শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৪, শনিবার, ০৫ জুলাই, ২০২৫

ইসলামের ইতিহাসের প্রচলিত বয়ানে প্রাচ্যবিদদের প্রভাব

মাওলানা সাখাওয়াত উল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
ইসলামের ইতিহাসের প্রচলিত বয়ানে প্রাচ্যবিদদের প্রভাব

ধর্ম ও ধর্মীয় জ্ঞানের ক্ষেত্রে বিকৃতি এবং এর প্রভাব অনেকের অজানা নয়। শুধু ধর্মীয় শিক্ষাই নয়, ইতিহাস, বিশেষ করে ইসলামী ইতিহাস দীর্ঘ সময় ধরে নানা ধরনের বিকৃতির শিকার হয়েছে। এর পেছনে যেমন কিছু পশ্চিমা ইতিহাসবিদ ও প্রাচ্যবিদদের উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রচেষ্টা আছে, তেমনি অমুসলিম আরব লেখকদেরও একটি অংশ এতে ভূমিকা রেখেছে। তারা অনেক সময় সচেতনভাবেই ইসলামী ইতিহাসের ধারাকে আঘাত করেছে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে, যদিও এর প্রভাব তেমন প্রতিফলিত হয়নি।

অন্যদিকে কিছু মুসলিম ইতিহাসবিদ ও তাফসিরকারক যেমন—ইমাম তাবারি, কুরতুবি, ইবনে কাসির, ইবনে আসির প্রমুখ যাঁরা সাধারণভাবে নিরপেক্ষ ও বস্তুনিষ্ঠ তথ্য উপস্থাপনেই বিশ্বাসী ছিলেন, তাঁরাও ইতিহাস লিখতে গিয়ে ইহুদি বর্ণনা ও তথাকথিত ‘ইসরায়েলিয়াত’ বর্ণনার প্রভাব থেকে পুরোপুরি মুক্ত থাকতে পারেননি। অথচ ইহুদিরা তাদের নিজস্ব মত ও কল্পিত ঘটনা বিভিন্ন সূত্রে লিপিবদ্ধ করে ছড়িয়ে দিয়েছিল এবং সেসব বর্ণনা বহু ক্ষেত্রে ঐতিহাসিক গ্রন্থেও স্থান পেয়েছে। তবে ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষভাগ থেকে বিংশ শতাব্দীর শুরু পর্যন্ত এক নতুন প্রজন্মের লেখক, গবেষক ও ইতিহাসবিদ আমাদের সামনে আবির্ভূত হন। তাঁরা ইসলামের ইতিহাসে অনুপ্রবেশ করা বিকৃতি ও ইসরায়েলিয়াতভিত্তিক তথ্যের অস্তিত্ব সম্পর্কে সচেতন হয়ে ওঠেন এবং বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে গ্রহণ করেন।

তবে তাঁদের প্রতিক্রিয়া মূলত সীমাবদ্ধ ছিল গবেষণা নিবন্ধ, একাডেমিক আলোচনাচক্র, সেমিনার ও সম্মেলনের পরিসরে, যা সাধারণ পাঠকের নাগালের বাইরে ছিল। ফলে ইতিহাসপ্রেমী সাধারণ পাঠক, যারা বিশেষজ্ঞ না হয়েও ইসলামী ইতিহাসে আগ্রহী, তারা সেই বিকৃতি সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা লাভ করতে পারেনি। অথচ এই পাঠক সমাজ থেকেই পরবর্তী সময়ে অনেক লেখক ও চিন্তাবিদ গড়ে ওঠেন, যাঁদের একটি শ্রেণি সংবাদপত্র ও জনপ্রিয় সাহিত্য পত্রিকায় লিখতেন। তাঁদের লেখার মাধ্যমে একটি বৃহৎ পাঠকগোষ্ঠী ইসলামী ইতিহাস বিষয়ে আগ্রহী হয়ে ওঠে।

এরপর সেই লেখকদের পরবর্তী স্তরে দেখা যায় ঐতিহাসিক উপন্যাস রচয়িতাদের আবির্ভাব, যাঁরা ইতিহাসকে গল্পের ছকে সাজিয়ে জনসাধারণের সামনে উপস্থাপন করতে শুরু করেন। এই লেখকদের লেখা মিডিয়াজগতে প্রভাব ফেলতে শুরু করে। রেডিও, টেলিভিশন ও চলচ্চিত্রের প্রযোজক-পরিচালকরা তাঁদের খোঁজ করতে শুরু করেন, কারণ ইতিহাস এখন শুধু পাণ্ডিত্যের বিষয় নয়, জনমানসের চিন্তার অংশও হয়ে উঠছে। যেহেতু নাটকীয় উপস্থাপনায় দর্শক বা পাঠকের আগ্রহ ধরে রাখতে নানা রকম ‘মসলা’ প্রয়োজন হয়, তাই বহু ক্ষেত্রে প্রেম, আবেগ ও রোমান্সের উপাদানকে জোর করে ঠেলে দেওয়া হয় এমন সব ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে, যার প্রকৃত ঘটনার সঙ্গে এই উপাদানগুলোর কোনো সম্পর্কই নেই। ফলে এসব কাল্পনিক আবেগের ছোঁয়ায় ঐতিহাসিক ঘটনার মূল তাৎপর্য ও মহৎ উদ্দেশ্য ধ্বংস হয়ে যায়।

বিষয়টি এতটাই সাধারণ হয়ে উঠেছে যে আজকাল প্রায় কোনো ঐতিহাসিক কাহিনি, নাটক বা ধারাবাহিক গল্প এসব নাটকীয় উপাদান ছাড়াই উপস্থাপিত হয় না। এক পর্যায়ে বিষয়টি এমন বিকৃত রূপ নেয় যে ইসলামের বিজয়গাথাও প্রেম ও রোমান্সের প্রেক্ষাপটে ব্যাখ্যা করা হয়, এমনকি কেউ কেউ বলার চেষ্টা করে যে ইসলামের প্রসারের পেছনে অন্যতম কারণ ছিল প্রেমঘটিত সম্পর্ক বা রোমান্টিক আবেগ! এমন বানোয়াট ব্যাখ্যা ইতিহাসের পবিত্রতা ও সত্যনিষ্ঠাকে শুধু আঘাতই করে না, বরং সাধারণ মানুষের মানসে বিকৃত ইতিহাসের একটি ভিত্তি তৈরি করে দেয়, যা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য মারাত্মক বিপজ্জনক।

পরিতাপের বিষয় হলো, রাসুল (সা.)-এর প্রিয় সাহাবিদের নিয়েও ইচ্ছাকৃতভাবে এসব ঘৃণ্য প্রবণতার অনুসরণ করা হয়েছে, যেখানে ইসরায়েলি ঐতিহ্যের কিছু বিকৃত বর্ণনা ইসলামী ব্যাখ্যাকে প্রভাবিত করতে শুরু করে। এই ধারা থেকে আল্লাহর প্রেরিত নবী ও রাসুলরা সম্পূর্ণভাবে রেহাই পাননি। ইসরায়েলি বর্ণনায় দাউদ (আ.)-এর সম্পর্কে যেসব গল্প প্রচলিত আছে, তা তারই একটি দৃষ্টান্ত। এসব ইসরায়েলি উপকথা একসময় এমনভাবে প্রচার পায় যে সেগুলো কোরআনের কিছু আয়াতের পটভূমি বা প্রাসঙ্গিক ব্যাখ্যার অংশ হিসেবে বিবেচিত হতে থাকে। প্রাচ্যবিদদের একটি অংশ অত্যন্ত সূক্ষ্মভাবে এসব বিকৃত ইতিহাস ও ব্যাখ্যা প্রসার ঘটায়, যা কখনো কখনো পুরো ইতিহাসের মোড় ঘুরিয়ে দেয়। ফলে ইতিহাস শুধু বিকৃত হয় না, বরং পবিত্র চরিত্রগুলো সম্পর্কে মিথ্যা ও বিভ্রান্তিকর ধারণাও সমাজে ছড়িয়ে পড়ে। এভাবেই একসময় ইসলামের গৌরবময় ইতিহাস, ইসলামী বিজয় ও উচ্চ মর্যাদাসম্পন্ন প্রতীকগুলোকে বিকৃত করা হতে থাকে। এমনকি যাঁরা ইসলামী ইতিহাসের শ্রেষ্ঠতম যোদ্ধা ছিলেন—এক বছর বিজয় অর্জন করেছেন, আর পরের বছর হজ পালন করেছেন—তাঁদের চরিত্র ঘিরেও মিথ্যা ও অবমাননাকর গল্প ছড়ানো হয়েছে। এসব বর্ণনায় বিনোদন, ভোগবিলাস ও মদপানের কল্পিত কাহিনি জুড়ে দেওয়া হয়। প্রাচ্যবিদদের ব্যাখ্যায় ‘হারেম/হেরেম’ শব্দটি এমনভাবে জনপ্রিয় করা হয়েছে, যেন তা ইসলামী সমাজের স্বাভাবিক ও অবিচ্ছেদ্য অংশ ছিল। অথচ বাস্তবতা ছিল এর ব্যতিক্রম।

এসব বিকৃতি শুধু ইসলামী ইতিহাসেই সীমাবদ্ধ থাকেনি, বরং মুসলিম জ্ঞান ও ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতাও এর দ্বারা প্রভাবিত হয়েছে। বহু প্রজন্ম ধরে এই বিকৃত তথ্য ও ব্যাখ্যার ছায়া মুসলিম মানসে গভীরভাবে রেখাপাত করেছে, এমনকি বর্তমান সময়েও অনেক মুসলিম চিন্তাবিদ ও লেখক এই বিকৃতির প্রতিফলে গড়ে ওঠা ধারণার দ্বারা প্রভাবিত। এই প্রেক্ষাপটে আমাদের প্রয়োজন আরো গভীর ও নিরপেক্ষ পঠন ও পর্যবেক্ষণ—যেখানে ইতিহাসকে আবেগ নয়, যুক্তি ও নির্ভরযোগ্য তথ্যের আলোকে বিশ্লেষণ করা হবে। সত্যকে সত্যের জায়গায় প্রতিষ্ঠিত করার জন্য নিরপেক্ষতা হবে মুখ্যনীতি। বিকৃতি নয়, বস্তুনিষ্ঠতাই হবে ইসলামী ইতিহাসচর্চার মূলমন্ত্র। যেখানে ইতিহাসের যেসব ঘটনা উচ্চমাত্রার বিকৃতির শিকার হয়েছে, সেগুলোর সুস্পষ্ট উদাহরণ তুলে ধরতে হবে, যাতে পাঠকের মন জাগ্রত হয় এবং সত্য ইতিহাসের অনুসন্ধানে ফিরে আসতে পারে।

(আলুকাহ ডটনেটে প্রকাশিত সৌদি আরবের প্রখ্যাত ইসলামী চিন্তাবিদ ড. আলী বিন ইবরাহিম আন-নামলার ইতিহাস বিষয়ে একটি প্রবন্ধের অনুবাদ)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
চলতি বছর হজে গিয়ে মারা গেছেন ৪৪ বাংলাদেশি
চলতি বছর হজে গিয়ে মারা গেছেন ৪৪ বাংলাদেশি
সৌদি থেকে দেশে ফিরেছেন ৭৬ হাজারের বেশি হাজি
সৌদি থেকে দেশে ফিরেছেন ৭৬ হাজারের বেশি হাজি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
হজে ৪৩ বাংলাদেশির মৃত্যু, দেশে ফিরেছেন ৬৬ হাজারের বেশি হাজি
হজে ৪৩ বাংলাদেশির মৃত্যু, দেশে ফিরেছেন ৬৬ হাজারের বেশি হাজি
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
সর্বশেষ খবর
ভালুকায় এনজিওকর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
ভালুকায় এনজিওকর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলা-ঢাকায় দুইটি আন্তনগর ট্রেন চালুর দাবিতে মানববন্ধন
মোংলা-ঢাকায় দুইটি আন্তনগর ট্রেন চালুর দাবিতে মানববন্ধন

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্য সহকারীদের তিন ঘন্টা অবস্থান কর্মসূচি পালন
স্বাস্থ্য সহকারীদের তিন ঘন্টা অবস্থান কর্মসূচি পালন

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ছাত্রদলের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে ছাত্রদলের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত
সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো শিশুদের ম্যালেরিয়া চিকিৎসায় ওষুধের অনুমোদন
প্রথমবারের মতো শিশুদের ম্যালেরিয়া চিকিৎসায় ওষুধের অনুমোদন

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলা উপলক্ষ্যে প্রস্তুতি সভা
পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলা উপলক্ষ্যে প্রস্তুতি সভা

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে করোনায় একজনের মৃত্যু
দেশে করোনায় একজনের মৃত্যু

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জামালপুরে মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষাবৃত্তির চেক বিতরণ
জামালপুরে মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষাবৃত্তির চেক বিতরণ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৬ দফা দাবিতে দিনাজপুরে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
৬ দফা দাবিতে দিনাজপুরে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে অতিভারী বৃষ্টিপাত, জনজীবন বিপর্যস্ত
পটুয়াখালীতে অতিভারী বৃষ্টিপাত, জনজীবন বিপর্যস্ত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সচিবালয়ে নিষিদ্ধ হচ্ছে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক সামগ্রী
সচিবালয়ে নিষিদ্ধ হচ্ছে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক সামগ্রী

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ভয়াবহ’ সংখ্যক মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব: রিপোর্ট
‘ভয়াবহ’ সংখ্যক মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব: রিপোর্ট

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
কলাপাড়ায় ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরিজ জিততে বাংলাদেশের লক্ষ্য ২৮৬ রান
সিরিজ জিততে বাংলাদেশের লক্ষ্য ২৮৬ রান

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারী বর্ষণে প্লাবিত বাগেরহাট শহরের বিস্তীর্ণ এলাকা
ভারী বর্ষণে প্লাবিত বাগেরহাট শহরের বিস্তীর্ণ এলাকা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদকবিরোধী অভিযানে গিয়ে অর্থ লুটের ঘটনায় তিন কর্মকর্তা বরখাস্ত
মাদকবিরোধী অভিযানে গিয়ে অর্থ লুটের ঘটনায় তিন কর্মকর্তা বরখাস্ত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাবিপ্রবি ও থাইল্যান্ডের কাসেটসার্ট ইউনিভার্সিটি’র মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
হাবিপ্রবি ও থাইল্যান্ডের কাসেটসার্ট ইউনিভার্সিটি’র মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, দুর্ভোগে শিক্ষার্থীরা
নোয়াখালীতে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, দুর্ভোগে শিক্ষার্থীরা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে নাশকতা মামলার আসামিকে ছেড়ে দেওয়ায় এএসআই ক্লোজড
নড়াইলে নাশকতা মামলার আসামিকে ছেড়ে দেওয়ায় এএসআই ক্লোজড

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‌‘আওয়ামী লীগের সাথে জড়িতরা বিএনপির সদস্য হওয়ার যোগ্য না’
‌‘আওয়ামী লীগের সাথে জড়িতরা বিএনপির সদস্য হওয়ার যোগ্য না’

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাবিপ্রবি ও থাইল্যান্ডের কাসেটসার্ট ইউনিভার্সিটির মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই
হাবিপ্রবি ও থাইল্যান্ডের কাসেটসার্ট ইউনিভার্সিটির মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লিগ্যাল এইড’র টোল ফ্রি নম্বরে ১৮৮৫২৮ জনকে আইনি সেবা প্রদান
লিগ্যাল এইড’র টোল ফ্রি নম্বরে ১৮৮৫২৮ জনকে আইনি সেবা প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি চেলসি ও ফ্লুমিনেন্স
সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি চেলসি ও ফ্লুমিনেন্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূতমারা খালের কচুরিপানা ও অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের দাবিতে মানববন্ধন
ভূতমারা খালের কচুরিপানা ও অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোলাম দস্তগীর গাজীর শেয়ার, গাড়ি ও ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
গোলাম দস্তগীর গাজীর শেয়ার, গাড়ি ও ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগর উত্তাল, কলাপাড়ায় বিরামহীন বৃষ্টিতে বেড়েছে দুর্ভোগ
সাগর উত্তাল, কলাপাড়ায় বিরামহীন বৃষ্টিতে বেড়েছে দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহীন চাকলাদারের বিরুদ্ধে স্কুল-কলেজের টাকা আত্মসাতের মামলা
শাহীন চাকলাদারের বিরুদ্ধে স্কুল-কলেজের টাকা আত্মসাতের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাটগ্রাম থানায় হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় আরও দুইজন আটক
পাটগ্রাম থানায় হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় আরও দুইজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার
কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার

মাঠে ময়দানে

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ব্রাজিলের শেষ আশা ফ্লুমিনেন্স
ব্রাজিলের শেষ আশা ফ্লুমিনেন্স

মাঠে ময়দানে