শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১৮, শনিবার, ০৫ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ১১:৩৯, শনিবার, ০৫ জুলাই, ২০২৫

১০ মাসে ৩ শতাধিক ঘটনায় নিহত ১৬৩

মব সন্ত্রাসে অতিষ্ঠ দেশ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মব সন্ত্রাসে অতিষ্ঠ দেশ

অনেকের কাছে সেদিন শুভ সকাল হলেও এই পরিবারের তিনজনের কাছে সকালটি ছিল অশুভ। কে জানত গ্রামের একদল লোক তাঁদের পিটিয়ে মৃত্যুপথের যাত্রী হিসেবে পাঠিয়ে দেবে এই জগৎ থেকে। গত বৃহস্পতিবার সকালে কুমিল্লা জেলার মুরাদনগর উপজেলার কড়ইবাড়িতে মা এবং তাঁর ছেলে ও মেয়েকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। মোবাইল ফোন চুরির জেরে প্রকাশ্য পিটুনিতে প্রাণ হারান খলিলুর রহমানের স্ত্রী রোকসানা আক্তার রুবি (৫৫), তাঁর ছেলে রাসেল মিয়া (৩৮) এবং মেয়ে জোনাকী আক্তার (৩২)।

নিহত রাসেল মিয়ার স্ত্রী মীম আক্তার বলেন, ‘এমন ঘটনা শোনার পরও আমি বিশ্বাস করতে পারিনি মানুষ মানুষকে এভাবে পিটিয়ে মারতে পারে।’ ঘটনার পর কুমিল্লার পুলিশ সুপার (এসপি) নাজির আহমেদ খান বলেছিলেন, কোনো ব্যক্তি অপরাধ করলে তাকে ধরে পুলিশের হাতে সোপর্দ করার কথা। হত্যাকাণ্ডে জড়িত ব্যক্তিদের আটক করে আইনের আওতায় আনা হবে। তবে গতকাল সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা পর্যন্ত এ ঘটনায় জড়িত কাউকে পুলিশ গ্রেপ্তার করতে পারেনি।

গত রবিবার ভোরে গাজীপুরের কোনাবাড়ীতে গ্রিনল্যান্ড লিমিটেড কারখানায় ১৯ বছরের যুবক শ্রমিক হৃদয়ের জীবনপ্রদীপ নিভেছে পিটুনিতে। চুরির অপবাদ দিয়ে তাঁকে রশি দিয়ে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। থানায় হত্যা মামলার পর চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলার শুকতার বাইদ গ্রামের আবুল কালামের ছেলে হৃদয় কারখানায় মেকানিক্যাল মিস্ত্রি হিসেবে কাজ করতেন।

হৃদয় কি জানতেন এভাবে তাঁর মৃত্যু হবে?
এভাবে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ‘মব সন্ত্রাস’ চলছে। তাতে দেশের সাধারণ মানুষ অতিষ্ঠ। ভুক্তভোগীরা আছে আতঙ্কে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে অপরাধীদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে না। এ অবস্থায় তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন রাজনীতিবিদ, মানবাধিকারকর্মীরা।

সরকারের উপদেষ্টারা কয়েক মাস ধরে মব সন্ত্রাস নিয়ন্ত্রণের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। মাঝেমধ্যে উদ্যোগ দেখা গেলেও মব সন্ত্রাস বন্ধ হয়নি।

গবেষণা সংস্থাসহ সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, মানবাধিকার সংগঠনগুলোর তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে গত জুন পর্যন্ত ১০ মাসে ২৫৩টি মব সন্ত্রাস ঘটে। এতে ১৬৩ জন নিহত এবং ৩১২ জন আহত হয়।

বেসরকারি প্রতিষ্ঠান মানবাধিকার সাংস্কৃতিক ফাউন্ডেশনের (এমএসএফ) পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত জুনে দেশে অন্তত ৪১টি গণপিটুনির ঘটনায় ১০ জন নিহত হয়। গুরুতর আহত হয় ৪৭ জন। গণপিটুনির শিকার ৩০ জনকে আহত অবস্থায় পুলিশে সোপর্দ করা হয়। ডাকাতি, চুরি, খুন, ধর্ষণ ও ধর্ষণচেষ্টা, ছিনতাই, চাঁদাবাজি, কটূক্তি প্রতারণা ও অপহরণের অভিযোগ এনে গণপিটুনি দেওয়া হয়েছে তাদের।

এমএসএফ মনে করে, আইন অবজ্ঞা করে মব সহিংসতা তৈরি করে সমাজে নিরাপত্তাহীনতা সৃষ্টি করে এক ভয়াবহ পরিবেশ তৈরিতে জড়িত অপরাধীদের চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর দায়িত্ব।

আইন ও সালিশ কেন্দ্রের (আসক) প্রতিবেদন বলছে, চলতি বছরের প্রথম পাঁচ মাসে (জানুয়ারি-মে) গণপিটুনিতে ৭৮ জন নিহত হয়েছে। গত বছরের সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত চার মাসে গণপিটুনির ঘটনায় ৭৫ জন নিহত হয়। হিউম্যান রাইটস সাপোর্ট সোসাইটির (এইচআরএসএস) হিসাবে, ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে গত মে পর্যন্ত ৯ মাসে মব সন্ত্রাস ঘটেছে ২০২টি। এসব ঘটনায় ১৩১ জন নিহত হয়েছে। এ সময়ে আহত হয় ১৬৫ জন।

মূলত বিশৃঙ্খল জনতা নিজের হাতে আইন তুলে নিয়ে সহিংসতা চালালে তাকে মব জাস্টিস বা উচ্ছৃঙ্খল জনতার ভায়োলেন্স বলা হচ্ছে। সামাজিক অস্থিরতা, আইনের শাসন না মানা, রাজনৈতিক বিরোধ, এলাকায় আধিপত্য বিস্তার, অর্থনৈতিক দুরবস্থাসহ নানা কারণে একে অন্যকে পরিকল্পিতভাবে ফাঁসানোর প্রবণতা, আইন নিজের হাতে তুলে নিয়ে আইন না মানার প্রবণতায় গণপিটুনির ঘটনা বাড়ছে বলে অপরাধ বিশ্লেষকরা মনে করছেন।

সংঘটিত মব সন্ত্রাস বিশ্লেষণে দেখা যায়, সাধারণ মানুষের ওপর হামলা ও গণপিটুনির ঘটনা বেশি ঘটছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই মব তৈরি করে হামলা চালানো হচ্ছে। কিছু ক্ষেত্রে পেশাদার অপরাধী ও রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরাও মব তৈরি করছেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক এবং সমাজ ও অপরাধ বিশেষজ্ঞ ড. তৌহিদুল হক বলেন, ‘মব সন্ত্রাস বন্ধ হচ্ছে না। আবার মব নিয়ন্ত্রণে যেসব ব্যবস্থা গ্রহণ করা দরকার, সেই ব্যবস্থাগুলো গ্রহণ করা হচ্ছে না। মব সন্ত্রাস নিয়ে সরকার বা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী বিভিন্ন আদেশ-নির্দেশ জারি করছে, কিন্তু মব সন্ত্রাস তৈরিকারীরা এগুলোকে গুরুত্ব দিচ্ছে না। আর রাজনৈতিক পরিচয়ে যেসব মব তৈরি করা হচ্ছে, সেগুলোর বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট দলের পক্ষ থেকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করলে এটি বন্ধ করা সম্ভব।’

পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম গতকাল শুক্রবার বিকেলে বলেন, ‘দেশে মব ভায়োলেন্স নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চলছে। অপরাধ নিয়ন্ত্রণ করতে হলে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে হবে। একজন মানুষকে মেরে ফেলা হবে বা বড় ক্ষতি করা হবে, সেটা কোনোভাবেই হতে পারে না। অপরাধ করে পার পাওয়ার সুযোগ নেই। আমরা চেষ্টা করছি কিভাবে এই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে সমাজে শান্তি ফেরানো যায়। তবে পুলিশের একার পক্ষে মব সন্ত্রাস নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন, এ ক্ষেত্রে সবার সম্মিলিত প্রয়াস দরকার।’

পুলিশের ওপরও মব ভায়োলেন্স হচ্ছে স্বীকার করে তিনি বলেন, ‘যারা পুলিশের কাজে বাধা সৃষ্টি করছে তাদেরও গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হচ্ছে।’

দেশে গত ছয় দিনে সন্দেহভাজন ছয় ব্যক্তি গণপিটুনিতে নিহত হন। সর্বশেষ রাজধানীতে গত মঙ্গলবার গভীর রাতে আল আমীন নামের এক তরুণকে রাস্তা থেকে ধরে ছিনতাইকারী সন্দেহে পিটুনি দেয় একদল লোক। এরপর হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়। মুগদা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাজেদুর রহমান বলেন, আলামিন নামের এক তরুণকে ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনিতে হত্যা করে একদল লোক। এই পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

গত রবিবার ধর্ম অবমাননার অভিযোগে লালমনিরহাটে সেলুনের কর্মী পরেশ চন্দ্র শীল (৬৯) এবং তাঁর ছেলে বিষ্ণু চন্দ্র শীলকে (৩৫) গণপিটুনি দিয়ে সেলুনে আটকে রাখা হয়।

গত ২২ জুন রাজধানীর উত্তরায় সাবেক সিইসি কে এম নুরুল হুদাকে উচ্ছৃঙ্খল জনতা মারধর ও চরমভাবে নাজেহাল করে। এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে পরে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লে. জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছিলেন, সাবেক নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদাকে আটকের সময় যেভাবে মব সৃষ্টি করা হয়েছে, তা কাম্য নয়। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর উপস্থিতিতে এ ধরনের ঘটনায় বাহিনীর কেউ জড়িত থাকলে তা তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এর আগে ৬ মে গুলশানে হেনস্তা করা হয় ভাস্কর রাসাকে। গত ১৩ মে রাতে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী শাহরিয়ার আলম সাম্যকে ছুরি মেরে হত্যা করা হয়। গত ২০ মে রাতে ধানমণ্ডির ৪ নম্বর সড়কে মব তৈরি করে হাক্কানী পাবলিশার্সের মালিক গোলাম মোস্তফার বাড়িতে ঢোকার চেষ্টা করা হয়।

সিরাজগঞ্জের কামারখন্দে গত বুধবার মানসিক প্রতিবন্ধী শামীম হোসেনকে কুপিয়ে ও গলায় গামছা পেঁচিয়ে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়। পুলিশ জানায়, বুধবার দুপুরে শামীম বাড়ি থেকে বের হয়ে আর বাড়ি ফেরেননি। গতকাল শুক্রবার দুপুরে নিহতের বাবা সাইফুল এসিআই ফুড লিমিটেড কারখানার পেছনের একটি ডোবা-জঙ্গলের ভেতর ছেলের মরদেহ দেখতে পান। ধারণা করা হচ্ছে, আলামত নষ্ট করার জন্য তাঁর শরীরে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। এটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড।

গত রবিবার ডিএমপি সদর দপ্তরে এক অনুষ্ঠানে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বলেন, ‘মব সন্ত্রাস ঠেকাতে ব্যর্থ হলে সংশ্লিষ্ট পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

মব সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে বিএনপির কড়া বার্তা : সম্প্রতি বিএনপির উচ্চ মহল থেকে মব সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যে অবস্থান তুলে ধরা হয়েছে তা দলের নেতাকর্মী ও সমর্থকদের জন্য বার্তা বলে মনে করছেন নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের নেতারা। দলের দায়িত্বশীল নেতারা বলছেন, ৫ আগস্টের পর থেকে সারা দেশে বিভিন্ন পক্ষের প্রশ্রয়ে বিরোধী পক্ষকে হেনস্তা, বিভিন্ন স্থানে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। তখনই বিএনপি এর বিরুদ্ধে অবস্থান জানিয়েছিল, এখন তা আবারও স্পষ্ট করা হয়েছে। 

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বলেন, ‘মব সন্ত্রাস কোনো সভ্য সমাজে গ্রহণযোগ্য নয়। অপরাধের বিচার হবে আদালতে, রাস্তায় নয়। জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই রাষ্ট্র ও সমাজের দায়িত্ব। বিএনপি এই অপশক্তির বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নিয়েছে। তবে এ ক্ষেত্রে সরকার তার দায়িত্ব কতটুকু পালন করছে, সেই প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে।’ তিনি বলেন, স্বাধীনতার পরও মব সন্ত্রাস হয়েছিল। তখনো এর প্রতিকার করেনি তখনকার সরকার। ফলে দেশে অরাজকতা তৈরি হয়েছিল। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারও মব সন্ত্রাস দমনে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে পারছে না।

আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর ব্যর্থতায় ক্ষুব্ধ বাম জোট : পটিয়া, মুরাদনগর, লালমনিরহাট, ফরিদপুরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সাম্প্রতিক সময়ে ঘটে চলা মব সন্ত্রাস, নারী-শিশু নির্যাতন, হত্যা ও হামলার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বাম গণতান্ত্রিক জোট। গতকাল এক যৌথ বিবৃতিতে জোটের কেন্দ্রীয় নেতারা এসব ঘটনার তীব্র নিন্দা জানান এবং সরকারের নীরব ভূমিকার কঠোর সমালোচনা করেন। বিবৃতিতে বলা হয়, সম্প্রতি চট্টগ্রামের পটিয়ায়, কুমিল্লার মুরাদনগরে, লালমনিরহাট থানা এলাকায় ও ফরিদপুরে ব্যবসায়ী এ কে আজাদের বাসভবনে মব হামলা ও সহিংসতার ঘটনা ঘটে। বিশেষ করে মুরাদনগরে মা-ছেলেসহ বহু মানুষকে পিটিয়ে হত্যা এবং নারী-শিশুদের ওপর বর্বর নিপীড়নের ঘটনায় দেশবাসী আতঙ্কিত।

বাম গণতান্ত্রিক জোটের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক ও সিপিবির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স, সিপিবি সভাপতি মোহাম্মদ শাহ আলম, বাসদের সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশিদ ফিরোজ, বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল কবির জাহিদ, বাসদের (মার্ক্সবাদী) সমন্বয়ক মাসুদ রানা, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টির সাধারণ সম্পাদক মোশরেফা মিশু এবং সমাজতান্ত্রিক পার্টির নির্বাহী সভাপতি আব্দুল আলী বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেন।

প্রতিবাদ সমাবেশ : ‘নতুন আপদের নাম এখন মব সন্ত্রাস। এতে আতঙ্কিত, ভীতিগ্রস্ত হয়ে পড়েছে দেশবাসী।’ গতকাল বিকেলে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তারা এসব কথা বলেন। সমাবেশে বক্তারা বলেন, সরকারের এখন প্রধান কাজ ‘মব’ বন্ধ করা। এটি বন্ধ করা না গেলে বাংলাদেশ ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত হবে।

প্রধান বক্তা ‘সুন্দর পৃথিবীর স্বপ্ন’-এর প্রধান উপদেষ্টা মুজিব রহমান বলেন, সারা দেশে আজ ‘মব’ আতঙ্ক। সরকারের এখন প্রধান কাজ মব বন্ধ করা, মানুষের আইনের অধিকার নিশ্চিত করা, বিচার পাওয়ার অধিকার নিশ্চিত করা।

বিয়ের অনুষ্ঠানে মিছিল : গতকাল রাতে চট্টগামের চিটাগং ক্লাব লিমিটেডে আওয়ামী লীগ নেতা বোয়ালখালীর ভাইস চেয়ারম্যান জাহিদুল হকের ছেলের বিয়ের অনুষ্ঠানে গিয়ে একদল লোক মিছিল করে। এ সময় তারা ক্লাবের মূল ফটকে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে স্লোগান দেয়। তারা জানায়, আওয়ামী নেতা জাহিদুলের নামে চট্টগ্রামের বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে, তাই তাঁকে ধরে পুলিশে সোপর্দ করতে এসেছে। এ সময় দেখা গেছে, ক্লাব থেকে বেরোনোর সময় প্রতিটি গাড়িতে তারা খুঁজতে থাকে আওয়ামী লীগ নেতা জাহিদুল আছেন কি না। তাঁকে পেলে ধরিয়ে দেবে বলে তারা জানায়।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
জুলাই-আগস্টে শেখ হাসিনার মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শুরুর আশা প্রসিকিউসনের
জুলাই-আগস্টে শেখ হাসিনার মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শুরুর আশা প্রসিকিউসনের
সন্ত্রাসবাদের ঘটনা তদন্তে মালয়েশিয়াকে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশ
সন্ত্রাসবাদের ঘটনা তদন্তে মালয়েশিয়াকে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশ
সাবেক সিইসি শামসুল হুদার মৃত্যুতে ইসির শোক
সাবেক সিইসি শামসুল হুদার মৃত্যুতে ইসির শোক
নতুন আইন কোনোভাবেই প্রেস ফ্রিডমে হস্তক্ষেপ করবে না: প্রেস সচিব
নতুন আইন কোনোভাবেই প্রেস ফ্রিডমে হস্তক্ষেপ করবে না: প্রেস সচিব
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
‘দারিদ্র্য, বেকারত্ব ও পরিবেশ বিপর্যয় মোকাবিলায় সামাজিক ব্যবসার মডেল গ্রহণ করতে হবে’
‘দারিদ্র্য, বেকারত্ব ও পরিবেশ বিপর্যয় মোকাবিলায় সামাজিক ব্যবসার মডেল গ্রহণ করতে হবে’
দেশজুড়ে অভিযানে এসএমজিসহ গ্রেফতার ১৫৪২
দেশজুড়ে অভিযানে এসএমজিসহ গ্রেফতার ১৫৪২
প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণা অনুযায়ী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণা অনুযায়ী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
গুরুতর অসুস্থ লঞ্চযাত্রীকে দ্রুত চিকিৎসাসেবা দিল কোস্ট গার্ড
গুরুতর অসুস্থ লঞ্চযাত্রীকে দ্রুত চিকিৎসাসেবা দিল কোস্ট গার্ড
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
দেড় বছরে বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা
দেড় বছরে বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা
সর্বশেষ খবর
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর কত জীবন দেবে এ দেশের মানুষ বলে আক্ষেপ নজরুল ইসলামের
আর কত জীবন দেবে এ দেশের মানুষ বলে আক্ষেপ নজরুল ইসলামের

৭ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

শিবগঞ্জে ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নারীর মৃত্যু
শিবগঞ্জে ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নারীর মৃত্যু

২৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‌‘ওএমএস ও খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি শুরু হলে চালের দাম নিয়ন্ত্রণে আসবে’
‌‘ওএমএস ও খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি শুরু হলে চালের দাম নিয়ন্ত্রণে আসবে’

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাতকানিয়ায় হাতির আক্রমণে তরুণ নিহত
সাতকানিয়ায় হাতির আক্রমণে তরুণ নিহত

৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের নীতির সমালোচনার জেরে বাধ্যতামূলক ছুটি ১৩৯ সরকারি কর্মচারীর
ট্রাম্পের নীতির সমালোচনার জেরে বাধ্যতামূলক ছুটি ১৩৯ সরকারি কর্মচারীর

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই-আগস্টে শেখ হাসিনার মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শুরুর আশা প্রসিকিউসনের
জুলাই-আগস্টে শেখ হাসিনার মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শুরুর আশা প্রসিকিউসনের

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক
অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক

১২ মিনিট আগে | পরবাস

কুয়েতে হজযাত্রীদের নিবন্ধনে লটারি ব্যবস্থা
কুয়েতে হজযাত্রীদের নিবন্ধনে লটারি ব্যবস্থা

২০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তুরস্কে বিরোধীদের বিরুদ্ধে ধরপাকড় অব্যাহত, তিন মেয়র গ্রেপ্তার
তুরস্কে বিরোধীদের বিরুদ্ধে ধরপাকড় অব্যাহত, তিন মেয়র গ্রেপ্তার

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসবাদের ঘটনা তদন্তে মালয়েশিয়াকে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশ
সন্ত্রাসবাদের ঘটনা তদন্তে মালয়েশিয়াকে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্যারিবীয়দের ২৫৩ রানে গুটিয়ে দিয়েও অজি শিবিরে অস্বস্তি
ক্যারিবীয়দের ২৫৩ রানে গুটিয়ে দিয়েও অজি শিবিরে অস্বস্তি

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে সমুদ্র পেল নতুন প্রজন্মের ১০ হাজার কাছিম
যেভাবে সমুদ্র পেল নতুন প্রজন্মের ১০ হাজার কাছিম

৩৩ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

কুড়িগ্রামে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের আয়োজনে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
কুড়িগ্রামে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের আয়োজনে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সিইসি শামসুল হুদার মৃত্যুতে ইসির শোক
সাবেক সিইসি শামসুল হুদার মৃত্যুতে ইসির শোক

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মেহেরপুরে হেরোইনসহ মা-ছেলে আটক
মেহেরপুরে হেরোইনসহ মা-ছেলে আটক

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে মব সৃষ্টি করে লুটপাটের অভিযোগ
রাজশাহীতে মব সৃষ্টি করে লুটপাটের অভিযোগ

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

অনেকের পেশা বদলে
দিয়েছে হাঁড়িভাঙ্গা
অনেকের পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙ্গা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিছু মানুষ মশার কাছে ‘বেশি প্রিয়’, যা বলছে গবেষণা
কিছু মানুষ মশার কাছে ‘বেশি প্রিয়’, যা বলছে গবেষণা

৪৬ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক-কর জমা দিতে অনলাইনে চালু হলো ‘এ-চালান’ সেবা
শুল্ক-কর জমা দিতে অনলাইনে চালু হলো ‘এ-চালান’ সেবা

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নতুন আইন কোনোভাবেই প্রেস ফ্রিডমে হস্তক্ষেপ করবে না: প্রেস সচিব
নতুন আইন কোনোভাবেই প্রেস ফ্রিডমে হস্তক্ষেপ করবে না: প্রেস সচিব

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে পাল্টা শুল্ক আরোপের প্রস্তাব ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে পাল্টা শুল্ক আরোপের প্রস্তাব ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঘোড়াঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে 
চিকিৎসকসহ জনবল সংকট
ঘোড়াঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে  চিকিৎসকসহ জনবল সংকট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টসে জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, বাদ লিটন-তাসকিন
টসে জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, বাদ লিটন-তাসকিন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা
প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেফালীর মৃত্যু নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়ালেন রামদেব
শেফালীর মৃত্যু নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়ালেন রামদেব

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জিরো টলারেন্সে বিএনপি
জিরো টলারেন্সে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন
রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন

নগর জীবন

আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!
আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য
মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল
শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল চার বিমানবন্দর
আটকে গেল চার বিমানবন্দর

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা করলেই মিলত টাকা
হত্যা করলেই মিলত টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি
ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি

নগর জীবন

চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া
চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন
দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’
নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি

শনিবারের সকাল

ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা
জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা

শনিবারের সকাল

সরকারের ঘাড়ে ঋণের বোঝা
সরকারের ঘাড়ে ঋণের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর
নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর

শনিবারের সকাল

পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি
পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা
নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা

শোবিজ

ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা
ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা

শোবিজ

অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস
অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা

প্রথম পৃষ্ঠা

হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের
হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের

মাঠে ময়দানে

ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত
ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

আনকাট ‘শোলে’
আনকাট ‘শোলে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন
টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

রানের দেখা নেই লিটনের
রানের দেখা নেই লিটনের

মাঠে ময়দানে