শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:২১, সোমবার, ২২ মে, ২০২৩

শেখ হাসিনার গায়ে কেউ আঁচড় দেয়ার চেষ্টা করলেও দাঁতভাঙা জবাব দেয়া হবে : হানিফ

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
শেখ হাসিনার গায়ে কেউ আঁচড় দেয়ার চেষ্টা করলেও দাঁতভাঙা জবাব দেয়া হবে : হানিফ

হত্যা তো দূরে থাক, বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার গায়ে যদি একটা আঁচড় দেয়ার চেষ্টা করা হয় তার দাঁত কিভাবে ভেঙে দিতে হয়, কিভাবে শায়েস্তা করতে হয়- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা সেটা জানে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ এমপি।

তিনি বলেন, বিএনপি নেতারা প্রায়ই হুমকি-ধমকি দেয়। সেই সূত্র ধরে বিএনপির এক নেতা সরাসরি হত্যার হুমকি দিয়েছে। যারা হত্যার হুমকি দিচ্ছে তাদের পরিস্কারভাবে জানিয়ে দিতে চাই, বাংলাদেশে যদি দ্বিতীয়বার এই উক্তি করা হয় তাহলে দেশের জনগণকে নিয়ে দাঁতভাঙা জবাব দেয়া হবে।

সোমবার বেলা ১১টায় রাজধানীর ইনস্টিটিউট অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশ (আইডিইবি) ভবনে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষ্যে ৭১ ফাউন্ডেশন আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

হানিফ বলেন, শেখ হাসিনাকে বারবার হত্যা করার চেষ্টা করেছে বিএনপি-জামায়াত। ১৯ বার তাকে হত্যার জন্য আক্রমণ করা হয়েছে। জনগণের ভালোবাসা, দোয়া ছিল- যার কারণে আল্লাহর রহমতে তিনি বেঁচে গেছেন।

তিনি বলেন, যে বিএনপি নেতা হত্যার হুমকি দিয়েছে- আমরা বলেছি তাকে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় নিয়ে আসার জন্য। আমরা আইন নিজের হাতে তুলে নিতে চাই না। যদি চাই আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা ঐ ব্যক্তিকে পিটিয়ে রাস্তায় শায়েস্তা করতে পারে। কিন্তু আমরা সেটা করতে চাই না। আমরা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে দিয়ে আমরা তার শাস্তি নিশ্চিত করতে চাই।

বিএনপি নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, পরিস্কারভাবে বলতে চাই বিদেশি প্রভুদের নিয়ে ষড়যন্ত্র করে শেখ হাসিনা সরকারের পতন ঘটানো যাবে না। যতই লাফালাফি করুন শেখ হাসিনার প্রতি মানুষের আস্থা আছে। যতদিন শেখ হাসিনার সঙ্গে এদেশের মানুষ আছে ততদিন তার বিরুদ্ধে কোন ষড়যন্ত্র সফল হবে না। ইনশাআল্লাহ্‌ আপনারা সেটা দেখতে পাবেন।

স্যাংশন আসছে এই খুশিতে বিএনপি নেতারা বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন- এমন মন্তব্য করে হানিফ বলেন, স্যাংশন আসছে, রাষ্ট্রের প্রতি? আপনাদের (বিএনপি) খুশি হওয়ার কোন কারণ নেই। আমি বিশ্বাস করি, এই রাষ্ট্রের ওপর কখনো স্যাংশন হবে না।

স্যাংশন আসলে সে দেশের কি পরিণতি হয় তা দেখার জন্য বিএনপি নেতাদের আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, আপনারা একটু ইরান-ইরাক, মিশর-লিবিয়ার দিকে তাকান। ইরান-ইরাক আজকে কোথায়? অর্থনৈতিক দেউলিয়ার পথে চলে গেছে। যে সমস্ত রাষ্ট্রের ওপর স্যাংশন এসেছে সেসব দেশ ছিন্নবিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে।

তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আক্ষেপ করে বলেছিলেন, এই স্যাংশনের টার্গেট হয় সব সময় মুসলিম দেশগুলো। এগুলো মুসলিম বিশ্বকে দমিয়ে রাখার অপচেষ্টা ছাড়া আর কিছু নয়।

বিএনপি নেতাদের উদ্দেশ্য করে হানিফ বলেন, জনগণের ওপর ভরসা করুন, ওই বিদেশি প্রভুর কাছে ধরনা দিয়ে স্যাংশন এনে রাষ্ট্রের কোন কল্যাণ করতে পারবেন না। তা দিয়ে ক্ষমতায়ও আসতে পারবেন না। এটা মাথায় রাখতে হবে। বাংলাদেশের মানুষ যাদেরকে চায়, তারাই ক্ষমতায় আসবে।

তিনি বলেন, দেশের মানুষ শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রতি আস্থাশীল। আমরা বলেছি নির্বাচনে আসুন। শেখ হাসিনা বারবার বলছেন, আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু এবং সকল দলের অংগ্রহণে হবে।

বিদেশি দূতাবাসগুলোকে ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, আপনাদের চাওয়া আগামী নির্বাচন সকল দলের অংশগ্রহণে অবাধ, সুষ্ঠু হোক- তাদের বলি আমরাও তো সেটাই চাই। আমাদের-আপনাদের চাওয়ায় পার্থক্য নেই। তাহলে কেন উত্তেজনা সৃষ্টি করা হচ্ছে।

যদি কোন বন্ধুরাষ্ট্র আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু হবে কিনা মনে করে সংশয়ে থাকেন- তাহলে আপনারা যতজন খুশি পর্যবেক্ষক পাঠান। তারা দেখুক নির্বাচন সুষ্ঠু হয় কিনা? আমরা নির্বাচন সুষ্ঠু করতে বদ্ধপরিকর- বলেন তিনি।

হানিফ বলেন, নির্বাচন নিয়ে যার যত দাবি আছে, চিন্তা-ভাবনা আছে সবগুলো সংবিধানের আলোকে ভাবতে হবে। সংবিধানের মধ্যে থেকে পথ খুঁজে বের করতে হবে। সংবিধানের বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই।

জিয়াউর রহমানের সমালোচনা করে তিনি বলেন, আজ বিএনপি নেতারা কথায় কথায় মানবাধিকার, গণতন্ত্রের কথা বলেন। বঙ্গবন্ধুকে সপরিবার হত্যার মধ্য দিয়ে রাষ্ট্র ক্ষমতায় এসে পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর মতো অত্যাচার নির্যাতন শুরু করেছিলেন। সেই সময়ের কথা তারা হয়ত ভুলে গেছেন কিন্তু জাতি ভুলে যায়নি। জিয়াউর রহমান কারফিউ দিয়ে দেশ শাসন করে গেছেন। ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ করে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার বন্ধ করেছিলেন, খুনীদের বিদেশি দূতাবাসে নিয়োগ দিয়ে পুরস্কৃত করেছিলেন। এতে প্রমাণ হয় বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের তার গভীর সম্পর্ক ছিল। এসবের মধ্য দিয়ে তিনি সেটার প্রমাণ রেখে গেছেন।

জিয়া কখনো মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করেননি উল্লেখ করে হানিফ বলেন, জিয়া মুক্তিযোদ্ধার ছদ্মাবরণে পাকিস্তানের এজেন্ট ছিলেন। কারণ মাত্র কয়েক বছরে একজন মুক্তিযোদ্ধার আমূল পরিবর্তন ঘটতে পারে না। রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসার পর তার প্রত্যেকটা কর্মকাণ্ড ছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিরোধী।

হানিফ বলেন, ক্ষমতায় এসে জিয়া জয় বাংলা, ৭ মার্চের ভাষণ নিষিদ্ধ করেছিলেন। দালাল আইন বাতিল করে সাড়ে এগার হাজার রাজকারকে মুক্ত করে দিয়েছিলেন। কুখ্যাত রাজাকার গোলাম আযমকে দেশে ফিরিয়ে এনে নাগরিকত্ব দিয়েছেন। নিষিদ্ধ ঘোষিত যুদ্ধাপরাধী সংগঠন জামায়াতে ইসলামীকে রাজনীতি করার সুযোগ দিয়েছেন। রাজাকার শাহ আজিজুর রহমানকে প্রধানমন্ত্রী করে মন্ত্রীসভা গঠন করেছিলেন। এর মধ্য দিয়ে তিনি শুধু মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ভূলুণ্ঠিত করেননি, ৩০ লাখ শহিদের আত্মত্যাগকে পদদলিত করেছেন। আওয়ামী লীগের ওপর স্টিম রোলার চালিয়েছেন। আওয়ামী লীগকে ভেঙে টুকরো টুকরো করেছিলেন। লাখ লাখ নেতাকর্মীকে বিনা বিচারে জেলে বন্দি করেছিলেন। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের হত্যা, গুম করা হয়েছে। তাদের অপরাধ ছিল একটাই তারা মুক্তিযুদ্ধের দল করে, বঙ্গবন্ধুর দল করে।

তিনি বলেন, মানুষ যখন দুর্বিষহ জীবন পার করছিল, ঠিক সেই সময়ে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা মৃত্যু ভয় উপেক্ষা করে দেশে ফিরে এসেছিলেন। বঙ্গবন্ধুকন্যা সেদিন দেশে ফিরে কথা দিয়েছিলেন আইনের শাসন ফিরিয়ে আনবেন, বাঙালির মুক্তির জন্য কাজ করবেন। দীর্ঘ লড়াই-আন্দোলন শেষে ১৯৯৬ সালে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে ক্ষমতায় এসে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার শুরু করেছিলেন। বহু প্রতিবন্ধকতার পথ মাড়িয়ে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারের মধ্য দিয়ে দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করেছেন।

হানিফ বলেন, ২০০১ সালের নির্বাচনে বঙ্গবন্ধুকন্যা পশ্চিমা শক্তির নেপথ্য চক্রান্তে পরাজিত হয়েছিলেন। ক্ষমতায় এসে বিএনপি-জামায়াত দেশকে মহাশশ্মানে পরিণত করেছিল। আওয়ামী লীগের ২৬ হাজার নেতা-কর্মীকে প্রাণ দিতে হয়েছিল। দেশকে জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদের চারণভূমি বানিয়েছিল। আওয়ামী লীগের নাম নিশানা মুছে দেয়ার চেষ্টা করেছিল।

তিনি বলেন, ২০০৪ সালে রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে শেখ হাসিনাকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। মানুষের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে তিনি বেঁচে গিয়েছিলেন। কিন্তু আওয়ামী লীগের ২৪ জন নেতা-কর্মীর হারিয়েছিলাম, ৫শ'র বেশি নেতা-কর্মী আহত হয়েছিলেন। সেদিনের বর্বরোচিত হামলার ঘটনায় মামলাও হয়নি। মামলা করতে দেয়া হয়নি।

আওয়ামী লীগের এই যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, আজকে কোন মুখে তারা গণতন্ত্রের কথা বলে, সবক দেয়? আজকে পশ্চিমা বিশ্ব আপনারা যারা আমাদের দেশের গণতন্ত্রের কথা বলে আইনের শাসনের দোহাই দেন! তখন কোথায় ছিল আইনের শাসন, কোথায় ছিল মানবতা? তখন কেন আপনারা কথা বলেননি। তাদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেননি। যারা সেই সময় আইনের শাসন ধ্বংস করেছিল, হত্যা-সন্ত্রাস করেছিল, তাদেরকে নিয়ে আপনারা আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে চান? এদেশের মানুষ বোঝে। শেখ হাসিনার পক্ষে এদেশের মানুষ আছে। যার কারণে নির্বাচনে বিজয়ের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ আবার ক্ষমতায় এসেছে।

তিনি বলেন, বাঙালি জাতির মুকুটের মনি শেখ হাসিনা। তিনি ফিরে এসেছিলেন বলে বাঙালি জাতি নতুন করে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছে। পৃথিবীর কাছে নতুনভাবে পরিচিতি পেয়েছে যে, বাংলাদেশও পারে।

হানিফ বলেন, শেখ হাসিনার এই পথচলা মসৃণ ছিল না। শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করতে অতীতে বারবার ষড়যন্ত্র হয়েছে। দেশের উন্নয়ন-অগ্রযাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করতে আবারও নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। গত বছর র‌্যাব-পুলিশের ছয়জন সদস্যদের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছে। আমি এটা স্যাংশন বলতে চাই না। রাষ্ট্রের স্যাংশন হতে পারে, ব্যক্তির নয়। কিন্তু নিষেধাজ্ঞা কেন? কী কারণে? মানবাধিকার লঙ্ঘন কোথায় হয়েছে? সন্ত্রাসী, মাদক চোরাকারবারীদের ধরতে গিয়ে তাদের পক্ষ থেকে গোলাগুলিতে দু'একজন হয়ত মারা গেছে। এতে নাকি মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে।

২০০৫ এবং ২০০৬ সালে অপারেশন ক্লিনহার্ট নামে একটা অপারেশন হয়েছে। এর লক্ষ্য ছিল আওয়ামী লীগ, যুবলীগ নেতা-কর্মীদের ধরে নিয়ে হত্যা করা। ৬৫ জন আওয়ামী লীগ, যুবলীগ নেতা-কর্মীকে তখন পিটিয়ে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। তখন কেন স্যাংশন দেয়া হয়নি? - প্রশ্ন রাখেন তিনি।

আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন ৭১ ফাউন্ডেশন এর প্রধান উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা মাজেদা শওকত আলী। এতে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ৭১ ফাউন্ডেশন চেয়ারম্যান ডা. খালেদ শওকত আলী।

আলোচনা সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন ৭১ ফাউন্ডেশন সাধারণ সম্পাদক ড. জেবুন্নাহার। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউট মহাপরিচালক জাফর ওয়াজেদ, লেখক ও গবেষক মারুফ রসুল, শহীদ বুদ্ধিজীবী সন্তান ও অভিনেত্রী শমী কায়সার।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
ইন্টারনেট শাটডাউন রোধে আসছে আইন : ফয়েজ আহমদ
ইন্টারনেট শাটডাউন রোধে আসছে আইন : ফয়েজ আহমদ
কাপ্তাই হ্রদের উন্নয়নে দুই উপদেষ্টার মতবিনিময়
কাপ্তাই হ্রদের উন্নয়নে দুই উপদেষ্টার মতবিনিময়
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৪১
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৪১
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
‘স্বৈরাচার উৎখাতে জুলাই যোদ্ধাদের প্রচেষ্টা ছিল শেষ না হওয়া ম্যারাথনের মতো’
‘স্বৈরাচার উৎখাতে জুলাই যোদ্ধাদের প্রচেষ্টা ছিল শেষ না হওয়া ম্যারাথনের মতো’
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

২ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা