শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৪৩, রবিবার, ০৬ নভেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

অসহনীয় যানজট

আইন আছে তবু মানছে না কেউ

তৎপর নয় ট্রাফিক পুলিশ, বাড়ছে দুর্ঘটনা
নাহিদুর রহমান হিমেল:
অনলাইন ভার্সন
আইন আছে তবু মানছে না কেউ

ঢাকাসহ সারা দেশের নগরগুলোতে দিন দিন বাড়ছে যানবাহনের সংখ্যা। সেই সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে সড়ক দুর্ঘটনা। রয়েছে অসহনীয় যানজট। দুর্ঘটনা এড়াতে দেশে মটরযান আইন থাকলেও তা তোয়াক্কা করছে না অনেকে।  জনসাধারণের সচেতনতার অভাব, চালকদের অসতর্কতা, অবহেলা, আইন-কানুন না জানা, ট্রাফিক পুলিশের দায়িত্বহীনতা এবং আইন বাস্তবায়নে কার্যকরী পদক্ষেপ না থাকাই এর মূল কারণ হিসেবে দায়ী করছেন সংশিষ্টরা। একদিকে যেমন সাধারণ জনগন ট্রাফিক আইন মেনে চলছেন না ঠিক তেমনি তা অনুসরণ করছেন না চালকরাও। আবার ট্রাফিক পুলিশও সেই আইন বাস্তবায়নে সবর্দা সঠিক পদক্ষেপ নিচ্ছেন না। 

রাজধানীর বিভিন্ন স্থান ঘুড়ে দেখা যায়, ফুট ওভার ব্রিজ থাকলেও জীবনের ঝুঁকি নিয়েই রাস্তা পার হচ্ছেন সাধারণ জনগন। ফলে অনেক সময়ই ঘটছে নানা দুর্ঘটনা। এছাড়া লোকাল পরিবহনগুলো যাত্রী তোলার প্রতিযোগিতায় মেতে থাকে। ফলে বিভিন্ন সড়কে গতি নির্ধারন করা থাকলেও তা অনুসরন করছেন না চালকরা। আবার যত্রতত্র বাস থামিয়ে যাত্রী ওঠা-নামানোর কাজ করছেন চালক-হেলপার। ফলে বাড়ছে যানজট আর ভোগান্তি। এছাড়া ট্রাফিক আইন অমান্য করে উচ্চ স্বরে বাজাচ্ছেন গাড়ির হর্ণ। স্থান ভেদে শব্দ সীমা নির্ধারন করা থাকলেও তা তোয়াক্কা করছেন না চালকরা। ফলে বাড়ছে শব্দ দূষণ আর অতিষ্ঠ হচ্ছে নগরবাসী। 

এছাড়া রাজধানীতে বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালানো নিত্তদিনের চিত্র। যাত্রী সংগ্রহে দুর্বার গতিতে ছুটে চলে লোকাল বাসগুলো। নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে বাসগুলোর এমন বেপরোয়া গতির কারণে প্রতিদিনই ঘটছে ছোট-বড় দুর্ঘটনা। এমনকি চোখের সামনে বাসগুলোর এমন প্রতিযোগিতা চললেও অনেক ক্ষেত্রেই নিরব ভূমিকা পালন করতে দেখা যায় ট্রাফিক পুলিশদের। এছাড়া রয়েছে ফিটনেস বিহীন লক্কর ঝক্কর গাড়ির ছড়াছড়ি। নির্ধারিত রুট পারমিটের রাস্তা ব্যবহার করার কথা থাকলেও মানছেনা চালক। কোন কোন সড়কে গতিসীমা ১৫-২০ থাকলেও গাড়ি চলছে ৩০-৪০ কি.মি. গতিতে। হরহামেসাই ওভারটেক করার চিন্তায় মগ্ন থাকতে দেখা যায় চালকদের। এছাড়া লক্কর-ঝক্কর লোকাল বাস, দূরপাল্লার যাত্রীবাহী বাসসহ মাঝাড়ি যানবাহনগুলোর চালকরাও বাধেন না সিটবেল্ট। সঠিক জায়গায় গাড়ি পার্ক করার কথা থাকলেও ব্যস্ত সড়কের পাশেই গাড়ি পার্কের ঘটনা নিত্তদিনের।  

এদিকে যানজটের কারণে রাজধানীর ফুটপাতগুলোতেও আধিপত্য মটরসাইকেল চালকদের। জনসাধারণ চলাচল করলেও অনেক মটরসাইকেল চালকই দ্রুতগতিতে উচ্চস্বরে হর্ণ বাজিয়ে ফুটপাত দিয়ে চলাচল করেন। পাশাপাশি রিকশাচালকরাও সুযোগ পেলে ফুটপাত ব্যবহার করেন।

এছাড়া ফুটওভার ব্রিজ থাকলেও পথচারীদের অনেকেই তা ব্যবহার করছেন না। ফুটওভার ব্রিজের নিচ দিয়েই দৌড়ে রাস্তা পারাপারের চিত্র অহরহ দেখা যায়। এমনকি শিশু সন্তান কোলে নিয়ে অথবা মোবাইল ফোনে কথা বলতে বলতে অনেকে রাস্তা পার হচ্ছেন। 

অন্যদিকে ঢাকা মহানগরীর রাস্তাগুলোতে যানজটের ভয়ে প্রায়ই বিপরীত দিক দিয়ে (রং সাইড) প্রভাবশালী ও উচ্চপদস্থ ব্যক্তিদের বহনকারী গাড়ি চলাচল করতে দেখা যায়। এছাড়া সড়কগুলোতে গতিসীমা নিয়েও নেই কোন নির্দেশিকা। রাস্তার বিভিন্ন স্থানে সংকেত বাতি থাকলেও তা রয়েছে অকার্যকর। এদিকে নিয়ম অনুযায়ী চালকের পাশাপাশি গাড়ির কন্ডাক্টরেরও থাকতে হবে লাইসেন্স। এছাড়া উভয়েরই বয়স হতে হবে ১৮ বছর। তাবে রাজধানী ঘুড়ে অধিকাংশ গাড়িতেই দেখা যায় অপ্রাপ্ত বয়স্ক চালক ও কন্ডাক্টরকে। রাজধানীর প্রায় অর্ধশতাধিক গাড়ির কন্ডাক্টরের সাথে কথা বলে লাইসেন্স আছে কিনা জানতে চাইলে, সবাই অবাক হয়ে উত্তর দিয়েছেন- 'কান্ডাক্টরির কোন লাইসেন্স দরকার হয়না'।  

এদিকে ট্রাফিক আইন ঘেটে জানা যায়, বাংলাদেশে ট্রাফিক ব্যবস্থাকে একটি আইনি কাঠামোতে আনার জন্য ১৯৮৩ সালে বাংলাদেশ সরকার ‘মোটরযান অধ্যাদেশ’ প্রণয়ন করে। আইনটিতে ১৭৭টি ধারা রয়েছে। এগুলোর মধ্যে, ১৩৭ ধারা অনুসারে যে কোনো অপরাধের শাস্তি প্রদানে ২০০ টাকা জরিমানা হতে পারে। ১৩৯ ধারা অনুসারে নিষিদ্ধ হর্ন কিংবা শব্দ সৃষ্টিকারী যন্ত্র লাগালে ১০০ টাকা, ১৪০ ধারা অনুসারে আদেশ অমান্য, বাধা সৃষ্টি ও তথ্য প্রদানে অস্বীকার করলে ১ মাসের কারাদণ্ড বা ৫০০ টাকা এবং বিপরীত দিকে গাড়ি চালালে ২০০ টাকা, ১৪২ ধারা অনুসারে নির্ধারিত গতির চেয়ে দ্রুত গতিতে গাড়ি চালালে ১ মাসের কারাদণ্ড বা ৩০০ টাকা, ১৪৩ ধারা অনুসারে বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালালে ৬ মাসের কারাদণ্ড বা ৫০০ টাকা জরিমানাসহ ড্রাইভিং লাইসেন্স সাসপেন্ড, ১৪৬ ধারা অনুসারে দুর্ঘটনাসংক্রান্ত অপরাধে ৩ মাসের কারাদণ্ড বা ৫০০ থেকে ১০০০ টাকা, ১৪৯ ধারায় নিরাপত্তাহীন অবস্থায় গাড়ি ব্যবহার করলে ১ মাসের কারাদণ্ড বা ২৫০ টাকা, ১৫০ ধারা অনুসারে মারাত্বক ক্ষতিকর ধোঁয়া বের হলে ২০০ টাকা, ১৫১ ধারা অনুসারে আইনের সঙ্গে সঙ্গতিহীন অবস্থায় গাড়ি বিক্রি বা গাড়ির মালিকানা পরিবর্তন করলে ২ বছর কারাদণ্ড বা ৫০০০ টাকা, ১৫২ ধারা অনুসারে রেজিস্ট্রেশন, ফিটনেস সার্টিফিকেট অথবা পারমিট ছাড়া মোটরগাড়ি ব্যবহার করলে ৩ মাসের কারাদণ্ড বা সর্বোচ্চ ২০০০ টাকা, ১৫৪ ধারা অনুসারে অনুমোদিত ওজন অতিক্রম করে গাড়ি চালালে ৫০০ থেকে ১০০০ টাকা, ১৫৫ ধারা অনুসারে বীমা ছাড়া বা মেয়াদ উত্তীর্ণের জন্য সর্বোচ্চ ২০০০ টাকা, ১৫৬ ধারা অনুসারে ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়া গাড়ি চালালে সর্বোচ্চ ৩ মাসের কারাদণ্ড বা ৫০০ থেকে ২০০০ টাকা, ১৫৭ ধারা অনুসারে প্রকাশ্য সড়কে অথবা প্রকাশ্য স্থানে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করলে ৫০০ টাকা জরিমানা গুনতে হবে।

এছাড়া গুরুত্বপূর্ণ ট্রাফিক আইনগুলোর মধ্যে রয়েছে, বাস, ট্রাক বা অন্য গণপরিবহন কিংবা পণ্যবাহী যানে কন্ডাক্টর হিসেবে কাজ করতে হলে অবশ্যই লাইসেন্স থাকতে হবে, আঠারো বছরের কম বয়সী কেউ কন্ডাক্টরের কাজ করার অযোগ্য বলে বিবেচিত হবেন, আঠারো বছরের নিচে কোনো ব্যক্তি সর্বসাধারণের জন্য ব্যবহার্য স্থানে মোটরযান চালাতে পারবেন না, এক ব্যক্তির ড্রাইভিং লাইসেন্স অন্য ব্যক্তি ব্যবহার করতে পারবেন না, সর্বসাধারণের ব্যবহার্য স্থানে রেজিস্ট্রেশন ছাড়া কোনো মোটরযান চালানো যাবে না, মোটরসাইকেলে দু'জনের বেশি আরোহী হওয়া যাবে না, মোটরসাইকেল চালক এবং তার সঙ্গীকে অবশ্যই হেলমেট পরতে হবে, গাড়ির বাম্পার কিংবা ছাদে আরোহণ করা যাবে না, কোনো গাড়িতে হাইড্রোলিক হর্ন ব্যবহার করা যাবে না। 

ট্রাফিক বিষয়ক এতসব আইন আর শাস্তি নির্ধারন করা থাকলেও তা মানা হচ্ছেনা। একদিকে মানছেন না চালকরা, অন্যদিকে এসব আইন বাস্তবায়নে তৎপরতার অভাব দেখা যায় ট্রাফিক পুলিশদের। এসব ব্যাপারে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে দায়িত্বপালনকারী একাধিক ট্রাফিক সার্জেন্ট জানান, আমরা আইন যথাযথ বাস্তবায়নের চেষ্টা করি। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে সম্ভব হয়ে ওঠেনা। মানুষ সংকেত বাতি অনুসরণ করেনা তাই তা বন্ধ রয়েছে। এছাড়া চোখের সামনে অনিয়ম দেখলেই গাড়ি থামিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হয়। 

 

বিডি প্রতিদিন/৬ নভেম্বর ২০১৬/হিমেল-২০

এই বিভাগের আরও খবর
এমআরএ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
এমআরএ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
নগর ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকদের অবস্থান
নগর ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকদের অবস্থান
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, দূষিত শহরের তালিকায় বিশ্বে তৃতীয়
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, দূষিত শহরের তালিকায় বিশ্বে তৃতীয়
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড
দুপুরের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস
আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস
আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস
সকালের মধ্যে ঢাকাসহ আট জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
সকালের মধ্যে ঢাকাসহ আট জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে জনগণের সমর্থন ছিল : প্রেস সচিব
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে জনগণের সমর্থন ছিল : প্রেস সচিব
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ মে)
বাংলাদেশে পালিত হলো বৈশ্বিক অভিগম্যতা সচেতনতা দিবস
বাংলাদেশে পালিত হলো বৈশ্বিক অভিগম্যতা সচেতনতা দিবস
ডিজিটাল রূপান্তরে নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ডিজিটাল রূপান্তরে নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
পানির ন্যায্য অধিকার না পেলে বাংলাদেশের অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়বে : কাদের গনি চৌধুরী
পানির ন্যায্য অধিকার না পেলে বাংলাদেশের অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়বে : কাদের গনি চৌধুরী
সর্বশেষ খবর
ইউক্রেনের হয়ে যুদ্ধ, অস্ট্রেলিয়ার নাগরিককে ১৩ বছরের কারাদণ্ড রাশিয়ার
ইউক্রেনের হয়ে যুদ্ধ, অস্ট্রেলিয়ার নাগরিককে ১৩ বছরের কারাদণ্ড রাশিয়ার

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার একমাত্র উপায় দ্রুত জাতীয় নির্বাচন: ড. আব্দুল মঈন খান
গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার একমাত্র উপায় দ্রুত জাতীয় নির্বাচন: ড. আব্দুল মঈন খান

৫৩ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

জেরুজালেমে ছুরিকাঘাতে পুলিশ কর্মকর্তা আহত, হামলাকারী নিহত
জেরুজালেমে ছুরিকাঘাতে পুলিশ কর্মকর্তা আহত, হামলাকারী নিহত

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
শিবচরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে এবার তুর্কি ব্র্যান্ডের পোশাক বিক্রি বন্ধ করল মিন্ত্রা-আজিও
ভারতে এবার তুর্কি ব্র্যান্ডের পোশাক বিক্রি বন্ধ করল মিন্ত্রা-আজিও

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইপারটেনশন নিয়ে অবহেলা নয়
হাইপারটেনশন নিয়ে অবহেলা নয়

২০ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ
ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব আলো দিবসে খুশির আলো ছড়ানোর প্রত্যয়ে আকিজ এলইডি লাইট
বিশ্ব আলো দিবসে খুশির আলো ছড়ানোর প্রত্যয়ে আকিজ এলইডি লাইট

৪১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

কলম্বিয়ায় পাঁচ মাসে ৬৬ হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত: জাতিসংঘ
কলম্বিয়ায় পাঁচ মাসে ৬৬ হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত: জাতিসংঘ

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমআরএ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
এমআরএ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইপিএলে ইউনাইটেডকে হারিয়েছে চেলসি
ইপিএলে ইউনাইটেডকে হারিয়েছে চেলসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওড়িশায় বজ্রপাতে একদিনে ৯ জনের মৃত্যু
ওড়িশায় বজ্রপাতে একদিনে ৯ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচ্ছেদের ৪ বছর পর নতুন প্রেমের গুঞ্জন সামান্থার
বিচ্ছেদের ৪ বছর পর নতুন প্রেমের গুঞ্জন সামান্থার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইয়েমেনের বিভিন্ন জায়গায় ইসরায়েলের ব্যাপক হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন জায়গায় ইসরায়েলের ব্যাপক হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা
রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা তৃতীয়বার আয়ের শীর্ষে রোনালদো, পিছিয়েছেন মেসি
টানা তৃতীয়বার আয়ের শীর্ষে রোনালদো, পিছিয়েছেন মেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পকে ‘আলফা মেল’ বলে কটুক্তি করে কটাক্ষের মুখে কঙ্গনা
ট্রাম্পকে ‘আলফা মেল’ বলে কটুক্তি করে কটাক্ষের মুখে কঙ্গনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব
পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নগর ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকদের অবস্থান
নগর ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকদের অবস্থান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশেষ চিপ নিয়ে আসছে ‘অ্যাপল ইন্টেলিজেন্স’
বিশেষ চিপ নিয়ে আসছে ‘অ্যাপল ইন্টেলিজেন্স’

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পিকনিকের ট্রলার ডুবে নিখোঁজ যুবক
পিকনিকের ট্রলার ডুবে নিখোঁজ যুবক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, দূষিত শহরের তালিকায় বিশ্বে তৃতীয়
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, দূষিত শহরের তালিকায় বিশ্বে তৃতীয়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হজ পালনের উদ্দেশ্যে সৌদি আরব গেছেন ৪৮ হাজার ৬৬১ বাংলাদেশি
হজ পালনের উদ্দেশ্যে সৌদি আরব গেছেন ৪৮ হাজার ৬৬১ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৈয়দপুরে আগুনে পুড়ল ২১ বসতঘর
সৈয়দপুরে আগুনে পুড়ল ২১ বসতঘর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
টুঙ্গিপাড়ায় নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্ট ইন্ডিজের নতুন টেস্ট অধিনায়ক রোস্টন চেজ
ওয়েস্ট ইন্ডিজের নতুন টেস্ট অধিনায়ক রোস্টন চেজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার
১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের ফ্যান মেরামতের সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
ঘরের ফ্যান মেরামতের সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ, দিলেন বাসায় দাওয়াত
সেই শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ, দিলেন বাসায় দাওয়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সঙ্গে যুদ্ধ: পাকিস্তানের প্রশংসা করে যা বলল চীন
ভারতের সঙ্গে যুদ্ধ: পাকিস্তানের প্রশংসা করে যা বলল চীন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে খুলে গেল চাকা, যাত্রী নিয়ে শাহজালালে নিরাপদে অবতরণ বিমানের
আকাশে খুলে গেল চাকা, যাত্রী নিয়ে শাহজালালে নিরাপদে অবতরণ বিমানের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানের চাকা খুলে যাওয়ার ঘটনায় তদন্তে বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স
বিমানের চাকা খুলে যাওয়ার ঘটনায় তদন্তে বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে
এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
সিরিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের মাঝে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সীমান্তের একটি
ভারত-পাকিস্তানের মাঝে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সীমান্তের একটি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার
১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার
স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা
কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস
আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির যুব সংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তি’র আত্মপ্রকাশ
এনসিপির যুব সংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তি’র আত্মপ্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গৃহবধূর গরু নিয়ে যাওয়া সেই স্বেচ্ছাসেবক নেতা বহিষ্কার
গৃহবধূর গরু নিয়ে যাওয়া সেই স্বেচ্ছাসেবক নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আবারও বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন ফাহমিদুল
আবারও বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন ফাহমিদুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরমাণু চুক্তির কাছাকাছি ইরান-আমেরিকা: ট্রাম্প
পরমাণু চুক্তির কাছাকাছি ইরান-আমেরিকা: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেতনানাশক ওষুধ খাইয়ে মাদরাসা শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, পল্লী চিকিৎসক কারাগারে
চেতনানাশক ওষুধ খাইয়ে মাদরাসা শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, পল্লী চিকিৎসক কারাগারে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়াংগুন দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা আফতাব প্রত্যাহার
ইয়াংগুন দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা আফতাব প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি
আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ডিজিটাল রূপান্তরে নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ডিজিটাল রূপান্তরে নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘আহত’ সেজে অনুদান বাগালেন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের নেতা
‌‘আহত’ সেজে অনুদান বাগালেন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে সাত কলেজ
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে সাত কলেজ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!
১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়ার স্থলবাহিনীর প্রধান বরখাস্ত
রাশিয়ার স্থলবাহিনীর প্রধান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন
১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে আইফোন ফোল্ড, থাকবে যে চমকপ্রদ ফিচার
আসছে আইফোন ফোল্ড, থাকবে যে চমকপ্রদ ফিচার

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার
ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি
কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দার নায়িকারা
ছোটপর্দার নায়িকারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি
হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি

পেছনের পৃষ্ঠা

৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার
৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার

নগর জীবন

আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়
আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে
দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে
আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ
এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার
বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু
ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু

শনিবারের সকাল

ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত
ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত

নগর জীবন

নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া
সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা

শোবিজ

শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...
শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...

শোবিজ

এবার বলিউডে দর্শনা
এবার বলিউডে দর্শনা

শোবিজ

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না

পেছনের পৃষ্ঠা

নীপা-শিবলীর সার্থকতা
নীপা-শিবলীর সার্থকতা

শোবিজ

লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা
পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফাইনালে যুবারা
ফাইনালে যুবারা

মাঠে ময়দানে

ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা
ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা
কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা

শোবিজ

তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা
তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা

মাঠে ময়দানে

সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের
সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের

মাঠে ময়দানে

মোহামেডানে শিরোপার ঘ্রাণ
মোহামেডানে শিরোপার ঘ্রাণ

মাঠে ময়দানে