শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২৯, বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই, ২০২৫

বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা

ড. মুহাম্মদ নাছিরউদ্দীন সোহেল
অনলাইন ভার্সন
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা

হিজরি বর্ষপঞ্জির প্রথম মাস মহররম। সৃষ্টির সূচনা থেকে পবিত্র এ মাসের ১০ তারিখ নানা স্মৃতিবিজড়িত ঐতিহাসিক ঘটনা সংঘটিত হয়। ১০ মহররম মহান রব্বুল আলামিন প্রতিপালক হিসেবে আরশে সমাসীন হন, তাই এ দিনের গুরুত্ব ও তাৎপর্য অত্যধিক। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেন, ‘নিশ্চয়ই তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহ, যিনি সৃষ্টি করেছেন আসমান ও জমিন ছয় দিনে, তারপর তিনি সমাসীন হন আরশে, তিনি পরিচালনা করেন প্রতিটি কাজ।’ (সুরা ইউনুস ১০ : আয়াত ৩)। পবিত্র আশুরার দিনটি মহান স্রষ্টার অভিষেকের দিন হিসেবে অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ। রসুল (সা.) বলেন, ‘আল্লাহতায়ালা হজরত আদম (আ.)-কে শুক্রবার আসরের পর সৃষ্টি করেন। অতঃপর তিনি আরশে সমাসীন হন (বস্তুত দিনটি ছিল, মহররম মাসের দশম তারিখ পবিত্র আশুরার দিন)।’ (মেশকাত শরিফ : পৃষ্ঠা ৫১০)।

মহান আল্লাহ মহররম মাসের ১০ তারিখ পবিত্র আশুরার দিবসে আরশে সমাসীন হন। বড়পীর হজরত আবদুল কাদের জিলানি (রহ.) বলেন, ‘আল্লাহ রব্বুল আলামিন আশুরার দিনে আরশে সমাসীন হয়েছেন। বিশ্বজাহান ধ্বংসও হবে এ দিনে। সর্বপ্রথম বৃষ্টি ও আল্লাহর রহমত দুনিয়াতে বর্ষিত হয় এ আশুরার দিনেই।’ (গুনিয়াতুত তালিবিন : পৃষ্ঠা ৩২৬)। মহান আল্লাহ নিজেই ১০ তারিখ তথা ১০ সংখ্যাটির কসম করে পবিত্র কোরআনে আয়াত নাজিল করেছেন। আল্লাহ ইরশাদ করেন, ‘কসম ফজরের সময়ের, আর কসম ১০ রাতের অর্থাৎ মহররমের ১০ তারিখের।’ (সুরা আল ফাজর ৮৯ : আয়াত ১-২)। এখানে ১০ তারিখকে ১০ রাত বলা হয়েছে এজন্য যে, আরবি তারিখ গণনা করা হয় রাতের শুরুর দ্বারা।

আশুরার দিনটি যথাযথ মর্যাদার সঙ্গে উদ্যাপন করা সবার জন্য অপরিহার্য। এতে স্রষ্টার অবারিত রহমত লাভ করা সম্ভব হবে। এ দিনটি কুল কায়েনাতের সবার জন্য অবারিত রহমত পাওয়ার দিন। আশুরার দিনে মানবজাতির আদি পিতা হজরত আদম (আ.)-কে সৃষ্টি করা হয় এবং পরবর্তীতে এ দিনেই তাঁকে প্রতিনিধি করে দুনিয়াতে পাঠানো হয়। এ ছাড়া আশুরার পবিত্র দিবসে আদম (আ.)-এর অপরাধ ক্ষমা করা হয়। এই দিনে মহাপ্লাবনকালে হজরত নুহ (আ.)-এর নৌকা তাঁর অনুসারীদের নিয়ে জুদি পাহাড়ের পাদদেশে এসে থেমে যায়; হজরত ইব্রাহিম (আ.) ভূমিষ্ঠ হন এবং এদিনে তিনি নমরুদের অগ্নিকুণ্ড থেকে উদ্ধার পান। পবিত্র আশুরার  দিবসে হজরত আইয়ুব (আ.) রোগমুক্ত হন; হজরত দাউদ (আ.) মহান আল্লাহর কাছ থেকে ক্ষমা পান; হজরত সোলায়মান (আ.) তাঁর হারানো রাজত্ব পুনরুদ্ধারে সক্ষম হন; হজরত ইউনুস (আ.) মাছের পেট থেকে মুক্তি পান; হজরত ইয়াকুব (আ.) তাঁর হারানো পুত্র হজরত ইউসুফ (আ.)-কে ৪০ বছর পর ফিরে পান। পবিত্র আশুরার দিনে ফেরাউনের স্ত্রী বিবি আছিয়া শিশু মুসা (আ.)-কে গ্রহণ করেন; আবার এ দিনে হজরত মুসা (আ.) স্বীয় অনুসারীদের নিয়ে লোহিত সাগর অতিক্রম করেন, অন্যদিকে খোদাদ্রোহী ফেরাউন সদলবলে লোহিত সাগরে ডুবে মারা যান। এ দিনে হজরত ঈসা (আ.) জন্মগ্রহণ করেন এবং চতুর্থ আসমানে উত্থিত হন। আশুরার বরকতময় দিনের উসিলায় বহু নবী-রসুল আপদ-বিপদ থেকে রক্ষা পান। আশুরা হলো বান্দাদের জন্য আল্লাহর কাছে চাওয়া ও পাওয়ার দিন। পবিত্র আশুরার দিনে ২ হাজার নবী ও রসুলের শুভ জন্ম হয়।

রসুল (সা.) বলেন, ‘আশুরার দিনটি এমন একটি দিন যে, সব নবী-রসুল এ দিনে রোজা রাখতেন। সুতরাং তোমরাও এ দিনে রোজা রাখো।’ (তাফসিরে দুররে মানছুর-৩০ নম্বর খণ্ড, পৃষ্ঠা ৪৯৯)। তিনি বলেন, ‘রমজান মাস এবং আশুরার দিন ছাড়া রোজা রাখার ব্যাপারে অন্য কোনোদিন বেশি ফজিলতের দাবি রাখে না। (অর্থাৎ অন্য সব দিন থেকে রমজান মাস ও আশুরার রোজার বেশি ফজিলত রয়েছে।’ (তাফসিরে দুররে মানছুর-৩০ নম্বর খণ্ড, পৃষ্ঠা ৪৯৯)। আল্লাহর রসুল (সা.) বলেন, ‘তোমরা আশুরার রোজা রাখো। ইহুদিদের বিপরীত কাজ করো। তোমরা আশুরার রোজার সঙ্গে আগের দিন অথবা পরের দিন আরেকটি রোজা রাখো।’ (তাফসিরে দুররে মানছুর-৩০ নম্বর খণ্ড, পৃষ্ঠা ৪৯৯)। আশুরার দিনের ফজিলত সম্পর্কে রসুল (সা.) বলেন, ‘যারা আশুরার দিন চোখে সুরমা বা কাজল লাগাবে, তারা কখনো চোখ ওঠা রোগে আক্রান্ত হবে না।’ (তাফসিরে দুররে মানছুর-৩০ নম্বর খণ্ড, পৃষ্ঠা ৫০০)। পবিত্র আশুরার দিনটি বিশ্ব মুসলিমের কাছে সবচেয়ে স্মরণীয় ও হৃদয়বিদারক কারণ এ দিনেই সাইয়্যেদুল আম্বিয়া হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর প্রাণপ্রিয় দৌহিত্র, আমিরুল মুমিনিন হজরত আলী (রা.) ও খাতুনে জান্নাত হজরত ফাতেমা (রা.)-এর হৃদয়ের ধন, মোহাম্মদি ইসলামের অকুতোভয় বীরসেনানী ইমাম হোসাইন (রা.) মাত্র ৭২ জন সহযোগী নিয়ে দুরাচার ইয়াজিদের ২২ হাজার সৈন্যের এক বিশাল বাহিনীর বিরুদ্ধে জিহাদ করে শাহাদাতবরণের মাধ্যমে সত্য ও ন্যায়ের জন্য আপসহীন সংগ্রাম করার এক মহান আদর্শ স্থাপন করে গেছেন। তাঁর এই সুমহান ত্যাগ রসুল প্রেমিকরা গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার সঙ্গে স্মরণ করে থাকে।

লেখক : গবেষক, সাবেক সহযোগী অধ্যাপক, পিইউবি

বিডি প্রতিদিন/এমআই
 

এই বিভাগের আরও খবর
নবীজির নির্দেশ পালনে প্রিয়পাত্র হওয়া যায়
নবীজির নির্দেশ পালনে প্রিয়পাত্র হওয়া যায়
ইসলামী ব্যাংকিংয়ের পথে ঘানা
ইসলামী ব্যাংকিংয়ের পথে ঘানা
মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.)
মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.)
হে যুবক খোদাকে চেন কি?
হে যুবক খোদাকে চেন কি?
মহানবী (সা.)কে অনুসরণে রয়েছে সর্বোত্তম কল্যাণ
মহানবী (সা.)কে অনুসরণে রয়েছে সর্বোত্তম কল্যাণ
আধুনিক যুগে মুসলিম নারীর কর্মসংস্থান
আধুনিক যুগে মুসলিম নারীর কর্মসংস্থান
হাসিমুখে কুশলবিনিময়ে দানের সওয়াব
হাসিমুখে কুশলবিনিময়ে দানের সওয়াব
রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর রাষ্ট্রনীতি
রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর রাষ্ট্রনীতি
ইসলামের দৃষ্টিতে সাইবার বুলিং ও ভার্চুয়াল মব
ইসলামের দৃষ্টিতে সাইবার বুলিং ও ভার্চুয়াল মব
মহানবী (সা.)-এর জীবনাচারে সরলতার সৌন্দর্য
মহানবী (সা.)-এর জীবনাচারে সরলতার সৌন্দর্য
সিরাত অধ্যয়নের মূলনীতি
সিরাত অধ্যয়নের মূলনীতি
মহানবী (সা.)-এর প্রতি ভালোবাসা প্রকাশের পদ্ধতি
মহানবী (সা.)-এর প্রতি ভালোবাসা প্রকাশের পদ্ধতি
সর্বশেষ খবর
আর্জেন্টিনাসহ ৬ দেশকে ফিফার জরিমানা
আর্জেন্টিনাসহ ৬ দেশকে ফিফার জরিমানা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত
পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে দেশের ৭ অঞ্চলে ঝড়ের সম্ভাবনা
দুপুরের মধ্যে দেশের ৭ অঞ্চলে ঝড়ের সম্ভাবনা

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সাতসকালে গাজীপুরে মার্কেটে অগ্নিকাণ্ড
সাতসকালে গাজীপুরে মার্কেটে অগ্নিকাণ্ড

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের
জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়ক দুর্ঘটনায় রাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় রাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৭৩
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৭৩

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের
সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ
আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামী ব্যাংকিংয়ের পথে ঘানা
ইসলামী ব্যাংকিংয়ের পথে ঘানা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.)
মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচনের অপেক্ষায় বিনিয়োগকারীরা : আমীর খসরু
নির্বাচনের অপেক্ষায় বিনিয়োগকারীরা : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিআরইউতে মব সৃষ্টিসহ তিনটি বিষয়ে গভীর উদ্বেগ
ডিআরইউতে মব সৃষ্টিসহ তিনটি বিষয়ে গভীর উদ্বেগ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিনিয়োগের গতি ফেরাতে প্রয়োজন নির্বাচিত সরকার’
‘বিনিয়োগের গতি ফেরাতে প্রয়োজন নির্বাচিত সরকার’

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় ভারতীয় বিড়িসহ তরুণ গ্রেপ্তার
কুলাউড়ায় ভারতীয় বিড়িসহ তরুণ গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু
চট্টগ্রামে গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝিনাইদহে বসতঘর থেকে ব্যবসায়ীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইদহে বসতঘর থেকে ব্যবসায়ীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন: ছাত্র হত্যাচেষ্টা মামলায় শ্রমিক লীগ নেত্রী কারাগারে
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন: ছাত্র হত্যাচেষ্টা মামলায় শ্রমিক লীগ নেত্রী কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করতোয়া নদীতে গোসলে নেমে নিখোঁজ স্কুলছাত্রের মরদেহ উদ্ধার
করতোয়া নদীতে গোসলে নেমে নিখোঁজ স্কুলছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্তুগালে ভয়াবহ ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ১৮
পর্তুগালে ভয়াবহ ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ১৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছ ধরতে গিয়ে তিস্তায় নিখোঁজ, ৩০ ঘণ্টা পর লাশ উদ্ধার
মাছ ধরতে গিয়ে তিস্তায় নিখোঁজ, ৩০ ঘণ্টা পর লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিনিয়োগ স্থবিরতায় বাড়ছে রিজার্ভ
বিনিয়োগ স্থবিরতায় বাড়ছে রিজার্ভ

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বড় চ্যালেঞ্জের মুখে পাঠ্যবই
বড় চ্যালেঞ্জের মুখে পাঠ্যবই

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগ আমলে দুর্নীতির ভাগ যারা পেয়েছে তারা আজও চারপাশে ঘুরছে’
‘আওয়ামী লীগ আমলে দুর্নীতির ভাগ যারা পেয়েছে তারা আজও চারপাশে ঘুরছে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘিওরে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ঘিওরে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধুনটে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ধুনটে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম
মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ সেপ্টেম্বর)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস
কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প
ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু
সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে
এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত
তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প
ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’
বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন
সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস
১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি
নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার
পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর
সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ
৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন
এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ ভারতীয় বিয়ের অনুষ্ঠানে হাজির জাস্টিন বিবার
হঠাৎ ভারতীয় বিয়ের অনুষ্ঠানে হাজির জাস্টিন বিবার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম
বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ বছরে ৩১ লাখ দক্ষ ভারতীয় কর্মী নেবে রাশিয়া
পাঁচ বছরে ৩১ লাখ দক্ষ ভারতীয় কর্মী নেবে রাশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন
শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার
রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম
মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প
পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার
লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক
ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ের সিংহাসনে রাজা
ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ের সিংহাসনে রাজা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ
যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের
সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের

মাঠে ময়দানে

নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি
নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী
মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার জনগণের খেলার সময়
এবার জনগণের খেলার সময়

সম্পাদকীয়

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী

নগর জীবন

বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে
বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম
প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম

প্রথম পৃষ্ঠা

মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে
মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ
স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ

দেশগ্রাম

মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১
মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১

খবর

দখলের কবলে ফ্লাইওভার
দখলের কবলে ফ্লাইওভার

রকমারি নগর পরিক্রমা

একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ
একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়
ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাদুঘরটি কি রক্ষা পাবে?
জাদুঘরটি কি রক্ষা পাবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন
ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য
দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য

প্রথম পৃষ্ঠা

রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে
রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে

পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার
অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ
করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ

দেশগ্রাম

তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন
তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন

দেশগ্রাম

বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী
বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী

দেশগ্রাম

শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ
শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ

পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনে তিন বাড়ি ভস্মীভূত
আগুনে তিন বাড়ি ভস্মীভূত

দেশগ্রাম

ঝাড়ু হাতে বিক্ষোভে ইন্দোনেশিয়ার নারীরা
ঝাড়ু হাতে বিক্ষোভে ইন্দোনেশিয়ার নারীরা

পূর্ব-পশ্চিম