শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৪, মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট, ২০২৫

পিপিআরসির গবেষণা প্রতিবেদন

খাবার কিনতেই আয়ের অর্ধেকের বেশি ব্যয় হয়ে যায়

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
খাবার কিনতেই আয়ের অর্ধেকের বেশি ব্যয় হয়ে যায়

দেশে এখন মানুষকে খাবারের পেছনেই আয়ের অর্ধেকের বেশি ব্যয় করতে হয়। বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পাওয়ার অ্যান্ড পার্টিসিপেশন রিসার্চ সেন্টারের (পিপিআরসি) প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, মানুষকে মাসিক আয়ের বড় একটি অংশ—গড়ে ৫৫ শতাংশই খরচ করতে হচ্ছে শুধু খাবার কিনতে। চাল, ডাল, তেল-নুন, মাছ-মাংসসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যপণ্যে এই ব্যয় গড় হিসাব হলেও, দরিদ্র পরিবারের জন্য এ খরচ আরও বেশি ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ পর্যন্ত। বাকি খরচ হয় বাড়িভাড়া, শিক্ষা, চিকিৎসা ও যাতায়াতসহ অন্যান্য খাতে, ফলে আয়ের তুলনায় ব্যয় সামলানো কঠিন হয়ে পড়ছে।

সংস্থাটির গবেষণায় দেখা গেছে, খাদ্যের পেছনে পরিবারপ্রতি মোট ব্যয়ের ৪৯ দশমিক ৯ শতাংশ খাদ্য কিনতে লাগে। গ্রামে এ হার বেশি। মোট ব্যয়ের ৫৭ দশমিক ৩৫ শতাংশ। শহরে এ হার ৪৯ দশমিক ৩৪ শতাংশ। ক্রমবর্ধমান খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় অতিদরিদ্র ১২ শতাংশ পরিবার জরিপের আগের সপ্তাহে কোনো না কোনো বেলা খাদ্য গ্রহণ বাদ দিয়েছে। ৮ দশমিক ৮ শতাংশ পরিবারে জরিপের এক মাস আগে কোনো কোনো সময় পুরো দিন খাবার ছাড়াই কেটেছে। মানুষের প্রধান উদ্বেগ পণ্যের দাম বৃদ্ধি, আয় কমে যাওয়া, চিকিৎসা ব্যয়, ছেলেমেয়েদের পড়ালেখা এবং আগামী দিনের ব্যয়। সামাজিক উদ্বেগের মধ্যে রয়েছে– রাজনৈতিক দলগুলোর অন্তর্কোন্দল, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি, মাদকাসক্তি ইত্যাদি। 

‘২০২৫ সালের মাঝামাঝি সময়ে দেশের পরিবারগুলোর অর্থনৈতিক পরিস্থিতি’ শিরোনামে গবেষণা প্রতিবেদনটি গতকাল সোমবার প্রকাশ করে পিপিআরসি। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে এলজিইডি মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানে পিপিআরসির নির্বাহী চেয়ারম্যান এবং সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. হোসেন জিল্লুর রহমান গবেষণার ফল তুলে ধরেন। গবেষণা দলের নেতৃত্বও দেন তিনি। পিপিআরসির জরিপে দারিদ্র্যের বাইরে কর্মসংস্থান, খাদ্য নিরাপত্তাসহ বিভিন্ন সূচকের অবনতির চিত্র উঠে এসেছে। বলা হয়েছে, তিন বছরের ব্যবধানে দেশে দারিদ্র্যের হার ১৯ শতাংশ থেকে বেড়ে ২৮ শতাংশ হয়েছে। অন্যদিকে, অতিদারিদ্র্যের হার প্রায় দ্বিগুণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৩৫ শতাংশে।

গত ৮ থেকে ৩১ মে পর্যন্ত সময়ে সারাদেশের আট হাজার ৬৭টি খানা বা পরিবারের ওপর পিপিআরসির জরিপ পরিচালিত হয়। এসব খানার সদস্য ৩৩ হাজার ২০৭ জন। সারাদেশে নারী-পুরুষ, গ্রাম-শহর, বয়স ও পেশার ভিন্নতা বিবেচনায় জরিপে অংশকারীদের নির্বাচন করা হয়। অনুষ্ঠানে ড. হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, দেশে তিন ধরনের সংকটের প্রভাব চলমান। এগুলো হলো– কভিড, মূল্যস্ফীতি ও রাজনৈতিক অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা। কভিডের কারণে কিছু সমস্যা অবশ্য অনেক দেশেই আছে।

তিনি বলেন, জবাবদিহিমূলক রাষ্ট্র গড়তে মানুষের জীবনযাত্রার অভিজ্ঞতাকে গুরুত্ব দিতে হবে। সে বিবেচনা থেকেই নীতি পদক্ষেপ নিতে হবে সরকারকে। প্রায়ই বিভিন্ন আলোচনায় অর্থনৈতিক ক্ষতির কথা বলা হয়। তবে জনগণের হয়রানির কথা বলা হয় না। অথচ হয়রানির কারণে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের গতি কমে যায়। এর পরিপ্রেক্ষিতে অর্থনীতির পরিকল্পনায় জনমুখী দৃষ্টি থাকা খুবই জরুরি।

হোসেন জিল্লুর বলেন, কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে জরুরি পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। বেকারত্বের এক মহাদুর্যোগের বাস্তবতার মধ্যে দেশ রয়েছে। এ বাস্তবতায় কর্মসংস্থান নিয়ে বড় ধরনের চিন্তা করতে হবে। শুধু জিডিপির ওপর আলোচনা সীমাবদ্ধ না রেখে সমতা, ন্যায়বিচার, বৈষম্যহীনতা ও নাগরিকের কল্যাণ নিয়ে আলোচনা বাড়াতে হবে। অথচ বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারও ব্যষ্টিক অর্থনীতির তুলনায় সামষ্টিক অর্থনীতিকেই বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে।

১৮ শতাংশ পরিবার দারিদ্র্যসীমার নিচে নেমে যাওয়ার ঝুঁকিতে 
পিআরসির গবেষণা বলছে, ১৮ শতাংশ পরিবার দারিদ্র্যসীমার নিচে নেমে যাওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। তিন বছরের ব্যবধানে শহরের পরিবারের মাসিক আয় কমেছে। কিন্তু খরচ বেড়ে গেছে। শহরের একটি পরিবারের গড়ে মাসিক আয় ৪০ হাজার ৫৭৮ টাকা। খরচ হয় ৪৪ হাজার ৯৬১ টাকা। বিবিএসের জরিপে ২০২২ সালে শহরের একটি পরিবারের মাসিক গড় আয় ছিল ৪৫ হাজার ৫৭৮ টাকা। অন্যদিকে গ্রামের পরিবারের গড় আয় কিছুটা বেড়েছে। গ্রামের একটি পরিবারের গড় আয় ২৯ হাজার ২০৫ টাকা। খরচ ২৭ হাজার ১৬২ টাকা। বিবিএসের জরিপে ২০২২ সালে গ্রামের পরিবারের গড় আয় ছিল ২৬ হাজার ১৬৩ টাকা। জাতীয়ভাবে একটি পরিবারের মাসে গড় আয় ৩২ হাজার ৬৮৫ টাকা। খরচ হয় ৩২ হাজার ৬১৫ টাকা। সঞ্চয় নেই বললেই চলে। নিচের দিকের ৪০ শতাংশ পর্যন্ত আয়ের মানুষের তুলনায় ব্যয়ের হার বেশি বেড়েছে। 

কর্মসংস্থান প্রসঙ্গে প্রতিবেদনে বলা হয়, কর্মরত হিসাবে বিবেচিত ৩৮ শতাংশ মানুষ প্রকৃতপক্ষে আংশিক বেকার। সপ্তাহে ৪০ ঘণ্টার কম কাজ করেন তারা। ১৮ বছরের বেশি বয়সের সদস্য যারা সপ্তাহে কমপক্ষে এক ঘণ্টা কাজ করেছে এ রকম পরিবার আছে ৫২ দশমিক ৩৩ শতাংশ। অন্যদিকে নারীদের শ্রমশক্তিতে অংশগ্রহণের হার মাত্র ২৬ শতাংশ, যা উদ্বেগের বিষয়। কর্মসংস্থানের ধরনে দেখা যাচ্ছে, সবচেয়ে বড় অংশ হলো স্বনিয়োজিত, যা প্রায় ৪৫ শতাংশ। এসব তথ্য প্রমাণ করছে, কর্মসংস্থান নিয়ে বড় ধরনের ভাবনা এবং জরুরি উদ্যোগ প্রয়োজন।

পুলিশ আর রাজনীতিকদের ঘুষ-চাঁদাবাজি বেড়েছে
পিপিআরসির গবেষণায় বলা হয়, গত বছরের আগস্টের পর পুলিশ ও রাজনীতিকদের ঘুষ ও চাঁদাবাজি বেড়েছে। তবে সার্বিকভাবে কমেছে জরিপে অংশ নেওয়া উত্তরদাতাদের ৮ দশমিক ৫৪ শতাংশ বলেছেন, তারা গত বছরের আগস্টের আগে সেবা নিতে ঘুষ দিয়েছেন। আগস্ট মাসের পর এই হার ৩ দশমিক ৬৯ শতাংশে নেমেছে। উত্তরদাতাদের ৩১ দশমিক ৭৭ বলেছেন, গত বছরের ৫ আগস্টের আগে পুলিশকে ঘুষ দিতে হতো। এ হার ৫ আগস্টের পরে বেড়ে ৩৯ দশমিক ৩৭ শতাংশ হয়েছে। একইভাবে রাজনৈতিক নেতাদের ঘুষ বা চাঁদাবাজির অভিযোগ করেছেন ৩৩ শতাংশ উত্তরদাতা। ৫ আগস্টের আগে এ পরিস্থিতির কথা বলেছেন ২৫ শতাংশ উত্তরদাতা। এ প্রসঙ্গে হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, ঘুষ ও চাঁদা দেওয়ার কথা সাধারণত মানুষ বলতে চান না। এ কারণে প্রকৃত চিত্র উঠে আসে না। বাস্তবে এ হার আরও বেশি ।

আগামীর পাঁচ ঝুঁকি 
ড. হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, বর্তমান বাস্তবতায় পাঁচটি নতুন ঝুঁকিপূর্ণ ক্ষেত্র বিশেষভাবে মনে রাখা দরকার। প্রথমত, দীর্ঘস্থায়ী রোগব্যাধিতে ব্যয়ের বোঝা ক্রমেই বাড়ছে। দ্বিতীয়ত, নারীপ্রধান পরিবারগুলো সমাজের সবচেয়ে নিচের স্তরে পড়ে আছে। তাই এদের বিশেষ সহায়তা প্রয়োজন। তৃতীয়ত, ঋণের বোঝা বাড়ছে, যা একটি বড় ধরনের সমস্যা হয়ে উঠছে। চতুর্থত, ক্রমবর্ধমান খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা। এটি এখনও ব্যাপক আকারে হয়নি, তবে ধীরে ধীরে বাড়ছে এবং এটি উদ্বেগজনক। পঞ্চমত, স্যানিটেশন সংকট। এসডিজি অর্জনে হাতে মাত্র পাঁচ বছর আছে; কিন্তু এখনও প্রায় ৩৬ শতাংশ মানুষ নন-স্যানিটারি টয়লেট ব্যবহার করছে। ফলে নিরাপদ স্যানিটেশন নিশ্চিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এসব ঝুঁকি মোকাবিলায় একটি নতুন ধরনের সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচি নেওয়া প্রয়োজনীয়তার কথা বলেন তিনি। সরকারি-বেসরকারি সমন্বয়ে একটি টাস্কফোর্স গঠনের সুপারিশ করেন তিনি।

বিডি-প্রতিদিন/শআ

এই বিভাগের আরও খবর
শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড : রফতানিকারকদের ৬ দাবি
শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড : রফতানিকারকদের ৬ দাবি
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯ হাজার কোটি টাকা
১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯ হাজার কোটি টাকা
শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ডিসিসিআই’র উদ্বেগ
শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ডিসিসিআই’র উদ্বেগ
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
চাঁদাবাজি-হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে আজ অর্ধদিবস গাড়ি বিক্রয়কেন্দ্র বন্ধ
চাঁদাবাজি-হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে আজ অর্ধদিবস গাড়ি বিক্রয়কেন্দ্র বন্ধ
পুঁজিবাজার : সূচকের পতনে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার : সূচকের পতনে চলছে লেনদেন
হজ কার্যক্রমে সুবিধা দিতে আজ খোলা থাকবে ব্যাংক
হজ কার্যক্রমে সুবিধা দিতে আজ খোলা থাকবে ব্যাংক
বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত
বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত
ভোমরা স্থলবন্দরকে ‘কাস্টমস হাউজ’ ঘোষণা
ভোমরা স্থলবন্দরকে ‘কাস্টমস হাউজ’ ঘোষণা
সর্বশেষ খবর
কুড়িগ্রামে পরিসংখ্যান দিবস পালিত
কুড়িগ্রামে পরিসংখ্যান দিবস পালিত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রনেতা জুবায়েদ হত্যার প্রতিবাদে মাগুরায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রনেতা জুবায়েদ হত্যার প্রতিবাদে মাগুরায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৪৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

যাদের মুখে নির্বাচনের পরিবেশ নাই, তাদের মতবল ভিন্ন : প্রিন্স
যাদের মুখে নির্বাচনের পরিবেশ নাই, তাদের মতবল ভিন্ন : প্রিন্স

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে তিন অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্য, বহু নিখোঁজ
ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে তিন অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্য, বহু নিখোঁজ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্ল্যাকপিংকের নতুন অ্যালবামের মুক্তি পিছিয়েছে
ব্ল্যাকপিংকের নতুন অ্যালবামের মুক্তি পিছিয়েছে

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

খাদ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে লোকসানে খামারিরা, ছেড়ে দিচ্ছেন ব্যবসা
খাদ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে লোকসানে খামারিরা, ছেড়ে দিচ্ছেন ব্যবসা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সমবায় ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান মহিউদ্দিনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট
সমবায় ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান মহিউদ্দিনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আরও ঘনিষ্ঠ হচ্ছে রাশিয়া-ইরান: ক্রেমলিন
আরও ঘনিষ্ঠ হচ্ছে রাশিয়া-ইরান: ক্রেমলিন

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ছুরিকাঘাতে কিশোর নিহত
কেরানীগঞ্জে ছুরিকাঘাতে কিশোর নিহত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়ে গেছে: দুলু
আওয়ামী লীগ দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়ে গেছে: দুলু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাতকানিয়ায় সাতদফা দাবিতে শিক্ষক-কর্মচারীদের বিক্ষোভ
সাতকানিয়ায় সাতদফা দাবিতে শিক্ষক-কর্মচারীদের বিক্ষোভ

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টেস্ট ক্রিকেটেও রিশাদকে চান স্পিন কোচ
টেস্ট ক্রিকেটেও রিশাদকে চান স্পিন কোচ

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গণমাধ্যমের ওপর কোনো ধরনের চাপ নেই: তথ্য উপদেষ্টা
গণমাধ্যমের ওপর কোনো ধরনের চাপ নেই: তথ্য উপদেষ্টা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জবি ছাত্রদল নেতা হত্যায় তিন আসামি গ্রেফতার
জবি ছাত্রদল নেতা হত্যায় তিন আসামি গ্রেফতার

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নতুন কর্মসূচির ঘোষণা দিলেন আন্দোলনরত শিক্ষকরা
নতুন কর্মসূচির ঘোষণা দিলেন আন্দোলনরত শিক্ষকরা

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

জবি শিক্ষার্থী হত্যার বিচারের দাবিতে ইবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
জবি শিক্ষার্থী হত্যার বিচারের দাবিতে ইবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হয় শাপলা দেবে, নাহয় আইনি ব্যাখ্যা দিতে হবে: সারজিস
হয় শাপলা দেবে, নাহয় আইনি ব্যাখ্যা দিতে হবে: সারজিস

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

খুলনায় পরিসংখ্যান দিবস পালিত
খুলনায় পরিসংখ্যান দিবস পালিত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪৯তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা
৪৯তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরের পিচ নিয়ে সমালোচনা, যা বললেন মুশতাক
মিরপুরের পিচ নিয়ে সমালোচনা, যা বললেন মুশতাক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা-ইউক্রেন যুদ্ধের ব্যয় টানতে টানতে নাজেহাল মার্কিনিরা: কংগ্রেসওম্যান
গাজা-ইউক্রেন যুদ্ধের ব্যয় টানতে টানতে নাজেহাল মার্কিনিরা: কংগ্রেসওম্যান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসের দাবিতে যাত্রাবাড়ীতে মানববন্ধন ও সমাবেশ
গ্যাসের দাবিতে যাত্রাবাড়ীতে মানববন্ধন ও সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবি ছাত্র জোবায়েদ হত্যার প্রতিবাদে সুবর্ণচরে মানববন্ধন
জবি ছাত্র জোবায়েদ হত্যার প্রতিবাদে সুবর্ণচরে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুবায়েদ হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াত পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের নামে ভোট বন্ধের পাঁয়তারা চালাচ্ছে: তৃপ্তি
জামায়াত পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের নামে ভোট বন্ধের পাঁয়তারা চালাচ্ছে: তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব অস্ট্রেলিয়ার নির্বাচনে জর্জ-আলমগীর প্যানেলের জয়
বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব অস্ট্রেলিয়ার নির্বাচনে জর্জ-আলমগীর প্যানেলের জয়

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

২০২৮ সালের মধ্যে রুশ তেল কেনা পুরোপুরি বন্ধের সিদ্ধান্ত ইউরোপীয় জোটের
২০২৮ সালের মধ্যে রুশ তেল কেনা পুরোপুরি বন্ধের সিদ্ধান্ত ইউরোপীয় জোটের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোসলে নেমে দুই শিক্ষার্থী নিখোঁজ
গোসলে নেমে দুই শিক্ষার্থী নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরণ অনশনে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন চার শিক্ষক
আমরণ অনশনে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন চার শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

১৯ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২
হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল
৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেবরের সাথে ব্রেকাপ, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
দেবরের সাথে ব্রেকাপ, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ
জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

তলানিতে পাসপোর্টের মান
তলানিতে পাসপোর্টের মান

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার
বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার

নগর জীবন

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি
খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের
পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে