শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৪৯, বুধবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

গ্রাহকদের সামান্য অর্থ চুরি করে কোটিপতি বনে যান ব্যাংক কর্মী, অতঃপর…

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
গ্রাহকদের সামান্য অর্থ চুরি করে কোটিপতি বনে যান ব্যাংক কর্মী, অতঃপর…

চাকরি করতেন ব্যাংকে। কিন্তু সামান্য এই চাকরি করে মোটেই পোষাচ্ছিল না উচ্চাকাঙ্ক্ষী আমান শাহ আহমেদের। চোখের সামনে এত রিংগিত (মালয়েশিয়া মুদ্রা)। কিন্তু সে রিংগিত ছোঁয়া যাবে না! কেন যাবে না? নিজেকে প্রশ্ন করে সুদর্শন ওই ব্যাংক কর্মী শুরু করেন ‘সামান্য’ চুরি।

কথায় আছে- চুরি করা মহাবিদ্যা। সেই বিদ্যা ভালই রপ্ত করেছিলেন আমান। যে ব্যাংকে চাকরি করতেন, সেটির গ্রাহকদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে রিংগিত সরাতে শুরু করেন তিনি। তার এই চুরির ঘটনা যখন প্রকাশ্যে আসে, তখন মালয়েশিয়াজুড়ে হইচই শুরু হয়। ‘এক শতাংশের চোর’ বলে পরিচিত হয়ে ওঠেন আমান শাহ।

একসঙ্গে মোটা অংকের রিংগিত নয়। আমানের লক্ষ্য ছিল অনেকের থেকে অল্প অল্প করে রিংগিত নিয়ে বড়লোক হওয়ার। তাই গ্রাহকদের ব্যাংকের কার্ড ব্যবহার করে শুরু করেন সামান্য পরিমাণ চুরির কাজ।

কিন্তু সেই চুরি এতটাই সন্তর্পণে হতো, এতটাই ছোট করে হতো যে কোনও গ্রাহকের চোখেই পড়ত না। ‘এক শতাংশের চোর’ বলা হলেও ওই পরিমাণ অংকও সরাতেন না আমান। তিনি সরাতেন আরও কম অর্থ। কিন্তু কীভাবে হতো সেই চুরি?

বয়স মাত্র ২৫ বছর। ঝকঝকে চেহারা। চোখেমুখে বুদ্ধির ছাপ। আমান শাহ আহমদ চাকরি পেলেন মালয়েশিয়ার হকহুয়া ব্যাংকে। সালটা ১৯৯০। এমনই প্রাণবন্ত এবং হাসিখুশি এই যুবক যে প্রায় সব সহকর্মীর সঙ্গেই তার দুর্দান্ত সম্পর্ক। ‘মানি মার্কেট প্রসেসিং ডিপার্টমেন্ট’-এর প্রধান পদে থেকে বেশ ভালই বেতন পেতেন আমান। কিন্তু শুধু ভালয় তার চলবে না, তাই শুরু করেন চুরি!

তবে সরাসরি চুরি নয়। বুদ্ধিমান আমানের প্রতারণার পন্থাটাই ছিল ভিন্ন। এ জন্য তিনি একটা কম্পিউটার কোর্স করে ফেলেন।

নির্দিষ্ট সময় অন্তর প্রত্যেক গ্রাহকের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে কিছু রিংগিত কেটে নেয় ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। সেটির পরিমাণ হয় খুবই সামান্য। ব্যাংক কর্মী আমান ঠিক সেই জায়গাটা ধরেই শুরু করেন চুরি। গ্রাহকদের অ্যাকাউন্ট থেকে সামান্য অংকের অর্থ সরানো শুরু করেন তিনি।

গ্রাহকদের ব্যাংক কার্ড থেকে এক শতাংশেরও কম করে অর্থ সরাতে শুরু করেন আমান। সেই চুরির অংকটা এমনই ছিল যে গ্রাহকরা ভাবতেন সে সব ব্যাংকিং চার্জ!

টাকা সরানোর কাজটা যাতে ঘুণাক্ষরেও কেউ টের না পানয়, সেজন্যও রাস্তা বের করেন এই ব্যাংক কর্মী। একটি কম্পিউটার ভাইরাস নিয়ে পড়াশোনা শুরু করেন তিনি। ওই ভাইরাস ব্যবহার করে তৈরি করেন অফিশিয়াল মেসেজ। ব্যাংক থেকে অর্থ তুললে মোবাইল ফোনে মেসেজ পান গ্রাহক। সেই রকম মেসেজ তৈরি করে ফেলেন আমান।

একটি ভাইরাসের মাধ্যমে ব্যাংকের এক পদস্থ কর্মকর্তার কম্পিউটারের তথ্য হাতিয়ে নেন ওই আমান। সবাইকে বোকা বানিয়ে এভাবেই তিনি চালিয়ে যান প্রতারণার কাজ।

পরে ব্যাংকের যত কম্পিউটার আছে, সবগুলো থেকে গ্রাহকদের তথ্য হাতের মুঠোয় নিয়ে নেন তিনি।

এইভাবে একটু একটু করে রিংগিত সরাতে সরাতে ওই ব্যাংক কর্মী ধনবান হতে শুরু করেন। বদলে যেতে থাকে তার জীবনধারা। বদল আসে চলনেও।

ছোট থেকেই দামি গাড়ির শখ আমানের। চুরির অর্থে তিনি শখপূরণ শুরু করেন। একে একে ছয়টি দামি গাড়ি কিনে ফেলেন। থাকার জায়গাটাও বদলে ফেলেন। রীতিমতো নবাবি চালচলন আর কি।

শুধু গাড়ি-বাড়ি করে শখ মেটানোই নয়। আমান শাহ বুঝতে পেরেছিলেন যেভাবে তিনি চাকরি করছেন এবং যে চাকরি করেন, তা দিয়ে বেশি দিন চলবে না। এভাবে দিনের পর দিন সবার চোখে ধুলা দেওয়ায় তো মুশকিল। তাই অন্য কিছু কাজের ছক কষেন তিনি। পকেটে যখন চুরির মোটা অর্থ, তখন ঠেকায় কে? একটি বড় বিজ্ঞাপনী সংস্থা খুলে ফেলেন আমান।

চুরি করে বড়লোক হয়েছেন। তাই খুব সাবধানি ছিলেন বুদ্ধিমান আমান। কিন্তু বেশি অর্থের সঙ্গে লোভও চাড়া দেয়। এবার এল ক্ষমতার লোভ। পরিচিতির লোভ। সেই জালেই জড়িয়ে ধরা পড়েন ব্যাংক কর্মী থেকে ধনবান উদ্যোক্তা হয়ে ওঠা আমান।

দূর থেকে দেখলে আমানের উত্থান চমকপ্রদ। অল্প বয়সে ভাল চাকরি। সেখান থেকে উদ্যোক্তা। প্রচুর অর্থ। বিশাল সম্পত্তি। এমন একজন মানুষই তো অন্যদের অনুপ্রেরণা দিতে পারেন! টিভি শোয়ে ডাক পেলেন আমান। তার ইন্টারভিউ নিল মালয়েশিয়ার একটি টিভি চ্যানেল। আর তার পরেই পড়লেন ধরা।

আমানের ওই সাক্ষাৎকার দেখেন তার ছেড়ে আসা কর্মস্থলের লোকজন। দেখেন সেই ব্যাংকের ম্যানেজারও। অনেক দিন থেকেই সন্দেহ ছিল তার। আমান তার সাক্ষাৎকারে এমন কিছু কথা বলেছিলেন, যা শুনে ভাল লাগেনি ওই ব্যাংক ম্যানেজারের। তিনি পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করেন।

আসলে আমান ব্যাংক ছাড়ার আগেই বেশ কয়েকজন গ্রাহক অভিযোগ করেছেন। ব্যাংক ম্যানেজারের অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করে পুলিশ। অভিযোগ জানানোর তিন দিনের মাথায় গ্রেফতার হন আমান।

তখন আমনের বয়স ২৬ বছর বছর। আদালত তাকে অপরাধী ঘোষণা করে। পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয় ওই যুবককে। মূলত উপরে ওঠার শর্টকার্টই ধ্বংস করে আমানকে। তথ্যসূত্র:  সিলিসস, জেমপাক

বিডি প্রতিদিন/আজাদ

এই বিভাগের আরও খবর
সূর্যের ভেতরও বৃষ্টি হয়!
সূর্যের ভেতরও বৃষ্টি হয়!
‘নিরামিষ খাবার না পেয়ে’ মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, বিমান সংস্থার বিরুদ্ধে মামলা
‘নিরামিষ খাবার না পেয়ে’ মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, বিমান সংস্থার বিরুদ্ধে মামলা
জাপানে সুপারমার্কেটে ভাল্লুকের আক্রণ, আহত ২
জাপানে সুপারমার্কেটে ভাল্লুকের আক্রণ, আহত ২
বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা
বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা
স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন
স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন
ক্যামেরার সামনেই পা ফসকে পড়ে গেলেন পর্বত আরোহী, নির্মম মৃত্যুতে হতবাক নেট দুনিয়া
ক্যামেরার সামনেই পা ফসকে পড়ে গেলেন পর্বত আরোহী, নির্মম মৃত্যুতে হতবাক নেট দুনিয়া
আতশবাজির আগুনে আলোকিত রাত পরিণত হলো দুঃস্বপ্নে
আতশবাজির আগুনে আলোকিত রাত পরিণত হলো দুঃস্বপ্নে
১৭১৫ সালের ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল কোটি কোটি টাকার ধনভান্ডার
১৭১৫ সালের ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল কোটি কোটি টাকার ধনভান্ডার
যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস
যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস
এল ক্যাপিটান জয় করতে গিয়ে প্রাণ গেল তরুণ পর্বতারোহীর
এল ক্যাপিটান জয় করতে গিয়ে প্রাণ গেল তরুণ পর্বতারোহীর
ইঁদুরমুক্ত হয়ে আগের রূপে ফিরল প্রশান্ত মহাসাগরের দুটি দ্বীপ
ইঁদুরমুক্ত হয়ে আগের রূপে ফিরল প্রশান্ত মহাসাগরের দুটি দ্বীপ
অক্টোবরে আকাশে একের পর এক দেখা মিলবে মহাজাগতিক দৃশ্য
অক্টোবরে আকাশে একের পর এক দেখা মিলবে মহাজাগতিক দৃশ্য
সর্বশেষ খবর
গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক
গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সবচেয়ে শক্তিশালী’পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার
‘সবচেয়ে শক্তিশালী’পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২
পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল
উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প
নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়ায় হাসপাতালের পুকুরে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
কুষ্টিয়ায় হাসপাতালের পুকুরে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনে হাজারো কর্মী ছাঁটাই শুরু
ট্রাম্প প্রশাসনে হাজারো কর্মী ছাঁটাই শুরু

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বজ্রবৃষ্টির আভাস, জানাল আবহাওয়া অফিস
রাজধানীতে বজ্রবৃষ্টির আভাস, জানাল আবহাওয়া অফিস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের টেনেসিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিখোঁজ ১৮, সবার নিহতের শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রের টেনেসিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিখোঁজ ১৮, সবার নিহতের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিজ বাঁচানোর লড়াইয়ে সন্ধ্যায় মাঠে নামছে বাংলাদেশ
সিরিজ বাঁচানোর লড়াইয়ে সন্ধ্যায় মাঠে নামছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১০ দিনে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৬ হাজার, মৃত্যু ২৬ জনের
গত ১০ দিনে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৬ হাজার, মৃত্যু ২৬ জনের

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বায়ুদূষণে শীর্ষে লাহোর, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণে শীর্ষে লাহোর, ঢাকার অবস্থান কত?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেক্সিকোতে এক সপ্তাহ ধরে ভারী বৃষ্টি, ২৭ জনের মৃত্যু
মেক্সিকোতে এক সপ্তাহ ধরে ভারী বৃষ্টি, ২৭ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস আজ
আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হকি বিশ্বকাপ দলে ডাক পেলেন ঢাবি ছাত্রদল নেতা
হকি বিশ্বকাপ দলে ডাক পেলেন ঢাবি ছাত্রদল নেতা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস
সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘৮ ঘণ্টার বেশি কাজ নয়’— সিদ্ধান্তে অটল দীপিকা
‘৮ ঘণ্টার বেশি কাজ নয়’— সিদ্ধান্তে অটল দীপিকা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি
নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ায় ছোট বিমান বিধ্বস্তে নিহত ৩
অস্ট্রেলিয়ায় ছোট বিমান বিধ্বস্তে নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আবারও লেকর্নুকে নিয়োগ দিলেন মাক্রোঁ
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আবারও লেকর্নুকে নিয়োগ দিলেন মাক্রোঁ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের
নতুন কর্মসূচি ঘোষণা সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্পে ৭ জন নিহত
ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্পে ৭ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১০
শিবচরে এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১০

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মান ঝড়ে উড়ে গেল লুক্সেমবার্গ
জার্মান ঝড়ে উড়ে গেল লুক্সেমবার্গ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিষপানে মা-ছেলের মৃত্যু
বিষপানে মা-ছেলের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা
ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজারবাইজানকে উড়িয়ে দিয়ে বিশ্বকাপে এক পা ফ্রান্সের
আজারবাইজানকে উড়িয়ে দিয়ে বিশ্বকাপে এক পা ফ্রান্সের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় বাসের ধাক্কায় ভ্যানযাত্রী নিহত, আহত ২
গাইবান্ধায় বাসের ধাক্কায় ভ্যানযাত্রী নিহত, আহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা
শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ
কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ
নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ
বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর
জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা
ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি
২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!
ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি
কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত
আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের
নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি
গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা
এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ
‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল
হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি
নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাতিরঝিলে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৯
হাতিরঝিলে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৯

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাংলাদেশের বাঁচা–মরার প্রশ্ন : মামুনুল হক
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাংলাদেশের বাঁচা–মরার প্রশ্ন : মামুনুল হক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির

প্রথম পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি
চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী
শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ
ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ
সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ

নগর জীবন

সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে
সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড
মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক
ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক

খবর

মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য
মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ

সম্পাদকীয়

শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২
শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

হলো না শরৎ উৎসব
হলো না শরৎ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না
কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে
কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার
আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা
ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে
সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপশম সেবায় আমরা কোথায়
উপশম সেবায় আমরা কোথায়

সম্পাদকীয়

ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর
স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর

দেশগ্রাম

ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত
ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের
ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিশংসন ভোটে ক্ষমতা হারালেন পেরুর প্রেসিডেন্ট
অভিশংসন ভোটে ক্ষমতা হারালেন পেরুর প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ
রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা