শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৩১, বৃহস্পতিবার, ০৩ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

বাতিল হচ্ছে সাইবার নিরাপত্তা আইন: আইন উপদেষ্টা

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
বাতিল হচ্ছে সাইবার নিরাপত্তা আইন: আইন উপদেষ্টা

সাইবার নিরাপত্তা আইনের বেশ কয়েকটি ধারা হয়রানি ও নিপীড়নমূলক উল্লেখ করে আইনটি বাতিল করার পক্ষে মত দিয়েছেন বিশিষ্টজনরা। তারা বলেন, দেশের প্রচলিত অপরাধের সঙ্গে বিদ্যমান আইনের সংজ্ঞা, বিচার পদ্ধতিসহ নানা বিষয়ে ত্রুটি রয়েছে। আইনটি করাই হয়েছিল কর্তৃত্ববাদি সরকারের কর্তৃত্ব বিকাশের জন্য। এই আইনের মাধ্যমে মূলত বিরোধী মতকে দমন করা হয়েছে। 

বৃহস্পতিবার রাজধানীর বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে ‘সাইবার নিরাপত্তা আইন, ২০২৩’ সংশোধন বিষয়ক একটি মতবিনিময় সভায় অংশ নিয়ে বিশিষ্টজনরা এসব কথা বলেন। পরে আইনটি বাতিলই করা হবে বলে উপস্থিত সবাইকে জানান অনুষ্ঠানের সভাপতি আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।

আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য-প্রযুক্তি এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম; টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ নাজমুজ্জামান ভূঁইয়া, সাবেক জেলা ও দায়রা জজ ইকতেদার আহমেদ, সিনিয়র আইনজীবী ব্যারিস্টার সারা হোসেন, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী শিশির মনির, ইংরেজি দৈনিক দ্যা ঢাকা ট্রিবিউনের নির্বাহী সম্পাদক রিয়াজ আহমেদ, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের মহাসচিব কাদের গণি চৌধুরী, লেখক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক ডা. জাহেদ উর রহমান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েল আইন বিভাগের শিক্ষক কাজী মাহফুজুল হক সুপন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অন্যতম ভিকটিম খাদিজাতুল কোবরা প্রমুখ আলোচনায় অংশ নেন।

আসিফ নজরুল বলেন, আমার মনে হয় আইনটি বাতিল করা উচিত। সেদিকে আমরা যাবো। ঠিক এই মুহূর্তে পুরো আইনটা বাতিল করবো নাকি স্পিচ অফেন্স সব বাতিল করবো সে ব্যাপারে আমি বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে নিবো। আল্টিমেটলি আইনটি বাতিল হবে।

তিনি বলেন, পরবর্তীকালে যখন নতুন আইন হবে এর মূল উদ্দেশ্য থাকবে সাইবার সুরক্ষা দেওয়া, বিশেষ করে নাগরিকদের সুরক্ষা দেওয়া। সেখানে অবশ্যই নারী এবং শিশুদের স্পর্শকাতরতা বিবেচনা করা হবে। তাদের জন্য বিশেষ নিরাপত্তা রাখার ব্যবস্থা করবো। এআই প্রযুক্তি কাভার করার চেষ্টা করবো। আমরা এরকম মতবিনিময় সভা অব্যাহত রাখবো।

তিনি আরও বলেন, আমরা সাইবার নিরাপত্তা বা আগের আইনের সব মামলা প্রত্যাহারের উদ্যোগ নিয়েছি। কিন্তু নাগরিক পরিসরে একটি ধারণা আছে, আইন মন্ত্রণালয় বা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় চাইলেই সব মামলা প্রত্যাহার করতে পারে। এটা সত্যি না। একটি মামলার বিভিন্ন স্তর থাকে। সব মামলা ইচ্ছা করলেই প্রত্যাহার করা যায় না। যে মামলায় রায়ের মাধ্যমে দণ্ড হয়ে যায়, সেসব মামলা প্রত্যাহারের ক্ষেত্রে দণ্ডিতের আবেদন ছাড়া মামলা প্রত্যাহারের সুযোগ নাই।

আসিফ নজরুল বলেন, আপনাদের কথা দিতে পারি আমরা পর্যায়ক্রমে সকল ধরনের কালাকানুন থেকে বাংলাদেশকে মুক্ত করবো। আজকে ছাত্র-জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে যে বাংলাদেশ গঠিত হয়েছে, বৈষম্যহীন-শোষণহীন বাংলদেশের স্বপ্ন নিয়ে, রাষ্ট্র সংস্কারের স্বপ্ন নিয়ে আইন সংস্কারের মধ্যে তার প্রতিফলন থাকবে।

উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম নিজের বক্তব্যে বলেন, এই আইনটা দীর্ঘদিন ধরে সমালোচিত হচ্ছিল। আলোচনায় এসেছে আইনটিকে কিভবে অপপ্রয়োগ করা হয়েছে। আমি বলবো, অপপ্রয়োগ করার জন্যই আইনটি করা হয়েছিল। ফলে এটি রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হয়ছে।

তিনি বলেন, এ আইনের পেছনের মনস্তত্বটা এখন আমাদের কাছে স্পষ্ট। ফলে আইনটিকে আমরা যতভাবেই সংশোধন করি না কেন, এই মনস্তত্বের কারণে মানুষের কাছে অনাস্থাটা থেকে যাবে। এটি একটি বড় সমস্যা। আমি কোনোভাবেই এই আইনটা সংশোধন করে নামটাও যদি রেখে দেই তাহলেও কিন্তু মানুষ এই আইনটাকে বিশ্বাস করবে না। এই মনস্তত্বটা পরিবর্তন করে সুরক্ষার জন্যই আইনটি পরির্তন করা দরকার।

নাহিদ বলেন, এখানে অনেক প্রস্তাবনা এসেছে, এসব প্রস্তাবনা আমলে নেওয়া উচিত। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে এসব আমলে নিয়ে নতুনভাবেই আইনটা করা উচিত। আমরা যেহেতু একটি সমাধান চাচ্ছি, টেকসই একটি সমাধান করা উচিত। ততদিন পর্যআন্ত এই আইনটির কি হবে? এই সিদ্ধান্তটা আমাদের দ্রুত নেওয়া উচিত। সংশোধন করি বা নতুন ভাবেই করি, এখনো এই আইনটা আছে। এই আইনে আমাদের পক্ষেও দুইটা মামলা হয়েছে। আমাদের নিয়ে কটূক্তি করার জন্য দুটি মামলা হয়েছে বলে শুনেছি। কারা করেছে, কোন উদ্দেশ্যে করেছে.. এটা আমাদের জন্য বিব্রতকর। স্বাধীন বাংলাদেশে যদি এই আইনে আরেকটি মামলা হয় তবে সেটি আমাদের সবার জন্যই বিব্রতকর হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

টিআইবির ইফতেখারুজ্জামান বলেন, সবার আলোচনায় ঐক্যমত্য হয়েছে যে, এই আইনটা থাকা উচিত না। আমরা দীর্ঘদিন ধরে এ দাবি তুলে এসেছি। আমরা মনে করেছি, এটা এমন একটা আইন যে সংশোধনের অযোগ্য। বাতিল করা উচিত। এ ধরনের আইগুলো কর্তৃত্ববাদি সরকারের কর্তৃত্ব বিকাশে অন্যতম হাতিয়ার। চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত তৈরি করার অন্যতম হাতিয়ার তৈরি হয়েছে এবং ব্যবহৃত হয়েছে।

তিনি বলেন, তথ্য-প্রযুক্তি আইন পরবর্তীতে ডিজিটল নিরাপত্তা আইন এবং সর্বশেষ সাইবার নিরাপত্তা আইন। এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই যে, আইনটি সংশোধনের অযোগ্য, বাতিল করা উচিত। আমি মনে করি এই ধরনের আইন আরও সুনির্দিষ্ট হওয়া দরকার। যদি আমাদের উদ্দেশ্য হয় ইন্টারনেট সিস্টেমের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, তাহলে তা আন্তর্জাতিক নিরাপত্তার আলোকে করা উচিত।

তিনি আরও বলেন, সাইবার নিরাপত্তা নামে, ডিজিটাল নিরাপত্তা নামে পুরো সমাজে নিরাপত্তাহীনতা সৃষ্টি করেছে। ফলে এই ধরনের নামও থাকা উচিত না বলে আমি মনে করি। এই আইনের মাধ্যমে পুলিশকে অবারিত ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। শুধু তাই না, এই আইনের মাধ্যমে চারটি কর্তৃপক্ষ সৃষ্টি করে তাদের অবারিত ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।

সাইবার নিরাপত্তা আইনের পাশাপাশি দণ্ডবিধি থেকে মানহানি সংক্রান্ত ধারা বাদ দেওয়া উচিত মন্তব্য করে সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী সারা হেসেন বলেন, কোনো আইনের মানহানি সংক্রান্ত ধারা থাকা উচিত না। বিভিন্ন সরকারের আমলে মানহানি সংক্রান্ত ধারার অনেক অপব্যবহার আমরা দেখেছি।

আইনজীবী শিশির মনির বলেন, এই আইনটি বাতিলই করে দেওয়া উচিত। শুধু বাতিল করলেই হবে না, সাইবার সিকিউরিটির কিভাবে নিশ্চিত করা হবে সেটাও ঠিক করতে হবে। এটা করতে হবে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলাপ আলোচনা করে। 

তিনি বলেন, বর্তমান আইনের একটি ধারায় বলা আছে, যদি কেউ ডিজিটাল বা ইলেক্ট্রনিক্স মাধ্যমে ইচ্ছাকৃতভাবে এমন তথ্য উপস্থাপন করেন, যা আক্রমণাত্মক, ভীতিকর, ব্যক্তিকে বিরক্ত, অপমান, অপদস্ত ও হেয়প্রতিপন্ন করা। এগুলো কোন আইনের ভাষা? কাকেকে বিরক্ত করেছে? দুর্নীতির খবর প্রকাশ করা হলেওতো কেউ বিরক্ত হতে পারেন। তাহলে অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার কি হবে? এই যায়গাটাতে একটি ব্যালেন্স আনতে হবে। যাতে আইন থাকলেও অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা কোনভাবে ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।

তিনি বলেন, আমার মনে হয়, এই আইনটি বাতিল করে তিনটি ডাইমেনশন ক্রিয়েট করা উচিত। ধর্মীয় অনুভূতির বিষয়টা বাদ দিয়ে দেওয়া উচিত এবং কিভাবে অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার সুযোগ থাকবে, সেটা নিশ্চয়তা দেওয়া উচিত।

শিক্ষক কাজী মাহফুজুল হক সুপন বলেন, বর্তমান আইটি যেভাবে রয়েছে, এটা থাকা উচিত নয়। তিনি বলেন, এই আইনের সংজ্ঞায় অনেক সমস্যা রয়েছে। কোনটা হ্যাকিং আর কোনটা হ্যাকিং না, বর্তমান আইনে থাকা সংজ্ঞায় এসব স্পষ্ট বলা নেই। আইনটি ভারতীয় আইনের হুবুহু অনুকরণ করা হয়েছে। এ কারণে আমাদের দেশের নানা ধরনের অপরাধের সঙ্গে সংজ্ঞাগত সমস্যাগুলো দেখা দিয়েছে। আমরা যদি স্ট্যান্ডার্ড ফলো করি তাহলে সবই সমাধান সম্ভব বলে মনে করেন তিনি।

বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের মহাসচিব কাদের গণি চৌধুরী বলেন, ডিজিটাল সিকিউরিটি আইন যখন করা হলো, তখন সাংবাদিকরা তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছিল। এর পরে আইনজীবী পরিবর্তন করে সাইবার সিকিউরিট আইন নামে করা হলো। নতুন আইনে সুকৌশলে পুরনো আইনের অনেক ধারাই অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। যেগুলো করাই হয়েছে বাক-স্বাধীনতা হরণ ও স্বাধীন সাংবাদিকতায় প্রতিবন্ধকতা তৈরির জন্য। এ ধরনের আইনের নামে বাক-স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপের সুযোগ যেন না থাকে এটা আমরা চাই।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
সীমানা পুনর্নির্ধারণে নির্বাচন কমিশনের তৃতীয় দিনের শুনানি শুরু
সীমানা পুনর্নির্ধারণে নির্বাচন কমিশনের তৃতীয় দিনের শুনানি শুরু
সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন ট্রাইব্যুনালে
সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন ট্রাইব্যুনালে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা নিয়ে রিভিউ শুনানি আজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা নিয়ে রিভিউ শুনানি আজ
তিন বছরে দারিদ্র্য বেড়ে ২৮ শতাংশ
তিন বছরে দারিদ্র্য বেড়ে ২৮ শতাংশ
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ আগস্ট)
নতুন নিয়োগ পাওয়া ২৫ বিচারপতির শপথ দুপুরে
নতুন নিয়োগ পাওয়া ২৫ বিচারপতির শপথ দুপুরে
রোহিঙ্গারা অধিকার নিয়ে মিয়ানমারে ফিরতে প্রস্তুত: নিরাপত্তা উপদেষ্টা
রোহিঙ্গারা অধিকার নিয়ে মিয়ানমারে ফিরতে প্রস্তুত: নিরাপত্তা উপদেষ্টা
হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ
হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ
হোপ নেটওয়ার্কে যুক্ত হচ্ছে বাংলাদেশ
হোপ নেটওয়ার্কে যুক্ত হচ্ছে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গা সংকট : যৌথ বিবৃতিতে বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার ১১ দেশের
রোহিঙ্গা সংকট : যৌথ বিবৃতিতে বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার ১১ দেশের
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন কার্যক্রম উদ্বোধনে যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন ইসি সচিব
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন কার্যক্রম উদ্বোধনে যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন ইসি সচিব
দেশের অর্থনীতি স্থিতিশীলতার পথে ফিরে এসেছে : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
দেশের অর্থনীতি স্থিতিশীলতার পথে ফিরে এসেছে : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
‘বলী’: এস্টার এওয়ার্ডে ইকবালের দুই মনোনয়ন
‘বলী’: এস্টার এওয়ার্ডে ইকবালের দুই মনোনয়ন

এই মাত্র | শোবিজ

রমেকে ভুয়া চিকিৎসক গ্রেফতার
রমেকে ভুয়া চিকিৎসক গ্রেফতার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচন প্রচারণায় যেসব আচরণবিধি মানতে হবে
ডাকসু নির্বাচন প্রচারণায় যেসব আচরণবিধি মানতে হবে

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৫০ শতাংশ মার্কিন শুল্ক কার্যকরের দুই দিন আগে যে বার্তা দিলেন মোদি
৫০ শতাংশ মার্কিন শুল্ক কার্যকরের দুই দিন আগে যে বার্তা দিলেন মোদি

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোট নিয়ে তিন মাস মাঠের বাইরে ও’রোক
চোট নিয়ে তিন মাস মাঠের বাইরে ও’রোক

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এবার চীনের পণ্যে ২০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
এবার চীনের পণ্যে ২০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবার কিনতেই আয়ের অর্ধেকের বেশি ব্যয় হয়ে যায়
খাবার কিনতেই আয়ের অর্ধেকের বেশি ব্যয় হয়ে যায়

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পুঁজিবাজার: সূচকের বড় উত্থানে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের বড় উত্থানে চলছে লেনদেন

৩২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সীমানা পুনর্নির্ধারণে নির্বাচন কমিশনের তৃতীয় দিনের শুনানি শুরু
সীমানা পুনর্নির্ধারণে নির্বাচন কমিশনের তৃতীয় দিনের শুনানি শুরু

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গানেও মন জয় করলেন 'সাইয়ারা' অভিনেত্রী অনীত
গানেও মন জয় করলেন 'সাইয়ারা' অভিনেত্রী অনীত

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করলে ‘ধাপে ধাপে’ সেনা প্রত্যাহারের প্রস্তাব নেতানিয়াহুর
হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করলে ‘ধাপে ধাপে’ সেনা প্রত্যাহারের প্রস্তাব নেতানিয়াহুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন ট্রাইব্যুনালে
সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন ট্রাইব্যুনালে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত আরও ৮৬ ফিলিস্তিনি
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত আরও ৮৬ ফিলিস্তিনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চবিতে রোহিঙ্গা বিষয়ক আন্তর্জাতিক কনফারেন্স
চবিতে রোহিঙ্গা বিষয়ক আন্তর্জাতিক কনফারেন্স

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্যারিসে বিকশিত নারী সংঘের এক যুগপূর্তি অনুষ্ঠান
প্যারিসে বিকশিত নারী সংঘের এক যুগপূর্তি অনুষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ফুলের টবে গাঁজা চাষ, ফেনীতে তিনজন আটক
ফুলের টবে গাঁজা চাষ, ফেনীতে তিনজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবন থেকে ৮৫০ কেজি কাঁকড়া জব্দ
সুন্দরবন থেকে ৮৫০ কেজি কাঁকড়া জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবসর ভেঙে দক্ষিণ আফ্রিকা দলে সাবেক অধিনায়ক
অবসর ভেঙে দক্ষিণ আফ্রিকা দলে সাবেক অধিনায়ক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা নিয়ে রিভিউ শুনানি আজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা নিয়ে রিভিউ শুনানি আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের দিনেই বিয়ে ভেঙে যায় হেমা মালিনীর
বিয়ের দিনেই বিয়ে ভেঙে যায় হেমা মালিনীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে যুবকের আত্মহত্যা
কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেইমার-ভিনিকে ছাড়াই দল ঘোষণা ব্রাজিলের
নেইমার-ভিনিকে ছাড়াই দল ঘোষণা ব্রাজিলের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার বায়ুমানের অবনতি, বাতাসে বেড়েছে ক্ষতিকর কণা
ঢাকার বায়ুমানের অবনতি, বাতাসে বেড়েছে ক্ষতিকর কণা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীর কদমতলীতে যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যা
রাজধানীর কদমতলীতে যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন বছরে দারিদ্র্য বেড়ে ২৮ শতাংশ
তিন বছরে দারিদ্র্য বেড়ে ২৮ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৩
যুক্তরাজ্যে হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা
ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
‘ঝুঁকিপূর্ণ ও যানজটের কারণ হওয়ায় ঢাকা শহর থেকে অটোরিকশা উঠিয়ে দেওয়া উচিত’
‘ঝুঁকিপূর্ণ ও যানজটের কারণ হওয়ায় ঢাকা শহর থেকে অটোরিকশা উঠিয়ে দেওয়া উচিত’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিয়াউর রহমানের মাজারে ডাক্তার সাবরিনা, যুবদল সভাপতির ক্ষোভ
জিয়াউর রহমানের মাজারে ডাক্তার সাবরিনা, যুবদল সভাপতির ক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো পাকিস্তানকে বড় বার্তা দিল ভারত
যুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো পাকিস্তানকে বড় বার্তা দিল ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৬ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগ
দেশের ৬ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে ২৩০ বিচারককে বদলি
একযোগে ২৩০ বিচারককে বদলি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন সপ্তাহের মধ্যেই গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি হবে : ট্রাম্প
তিন সপ্তাহের মধ্যেই গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি হবে : ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ
টঙ্গীতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ জেলায় নতুন পুলিশ সুপার
৭ জেলায় নতুন পুলিশ সুপার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বামীর জীবন বাঁচাতে লিভার দান স্ত্রীর, অতঃপর…
স্বামীর জীবন বাঁচাতে লিভার দান স্ত্রীর, অতঃপর…

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সরকারি চাকরির ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করে পরিপত্র
সরকারি চাকরির ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করে পরিপত্র

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধনকুবের ইলন মাস্কের বেতন কত, জানালেন ছোট ভাই
ধনকুবের ইলন মাস্কের বেতন কত, জানালেন ছোট ভাই

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন আয়োজনের জন্য দেশ প্রস্তুত ও স্থিতিশীল আছে: প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচন আয়োজনের জন্য দেশ প্রস্তুত ও স্থিতিশীল আছে: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৫২ কর্মকর্তা বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৫২ কর্মকর্তা বদলি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ
হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজারবাইজানের মাধ্যমে রাশিয়া থেকে গ্যাস আনবে ইরান
আজারবাইজানের মাধ্যমে রাশিয়া থেকে গ্যাস আনবে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে আসছে ‘গর্ভবতী’ রোবট, মানবশিশু জন্ম দেবে যন্ত্র!
চীনে আসছে ‘গর্ভবতী’ রোবট, মানবশিশু জন্ম দেবে যন্ত্র!

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রেমিকদের দেওয়া ২০ আইফোন বিক্রি করে বাড়ি কিনলেন তরুণী!
প্রেমিকদের দেওয়া ২০ আইফোন বিক্রি করে বাড়ি কিনলেন তরুণী!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রোকেয়া হলে ছিলাম, তবে প্রচারণার জন্য যাইনি: উমামা
রোকেয়া হলে ছিলাম, তবে প্রচারণার জন্য যাইনি: উমামা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি ১০ হাজার শিক্ষার্থীকে ‘গ্র্যাজুয়েট পাস’–এর দাবি ভিত্তিহীন : মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষামন্ত্রী
বাংলাদেশি ১০ হাজার শিক্ষার্থীকে ‘গ্র্যাজুয়েট পাস’–এর দাবি ভিত্তিহীন : মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষামন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে এক সপ্তাহে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে এক সপ্তাহে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে আর কখনোই আপসে বাধ্য করা যাবে না: জেলেনস্কি
ইউক্রেনকে আর কখনোই আপসে বাধ্য করা যাবে না: জেলেনস্কি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাহুল গান্ধীর গালে আকস্মিক চুম্বন, সমর্থকদের হাতে চড় খেলেন যুবক
রাহুল গান্ধীর গালে আকস্মিক চুম্বন, সমর্থকদের হাতে চড় খেলেন যুবক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে ফোনে কী জানালেন পুতিন?
ইরানের প্রেসিডেন্টকে ফোনে কী জানালেন পুতিন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকের ‘অন্যায্য’ আচরণের বিরুদ্ধে জিডি করেছি : মামুনুল হক
ফেসবুকের ‘অন্যায্য’ আচরণের বিরুদ্ধে জিডি করেছি : মামুনুল হক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিন কি ইরানের পাশে দাঁড়াবেন?
পুতিন কি ইরানের পাশে দাঁড়াবেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৫ দিন বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণ হতে পারে যেসব অঞ্চলে
টানা ৫ দিন বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণ হতে পারে যেসব অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে গ্রিন-টি পান করলে উপকারের বদলে ক্ষতি হতে পারে
যেভাবে গ্রিন-টি পান করলে উপকারের বদলে ক্ষতি হতে পারে

১৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অতিরিক্ত শুল্ক এড়াতে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ ভারতের
অতিরিক্ত শুল্ক এড়াতে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ ভারতের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জ শহরকে পরিষ্কার রাখতে চাই: জেলা প্রশাসক
নারায়ণগঞ্জ শহরকে পরিষ্কার রাখতে চাই: জেলা প্রশাসক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিউইয়র্ক স্টেট সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হচ্ছেন প্রথম বাংলাদেশি-আমেরিকান নারী
নিউইয়র্ক স্টেট সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হচ্ছেন প্রথম বাংলাদেশি-আমেরিকান নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিউইয়র্কে হেনস্তার চেষ্টা তথ্য উপদেষ্টাকে
নিউইয়র্কে হেনস্তার চেষ্টা তথ্য উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূতুড়ে বিলের বোঝা গ্রাহকের ঘাড়ে
ভূতুড়ে বিলের বোঝা গ্রাহকের ঘাড়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

তদন্ত হবে আড়ি পাতার
তদন্ত হবে আড়ি পাতার

প্রথম পৃষ্ঠা

আয়কর রিটার্নে কারা সম্পদের বিবরণী দেবেন
আয়কর রিটার্নে কারা সম্পদের বিবরণী দেবেন

শিল্প বাণিজ্য

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান তিন শীর্ষ নেতা
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান তিন শীর্ষ নেতা

নগর জীবন

থাকছে না কাগজের ফাইল
থাকছে না কাগজের ফাইল

শিল্প বাণিজ্য

রাজশাহী মহানগর বিএনপির সম্মেলনের পর কমিটি নাই!
রাজশাহী মহানগর বিএনপির সম্মেলনের পর কমিটি নাই!

নগর জীবন

উগ্রবাদ নিয়ে সতর্ক বিএনপি
উগ্রবাদ নিয়ে সতর্ক বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির হাফ ডজন মাঠে জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির হাফ ডজন মাঠে জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

ফ্রি ইন্টারনেট ও স্টারলিঙ্ক সেবা চালু করতে চাই
ফ্রি ইন্টারনেট ও স্টারলিঙ্ক সেবা চালু করতে চাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে শুরু প্রচার
ডাকসুতে শুরু প্রচার

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টা দ্বিতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে রক্ষা
গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টা দ্বিতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে রক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

আর্জেন্টাইন কোচে কিংসের চোখ পাঁচ শিরোপায়
আর্জেন্টাইন কোচে কিংসের চোখ পাঁচ শিরোপায়

মাঠে ময়দানে

বিমান ভাড়া সিন্ডিকেটে কেউ রেহাই পাবে না
বিমান ভাড়া সিন্ডিকেটে কেউ রেহাই পাবে না

নগর জীবন

খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ইজিবাইকের চার যাত্রী
খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ইজিবাইকের চার যাত্রী

নগর জীবন

নিরাপত্তা চেয়েছেন বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান
নিরাপত্তা চেয়েছেন বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাথমিকে চার বিষয়ে পাঠদানে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার
প্রাথমিকে চার বিষয়ে পাঠদানে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদ পতন হলেও দূর হয়নি ইসলামবিদ্বেষ
ফ্যাসিবাদ পতন হলেও দূর হয়নি ইসলামবিদ্বেষ

নগর জীবন

একীভূতকরণ থেকে এসআইবিএলকে বাদ দেওয়ার দাবি
একীভূতকরণ থেকে এসআইবিএলকে বাদ দেওয়ার দাবি

নগর জীবন

টিসিবির হাজার লিটার সয়াবিনসহ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
টিসিবির হাজার লিটার সয়াবিনসহ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ভাসানী সেতুতে এবার রিফ্লেক্টর লাইট চুরি
ভাসানী সেতুতে এবার রিফ্লেক্টর লাইট চুরি

নগর জীবন

আরও সাত জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
আরও সাত জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা

সাময়িক বন্ধ দেশ ক্লিনিক
সাময়িক বন্ধ দেশ ক্লিনিক

দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন পাঁচ ছিনতাইকারীর
হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন পাঁচ ছিনতাইকারীর

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ভোট দিতে মানুষ উন্মুখ হয়ে আছে
ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ভোট দিতে মানুষ উন্মুখ হয়ে আছে

নগর জীবন

ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে
ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে

নগর জীবন

টানা বৃষ্টি, মাথায় হাত কৃষকের
টানা বৃষ্টি, মাথায় হাত কৃষকের

দেশগ্রাম

জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ পাঁচ জেলায় হচ্ছে ‘নেক্সাস ফেস্ট-২০২৫’
জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ পাঁচ জেলায় হচ্ছে ‘নেক্সাস ফেস্ট-২০২৫’

নগর জীবন