শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:২১, সোমবার, ২২ মে, ২০২৩

শেখ হাসিনার গায়ে কেউ আঁচড় দেয়ার চেষ্টা করলেও দাঁতভাঙা জবাব দেয়া হবে : হানিফ

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
শেখ হাসিনার গায়ে কেউ আঁচড় দেয়ার চেষ্টা করলেও দাঁতভাঙা জবাব দেয়া হবে : হানিফ

হত্যা তো দূরে থাক, বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার গায়ে যদি একটা আঁচড় দেয়ার চেষ্টা করা হয় তার দাঁত কিভাবে ভেঙে দিতে হয়, কিভাবে শায়েস্তা করতে হয়- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা সেটা জানে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ এমপি।

তিনি বলেন, বিএনপি নেতারা প্রায়ই হুমকি-ধমকি দেয়। সেই সূত্র ধরে বিএনপির এক নেতা সরাসরি হত্যার হুমকি দিয়েছে। যারা হত্যার হুমকি দিচ্ছে তাদের পরিস্কারভাবে জানিয়ে দিতে চাই, বাংলাদেশে যদি দ্বিতীয়বার এই উক্তি করা হয় তাহলে দেশের জনগণকে নিয়ে দাঁতভাঙা জবাব দেয়া হবে।

সোমবার বেলা ১১টায় রাজধানীর ইনস্টিটিউট অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশ (আইডিইবি) ভবনে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষ্যে ৭১ ফাউন্ডেশন আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

হানিফ বলেন, শেখ হাসিনাকে বারবার হত্যা করার চেষ্টা করেছে বিএনপি-জামায়াত। ১৯ বার তাকে হত্যার জন্য আক্রমণ করা হয়েছে। জনগণের ভালোবাসা, দোয়া ছিল- যার কারণে আল্লাহর রহমতে তিনি বেঁচে গেছেন।

তিনি বলেন, যে বিএনপি নেতা হত্যার হুমকি দিয়েছে- আমরা বলেছি তাকে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় নিয়ে আসার জন্য। আমরা আইন নিজের হাতে তুলে নিতে চাই না। যদি চাই আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা ঐ ব্যক্তিকে পিটিয়ে রাস্তায় শায়েস্তা করতে পারে। কিন্তু আমরা সেটা করতে চাই না। আমরা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে দিয়ে আমরা তার শাস্তি নিশ্চিত করতে চাই।

বিএনপি নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, পরিস্কারভাবে বলতে চাই বিদেশি প্রভুদের নিয়ে ষড়যন্ত্র করে শেখ হাসিনা সরকারের পতন ঘটানো যাবে না। যতই লাফালাফি করুন শেখ হাসিনার প্রতি মানুষের আস্থা আছে। যতদিন শেখ হাসিনার সঙ্গে এদেশের মানুষ আছে ততদিন তার বিরুদ্ধে কোন ষড়যন্ত্র সফল হবে না। ইনশাআল্লাহ্‌ আপনারা সেটা দেখতে পাবেন।

স্যাংশন আসছে এই খুশিতে বিএনপি নেতারা বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন- এমন মন্তব্য করে হানিফ বলেন, স্যাংশন আসছে, রাষ্ট্রের প্রতি? আপনাদের (বিএনপি) খুশি হওয়ার কোন কারণ নেই। আমি বিশ্বাস করি, এই রাষ্ট্রের ওপর কখনো স্যাংশন হবে না।

স্যাংশন আসলে সে দেশের কি পরিণতি হয় তা দেখার জন্য বিএনপি নেতাদের আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, আপনারা একটু ইরান-ইরাক, মিশর-লিবিয়ার দিকে তাকান। ইরান-ইরাক আজকে কোথায়? অর্থনৈতিক দেউলিয়ার পথে চলে গেছে। যে সমস্ত রাষ্ট্রের ওপর স্যাংশন এসেছে সেসব দেশ ছিন্নবিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে।

তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আক্ষেপ করে বলেছিলেন, এই স্যাংশনের টার্গেট হয় সব সময় মুসলিম দেশগুলো। এগুলো মুসলিম বিশ্বকে দমিয়ে রাখার অপচেষ্টা ছাড়া আর কিছু নয়।

বিএনপি নেতাদের উদ্দেশ্য করে হানিফ বলেন, জনগণের ওপর ভরসা করুন, ওই বিদেশি প্রভুর কাছে ধরনা দিয়ে স্যাংশন এনে রাষ্ট্রের কোন কল্যাণ করতে পারবেন না। তা দিয়ে ক্ষমতায়ও আসতে পারবেন না। এটা মাথায় রাখতে হবে। বাংলাদেশের মানুষ যাদেরকে চায়, তারাই ক্ষমতায় আসবে।

তিনি বলেন, দেশের মানুষ শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রতি আস্থাশীল। আমরা বলেছি নির্বাচনে আসুন। শেখ হাসিনা বারবার বলছেন, আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু এবং সকল দলের অংগ্রহণে হবে।

বিদেশি দূতাবাসগুলোকে ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, আপনাদের চাওয়া আগামী নির্বাচন সকল দলের অংশগ্রহণে অবাধ, সুষ্ঠু হোক- তাদের বলি আমরাও তো সেটাই চাই। আমাদের-আপনাদের চাওয়ায় পার্থক্য নেই। তাহলে কেন উত্তেজনা সৃষ্টি করা হচ্ছে।

যদি কোন বন্ধুরাষ্ট্র আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু হবে কিনা মনে করে সংশয়ে থাকেন- তাহলে আপনারা যতজন খুশি পর্যবেক্ষক পাঠান। তারা দেখুক নির্বাচন সুষ্ঠু হয় কিনা? আমরা নির্বাচন সুষ্ঠু করতে বদ্ধপরিকর- বলেন তিনি।

হানিফ বলেন, নির্বাচন নিয়ে যার যত দাবি আছে, চিন্তা-ভাবনা আছে সবগুলো সংবিধানের আলোকে ভাবতে হবে। সংবিধানের মধ্যে থেকে পথ খুঁজে বের করতে হবে। সংবিধানের বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই।

জিয়াউর রহমানের সমালোচনা করে তিনি বলেন, আজ বিএনপি নেতারা কথায় কথায় মানবাধিকার, গণতন্ত্রের কথা বলেন। বঙ্গবন্ধুকে সপরিবার হত্যার মধ্য দিয়ে রাষ্ট্র ক্ষমতায় এসে পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর মতো অত্যাচার নির্যাতন শুরু করেছিলেন। সেই সময়ের কথা তারা হয়ত ভুলে গেছেন কিন্তু জাতি ভুলে যায়নি। জিয়াউর রহমান কারফিউ দিয়ে দেশ শাসন করে গেছেন। ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ করে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার বন্ধ করেছিলেন, খুনীদের বিদেশি দূতাবাসে নিয়োগ দিয়ে পুরস্কৃত করেছিলেন। এতে প্রমাণ হয় বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের তার গভীর সম্পর্ক ছিল। এসবের মধ্য দিয়ে তিনি সেটার প্রমাণ রেখে গেছেন।

জিয়া কখনো মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করেননি উল্লেখ করে হানিফ বলেন, জিয়া মুক্তিযোদ্ধার ছদ্মাবরণে পাকিস্তানের এজেন্ট ছিলেন। কারণ মাত্র কয়েক বছরে একজন মুক্তিযোদ্ধার আমূল পরিবর্তন ঘটতে পারে না। রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসার পর তার প্রত্যেকটা কর্মকাণ্ড ছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিরোধী।

হানিফ বলেন, ক্ষমতায় এসে জিয়া জয় বাংলা, ৭ মার্চের ভাষণ নিষিদ্ধ করেছিলেন। দালাল আইন বাতিল করে সাড়ে এগার হাজার রাজকারকে মুক্ত করে দিয়েছিলেন। কুখ্যাত রাজাকার গোলাম আযমকে দেশে ফিরিয়ে এনে নাগরিকত্ব দিয়েছেন। নিষিদ্ধ ঘোষিত যুদ্ধাপরাধী সংগঠন জামায়াতে ইসলামীকে রাজনীতি করার সুযোগ দিয়েছেন। রাজাকার শাহ আজিজুর রহমানকে প্রধানমন্ত্রী করে মন্ত্রীসভা গঠন করেছিলেন। এর মধ্য দিয়ে তিনি শুধু মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ভূলুণ্ঠিত করেননি, ৩০ লাখ শহিদের আত্মত্যাগকে পদদলিত করেছেন। আওয়ামী লীগের ওপর স্টিম রোলার চালিয়েছেন। আওয়ামী লীগকে ভেঙে টুকরো টুকরো করেছিলেন। লাখ লাখ নেতাকর্মীকে বিনা বিচারে জেলে বন্দি করেছিলেন। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের হত্যা, গুম করা হয়েছে। তাদের অপরাধ ছিল একটাই তারা মুক্তিযুদ্ধের দল করে, বঙ্গবন্ধুর দল করে।

তিনি বলেন, মানুষ যখন দুর্বিষহ জীবন পার করছিল, ঠিক সেই সময়ে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা মৃত্যু ভয় উপেক্ষা করে দেশে ফিরে এসেছিলেন। বঙ্গবন্ধুকন্যা সেদিন দেশে ফিরে কথা দিয়েছিলেন আইনের শাসন ফিরিয়ে আনবেন, বাঙালির মুক্তির জন্য কাজ করবেন। দীর্ঘ লড়াই-আন্দোলন শেষে ১৯৯৬ সালে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে ক্ষমতায় এসে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার শুরু করেছিলেন। বহু প্রতিবন্ধকতার পথ মাড়িয়ে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারের মধ্য দিয়ে দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করেছেন।

হানিফ বলেন, ২০০১ সালের নির্বাচনে বঙ্গবন্ধুকন্যা পশ্চিমা শক্তির নেপথ্য চক্রান্তে পরাজিত হয়েছিলেন। ক্ষমতায় এসে বিএনপি-জামায়াত দেশকে মহাশশ্মানে পরিণত করেছিল। আওয়ামী লীগের ২৬ হাজার নেতা-কর্মীকে প্রাণ দিতে হয়েছিল। দেশকে জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদের চারণভূমি বানিয়েছিল। আওয়ামী লীগের নাম নিশানা মুছে দেয়ার চেষ্টা করেছিল।

তিনি বলেন, ২০০৪ সালে রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে শেখ হাসিনাকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। মানুষের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে তিনি বেঁচে গিয়েছিলেন। কিন্তু আওয়ামী লীগের ২৪ জন নেতা-কর্মীর হারিয়েছিলাম, ৫শ'র বেশি নেতা-কর্মী আহত হয়েছিলেন। সেদিনের বর্বরোচিত হামলার ঘটনায় মামলাও হয়নি। মামলা করতে দেয়া হয়নি।

আওয়ামী লীগের এই যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, আজকে কোন মুখে তারা গণতন্ত্রের কথা বলে, সবক দেয়? আজকে পশ্চিমা বিশ্ব আপনারা যারা আমাদের দেশের গণতন্ত্রের কথা বলে আইনের শাসনের দোহাই দেন! তখন কোথায় ছিল আইনের শাসন, কোথায় ছিল মানবতা? তখন কেন আপনারা কথা বলেননি। তাদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেননি। যারা সেই সময় আইনের শাসন ধ্বংস করেছিল, হত্যা-সন্ত্রাস করেছিল, তাদেরকে নিয়ে আপনারা আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে চান? এদেশের মানুষ বোঝে। শেখ হাসিনার পক্ষে এদেশের মানুষ আছে। যার কারণে নির্বাচনে বিজয়ের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ আবার ক্ষমতায় এসেছে।

তিনি বলেন, বাঙালি জাতির মুকুটের মনি শেখ হাসিনা। তিনি ফিরে এসেছিলেন বলে বাঙালি জাতি নতুন করে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছে। পৃথিবীর কাছে নতুনভাবে পরিচিতি পেয়েছে যে, বাংলাদেশও পারে।

হানিফ বলেন, শেখ হাসিনার এই পথচলা মসৃণ ছিল না। শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করতে অতীতে বারবার ষড়যন্ত্র হয়েছে। দেশের উন্নয়ন-অগ্রযাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করতে আবারও নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। গত বছর র‌্যাব-পুলিশের ছয়জন সদস্যদের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছে। আমি এটা স্যাংশন বলতে চাই না। রাষ্ট্রের স্যাংশন হতে পারে, ব্যক্তির নয়। কিন্তু নিষেধাজ্ঞা কেন? কী কারণে? মানবাধিকার লঙ্ঘন কোথায় হয়েছে? সন্ত্রাসী, মাদক চোরাকারবারীদের ধরতে গিয়ে তাদের পক্ষ থেকে গোলাগুলিতে দু'একজন হয়ত মারা গেছে। এতে নাকি মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে।

২০০৫ এবং ২০০৬ সালে অপারেশন ক্লিনহার্ট নামে একটা অপারেশন হয়েছে। এর লক্ষ্য ছিল আওয়ামী লীগ, যুবলীগ নেতা-কর্মীদের ধরে নিয়ে হত্যা করা। ৬৫ জন আওয়ামী লীগ, যুবলীগ নেতা-কর্মীকে তখন পিটিয়ে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। তখন কেন স্যাংশন দেয়া হয়নি? - প্রশ্ন রাখেন তিনি।

আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন ৭১ ফাউন্ডেশন এর প্রধান উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা মাজেদা শওকত আলী। এতে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ৭১ ফাউন্ডেশন চেয়ারম্যান ডা. খালেদ শওকত আলী।

আলোচনা সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন ৭১ ফাউন্ডেশন সাধারণ সম্পাদক ড. জেবুন্নাহার। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউট মহাপরিচালক জাফর ওয়াজেদ, লেখক ও গবেষক মারুফ রসুল, শহীদ বুদ্ধিজীবী সন্তান ও অভিনেত্রী শমী কায়সার।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
সমুদ্রবন্দরে তিন ও নদীবন্দরে এক নম্বর সতর্ক সংকেত
সমুদ্রবন্দরে তিন ও নদীবন্দরে এক নম্বর সতর্ক সংকেত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির
দেশজুড়ে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৭৮৭
দেশজুড়ে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৭৮৭
সজল হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
সজল হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
ভারী বৃষ্টি ও ভূমিধস নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের সতর্কবার্তা
ভারী বৃষ্টি ও ভূমিধস নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের সতর্কবার্তা
যুবদল কর্মী আরিফ হত্যা : ৭ দিনের রিমান্ডে সুব্রত বাইন
যুবদল কর্মী আরিফ হত্যা : ৭ দিনের রিমান্ডে সুব্রত বাইন
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
শেখ হাসিনার উপযুক্ত বিচার অবশ্যই হবে বাংলাদেশে : আইন উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার উপযুক্ত বিচার অবশ্যই হবে বাংলাদেশে : আইন উপদেষ্টা
বাংলাদেশের নেতৃত্বে জাতিসংঘে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক রেজ্যুলেশন গৃহীত
বাংলাদেশের নেতৃত্বে জাতিসংঘে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক রেজ্যুলেশন গৃহীত
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ
দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
প্রথম রোবটিক রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টারে পাইলট প্রকল্প শুরু কাল
প্রথম রোবটিক রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টারে পাইলট প্রকল্প শুরু কাল

এই মাত্র | হেলথ কর্নার

ভিডিও ছড়ানোর ‘মূলহোতা’ শাহ পরান পাঁচদিনের রিমান্ডে
ভিডিও ছড়ানোর ‘মূলহোতা’ শাহ পরান পাঁচদিনের রিমান্ডে

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৪০৬
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৪০৬

৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

‘একই সাথে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবেলার ক্ষমতা ইরানের আছে’
‘একই সাথে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবেলার ক্ষমতা ইরানের আছে’

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়রদের যৌন হেনস্তা ও হুমকির অভিযোগে সাত ইসরায়েলি সেনা আটক
জুনিয়রদের যৌন হেনস্তা ও হুমকির অভিযোগে সাত ইসরায়েলি সেনা আটক

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে টানা বর্ষণে নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা
চট্টগ্রামে টানা বর্ষণে নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের বিপক্ষে হাসারাঙ্গাকে পাচ্ছে না শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের বিপক্ষে হাসারাঙ্গাকে পাচ্ছে না শ্রীলঙ্কা

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘গ্রিন এন্ড ক্লিন নারায়ণগঞ্জ’ কর্মসূচির আওতায় তাল গাছের চারা রোপণ
‘গ্রিন এন্ড ক্লিন নারায়ণগঞ্জ’ কর্মসূচির আওতায় তাল গাছের চারা রোপণ

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে লক্ষ্মীপুরে ১৫ দিনের কর্মসূচি
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে লক্ষ্মীপুরে ১৫ দিনের কর্মসূচি

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোতাফোগোর নতুন কোচ আনচেলত্তির ছেলে
বোতাফোগোর নতুন কোচ আনচেলত্তির ছেলে

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে এসএসসি পরীক্ষার্থীকে হত্যা, ঘাতক সাজু ৩ দিনের রিমান্ডে
হবিগঞ্জে এসএসসি পরীক্ষার্থীকে হত্যা, ঘাতক সাজু ৩ দিনের রিমান্ডে

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্পেনের আদালতে নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের তদন্ত শুরু
স্পেনের আদালতে নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের তদন্ত শুরু

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়াকাটা সৈকতে ফটোগ্রাফারদের প্রশিক্ষণ কর্মশালা
কুয়াকাটা সৈকতে ফটোগ্রাফারদের প্রশিক্ষণ কর্মশালা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিরোধী শিক্ষকদের পদোন্নতির প্রতিবাদে গোবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
জুলাই বিরোধী শিক্ষকদের পদোন্নতির প্রতিবাদে গোবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মার্কিন বিমানবন্দরে যাত্রীদের নিরাপত্তা তল্লাশির নিয়মে পরিবর্তন
মার্কিন বিমানবন্দরে যাত্রীদের নিরাপত্তা তল্লাশির নিয়মে পরিবর্তন

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা গ্রেফতার
গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা গ্রেফতার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সমুদ্রবন্দরে তিন ও নদীবন্দরে এক নম্বর সতর্ক সংকেত
সমুদ্রবন্দরে তিন ও নদীবন্দরে এক নম্বর সতর্ক সংকেত

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নববধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
নববধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে চেঙ্গী ও মাইনে নদীর পানি বেড়ে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
খাগড়াছড়িতে চেঙ্গী ও মাইনে নদীর পানি বেড়ে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন
সিরাজগঞ্জে ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেস্ট র‍্যাঙ্কিংয়ে আবারও শীর্ষে হ্যারি ব্রুক
টেস্ট র‍্যাঙ্কিংয়ে আবারও শীর্ষে হ্যারি ব্রুক

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে ছিনিয়ে নেওয়া আসামি গ্রেফতার
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে ছিনিয়ে নেওয়া আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাসে মৃতের সংখ্যা ১১১ ছাড়াল, নিখোঁজ ১৬১,
টেক্সাসে মৃতের সংখ্যা ১১১ ছাড়াল, নিখোঁজ ১৬১,

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে জাকেরের বড় লাফ, শান্ত-লিটনের অবনমন
ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে জাকেরের বড় লাফ, শান্ত-লিটনের অবনমন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের আকাশপথ আসলে কতটা নিরাপদ?
ভারতের আকাশপথ আসলে কতটা নিরাপদ?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আরসা প্রধান আতাউল্লাহর ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
আরসা প্রধান আতাউল্লাহর ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ১০ জুয়াড়ি আটক
গাইবান্ধায় ১০ জুয়াড়ি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব
এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক
ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত
ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি
থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’
মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন

জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন