শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৪, মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ১৪:৩১, মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল, ২০২৫

এক-এগারোর কুশীলব ও সৃষ্টির নেপথ্যে

বিশেষ প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
এক-এগারোর কুশীলব ও সৃষ্টির নেপথ্যে

৫ আগস্টের বিপ্লবের পর বাংলাদেশে রাজনৈতিক দলগুলো বেশ কয়েকটি বিষয়ে একমত। তার মধ্যে অন্যতম হলো আবার আরেকটি এক-এগারো আসতে দেওয়া হবে না। বিএনপি, এনসিপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক মঞ্চ এক-এগারোর ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে। সব রাজনৈতিক দল একটি কথা বলছে, ‘নতুন করে এক-এগারো আনার ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে।’ 

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর একাধিকবার বলেছেন, ‘আরেকটি এক-এগারোর স্বপ্ন যদি কেউ দেখে থাকেন তাহলে তারা ভুল করছেন।’ একই কথা বলেছেন স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ। বিএনপির আরেক স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, ‘কেউ যদি আরেকটা এক-এগারো আনতে চায় তাদের প্রতিহত করা হবে।’ অন্যদিকে এনসিপির নেতা হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, ‘এক এগারো পুনরাবৃত্তি বাংলাদেশের মানুষ দেখতে চায় না।’ এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামও এক-এগারোর ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সতর্ক থাকার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন একাধিবার। 

রাজনীতিবিদদের মধ্যে যখন নতুন করে এক-এগারো সৃষ্টির ষড়যন্ত্র রুখে দেওয়ার প্রত্যয় ঠিক তখনই আড়ালে নতুন করে আরেকটি এক-এগারোর নীলনকশা বাস্তবায়নের চেষ্টা দৃশ্যমান। আর এই নীলনকশা বাস্তবায়নের জন্য চেষ্টা করছে একটি সুশীল গোষ্ঠী। যার প্রধান পৃষ্ঠপোষক প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার। যারা সবসময় বাংলাদেশে ভারতীয় এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে চায়। এই গোষ্ঠী বাংলাদেশের অর্থনীতির মেরুদণ্ড বেসরকারি খাতকে পঙ্গু করার নিরন্তর চেষ্টায় লিপ্ত। 

তারা বিভিন্ন ব্যবসায়ী, শিল্পপতিকে হয়রানি করার জন্য উসকে দিচ্ছেন। আওয়ামী লীগের দোসর এই গোষ্ঠী বিভিন্ন দুর্নীতির কল্পকাহিনি আবার নতুন করে প্রকাশ করে জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এবং জুলাই বিপ্লবের নায়কদের বিতর্কিত করার প্রয়াস এখন লক্ষণীয়। দেশে পরিকল্পিতভাবে একটি বিশৃঙ্খলা পরিবেশ সৃষ্টি করে ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চাইছে একটি মহল। এরা সেই ষড়যন্ত্রকারী যারা ২০০৭ সালে এক-এগারোর কুশীলব ছিল। বাংলাদেশে বিরাজনীতিকরণ বাস্তবায়নের জন্য, এই দেশকে ভারতের অনুগত রাষ্ট্র বানানোর জন্যই তারা এক এগারোর প্লট সাজিয়েছিল। আওয়ামী লীগ সরকার ছিলো এক-এগারোর সম্প্রসারিত রূপ। এক এগারোর ধারাবাহিকতা তারা বহাল রেখেছিল। এক এগারোতে বেগম জিয়ার বিরুদ্ধে মিথ্যা বানায়োট মামলা করা হয়। মঈন-ফখরুদ্দীন সরকার এই মামলা করেছিল বেগম জিয়াকে রাজনীতি থেকে মাইনাস করার জন্য। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে সেই মামলা অব্যাহত রাখে। ঐ হাস্যকর মামলায় বেগম জিয়াকে সাজা দেওয়া হয়। দুই বছরের বেশি সময় অন্যায়ভাবে কারান্তরীণ রাখা হয় বিএনপি চেয়ারপারসনকে। এক-এগারোর ষড়যন্ত্র ছিলো তারেক রহমানকে রাজনীতি থেকে হটিয়ে দেয়া। আওয়ামী লীগ সেই ধারা অবৈধ ভাবে ক্ষমতা দখল করে অব্যাহত রেখেছিল। এক-এগারোর মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে নানা মামলায় প্রহসনের সাজা দেওয়া হয়েছিল। এভাবেই গত ১৭ বছর দেশে বিরাজনীতিকরণের মাধ্যমে ভারতের আনুগত্য প্রতিপালনের সংস্কৃতি চালু করা হয়। এখনো এক এগারোর ধারা ফিরিয়ে আনার চেষ্টা দৃশ্যমান। দৈনিক প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার আবারও ভারতীয় এজেন্ডা বাস্তবায়নে সচেষ্ট। আর এই গোষ্ঠীকে প্রতিহত করাই এখন রাজনীতির প্রধান লক্ষ্য হওয়া উচিত বলে আমি মনে করি। 

এখন এক-এগারোর ষড়যন্ত্রকে অনুধাবন করতে গেলে আমাদের ২০০৭ সালের এক-এগারো সময়কাল কার্যক্রমগুলোকে উপলব্ধি করতে হবে। সেই সময় শুধু রাজনীতিবিদদের হয়রানি এবং হেনস্থা করা হয়নি, রাজনীতিবিদের কলঙ্কিত করার চেষ্টা করা হয়নি, ব্যবসায়ীদেরও পঙ্গু করে দেয়ার চেষ্টা করা হয়েছিল। পরিসংখ্যান ঘেঁটে দেখা যায়, এক এগারোর সময় ৭৬২টি ছোট বড় শিল্প উদ্যোক্তারা আক্রান্ত হয়েছিলেন। তাদের বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক মামলা করা হয়েছিল। প্রায় ৪ হাজার ৭২৫ কোটি টাকা অবৈধভাবে আয় করা হয়েছিল বিভিন্ন ছোট বড় ব্যবসায়ী গ্রুপের কাছ থেকে। ব্যবসায়ীদের তালিকা প্রকাশ করে তাদের সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করা হয়। ব্যবসায়ীরা যেন ব্যবসা গুটিয়ে ফেলে সেজন্য কুৎসিত কলঙ্ক ছড়ানোর চেষ্টা হয়েছিল। 
আর এই সমস্ত কিছুর মূল হোতা ছিল বাংলাদেশের অন্যতম প্রভাবশালী সংবাদপত্র গোষ্ঠী দৈনিক প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার। তারা একের পর এক টার্গেট করে বিভিন্ন ব্যবসায়ী, শিল্পপতিদের বিরুদ্ধে কুরুচিপূর্ণ মনগড়া আপত্তিকর বিভ্রান্তিমূলক খবর প্রকাশ করা শুরু করে। এই সমস্ত খবর প্রকাশিত হওয়ার পরপরই দুর্নীতি দমন কমিশন সেই সমস্ত খবরের সত্যতা যাচাইবাছাই না করে তা লুফে নেয়। এসব ভিত্তিতে মনগড়া তদন্ত করে। আর এই সমস্ত তদন্তের কথা বলে বিভিন্ন গোষ্ঠী ওই সব শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোতে গিয়ে শুরু করে চাঁদাবাজি এবং অবৈধভাবে অর্থ আদায়। কর নেওয়ার রাষ্ট্রীয় নিজস্ব একটি পদ্ধতি আছে। কিন্তু সেই পদ্ধতি উপেক্ষা করে এক এগারো কুশলীবরা চাঁদাবাজির নতুন পদ্ধতি আবিষ্কার করে এবং সেই পদ্ধতি ছিল নিপীড়নমূলক। এর ফলে বাংলাদেশের বেসরকারি খাত মুখ থুবড়ে পড়েছিল। স্বনির্ভর বাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় সৃষ্টি হয়েছিল বিশাল একটা প্রতিবন্ধকতা।

মূলত ভারত চায় না বাংলাদেশে বড় শিল্প বিনিয়োগ হোক। ব্যবসায়ীরা মাথা তুলে দাঁড়াক। কারণ বাংলাদেশের বেসরকারি খাত যদি সমৃদ্ধ হয়, তাহলে দেশও সমৃদ্ধ হবে। এজন্য এক-এগারোতে রাজনীতিবিদের পাশাপাশি বেসরকারি খাতকেও টার্গেট করা হয়েছিল। বেসরকারি খাতকে ধ্বংস করার মিশনের মূল হোতা ছিল প্রথম আলো-ডেইলি স্টার গোষ্ঠী। সেই সময় একের পর এক বিভিন্ন ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে নানা রকম অভিযোগ উত্থাপন করে, ব্যবসায়ীদের সম্বন্ধে জনগণের মধ্যে একটি নেতিবাচক ধারণা সৃষ্টি করার চেষ্টা করে। ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে সেই অবৈধ অন্ধকার সময়ে ৪ হাজার ৭২৫ কোটি টাকা অবৈধভাবে আদায় করা হয়েছিল। পরবর্তীতে এই অবৈধ অর্থ আদায়ের বিরুদ্ধে অনেকে হাইকোর্টে রিট পিটিশন করেন। হাইকোর্টে দায়ের করা এই রিট পিটিশনের প্রেক্ষিতে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ এই ধরনের জরিমানা আদায় অবৈধ ঘোষণা করেছিলেন। অবৈধভাবে অর্জিত অর্থ গুলো সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদেরকে ফেরত দেয়ার জন্য নির্দেশ দেয়। কিন্তু তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার ছিল এক-এগারোর ধারাবাহিকতা। এ কারণে তারা সর্বোচ্চ আদালতের নির্দেশের পরও ওই সমস্ত অর্থ ব্যবসায়ীদের ফেরত দেয়নি। এই অবৈধ তৎপরতার ফলে বাংলাদেশের অর্থনীতি বিপুল ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত। 

আমরা যেমন ঋণ খেলাপিদের কথা বলছি, অর্থ পাচারের কথা বলছি, সাথে সাথে অন্যায় অযৌক্তিকভাবে ভয় দেখিয়ে রাষ্ট্রীয় চাঁদাবাজি হয়েছে সেটি প্রতিরোধের জন্য কোন কথাবার্তা বলা হচ্ছে না। আওয়ামী লীগ আমলে এই ধারাবাহিকতা অব্যাহত ছিলো। বিভিন্ন অজুহাতে জোর করে ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে টাকা আদায় করার সংস্কৃতিকে আওয়ামী লীগ প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেয়। অর্থনৈতিক সংস্কারের অংশ হিসেবে এই সমস্ত অবৈধভাবে অর্জিত অর্থ অবশ্যই বেসরকারি খাতের ভুক্তভোগীদেরও ফিরিয়ে দেয়া দরকার। 

এবার আমরা বর্তমান প্রেক্ষাপটে ফিরে আসি। এখন রাজনীতিবিদদের চরিত্রহননের ক্ষেত্রে প্রথম আলো-ডেইলি স্টার গোষ্ঠীর কিছুটা সতর্কতা অবলম্বন করছে ভয়ে কিংবা তাদের অতীত অপকর্ম ঢাকতে। কিন্তু তারা ব্যবসায়ীদের চরিত্রহননের ক্ষেত্রে ঠিক এক-এগারোর ফর্মুলাই বাস্তবায়ন করছে। সাম্প্রতিক সময়ে আমরা লক্ষ্য করছি, বিভিন্ন ব্যবসা এবং শিল্প গোষ্ঠীর ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হয়েছে। তাদেরকে অন্যায়ভাবে নানা রকম হয়রানি করা হচ্ছে। এক-এগারোর স্টাইলে কোনো তথ্যপ্রমাণ ছাড়াই তাদের বিদেশের অর্থের উৎস সন্ধান করছে। এমনকি সংবাদপত্রে প্রকাশিত অসত্য, ভিত্তিহীন রিপোর্টের ভিত্তিতে তদন্তের নামে এক ধরনের প্রহসন চলছে। আর এসব হচ্ছে প্রথম আলো-ডেইলি স্টারের তত্ত্বাবধানে। এরাই এক-এগারোর আসল কুশীলব।

আমরা সাম্প্রতিক সময়ে লক্ষ্য করেছি, বেশ কিছু প্রতিষ্ঠিত বড় বড় শিল্প প্রতিষ্ঠান এ রকম হয়রানির শিকার হচ্ছে। আমরা জানি, বাংলাদেশের বেসরকারি খাত আমাদের অর্থনীতির প্রাণ। বেসরকারি খাতের কারণেই বাংলাদেশ আজ অর্থনীতির এই জায়গায় এসেছে। কাজেই বেসরকারি খাতকে ক্ষতিগ্রস্ত করার চেষ্টা হলো অর্থনীতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করার চেষ্টা। একটু গভীরভাবে বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে যে, এখন ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে যে নোংরা খেলা চলছে তা আসলে বিরাজনীতিকরণের একটি অংশ। কারণ দেশ একটি নির্বাচনের পথে এগোতে যাচ্ছে। রাজনৈতিক দলগুলো কয়েকটি ব্যাপারে এখন পর্যন্ত ঐক্যমত্য অবস্থায় রয়েছে। তার মধ্যে একটি হলো ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারকে পুনর্বাসন করতে দেওয়া হবে না। আর এটি বাস্তবায়ন করতে গেলে দেশে যেমন গণতান্ত্রিক ধারা দরকার তেমনি অর্থনীতিতে স্থিতিশীলতা এবং সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা দরকার। কিন্তু যদি বেসরকারি খাতকে এভাবে হয়রানি করা হয়, বেসরকারি খাতের বিরুদ্ধে যদি এক-এগারোর মতোই নিপীড়নমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়, তাহলে বেসরকারি খাত মুখ থুবড়ে পরবে। এমনিতেই ৫ আগস্টের পর বিভিন্ন শিল্প কারখানায় অযৌক্তিকভাবে অগ্নিসংযোগ হয়েছে। বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠান লুটপাট হচ্ছে। ফলে অনেক ব্যবসায়ী উদ্যম হারিয়ে ফেলছেন। 

এরপরেও প্রধান উপদেষ্টার ঐকান্তিক চেষ্টায় যখন বাংলাদেশের শিল্প ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোতে একটা নতুন প্রাণসঞ্চারের চেষ্টা হচ্ছে, তখনই প্রথম আলো-ডেইলি স্টার গোষ্ঠী আবার বেসরকারি খাতের বিরুদ্ধে নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। এর ফলে অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়বে। আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির আরো অবনতি ঘটবে। রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ঘটবে। বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণের পথ রুদ্ধ হয়ে যাবে। এরকম একটি বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি এক-এগারোর পটভূমি তৈরি করে। সে রকম একটি পটভূমি তৈরি করার এখন নিভৃতে চেষ্টা চলছে বলে কেউ কেউ মনে করেন। 

আমি মনে করি যে, একদিকে রাজনৈতিক দলগুলো যেমন এক এগারো প্রতিরোধের জন্য বদ্ধপরিকর, ঠিক তেমনি তাদেরকে সুষ্ঠু ব্যবসায়ী বান্ধব পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলোকে বুঝতে হবে, অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়লে আবার নতুন করে ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হবে। সেই সুযোগ সৃষ্টি করার জন্যই বিরাজনীতিকরণের মাস্টারমাইন্ড গোষ্ঠী এই কর্মকাণ্ডগুলো করছে বলে অনেকের ধারণা।


 

এই বিভাগের আরও খবর
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
সর্বশেষ খবর
হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন
হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি
তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!
শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

১৮ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

২৯ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে