চতুর্থ উপজেলা নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপের ভোট গণনা চলছে। সেই সঙ্গে আসছে বেসরকারিভাবে ঘোষিত ফল। ইতিমধ্যে ৫২টি উপজেলার চূড়ান্ত ফল পাওয়া গেছে। এর মধ্যে আওয়ামী লীগ-সমর্থিত প্রার্থীরা ১৯টি, বিএনপি-সমর্থিত প্রার্থীরা ২২টি ও জামায়াত-সমর্থিত প্রার্থীরা ৫টি উপজেলায় নির্বাচিত হয়েছেন।
এ ছাড়া জনসংহতি সমিতি-সমর্থিত প্রার্থীরা ৩টি, ইউপিডিএফ ১টি এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী ২টি উপজেলায় নির্বাচিত হয়েছেন। তারা হলেন বান্দরবানের রুমায় জেএসএস-সমর্থিত আংখোয়াই চিং চাকমা ও রোয়াংছড়িতে ক্যাবামং মারমা এবং রাঙামাটির নানিয়ারচরে জেএসএস-সমর্থিত (এনএন লারমা) শক্তিমান চাকমা। ইউপিডিএফ-সমর্থিত নির্বাচিত প্রার্থী হলেন খাগড়াছড়ির লক্ষ্মীছড়ি উপজেলায় সুপার জ্যোতি চাকমা। নির্বাচিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা হলেন বান্দরবানের থানছিতে কহ্নোচিং মারমা ও নরসিংদীর শিবপুরে আরিফুল ইসলাম।
আওয়ামী লীগ-সমর্থিত: লালমনিরহাটের পাটগ্রামে রুহুল আমিন বাবুল, হাতিবান্ধায় লিয়াকত হোসেন। ভোলার বোরহানউদ্দিনে মহব্বতজান চৌধুরী, চরফ্যাশনে জয়নাল আবেদীন আখন। কুষ্টিয়ার খোকশায় সদর উদ্দিন, কুমারখালীতে আব্দুল মান্নান, মিরপুরে কামরুল আরেফিন। ফেনীর পরশুরামে কামাল উদ্দিন। নেত্রকোনার পূর্বধলায় জাহিদুল ইসলাম, খালিয়াজুড়িতে শামছুজ্জামান। কুড়িগ্রামের রাজিবপুরে শফি্উল আলম। চাঁদপুরের মতলবে (উত্তর) মঞ্জুর আহমেদ, মতলব দক্ষিণে সিরাজুল মোস্তফা। ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গিতে শফিকুল ইসলাম। নোয়াখালীর কবিরহাটে কামরুন্নাহার শিউলী। ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে মোশাররফ হোসেন। মাদারীপুরের শিবচরে রেজাউল তালুকদার, রাজৈরে শাহজাহান খান। যশোরের শার্শায় সিরাজুল হক।
বিএনপি-সমর্থিত: পিরোজপুরের কাউখালীতে আহসান কবির। মেহেরপুরের মুজিবনগরে আমিরুল ইসলাম, গাংনীতে মুরাদ আলী। দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটে শাহ মো. শামীম চৌধুরী। কক্সবাজারের পেকুয়ায় শাফায়াত আজিজ রাজু।যাশোরের ঝিকরগাছায় সাবিরা সুলতানা, বাঘারপাড়ায় মশিয়ার রহমান। নেত্রকোনার বারহাট্টায় মানিক আজাদ। লালমনিরহাট সদরে কে এম মমিনুল হক। নাটোরের গুরুদাসপুরে আবদুল আজিজ, বাগাতিপাড়ায় হাফিজুর রহমান। মাগুরার শালিখায় মোজাফফর হোসেন টুকু।পাবনার ভাঙ্গুড়ায় মো. নূর মুজাহিদ (বিদ্রোহী)।বগুড়ার আদমদীঘিতে আবদুল মুহিত তালুকদার্। জয়পুরহাটের ক্ষেতলালে রওনকুল ইসলাম। কুমিল্লার দেবীদ্বারে এ বি এম রুহুল আমিন। ফরিদপুরের সালথায় ওয়াহিদুজ্জামান ওহিদ, নগরকান্দায় শাহিনুজ্জামান শাহীন। বান্দরবানের লামায় খোয়া্ইনু অং চৌধুরী। রাঙামাটির কাপ্তাইয়ে দিলদার হোসেন। চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুরে খায়রুল ইসলাম। ঠাকুরগাঁওয়ের রানীশংকৈলে আইনুল হক।
জামায়াত-সমর্থিত: বগুড়ার শিবগঞ্জে মাওলানা আলমগীর হোসেন ও কাহালুতে অধ্যক্ষ তায়েব আলী। রাজশাহীর বাঘায় জিন্নাত আলী। চট্টগ্রামের লোহাগাড়ায় ফরিদ উদ্দিন। সাতক্ষীরার শ্যামনগরে আবদুল বারী।