শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:২৯, সোমবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

হিসাব মিলছে না চাওয়াপাওয়ার

অন্তর্বর্তী সরকারের ১০০ দিন
রুকনুজ্জামান অঞ্জন
অনলাইন ভার্সন
হিসাব মিলছে না চাওয়াপাওয়ার

সরকারি চাকরিতে কোটা প্রত্যাহারের দাবিতে শুরু হওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিজয় ঘটে গত ৫ আগস্ট ক্ষমতাসীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পতনের মধ্য দিয়ে। ব্যাপক প্রত্যাশা আর জন-আকাঙ্ক্ষার মধ্য দিয়ে ছাত্র-জনতার সমর্থন নিয়ে তিন দিন পর ৮ আগস্ট গঠিত হয় শান্তিতে নোবেলজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পূর্ণ হলো। গণ অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে দেশের মানুষের যে ‘জনপ্রত্যাশা’ তৈরি হয়েছে, ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার এই সময়ে সেটি পূরণ করতে পেরেছে কি না, সেই হিসাব মেলাচ্ছেন অনেকেই।

অন্তর্বর্তী সরকারের এই ১০০ দিনে আন্দোলনে নিহত শহীদদের বিচারের ট্রাইব্যুনাল গঠন ও বিচারিক প্রক্রিয়া শুরু, শহীদ পরিবার ও আহতদের সহায়তায় জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন গঠন; সংবিধান, বিচার, জনপ্রশাসন, পুলিশসহ  ১০টি খাতে সংস্কার কমিশন গঠন; পাচার করা অর্থ ফিরিয়ে আনতে কূটনৈতিক যোগাযোগ বাড়ানো; গণভবনকে জুলাই স্মৃতি জাদুঘরে রূপান্তর এবং আয়নাঘরের রেপ্লিকা স্থাপনের নির্দেশ; আর্থিক খাতে দুর্নীতির শ্বেতপত্র প্রকাশ এবং গুম ও বিচারবহির্ভূত হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত, বিচারের উদ্যোগসহ বেশ কিছু উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। এসব উদ্যোগের পাশাপাশি এই ১০০ দিনে সরকারের সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি, জনপ্রশাসনে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা, দ্রব্যমূল্য সামাল দেওয়া এবং ব্যবসাবাণিজ্যে আস্থার পরিবেশ তৈরি করা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিলেও এখনো তৃণমূল পর্যায়ে থানাগুলো কার্যকর করা যায়নি। অনেক থানায় প্রয়োজনীয় লোকবল নাই। এমনকি অস্ত্রের অভাবও রয়েছে। কিছু কিছু থানায় কাগজপত্রও পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে ধারাবাহিকতা রক্ষা করে কার্যক্রম পরিচালনায় হিমশিম খাচ্ছে মনোবল হারানো পুলিশ বাহিনী। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটেছে। বেড়েছে ছিনতাই, ডাকাতি, রাহাজানি ও হত্যার ঘটনা।  আইনশৃঙ্খলার পাশাপাশি জনপ্রশাসনেও শৃঙ্খলা  ফেরেনি। গণ অভ্যুত্থানের পর বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, দপ্তর ও বিভাগগুলো থেকে শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তাদের সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। আবার বঞ্চিতদের ক্ষোভ মেটাতে ঢালাওভাবে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। এতে করে প্রশাসনের নিচ থেকে ওপর পর্যন্ত পিরামিডস্বরূপ যে পদবিন্যাস ছিল সেটি ভেঙে গেছে। যুগ্ম সচিব ও অতিরিক্ত সচিব পদে কর্মকর্তার সংখ্যা প্রয়োজনের তুলনায় বেশি হলেও উপসচিব ও তার নিচের দিকে কর্মকর্তার ঘাটতি দেখা দিয়েছে। বিগত সরকারের আমলে বঞ্চিত অনেকে আবার কাক্সিক্ষত পদ পাননি। অনেক কর্মকর্তাকে অবসরোত্তর ছুটি থেকে ফিরিয়ে এনে নতুন ও শীর্ষ দায়িত্বে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। ফলে হিসাব মিলছে না প্রশাসনের নিয়মিত কর্মকর্তাদের।  

অভ্যুত্থানে সহযোগী রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সরকারের বোঝাপড়ায় সমস্যা দেখা যাচ্ছে। সরকারের কিছু উপদেষ্টার দক্ষতা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। প্রশ্ন উঠেছে উপদেষ্টা নিয়োগে একটি প্রশাসনিক বিভাগের আঞ্চলিকতা নিয়ে। নতুন করে তিন উপদেষ্টা নিয়োগসহ বেশ কিছু ইস্যুতে দূরত্ব দেখা দিয়েছে সরকারের বাইরে থাকা ছাত্র সমন্বয়কদের সঙ্গেও। এমনকি আন্দোলনে আহত ও হাসপাতালে চিকিৎসারত ছাত্র-জনতার মধ্যেও সৃষ্টি হয়েছে ক্ষোভ। তারা রাজপথে বিক্ষোভ করেছেন। আহত আন্দোলনকারী অনেকের অভিযোগ, তারা যথাযথ চিকিৎসা পাচ্ছেন না। তাদের চিকিৎসায় যে অর্থ বরাদ্দ হয়েছে, সেটিও তারা পাননি। তাদের হিসাবও মিলছে না। শুধু যে গণ অভ্যুত্থানে আহত শিক্ষার্থীদের হিসাব মিলছে না তাই নয়; হিসাব মিলছে না আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র সমন্বয়কদেরও। তাদের দাবি অনুযায়ী রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ, ফ্যাসিবাদী রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী রাজনৈতিক দলগুলোর কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার বিষয়গুলোতে রাজনৈতিক ঐকমত্য স্থাপন করতে পারেনি সরকার। সম্প্রতি অন্তর্বর্তী সরকারে নতুন করে তিন উপদেষ্টা নিয়োগ নিয়েও সরকারের সঙ্গে কিছুটা দূরত্ব তৈরি হয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের। তারা মনে করছেন, কিছু কিছু ব্যাপারে তাদের সঙ্গে আলোচনা ছাড়াই সরকার সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। সরকারের সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়া থেকে তাদের দূরে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে কি না, সেই প্রশ্নও তুলেছেন কেউ কেউ। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ নতুন তিন উপদেষ্টা নিয়োগকে ‘জাতির সঙ্গে মশকরা’ বলে উল্লেখ করছেন। একই সংগঠনের সংগঠক ও নেতৃস্থানীয় সমন্বয়ক সারজিস আলম তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা নিয়োগে আঞ্চলিকতার অভিযোগ তুলে উল্লেখ করেছেন, ‘শুধু একটা বিভাগ থেকে ১৩ জন উপদেষ্টা! অথচ উত্তরবঙ্গের রংপুর, রাজশাহী বিভাগের ১৬টা জেলা থেকে কোনো উপদেষ্টা নাই! তার ওপর খুনি হাসিনার তেলবাজরাও উপদেষ্টা হচ্ছে!’
শুধু যে ছাত্র সমন্বয়কদের সঙ্গে সরকারের বোঝাপড়ায় সংকট তৈরি হয়েছে তা নয়, আন্দোলনে সম্পৃক্ত বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গেও নানা ইস্যুতে সরকারের সঙ্গে দূরত্ব তৈরি হয়েছে। দেশের অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপি অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে নির্বাচনের দিনক্ষণ জানতে চাইলেও সেটি এখনো স্পষ্ট করেনি সরকার। স্পষ্ট হয়নি গঠিত সংস্কার কমিশনগুলোর কার্যক্রম। সংবিধান, বিচার বিভাগ, নির্বাচন কমিশন, জনপ্রশাসন, পুলিশসহ গুরুত্বপূর্ণ খাতগুলোতে কী ধরনের পরিবর্তন আসবে স্পষ্ট হয়নি তা-ও। সংবিধান পরিবর্তন, নির্বাচনসহ গণমাধ্যমে প্রকাশিত কিছু সংস্কার বিষয়ে বিএনপি নিজেদের বিরক্তি গোপন রাখেনি। অন্তর্বর্তী সরকারকে সমর্থন দিলেও সংস্কার কার্যক্রম যে একটি চলমান প্রক্রিয়া এবং এটি নির্বাচিত সরকারের কাজ, সেটি বিএনপিসহ আন্দোলনে সম্পৃক্ত রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা স্পষ্ট করেছেন। তারা দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠানেরও তাগিদ দিয়ে যাচ্ছেন। ফলে কোনো কোনো ক্ষেত্রে রাজনীতির হিসাবও মিলছে না।

আবার রাজনৈতিক দলগুলোর আচরণেও স্বস্তিতে নেই অন্তর্বর্তী সরকার। হাজারো শিক্ষার্থীর রক্তের বিনিময়ে যে অভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে, যে জন-আকাঙ্ক্ষা তৈরি হয়েছে, সেই দাবি মেটাতে বড় ধরনের সংস্কার কার্যক্রমে হাত দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। উপদেষ্টারা চাইছেন, এই সংস্কারকাজে দল-মতনির্বিশেষে রাজনৈতিক দলগুলো সমর্থন করবে। তবে সেই চাওয়া যে পূরণ হচ্ছে না, তা এই ১০০ দিনে স্পষ্ট হয়েছে। স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা গত শনিবার এক অনুষ্ঠানে বলতে বাধ্য হয়েছেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলো জুলাই অভ্যুত্থানের ত্যাগের চেতনা ধারণে ব্যর্থ হচ্ছে।’ এ অবস্থা চলতে থাকলে গণ অভ্যুত্থান ব্যর্থতায় পর্যবসিত হবে বলেও তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করেন। হিসাব মিলছে না ব্যবসায়ী শিল্পোদ্যোক্তাদেরও। অনেক ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তার ব্যাংক হিসাব জব্দ করে রাখা হয়েছে। কোনো কোনো শিল্পোদ্যাক্তাকে হত্যা মামলায় আসামি করা হয়েছে। কাউকে কাউকে সেই মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে। উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা বিরাজ করছে ব্যবসা-বাণিজ্যে। রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা আর আস্থার সংকটে নতুন বিনিয়োগ আসছে না। বড় উদ্যোগে সহায়তা করার সামর্থ্য নেই ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর। শিল্পের জন্য নতুন ঋণ মিলছে না। এলসি সমস্যা এখনো বিদ্যমান। অনেক ব্যাংক আমানত দিতে পারছে না। গ্যাস ও বিদ্যুৎ সংকটের কারণে এখনো ভুগছে কারখানাগুলো। উৎপাদন কমে যাওয়ায় পুরনো ঋণ পরিশোধেও হিমশিম খাচ্ছেন অনেক উদ্যোক্তা। দেশের প্রধান রপ্তানি খাত তৈরি পোশাকশিল্পেও চলছে শ্রম অস্থিরতা। কিছু কারখানা শ্রমিকদের বেতন দিতে পারছে না। আবার কিছু কারখানা বেতন পরিশোধ না করেই শ্রমিকদের চাকরিচ্যুত করছে। এর ফলে শ্রম অসন্তোষ বেড়ে গেছে। উন্নয়ন প্রকল্পে স্থবিরতা বিরাজ করছে। আর্থিক সংকট ও ব্যাংকে টাকা না থাকায় সরকারি প্রকল্পগুলো বন্ধ রয়েছে। বেসরকারি খাতেও নির্মাণকাজে দেখা দিয়েছে স্থবিরতা। ফলে নির্মাণশিল্পের সঙ্গে সম্পৃক্ত শিল্প-কারখানাগুলোও বিপাকে পড়েছে। তারা রড, সিমেন্টের দাম কমিয়ে টিকে থাকার চেষ্টা করছে; তবে সেই চেষ্টা কত দিন অব্যাহত থাকবে, তা নিয়েও রয়েছে সংশয়। বাংলাদেশ সিমেন্ট ম্যানুফ্যাকচারিং অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট আলমগীর কবির সম্প্রতি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, রাজনৈতিভাবে দেশে যে পরিবর্তন ঘটেছে, তাতে বেসরকারি খাত খুব বেশি প্রয়োজন না পড়লে এখন নির্মাণকাজ করছে না। যারা শুরু করেছিলেন নানা অনিশ্চয়তার কারণে তারাও কাজ বন্ধ রেখেছেন। অপরদিকে মেগা প্রকল্পসহ বেশির ভাগ সরকারি প্রকল্প বন্ধ রয়েছে। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে জনপ্রতিনিধি ও ঠিকাদারদের অনেকে পালিয়ে যাওয়ায় মফস্বল ও গ্রামীণ এলাকায় নির্মাণকাজও বন্ধ রয়েছে। এই অবস্থা চলতে থাকলে দেশের অর্থনীতি অচল হয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন তিনি। চাওয়াপাওয়ার হিসাব মিলছে না সাধারণ মানুষেরও। একদিকে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, অপরদিকে ব্যয়ের তুলনায় আয় কম হওয়ায় জীবনযাত্রার মান নিচে নেমে যাচ্ছে। যারা মধ্যবিত্ত ছিলেন, তারা হঠাৎ করেই নিজেদের নিম্ন আয়ের মানুষ মনে করছেন। যারা দরিদ্র ছিলেন, তারা নিজেদের মনে করছেন হতদরিদ্র। খাবার বাবদ মাসখরচের টাকা, সন্তানের শিক্ষাব্যয়, বাসাভাড়া, যাতায়াত খরচ ও চিকিৎসাব্যয় মেটাতে গিয়ে দেখছেন হাতের টাকা মাসের মাঝামাঝিতেই শেষ। বাকি দিনগুলো চেয়েচিন্তে পার করতে হচ্ছে। কেউ কেউ টিসিবির ট্রাকের পেছনে লাইন ধরছেন, তবু হিসাব মিলছে না। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, যখন সরকারের হিসাবেই খাদ্য মূল্যস্ফীতি (গত অক্টোবরে) বেড়ে ১২ শতাংশ ছাড়িয়ে যায়, তখন নিম্ন আয়ের মানুষ এমনকি মধ্যবিত্তের হিসাব মেলানো কঠিন হয়ে পড়ে। গণ অভ্যুত্থানকে সমর্থন করা সাধারণ মানুষের এত হিসাবের দরকার নেই। তাদের হিসাব মোটাদাগে কিছু মৌলিক চাহিদা যেমন : খাদ্য, বাসস্থান, শিক্ষা ও চিকিৎসার ওপর নির্ভরশীল। রাজধানীর মিরপুরে জুলাই আন্দোলনে আহত এক শিক্ষার্থীর বেসরকারি কর্মজীবী বাবা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘কী হইব, না হইব- তা ভেবে পোলার সঙ্গে রাজপথে নামি নাই। আন্দোলন করছি ভোট ও ভাতের অধিকারের জন্য। সেইটার হিসাবই তো এখন মিলতেছে না...।’

বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি; দেশের সব বন্দরে সতর্কতা জারি
ভারতে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি; দেশের সব বন্দরে সতর্কতা জারি
৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা
৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা
হজে গিয়ে আরও দুই বাংলাদেশির মৃত্যু
হজে গিয়ে আরও দুই বাংলাদেশির মৃত্যু
আজ বিশ্ব সমুদ্র দিবস
আজ বিশ্ব সমুদ্র দিবস
তাপপ্রবাহ নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
তাপপ্রবাহ নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
ঈদের ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ রেলপথ মন্ত্রণালয়ের
ঈদের ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ রেলপথ মন্ত্রণালয়ের
মেট্রোরেলে রান্না বা কাঁচা মাংস বহনে ডিএমটিসিএলের নিষেধাজ্ঞা
মেট্রোরেলে রান্না বা কাঁচা মাংস বহনে ডিএমটিসিএলের নিষেধাজ্ঞা
মারা গেছেন কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রী নাসরিন সিদ্দিকী
মারা গেছেন কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রী নাসরিন সিদ্দিকী
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার ঈদ শুভেচ্ছা
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার ঈদ শুভেচ্ছা
ঢাকা উত্তরের ৮৫ শতাংশ বর্জ্য অপসারণ হয়েছে : প্রশাসক
ঢাকা উত্তরের ৮৫ শতাংশ বর্জ্য অপসারণ হয়েছে : প্রশাসক
ঈদ মৌসুমে টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস
ঈদ মৌসুমে টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস
সর্বশেষ খবর
থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে কী হচ্ছে
থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে কী হচ্ছে

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ২
চাঁদপুরে বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ২

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা টিস্যু পরিবেশিত ‘ক্যাপিটাল ড্রামা’র প্রথম নাটক মুক্তি পেল
বসুন্ধরা টিস্যু পরিবেশিত ‘ক্যাপিটাল ড্রামা’র প্রথম নাটক মুক্তি পেল

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাঙ্গায় বাস ও মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, নিহত ১
ভাঙ্গায় বাস ও মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, নিহত ১

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঈদের দ্বিতীয় দিন কুয়াকাটায় নেই কাঙ্ক্ষিত পর্যটক
ঈদের দ্বিতীয় দিন কুয়াকাটায় নেই কাঙ্ক্ষিত পর্যটক

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি; দেশের সব বন্দরে সতর্কতা জারি
ভারতে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি; দেশের সব বন্দরে সতর্কতা জারি

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

অস্বস্তিকর সামাজিক পরিস্থিতিতে কী করবেন, হার্ভার্ড-গ্রাজুয়েটের পরামর্শ
অস্বস্তিকর সামাজিক পরিস্থিতিতে কী করবেন, হার্ভার্ড-গ্রাজুয়েটের পরামর্শ

৪২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

গোপালগঞ্জে নিজড়া হাই স্কুলের সুবর্ণ জয়ন্তী
গোপালগঞ্জে নিজড়া হাই স্কুলের সুবর্ণ জয়ন্তী

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাতার জাতীয় ফুটবল দলে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নাবিল
কাতার জাতীয় ফুটবল দলে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নাবিল

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নেশনস লিগের ফাইনালে আজ রাতে মুখোমুখি পর্তুগাল ও স্পেন
নেশনস লিগের ফাইনালে আজ রাতে মুখোমুখি পর্তুগাল ও স্পেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভয়াল এক রাত থেকে জীবনের বড় বাঁক: নাথান ডানের গল্প
ভয়াল এক রাত থেকে জীবনের বড় বাঁক: নাথান ডানের গল্প

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা
৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থাইল্যান্ডে দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলার চেষ্টা করছে বাংলাদেশ
থাইল্যান্ডে দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলার চেষ্টা করছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর
১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার
তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুখানপুকুর খাদ্যগুদাম সড়ক সংস্কারের দাবিতে মানববন্ধন
সুখানপুকুর খাদ্যগুদাম সড়ক সংস্কারের দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডুবে যাচ্ছে চলনবিলের হাজারো একর জমির পাকা ধান
ডুবে যাচ্ছে চলনবিলের হাজারো একর জমির পাকা ধান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির ১৩ হাজার ১৭৪ টন বর্জ্য অপসারণ করেছে ডিএনসিসি
কোরবানির ১৩ হাজার ১৭৪ টন বর্জ্য অপসারণ করেছে ডিএনসিসি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোলায় রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির উদ্যোগে কোরবানির মাংস বিতরণ
ভোলায় রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির উদ্যোগে কোরবানির মাংস বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে ১৪ দেশের জন্য ব্লক ওয়ার্ক ভিসা সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে সৌদি
যে ১৪ দেশের জন্য ব্লক ওয়ার্ক ভিসা সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে সৌদি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ইরানে কুকুর নিয়ে হাঁটায় ফের নিষেধাজ্ঞা
যে কারণে ইরানে কুকুর নিয়ে হাঁটায় ফের নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার সড়কে কোরবানির বর্জ্যের স্তূপ, যা বলল ডিএনসিসি
ঢাকার সড়কে কোরবানির বর্জ্যের স্তূপ, যা বলল ডিএনসিসি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিত্রনায়িকা তানিন সুবহা মারা গেছেন
চিত্রনায়িকা তানিন সুবহা মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সেজে ৫০ জনের অস্ত্রপচার, তারপর....
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সেজে ৫০ জনের অস্ত্রপচার, তারপর....

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূরুঙ্গামারীতে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত
ভূরুঙ্গামারীতে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানি দিতে গিয়ে আহত: দুই দিনে চিকিৎসা নিয়েছেন ৬৪১, ভর্তি ২০৭
কোরবানি দিতে গিয়ে আহত: দুই দিনে চিকিৎসা নিয়েছেন ৬৪১, ভর্তি ২০৭

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘তাণ্ডব’ চলাকালে কারিগরি ত্রুটি, রাজবাড়ীতে সিনেমা হলে ভাঙচুর
‘তাণ্ডব’ চলাকালে কারিগরি ত্রুটি, রাজবাড়ীতে সিনেমা হলে ভাঙচুর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে কলম্বিয়ার গুলিবিদ্ধ সেই প্রেসিডেন্ট প্রার্থী
জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে কলম্বিয়ার গুলিবিদ্ধ সেই প্রেসিডেন্ট প্রার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে হতদরিদ্রদের মাঝে কোরবানির মাংস ও ঈদ সামগ্রী বিতরণ
জামালপুরে হতদরিদ্রদের মাঝে কোরবানির মাংস ও ঈদ সামগ্রী বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১২ দেশের নাগরিকদের ওপর ট্রাম্পের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হচ্ছে সোমবারই
১২ দেশের নাগরিকদের ওপর ট্রাম্পের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হচ্ছে সোমবারই

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪০
বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪০

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিত্রনায়িকা তানিন সুবহা মারা গেছেন
চিত্রনায়িকা তানিন সুবহা মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে চেয়ে টিউলিপের চিঠি
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে চেয়ে টিউলিপের চিঠি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তাল লস অ্যাঞ্জেলেস: ‘অবৈধ অভিবাসীদের’ ধরপাকড় ঘিরে ব্যাপক সহিংসতা
উত্তাল লস অ্যাঞ্জেলেস: ‘অবৈধ অভিবাসীদের’ ধরপাকড় ঘিরে ব্যাপক সহিংসতা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৩৬ হজ এজেন্সি বন্ধ সৌদির, গ্রেফতার ৪৬২
৪৩৬ হজ এজেন্সি বন্ধ সৌদির, গ্রেফতার ৪৬২

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্কের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ: ট্রাম্প
ইলন মাস্কের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিএনপি নেতাদের ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিএনপি নেতাদের ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফের উত্তপ্ত মণিপুর: কারফিউ  জারি, ইন্টারনেট বন্ধ, পরিস্থিতি থমথমে
ফের উত্তপ্ত মণিপুর: কারফিউ জারি, ইন্টারনেট বন্ধ, পরিস্থিতি থমথমে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ রেলপথ মন্ত্রণালয়ের
ঈদের ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ রেলপথ মন্ত্রণালয়ের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসিকে ভালো লাগে: রোনালদো
মেসিকে ভালো লাগে: রোনালদো

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ ঘোষণাপত্র ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ
জুলাই সনদ ঘোষণাপত্র ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মারা গেছেন কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রী নাসরিন সিদ্দিকী
মারা গেছেন কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রী নাসরিন সিদ্দিকী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদুল আজহা উপলক্ষে জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত করেছে জেডআরএফ
ঈদুল আজহা উপলক্ষে জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত করেছে জেডআরএফ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেট্রোরেলে রান্না বা কাঁচা মাংস বহনে ডিএমটিসিএলের নিষেধাজ্ঞা
মেট্রোরেলে রান্না বা কাঁচা মাংস বহনে ডিএমটিসিএলের নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু সংযোজন প্রযুক্তিতে নতুন রেকর্ড, পরিচ্ছন্ন শক্তি নিয়ে আশার আলো
পরমাণু সংযোজন প্রযুক্তিতে নতুন রেকর্ড, পরিচ্ছন্ন শক্তি নিয়ে আশার আলো

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাশিয়ার ভয়ে বাঙ্কার নির্মাণে জোর দিচ্ছে জার্মানি!
রাশিয়ার ভয়ে বাঙ্কার নির্মাণে জোর দিচ্ছে জার্মানি!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লস অ্যাঞ্জেলেসে সহিংসতায় ঠেকাতে মাঠে ২০০০ সেনা, আরও মোতায়েনের হুমকি
লস অ্যাঞ্জেলেসে সহিংসতায় ঠেকাতে মাঠে ২০০০ সেনা, আরও মোতায়েনের হুমকি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসন নিয়ে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসন নিয়ে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদ মৌসুমে টানা পাঁচ দিন বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
ঈদ মৌসুমে টানা পাঁচ দিন বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিগ ব্যাং-এর পর সবচেয়ে শক্তিশালী মহাজাগতিক বিস্ফোরণ আবিষ্কার
বিগ ব্যাং-এর পর সবচেয়ে শক্তিশালী মহাজাগতিক বিস্ফোরণ আবিষ্কার

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বাংলাদেশ আলেমদের নেতৃত্বে ঘুরে দাঁড়াবে : শফিকুর রহমান
বাংলাদেশ আলেমদের নেতৃত্বে ঘুরে দাঁড়াবে : শফিকুর রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রস্তুত হামজারা, ঢাকায় হাজির সিঙ্গাপুর
প্রস্তুত হামজারা, ঢাকায় হাজির সিঙ্গাপুর

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার
তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাপপ্রবাহ নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
তাপপ্রবাহ নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে নতুন করে ভীতি ছড়াচ্ছে করোনা, একদিনে ৬ জনের মৃত্যু
ভারতে নতুন করে ভীতি ছড়াচ্ছে করোনা, একদিনে ৬ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ত্রাণ লুটপাটকারী সশস্ত্র গোষ্ঠীকে মদদ দিচ্ছে ইসরায়েল!
গাজায় ত্রাণ লুটপাটকারী সশস্ত্র গোষ্ঠীকে মদদ দিচ্ছে ইসরায়েল!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়ায় ব্যবসায়ীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার, পাশে মিলল পিস্তল ও চিরকুট
কুষ্টিয়ায় ব্যবসায়ীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার, পাশে মিলল পিস্তল ও চিরকুট

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা
৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে বন্দীদের বিশেষ সুবিধা, দর্শনার্থীদের ফুলেল শুভেচ্ছা
কারাগারে বন্দীদের বিশেষ সুবিধা, দর্শনার্থীদের ফুলেল শুভেচ্ছা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক