শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৪৩, রবিবার, ০৬ নভেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

অসহনীয় যানজট

আইন আছে তবু মানছে না কেউ

তৎপর নয় ট্রাফিক পুলিশ, বাড়ছে দুর্ঘটনা
নাহিদুর রহমান হিমেল:
অনলাইন ভার্সন
আইন আছে তবু মানছে না কেউ

ঢাকাসহ সারা দেশের নগরগুলোতে দিন দিন বাড়ছে যানবাহনের সংখ্যা। সেই সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে সড়ক দুর্ঘটনা। রয়েছে অসহনীয় যানজট। দুর্ঘটনা এড়াতে দেশে মটরযান আইন থাকলেও তা তোয়াক্কা করছে না অনেকে।  জনসাধারণের সচেতনতার অভাব, চালকদের অসতর্কতা, অবহেলা, আইন-কানুন না জানা, ট্রাফিক পুলিশের দায়িত্বহীনতা এবং আইন বাস্তবায়নে কার্যকরী পদক্ষেপ না থাকাই এর মূল কারণ হিসেবে দায়ী করছেন সংশিষ্টরা। একদিকে যেমন সাধারণ জনগন ট্রাফিক আইন মেনে চলছেন না ঠিক তেমনি তা অনুসরণ করছেন না চালকরাও। আবার ট্রাফিক পুলিশও সেই আইন বাস্তবায়নে সবর্দা সঠিক পদক্ষেপ নিচ্ছেন না। 

রাজধানীর বিভিন্ন স্থান ঘুড়ে দেখা যায়, ফুট ওভার ব্রিজ থাকলেও জীবনের ঝুঁকি নিয়েই রাস্তা পার হচ্ছেন সাধারণ জনগন। ফলে অনেক সময়ই ঘটছে নানা দুর্ঘটনা। এছাড়া লোকাল পরিবহনগুলো যাত্রী তোলার প্রতিযোগিতায় মেতে থাকে। ফলে বিভিন্ন সড়কে গতি নির্ধারন করা থাকলেও তা অনুসরন করছেন না চালকরা। আবার যত্রতত্র বাস থামিয়ে যাত্রী ওঠা-নামানোর কাজ করছেন চালক-হেলপার। ফলে বাড়ছে যানজট আর ভোগান্তি। এছাড়া ট্রাফিক আইন অমান্য করে উচ্চ স্বরে বাজাচ্ছেন গাড়ির হর্ণ। স্থান ভেদে শব্দ সীমা নির্ধারন করা থাকলেও তা তোয়াক্কা করছেন না চালকরা। ফলে বাড়ছে শব্দ দূষণ আর অতিষ্ঠ হচ্ছে নগরবাসী। 

এছাড়া রাজধানীতে বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালানো নিত্তদিনের চিত্র। যাত্রী সংগ্রহে দুর্বার গতিতে ছুটে চলে লোকাল বাসগুলো। নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে বাসগুলোর এমন বেপরোয়া গতির কারণে প্রতিদিনই ঘটছে ছোট-বড় দুর্ঘটনা। এমনকি চোখের সামনে বাসগুলোর এমন প্রতিযোগিতা চললেও অনেক ক্ষেত্রেই নিরব ভূমিকা পালন করতে দেখা যায় ট্রাফিক পুলিশদের। এছাড়া রয়েছে ফিটনেস বিহীন লক্কর ঝক্কর গাড়ির ছড়াছড়ি। নির্ধারিত রুট পারমিটের রাস্তা ব্যবহার করার কথা থাকলেও মানছেনা চালক। কোন কোন সড়কে গতিসীমা ১৫-২০ থাকলেও গাড়ি চলছে ৩০-৪০ কি.মি. গতিতে। হরহামেসাই ওভারটেক করার চিন্তায় মগ্ন থাকতে দেখা যায় চালকদের। এছাড়া লক্কর-ঝক্কর লোকাল বাস, দূরপাল্লার যাত্রীবাহী বাসসহ মাঝাড়ি যানবাহনগুলোর চালকরাও বাধেন না সিটবেল্ট। সঠিক জায়গায় গাড়ি পার্ক করার কথা থাকলেও ব্যস্ত সড়কের পাশেই গাড়ি পার্কের ঘটনা নিত্তদিনের।  

এদিকে যানজটের কারণে রাজধানীর ফুটপাতগুলোতেও আধিপত্য মটরসাইকেল চালকদের। জনসাধারণ চলাচল করলেও অনেক মটরসাইকেল চালকই দ্রুতগতিতে উচ্চস্বরে হর্ণ বাজিয়ে ফুটপাত দিয়ে চলাচল করেন। পাশাপাশি রিকশাচালকরাও সুযোগ পেলে ফুটপাত ব্যবহার করেন।

এছাড়া ফুটওভার ব্রিজ থাকলেও পথচারীদের অনেকেই তা ব্যবহার করছেন না। ফুটওভার ব্রিজের নিচ দিয়েই দৌড়ে রাস্তা পারাপারের চিত্র অহরহ দেখা যায়। এমনকি শিশু সন্তান কোলে নিয়ে অথবা মোবাইল ফোনে কথা বলতে বলতে অনেকে রাস্তা পার হচ্ছেন। 

অন্যদিকে ঢাকা মহানগরীর রাস্তাগুলোতে যানজটের ভয়ে প্রায়ই বিপরীত দিক দিয়ে (রং সাইড) প্রভাবশালী ও উচ্চপদস্থ ব্যক্তিদের বহনকারী গাড়ি চলাচল করতে দেখা যায়। এছাড়া সড়কগুলোতে গতিসীমা নিয়েও নেই কোন নির্দেশিকা। রাস্তার বিভিন্ন স্থানে সংকেত বাতি থাকলেও তা রয়েছে অকার্যকর। এদিকে নিয়ম অনুযায়ী চালকের পাশাপাশি গাড়ির কন্ডাক্টরেরও থাকতে হবে লাইসেন্স। এছাড়া উভয়েরই বয়স হতে হবে ১৮ বছর। তাবে রাজধানী ঘুড়ে অধিকাংশ গাড়িতেই দেখা যায় অপ্রাপ্ত বয়স্ক চালক ও কন্ডাক্টরকে। রাজধানীর প্রায় অর্ধশতাধিক গাড়ির কন্ডাক্টরের সাথে কথা বলে লাইসেন্স আছে কিনা জানতে চাইলে, সবাই অবাক হয়ে উত্তর দিয়েছেন- 'কান্ডাক্টরির কোন লাইসেন্স দরকার হয়না'।  

এদিকে ট্রাফিক আইন ঘেটে জানা যায়, বাংলাদেশে ট্রাফিক ব্যবস্থাকে একটি আইনি কাঠামোতে আনার জন্য ১৯৮৩ সালে বাংলাদেশ সরকার ‘মোটরযান অধ্যাদেশ’ প্রণয়ন করে। আইনটিতে ১৭৭টি ধারা রয়েছে। এগুলোর মধ্যে, ১৩৭ ধারা অনুসারে যে কোনো অপরাধের শাস্তি প্রদানে ২০০ টাকা জরিমানা হতে পারে। ১৩৯ ধারা অনুসারে নিষিদ্ধ হর্ন কিংবা শব্দ সৃষ্টিকারী যন্ত্র লাগালে ১০০ টাকা, ১৪০ ধারা অনুসারে আদেশ অমান্য, বাধা সৃষ্টি ও তথ্য প্রদানে অস্বীকার করলে ১ মাসের কারাদণ্ড বা ৫০০ টাকা এবং বিপরীত দিকে গাড়ি চালালে ২০০ টাকা, ১৪২ ধারা অনুসারে নির্ধারিত গতির চেয়ে দ্রুত গতিতে গাড়ি চালালে ১ মাসের কারাদণ্ড বা ৩০০ টাকা, ১৪৩ ধারা অনুসারে বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালালে ৬ মাসের কারাদণ্ড বা ৫০০ টাকা জরিমানাসহ ড্রাইভিং লাইসেন্স সাসপেন্ড, ১৪৬ ধারা অনুসারে দুর্ঘটনাসংক্রান্ত অপরাধে ৩ মাসের কারাদণ্ড বা ৫০০ থেকে ১০০০ টাকা, ১৪৯ ধারায় নিরাপত্তাহীন অবস্থায় গাড়ি ব্যবহার করলে ১ মাসের কারাদণ্ড বা ২৫০ টাকা, ১৫০ ধারা অনুসারে মারাত্বক ক্ষতিকর ধোঁয়া বের হলে ২০০ টাকা, ১৫১ ধারা অনুসারে আইনের সঙ্গে সঙ্গতিহীন অবস্থায় গাড়ি বিক্রি বা গাড়ির মালিকানা পরিবর্তন করলে ২ বছর কারাদণ্ড বা ৫০০০ টাকা, ১৫২ ধারা অনুসারে রেজিস্ট্রেশন, ফিটনেস সার্টিফিকেট অথবা পারমিট ছাড়া মোটরগাড়ি ব্যবহার করলে ৩ মাসের কারাদণ্ড বা সর্বোচ্চ ২০০০ টাকা, ১৫৪ ধারা অনুসারে অনুমোদিত ওজন অতিক্রম করে গাড়ি চালালে ৫০০ থেকে ১০০০ টাকা, ১৫৫ ধারা অনুসারে বীমা ছাড়া বা মেয়াদ উত্তীর্ণের জন্য সর্বোচ্চ ২০০০ টাকা, ১৫৬ ধারা অনুসারে ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়া গাড়ি চালালে সর্বোচ্চ ৩ মাসের কারাদণ্ড বা ৫০০ থেকে ২০০০ টাকা, ১৫৭ ধারা অনুসারে প্রকাশ্য সড়কে অথবা প্রকাশ্য স্থানে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করলে ৫০০ টাকা জরিমানা গুনতে হবে।

এছাড়া গুরুত্বপূর্ণ ট্রাফিক আইনগুলোর মধ্যে রয়েছে, বাস, ট্রাক বা অন্য গণপরিবহন কিংবা পণ্যবাহী যানে কন্ডাক্টর হিসেবে কাজ করতে হলে অবশ্যই লাইসেন্স থাকতে হবে, আঠারো বছরের কম বয়সী কেউ কন্ডাক্টরের কাজ করার অযোগ্য বলে বিবেচিত হবেন, আঠারো বছরের নিচে কোনো ব্যক্তি সর্বসাধারণের জন্য ব্যবহার্য স্থানে মোটরযান চালাতে পারবেন না, এক ব্যক্তির ড্রাইভিং লাইসেন্স অন্য ব্যক্তি ব্যবহার করতে পারবেন না, সর্বসাধারণের ব্যবহার্য স্থানে রেজিস্ট্রেশন ছাড়া কোনো মোটরযান চালানো যাবে না, মোটরসাইকেলে দু'জনের বেশি আরোহী হওয়া যাবে না, মোটরসাইকেল চালক এবং তার সঙ্গীকে অবশ্যই হেলমেট পরতে হবে, গাড়ির বাম্পার কিংবা ছাদে আরোহণ করা যাবে না, কোনো গাড়িতে হাইড্রোলিক হর্ন ব্যবহার করা যাবে না। 

ট্রাফিক বিষয়ক এতসব আইন আর শাস্তি নির্ধারন করা থাকলেও তা মানা হচ্ছেনা। একদিকে মানছেন না চালকরা, অন্যদিকে এসব আইন বাস্তবায়নে তৎপরতার অভাব দেখা যায় ট্রাফিক পুলিশদের। এসব ব্যাপারে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে দায়িত্বপালনকারী একাধিক ট্রাফিক সার্জেন্ট জানান, আমরা আইন যথাযথ বাস্তবায়নের চেষ্টা করি। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে সম্ভব হয়ে ওঠেনা। মানুষ সংকেত বাতি অনুসরণ করেনা তাই তা বন্ধ রয়েছে। এছাড়া চোখের সামনে অনিয়ম দেখলেই গাড়ি থামিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হয়। 

 

বিডি প্রতিদিন/৬ নভেম্বর ২০১৬/হিমেল-২০

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানো : ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল
আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানো : ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
‘‘ঢাকার বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে ‘ডিগ্রেডেড এয়ারশেড’ চিহ্নিত করা হবে’’
‘‘ঢাকার বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে ‘ডিগ্রেডেড এয়ারশেড’ চিহ্নিত করা হবে’’
চট্টগ্রাম বন্দর পরিচালনার দায়িত্ব নিয়ে সিদ্ধান্ত বুধবার : নৌ উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দর পরিচালনার দায়িত্ব নিয়ে সিদ্ধান্ত বুধবার : নৌ উপদেষ্টা
৫৬ বন্দির সাজা মওকুফ করে মুক্তির আদেশ
৫৬ বন্দির সাজা মওকুফ করে মুক্তির আদেশ
সর্বশেষ খবর
আজ মিয়ানমার বাধা পেরোলেই এশিয়ান কাপে বাংলাদেশ
আজ মিয়ানমার বাধা পেরোলেই এশিয়ান কাপে বাংলাদেশ

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে মাদক-সন্ত্রাসের ভয়াল থাবা: জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে যুবকের প্রতিবাদ
রাজবাড়ীতে মাদক-সন্ত্রাসের ভয়াল থাবা: জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে যুবকের প্রতিবাদ

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ছায়া দেখে শনাক্ত হলো মহাজাগতিক ‘অদৃশ্য’ গ্রহ
ছায়া দেখে শনাক্ত হলো মহাজাগতিক ‘অদৃশ্য’ গ্রহ

১১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিশ্বের সবচেয়ে দামি গোলরক্ষক কেপা এবার আর্সেনালে
বিশ্বের সবচেয়ে দামি গোলরক্ষক কেপা এবার আর্সেনালে

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানো : ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল
আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানো : ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল যুবকের
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল যুবকের

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

আবারও রিমান্ডে সাবেক এমপি জাফর আলম
আবারও রিমান্ডে সাবেক এমপি জাফর আলম

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ
রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড
গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!
টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?
‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন