শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৪, মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট, ২০২৫

পিপিআরসির গবেষণা প্রতিবেদন

খাবার কিনতেই আয়ের অর্ধেকের বেশি ব্যয় হয়ে যায়

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
খাবার কিনতেই আয়ের অর্ধেকের বেশি ব্যয় হয়ে যায়

দেশে এখন মানুষকে খাবারের পেছনেই আয়ের অর্ধেকের বেশি ব্যয় করতে হয়। বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পাওয়ার অ্যান্ড পার্টিসিপেশন রিসার্চ সেন্টারের (পিপিআরসি) প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, মানুষকে মাসিক আয়ের বড় একটি অংশ—গড়ে ৫৫ শতাংশই খরচ করতে হচ্ছে শুধু খাবার কিনতে। চাল, ডাল, তেল-নুন, মাছ-মাংসসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যপণ্যে এই ব্যয় গড় হিসাব হলেও, দরিদ্র পরিবারের জন্য এ খরচ আরও বেশি ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ পর্যন্ত। বাকি খরচ হয় বাড়িভাড়া, শিক্ষা, চিকিৎসা ও যাতায়াতসহ অন্যান্য খাতে, ফলে আয়ের তুলনায় ব্যয় সামলানো কঠিন হয়ে পড়ছে।

সংস্থাটির গবেষণায় দেখা গেছে, খাদ্যের পেছনে পরিবারপ্রতি মোট ব্যয়ের ৪৯ দশমিক ৯ শতাংশ খাদ্য কিনতে লাগে। গ্রামে এ হার বেশি। মোট ব্যয়ের ৫৭ দশমিক ৩৫ শতাংশ। শহরে এ হার ৪৯ দশমিক ৩৪ শতাংশ। ক্রমবর্ধমান খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় অতিদরিদ্র ১২ শতাংশ পরিবার জরিপের আগের সপ্তাহে কোনো না কোনো বেলা খাদ্য গ্রহণ বাদ দিয়েছে। ৮ দশমিক ৮ শতাংশ পরিবারে জরিপের এক মাস আগে কোনো কোনো সময় পুরো দিন খাবার ছাড়াই কেটেছে। মানুষের প্রধান উদ্বেগ পণ্যের দাম বৃদ্ধি, আয় কমে যাওয়া, চিকিৎসা ব্যয়, ছেলেমেয়েদের পড়ালেখা এবং আগামী দিনের ব্যয়। সামাজিক উদ্বেগের মধ্যে রয়েছে– রাজনৈতিক দলগুলোর অন্তর্কোন্দল, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি, মাদকাসক্তি ইত্যাদি। 

‘২০২৫ সালের মাঝামাঝি সময়ে দেশের পরিবারগুলোর অর্থনৈতিক পরিস্থিতি’ শিরোনামে গবেষণা প্রতিবেদনটি গতকাল সোমবার প্রকাশ করে পিপিআরসি। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে এলজিইডি মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানে পিপিআরসির নির্বাহী চেয়ারম্যান এবং সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. হোসেন জিল্লুর রহমান গবেষণার ফল তুলে ধরেন। গবেষণা দলের নেতৃত্বও দেন তিনি। পিপিআরসির জরিপে দারিদ্র্যের বাইরে কর্মসংস্থান, খাদ্য নিরাপত্তাসহ বিভিন্ন সূচকের অবনতির চিত্র উঠে এসেছে। বলা হয়েছে, তিন বছরের ব্যবধানে দেশে দারিদ্র্যের হার ১৯ শতাংশ থেকে বেড়ে ২৮ শতাংশ হয়েছে। অন্যদিকে, অতিদারিদ্র্যের হার প্রায় দ্বিগুণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৩৫ শতাংশে।

গত ৮ থেকে ৩১ মে পর্যন্ত সময়ে সারাদেশের আট হাজার ৬৭টি খানা বা পরিবারের ওপর পিপিআরসির জরিপ পরিচালিত হয়। এসব খানার সদস্য ৩৩ হাজার ২০৭ জন। সারাদেশে নারী-পুরুষ, গ্রাম-শহর, বয়স ও পেশার ভিন্নতা বিবেচনায় জরিপে অংশকারীদের নির্বাচন করা হয়। অনুষ্ঠানে ড. হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, দেশে তিন ধরনের সংকটের প্রভাব চলমান। এগুলো হলো– কভিড, মূল্যস্ফীতি ও রাজনৈতিক অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা। কভিডের কারণে কিছু সমস্যা অবশ্য অনেক দেশেই আছে।

তিনি বলেন, জবাবদিহিমূলক রাষ্ট্র গড়তে মানুষের জীবনযাত্রার অভিজ্ঞতাকে গুরুত্ব দিতে হবে। সে বিবেচনা থেকেই নীতি পদক্ষেপ নিতে হবে সরকারকে। প্রায়ই বিভিন্ন আলোচনায় অর্থনৈতিক ক্ষতির কথা বলা হয়। তবে জনগণের হয়রানির কথা বলা হয় না। অথচ হয়রানির কারণে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের গতি কমে যায়। এর পরিপ্রেক্ষিতে অর্থনীতির পরিকল্পনায় জনমুখী দৃষ্টি থাকা খুবই জরুরি।

হোসেন জিল্লুর বলেন, কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে জরুরি পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। বেকারত্বের এক মহাদুর্যোগের বাস্তবতার মধ্যে দেশ রয়েছে। এ বাস্তবতায় কর্মসংস্থান নিয়ে বড় ধরনের চিন্তা করতে হবে। শুধু জিডিপির ওপর আলোচনা সীমাবদ্ধ না রেখে সমতা, ন্যায়বিচার, বৈষম্যহীনতা ও নাগরিকের কল্যাণ নিয়ে আলোচনা বাড়াতে হবে। অথচ বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারও ব্যষ্টিক অর্থনীতির তুলনায় সামষ্টিক অর্থনীতিকেই বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে।

১৮ শতাংশ পরিবার দারিদ্র্যসীমার নিচে নেমে যাওয়ার ঝুঁকিতে 
পিআরসির গবেষণা বলছে, ১৮ শতাংশ পরিবার দারিদ্র্যসীমার নিচে নেমে যাওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। তিন বছরের ব্যবধানে শহরের পরিবারের মাসিক আয় কমেছে। কিন্তু খরচ বেড়ে গেছে। শহরের একটি পরিবারের গড়ে মাসিক আয় ৪০ হাজার ৫৭৮ টাকা। খরচ হয় ৪৪ হাজার ৯৬১ টাকা। বিবিএসের জরিপে ২০২২ সালে শহরের একটি পরিবারের মাসিক গড় আয় ছিল ৪৫ হাজার ৫৭৮ টাকা। অন্যদিকে গ্রামের পরিবারের গড় আয় কিছুটা বেড়েছে। গ্রামের একটি পরিবারের গড় আয় ২৯ হাজার ২০৫ টাকা। খরচ ২৭ হাজার ১৬২ টাকা। বিবিএসের জরিপে ২০২২ সালে গ্রামের পরিবারের গড় আয় ছিল ২৬ হাজার ১৬৩ টাকা। জাতীয়ভাবে একটি পরিবারের মাসে গড় আয় ৩২ হাজার ৬৮৫ টাকা। খরচ হয় ৩২ হাজার ৬১৫ টাকা। সঞ্চয় নেই বললেই চলে। নিচের দিকের ৪০ শতাংশ পর্যন্ত আয়ের মানুষের তুলনায় ব্যয়ের হার বেশি বেড়েছে। 

কর্মসংস্থান প্রসঙ্গে প্রতিবেদনে বলা হয়, কর্মরত হিসাবে বিবেচিত ৩৮ শতাংশ মানুষ প্রকৃতপক্ষে আংশিক বেকার। সপ্তাহে ৪০ ঘণ্টার কম কাজ করেন তারা। ১৮ বছরের বেশি বয়সের সদস্য যারা সপ্তাহে কমপক্ষে এক ঘণ্টা কাজ করেছে এ রকম পরিবার আছে ৫২ দশমিক ৩৩ শতাংশ। অন্যদিকে নারীদের শ্রমশক্তিতে অংশগ্রহণের হার মাত্র ২৬ শতাংশ, যা উদ্বেগের বিষয়। কর্মসংস্থানের ধরনে দেখা যাচ্ছে, সবচেয়ে বড় অংশ হলো স্বনিয়োজিত, যা প্রায় ৪৫ শতাংশ। এসব তথ্য প্রমাণ করছে, কর্মসংস্থান নিয়ে বড় ধরনের ভাবনা এবং জরুরি উদ্যোগ প্রয়োজন।

পুলিশ আর রাজনীতিকদের ঘুষ-চাঁদাবাজি বেড়েছে
পিপিআরসির গবেষণায় বলা হয়, গত বছরের আগস্টের পর পুলিশ ও রাজনীতিকদের ঘুষ ও চাঁদাবাজি বেড়েছে। তবে সার্বিকভাবে কমেছে জরিপে অংশ নেওয়া উত্তরদাতাদের ৮ দশমিক ৫৪ শতাংশ বলেছেন, তারা গত বছরের আগস্টের আগে সেবা নিতে ঘুষ দিয়েছেন। আগস্ট মাসের পর এই হার ৩ দশমিক ৬৯ শতাংশে নেমেছে। উত্তরদাতাদের ৩১ দশমিক ৭৭ বলেছেন, গত বছরের ৫ আগস্টের আগে পুলিশকে ঘুষ দিতে হতো। এ হার ৫ আগস্টের পরে বেড়ে ৩৯ দশমিক ৩৭ শতাংশ হয়েছে। একইভাবে রাজনৈতিক নেতাদের ঘুষ বা চাঁদাবাজির অভিযোগ করেছেন ৩৩ শতাংশ উত্তরদাতা। ৫ আগস্টের আগে এ পরিস্থিতির কথা বলেছেন ২৫ শতাংশ উত্তরদাতা। এ প্রসঙ্গে হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, ঘুষ ও চাঁদা দেওয়ার কথা সাধারণত মানুষ বলতে চান না। এ কারণে প্রকৃত চিত্র উঠে আসে না। বাস্তবে এ হার আরও বেশি ।

আগামীর পাঁচ ঝুঁকি 
ড. হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, বর্তমান বাস্তবতায় পাঁচটি নতুন ঝুঁকিপূর্ণ ক্ষেত্র বিশেষভাবে মনে রাখা দরকার। প্রথমত, দীর্ঘস্থায়ী রোগব্যাধিতে ব্যয়ের বোঝা ক্রমেই বাড়ছে। দ্বিতীয়ত, নারীপ্রধান পরিবারগুলো সমাজের সবচেয়ে নিচের স্তরে পড়ে আছে। তাই এদের বিশেষ সহায়তা প্রয়োজন। তৃতীয়ত, ঋণের বোঝা বাড়ছে, যা একটি বড় ধরনের সমস্যা হয়ে উঠছে। চতুর্থত, ক্রমবর্ধমান খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা। এটি এখনও ব্যাপক আকারে হয়নি, তবে ধীরে ধীরে বাড়ছে এবং এটি উদ্বেগজনক। পঞ্চমত, স্যানিটেশন সংকট। এসডিজি অর্জনে হাতে মাত্র পাঁচ বছর আছে; কিন্তু এখনও প্রায় ৩৬ শতাংশ মানুষ নন-স্যানিটারি টয়লেট ব্যবহার করছে। ফলে নিরাপদ স্যানিটেশন নিশ্চিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এসব ঝুঁকি মোকাবিলায় একটি নতুন ধরনের সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচি নেওয়া প্রয়োজনীয়তার কথা বলেন তিনি। সরকারি-বেসরকারি সমন্বয়ে একটি টাস্কফোর্স গঠনের সুপারিশ করেন তিনি।

বিডি-প্রতিদিন/শআ

এই বিভাগের আরও খবর
পুঁজিবাজার: সূচকের বড় উত্থানে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের বড় উত্থানে চলছে লেনদেন
আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতিতে বিপদে অর্থনীতি
আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতিতে বিপদে অর্থনীতি
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থানে বাড়ল সিএসইর লেনদেন
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থানে বাড়ল সিএসইর লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের বড় উত্থানে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের বড় উত্থানে চলছে লেনদেন
আফগানিস্তানের অর্থনীতিতে সুদিন, মুদ্রার মান বেড়েছে ২১%
আফগানিস্তানের অর্থনীতিতে সুদিন, মুদ্রার মান বেড়েছে ২১%
গ্যাসসংকটে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে রপ্তানি
গ্যাসসংকটে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে রপ্তানি
বাড়ল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ
বাড়ল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ
গতি কমেছে অর্থনীতির
গতি কমেছে অর্থনীতির
২০৩২ সালে এলডিসি উত্তরণ চান ব্যবসায়ীরা
২০৩২ সালে এলডিসি উত্তরণ চান ব্যবসায়ীরা
বাংলাদেশ-পাকিস্তান বাণিজ্য সম্পর্ক উন্নয়নে জোর
বাংলাদেশ-পাকিস্তান বাণিজ্য সম্পর্ক উন্নয়নে জোর
আগস্টের ২৩ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৪ কোটি ৮৬ লাখ ডলার
আগস্টের ২৩ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৪ কোটি ৮৬ লাখ ডলার
ডিএসইর লেনদেন ১২০০ কোটি টাকা ছাড়াল
ডিএসইর লেনদেন ১২০০ কোটি টাকা ছাড়াল
সর্বশেষ খবর
তৌহিদ আফ্রিদির বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেইল ও নারী নির্যাতনসহ চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস
তৌহিদ আফ্রিদির বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেইল ও নারী নির্যাতনসহ চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

ট্রাক থামিয়ে চালক ঘুমিয়ে পড়ায় ভয়াবহ যানজট
ট্রাক থামিয়ে চালক ঘুমিয়ে পড়ায় ভয়াবহ যানজট

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুন্দরবন থেকে অস্ত্র ও গুলিসহ আটক ১
সুন্দরবন থেকে অস্ত্র ও গুলিসহ আটক ১

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংবিধানের মৌলিক নীতি রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হোন: ড. কামাল হোসেন
সংবিধানের মৌলিক নীতি রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হোন: ড. কামাল হোসেন

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে দীর্ঘ যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে দীর্ঘ যানজট

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টি হতে পারে
তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টি হতে পারে

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীর টেকনিক্যাল মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ
রাজধানীর টেকনিক্যাল মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

মোংলায় নারী মৎস্যজীবীদের সভা
মোংলায় নারী মৎস্যজীবীদের সভা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃষি যন্ত্রপাতি প্রতিভা অন্বেষণ বিষয়ক কর্মশালা
কৃষি যন্ত্রপাতি প্রতিভা অন্বেষণ বিষয়ক কর্মশালা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে পুলিশের ক্যাম্পে হামলার ঘটনায় দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
মুন্সিগঞ্জে পুলিশের ক্যাম্পে হামলার ঘটনায় দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়া হলো মিয়ানমারের ঐতিহাসিক রেলসেতু
বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়া হলো মিয়ানমারের ঐতিহাসিক রেলসেতু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লে স্টোরে থাকা ক্ষতিকর অ্যাপ চেনার উপায়
প্লে স্টোরে থাকা ক্ষতিকর অ্যাপ চেনার উপায়

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রামে বিদেশি পিস্তল-গুলিসহ যুবক গ্রেফতার
চট্টগ্রামে বিদেশি পিস্তল-গুলিসহ যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শাহজালালে ১৩০ কোটি টাকার মাদকসহ নারী যাত্রী আটক
শাহজালালে ১৩০ কোটি টাকার মাদকসহ নারী যাত্রী আটক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বলী’: এস্টার এওয়ার্ডে ইকবালের দুই মনোনয়ন
‘বলী’: এস্টার এওয়ার্ডে ইকবালের দুই মনোনয়ন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রমেকে ভুয়া চিকিৎসক গ্রেফতার
রমেকে ভুয়া চিকিৎসক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচন প্রচারণায় যেসব আচরণবিধি মানতে হবে
ডাকসু নির্বাচন প্রচারণায় যেসব আচরণবিধি মানতে হবে

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫০ শতাংশ মার্কিন শুল্ক কার্যকরের দুই দিন আগে যে বার্তা দিলেন মোদি
৫০ শতাংশ মার্কিন শুল্ক কার্যকরের দুই দিন আগে যে বার্তা দিলেন মোদি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোট নিয়ে তিন মাস মাঠের বাইরে ও’রোক
চোট নিয়ে তিন মাস মাঠের বাইরে ও’রোক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার চীনের পণ্যে ২০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
এবার চীনের পণ্যে ২০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবার কিনতেই আয়ের অর্ধেকের বেশি ব্যয় হয়ে যায়
খাবার কিনতেই আয়ের অর্ধেকের বেশি ব্যয় হয়ে যায়

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পুঁজিবাজার: সূচকের বড় উত্থানে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের বড় উত্থানে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সীমানা পুনর্নির্ধারণে নির্বাচন কমিশনের তৃতীয় দিনের শুনানি শুরু
সীমানা পুনর্নির্ধারণে নির্বাচন কমিশনের তৃতীয় দিনের শুনানি শুরু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গানেও মন জয় করলেন 'সাইয়ারা' অভিনেত্রী অনীত
গানেও মন জয় করলেন 'সাইয়ারা' অভিনেত্রী অনীত

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করলে ‘ধাপে ধাপে’ সেনা প্রত্যাহারের প্রস্তাব নেতানিয়াহুর
হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করলে ‘ধাপে ধাপে’ সেনা প্রত্যাহারের প্রস্তাব নেতানিয়াহুর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন ট্রাইব্যুনালে
সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন ট্রাইব্যুনালে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত আরও ৮৬ ফিলিস্তিনি
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত আরও ৮৬ ফিলিস্তিনি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চবিতে রোহিঙ্গা বিষয়ক আন্তর্জাতিক কনফারেন্স
চবিতে রোহিঙ্গা বিষয়ক আন্তর্জাতিক কনফারেন্স

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্যারিসে বিকশিত নারী সংঘের এক যুগপূর্তি অনুষ্ঠান
প্যারিসে বিকশিত নারী সংঘের এক যুগপূর্তি অনুষ্ঠান

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
‘ঝুঁকিপূর্ণ ও যানজটের কারণ হওয়ায় ঢাকা শহর থেকে অটোরিকশা উঠিয়ে দেওয়া উচিত’
‘ঝুঁকিপূর্ণ ও যানজটের কারণ হওয়ায় ঢাকা শহর থেকে অটোরিকশা উঠিয়ে দেওয়া উচিত’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিয়াউর রহমানের মাজারে ডাক্তার সাবরিনা, যুবদল সভাপতির ক্ষোভ
জিয়াউর রহমানের মাজারে ডাক্তার সাবরিনা, যুবদল সভাপতির ক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো পাকিস্তানকে বড় বার্তা দিল ভারত
যুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো পাকিস্তানকে বড় বার্তা দিল ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৬ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগ
দেশের ৬ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন সপ্তাহের মধ্যেই গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি হবে : ট্রাম্প
তিন সপ্তাহের মধ্যেই গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি হবে : ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একযোগে ২৩০ বিচারককে বদলি
একযোগে ২৩০ বিচারককে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ জেলায় নতুন পুলিশ সুপার
৭ জেলায় নতুন পুলিশ সুপার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ শতাংশ মার্কিন শুল্ক কার্যকরের দুই দিন আগে যে বার্তা দিলেন মোদি
৫০ শতাংশ মার্কিন শুল্ক কার্যকরের দুই দিন আগে যে বার্তা দিলেন মোদি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বামীর জীবন বাঁচাতে লিভার দান স্ত্রীর, অতঃপর…
স্বামীর জীবন বাঁচাতে লিভার দান স্ত্রীর, অতঃপর…

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সরকারি চাকরির ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করে পরিপত্র
সরকারি চাকরির ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করে পরিপত্র

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধনকুবের ইলন মাস্কের বেতন কত, জানালেন ছোট ভাই
ধনকুবের ইলন মাস্কের বেতন কত, জানালেন ছোট ভাই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৫২ কর্মকর্তা বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৫২ কর্মকর্তা বদলি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ
হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজারবাইজানের মাধ্যমে রাশিয়া থেকে গ্যাস আনবে ইরান
আজারবাইজানের মাধ্যমে রাশিয়া থেকে গ্যাস আনবে ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের দিনেই বিয়ে ভেঙে যায় হেমা মালিনীর
বিয়ের দিনেই বিয়ে ভেঙে যায় হেমা মালিনীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রোকেয়া হলে ছিলাম, তবে প্রচারণার জন্য যাইনি: উমামা
রোকেয়া হলে ছিলাম, তবে প্রচারণার জন্য যাইনি: উমামা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি ১০ হাজার শিক্ষার্থীকে ‘গ্র্যাজুয়েট পাস’–এর দাবি ভিত্তিহীন : মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষামন্ত্রী
বাংলাদেশি ১০ হাজার শিক্ষার্থীকে ‘গ্র্যাজুয়েট পাস’–এর দাবি ভিত্তিহীন : মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষামন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে গ্রিন-টি পান করলে উপকারের বদলে ক্ষতি হতে পারে
যেভাবে গ্রিন-টি পান করলে উপকারের বদলে ক্ষতি হতে পারে

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পুতিন কি ইরানের পাশে দাঁড়াবেন?
পুতিন কি ইরানের পাশে দাঁড়াবেন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে এক সপ্তাহে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে এক সপ্তাহে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে আর কখনোই আপসে বাধ্য করা যাবে না: জেলেনস্কি
ইউক্রেনকে আর কখনোই আপসে বাধ্য করা যাবে না: জেলেনস্কি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে ফোনে কী জানালেন পুতিন?
ইরানের প্রেসিডেন্টকে ফোনে কী জানালেন পুতিন?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালালে ১৩০ কোটি টাকার মাদকসহ নারী যাত্রী আটক
শাহজালালে ১৩০ কোটি টাকার মাদকসহ নারী যাত্রী আটক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকের ‘অন্যায্য’ আচরণের বিরুদ্ধে জিডি করেছি : মামুনুল হক
ফেসবুকের ‘অন্যায্য’ আচরণের বিরুদ্ধে জিডি করেছি : মামুনুল হক

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিউইয়র্ক স্টেট সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হচ্ছেন প্রথম বাংলাদেশি-আমেরিকান নারী
নিউইয়র্ক স্টেট সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হচ্ছেন প্রথম বাংলাদেশি-আমেরিকান নারী

১৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অতিরিক্ত শুল্ক এড়াতে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ ভারতের
অতিরিক্ত শুল্ক এড়াতে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ ভারতের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জ শহরকে পরিষ্কার রাখতে চাই: জেলা প্রশাসক
নারায়ণগঞ্জ শহরকে পরিষ্কার রাখতে চাই: জেলা প্রশাসক

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নোবেল পুরস্কার পেতে মরিয়া ট্রাম্পকে সুসংবাদ দিল না ওয়াশিংটন পোস্ট
নোবেল পুরস্কার পেতে মরিয়া ট্রাম্পকে সুসংবাদ দিল না ওয়াশিংটন পোস্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেইমার-ভিনিকে ছাড়াই দল ঘোষণা ব্রাজিলের
নেইমার-ভিনিকে ছাড়াই দল ঘোষণা ব্রাজিলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এ বছরই উত্তর কোরিয়ার নেতা কিমের সাথে দেখা করতে চান ট্রাম্প
এ বছরই উত্তর কোরিয়ার নেতা কিমের সাথে দেখা করতে চান ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিউইয়র্কে হেনস্তার চেষ্টা তথ্য উপদেষ্টাকে
নিউইয়র্কে হেনস্তার চেষ্টা তথ্য উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূতুড়ে বিলের বোঝা গ্রাহকের ঘাড়ে
ভূতুড়ে বিলের বোঝা গ্রাহকের ঘাড়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

তদন্ত হবে আড়ি পাতার
তদন্ত হবে আড়ি পাতার

প্রথম পৃষ্ঠা

আয়কর রিটার্নে কারা সম্পদের বিবরণী দেবেন
আয়কর রিটার্নে কারা সম্পদের বিবরণী দেবেন

শিল্প বাণিজ্য

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান তিন শীর্ষ নেতা
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান তিন শীর্ষ নেতা

নগর জীবন

থাকছে না কাগজের ফাইল
থাকছে না কাগজের ফাইল

শিল্প বাণিজ্য

উগ্রবাদ নিয়ে সতর্ক বিএনপি
উগ্রবাদ নিয়ে সতর্ক বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী মহানগর বিএনপির সম্মেলনের পর কমিটি নাই!
রাজশাহী মহানগর বিএনপির সম্মেলনের পর কমিটি নাই!

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির হাফ ডজন মাঠে জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির হাফ ডজন মাঠে জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

ফ্রি ইন্টারনেট ও স্টারলিঙ্ক সেবা চালু করতে চাই
ফ্রি ইন্টারনেট ও স্টারলিঙ্ক সেবা চালু করতে চাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে শুরু প্রচার
ডাকসুতে শুরু প্রচার

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টা দ্বিতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে রক্ষা
গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টা দ্বিতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে রক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

আর্জেন্টাইন কোচে কিংসের চোখ পাঁচ শিরোপায়
আর্জেন্টাইন কোচে কিংসের চোখ পাঁচ শিরোপায়

মাঠে ময়দানে

বিমান ভাড়া সিন্ডিকেটে কেউ রেহাই পাবে না
বিমান ভাড়া সিন্ডিকেটে কেউ রেহাই পাবে না

নগর জীবন

নিরাপত্তা চেয়েছেন বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান
নিরাপত্তা চেয়েছেন বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ইজিবাইকের চার যাত্রী
খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ইজিবাইকের চার যাত্রী

নগর জীবন

অন্ধকারেই শিশু হাসপাতালটি
অন্ধকারেই শিশু হাসপাতালটি

নগর জীবন

প্রাথমিকে চার বিষয়ে পাঠদানে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার
প্রাথমিকে চার বিষয়ে পাঠদানে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদ পতন হলেও দূর হয়নি ইসলামবিদ্বেষ
ফ্যাসিবাদ পতন হলেও দূর হয়নি ইসলামবিদ্বেষ

নগর জীবন

একীভূতকরণ থেকে এসআইবিএলকে বাদ দেওয়ার দাবি
একীভূতকরণ থেকে এসআইবিএলকে বাদ দেওয়ার দাবি

নগর জীবন

ভাসানী সেতুতে এবার রিফ্লেক্টর লাইট চুরি
ভাসানী সেতুতে এবার রিফ্লেক্টর লাইট চুরি

নগর জীবন

টিসিবির হাজার লিটার সয়াবিনসহ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
টিসিবির হাজার লিটার সয়াবিনসহ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সাময়িক বন্ধ দেশ ক্লিনিক
সাময়িক বন্ধ দেশ ক্লিনিক

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ভোট দিতে মানুষ উন্মুখ হয়ে আছে
ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ভোট দিতে মানুষ উন্মুখ হয়ে আছে

নগর জীবন

ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে
ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে

নগর জীবন

আরও সাত জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
আরও সাত জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা

টানা বৃষ্টি, মাথায় হাত কৃষকের
টানা বৃষ্টি, মাথায় হাত কৃষকের

দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন পাঁচ ছিনতাইকারীর
হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন পাঁচ ছিনতাইকারীর

দেশগ্রাম