শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪৩, বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই, ২০২৫

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

উম্মে আহমাদ
অনলাইন ভার্সন
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

শিশুর প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার সঠিক বয়স কত-এ ব্যাপারে একটি হাদিসের আলোকে বলা যায়, সাত বছর বয়স থেকে তা হতে পারে। নবীজি (সা.) ইরশাদ করেন, ‘তোমরা তোমাদের সন্তানদের সাত বছর বয়সে নামাজের নির্দেশ দাও।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ৪৯৫)

এতে বোঝা যায়, নামাজ যদিও বালেগ হওয়ার পর ফরজ হবে; কিন্তু নামাজের শিক্ষাদান করতে হবে সাত বছর বয়স থেকেই। কাজেই সাত বছর বয়সই যথারীতি শিক্ষাদানের উপযুক্ত সময়।

এরপর বিলম্ব করা যেমন ঠিক নয়, তেমনি এর আগে চাপাচাপি করাও উচিত নয়। তবে এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম হচ্ছে পবিত্র কোরআনের তিলাওয়াত শিক্ষা। আল্লাহ তাআলা স্বয়ং তা সহজ করে দিয়েছেন। শিশুর বয়স যত কমই হোক না কেন, কোরআনের শিক্ষা তার ব্রেনে কোনোরূপ চাপ সৃষ্টি করে না।

তবে হ্যাঁ, বাল্যকালে প্রয়োজনীয় ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ করা অনেকের পক্ষে সম্ভব হয় না। এতে অনেকে হীনম্মন্যতায় ভোগে। কেননা জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত ইবাদত ও আমল করার ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় ধর্মীয় জ্ঞানের প্রয়োজন হয়। তাই লোকলজ্জার ভয়ে অনেকের শেখার আগ্রহ হয়ে ওঠে না।

কিন্তু ইসলামের ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, দ্বিনি জ্ঞান অর্জনে বয়স বাধা নয়।
মুসলিম মনীষীদের অনেকেই শৈশব-কৈশোরের ধাপ পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণে আত্মনিয়োগ করেছেন। শুধু তাই নয়, দ্বিন ইসলামকে যথাযথভাবে অনুধাবনের জন্য যে বোধশক্তি ও বিবেক থাকা দরকার—তা অনেক ক্ষেত্রে প্রাপ্তবয়সের সঙ্গে সম্পৃক্ত। এ কারণে আল্লামা সুয়ুতি (রহ.) বলেন, ‘কোনো কোনা আলেমের মতে, হাদিস শ্রবণের সূচনা হওয়া উচিত ৩০ বছর থেকে।’ (তাদরিবুর রাবি : ১/৪১৪)

পরিণত বয়সে দ্বিন শেখার কিছু ইতিবাচক দিক

শিশু-কিশোররা সাধারণত অভিভাবকদের চাপে ইচ্ছায় বা অনিচ্ছায় ধর্মীয় জ্ঞান অর্জন করে।

ভেতরের প্রেরণা, নিজের ইচ্ছা ও দৃঢ় সংকল্প থাকে অনুপস্থিত। কিন্তু একজন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির অবস্থা এর চেয়ে ভিন্ন। বয়স্ক ব্যক্তির মনে ধর্মীয় জ্ঞান অর্জনের প্রেরণা সৃষ্টি হয় মনের ভেতর থেকে। ফলে বয়স্ক ব্যক্তির অদম্য আগ্রহ ও সুদৃঢ় সংকল্প তাকে দ্রুত এগিয়ে নিয়ে যায় লক্ষ্যপানে। কয়েকটি উপমা দিলে বিষয়টি পরিষ্কার হবে-

ইসলাম গ্রহণকারী সাহাবিদের অনেকেই ছিলেন বয়সে বড়। বয়স তাঁদের ইলম অন্বেষণ ও শিক্ষা গ্রহণে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি। পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথম মাদরাসা বা ধর্মীয় শিক্ষালয়ের নাম দারুল আরকাম। এই মাদরাসার শিক্ষক ছিলেন মহানবী (সা.) এবং শিক্ষার্থী ছিলেন সাহাবায়ে কিরাম (রা.), যাঁদের বেশির ভাগই ছিলেন বয়স্ক। রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে পাঠ গ্রহণ করে যেসব সাহাবি সর্বোচ্চ মর্যাদার আসনে সমাসীন হয়েছেন, তাঁদের বেশির ভাগই ছিলেন বয়স্ক। যেমন—আবু বকর (রা.), উমর (রা.), আবু জর (রা.), আবু দারদা (রা.) প্রমুখ।

আবু বকর (রা.)-এর দ্বিনি জ্ঞান অর্জন শুরু হয় প্রায় ৪০ বছর বয়সে। উমর (রা.) ৩০ বছর বয়সে ইলমের ময়দানে পা রাখেন। ইমাম বুখারি (রহ.) এ বিষয়ে ‘ইলম’ অধ্যায়ে উমর (রা.)-এর একটি বক্তব্য উল্লেখ করেছেন—পরিচ্ছেদ : ইলম ও হিকমতের ক্ষেত্রে সমতুল্য হওয়ার আগ্রহ প্রসঙ্গে। আর উমর (রা.) বলেন, ‘তোমরা বয়স  বেশি হওয়ার আগেই ইলম শিখে নাও।’

এ কথার ব্যাখ্যায় ইমাম বুখারি (রহ.) বলেন, ‘অর্থাৎ বয়স বেশি হওয়ার পরও ইলম শিক্ষা করো। কারণ সাহাবায়ে কিরাম (বেশির ভাগ) তো বয়স অধিক হওয়ার পরই দ্বিনি ইলম শিক্ষা করেছেন।’ (সহিহ বুখারি, পৃষ্ঠা-৩৯)

বেশি বয়সে দ্বিনি জ্ঞান অর্জনের আরো কয়েকটি নজির দেখা যাক—আল্লামা ইবনে হাজম (রহ.), বয়স হওয়ার পর যাঁরা ইলম শেখা শুরু করেছেন তাঁদের মধ্যে প্রসিদ্ধতম ব্যক্তি।

তাঁর ইলমে ফিকহ অন্বেষণের সূচনা হয়েছিল বিশেষ একটি ঘটনার প্রেক্ষাপটে। ইবনে হাজম নিজেই সে ঘটনা বলেছেন। একদিন তিনি এক জানাজায় শরিক হন। তখন একটি মসজিদে প্রবেশ করে বসে পড়েন। এক ব্যক্তি তখন তাঁকে বলল, ‘ওঠ, আগে তাহিয়্যাতুল মাসজিদ নামাজ পড়ো।’ তখন তাঁর বয়স ছিল ২৬। তিনি তখন নামাজে দাঁড়িয়ে যান। জানাজা শেষে ফিরে আসার সময়ও মসজিদে যান। এবার প্রবেশ করা মাত্রই নামাজ শুরু করে দেন। তখন তাঁকে বলা হলো, ‘আরে বসো বসো; এখন নফল নামাজ পড়ার সময় নয়।’ তখন ছিল আসরের পর। ঘটনাটি তাঁর মনে গভীরভাবে দাগ কাটে। এর পর থেকেই তিনি ইলম অর্জন শুরু করেন। তাঁর এ অজ্ঞতাই ইলম অর্জনের মাধ্যম হয়ে দাঁড়ায়।

[মুজামুল উদাবা, ইবনে হাজম (রহ.)-এর জীবনী]

বয়স হওয়ার পর যাঁরা ইলম শেখা শুরু করেছেন তাঁদের মধ্যে আরো একজন ব্যক্তি হলেন আবু বকর আল-কাফফাল (রহ.)। তিনি শাফেঈ মাজহাবের অন্যতম ইমাম ছিলেন। তাঁর বয়সের কোঠা ৩০ পেরিয়ে যাওয়ার পর ইলম অন্বেষণের তীব্র প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন। এক পর্যায়ে ফিকাহ শাস্ত্রে ব্যুৎপত্তি অর্জন করেন। (তাবাকাতুশ শাফিইয়্যা : ৫/৫৪)

বয়স হওয়ার পর যাঁরা ইলম শেখা শুরু করেছেন তাঁদের মধ্যে আরো একজন ব্যক্তি হলেন আবু আবদুল্লাহ আসবাগ ইবনুল ফারজ (রহ.)। তিনি মালেকি মাজহাবের বরেণ্য ফকিহ। আল্লামা জাহাবি (রহ.) তাঁর ব্যাপারে বলেন, তিনি প্রৌঢ় বয়সে ইলম অর্জনে আত্মনিয়োগ করেন। (সিয়ারু আলামিন নুবালা : ১০/৬৫৬)

তবে হ্যাঁ, বয়স হয়ে যাওয়ার পর দ্বিন শেখার ক্ষেত্রে কিছু প্রতিবন্ধকতাও আছে। সংসার, উপার্জনের ভয় ছাড়াও বয়স একটু বেশি হয়ে গেলে কিছু আর মনে থাকতে চায় না। কোনো কিছু মুখস্থ করতে হলে অনেক সময় লাগে। এই বাস্তবতা অস্বীকার করা যায় না। তবে এ বাস্তবতা মেনে নিয়েই বলছি, মানুষ যখন কোনো কাজের হিম্মত করে তার জন্য শতভাগ চেষ্টা ব্যয় করে, তখন সে কাজ মহান আল্লাহ তার জন্য সহজ করে দেন। মহান আল্লাহ বলেন, ‘যারা আমার উদ্দেশ্যে সংগ্রাম করে, আমি তাদের অবশ্যই আমার পথে পরিচালিত করব। নিশ্চয়ই আল্লাহ সৎকর্মপরায়ণদের সঙ্গে থাকেন।’ (সুরা : আনকাবুত, আয়াত : ৬৯)

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
সুস্থ জীবন লাভে নামাজের ভূমিকা
সুস্থ জীবন লাভে নামাজের ভূমিকা
শরীরচর্চায় ইসলামের অনুপ্রেরণা ও অনুশীলন
শরীরচর্চায় ইসলামের অনুপ্রেরণা ও অনুশীলন
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সুফিসংগীতের মর্মকথা
সুফিসংগীতের মর্মকথা
নফল ইবাদতের মাস মহররম
নফল ইবাদতের মাস মহররম
ইতিহাসের পাতায় ইরান
ইতিহাসের পাতায় ইরান
আরবে প্রেরিত পাঁচ নবী-রাসুল
আরবে প্রেরিত পাঁচ নবী-রাসুল
সর্বশেষ খবর
লিভারপুরের তারকা ফুটবলার দিয়োগো জোতার মৃত্যু
লিভারপুরের তারকা ফুটবলার দিয়োগো জোতার মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীমঙ্গল সীমান্ত দিয়ে আরও ২৩ জনকে পুশইন
শ্রীমঙ্গল সীমান্ত দিয়ে আরও ২৩ জনকে পুশইন

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেন প্রাণ নেই মঙ্গলে? নতুন তথ্য নাসার
কেন প্রাণ নেই মঙ্গলে? নতুন তথ্য নাসার

১৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

যেসব ফোনে চলবে না গুগল ক্রোম
যেসব ফোনে চলবে না গুগল ক্রোম

১৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শাবিপ্রবির ২০৫ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা
শাবিপ্রবির ২০৫ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল
নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

টানা তিন দিন বন্ধ পুঁজিবাজার
টানা তিন দিন বন্ধ পুঁজিবাজার

২৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অফলাইনে যেভাবে ব্যবহার করবেন গুগল ম্যাপ
অফলাইনে যেভাবে ব্যবহার করবেন গুগল ম্যাপ

৩১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে যুবককে গলা কেটে হত্যা, প্রধান আসামি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে যুবককে গলা কেটে হত্যা, প্রধান আসামি গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালী বিএনপির সভাপতি স্নেহাংশু, সম্পাদক টোটন
পটুয়াখালী বিএনপির সভাপতি স্নেহাংশু, সম্পাদক টোটন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিখরচায় বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে ৩৮ জনের ছানি অপারেশন
নিখরচায় বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে ৩৮ জনের ছানি অপারেশন

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

অ্যান্টি-এজিং ট্রিটমেন্টেই শেফালির সর্বনাশ?
অ্যান্টি-এজিং ট্রিটমেন্টেই শেফালির সর্বনাশ?

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

অনূর্ধ্ব-১৮ এশিয়া কাপ হকি: হংকংকে হারিয়ে দারুন শুরু বাংলাদেশের
অনূর্ধ্ব-১৮ এশিয়া কাপ হকি: হংকংকে হারিয়ে দারুন শুরু বাংলাদেশের

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে শিক্ষার্থী খুন
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে শিক্ষার্থী খুন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

৫৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

নেইমারের সই করা বল চুরি, যুবকের ১৭ বছরের কারাদণ্ড
নেইমারের সই করা বল চুরি, যুবকের ১৭ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস
যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চলে গেলেন জিম্বাবুয়ের সাবেক ক্রিকেটার মেমান
চলে গেলেন জিম্বাবুয়ের সাবেক ক্রিকেটার মেমান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাইয়ে বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের আশঙ্কা
জুলাইয়ে বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেইমারের সই করা বল চুরি করে ১৭ বছরের জেল!
নেইমারের সই করা বল চুরি করে ১৭ বছরের জেল!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুরাদনগরে মাদক কারবারি সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহত ৩
মুরাদনগরে মাদক কারবারি সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন হলেই সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে : মোস্তফা ফিরোজ
নির্বাচন হলেই সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে : মোস্তফা ফিরোজ

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

এআইয়ের কারণে মাইক্রোসফটে চাকরি হারাচ্ছেন ৯ হাজার কর্মী
এআইয়ের কারণে মাইক্রোসফটে চাকরি হারাচ্ছেন ৯ হাজার কর্মী

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট' কর্মসূচি বাতিল
'ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট' কর্মসূচি বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মেগাস্টার’ বিতর্ক: শাকিব ভক্তদের যা বললেন জাহিদ হাসান
‘মেগাস্টার’ বিতর্ক: শাকিব ভক্তদের যা বললেন জাহিদ হাসান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি বিএনপির বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র : ফারুক
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি বিএনপির বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র : ফারুক

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম