শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:২১, সোমবার, ২২ মে, ২০২৩

শেখ হাসিনার গায়ে কেউ আঁচড় দেয়ার চেষ্টা করলেও দাঁতভাঙা জবাব দেয়া হবে : হানিফ

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
শেখ হাসিনার গায়ে কেউ আঁচড় দেয়ার চেষ্টা করলেও দাঁতভাঙা জবাব দেয়া হবে : হানিফ

হত্যা তো দূরে থাক, বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার গায়ে যদি একটা আঁচড় দেয়ার চেষ্টা করা হয় তার দাঁত কিভাবে ভেঙে দিতে হয়, কিভাবে শায়েস্তা করতে হয়- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা সেটা জানে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ এমপি।

তিনি বলেন, বিএনপি নেতারা প্রায়ই হুমকি-ধমকি দেয়। সেই সূত্র ধরে বিএনপির এক নেতা সরাসরি হত্যার হুমকি দিয়েছে। যারা হত্যার হুমকি দিচ্ছে তাদের পরিস্কারভাবে জানিয়ে দিতে চাই, বাংলাদেশে যদি দ্বিতীয়বার এই উক্তি করা হয় তাহলে দেশের জনগণকে নিয়ে দাঁতভাঙা জবাব দেয়া হবে।

সোমবার বেলা ১১টায় রাজধানীর ইনস্টিটিউট অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশ (আইডিইবি) ভবনে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষ্যে ৭১ ফাউন্ডেশন আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

হানিফ বলেন, শেখ হাসিনাকে বারবার হত্যা করার চেষ্টা করেছে বিএনপি-জামায়াত। ১৯ বার তাকে হত্যার জন্য আক্রমণ করা হয়েছে। জনগণের ভালোবাসা, দোয়া ছিল- যার কারণে আল্লাহর রহমতে তিনি বেঁচে গেছেন।

তিনি বলেন, যে বিএনপি নেতা হত্যার হুমকি দিয়েছে- আমরা বলেছি তাকে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় নিয়ে আসার জন্য। আমরা আইন নিজের হাতে তুলে নিতে চাই না। যদি চাই আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা ঐ ব্যক্তিকে পিটিয়ে রাস্তায় শায়েস্তা করতে পারে। কিন্তু আমরা সেটা করতে চাই না। আমরা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে দিয়ে আমরা তার শাস্তি নিশ্চিত করতে চাই।

বিএনপি নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, পরিস্কারভাবে বলতে চাই বিদেশি প্রভুদের নিয়ে ষড়যন্ত্র করে শেখ হাসিনা সরকারের পতন ঘটানো যাবে না। যতই লাফালাফি করুন শেখ হাসিনার প্রতি মানুষের আস্থা আছে। যতদিন শেখ হাসিনার সঙ্গে এদেশের মানুষ আছে ততদিন তার বিরুদ্ধে কোন ষড়যন্ত্র সফল হবে না। ইনশাআল্লাহ্‌ আপনারা সেটা দেখতে পাবেন।

স্যাংশন আসছে এই খুশিতে বিএনপি নেতারা বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন- এমন মন্তব্য করে হানিফ বলেন, স্যাংশন আসছে, রাষ্ট্রের প্রতি? আপনাদের (বিএনপি) খুশি হওয়ার কোন কারণ নেই। আমি বিশ্বাস করি, এই রাষ্ট্রের ওপর কখনো স্যাংশন হবে না।

স্যাংশন আসলে সে দেশের কি পরিণতি হয় তা দেখার জন্য বিএনপি নেতাদের আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, আপনারা একটু ইরান-ইরাক, মিশর-লিবিয়ার দিকে তাকান। ইরান-ইরাক আজকে কোথায়? অর্থনৈতিক দেউলিয়ার পথে চলে গেছে। যে সমস্ত রাষ্ট্রের ওপর স্যাংশন এসেছে সেসব দেশ ছিন্নবিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে।

তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আক্ষেপ করে বলেছিলেন, এই স্যাংশনের টার্গেট হয় সব সময় মুসলিম দেশগুলো। এগুলো মুসলিম বিশ্বকে দমিয়ে রাখার অপচেষ্টা ছাড়া আর কিছু নয়।

বিএনপি নেতাদের উদ্দেশ্য করে হানিফ বলেন, জনগণের ওপর ভরসা করুন, ওই বিদেশি প্রভুর কাছে ধরনা দিয়ে স্যাংশন এনে রাষ্ট্রের কোন কল্যাণ করতে পারবেন না। তা দিয়ে ক্ষমতায়ও আসতে পারবেন না। এটা মাথায় রাখতে হবে। বাংলাদেশের মানুষ যাদেরকে চায়, তারাই ক্ষমতায় আসবে।

তিনি বলেন, দেশের মানুষ শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রতি আস্থাশীল। আমরা বলেছি নির্বাচনে আসুন। শেখ হাসিনা বারবার বলছেন, আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু এবং সকল দলের অংগ্রহণে হবে।

বিদেশি দূতাবাসগুলোকে ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, আপনাদের চাওয়া আগামী নির্বাচন সকল দলের অংশগ্রহণে অবাধ, সুষ্ঠু হোক- তাদের বলি আমরাও তো সেটাই চাই। আমাদের-আপনাদের চাওয়ায় পার্থক্য নেই। তাহলে কেন উত্তেজনা সৃষ্টি করা হচ্ছে।

যদি কোন বন্ধুরাষ্ট্র আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু হবে কিনা মনে করে সংশয়ে থাকেন- তাহলে আপনারা যতজন খুশি পর্যবেক্ষক পাঠান। তারা দেখুক নির্বাচন সুষ্ঠু হয় কিনা? আমরা নির্বাচন সুষ্ঠু করতে বদ্ধপরিকর- বলেন তিনি।

হানিফ বলেন, নির্বাচন নিয়ে যার যত দাবি আছে, চিন্তা-ভাবনা আছে সবগুলো সংবিধানের আলোকে ভাবতে হবে। সংবিধানের মধ্যে থেকে পথ খুঁজে বের করতে হবে। সংবিধানের বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই।

জিয়াউর রহমানের সমালোচনা করে তিনি বলেন, আজ বিএনপি নেতারা কথায় কথায় মানবাধিকার, গণতন্ত্রের কথা বলেন। বঙ্গবন্ধুকে সপরিবার হত্যার মধ্য দিয়ে রাষ্ট্র ক্ষমতায় এসে পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর মতো অত্যাচার নির্যাতন শুরু করেছিলেন। সেই সময়ের কথা তারা হয়ত ভুলে গেছেন কিন্তু জাতি ভুলে যায়নি। জিয়াউর রহমান কারফিউ দিয়ে দেশ শাসন করে গেছেন। ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ করে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার বন্ধ করেছিলেন, খুনীদের বিদেশি দূতাবাসে নিয়োগ দিয়ে পুরস্কৃত করেছিলেন। এতে প্রমাণ হয় বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের তার গভীর সম্পর্ক ছিল। এসবের মধ্য দিয়ে তিনি সেটার প্রমাণ রেখে গেছেন।

জিয়া কখনো মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করেননি উল্লেখ করে হানিফ বলেন, জিয়া মুক্তিযোদ্ধার ছদ্মাবরণে পাকিস্তানের এজেন্ট ছিলেন। কারণ মাত্র কয়েক বছরে একজন মুক্তিযোদ্ধার আমূল পরিবর্তন ঘটতে পারে না। রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসার পর তার প্রত্যেকটা কর্মকাণ্ড ছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিরোধী।

হানিফ বলেন, ক্ষমতায় এসে জিয়া জয় বাংলা, ৭ মার্চের ভাষণ নিষিদ্ধ করেছিলেন। দালাল আইন বাতিল করে সাড়ে এগার হাজার রাজকারকে মুক্ত করে দিয়েছিলেন। কুখ্যাত রাজাকার গোলাম আযমকে দেশে ফিরিয়ে এনে নাগরিকত্ব দিয়েছেন। নিষিদ্ধ ঘোষিত যুদ্ধাপরাধী সংগঠন জামায়াতে ইসলামীকে রাজনীতি করার সুযোগ দিয়েছেন। রাজাকার শাহ আজিজুর রহমানকে প্রধানমন্ত্রী করে মন্ত্রীসভা গঠন করেছিলেন। এর মধ্য দিয়ে তিনি শুধু মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ভূলুণ্ঠিত করেননি, ৩০ লাখ শহিদের আত্মত্যাগকে পদদলিত করেছেন। আওয়ামী লীগের ওপর স্টিম রোলার চালিয়েছেন। আওয়ামী লীগকে ভেঙে টুকরো টুকরো করেছিলেন। লাখ লাখ নেতাকর্মীকে বিনা বিচারে জেলে বন্দি করেছিলেন। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের হত্যা, গুম করা হয়েছে। তাদের অপরাধ ছিল একটাই তারা মুক্তিযুদ্ধের দল করে, বঙ্গবন্ধুর দল করে।

তিনি বলেন, মানুষ যখন দুর্বিষহ জীবন পার করছিল, ঠিক সেই সময়ে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা মৃত্যু ভয় উপেক্ষা করে দেশে ফিরে এসেছিলেন। বঙ্গবন্ধুকন্যা সেদিন দেশে ফিরে কথা দিয়েছিলেন আইনের শাসন ফিরিয়ে আনবেন, বাঙালির মুক্তির জন্য কাজ করবেন। দীর্ঘ লড়াই-আন্দোলন শেষে ১৯৯৬ সালে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে ক্ষমতায় এসে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার শুরু করেছিলেন। বহু প্রতিবন্ধকতার পথ মাড়িয়ে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারের মধ্য দিয়ে দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করেছেন।

হানিফ বলেন, ২০০১ সালের নির্বাচনে বঙ্গবন্ধুকন্যা পশ্চিমা শক্তির নেপথ্য চক্রান্তে পরাজিত হয়েছিলেন। ক্ষমতায় এসে বিএনপি-জামায়াত দেশকে মহাশশ্মানে পরিণত করেছিল। আওয়ামী লীগের ২৬ হাজার নেতা-কর্মীকে প্রাণ দিতে হয়েছিল। দেশকে জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদের চারণভূমি বানিয়েছিল। আওয়ামী লীগের নাম নিশানা মুছে দেয়ার চেষ্টা করেছিল।

তিনি বলেন, ২০০৪ সালে রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে শেখ হাসিনাকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। মানুষের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে তিনি বেঁচে গিয়েছিলেন। কিন্তু আওয়ামী লীগের ২৪ জন নেতা-কর্মীর হারিয়েছিলাম, ৫শ'র বেশি নেতা-কর্মী আহত হয়েছিলেন। সেদিনের বর্বরোচিত হামলার ঘটনায় মামলাও হয়নি। মামলা করতে দেয়া হয়নি।

আওয়ামী লীগের এই যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, আজকে কোন মুখে তারা গণতন্ত্রের কথা বলে, সবক দেয়? আজকে পশ্চিমা বিশ্ব আপনারা যারা আমাদের দেশের গণতন্ত্রের কথা বলে আইনের শাসনের দোহাই দেন! তখন কোথায় ছিল আইনের শাসন, কোথায় ছিল মানবতা? তখন কেন আপনারা কথা বলেননি। তাদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেননি। যারা সেই সময় আইনের শাসন ধ্বংস করেছিল, হত্যা-সন্ত্রাস করেছিল, তাদেরকে নিয়ে আপনারা আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে চান? এদেশের মানুষ বোঝে। শেখ হাসিনার পক্ষে এদেশের মানুষ আছে। যার কারণে নির্বাচনে বিজয়ের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ আবার ক্ষমতায় এসেছে।

তিনি বলেন, বাঙালি জাতির মুকুটের মনি শেখ হাসিনা। তিনি ফিরে এসেছিলেন বলে বাঙালি জাতি নতুন করে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছে। পৃথিবীর কাছে নতুনভাবে পরিচিতি পেয়েছে যে, বাংলাদেশও পারে।

হানিফ বলেন, শেখ হাসিনার এই পথচলা মসৃণ ছিল না। শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করতে অতীতে বারবার ষড়যন্ত্র হয়েছে। দেশের উন্নয়ন-অগ্রযাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করতে আবারও নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। গত বছর র‌্যাব-পুলিশের ছয়জন সদস্যদের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছে। আমি এটা স্যাংশন বলতে চাই না। রাষ্ট্রের স্যাংশন হতে পারে, ব্যক্তির নয়। কিন্তু নিষেধাজ্ঞা কেন? কী কারণে? মানবাধিকার লঙ্ঘন কোথায় হয়েছে? সন্ত্রাসী, মাদক চোরাকারবারীদের ধরতে গিয়ে তাদের পক্ষ থেকে গোলাগুলিতে দু'একজন হয়ত মারা গেছে। এতে নাকি মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে।

২০০৫ এবং ২০০৬ সালে অপারেশন ক্লিনহার্ট নামে একটা অপারেশন হয়েছে। এর লক্ষ্য ছিল আওয়ামী লীগ, যুবলীগ নেতা-কর্মীদের ধরে নিয়ে হত্যা করা। ৬৫ জন আওয়ামী লীগ, যুবলীগ নেতা-কর্মীকে তখন পিটিয়ে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। তখন কেন স্যাংশন দেয়া হয়নি? - প্রশ্ন রাখেন তিনি।

আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন ৭১ ফাউন্ডেশন এর প্রধান উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা মাজেদা শওকত আলী। এতে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ৭১ ফাউন্ডেশন চেয়ারম্যান ডা. খালেদ শওকত আলী।

আলোচনা সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন ৭১ ফাউন্ডেশন সাধারণ সম্পাদক ড. জেবুন্নাহার। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউট মহাপরিচালক জাফর ওয়াজেদ, লেখক ও গবেষক মারুফ রসুল, শহীদ বুদ্ধিজীবী সন্তান ও অভিনেত্রী শমী কায়সার।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
রোমাঞ্চকর ক্রীড়া শহর বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি
রোমাঞ্চকর ক্রীড়া শহর বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি
বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর
বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর
বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা
বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা
বিশ্বমানের আয়োজনের প্রাণকেন্দ্র আইসিসিবি
বিশ্বমানের আয়োজনের প্রাণকেন্দ্র আইসিসিবি
রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক
রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক
১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস
১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস
পেকুয়ায় নৌবাহিনীর তিন দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিক্যাল ক্যাম্পেইন শুরু
পেকুয়ায় নৌবাহিনীর তিন দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিক্যাল ক্যাম্পেইন শুরু
ন্যায্য পানি বণ্টন ও আন্তঃসীমান্ত সহযোগিতা জোরদারে বাংলাদেশের আহ্বান
ন্যায্য পানি বণ্টন ও আন্তঃসীমান্ত সহযোগিতা জোরদারে বাংলাদেশের আহ্বান
‘নির্বাচনে আনসারের দায়িত্ব পালনের চিত্র হবে ভিন্ন ও পেশাদার’
‘নির্বাচনে আনসারের দায়িত্ব পালনের চিত্র হবে ভিন্ন ও পেশাদার’
দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ আসছেন অস্ট্রেলিয়ার মন্ত্রী ড. অ্যালি
দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ আসছেন অস্ট্রেলিয়ার মন্ত্রী ড. অ্যালি
গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের নতুন মহাপরিচালক আবদুল জলিল
গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের নতুন মহাপরিচালক আবদুল জলিল
দারিদ্র্যমুক্ত বিশ্ব গড়তে প্রধান উপদেষ্টার ৬ প্রস্তাবনা
দারিদ্র্যমুক্ত বিশ্ব গড়তে প্রধান উপদেষ্টার ৬ প্রস্তাবনা
সর্বশেষ খবর
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রোমাঞ্চকর ক্রীড়া শহর বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি
রোমাঞ্চকর ক্রীড়া শহর বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর
বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা
বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বমানের আয়োজনের প্রাণকেন্দ্র আইসিসিবি
বিশ্বমানের আয়োজনের প্রাণকেন্দ্র আইসিসিবি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসু নির্বাচনে ‘ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম’ গঠনের দাবি
চাকসু নির্বাচনে ‘ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম’ গঠনের দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম নিজস্ব এআই চিপ বানাচ্ছে ওপেনএআই
প্রথম নিজস্ব এআই চিপ বানাচ্ছে ওপেনএআই

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ
আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা
লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক
রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’
‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ
অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল
এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা
দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস
১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে
কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত
দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ
অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু
প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’
‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’
‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা

১৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা
ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন
ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান
পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পঞ্চগড়ে ভ্রমণ পিপাসুদের উপচে পড়া ভিড়
পঞ্চগড়ে ভ্রমণ পিপাসুদের উপচে পড়া ভিড়

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার
রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ধ্যা নামলেই ভূতুড়ে ভাঙ্গা গোলচত্বর
সন্ধ্যা নামলেই ভূতুড়ে ভাঙ্গা গোলচত্বর

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে
অন্তর্বর্তী সরকার অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে

নগর জীবন

উচ্চমাধ্যমিকের ফল ১৬ অক্টোবর
উচ্চমাধ্যমিকের ফল ১৬ অক্টোবর

নগর জীবন