শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:২১, সোমবার, ২২ মে, ২০২৩

শেখ হাসিনার গায়ে কেউ আঁচড় দেয়ার চেষ্টা করলেও দাঁতভাঙা জবাব দেয়া হবে : হানিফ

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
শেখ হাসিনার গায়ে কেউ আঁচড় দেয়ার চেষ্টা করলেও দাঁতভাঙা জবাব দেয়া হবে : হানিফ

হত্যা তো দূরে থাক, বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার গায়ে যদি একটা আঁচড় দেয়ার চেষ্টা করা হয় তার দাঁত কিভাবে ভেঙে দিতে হয়, কিভাবে শায়েস্তা করতে হয়- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা সেটা জানে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ এমপি।

তিনি বলেন, বিএনপি নেতারা প্রায়ই হুমকি-ধমকি দেয়। সেই সূত্র ধরে বিএনপির এক নেতা সরাসরি হত্যার হুমকি দিয়েছে। যারা হত্যার হুমকি দিচ্ছে তাদের পরিস্কারভাবে জানিয়ে দিতে চাই, বাংলাদেশে যদি দ্বিতীয়বার এই উক্তি করা হয় তাহলে দেশের জনগণকে নিয়ে দাঁতভাঙা জবাব দেয়া হবে।

সোমবার বেলা ১১টায় রাজধানীর ইনস্টিটিউট অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশ (আইডিইবি) ভবনে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষ্যে ৭১ ফাউন্ডেশন আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

হানিফ বলেন, শেখ হাসিনাকে বারবার হত্যা করার চেষ্টা করেছে বিএনপি-জামায়াত। ১৯ বার তাকে হত্যার জন্য আক্রমণ করা হয়েছে। জনগণের ভালোবাসা, দোয়া ছিল- যার কারণে আল্লাহর রহমতে তিনি বেঁচে গেছেন।

তিনি বলেন, যে বিএনপি নেতা হত্যার হুমকি দিয়েছে- আমরা বলেছি তাকে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় নিয়ে আসার জন্য। আমরা আইন নিজের হাতে তুলে নিতে চাই না। যদি চাই আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা ঐ ব্যক্তিকে পিটিয়ে রাস্তায় শায়েস্তা করতে পারে। কিন্তু আমরা সেটা করতে চাই না। আমরা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে দিয়ে আমরা তার শাস্তি নিশ্চিত করতে চাই।

বিএনপি নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, পরিস্কারভাবে বলতে চাই বিদেশি প্রভুদের নিয়ে ষড়যন্ত্র করে শেখ হাসিনা সরকারের পতন ঘটানো যাবে না। যতই লাফালাফি করুন শেখ হাসিনার প্রতি মানুষের আস্থা আছে। যতদিন শেখ হাসিনার সঙ্গে এদেশের মানুষ আছে ততদিন তার বিরুদ্ধে কোন ষড়যন্ত্র সফল হবে না। ইনশাআল্লাহ্‌ আপনারা সেটা দেখতে পাবেন।

স্যাংশন আসছে এই খুশিতে বিএনপি নেতারা বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন- এমন মন্তব্য করে হানিফ বলেন, স্যাংশন আসছে, রাষ্ট্রের প্রতি? আপনাদের (বিএনপি) খুশি হওয়ার কোন কারণ নেই। আমি বিশ্বাস করি, এই রাষ্ট্রের ওপর কখনো স্যাংশন হবে না।

স্যাংশন আসলে সে দেশের কি পরিণতি হয় তা দেখার জন্য বিএনপি নেতাদের আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, আপনারা একটু ইরান-ইরাক, মিশর-লিবিয়ার দিকে তাকান। ইরান-ইরাক আজকে কোথায়? অর্থনৈতিক দেউলিয়ার পথে চলে গেছে। যে সমস্ত রাষ্ট্রের ওপর স্যাংশন এসেছে সেসব দেশ ছিন্নবিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে।

তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আক্ষেপ করে বলেছিলেন, এই স্যাংশনের টার্গেট হয় সব সময় মুসলিম দেশগুলো। এগুলো মুসলিম বিশ্বকে দমিয়ে রাখার অপচেষ্টা ছাড়া আর কিছু নয়।

বিএনপি নেতাদের উদ্দেশ্য করে হানিফ বলেন, জনগণের ওপর ভরসা করুন, ওই বিদেশি প্রভুর কাছে ধরনা দিয়ে স্যাংশন এনে রাষ্ট্রের কোন কল্যাণ করতে পারবেন না। তা দিয়ে ক্ষমতায়ও আসতে পারবেন না। এটা মাথায় রাখতে হবে। বাংলাদেশের মানুষ যাদেরকে চায়, তারাই ক্ষমতায় আসবে।

তিনি বলেন, দেশের মানুষ শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রতি আস্থাশীল। আমরা বলেছি নির্বাচনে আসুন। শেখ হাসিনা বারবার বলছেন, আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু এবং সকল দলের অংগ্রহণে হবে।

বিদেশি দূতাবাসগুলোকে ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, আপনাদের চাওয়া আগামী নির্বাচন সকল দলের অংশগ্রহণে অবাধ, সুষ্ঠু হোক- তাদের বলি আমরাও তো সেটাই চাই। আমাদের-আপনাদের চাওয়ায় পার্থক্য নেই। তাহলে কেন উত্তেজনা সৃষ্টি করা হচ্ছে।

যদি কোন বন্ধুরাষ্ট্র আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু হবে কিনা মনে করে সংশয়ে থাকেন- তাহলে আপনারা যতজন খুশি পর্যবেক্ষক পাঠান। তারা দেখুক নির্বাচন সুষ্ঠু হয় কিনা? আমরা নির্বাচন সুষ্ঠু করতে বদ্ধপরিকর- বলেন তিনি।

হানিফ বলেন, নির্বাচন নিয়ে যার যত দাবি আছে, চিন্তা-ভাবনা আছে সবগুলো সংবিধানের আলোকে ভাবতে হবে। সংবিধানের মধ্যে থেকে পথ খুঁজে বের করতে হবে। সংবিধানের বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই।

জিয়াউর রহমানের সমালোচনা করে তিনি বলেন, আজ বিএনপি নেতারা কথায় কথায় মানবাধিকার, গণতন্ত্রের কথা বলেন। বঙ্গবন্ধুকে সপরিবার হত্যার মধ্য দিয়ে রাষ্ট্র ক্ষমতায় এসে পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর মতো অত্যাচার নির্যাতন শুরু করেছিলেন। সেই সময়ের কথা তারা হয়ত ভুলে গেছেন কিন্তু জাতি ভুলে যায়নি। জিয়াউর রহমান কারফিউ দিয়ে দেশ শাসন করে গেছেন। ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ করে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার বন্ধ করেছিলেন, খুনীদের বিদেশি দূতাবাসে নিয়োগ দিয়ে পুরস্কৃত করেছিলেন। এতে প্রমাণ হয় বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের তার গভীর সম্পর্ক ছিল। এসবের মধ্য দিয়ে তিনি সেটার প্রমাণ রেখে গেছেন।

জিয়া কখনো মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করেননি উল্লেখ করে হানিফ বলেন, জিয়া মুক্তিযোদ্ধার ছদ্মাবরণে পাকিস্তানের এজেন্ট ছিলেন। কারণ মাত্র কয়েক বছরে একজন মুক্তিযোদ্ধার আমূল পরিবর্তন ঘটতে পারে না। রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসার পর তার প্রত্যেকটা কর্মকাণ্ড ছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিরোধী।

হানিফ বলেন, ক্ষমতায় এসে জিয়া জয় বাংলা, ৭ মার্চের ভাষণ নিষিদ্ধ করেছিলেন। দালাল আইন বাতিল করে সাড়ে এগার হাজার রাজকারকে মুক্ত করে দিয়েছিলেন। কুখ্যাত রাজাকার গোলাম আযমকে দেশে ফিরিয়ে এনে নাগরিকত্ব দিয়েছেন। নিষিদ্ধ ঘোষিত যুদ্ধাপরাধী সংগঠন জামায়াতে ইসলামীকে রাজনীতি করার সুযোগ দিয়েছেন। রাজাকার শাহ আজিজুর রহমানকে প্রধানমন্ত্রী করে মন্ত্রীসভা গঠন করেছিলেন। এর মধ্য দিয়ে তিনি শুধু মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ভূলুণ্ঠিত করেননি, ৩০ লাখ শহিদের আত্মত্যাগকে পদদলিত করেছেন। আওয়ামী লীগের ওপর স্টিম রোলার চালিয়েছেন। আওয়ামী লীগকে ভেঙে টুকরো টুকরো করেছিলেন। লাখ লাখ নেতাকর্মীকে বিনা বিচারে জেলে বন্দি করেছিলেন। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের হত্যা, গুম করা হয়েছে। তাদের অপরাধ ছিল একটাই তারা মুক্তিযুদ্ধের দল করে, বঙ্গবন্ধুর দল করে।

তিনি বলেন, মানুষ যখন দুর্বিষহ জীবন পার করছিল, ঠিক সেই সময়ে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা মৃত্যু ভয় উপেক্ষা করে দেশে ফিরে এসেছিলেন। বঙ্গবন্ধুকন্যা সেদিন দেশে ফিরে কথা দিয়েছিলেন আইনের শাসন ফিরিয়ে আনবেন, বাঙালির মুক্তির জন্য কাজ করবেন। দীর্ঘ লড়াই-আন্দোলন শেষে ১৯৯৬ সালে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে ক্ষমতায় এসে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার শুরু করেছিলেন। বহু প্রতিবন্ধকতার পথ মাড়িয়ে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারের মধ্য দিয়ে দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করেছেন।

হানিফ বলেন, ২০০১ সালের নির্বাচনে বঙ্গবন্ধুকন্যা পশ্চিমা শক্তির নেপথ্য চক্রান্তে পরাজিত হয়েছিলেন। ক্ষমতায় এসে বিএনপি-জামায়াত দেশকে মহাশশ্মানে পরিণত করেছিল। আওয়ামী লীগের ২৬ হাজার নেতা-কর্মীকে প্রাণ দিতে হয়েছিল। দেশকে জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদের চারণভূমি বানিয়েছিল। আওয়ামী লীগের নাম নিশানা মুছে দেয়ার চেষ্টা করেছিল।

তিনি বলেন, ২০০৪ সালে রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে শেখ হাসিনাকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। মানুষের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে তিনি বেঁচে গিয়েছিলেন। কিন্তু আওয়ামী লীগের ২৪ জন নেতা-কর্মীর হারিয়েছিলাম, ৫শ'র বেশি নেতা-কর্মী আহত হয়েছিলেন। সেদিনের বর্বরোচিত হামলার ঘটনায় মামলাও হয়নি। মামলা করতে দেয়া হয়নি।

আওয়ামী লীগের এই যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, আজকে কোন মুখে তারা গণতন্ত্রের কথা বলে, সবক দেয়? আজকে পশ্চিমা বিশ্ব আপনারা যারা আমাদের দেশের গণতন্ত্রের কথা বলে আইনের শাসনের দোহাই দেন! তখন কোথায় ছিল আইনের শাসন, কোথায় ছিল মানবতা? তখন কেন আপনারা কথা বলেননি। তাদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেননি। যারা সেই সময় আইনের শাসন ধ্বংস করেছিল, হত্যা-সন্ত্রাস করেছিল, তাদেরকে নিয়ে আপনারা আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে চান? এদেশের মানুষ বোঝে। শেখ হাসিনার পক্ষে এদেশের মানুষ আছে। যার কারণে নির্বাচনে বিজয়ের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ আবার ক্ষমতায় এসেছে।

তিনি বলেন, বাঙালি জাতির মুকুটের মনি শেখ হাসিনা। তিনি ফিরে এসেছিলেন বলে বাঙালি জাতি নতুন করে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছে। পৃথিবীর কাছে নতুনভাবে পরিচিতি পেয়েছে যে, বাংলাদেশও পারে।

হানিফ বলেন, শেখ হাসিনার এই পথচলা মসৃণ ছিল না। শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করতে অতীতে বারবার ষড়যন্ত্র হয়েছে। দেশের উন্নয়ন-অগ্রযাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করতে আবারও নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। গত বছর র‌্যাব-পুলিশের ছয়জন সদস্যদের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছে। আমি এটা স্যাংশন বলতে চাই না। রাষ্ট্রের স্যাংশন হতে পারে, ব্যক্তির নয়। কিন্তু নিষেধাজ্ঞা কেন? কী কারণে? মানবাধিকার লঙ্ঘন কোথায় হয়েছে? সন্ত্রাসী, মাদক চোরাকারবারীদের ধরতে গিয়ে তাদের পক্ষ থেকে গোলাগুলিতে দু'একজন হয়ত মারা গেছে। এতে নাকি মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে।

২০০৫ এবং ২০০৬ সালে অপারেশন ক্লিনহার্ট নামে একটা অপারেশন হয়েছে। এর লক্ষ্য ছিল আওয়ামী লীগ, যুবলীগ নেতা-কর্মীদের ধরে নিয়ে হত্যা করা। ৬৫ জন আওয়ামী লীগ, যুবলীগ নেতা-কর্মীকে তখন পিটিয়ে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। তখন কেন স্যাংশন দেয়া হয়নি? - প্রশ্ন রাখেন তিনি।

আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন ৭১ ফাউন্ডেশন এর প্রধান উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা মাজেদা শওকত আলী। এতে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ৭১ ফাউন্ডেশন চেয়ারম্যান ডা. খালেদ শওকত আলী।

আলোচনা সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন ৭১ ফাউন্ডেশন সাধারণ সম্পাদক ড. জেবুন্নাহার। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউট মহাপরিচালক জাফর ওয়াজেদ, লেখক ও গবেষক মারুফ রসুল, শহীদ বুদ্ধিজীবী সন্তান ও অভিনেত্রী শমী কায়সার।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স
বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই
ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৪৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২

পূর্ব-পশ্চিম