শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৮, শনিবার, ২৬ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

চাপে পড়বে ঢাকা, বাড়বে দুর্ভোগ

আবাসিক এলাকায় বাণিজ্যিক কার্যক্রম সম্প্রসারণের সিদ্ধান্ত
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
চাপে পড়বে ঢাকা, বাড়বে দুর্ভোগ

ঢাকার ১০০ ফুট সড়কের দুইপাশে বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার সুযোগ রেখে নীতিমালা প্রণয়ন করেছে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়। কিন্তু এমন জনগুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে নীতিমালা চূড়ান্ত করার আগে কোনো সমীক্ষাই করা হয়নি। এদিকে নগর বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আবাসিক এলাকার নির্ধারিত প্লটে ঢালাওভাবে বাণিজ্যিক স্থাপনা নির্মাণের সুযোগ রাখলে যাতায়াত ও পরিবহনের চাপ আরও বাড়বে। স্থায়ী বাণিজ্যিক স্থাপনার পাশাপাশি সড়কের দুইপাশে অস্থায়ীভাবে কাঁচামাল, নিত্যপণ্য, শাকসবজি ইত্যাদি কেনাবেচার কার্যক্রমও ব্যাপকতা পেতে পারে। ফলে যানজট ও জনদুর্ভোগ সৃষ্টি হবে।

পর্যবেক্ষকরা বলছেন, ঢাকার মূল সমস্যা জনঘনত্ব ও ঢাকামুখী মানুষের স্রোত। তাই নগরীর সমস্যা সমাধানে ঢাকামুখী মানুষের স্রোত কমানোর ওপর জোর দিতে হবে। সম্প্রতি স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলামের এক বক্তব্যেও অভিন্ন ধারণার প্রকাশ ঘটেছে। গত জুন মাসের প্রথম সপ্তাহে এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেছেন, ঢাকায় কত মানুষ বসবাস করবে, তারও একটা সীমা ঠিক করতে হবে। এ নিয়ে নীতিমালা করার সময় এসেছে।

'রাজউকের অবস্থান স্ববিরোধী'

নগর বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নীতিগত সুযোগ তৈরি হওয়ায় অনেকেই বেশি লাভের আশায় নির্দিষ্ট ফি দিয়ে আবাসিক প্লটবাণিজ্যিকে রূপান্তর করার সুযোগ কাজে লাগাতে চাইবেন। এর ফলে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে বটে, কিন্তু সেই সূত্রে গ্রাম ও মফস্বল থেকে রাজধানীমুখী মানুষের স্রোতও বাড়বে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) গত বছর সংশোধিত ডিটেইল্ড এরিয়া প্ল্যান (ড্যাপ) প্রকাশ করেছে। সেখানে ঢাকার জনঘনত্ব কমাতে ভবনের উচ্চতা কমিয়ে দিয়েছে। এলাকাভিত্তিক গণপরিসর বিবেচনায় ভবনের উচ্চতা নির্ধারণ করা হয়েছে। অথচ সেই সংস্থার মাধ্যমেই আবার জনঘনত্ব বাড়াতে সহায়তা করবে এমন নতুন নীতিমালা করা হয়েছে; এটা স্ববিরোধী অবস্থান। অপরিকল্পিতভাবে গড়ে ওঠা ঢাকায় ধারণক্ষমতার চেয়ে চারগুণ বেশি মানুষের বসবাস। আর নাগরিক সুবিধা রয়েছে প্রয়োজনের মাত্র এক- তৃতীয়াংশ। রয়েছে ধারণক্ষমতার চেয়ে প্রায় ছয়গুণ বেশি গণপরিবহন। এ অবস্থায় বাণিজ্যিক সম্প্রসারণ ঘটলে রাজধানীর অবস্থা আরও শোচনীয় হবে।

২২ শর্ত ও বিষয় নিয়ে নতুন নীতিমালা গত ৩ মে রাজউকের আওতাধীন গুলশান, বনানী, বারিধারা ও উত্তরার প্রথম ও দ্বিতীয় পর্বের আবাসিক প্লটে বাণিজ্যিক কার্যক্রম পরিচালনার নীতিমালা অনুমোদন করেছে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়। এই নীতিমালা অনুযায়ী, ১০০ ফুট প্রশস্ত সড়কের দুইপাশের আবাসিক প্লটে শর্তসাপেক্ষে বাণিজ্যিক স্থাপনা গড়ে তোলার অনুমোদন দেওয়া হবে। 

রাজউকের জন্য প্রণীত নতুন নীতিমালায় ২২টি শর্ত ও বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে। এই নীতিমালা প্রণয়নকাজে নেতৃত্ব দিয়েছে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়। সহযোগিতা দিয়েছে রাজউক। এরপরও কোনো সমীক্ষা ছাড়াই নীতিমালা চূড়ান্ত হওয়ায় বিস্ময় প্রকাশ করছেন সংশ্লিষ্ট অংশীজনরা।

নীতিমালা পর্যালোচনায় দেখা গেছে, আবাসিক এলাকার ১০০ ফুট সড়কের দুইপাশের বাণিজ্যিক কার্যক্রম সম্পর্কে বলা হয়েছে- গুলশান আবাসিক এলাকার গুলশান অ্যাভিনিউ, বনানীর কামাল আতাতুর্ক অ্যাভিনিউ, রবীন্দ্র সরণি, সোনারগাঁ জনপদ, গাওসুল আজম অ্যাভিনিউ, গরীবে নেওয়াজ অ্যাভিনিউ, শাহ মখদুম অ্যাভিনিউ, শাহজালাল অ্যাভিনিউ, ঈশা খাঁ অ্যাভিনিউ ও আলাওল অ্যাভিনিউ এ কার্যক্রমের আওতায় পড়বে। রাজউকের আওতাধীন অন্যান্য যেসব এলাকায় ১০০ ফুট সড়ক থাকবে, সেখানেও এই বিধান প্রযোজ্য হবে। বেসরকারি হাউজিং প্রকল্পও এ সুযোগে বাণিজ্যিক কার্যক্রমের সম্প্রসারণ ঘটাতে পারবে।

বিশেষজ্ঞদের অভিমত

এ প্রসঙ্গে ইনস্টিটিউট ফর প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (আইপিডি) নির্বাহী পরিচালক নগর পরিকল্পনাবিদ অধ্যাপক ড. আদিল মুহাম্মদ খান বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে ঢাকার বিকেন্দ্রীকরণ আরও বেশি প্রয়োজনীয় হয়ে উঠেছে। আমরা দীর্ঘদিন ধরে এ দাবি তুলে আসছি। এমন প্রেক্ষাপটে ঢাকায় আরও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের আমন্ত্রণ জানানো কিছুতেই মেনে নেওয়া যায় না। রাজউক সঠিক পথে চলছে না। এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হলে এসব এলাকার আবাসিক পরিবেশ নষ্ট হবে। যানজট, জনজট ও জনদুর্ভোগ বাড়বে।

বাংলাদেশ পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের (বাপা) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক স্থপতি ইকবাল হাবিব বলেন, 'এই নীতিমালা রাজউকের সংশোধিত ড্যাপের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। কেননা সেখানে জনঘনত্ব কমাতে নানা বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে। আবার এদিকে ঢালাও বাণিজ্যিকের অনুমোদন দেওয়ার নীতিমালা অনুমোদন করেছে। এমন স্ববিরোধী সিদ্ধান্ত কীভাবে নেওয়া হলো তা চিন্তাও করতে পারি না।'

বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্সের (বিআইপি) সাধারণ সম্পাদক নগর পরিকল্পনাবিদ শেখ মুহাম্মদ মেহেদী আহসান বলেন, ঢালাওভাবে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত হয়নি। এজন্য প্রয়োজন ওসব এলাকায় বিস্তারিত সমীক্ষা করা। এরপর সার্বিক অবস্থা বিশ্লেষণ করে সেসব এলাকায় সুনির্দিষ্ট প্রয়োজনীয় বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন দেওয়া যেতে পারত। কিন্তু তা না করে ঢালাওভাবে নেওয়া এ সিদ্ধান্ত দুঃখজনক'। তিনি বলেন, 'ঢালাওভাবে আবাসিক এলাকার নির্ধারিত সড়কগুলোয় বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন দিলে ঢাকার ওপর চাপ বাড়বে। ওইসব এলাকার বাসযোগ্যতার মানও কমে যাবে।

রাজউকের নগর পরিকল্পনাবিদ ও ড্যাপের পরিচালক মো. আশরাফুল ইসলাম বলেন, 'বিস্তারিত সমীক্ষা করে এমন সিদ্ধান্ত নিলে সেটা ভালো হতো; তবে মন্ত্রণালয়ের অনুমোদিত নির্দেশনায় বিস্তারিত সমীক্ষা করতে রাজউককে বলা হয়েছে। ইতোমধ্যে রাজউকের পরিকল্পনা শাখা সেই কাজ শুরু করেছে।'

রাজউক চেয়ারম্যান মো. আনিছুর রহমান মিঞা বলেন, ঢাকার বিভিন্ন এলাকাতেই আবাসিক প্লটে বাণিজ্যিক কার্যক্রমের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কোনো নীতিমালা না থাকায় ৬০ ফুট ও ৮০ ফুট সড়কের পাশেও অনেক বাণিজ্যিক কার্যক্রম পরিচালনার আবেদন জমা পড়েছে। এ নীতিমালার মাধ্যমে এতদিনের বিশৃঙ্খল অবস্থাকে কিছুটা শৃঙ্খলায় আনা হচ্ছে। তবে এর মাধ্যমে প্লটমালিকরা যাতে উৎসাহী না হন, সেজন্য প্লটের শ্রেণি পরিবর্তনের ফি দ্বিগুণ করা হয়েছে। 

গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব কাজী ওয়াছি উদ্দিন বলেন, 'আগে থেকেই এসব আবাসিক এলাকার কিছু সড়কে বাণিজ্যিক অনুমোদন দেওয়া ছিল। কোনো নীতিমালা না থাকায় সেসব সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। এজন্য একটি নীতিমালা প্রণয়ন করা হলো; যাতে রাজউক শৃঙ্খলভাবে কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারে।' তিনি বলেন, 'সার্বিক দিক বুঝে রাজউককে আবাসিক প্লটের শ্রেণি পরিবর্তন করতে বলা হয়েছে। তারা প্রয়োজনে বিস্তারিত সমীক্ষা করে এসব কাজ করবে।' সূত্র: প্রতিদিনের বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরও খবর
পতিত ফ্যাসিস্ট আসিফদের থামাতে পারে নাই : হাসনাত
পতিত ফ্যাসিস্ট আসিফদের থামাতে পারে নাই : হাসনাত
আরও তিনটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়কে সরকারিকরণ
আরও তিনটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়কে সরকারিকরণ
আইন অঙ্গনের সর্বক্ষেত্রে ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাকের বিচরণ ছিল : বিচারপতি জিয়াউল করিম
আইন অঙ্গনের সর্বক্ষেত্রে ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাকের বিচরণ ছিল : বিচারপতি জিয়াউল করিম
শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়নে বর্তমান সরকার বদ্ধপরিকর : উপদেষ্টা
শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়নে বর্তমান সরকার বদ্ধপরিকর : উপদেষ্টা
‘বিষয়ভিত্তিক আলোচনায় জাতীয় সনদ তৈরিতে অগ্রসর হতে পারব’
‘বিষয়ভিত্তিক আলোচনায় জাতীয় সনদ তৈরিতে অগ্রসর হতে পারব’
শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়নে সরকার বদ্ধপরিকর : শ্রম উপদেষ্টা
শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়নে সরকার বদ্ধপরিকর : শ্রম উপদেষ্টা
বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক ও তার স্ত্রীর আরও ৮টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক ও তার স্ত্রীর আরও ৮টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাড়ে ১০ হাজারেরও বেশি হয়রানিমূলক রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
সাড়ে ১০ হাজারেরও বেশি হয়রানিমূলক রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
১৪ অঞ্চলে ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস
১৪ অঞ্চলে ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস
জব্দ করা সম্পত্তির মূল্য ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা : প্রেস সচিব
জব্দ করা সম্পত্তির মূল্য ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা : প্রেস সচিব
গার্মেন্টস কর্মীদের বেতন-বোনাস দিতে হবে ৩ জুনের মধ্যে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
গার্মেন্টস কর্মীদের বেতন-বোনাস দিতে হবে ৩ জুনের মধ্যে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
৫৫৩ কোটি টাকা ঋণ : এস আলমসহ ৩১ জনের বিরুদ্ধে মামলা অনুমোদন
৫৫৩ কোটি টাকা ঋণ : এস আলমসহ ৩১ জনের বিরুদ্ধে মামলা অনুমোদন
সর্বশেষ খবর
পতিত ফ্যাসিস্ট আসিফদের থামাতে পারে নাই : হাসনাত
পতিত ফ্যাসিস্ট আসিফদের থামাতে পারে নাই : হাসনাত

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বাসচাপায় বাবা-মেয়ের পা বিচ্ছিন্ন, হাসপাতালে বাবার মৃত্যু
বাসচাপায় বাবা-মেয়ের পা বিচ্ছিন্ন, হাসপাতালে বাবার মৃত্যু

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

দেশের রিজার্ভ এখন ২৫.৪৪ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ এখন ২৫.৪৪ বিলিয়ন ডলার

৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ক্লাব বিশ্বকাপে খেলতে ব্রাজিলে যাবেন রোনালদো?
ক্লাব বিশ্বকাপে খেলতে ব্রাজিলে যাবেন রোনালদো?

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান রহিম খান কারাগারে পাঠালেন আদালত
সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান রহিম খান কারাগারে পাঠালেন আদালত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরও তিনটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়কে সরকারিকরণ
আরও তিনটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়কে সরকারিকরণ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

আজকালের মধ্যে ইশরাককে শপথ গ্রহণ করানোর ব্যবস্থা করুন : সালাহউদ্দিন
আজকালের মধ্যে ইশরাককে শপথ গ্রহণ করানোর ব্যবস্থা করুন : সালাহউদ্দিন

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে নেই সেঞ্চুরিয়ান ইমন
টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে নেই সেঞ্চুরিয়ান ইমন

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদে আসছে ক্লোজআপ ওয়ান তারকা রানার নতুন গান
ঈদে আসছে ক্লোজআপ ওয়ান তারকা রানার নতুন গান

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

উচ্চ রক্তচাপ নিজেই হাইপারটেনশন সৃষ্টি করে
উচ্চ রক্তচাপ নিজেই হাইপারটেনশন সৃষ্টি করে

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আইন অঙ্গনের সর্বক্ষেত্রে ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাকের বিচরণ ছিল : বিচারপতি জিয়াউল করিম
আইন অঙ্গনের সর্বক্ষেত্রে ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাকের বিচরণ ছিল : বিচারপতি জিয়াউল করিম

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

জবিতে শুরু হচ্ছে তিন দিনব্যাপী চলচ্চিত্র উৎসব
জবিতে শুরু হচ্ছে তিন দিনব্যাপী চলচ্চিত্র উৎসব

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কক্সবাজারে বসছে ৯৪ কোরবানির পশুর হাট
কক্সবাজারে বসছে ৯৪ কোরবানির পশুর হাট

৫৪ মিনিট আগে | হাটের খবর

এশিয়া কাপ থেকে ভারতের নাম প্রত্যাহারের খবর ভিত্তিহীন : বিসিসিআই
এশিয়া কাপ থেকে ভারতের নাম প্রত্যাহারের খবর ভিত্তিহীন : বিসিসিআই

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সিগঞ্জে আইনি সমাধান নিয়ে কর্মশালা
মুন্সিগঞ্জে আইনি সমাধান নিয়ে কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্রে সকলের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত হবে: আযাদ
ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্রে সকলের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত হবে: আযাদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়নে বর্তমান সরকার বদ্ধপরিকর : উপদেষ্টা
শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়নে বর্তমান সরকার বদ্ধপরিকর : উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোরবানির মাংস প্রস্তুতকারীদের প্রশিক্ষণ দেবে ডিএনসিসি
কোরবানির মাংস প্রস্তুতকারীদের প্রশিক্ষণ দেবে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুলিশের ৩৪তম বিসিএসের ৮ বছর পর নতুন কমিটি
পুলিশের ৩৪তম বিসিএসের ৮ বছর পর নতুন কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুবলীগ নেতার দখল করা ফ্লাট উদ্ধারের দাবি নারীর
যুবলীগ নেতার দখল করা ফ্লাট উদ্ধারের দাবি নারীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশিমপুর কারাগারে নেওয়া হয়েছে নুসরাত ফারিয়াকে
কাশিমপুর কারাগারে নেওয়া হয়েছে নুসরাত ফারিয়াকে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মসজিদে মাইকিং করে ভিজিডি চাল বিতরণে অর্থ আদায়ের অভিযোগ
মসজিদে মাইকিং করে ভিজিডি চাল বিতরণে অর্থ আদায়ের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭ দাবিতে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল চবি ইসলামী ছাত্রশিবিরের
৭ দাবিতে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল চবি ইসলামী ছাত্রশিবিরের

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডাকাত দলের দুই সদস্য গ্রেফতার
ডাকাত দলের দুই সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘৫৪ বছরে নদীর যে ক্ষতি হয়েছে তা এক দেড় বছরে সমাধান সম্ভব না’
‘৫৪ বছরে নদীর যে ক্ষতি হয়েছে তা এক দেড় বছরে সমাধান সম্ভব না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় শিশু যৌন পাচার প্রতিরোধে সেমিনার
ভালুকায় শিশু যৌন পাচার প্রতিরোধে সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাছ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
গাছ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোটা গাজা দখলের ঘোষণা দিলেন নেতানিয়াহু
গোটা গাজা দখলের ঘোষণা দিলেন নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতে তারেক রহমানের ৩১ দফার নোট বুক বিতরণ
রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতে তারেক রহমানের ৩১ দফার নোট বুক বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়া স্কাউটস মাল্টিপারপাস কর্মশালা অনুষ্ঠিত
কলাপাড়া স্কাউটস মাল্টিপারপাস কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র
ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যামিলি ভিসা আবেদনকারীদের জন্য সুখবর দিল ইতালি দূতাবাস
ফ্যামিলি ভিসা আবেদনকারীদের জন্য সুখবর দিল ইতালি দূতাবাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইশরাকের শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে: উপদেষ্টা আসিফ
ইশরাকের শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে: উপদেষ্টা আসিফ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে নুসরাত ফারিয়া
কারাগারে নুসরাত ফারিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব
৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সমর্থকদের আন্দোলন নিয়ে যা বললেন ইশরাক
সমর্থকদের আন্দোলন নিয়ে যা বললেন ইশরাক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই
তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা
চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ
বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সপ্তম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় শাকিলের
সপ্তম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় শাকিলের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট
ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ
ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা, জরুরি সভা ডাকলো বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা, জরুরি সভা ডাকলো বাণিজ্য মন্ত্রণালয়

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন
পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের আধিপত্য মেনে নেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না: পাকিস্তান
ভারতের আধিপত্য মেনে নেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না: পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জব্দ করা সম্পত্তির মূল্য ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা : প্রেস সচিব
জব্দ করা সম্পত্তির মূল্য ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা : প্রেস সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর
বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে চাপে রাখতে এশিয়া কাপ থেকে সরে দাঁড়াল ভারত
পাকিস্তানকে চাপে রাখতে এশিয়া কাপ থেকে সরে দাঁড়াল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দেওয়ার ভাইরাল ভিডিওর নেপথ্যে কী?
চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দেওয়ার ভাইরাল ভিডিওর নেপথ্যে কী?

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ চেয়ে ইসিকে লিগ্যাল নোটিশ
জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ চেয়ে ইসিকে লিগ্যাল নোটিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ
ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

সম্পাদকীয়

২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?
২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে
উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের
গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে বেড়েছে বেকার
দেশে বেড়েছে বেকার

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ
নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না
প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান

সম্পাদকীয়

টেলিভিশন নাটকে শিল্পী সিন্ডিকেট
টেলিভিশন নাটকে শিল্পী সিন্ডিকেট

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

প্রথম পৃষ্ঠা

পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার
পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা
বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি
স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি

নগর জীবন

নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা
নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা

মাঠে ময়দানে

১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন
১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী
বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী

দেশগ্রাম

সাত কলেজের প্রধান দপ্তর হবে ঢাকা কলেজে
সাত কলেজের প্রধান দপ্তর হবে ঢাকা কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার
চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে
দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে

খবর

ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক

প্রথম পৃষ্ঠা