শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৪১, রবিবার, ১৫ জুন, ২০১৪

নূর হোসেন গ্রেফতার

নিজস্ব প্রতিবেদক ও কলকাতা প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
নূর হোসেন গ্রেফতার

নারায়ণগঞ্জের সাত খুন মামলার প্রধান আসামি নূর হোসেনসহ ছয়জনকে গ্রেফতার করেছে কলকাতা পুলিশ। গতকাল রাতে উত্তর চব্বিশ পরগনার বিমানবন্দরসংলগ্ন কৈখালী এলাকার একটি ভাড়া বাসা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। নূর হোসেন ছাড়া গ্রেফতার ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছেন কারওয়ান বাজারের শীর্ষ সন্ত্রাসী আশিকুল ইসলাম ওরফে আশিক, মিরপুরের শীর্ষ সন্ত্রাসী শাহাদাতের অন্যতম সহযোগী সন্ত্রাসী গাজী সুমন, নারায়ণগঞ্জের শামীম ও পশ্চিমবঙ্গের ক্ষমতাসীন দলের এক প্রভাবশালী নেতার ছেলে। অন্য একজনের পরিচয় জানা যায়নি। ওই বাড়িতে নূর হোসেনসহ অন্যরা আত্মগোপন করে ছিলেন।

রাজ্য পুলিশ সূত্র জানায়, গ্রেফতার নূর হোসেনসহ সব আসামিকে আজ বারাসাত জেলা সদর আদালতে তোলা হবে। আশিক ও গাজী সুমন দীর্ঘদিন ধরে কলকাতা থেকে ঢাকার আন্ডারওয়ার্ল্ডের কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসছিলেন বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশের পুলিশ কর্মকর্তারা।এ বিষয়ে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, ‘নূর হোসেন খুব শীঘ্রই গ্রেফতার হবেন এমন খবর আমাদের কাছে ছিল। তবে আজ (গতকাল) রাতেই যে গ্রেফতার হয়েছেন এ বিষয়ে আমি এখনো নিশ্চিত হতে পারিনি।’হত্যা মামলায় নূর হোসেনের নাম আসার পরই তাকে ধরতে নারায়ণগঞ্জ, ঢাকা, যশোর, বেনাপোল, ফেনী ও কুমিল্লা সীমান্ত এলাকাসহ বেশ কয়েক স্থানে অভিযান চালিয়েছিল পুলিশ। তবে শোনা যাচ্ছিল তিনি ভারতে পালিয়ে গেছেন। কেউ কেউ অভিযোগ তুলেছিলেন নূর হোসেন ঢাকায়ই একজন প্রভাবশালী নেতার আশ্রয়-প্রশ্রয়ে নিরাপদে আছেন। কারও মতে, ভারত হয়ে দুবাই, মালয়েশিয়া কিংবা সিঙ্গাপুরে পালিয়ে যেতে পারেন তিনি। তবে ভারতে আত্মগোপনে থাকা শীর্ষ সন্ত্রাসীদের সঙ্গে সম্পৃক্ত একটি সূত্র জানিয়েছিল, নূর হোসেন কলকাতায় নেই। তিনি পঞ্চম স্ত্রী রুমাকে নিয়ে হিমাচল প্রদেশের সিমলা শহরে অবকাশ যাপন কেন্দ্রে অবস্থান করছেন। তবে হত্যাকাণ্ডের পরও দুই দিন পর্যন্ত নারায়ণগঞ্জেই ঘুরে বেড়িয়েছেন নূর হোসেন। প্রশাসনের বন্ধু কর্মকর্তাদের সঙ্গে যথারীতি আড্ডা দিয়েছেন। তার নাচ-গান-মাদকের আসরও বন্ধ ছিল না। কিন্তু শীতলক্ষ্যায় একের পর এক লাশ উদ্ধার হতেই গাঢাকা দেন নূর। এর পরও তার অবস্থান ছিল রাজধানীর ধানমন্ডি ও গুলশানে। একটি গোয়েন্দা সংস্থার পর্যবেক্ষণে ধানমন্ডিতে নূর হোসেনের অবস্থান চিহ্নিত হয়। তার টেলি কথোপকথন রেকর্ড করা সম্ভব হলেও তখন তাকে গ্রেফতার করা যায়নি। এর পরই ‘হাওয়া’ হয়ে যান নূর হোসেন।      

তারেক সাঈদ ফের রিমান্ডে : নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, নারায়ণগঞ্জের প্যানেল মেয়র নজরুল ইসলাম ও আইনজীবী চন্দন কুমার সরকারসহ সাতজনকে অপহরণ ও হত্যার ঘটনায় দায়েরকৃত মামলায় র‌্যাব-১১-এর সাবেক সিও লে. কর্নেল (অব.) তারেক সাঈদ মোহাম্মদকে ষষ্ঠ দফায় আরও চার দিনের পুলিশি রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আইনজীবী চন্দন সরকার ও তার গাড়ির চালক ইব্রাহিমকে হত্যার ঘটনায় দায়েরকৃত মামলায় পাঁচ দিনের রিমান্ড চেয়ে তারেক সাঈদকে গতকাল বিকালে নারায়ণগঞ্জ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কে এম মহিউদ্দিনের আদালতে আনা হয়। আদালত শুনানি শেষে চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। বিকাল সোয়া ৫টায় বরাবরের মতোই কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে তারেক সাঈদকে আদালতে হাজির করা হয়। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ওসি মামুনুর রশীদ মণ্ডল আসামির সঙ্গে প্রেরিত প্রতিবেদনে উল্লেখ করেন, তারেক সাঈদের কাছ থেকে ৭ হত্যার ঘটনায় অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে। সেগুলো যাচাইবাছাই এবং আরও তথ্য সংগ্রহে আসামিকে আরও সাত দিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ প্রয়োজন।  রিমান্ড শুনানিতে আদালতের কোর্ট সিএসআইআই আশরাফ তার বক্তব্যে তারেককে আবারও রিমান্ডে নেওয়ার যুক্তিকতা তুলে ধরে আদালতের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, সাত খুন মামলায় তদন্তে ৮০ ভাগ অগ্রগতি হয়েছে। তারেক সাঈদের নির্দেশেই সাত খুন সংঘটিত হয়েছে। সাত খুন মামলার প্রধান আসামি নূর হোসেনের সঙ্গে তারেক সাঈদের অপরাধমূলক সম্পর্ক ছিল। মাদক ও চিটাগাং রোডের বাস থেকে তারা চাঁদা উত্তোলন করত। খুনের জন্য নূর হোসেনের কাছ থেকে সে আর্থিক সুবিধা গ্রহণ করেছে।      

রিমান্ড শুনানিতে অংশ নিয়ে, জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট সাখাওয়াত হোসেন খান বলেন, সাত খুন করতে যে টাকা ইনভেস্ট হয়েছে তার সন্ধান পাওয়া গেছে। কিছু টাকা উদ্ধার হয়েছে। কে টাকা দিয়েছে কারা টাকা নিয়েছে সব কিছু তদন্তে বের হয়ে এসেছে। এদিকে তারেক সাঈদ তার বক্তব্যে বলেছেন, আমি এর আগে আদালতে বক্তব্য দিয়েছি। তাই আমার কিছু বলার নেই। আদালতে তারেক হাস্যোজ্জ্বল ছিল।   

নূর হোসেন জড়িত : নূর হোসেনের প্রধান দেহরক্ষী মোর্তুজা জামান চার্চিল আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করেছে। গতকাল নারায়ণগঞ্জ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কে এম মহিউদ্দিন তার জবানবন্দি লিপিবদ্ধ করেন। এরপর আদালতের নির্দেশে তাকে নারায়ণগঞ্জ জেলা কারাগারে পাঠানো হয়। চার্চিলের জবানবন্দিতে সাত খুনের ঘটনার মূল পরিকল্পনাকারী হিসেবে নূর হোসেনের সম্পৃক্ত থাকার কথা উঠে এসেছে। চার্চিল তার জবানবন্দিতে খুনের পরিকল্পনা থেকে শুরু করে লাশ ফেলা পর্যন্ত কারা জড়িত, কার কী দায়িত্ব ছিল এবং ওই ঘটনায় তার কী দায়িত্ব ছিল তার পূর্ণ বিবরণ তুলে ধরে।     

মূলত ঘটনার দিন চার্চিলের নেতৃত্বে অন্য একটি হাইএস মাইক্রোবাসে ৮-১০ জনের একটি টিম ছিল র‌্যাবের গতিবিধির ওপর নজর রাখার জন্য। এই টিমটি পরে সাতজনকে হত্যার পর লাশ গুমের জন্য প্রক্রিয়াজাত এবং লাশ ফেলার কাজে র‌্যাব সদস্যদের সহযোগিতা করে। চার্চিলসহ সাত খুনের ঘটনায় এ পর্যন্ত তিনজন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।চার্চিলের আগে র‌্যাব-১১-এর সাবেক কর্মকর্তা মেজর আরিফ হোসেন এবং র‌্যাব-১১-এর ক্রাইম প্রিভেনশন স্পেশাল কোম্পানির অধিনায়ক লে. কমান্ডার এম এম রানা আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। এ দুই কর্মকর্তার জবানবন্দিতেও ঘটনার মূল পরিকল্পনাকারী হিসেবে নূর হোসেনের নাম উঠে এসেছিল। এবার নূর হোসেনের প্রধান দেহরক্ষী মোর্তুজা জামান চার্চিলের জবানবন্দিতেও উঠে এলো ঘটনার নেপথ্যে ছিল নূর হোসেনই।   

এই বিভাগের আরও খবর
এইচএসসির ফল প্রকাশ অক্টোবরের মাঝামাঝি
এইচএসসির ফল প্রকাশ অক্টোবরের মাঝামাঝি
প্রতিরক্ষা সচিবের ছবি ও দাপ্তরিক পরিচয় ব্যবহার করে প্রতারণা সম্পর্কে সতর্কীকরণ
প্রতিরক্ষা সচিবের ছবি ও দাপ্তরিক পরিচয় ব্যবহার করে প্রতারণা সম্পর্কে সতর্কীকরণ
সুপ্রিম কোর্ট লিগ্যাল এইড অফিসের মাধ্যমে ২২৯৭ মামলায় আইনি সহায়তা
সুপ্রিম কোর্ট লিগ্যাল এইড অফিসের মাধ্যমে ২২৯৭ মামলায় আইনি সহায়তা
‘ঐক্যবদ্ধ নির্বাচনই রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে সহায়ক হবে’
‘ঐক্যবদ্ধ নির্বাচনই রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে সহায়ক হবে’
বাংলাদেশ-ওমানের মধ্যে কূটনৈতিক প্রশিক্ষণে সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ-ওমানের মধ্যে কূটনৈতিক প্রশিক্ষণে সমঝোতা স্মারক সই
ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা
ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা
বায়োটেকনোলজি নির্ভর ভবিষ্যতের পথে বাংলাদেশ : শিক্ষা উপদেষ্টা
বায়োটেকনোলজি নির্ভর ভবিষ্যতের পথে বাংলাদেশ : শিক্ষা উপদেষ্টা
দুর্গাপূজায় সারাদেশে র‍্যাবের ২৮১ টহলদল মোতায়েন
দুর্গাপূজায় সারাদেশে র‍্যাবের ২৮১ টহলদল মোতায়েন
প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে যুক্ত কর্মকর্তারা ভবিষ্যতে দায়িত্ব পাবেন না: ইসি আনোয়ার
প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে যুক্ত কর্মকর্তারা ভবিষ্যতে দায়িত্ব পাবেন না: ইসি আনোয়ার
তিন টনি ট্রাকে গড়ে তিন হাজার টাকা চাঁদা আদায়
তিন টনি ট্রাকে গড়ে তিন হাজার টাকা চাঁদা আদায়
শ্রম সংস্কার ব্যাপক বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : প্রধান উপদেষ্টা
শ্রম সংস্কার ব্যাপক বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : প্রধান উপদেষ্টা
সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
সর্বশেষ খবর
রাজধানীর সবুজবাগ থেকে ককটেলসহ দুইজন গ্রেফতার
রাজধানীর সবুজবাগ থেকে ককটেলসহ দুইজন গ্রেফতার

এই মাত্র | নগর জীবন

এইচএসসির ফল প্রকাশ অক্টোবরের মাঝামাঝি
এইচএসসির ফল প্রকাশ অক্টোবরের মাঝামাঝি

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে: দুলু
আওয়ামী লীগের ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে: দুলু

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে যুব উন্নয়নের ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ
খাগড়াছড়িতে যুব উন্নয়নের ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উন্মুক্তের পরীক্ষায় উন্মুক্ত নকল!
উন্মুক্তের পরীক্ষায় উন্মুক্ত নকল!

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছুটির আগেই ক্যাম্পাস ছেড়েছেন রাবির অধিকাংশ শিক্ষার্থী
ছুটির আগেই ক্যাম্পাস ছেড়েছেন রাবির অধিকাংশ শিক্ষার্থী

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সাদা বামনের পেটে গায়েব প্লুটোর মতো এক গ্রহ
সাদা বামনের পেটে গায়েব প্লুটোর মতো এক গ্রহ

৩৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

কলকাতায় এসে তৃণমূলের কটাক্ষের শিকার অমিত শাহ
কলকাতায় এসে তৃণমূলের কটাক্ষের শিকার অমিত শাহ

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিরক্ষা সচিবের ছবি ও দাপ্তরিক পরিচয় ব্যবহার করে প্রতারণা সম্পর্কে সতর্কীকরণ
প্রতিরক্ষা সচিবের ছবি ও দাপ্তরিক পরিচয় ব্যবহার করে প্রতারণা সম্পর্কে সতর্কীকরণ

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সুপ্রিম কোর্ট লিগ্যাল এইড অফিসের মাধ্যমে ২২৯৭ মামলায় আইনি সহায়তা
সুপ্রিম কোর্ট লিগ্যাল এইড অফিসের মাধ্যমে ২২৯৭ মামলায় আইনি সহায়তা

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এখনও থমথমে লাদাখ, চলছে ধরপাকড়
এখনও থমথমে লাদাখ, চলছে ধরপাকড়

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মান্দায় দুই শিশু শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগ, কবিরাজ গ্রেফতার
মান্দায় দুই শিশু শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগ, কবিরাজ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজ শিক্ষার্থীদের সাফল্য
সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজ শিক্ষার্থীদের সাফল্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা শুভসংঘ সিদ্ধিরগঞ্জ শাখার উদ্যোগে সাহিত্য আড্ডা
বসুন্ধরা শুভসংঘ সিদ্ধিরগঞ্জ শাখার উদ্যোগে সাহিত্য আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শাহবাজ-মুনিরকে মহান নেতা বললেন ট্রাম্প
শাহবাজ-মুনিরকে মহান নেতা বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরে দলিত নারীদের মুষ্টির চাল জমিয়ে দুর্গাপূজা আয়োজন
শেরপুরে দলিত নারীদের মুষ্টির চাল জমিয়ে দুর্গাপূজা আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদের গহ্বরে লুকিয়ে থাকতে পারে প্লাটিনামসহ দুর্লভ ধাতু
চাঁদের গহ্বরে লুকিয়ে থাকতে পারে প্লাটিনামসহ দুর্লভ ধাতু

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শেরপুর সীমান্তে মাদক জব্দ
শেরপুর সীমান্তে মাদক জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে স্রোতে ভেসে যাওয়া ৫ কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে স্রোতে ভেসে যাওয়া ৫ কিশোর উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় পাগলা কুকুরের কামড়ে আহত অর্ধশত মানুষ
কুমিল্লায় পাগলা কুকুরের কামড়ে আহত অর্ধশত মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে রিমান্ডে থাকা আসামির মৃত্যু
বাগেরহাটে রিমান্ডে থাকা আসামির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ঐক্যবদ্ধ নির্বাচনই রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে সহায়ক হবে’
‘ঐক্যবদ্ধ নির্বাচনই রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে সহায়ক হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাগল চোরের হেদায়েতের জন্য মসজিদে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল
ছাগল চোরের হেদায়েতের জন্য মসজিদে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দুর্গাপূজায় সার্বক্ষণিক মনিটরিং থাকবে: জেলা প্রশাসক
নারায়ণগঞ্জে দুর্গাপূজায় সার্বক্ষণিক মনিটরিং থাকবে: জেলা প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাদাখে সহিংসতার অভিযোগে সোনম ওয়াংচুককেই গ্রেফতার করল পুলিশ!
লাদাখে সহিংসতার অভিযোগে সোনম ওয়াংচুককেই গ্রেফতার করল পুলিশ!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাক-পিকআপ সংঘর্ষে প্রাণ গেল মা-শিশুসহ তিনজনের
ট্রাক-পিকআপ সংঘর্ষে প্রাণ গেল মা-শিশুসহ তিনজনের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-ওমানের মধ্যে কূটনৈতিক প্রশিক্ষণে সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ-ওমানের মধ্যে কূটনৈতিক প্রশিক্ষণে সমঝোতা স্মারক সই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ২১৯ রোগী
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ২১৯ রোগী

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নড়াইলে চেক ডিজঅনার মামলায় গ্রেফতার ১
নড়াইলে চেক ডিজঅনার মামলায় গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল
বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা
কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ দিনের ছুটিতে নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রাথমিক ৯ দিনের
১২ দিনের ছুটিতে নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রাথমিক ৯ দিনের

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘বাংলাদেশি বোনকে’ দিল্লিতে বসিয়ে রেখেছেন, মোদিকে ওয়াইসির খোঁচা
‘বাংলাদেশি বোনকে’ দিল্লিতে বসিয়ে রেখেছেন, মোদিকে ওয়াইসির খোঁচা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া
নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া
বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন ৬ কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল চীন
মার্কিন ৬ কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল চীন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ
হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ

২২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

রাশিয়া কোনো কাগুজে বাঘ নয়, ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি মস্কোর
রাশিয়া কোনো কাগুজে বাঘ নয়, ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি মস্কোর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প
ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরে গেলেন তিন সচিব
অবসরে গেলেন তিন সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে হারিয়ে সাফের ফাইনালে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে হারিয়ে সাফের ফাইনালে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি বিমান হামলার জবাবে ইয়েমেনের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলি বিমান হামলার জবাবে ইয়েমেনের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন
টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা ইরানের
নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার?
গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি পণ্যে ‘বাজার সয়লাব’ থাকায় আরও কিছু পণ্যে শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
বিদেশি পণ্যে ‘বাজার সয়লাব’ থাকায় আরও কিছু পণ্যে শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল থেকে ফেরার পথে প্রধান শিক্ষকের হাত-পা ভেঙে দিল মুখোশধারীরা
স্কুল থেকে ফেরার পথে প্রধান শিক্ষকের হাত-পা ভেঙে দিল মুখোশধারীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা
স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৩৬ রান
ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৩৬ রান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ফরাসি প্রেসিডেন্ট সারকোজির পাঁচ বছরের কারাদণ্ড
সাবেক ফরাসি প্রেসিডেন্ট সারকোজির পাঁচ বছরের কারাদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিখোঁজ’ বৈষম্যবিরোধী নেতা মামুন পূর্বাচল থেকে উদ্ধার
‘নিখোঁজ’ বৈষম্যবিরোধী নেতা মামুন পূর্বাচল থেকে উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ম্যাচ সেরার পুরস্কার স্ত্রী-পুত্রকে উৎসর্গ করলেন আফ্রিদি
ম্যাচ সেরার পুরস্কার স্ত্রী-পুত্রকে উৎসর্গ করলেন আফ্রিদি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদাবাজিতে সবজি চার গুণ চড়া
চাঁদাবাজিতে সবজি চার গুণ চড়া

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনিরা তাদের মাটি ছেড়ে কোথাও যাবে না: জাতিসংঘে মাহমুদ আব্বাস
ফিলিস্তিনিরা তাদের মাটি ছেড়ে কোথাও যাবে না: জাতিসংঘে মাহমুদ আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার
লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার

নগর জীবন

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক

নগর জীবন

রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত
রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল
হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি
আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র
আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আসে এক রুটে যায় তিন রুটে
আসে এক রুটে যায় তিন রুটে

পেছনের পৃষ্ঠা

পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত
পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন
নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী
হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী

খবর

কিংসের ফিটনেস পার্টনার গোল্ডস জিম
কিংসের ফিটনেস পার্টনার গোল্ডস জিম

মাঠে ময়দানে

জমজমাট শপিং বসুন্ধরা সিটিতে
জমজমাট শপিং বসুন্ধরা সিটিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার
শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার

খবর

৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে
৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে

দেশগ্রাম

দেশের ৩৩ হাজার মণ্ডপে প্রস্তুতি দুর্গাপূজার
দেশের ৩৩ হাজার মণ্ডপে প্রস্তুতি দুর্গাপূজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আখতারের মামলা জাতিসংঘের সামনে আজ পাল্টাপাল্টি
আখতারের মামলা জাতিসংঘের সামনে আজ পাল্টাপাল্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান
গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান

সম্পাদকীয়

পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিসিবি নির্বাচন নিয়ে হচ্ছেটা কী
বিসিবি নির্বাচন নিয়ে হচ্ছেটা কী

মাঠে ময়দানে

লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪
লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা
মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

যারা কম জনপ্রিয় তাদের জন্য পিআর লাভজনক
যারা কম জনপ্রিয় তাদের জন্য পিআর লাভজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ধনী ইঁদুরের কাণ্ড
ধনী ইঁদুরের কাণ্ড

ডাংগুলি

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার
ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার

প্রথম পৃষ্ঠা