শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪৩, শনিবার, ১৩ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

রিভেঞ্জ পর্ন কী, এটি কীভাবে বিধ্বস্ত করে দিচ্ছে একটি মেয়ের জীবন?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
রিভেঞ্জ পর্ন কী, এটি কীভাবে বিধ্বস্ত করে দিচ্ছে একটি মেয়ের জীবন?

“আমি চেয়েছিলাম সবার প্রিয় হতে, নিজেকে আরও জনপ্রিয় করে তুলতে চেয়েছিলাম।

“কিন্তু ফল হয়েছিল একেবারে উল্টো।”

এভাবেই জীবনের একটা কঠিন ও অন্ধকার সময়ের কথা বলেছেন ব্রিটেনের রিয়ালিটি টিভি তারকা জারা ম্যাকডারমট।

যখন তার বয়স ১৪, তখন স্কুলের একটি ছেলের পীড়াপীড়িতে জারা তাকে তার দেহের অন্তরঙ্গ কিছু ছবি পাঠাতে রাজি হয়।

স্কুল জীবনটা জারার জন্য মোটেও আনন্দের ছিল না। অন্যরা তাকে হেয় করত, সবসময় তার ওপর চড়াও হত। সে খুব নিঃসঙ্গ ছিল। তাই তার মনে হয়েছিল ওই ছেলেটি যদি তাকে পছন্দ করে, তাহলে স্কুলের সহপাঠীদের কাছে তার সামাজিক গ্রহণযোগ্যতা বাড়বে। সহপাঠীরা তাকে অন্য চোখে দেখবে।

কিন্তু ছেলেটি তার ওই অন্তরঙ্গ ছবিগুলো সারা স্কুলে ছড়িয়ে দিল এবং অবস্থার উন্নতি তো হলই না, বরং পরিস্থিতি আরও খারাপ হল।

“আমি কোনওরকম যুক্তি দিয়ে নিজেকে বোঝাতে পারছিলাম না কেন আমি সেটা করলাম,” ব্রিটেনের জনপ্রিয় রিয়ালিটি শো ‘লাভ আইল্যান্ড’ খ্যাত অনুষ্ঠানে বলছিলেন জারা ।

“আমার জীবনের একটা গুরুত্বপূর্ণ সময় তখন। আমি তখন নিজেকে কিছুটা প্রাপ্তবয়স্ক মনে করতে শুরু করেছি। নিজেকে জানছি।”

“খুবই অন্ধকার একটা সময় সেটা। আমি নিজেকে পুরো গুটিয়ে নিয়েছিলাম। ছবিগুলো সবার কাছে তখন ঘুরছে। মনে আছে আমি ভাল করে খেতাম না, ঘুমাতাম না। সবসময় বিপর্যস্ত আর অবসন্ন থাকতাম।

“একসময় আত্মহত্যা করার কথাও ভাবলাম। অবস্থা এতটাই খারাপ হয়েছিল। মনে হচ্ছিল ছবিগুলো দেখার পর সবাই আমাকে নিয়ে আরও ঠাট্টা মস্করা করবে, আমাকে হেনস্থা করবে, টিটকিরি দেবে। এই ভাবনা থেকে আমি বের হতে পারতাম না। আজও ওই ছবিগুলোর স্মৃতি আমাকে তাড়িয়ে বেড়ায়।”

কিন্তু এ ধরনের অন্তরঙ্গ ছবি একজনকে পুরো আস্থায় নিয়ে দেবার ঘটনা জারার জীবনে আবার ঘটে ২০১৮ সালে যখন তার বয়স ২১ এবং তিনি ‘লাভ আইল্যান্ড’ শো-তে অংশ নেন।

তার অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ছবিগুলো বেশ কিছু হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে শেয়ার করা হয়। তবে ওই টিভি শো’র কারণে তাদের যেহেতু তখন জনবিচ্ছিন্ন একটা আলাদা বাসায় রাখা হয়েছিল এবং যেখানে ফোন রাখার অনুমতি ছিল না, তাই জারা বিষয়টা তখন জানতেই পারেননি।

শো শেষ হবার পর অনুষ্ঠানের প্রচার বিষয়ক একজন কর্মকর্তা তার হোটেলে গিয়ে তাকে খবরটা দেন। তিনি জানান তার ছবি ক্ষিপ্রতার সাথে শেয়ার হচ্ছে এবং ততক্ষণে সংবাদমাধ্যমেও খবরটা ছাপা হয়ে গেছে।

“আমার মানসিক অবস্থা আমি বলে বোঝাতে পারব না,” অনুষ্ঠানে কান্নায় ভেঙে পড়ে জারা বলেন, “আমার মনে হয়েছিল আমার বাবা-মা’র কথা, তাদের লজ্জায় মাথা হেঁট হয়ে যাবার কথা। তারা কি আমাকে আর আগের মত নিতে পারবেন? লজ্জায় আমার মাথা কাটা যাচ্ছিল। আমি মরতে চেয়েছিলাম।”

জারা অভিযোগ করেন লাভ আইল্যান্ড টিভি শো-তে অংশ নেবার আগে একজন পুরুষের সাথে তার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক হয়েছিল, সেই এই ছবিগুলো শেয়ার করেছে।

জারার সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ বান্ধবী ওই পুরুষকে হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ করে যখন জানতে চান কেন তিনি একাজ করেছেন, ওই পুরুষ তার সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করেন।

ভুক্তভোগীদেরই দোষারোপ

জারা ম্যাকডারমট: রিভেঞ্জ পর্ন শিরোনামে বিবিসি থ্রি চ্যানেল, একটি তথ্যচিত্র প্রচার করেছে যাতে রিভেঞ্জ পর্ন বা প্রতিশোধমূলক পর্নছবির প্রভাব তুলে ধরা হয়েছে।

রিভেঞ্জ পর্ণ বলতে বোঝায়, যেখানে বিনা সম্মতিতে কারো অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ছবি ও ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়া হয় সবার দেখার জন্য- যার বেশিরভাগই ছড়ানো হয় অনলাইনে।

আর এসবের উদ্দেশ্য থাকে ভুক্তভোগীদের চরম দুর্দশার মধ্যে ফেলা, বিব্রত এবং হেনস্থা করা।

জারার একান্ত ব্যক্তিগত মুহূর্তের ছবি একবার নয়, দু’ দুবার এভাবে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দেওয়ায় তিনি স্বভাবতই ক্রুদ্ধ।

যারা এসব ছবি ছড়িয়েছে তার রাগ শুধু তাদের ওপরেই নয়, কিন্তু এরপরে তিনি যে পরিস্থিতির শিকার হয়েছেন তাতেও তিনি ক্ষুব্ধ।

তাকে সামাজিক মাধ্যমে, অনলাইনে ব্যাপক ট্রোলিংয়ের শিকার হতে হয়েছে। এসবের জন্য দোষারোপ করা হয়েছে তাকেই। তিনি বলেছেন তিনি যে ছবিগুলো কাউকে পাঠিয়েছেন, লোকে শুধু সেটা নিয়েই কথা বলেছে। কিন্তু তার সম্মতি না নিয়ে যে আরেকজন এসব ছবি শেয়ার করেছে, সেই মানসিকতা নিয়ে কেউ কথা বলেনি।

“সমস্যাটা হল লোকে অনলাইনে একটাই প্রশ্ন করে, ‘সে এরকম ছবি কেন তুলতে গেল?

“এমন মন্তব্যও এসেছে যে ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করার জন্য সে এরকম ছবি কেন তুলেছে বুঝতে পারছি না!”

জারা বলেছেন, “আমাকে যে কতটা অসম্মান করা হয়েছে, আমার আস্থার জায়গাটা যে আরেকজন ভেঙে চুরমার করে দিয়েছে, এখানে একজন যে আইন লংঘন করেছে, সেটাকে কেউ সামনে আনেনি।”

‘ইনস্টাগ্রামে আমার ব্যক্তিগত মুহূর্তের ছবি’

জারা একা নন। রিভেঞ্জ পর্নের ঘটনা বিশেষ করে ঘটছে বহু কিশোরী মেয়ের জীবনে এবং যাদের বয়স বিশ থেকে পঁচিশের মধ্যে তাদের ক্ষেত্রে। ব্রিটেনে যৌন নির্যাতন নিয়ে কাজ করে সেফলাইন নামে একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান এই তথ্য দিয়েছে।

শ্লো নামে এক নারী জানিয়েছেন, তিনি যখন কিশোরী তখন একদিন কাজ থেকে বাসে করে বাসায় ফেরার সময় তিনি স্ন্যাপচ্যাটে একটি মেসেজ পান। যে অ্যাকাউন্ট থেকে মেসেজ এসেছিল তাকে তিনি চিনতেন না।

মেসেজ খুলে তিনি স্তম্ভিত হয়ে যান। সেখানে পোস্ট করা তার একটি ব্যক্তিগত মুহূর্তের ছবি, সেই সঙ্গে হুমকি দেওয়া বার্তা যে ওইদিনই রাত আটটার মধ্যে সে যদি তার এ ধরনের আরও ছবি শেয়ার না করে, তাহলে অন্য আপত্তিকর ছবিগুলো “সব জায়গায় পোস্ট করা হবে”।

ওই অ্যাকাউন্ট থেকে এরপর তার আরও ব্যক্তিগত মুহূর্তের ছবি পাঠানো হতে থাকে, যেগুলো সে শুধুমাত্র তার প্রাক্তন প্রেমিককে দিয়েছিল।

কয়েক ঘণ্টা পর তার এক বান্ধবী তাকে ফোন করে, “শ্লো- তোমার ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে তুমি তোমার কীসব ছবি পোস্ট করছ?”

শ্লো বলেন, তার প্রাক্তন প্রেমিক তাকে মানসিকভাবে প্রচুর নির্যাতন করত। তার কাছে সম্ভবত শ্লো-র অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড ছিল, যা ব্যবহার করে সে শ্লোর ব্যক্তিগত ছবিগুলো শ্লো-র ইনস্টাগ্রাম আকাউন্টে তুলেছে।

“আমার প্রথম দুশ্চিন্তা ছিল আমার পরিবারের লোকজন যদি এসব দেখে? আমার বন্ধুরা যদি দেখে! এটা তো শেয়ার করা হবে, আমার কর্মস্থলের লোকেরা দেখবে, তারপর আমাকে চাকরি খোয়াতে হবে।”

“হাজার খানেক চিন্তা আমার মাথার মধ্যে,” শ্লো জানান, “সে রাতে বাসায় ফিরে আমি একা বসে ভাবছিলাম কী করব! ‘বেঁচে থাকার কোনও মানে হয় না!’ জীবনে কাউকে কি আর কোনও দিন বিশ্বাস করতে পারব?”

তিনি বলেছেন, তার জীবনের একটা কালো মুহূর্ত ছিল সেটা। মনে হয়েছিল তার জীবনের কোনও মূল্য নেই। নিজের ক্ষতি করার চেষ্টা করেছিলেন তিনি।

“কয়েক সপ্তাহ আমি বের হইনি, কাউকে মুখ দেখাইনি। এরপর এক বান্ধবী জোর করে আমাকে এক সন্ধ্যেয় বাইরে নিয়ে গেল। আমরা পানশালায় গিয়েছিলাম। সেখানে একদল অপরিচিত ছেলে এসে “আমার বুক” নিয়ে মস্করা শুরু করল, বলল তারা হোয়াটসঅ্যাপে আমার ব্যক্তিগত মুহূর্তের ছবি দেখেছে।

“আমি কখনও এমন ছোট হইনি, এমন ঘৃণ্য পরিস্থিতির মুখে পড়িনি।”

শ্লো চান এ ধরনের প্রতিশোধমূলক পর্ন ছবি ছড়ানো ভুক্তভোগীর জীবন কীভাবে বিপর্যস্ত করে দিতে পারে তা মানুষকে জানাতে।

ব্যক্তিগত মুহূর্তের ছবি শেয়ার অপরাধ

কারো ব্যক্তিগত মুহূর্তের ছবি বা ভিডিও আরেকজনের কাছে বিনা সম্মতিতে পাঠানো ব্রিটেনে অপরাধ। কিন্তু সেটা তখনই অপরাধ বলে গণ্য হবে যদি প্রমাণ করা যায় যে কাউকে বিব্রত বা বিপর্যস্ত করতে সেই ছবি অন্য কেউ পাঠিয়েছে।

এই আইন প্রণয়ন করা হয়েছিল ২০১৫ সালে এবং এর জন্য দু’ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ডের বিধান রয়েছে।

“কিন্তু এই আইনের প্রয়োগ খুবই কঠিন,” ব্যাখ্যা করেছেন নট ইওর পর্ন নামে একটি আন্দোলনকারী সংস্থার কেট আইজ্যাক। তারা এই আইনে বদল চাইছে। তারা বলছে: “বর্তমান আইনে আপনাকে প্রমাণ করতে হবে যে অসৎ উদ্দেশ্যে এই ছবি বা ভিডিও শেয়ার করা হয়েছে- আদালতে এর স্বপক্ষে প্রমাণ হাজির করা খুবই কঠিন।”

“জারার ক্ষেত্রে যেমনটা ঘটেছিল অর্থাৎ তার ব্যক্তিগত মুহূর্তের ছবিগুলো যেভাবে স্কুলে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল, সেখানে শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করতে হবে যে তারা যদি এধরনের আচরণের শিকার হয়, তাহলে ওই ছবি তোলার জন্য তাকে দোষারোপ করা হবে না। তাদের জানতে হবে যে বিষয়টি স্কুল কর্তৃপক্ষ বা পুলিশকে জানালে তারা বিপদে পড়বে না,”বলেন কেট আইজ্যাক।

উদ্বেগ বাড়ছে

প্রতিহিংসা নিতে বা সম্মানহানির লক্ষ্যে যখন কারো ব্যক্তিগত মুহূর্তের ছবি সকলের দেখার জন্য ছড়িয়ে দেওয়া হয় যা রিভেঞ্জ পর্ন বা প্রতিশোধমূলক পর্ন বলে পরিচিত, তা একজন ভুক্তভোগীর জীবন সবদিক থেকে বিপর্যস্ত করে দিতে পারে।

যারা এধরনের ঘটনার শিকার হয়েছেন তারা বলেছেন এর লজ্জা, গ্লানি তাদের জীবন কীভাবে বিধ্বস্ত করে দিয়েছে। একজনকে অতি বিশ্বাস থেকে যখন এই ধরনের ছবি দেওয়া হয়, সে যখন সেসব ছবি প্রতিহিংসা নিতে সবার সামনে প্রকাশ করে দেয়, তখন মনে হয় পুরো পৃথিবী তার জন্য ভেঙে পড়েছে।

তারা বলেছে মানুষের চোখে চোখ তুলে তাকানোর ক্ষমতা তারা হারিয়ে ফেলে। আশপাশের প্রত্যেকটা মানুষকে দেখলে মনে হয় সেও বুঝি তার শরীরের সেই ছবিগুলো দেখেছে। এই সমস্যা বড়ধরনের মানসিক বিপর্যয় তৈরি করছে, এমনকি অনেককে আত্মহত্যার পথে ঠেলে দিচ্ছে বলে বলছে এই সমস্যা নিয়ে কাজ করছে এমন স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাগুলো।

রিভেঞ্জ পর্ন হেল্প লাইন নামে ব্রিটেনে কাজ করছে যে সহায়তাদানকারী সংস্থা তার পরিচালক সোফি মর্টিমার বিবিসি থ্রি-র এই অনুষ্ঠানে বলেছেন এই সমস্যা উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে।

জারা বা শ্লোর মত অনেকেই কিশোরী বয়সে এধরনের ছবি তুলে প্রেমিক বা ছেলে বন্ধুদের হাতে তুলে দিয়েছে বলে আইনি ঝামেলায় জড়িয়ে পড়ার ভয়েও এসব ক্ষেত্রে কিশোরীরা আইনের সাহায্য নিতে এগিয়ে আসতে ভয় পায়।

ঘটনার শিকার হবার পর গ্লানি ও মানসিক বিপর্যয়ের পাশাপাশি ব্যাপারটা জানাজানি হবার ভয়ও তাদের থাকে।

স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাগুলো বলছে বর্তমান ইন্টারনেটের যুগে যেখানে এধরনের ছবি ও ভিডিও দ্রুত ছড়িয়ে দেবার সহজ প্রযুক্তি তৈরি হয়েছে, সেখানে শিশুদের বড় হয়ে ওঠার সময় এই ঝুঁকি সম্পর্কে তাদের সচেতন করে তোলার ওপরেও জোর দেয়া প্রয়োজন।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
সূর্যের ভেতরও বৃষ্টি হয়!
সূর্যের ভেতরও বৃষ্টি হয়!
‘নিরামিষ খাবার না পেয়ে’ মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, বিমান সংস্থার বিরুদ্ধে মামলা
‘নিরামিষ খাবার না পেয়ে’ মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, বিমান সংস্থার বিরুদ্ধে মামলা
জাপানে সুপারমার্কেটে ভাল্লুকের আক্রণ, আহত ২
জাপানে সুপারমার্কেটে ভাল্লুকের আক্রণ, আহত ২
বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা
বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা
স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন
স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন
ক্যামেরার সামনেই পা ফসকে পড়ে গেলেন পর্বত আরোহী, নির্মম মৃত্যুতে হতবাক নেট দুনিয়া
ক্যামেরার সামনেই পা ফসকে পড়ে গেলেন পর্বত আরোহী, নির্মম মৃত্যুতে হতবাক নেট দুনিয়া
আতশবাজির আগুনে আলোকিত রাত পরিণত হলো দুঃস্বপ্নে
আতশবাজির আগুনে আলোকিত রাত পরিণত হলো দুঃস্বপ্নে
১৭১৫ সালের ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল কোটি কোটি টাকার ধনভান্ডার
১৭১৫ সালের ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল কোটি কোটি টাকার ধনভান্ডার
যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস
যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস
এল ক্যাপিটান জয় করতে গিয়ে প্রাণ গেল তরুণ পর্বতারোহীর
এল ক্যাপিটান জয় করতে গিয়ে প্রাণ গেল তরুণ পর্বতারোহীর
ইঁদুরমুক্ত হয়ে আগের রূপে ফিরল প্রশান্ত মহাসাগরের দুটি দ্বীপ
ইঁদুরমুক্ত হয়ে আগের রূপে ফিরল প্রশান্ত মহাসাগরের দুটি দ্বীপ
অক্টোবরে আকাশে একের পর এক দেখা মিলবে মহাজাগতিক দৃশ্য
অক্টোবরে আকাশে একের পর এক দেখা মিলবে মহাজাগতিক দৃশ্য
সর্বশেষ খবর
কুষ্টিয়ায় হাসপাতালের পুকুরে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
কুষ্টিয়ায় হাসপাতালের পুকুরে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনে হাজারো কর্মী ছাঁটাই শুরু
ট্রাম্প প্রশাসনে হাজারো কর্মী ছাঁটাই শুরু

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প প্রশাসনে হাজারো কর্মী ছাঁটাই শুরু
ট্রাম্প প্রশাসনে হাজারো কর্মী ছাঁটাই শুরু

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বজ্রবৃষ্টির আভাস, জানাল আবহাওয়া অফিস
রাজধানীতে বজ্রবৃষ্টির আভাস, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের টেনেসিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিখোঁজ ১৮, সবার নিহতের শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রের টেনেসিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিখোঁজ ১৮, সবার নিহতের শঙ্কা

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিজ বাঁচানোর লড়াইয়ে সন্ধ্যায় মাঠে নামছে বাংলাদেশ
সিরিজ বাঁচানোর লড়াইয়ে সন্ধ্যায় মাঠে নামছে বাংলাদেশ

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১০ দিনে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৬ হাজার, মৃত্যু ২৬ জনের
গত ১০ দিনে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৬ হাজার, মৃত্যু ২৬ জনের

৫৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বায়ুদূষণে শীর্ষে লাহোর, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণে শীর্ষে লাহোর, ঢাকার অবস্থান কত?

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মেক্সিকোতে এক সপ্তাহ ধরে ভারী বৃষ্টি, ২৭ জনের মৃত্যু
মেক্সিকোতে এক সপ্তাহ ধরে ভারী বৃষ্টি, ২৭ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস আজ
আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হকি বিশ্বকাপ দলে ডাক পেলেন ঢাবি ছাত্রদল নেতা
হকি বিশ্বকাপ দলে ডাক পেলেন ঢাবি ছাত্রদল নেতা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস
সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘৮ ঘণ্টার বেশি কাজ নয়’— সিদ্ধান্তে অটল দীপিকা
‘৮ ঘণ্টার বেশি কাজ নয়’— সিদ্ধান্তে অটল দীপিকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি
নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ায় ছোট বিমান বিধ্বস্তে নিহত ৩
অস্ট্রেলিয়ায় ছোট বিমান বিধ্বস্তে নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আবারও লেকর্নুকে নিয়োগ দিলেন মাক্রোঁ
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আবারও লেকর্নুকে নিয়োগ দিলেন মাক্রোঁ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের
নতুন কর্মসূচি ঘোষণা সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্পে ৭ জন নিহত
ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্পে ৭ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১০
শিবচরে এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মান ঝড়ে উড়ে গেল লুক্সেমবার্গ
জার্মান ঝড়ে উড়ে গেল লুক্সেমবার্গ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিষপানে মা-ছেলের মৃত্যু
বিষপানে মা-ছেলের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা
ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজারবাইজানকে উড়িয়ে দিয়ে বিশ্বকাপে এক পা ফ্রান্সের
আজারবাইজানকে উড়িয়ে দিয়ে বিশ্বকাপে এক পা ফ্রান্সের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় বাসের ধাক্কায় ভ্যানযাত্রী নিহত, আহত ২
গাইবান্ধায় বাসের ধাক্কায় ভ্যানযাত্রী নিহত, আহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান: কুতুবদিয়ায় ১১ ফিশিং বোট জব্দ
মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান: কুতুবদিয়ায় ১১ ফিশিং বোট জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে সুনামির ১৪ বছর পর দেহাবশেষের পরিচয় শনাক্ত
জাপানে সুনামির ১৪ বছর পর দেহাবশেষের পরিচয় শনাক্ত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ‘সব সীমা’ তুলে নিয়েছেন খামেনি?
সত্যিই কি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ‘সব সীমা’ তুলে নিয়েছেন খামেনি?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা
শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ
কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ
নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ
বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর
জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা
ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি
২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি

১৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!
ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি
কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের
নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত
আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি
গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা
এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ
‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল
হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবু ও সুখী জাতের পেঁপে চাষে বাজিমাত
বাবু ও সুখী জাতের পেঁপে চাষে বাজিমাত

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হাতিরঝিলে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৯
হাতিরঝিলে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৯

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির

প্রথম পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি
চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী
শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ
ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ
সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ

নগর জীবন

সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে
সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড
মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক
ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক

খবর

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা

প্রথম পৃষ্ঠা

মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য
মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ

সম্পাদকীয়

শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২
শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

হলো না শরৎ উৎসব
হলো না শরৎ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে
কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না
কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার
আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে
সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা
ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

উপশম সেবায় আমরা কোথায়
উপশম সেবায় আমরা কোথায়

সম্পাদকীয়

ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর
স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর

দেশগ্রাম

ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত
ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিশংসন ভোটে ক্ষমতা হারালেন পেরুর প্রেসিডেন্ট
অভিশংসন ভোটে ক্ষমতা হারালেন পেরুর প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের
ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ
রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা