শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৫, শুক্রবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২১

খালেদা জিয়ার অবস্থা আসলে কী

সিসিইউতে চলছে চিকিৎসা । ফখরুল বলেছেন জীবন মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে, কাল গণঅনশন । আইনমন্ত্রী বললেন আইনের বাইরে কিছু করার সুযোগ নেই
শফিউল আলম দোলন
অনলাইন ভার্সন
খালেদা জিয়ার অবস্থা আসলে কী

রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে সিসিইউতে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার চরম অবনতির কথা বলছেন তাঁর চিকিৎসকরা। তাঁকে দ্রুত বিদেশে নিয়ে চিকিৎসা করানোর কথা বলছেন তাঁরা। এ ব্যাপারে বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসা দেখভালের দায়িত্বরত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন ও ড্যাবের সাবেক সভাপতি অধ্যাপক ডা. ফরহাদ হালিম ডোনার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, খালেদা জিয়া অনেক দিন ধরে আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, ফুসফুস, লিভার, চোখের সমস্যা, রক্তচাপসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন। তাঁর শারীরিক অবস্থার অত্যন্ত অবনতি ঘটেছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর গতকাল এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ‘বেগম খালেদা জিয়া জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে।’ তাঁকে উন্নত চিকিৎসার জন্য দ্রুত বিদেশে পাঠানোর দাবিতে কাল (শনিবার) রাজধানীসহ সারা দেশে সকাল-সন্ধ্যা গণঅনশন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি।

এদিকে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক গতকাল জাতীয় সংসদে বলেছেন, খালেদা জিয়াকে বিদেশে যাওয়ার অনুমতি দেওয়ার সুযোগ নেই। আইনের বাইরে কিছু করার তাঁর সুযোগ নেই। তিনি বলেন, মানবিক কারণে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে ৪০১ ধারায় খালেদা জিয়ার সাজা স্থগিত করে বাসায় থেকে চিকিৎসার সুযোগ দেওয়া হয়েছে। এ ৪০১ ধারায় কোনো বিষয় নিষ্পত্তির পর আবার সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। তবে বিএনপি চেয়ারপারসনের সাবেক প্রেস সচিব মারুফ কামাল খান সোহেল আইনমন্ত্রীর বক্তব্যের বিরোধিতা করে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, তাঁর বক্তব্য সঠিক নয়। বাংলাদেশ দন্ডবিধির ৪০১ ধারা অনুযায়ী সরকার শর্তহীন অথবা শর্তযুক্তভাবে যে কারও দন্ডাদেশ স্থগিত বা মওকুফ করতে পারে। বেগম খালেদা জিয়াকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালের সিসিইউতে রেখে হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে মেডিকেল বোর্ড চিকিৎসা দিচ্ছে। তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসকরা তাঁকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর সুপারিশ করে আসছেন। এ ব্যাপারে  অধ্যাপক এ জেড এম জাহিদ হোসেন আরও বলেন, কারাগারে থাকাকালে দীর্ঘদিন খালেদা জিয়ার কোনো চিকিৎসা না হওয়ায় পুরনো রোগগুলো অত্যন্ত জটিল আকার ধারণ করেছে। তার ওপর আছে কভিড-পরবর্তী সমস্যা। সেগুলো আরও খারাপ অবস্থার সৃষ্টি করেছে। তিনি বেগম জিয়ার ‘অ্যাডভান্স ট্রিটমেন্টে’র সুপারিশ করে বলেন, আরেকটু খারাপের দিকে গেলে সেটিও কাজে লাগতে না-ও পারে।

গতকাল সন্ধ্যায় মেডিকেল টিমের প্রধান অধ্যাপক ডা. শাহাবুদ্দিন তালুকদার, অধ্যাপক ডা. এ এফ এম সিদ্দিকী, অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন ও ডা. আল মামুন বেগম খালেদা জিয়াকে দেখে এসে দীর্ঘক্ষণ আলোচনা করে পরবর্তী করণীয় নির্ধারণ করেন। এর আগে তাঁরা গতকাল বেগম খালেদা জিয়ার শরীরে রক্ত প্রদানসহ তাঁর এন্ডোস্কপি করান।
১৩ নভেম্বর গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় ৭৬ বছর বয়সী সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে রাজধানীর বসুন্ধরা এলাকায় এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

কাল সারা দেশে গণঅনশন : গুরুতর অসুস্থ বেগম খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার্থে দ্রুত বিদেশ পাঠানোর দাবিতে আগামীকাল (শনিবার) রাজধানীসহ সারা দেশে সকাল-সন্ধ্যা গণঅনশন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। ঢাকাসহ প্রতিটি জেলা-মহানগরে সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত এ কর্মসূচি পালন করবে দলটি। গতকাল বিকালে দলীয় চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে জরুরি সংবাদ সম্মেলনে মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন।

সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, বেগম খালেদা জিয়া এখন জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে। তিনি বাংলাদেশের মানুষের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা। জীবন বাঁচানোর জন্য তাঁকে বিদেশে চিকিৎসার সুযোগ দেওয়া হবে না- এটা অমানবিক। অনতিবিলম্বে আমরা তাঁর জীবন রক্ষার জন্য তাঁকে বিদেশে চিকিৎসা গ্রহণের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে জোর দাবি জানাচ্ছি।

বিএনপি মহাসচিব আগামীকাল সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত কেন্দ্রীয়ভাবে ঢাকায় এবং সারা দেশে জেলা ও মহানগরে গণঅনশন কর্মসূচি পালনের জন্য দলীয় নেতা-কর্মীসহ সর্বস্তরের মানুষের প্রতি আহ্বান জানান।

রাজধানীতে অনশনের স্থান সম্পর্কে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ঢাকায় সকাল ৯টা থেকে ৪টা পর্যন্ত এ কর্মসূচি পালন করা হবে। এটা আমরা ভেন্যু/অনুমতি পাওয়ার সাপেক্ষে নির্ধারণ করব। ভালো স্থান পেলে সেখানে, অথবা সবশেষে কোথাও না পাওয়া গেলে আমাদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে কর্মসূচি পালন করা হবে।

সংবাদ সম্মেলনে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, বেগম সেলিমা রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর, শামসুজ্জামান দুদু, আবদুল আউয়াল মিন্টু, জয়নাল আবেদীন, আহমেদ আজম খান, নিতাই রায়চৌধুরী, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মনিরুল হক চৌধুরী, আবদুস সালাম, আমানউল্লাহ আমান, হাবিবুর রহমান হাবিব, যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবীর খোকন, বিএনপি নেতা জহির উদ্দিন স্বপন, নাজিম উদ্দিন আলম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

অসুস্থ খালেদা জিয়ার মুক্তি বিষয়ে জাতীয় সংসদে আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের দেওয়া বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় বিএনপি মহাসচিব বলেন, এ বিষয়ে আইন নেই বলে আইনমন্ত্রী যে কথা বলেছেন তা সঠিক নয়। দন্ডবিধির ৪০১ ধারা অনুযায়ী সরকার শর্তহীন অথবা শর্তযুক্তভাবে যে কারও দন্ডাদেশ স্থগিত বা মওকুফ করতে পারে। বেগম খালেদা জিয়ার ক্ষেত্রে সরকার স্বতঃস্ফূর্তভাবে দন্ডাদেশ স্থগিত করেছে, মওকুফ নয়। ওই আইনে বলা আছে- সরকার যদি মনে করে এ শর্ত পরিবর্তন, সংশোধন বা অন্য কোনো শর্ত নতুন করে আরোপ করতে পারে। অর্থাৎ এটা সম্পূর্ণভাবে সরকারের এখতিয়ারাধীন বিষয়। তিনি আরও বলেন, দেশে যতটা সম্ভব চিকিৎসকরা খালেদা জিয়াকে সর্বোচ্চ চিকিৎসা দিচ্ছেন। চিকিৎসকরা বারবার তাঁকে বিদেশে উন্নত হাসপাতালে স্থানান্তর করতে বলেছেন।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, সঠিক চিকিৎসা না পেলে যে কোনো মুহূর্তে তিনি এমন অবস্থায় চলে যেতে পারেন যখন কোনো চিকিৎসাই আর কার্যকর হওয়ার সুযোগ থাকবে না।

খালেদা জিয়াকে বিদেশ যেতে অনুমতি দেওয়ার সুযোগ নেই : আইনমন্ত্রী আনিসুল হক গতকাল জাতীয় সংসদে বলেছেন, আইন মোতাবেক মানবিক কারণে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে খালেদা জিয়ার সাজা স্থগিত করে বাসায় থেকে চিকিৎসার সুযোগ দেওয়া হয়েছে। যদিও তিনি সাজাপ্রাপ্ত, দন্ডপ্রাপ্ত আসামি। বাংলাদেশের আইনে এর বাইরে আর কিছু নেই। উনারা (বিএনপি এমপিরা) বলছেন, কিন্তু উনারা আইন দেখাতে পারবেন না। ৪০১ ধারায় খালেদা জিয়ার সাজা স্থগিত করে জামিন দেওয়া হয়েছে। এ ৪০১ ধারায় কোনো বিষয়ে নিষ্পত্তির পর আবার সেই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। আমি আইন মোতাবেক বলছি। তাই আবেদন বিবেচনার প্রশ্ন নেই। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে গতকাল সংসদের ১৫তম অধিবেশনের বৈঠকে পয়েন্ট অব অর্ডারে দাঁড়িয়ে বিএনপি এমপির বক্তব্যের জবাবে আইনমন্ত্রী এসব কথা বলেন। এর আগে বিএনপির সদস্য জি এম সিরাজ ও হারুনুর রশীদ পয়েন্ট অব অর্ডারে খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসার অনুমতির দাবি জানান।

আইনমন্ত্রী আরও বলেন, উনারা বলেছেন শেখ হাসিনার মামলা থাকার পরও বিদেশে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল, এটা অসত্য। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কখনো সাজাপ্রাপ্ত হননি, এটা সত্য। তিনি বিদেশে গিয়েছিলেন, তাঁকে দেশে আসার অনুমতি দেওয়া হয়নি। তার পরও তৎকালীন সরকার দেশে আসার অনুমতি দিতে বাধ্য হয়েছিল। আ স ম আবদুর রবকে আইনের কোন ধারায় বিদেশে চিকিৎসার জন্য তাঁরা অনুমতি দিয়েছিলেন জানি না। তখন দেশে মার্শাল ল ছিল। সামরিক আইন তো সমর্থন করতে পারি না। খালেদা জিয়াকে দেশে সঠিক চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তাতে তাঁরা সন্তুষ্ট হোন আর না হোন। তিনি আরও বলেন, আইনের শাসন যেখানে আছে সেখানে তিনি যথেচ্ছ করতে পারেন না। বিএনপি যে দাবি করছে তা আইনের বইয়ে নেই। আইনমন্ত্রী বলেন, ‘উনারা (বিএনপি) আমাকে যত খুশি গালি দিতে পারেন। তাতে আমার কিছু আসে যায় না। আমি আইন মোতাবেক চলব।’

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন আবেদন যাচাইয়ে কমিটি
নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন আবেদন যাচাইয়ে কমিটি
সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৫৮
সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৫৮
৪৬তম বিসিএস পরীক্ষা : ময়মনসিংহের আনন্দ মোহন কলেজ কেন্দ্র পরিবর্তন
৪৬তম বিসিএস পরীক্ষা : ময়মনসিংহের আনন্দ মোহন কলেজ কেন্দ্র পরিবর্তন
জাতিসংঘ মহাসচিবের জলবায়ু পরিবর্তন যুব উপদেষ্টা পরিষদে বাংলাদেশের ফারজানা
জাতিসংঘ মহাসচিবের জলবায়ু পরিবর্তন যুব উপদেষ্টা পরিষদে বাংলাদেশের ফারজানা
মাদরাসা এমপিওভুক্তি নিয়ে সুখবর দিলেন সচিব
মাদরাসা এমপিওভুক্তি নিয়ে সুখবর দিলেন সচিব
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সানওয়ে গ্রুপের চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সানওয়ে গ্রুপের চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ
জনসংযোগ কর্মকর্তাদের চিন্তা-পরিকল্পনায় ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে হবে: তথ্যসচিব
জনসংযোগ কর্মকর্তাদের চিন্তা-পরিকল্পনায় ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে হবে: তথ্যসচিব
বিএনএসিডব্লিউসি’র বিশেষজ্ঞ দলের চট্টগ্রাম কাস্টমসের রাসায়নিক ল্যাব পরিদর্শন
বিএনএসিডব্লিউসি’র বিশেষজ্ঞ দলের চট্টগ্রাম কাস্টমসের রাসায়নিক ল্যাব পরিদর্শন
বাংলাদেশ-চীনের সাংস্কৃতিক বন্ধন নতুন উদ্যম সৃষ্টি করবে: সংস্কৃতি উপদেষ্টা
বাংলাদেশ-চীনের সাংস্কৃতিক বন্ধন নতুন উদ্যম সৃষ্টি করবে: সংস্কৃতি উপদেষ্টা
জাতীয়করণে শিক্ষকদের এক মাসের আলটিমেটাম
জাতীয়করণে শিক্ষকদের এক মাসের আলটিমেটাম
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের গ্র্যাজুয়েট প্লাস ভিসা দেওয়ার সম্ভাবনা
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের গ্র্যাজুয়েট প্লাস ভিসা দেওয়ার সম্ভাবনা
বরেণ্য শিক্ষাবিদ যতীন সরকার আর নেই
বরেণ্য শিক্ষাবিদ যতীন সরকার আর নেই
সর্বশেষ খবর
পঞ্চগড় সীমান্তে ২৩ জনকে বিএসএফের পুশইন
পঞ্চগড় সীমান্তে ২৩ জনকে বিএসএফের পুশইন

২৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে
২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে

২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

রাঙামাটিতে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন
রাঙামাটিতে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু
কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপজয়ী রোমেরো টটেনহ্যামের নতুন নেতা
বিশ্বকাপজয়ী রোমেরো টটেনহ্যামের নতুন নেতা

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন আবেদন যাচাইয়ে কমিটি
নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন আবেদন যাচাইয়ে কমিটি

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বনের গাছ কাটার অভিযোগে গ্রেফতার ২
বনের গাছ কাটার অভিযোগে গ্রেফতার ২

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝিনাইদহে বাস উল্টে পুকুরে, আহত ১০
ঝিনাইদহে বাস উল্টে পুকুরে, আহত ১০

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে আটক ২২ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর
ভারতে আটক ২২ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৫৮
সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৫৮

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচন : দুইদিনে মনোনয়ন সংগ্রহ ২০ প্রার্থীর
ডাকসু নির্বাচন : দুইদিনে মনোনয়ন সংগ্রহ ২০ প্রার্থীর

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফরিদপুরে ‘কাচ্চি ভাই’কে লাখ টাকা জরিমানা
ফরিদপুরে ‘কাচ্চি ভাই’কে লাখ টাকা জরিমানা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিএসজি ছেড়ে ম্যানসিটিতে যাচ্ছেন দোন্নারুমা?
পিএসজি ছেড়ে ম্যানসিটিতে যাচ্ছেন দোন্নারুমা?

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলের দুই গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলের দুই গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৬তম বিসিএস পরীক্ষা : ময়মনসিংহের আনন্দ মোহন কলেজ কেন্দ্র পরিবর্তন
৪৬তম বিসিএস পরীক্ষা : ময়মনসিংহের আনন্দ মোহন কলেজ কেন্দ্র পরিবর্তন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

বাড়ির ছাদ ভেদ করে পড়া ‘ম্যাকডোনাফ উল্কাপিণ্ড’ নিয়ে গবেষণা
বাড়ির ছাদ ভেদ করে পড়া ‘ম্যাকডোনাফ উল্কাপিণ্ড’ নিয়ে গবেষণা

৫৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

মাদারীপুরে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
মাদারীপুরে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃহস্পতিবার সকাল-সন্ধ্যা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
বৃহস্পতিবার সকাল-সন্ধ্যা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘ মহাসচিবের জলবায়ু পরিবর্তন যুব উপদেষ্টা পরিষদে বাংলাদেশের ফারজানা
জাতিসংঘ মহাসচিবের জলবায়ু পরিবর্তন যুব উপদেষ্টা পরিষদে বাংলাদেশের ফারজানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়া থেকে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
মালয়েশিয়া থেকে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদরাসা এমপিওভুক্তি নিয়ে সুখবর দিলেন সচিব
মাদরাসা এমপিওভুক্তি নিয়ে সুখবর দিলেন সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগস্টের ১২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১০৫ কোটি ডলার
আগস্টের ১২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১০৫ কোটি ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝিনাইদহে এক ব্যক্তিকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে জখমের অভিযোগ
ঝিনাইদহে এক ব্যক্তিকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে জখমের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘ ভাটারা থানা শাখার নতুন কমিটি গঠন
বসুন্ধরা শুভসংঘ ভাটারা থানা শাখার নতুন কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালের ঘোষণা যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির
ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালের ঘোষণা যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিস্তার পানি বিপদসীমার ওপরে, রংপুরে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
তিস্তার পানি বিপদসীমার ওপরে, রংপুরে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নগরভবনের ফটক ঘেরাও করে ফুটপাত দখলমুক্তের দাবি
নগরভবনের ফটক ঘেরাও করে ফুটপাত দখলমুক্তের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মোংলায় ডেঙ্গুর পাশাপাশি বাড়ছে চিকুনগুনিয়ার প্রকোপ
মোংলায় ডেঙ্গুর পাশাপাশি বাড়ছে চিকুনগুনিয়ার প্রকোপ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের গাজা দখলের পরিকল্পনার কড়া সমালোচনা উত্তর কোরিয়ার
ইসরায়েলের গাজা দখলের পরিকল্পনার কড়া সমালোচনা উত্তর কোরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?
সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ
বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র
নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী
মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য
হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান
ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ
এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?
২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লাদাখ সীমান্তে রেললাইন বানাচ্ছে চীন, আতঙ্কে ভারত
লাদাখ সীমান্তে রেললাইন বানাচ্ছে চীন, আতঙ্কে ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত
হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ
নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য
কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় তীব্র বোমাবর্ষণ, কি বলছে আন্তর্জাতিক মহল?
গাজায় তীব্র বোমাবর্ষণ, কি বলছে আন্তর্জাতিক মহল?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার
বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড
গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ আগস্ট)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম
৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড
কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ ঢাকায় দুই রাজনৈতিক দলের চার কর্মসূচি
আজ ঢাকায় দুই রাজনৈতিক দলের চার কর্মসূচি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ার আল কারামাহকে হারিয়ে চ্যালেঞ্জ লিগের চূড়ান্ত পর্বে বসুন্ধরা কিংস
সিরিয়ার আল কারামাহকে হারিয়ে চ্যালেঞ্জ লিগের চূড়ান্ত পর্বে বসুন্ধরা কিংস

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ ক্ষেত্রে যৌন সহিংসতা, ইসরায়েল ও রাশিয়াকে সতর্ক করল জাতিসংঘ
যুদ্ধ ক্ষেত্রে যৌন সহিংসতা, ইসরায়েল ও রাশিয়াকে সতর্ক করল জাতিসংঘ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইএল টি-টোয়েন্টি: দুবাই ক্যাপিটালসে মুস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টি: দুবাই ক্যাপিটালসে মুস্তাফিজ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক
ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিমানবন্দর থেকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর কেলেঙ্কারি
সাদাপাথর কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন প্রত্যাশীই হেভিওয়েট একক প্রার্থী জামায়াতে ইসলামীর
বিএনপির তিন প্রত্যাশীই হেভিওয়েট একক প্রার্থী জামায়াতে ইসলামীর

নগর জীবন

দুর্নীতি করে ম্যাক্স-তমা ধামাচাপা দেন মির্জা
দুর্নীতি করে ম্যাক্স-তমা ধামাচাপা দেন মির্জা

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিবারিক প্রভাবমুক্ত হচ্ছে প্রাইম ব্যাংক
পারিবারিক প্রভাবমুক্ত হচ্ছে প্রাইম ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চট্টগ্রাম রেললাইনে লাশের সারি
চট্টগ্রাম রেললাইনে লাশের সারি

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম
গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম

প্রথম পৃষ্ঠা

কোচিং বন্ধসহ অভিভাবকদের আট দাবি
কোচিং বন্ধসহ অভিভাবকদের আট দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূত হবেই : গভর্নর
ব্যাংক একীভূত হবেই : গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজকাপুরকে সত্যিই ভালোবাসতেন লতা!
রাজকাপুরকে সত্যিই ভালোবাসতেন লতা!

শোবিজ

সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে
সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে

সম্পাদকীয়

দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের
দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানার বাহারি রান্নার অজানা গল্প
শাবানার বাহারি রান্নার অজানা গল্প

শোবিজ

বিএনপির প্রার্থী তিনজন, মাঠে সক্রিয় জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলন
বিএনপির প্রার্থী তিনজন, মাঠে সক্রিয় জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের
নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে
গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার
অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার

প্রথম পৃষ্ঠা

খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে
খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখ খুললেন আরোহী মিম
মুখ খুললেন আরোহী মিম

শোবিজ

সুচিত্রা সেনের সেই পছন্দের ‘চা’
সুচিত্রা সেনের সেই পছন্দের ‘চা’

শোবিজ

নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র
নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

হেমিংয়ের মাসিক বেতন ১০ লাখ টাকা
হেমিংয়ের মাসিক বেতন ১০ লাখ টাকা

মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘ পদক পেল পুলিশের নারী কন্টিনজেন্ট
জাতিসংঘ পদক পেল পুলিশের নারী কন্টিনজেন্ট

নগর জীবন

১২ দেশের লড়াইয়ের প্রস্তুতিতে বাংলাদেশ
১২ দেশের লড়াইয়ের প্রস্তুতিতে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

পাথর রক্ষায় পরিবেশ উপদেষ্টা ব্যর্থ হয়েছেন
পাথর রক্ষায় পরিবেশ উপদেষ্টা ব্যর্থ হয়েছেন

নগর জীবন

বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট
বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

ধ্বংসের পথে মীর মশাররফ স্মৃতি কেন্দ্র
ধ্বংসের পথে মীর মশাররফ স্মৃতি কেন্দ্র

পেছনের পৃষ্ঠা