শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪৩, বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই, ২০২৫

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

উম্মে আহমাদ
অনলাইন ভার্সন
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

শিশুর প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার সঠিক বয়স কত-এ ব্যাপারে একটি হাদিসের আলোকে বলা যায়, সাত বছর বয়স থেকে তা হতে পারে। নবীজি (সা.) ইরশাদ করেন, ‘তোমরা তোমাদের সন্তানদের সাত বছর বয়সে নামাজের নির্দেশ দাও।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ৪৯৫)

এতে বোঝা যায়, নামাজ যদিও বালেগ হওয়ার পর ফরজ হবে; কিন্তু নামাজের শিক্ষাদান করতে হবে সাত বছর বয়স থেকেই। কাজেই সাত বছর বয়সই যথারীতি শিক্ষাদানের উপযুক্ত সময়।

এরপর বিলম্ব করা যেমন ঠিক নয়, তেমনি এর আগে চাপাচাপি করাও উচিত নয়। তবে এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম হচ্ছে পবিত্র কোরআনের তিলাওয়াত শিক্ষা। আল্লাহ তাআলা স্বয়ং তা সহজ করে দিয়েছেন। শিশুর বয়স যত কমই হোক না কেন, কোরআনের শিক্ষা তার ব্রেনে কোনোরূপ চাপ সৃষ্টি করে না।

তবে হ্যাঁ, বাল্যকালে প্রয়োজনীয় ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ করা অনেকের পক্ষে সম্ভব হয় না। এতে অনেকে হীনম্মন্যতায় ভোগে। কেননা জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত ইবাদত ও আমল করার ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় ধর্মীয় জ্ঞানের প্রয়োজন হয়। তাই লোকলজ্জার ভয়ে অনেকের শেখার আগ্রহ হয়ে ওঠে না।

কিন্তু ইসলামের ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, দ্বিনি জ্ঞান অর্জনে বয়স বাধা নয়।
মুসলিম মনীষীদের অনেকেই শৈশব-কৈশোরের ধাপ পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণে আত্মনিয়োগ করেছেন। শুধু তাই নয়, দ্বিন ইসলামকে যথাযথভাবে অনুধাবনের জন্য যে বোধশক্তি ও বিবেক থাকা দরকার—তা অনেক ক্ষেত্রে প্রাপ্তবয়সের সঙ্গে সম্পৃক্ত। এ কারণে আল্লামা সুয়ুতি (রহ.) বলেন, ‘কোনো কোনা আলেমের মতে, হাদিস শ্রবণের সূচনা হওয়া উচিত ৩০ বছর থেকে।’ (তাদরিবুর রাবি : ১/৪১৪)

পরিণত বয়সে দ্বিন শেখার কিছু ইতিবাচক দিক

শিশু-কিশোররা সাধারণত অভিভাবকদের চাপে ইচ্ছায় বা অনিচ্ছায় ধর্মীয় জ্ঞান অর্জন করে।

ভেতরের প্রেরণা, নিজের ইচ্ছা ও দৃঢ় সংকল্প থাকে অনুপস্থিত। কিন্তু একজন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির অবস্থা এর চেয়ে ভিন্ন। বয়স্ক ব্যক্তির মনে ধর্মীয় জ্ঞান অর্জনের প্রেরণা সৃষ্টি হয় মনের ভেতর থেকে। ফলে বয়স্ক ব্যক্তির অদম্য আগ্রহ ও সুদৃঢ় সংকল্প তাকে দ্রুত এগিয়ে নিয়ে যায় লক্ষ্যপানে। কয়েকটি উপমা দিলে বিষয়টি পরিষ্কার হবে-

ইসলাম গ্রহণকারী সাহাবিদের অনেকেই ছিলেন বয়সে বড়। বয়স তাঁদের ইলম অন্বেষণ ও শিক্ষা গ্রহণে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি। পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথম মাদরাসা বা ধর্মীয় শিক্ষালয়ের নাম দারুল আরকাম। এই মাদরাসার শিক্ষক ছিলেন মহানবী (সা.) এবং শিক্ষার্থী ছিলেন সাহাবায়ে কিরাম (রা.), যাঁদের বেশির ভাগই ছিলেন বয়স্ক। রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে পাঠ গ্রহণ করে যেসব সাহাবি সর্বোচ্চ মর্যাদার আসনে সমাসীন হয়েছেন, তাঁদের বেশির ভাগই ছিলেন বয়স্ক। যেমন—আবু বকর (রা.), উমর (রা.), আবু জর (রা.), আবু দারদা (রা.) প্রমুখ।

আবু বকর (রা.)-এর দ্বিনি জ্ঞান অর্জন শুরু হয় প্রায় ৪০ বছর বয়সে। উমর (রা.) ৩০ বছর বয়সে ইলমের ময়দানে পা রাখেন। ইমাম বুখারি (রহ.) এ বিষয়ে ‘ইলম’ অধ্যায়ে উমর (রা.)-এর একটি বক্তব্য উল্লেখ করেছেন—পরিচ্ছেদ : ইলম ও হিকমতের ক্ষেত্রে সমতুল্য হওয়ার আগ্রহ প্রসঙ্গে। আর উমর (রা.) বলেন, ‘তোমরা বয়স  বেশি হওয়ার আগেই ইলম শিখে নাও।’

এ কথার ব্যাখ্যায় ইমাম বুখারি (রহ.) বলেন, ‘অর্থাৎ বয়স বেশি হওয়ার পরও ইলম শিক্ষা করো। কারণ সাহাবায়ে কিরাম (বেশির ভাগ) তো বয়স অধিক হওয়ার পরই দ্বিনি ইলম শিক্ষা করেছেন।’ (সহিহ বুখারি, পৃষ্ঠা-৩৯)

বেশি বয়সে দ্বিনি জ্ঞান অর্জনের আরো কয়েকটি নজির দেখা যাক—আল্লামা ইবনে হাজম (রহ.), বয়স হওয়ার পর যাঁরা ইলম শেখা শুরু করেছেন তাঁদের মধ্যে প্রসিদ্ধতম ব্যক্তি।

তাঁর ইলমে ফিকহ অন্বেষণের সূচনা হয়েছিল বিশেষ একটি ঘটনার প্রেক্ষাপটে। ইবনে হাজম নিজেই সে ঘটনা বলেছেন। একদিন তিনি এক জানাজায় শরিক হন। তখন একটি মসজিদে প্রবেশ করে বসে পড়েন। এক ব্যক্তি তখন তাঁকে বলল, ‘ওঠ, আগে তাহিয়্যাতুল মাসজিদ নামাজ পড়ো।’ তখন তাঁর বয়স ছিল ২৬। তিনি তখন নামাজে দাঁড়িয়ে যান। জানাজা শেষে ফিরে আসার সময়ও মসজিদে যান। এবার প্রবেশ করা মাত্রই নামাজ শুরু করে দেন। তখন তাঁকে বলা হলো, ‘আরে বসো বসো; এখন নফল নামাজ পড়ার সময় নয়।’ তখন ছিল আসরের পর। ঘটনাটি তাঁর মনে গভীরভাবে দাগ কাটে। এর পর থেকেই তিনি ইলম অর্জন শুরু করেন। তাঁর এ অজ্ঞতাই ইলম অর্জনের মাধ্যম হয়ে দাঁড়ায়।

[মুজামুল উদাবা, ইবনে হাজম (রহ.)-এর জীবনী]

বয়স হওয়ার পর যাঁরা ইলম শেখা শুরু করেছেন তাঁদের মধ্যে আরো একজন ব্যক্তি হলেন আবু বকর আল-কাফফাল (রহ.)। তিনি শাফেঈ মাজহাবের অন্যতম ইমাম ছিলেন। তাঁর বয়সের কোঠা ৩০ পেরিয়ে যাওয়ার পর ইলম অন্বেষণের তীব্র প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন। এক পর্যায়ে ফিকাহ শাস্ত্রে ব্যুৎপত্তি অর্জন করেন। (তাবাকাতুশ শাফিইয়্যা : ৫/৫৪)

বয়স হওয়ার পর যাঁরা ইলম শেখা শুরু করেছেন তাঁদের মধ্যে আরো একজন ব্যক্তি হলেন আবু আবদুল্লাহ আসবাগ ইবনুল ফারজ (রহ.)। তিনি মালেকি মাজহাবের বরেণ্য ফকিহ। আল্লামা জাহাবি (রহ.) তাঁর ব্যাপারে বলেন, তিনি প্রৌঢ় বয়সে ইলম অর্জনে আত্মনিয়োগ করেন। (সিয়ারু আলামিন নুবালা : ১০/৬৫৬)

তবে হ্যাঁ, বয়স হয়ে যাওয়ার পর দ্বিন শেখার ক্ষেত্রে কিছু প্রতিবন্ধকতাও আছে। সংসার, উপার্জনের ভয় ছাড়াও বয়স একটু বেশি হয়ে গেলে কিছু আর মনে থাকতে চায় না। কোনো কিছু মুখস্থ করতে হলে অনেক সময় লাগে। এই বাস্তবতা অস্বীকার করা যায় না। তবে এ বাস্তবতা মেনে নিয়েই বলছি, মানুষ যখন কোনো কাজের হিম্মত করে তার জন্য শতভাগ চেষ্টা ব্যয় করে, তখন সে কাজ মহান আল্লাহ তার জন্য সহজ করে দেন। মহান আল্লাহ বলেন, ‘যারা আমার উদ্দেশ্যে সংগ্রাম করে, আমি তাদের অবশ্যই আমার পথে পরিচালিত করব। নিশ্চয়ই আল্লাহ সৎকর্মপরায়ণদের সঙ্গে থাকেন।’ (সুরা : আনকাবুত, আয়াত : ৬৯)

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৮০ হাজার ৫০০ বাংলাদেশি হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৮০ হাজার ৫০০ বাংলাদেশি হাজি
মুসলিম উন্নয়নের রোল মডেল মালয়েশিয়া
মুসলিম উন্নয়নের রোল মডেল মালয়েশিয়া
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
চলতি বছর হজে গিয়ে মারা গেছেন ৪৪ বাংলাদেশি
চলতি বছর হজে গিয়ে মারা গেছেন ৪৪ বাংলাদেশি
সৌদি থেকে দেশে ফিরেছেন ৭৬ হাজারের বেশি হাজি
সৌদি থেকে দেশে ফিরেছেন ৭৬ হাজারের বেশি হাজি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
হজে ৪৩ বাংলাদেশির মৃত্যু, দেশে ফিরেছেন ৬৬ হাজারের বেশি হাজি
হজে ৪৩ বাংলাদেশির মৃত্যু, দেশে ফিরেছেন ৬৬ হাজারের বেশি হাজি
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
সর্বশেষ খবর
ভালুকায় যুবকের লাশ উদ্ধার
ভালুকায় যুবকের লাশ উদ্ধার

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় পেনশন মেলা অনুষ্ঠিত
গাইবান্ধায় পেনশন মেলা অনুষ্ঠিত

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাতক্ষীরার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, তলিয়ে গেছে মাছের ঘের-সবজি ক্ষেত
সাতক্ষীরার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, তলিয়ে গেছে মাছের ঘের-সবজি ক্ষেত

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে সেনা অভিযানে কিশোর গ্যাংয়ের ১২ সদস্য গ্রেপ্তার
নাটোরে সেনা অভিযানে কিশোর গ্যাংয়ের ১২ সদস্য গ্রেপ্তার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর পৌরসভার বাজেট ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর পৌরসভার বাজেট ঘোষণা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় কর্দমাক্ত রাস্তায় ভোগান্তি
কুয়াকাটায় কর্দমাক্ত রাস্তায় ভোগান্তি

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় সাবেক হুইপ-এমপিসহ আওয়ামী লীগ নেতাদের জামিন না মঞ্জুর
গাইবান্ধায় সাবেক হুইপ-এমপিসহ আওয়ামী লীগ নেতাদের জামিন না মঞ্জুর

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন
গাইবান্ধায় জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজস্থানে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দুই পাইলট নিহত, তদন্ত কমিটি গঠন
রাজস্থানে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দুই পাইলট নিহত, তদন্ত কমিটি গঠন

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে অভিযান চালিয়ে ইউক্যালিপটাস ও আকাশমণি গাছের চারা ধ্বংস
দিনাজপুরে অভিযান চালিয়ে ইউক্যালিপটাস ও আকাশমণি গাছের চারা ধ্বংস

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুরাদনগরে তিন জনকে হত্যা: ৮ আসামি ৩ দিনের রিমান্ডে
মুরাদনগরে তিন জনকে হত্যা: ৮ আসামি ৩ দিনের রিমান্ডে

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘মাদরাসা শিক্ষাব্যবস্থার অতীত ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে হবে’
‘মাদরাসা শিক্ষাব্যবস্থার অতীত ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে হবে’

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সিলেটে দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ
সিলেটে দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ

৪৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গাজীপুরে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
গাজীপুরে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএমইউতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার রোবট দেবে ফিজিওথেরাপি, চালু হচ্ছে কাল
বিএমইউতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার রোবট দেবে ফিজিওথেরাপি, চালু হচ্ছে কাল

৫১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

ভিডিও ছড়ানোর ‘মূলহোতা’ শাহ পরান পাঁচদিনের রিমান্ডে
ভিডিও ছড়ানোর ‘মূলহোতা’ শাহ পরান পাঁচদিনের রিমান্ডে

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৪০৬
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৪০৬

৫৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

‘একই সাথে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবেলার ক্ষমতা ইরানের আছে’
‘একই সাথে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবেলার ক্ষমতা ইরানের আছে’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক
র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে টানা বর্ষণে নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা
চট্টগ্রামে টানা বর্ষণে নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের বিপক্ষে হাসারাঙ্গাকে পাচ্ছে না শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের বিপক্ষে হাসারাঙ্গাকে পাচ্ছে না শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘গ্রিন এন্ড ক্লিন নারায়ণগঞ্জ’ কর্মসূচির আওতায় তাল গাছের চারা রোপণ
‘গ্রিন এন্ড ক্লিন নারায়ণগঞ্জ’ কর্মসূচির আওতায় তাল গাছের চারা রোপণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে লক্ষ্মীপুরে ১৫ দিনের কর্মসূচি
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে লক্ষ্মীপুরে ১৫ দিনের কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোতাফোগোর নতুন কোচ আনচেলত্তির ছেলে
বোতাফোগোর নতুন কোচ আনচেলত্তির ছেলে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে এসএসসি পরীক্ষার্থীকে হত্যা, ঘাতক সাজু ৩ দিনের রিমান্ডে
হবিগঞ্জে এসএসসি পরীক্ষার্থীকে হত্যা, ঘাতক সাজু ৩ দিনের রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্পেনের আদালতে নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের তদন্ত শুরু
স্পেনের আদালতে নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের তদন্ত শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়াকাটা সৈকতে ফটোগ্রাফারদের প্রশিক্ষণ কর্মশালা
কুয়াকাটা সৈকতে ফটোগ্রাফারদের প্রশিক্ষণ কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিরোধী শিক্ষকদের পদোন্নতির প্রতিবাদে গোবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
জুলাই বিরোধী শিক্ষকদের পদোন্নতির প্রতিবাদে গোবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মার্কিন বিমানবন্দরে যাত্রীদের নিরাপত্তা তল্লাশির নিয়মে পরিবর্তন
মার্কিন বিমানবন্দরে যাত্রীদের নিরাপত্তা তল্লাশির নিয়মে পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব
এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক
ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত
ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি
থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’
মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন

জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন