শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৮, শনিবার, ২৬ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

চাপে পড়বে ঢাকা, বাড়বে দুর্ভোগ

আবাসিক এলাকায় বাণিজ্যিক কার্যক্রম সম্প্রসারণের সিদ্ধান্ত
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
চাপে পড়বে ঢাকা, বাড়বে দুর্ভোগ

ঢাকার ১০০ ফুট সড়কের দুইপাশে বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার সুযোগ রেখে নীতিমালা প্রণয়ন করেছে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়। কিন্তু এমন জনগুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে নীতিমালা চূড়ান্ত করার আগে কোনো সমীক্ষাই করা হয়নি। এদিকে নগর বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আবাসিক এলাকার নির্ধারিত প্লটে ঢালাওভাবে বাণিজ্যিক স্থাপনা নির্মাণের সুযোগ রাখলে যাতায়াত ও পরিবহনের চাপ আরও বাড়বে। স্থায়ী বাণিজ্যিক স্থাপনার পাশাপাশি সড়কের দুইপাশে অস্থায়ীভাবে কাঁচামাল, নিত্যপণ্য, শাকসবজি ইত্যাদি কেনাবেচার কার্যক্রমও ব্যাপকতা পেতে পারে। ফলে যানজট ও জনদুর্ভোগ সৃষ্টি হবে।

পর্যবেক্ষকরা বলছেন, ঢাকার মূল সমস্যা জনঘনত্ব ও ঢাকামুখী মানুষের স্রোত। তাই নগরীর সমস্যা সমাধানে ঢাকামুখী মানুষের স্রোত কমানোর ওপর জোর দিতে হবে। সম্প্রতি স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলামের এক বক্তব্যেও অভিন্ন ধারণার প্রকাশ ঘটেছে। গত জুন মাসের প্রথম সপ্তাহে এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেছেন, ঢাকায় কত মানুষ বসবাস করবে, তারও একটা সীমা ঠিক করতে হবে। এ নিয়ে নীতিমালা করার সময় এসেছে।

'রাজউকের অবস্থান স্ববিরোধী'

নগর বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নীতিগত সুযোগ তৈরি হওয়ায় অনেকেই বেশি লাভের আশায় নির্দিষ্ট ফি দিয়ে আবাসিক প্লটবাণিজ্যিকে রূপান্তর করার সুযোগ কাজে লাগাতে চাইবেন। এর ফলে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে বটে, কিন্তু সেই সূত্রে গ্রাম ও মফস্বল থেকে রাজধানীমুখী মানুষের স্রোতও বাড়বে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) গত বছর সংশোধিত ডিটেইল্ড এরিয়া প্ল্যান (ড্যাপ) প্রকাশ করেছে। সেখানে ঢাকার জনঘনত্ব কমাতে ভবনের উচ্চতা কমিয়ে দিয়েছে। এলাকাভিত্তিক গণপরিসর বিবেচনায় ভবনের উচ্চতা নির্ধারণ করা হয়েছে। অথচ সেই সংস্থার মাধ্যমেই আবার জনঘনত্ব বাড়াতে সহায়তা করবে এমন নতুন নীতিমালা করা হয়েছে; এটা স্ববিরোধী অবস্থান। অপরিকল্পিতভাবে গড়ে ওঠা ঢাকায় ধারণক্ষমতার চেয়ে চারগুণ বেশি মানুষের বসবাস। আর নাগরিক সুবিধা রয়েছে প্রয়োজনের মাত্র এক- তৃতীয়াংশ। রয়েছে ধারণক্ষমতার চেয়ে প্রায় ছয়গুণ বেশি গণপরিবহন। এ অবস্থায় বাণিজ্যিক সম্প্রসারণ ঘটলে রাজধানীর অবস্থা আরও শোচনীয় হবে।

২২ শর্ত ও বিষয় নিয়ে নতুন নীতিমালা গত ৩ মে রাজউকের আওতাধীন গুলশান, বনানী, বারিধারা ও উত্তরার প্রথম ও দ্বিতীয় পর্বের আবাসিক প্লটে বাণিজ্যিক কার্যক্রম পরিচালনার নীতিমালা অনুমোদন করেছে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়। এই নীতিমালা অনুযায়ী, ১০০ ফুট প্রশস্ত সড়কের দুইপাশের আবাসিক প্লটে শর্তসাপেক্ষে বাণিজ্যিক স্থাপনা গড়ে তোলার অনুমোদন দেওয়া হবে। 

রাজউকের জন্য প্রণীত নতুন নীতিমালায় ২২টি শর্ত ও বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে। এই নীতিমালা প্রণয়নকাজে নেতৃত্ব দিয়েছে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়। সহযোগিতা দিয়েছে রাজউক। এরপরও কোনো সমীক্ষা ছাড়াই নীতিমালা চূড়ান্ত হওয়ায় বিস্ময় প্রকাশ করছেন সংশ্লিষ্ট অংশীজনরা।

নীতিমালা পর্যালোচনায় দেখা গেছে, আবাসিক এলাকার ১০০ ফুট সড়কের দুইপাশের বাণিজ্যিক কার্যক্রম সম্পর্কে বলা হয়েছে- গুলশান আবাসিক এলাকার গুলশান অ্যাভিনিউ, বনানীর কামাল আতাতুর্ক অ্যাভিনিউ, রবীন্দ্র সরণি, সোনারগাঁ জনপদ, গাওসুল আজম অ্যাভিনিউ, গরীবে নেওয়াজ অ্যাভিনিউ, শাহ মখদুম অ্যাভিনিউ, শাহজালাল অ্যাভিনিউ, ঈশা খাঁ অ্যাভিনিউ ও আলাওল অ্যাভিনিউ এ কার্যক্রমের আওতায় পড়বে। রাজউকের আওতাধীন অন্যান্য যেসব এলাকায় ১০০ ফুট সড়ক থাকবে, সেখানেও এই বিধান প্রযোজ্য হবে। বেসরকারি হাউজিং প্রকল্পও এ সুযোগে বাণিজ্যিক কার্যক্রমের সম্প্রসারণ ঘটাতে পারবে।

বিশেষজ্ঞদের অভিমত

এ প্রসঙ্গে ইনস্টিটিউট ফর প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (আইপিডি) নির্বাহী পরিচালক নগর পরিকল্পনাবিদ অধ্যাপক ড. আদিল মুহাম্মদ খান বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে ঢাকার বিকেন্দ্রীকরণ আরও বেশি প্রয়োজনীয় হয়ে উঠেছে। আমরা দীর্ঘদিন ধরে এ দাবি তুলে আসছি। এমন প্রেক্ষাপটে ঢাকায় আরও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের আমন্ত্রণ জানানো কিছুতেই মেনে নেওয়া যায় না। রাজউক সঠিক পথে চলছে না। এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হলে এসব এলাকার আবাসিক পরিবেশ নষ্ট হবে। যানজট, জনজট ও জনদুর্ভোগ বাড়বে।

বাংলাদেশ পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের (বাপা) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক স্থপতি ইকবাল হাবিব বলেন, 'এই নীতিমালা রাজউকের সংশোধিত ড্যাপের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। কেননা সেখানে জনঘনত্ব কমাতে নানা বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে। আবার এদিকে ঢালাও বাণিজ্যিকের অনুমোদন দেওয়ার নীতিমালা অনুমোদন করেছে। এমন স্ববিরোধী সিদ্ধান্ত কীভাবে নেওয়া হলো তা চিন্তাও করতে পারি না।'

বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্সের (বিআইপি) সাধারণ সম্পাদক নগর পরিকল্পনাবিদ শেখ মুহাম্মদ মেহেদী আহসান বলেন, ঢালাওভাবে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত হয়নি। এজন্য প্রয়োজন ওসব এলাকায় বিস্তারিত সমীক্ষা করা। এরপর সার্বিক অবস্থা বিশ্লেষণ করে সেসব এলাকায় সুনির্দিষ্ট প্রয়োজনীয় বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন দেওয়া যেতে পারত। কিন্তু তা না করে ঢালাওভাবে নেওয়া এ সিদ্ধান্ত দুঃখজনক'। তিনি বলেন, 'ঢালাওভাবে আবাসিক এলাকার নির্ধারিত সড়কগুলোয় বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন দিলে ঢাকার ওপর চাপ বাড়বে। ওইসব এলাকার বাসযোগ্যতার মানও কমে যাবে।

রাজউকের নগর পরিকল্পনাবিদ ও ড্যাপের পরিচালক মো. আশরাফুল ইসলাম বলেন, 'বিস্তারিত সমীক্ষা করে এমন সিদ্ধান্ত নিলে সেটা ভালো হতো; তবে মন্ত্রণালয়ের অনুমোদিত নির্দেশনায় বিস্তারিত সমীক্ষা করতে রাজউককে বলা হয়েছে। ইতোমধ্যে রাজউকের পরিকল্পনা শাখা সেই কাজ শুরু করেছে।'

রাজউক চেয়ারম্যান মো. আনিছুর রহমান মিঞা বলেন, ঢাকার বিভিন্ন এলাকাতেই আবাসিক প্লটে বাণিজ্যিক কার্যক্রমের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কোনো নীতিমালা না থাকায় ৬০ ফুট ও ৮০ ফুট সড়কের পাশেও অনেক বাণিজ্যিক কার্যক্রম পরিচালনার আবেদন জমা পড়েছে। এ নীতিমালার মাধ্যমে এতদিনের বিশৃঙ্খল অবস্থাকে কিছুটা শৃঙ্খলায় আনা হচ্ছে। তবে এর মাধ্যমে প্লটমালিকরা যাতে উৎসাহী না হন, সেজন্য প্লটের শ্রেণি পরিবর্তনের ফি দ্বিগুণ করা হয়েছে। 

গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব কাজী ওয়াছি উদ্দিন বলেন, 'আগে থেকেই এসব আবাসিক এলাকার কিছু সড়কে বাণিজ্যিক অনুমোদন দেওয়া ছিল। কোনো নীতিমালা না থাকায় সেসব সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। এজন্য একটি নীতিমালা প্রণয়ন করা হলো; যাতে রাজউক শৃঙ্খলভাবে কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারে।' তিনি বলেন, 'সার্বিক দিক বুঝে রাজউককে আবাসিক প্লটের শ্রেণি পরিবর্তন করতে বলা হয়েছে। তারা প্রয়োজনে বিস্তারিত সমীক্ষা করে এসব কাজ করবে।' সূত্র: প্রতিদিনের বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরও খবর
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন
‌‘জুলাই শহিদদের প্রেরণা অনুসরণ করলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ সম্ভব’
‌‘জুলাই শহিদদের প্রেরণা অনুসরণ করলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ সম্ভব’
নতুন বাংলাদেশ গড়ার সুযোগ এসেছে : শিক্ষা উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়ার সুযোগ এসেছে : শিক্ষা উপদেষ্টা
মঙ্গলবার ঢাকায় আসছেন তুরস্কের প্রতিরক্ষা শিল্প সচিব
মঙ্গলবার ঢাকায় আসছেন তুরস্কের প্রতিরক্ষা শিল্প সচিব
‌‘উপজেলা পর্যায়ে আদালত সম্প্রসারণে সব দল একমত’
‌‘উপজেলা পর্যায়ে আদালত সম্প্রসারণে সব দল একমত’
বাংলা একাডেমির কার্যক্রমে গুণগত পরিবর্তন ও সংস্কারে কমিটি
বাংলা একাডেমির কার্যক্রমে গুণগত পরিবর্তন ও সংস্কারে কমিটি
শরীয়তপুরের নতুন ডিসি তাহসিনা
শরীয়তপুরের নতুন ডিসি তাহসিনা
বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৭ কোটি ৫৭ লাখ: ইউএনএফপিএ
বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৭ কোটি ৫৭ লাখ: ইউএনএফপিএ
কুমিল্লায় তিন মামলা থেকে খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি
কুমিল্লায় তিন মামলা থেকে খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
উৎসাহ-উদ্দীপনায় প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্টের সুবর্ণজয়ন্তী পালিত
উৎসাহ-উদ্দীপনায় প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্টের সুবর্ণজয়ন্তী পালিত
পিডিবির সাবেক প্রধান প্রকৌশলী হযরত আলীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
পিডিবির সাবেক প্রধান প্রকৌশলী হযরত আলীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সর্বশেষ খবর
অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক হলেন জাহাঙ্গীর কবির
অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক হলেন জাহাঙ্গীর কবির

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

আবেগঘন পোস্ট দিয়ে সমন্বয়কের পদত্যাগ
আবেগঘন পোস্ট দিয়ে সমন্বয়কের পদত্যাগ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ, থানায় মামলা
রংপুরে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ, থানায় মামলা

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

গুলিতে নিহত জিয়াউরের মরদেহ উত্তোলন করতে দেননি স্ত্রী
গুলিতে নিহত জিয়াউরের মরদেহ উত্তোলন করতে দেননি স্ত্রী

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর জেলা কারাগারে বন্দীদের মাঝে আম বিতরণ
গাজীপুর জেলা কারাগারে বন্দীদের মাঝে আম বিতরণ

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিডনিতে আইইবি অস্ট্রেলিয়া চ্যাপ্টারের বার্ষিক সাধারণ সভা
সিডনিতে আইইবি অস্ট্রেলিয়া চ্যাপ্টারের বার্ষিক সাধারণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কৃষকদলের সদস্য সচিব বহিষ্কার
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কৃষকদলের সদস্য সচিব বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা সব সেক্টরে বহাল তবিয়তে রয়েছে’
‘ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা সব সেক্টরে বহাল তবিয়তে রয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুটবলকে বিদায় জানালেন ইভান রাকিতিচ
ফুটবলকে বিদায় জানালেন ইভান রাকিতিচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২
মাগুরায় অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা মামলায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
ঝিনাইদহে পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা মামলায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘জুলাই শহিদদের প্রেরণা অনুসরণ করলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ সম্ভব’
‌‘জুলাই শহিদদের প্রেরণা অনুসরণ করলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ সম্ভব’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.৮৬ শতাংশ
জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.৮৬ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত না মেনে পদোন্নতি প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে এফডিসিতে বিক্ষোভ
পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত না মেনে পদোন্নতি প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে এফডিসিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শার্শা আওয়ামী লীগের ১০ নেতা-কর্মী কারাগারে
শার্শা আওয়ামী লীগের ১০ নেতা-কর্মী কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় সাপের কামড়ে মাদ্রাসা ছাত্রীর মৃত্যু
মাগুরায় সাপের কামড়ে মাদ্রাসা ছাত্রীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীপিকার সঙ্গে দেখা হলে অস্বস্তিতে ভোগেন আনুশকা
দীপিকার সঙ্গে দেখা হলে অস্বস্তিতে ভোগেন আনুশকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে সরকারি কিডনি ডায়ালাইসিস ইউনিট বন্ধের প্রতিবাদে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে সরকারি কিডনি ডায়ালাইসিস ইউনিট বন্ধের প্রতিবাদে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাভারে পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
সাভারে পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই বিপ্লবের শহীদ পরিবারদের সম্মাননা দিলো সিলেট বিএনপি
জুলাই বিপ্লবের শহীদ পরিবারদের সম্মাননা দিলো সিলেট বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নড়াইলে স্ত্রীসহ আন্তঃজেলা ডাকাতদলের সদস্য গ্রেফতার
নড়াইলে স্ত্রীসহ আন্তঃজেলা ডাকাতদলের সদস্য গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় প্লাস্টিক দূষণের বিরুদ্ধে সচেতনতা ও পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ভোলায় প্লাস্টিক দূষণের বিরুদ্ধে সচেতনতা ও পরিচ্ছন্নতা অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়ান কাপ নিশ্চিত করে ৫০ লাখ টাকা পাচ্ছে নারী দল
এশিয়ান কাপ নিশ্চিত করে ৫০ লাখ টাকা পাচ্ছে নারী দল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে
সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের
‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ
হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক