এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল
কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক
সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে
বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস
সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান
২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল
ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার
এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ
জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা
রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা

৫ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আশুগঞ্জে ৫ বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
আশুগঞ্জে ৫ বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম
সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের
এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন
কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার
যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী
প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু
হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’
‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও
আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’
সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লিভ টুগেদারের বিরুদ্ধে আবারও সোচ্চার কঙ্গনা
লিভ টুগেদারের বিরুদ্ধে আবারও সোচ্চার কঙ্গনা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

মনোনয়নপত্র নিল বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন
মনোনয়নপত্র নিল বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি
মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ব্যাংককে পূর্ণাঙ্গ স্বায়ত্তশাসনের উদ্যোগ
বাংলাদেশ ব্যাংককে পূর্ণাঙ্গ স্বায়ত্তশাসনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

নিগার বাহিনীর প্রস্তুতি নিয়ে প্রশ্ন
নিগার বাহিনীর প্রস্তুতি নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে
বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সাত মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক
বিএনপির সাত মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক

নগর জীবন

শুল্ক থেকেও বড় আতঙ্ক এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন
শুল্ক থেকেও বড় আতঙ্ক এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে তিন প্রার্থী মাঠে, তৎপর অন্যরাও
বিএনপি থেকে তিন প্রার্থী মাঠে, তৎপর অন্যরাও

নগর জীবন

নৌকাবাইচে মানুষের ঢল
নৌকাবাইচে মানুষের ঢল

পেছনের পৃষ্ঠা

দর্শক মন ছুঁয়েছে ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক উইশ কার্ড
দর্শক মন ছুঁয়েছে ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক উইশ কার্ড

শোবিজ

গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত
গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত

প্রথম পৃষ্ঠা

১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত
১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি
শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

থাকা না থাকার কথকতা
থাকা না থাকার কথকতা

সম্পাদকীয়

ঢাকার বাইরে এখনো মব জাস্টিস চলছে
ঢাকার বাইরে এখনো মব জাস্টিস চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়
আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়

প্রথম পৃষ্ঠা

সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে
মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে
চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে

দেশগ্রাম

মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান

সম্পাদকীয়

সাবেক চেয়ারম্যানসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক চেয়ারম্যানসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি জেনেছে আইআরআই
নির্বাচনি প্রস্তুতি জেনেছে আইআরআই

প্রথম পৃষ্ঠা

অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

দেশগ্রাম

বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে
বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ে বিসংবাদ
ব্যবসায়ে বিসংবাদ

সম্পাদকীয়

অবস্থান কর্মসূচি বিসিএস নন-ক্যাডারে চাকরিপ্রার্থীদের
অবস্থান কর্মসূচি বিসিএস নন-ক্যাডারে চাকরিপ্রার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা