শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৪, মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ১৪:৩১, মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল, ২০২৫

এক-এগারোর কুশীলব ও সৃষ্টির নেপথ্যে

বিশেষ প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
এক-এগারোর কুশীলব ও সৃষ্টির নেপথ্যে

৫ আগস্টের বিপ্লবের পর বাংলাদেশে রাজনৈতিক দলগুলো বেশ কয়েকটি বিষয়ে একমত। তার মধ্যে অন্যতম হলো আবার আরেকটি এক-এগারো আসতে দেওয়া হবে না। বিএনপি, এনসিপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক মঞ্চ এক-এগারোর ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে। সব রাজনৈতিক দল একটি কথা বলছে, ‘নতুন করে এক-এগারো আনার ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে।’ 

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর একাধিকবার বলেছেন, ‘আরেকটি এক-এগারোর স্বপ্ন যদি কেউ দেখে থাকেন তাহলে তারা ভুল করছেন।’ একই কথা বলেছেন স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ। বিএনপির আরেক স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, ‘কেউ যদি আরেকটা এক-এগারো আনতে চায় তাদের প্রতিহত করা হবে।’ অন্যদিকে এনসিপির নেতা হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, ‘এক এগারো পুনরাবৃত্তি বাংলাদেশের মানুষ দেখতে চায় না।’ এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামও এক-এগারোর ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সতর্ক থাকার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন একাধিবার। 

রাজনীতিবিদদের মধ্যে যখন নতুন করে এক-এগারো সৃষ্টির ষড়যন্ত্র রুখে দেওয়ার প্রত্যয় ঠিক তখনই আড়ালে নতুন করে আরেকটি এক-এগারোর নীলনকশা বাস্তবায়নের চেষ্টা দৃশ্যমান। আর এই নীলনকশা বাস্তবায়নের জন্য চেষ্টা করছে একটি সুশীল গোষ্ঠী। যার প্রধান পৃষ্ঠপোষক প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার। যারা সবসময় বাংলাদেশে ভারতীয় এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে চায়। এই গোষ্ঠী বাংলাদেশের অর্থনীতির মেরুদণ্ড বেসরকারি খাতকে পঙ্গু করার নিরন্তর চেষ্টায় লিপ্ত। 

তারা বিভিন্ন ব্যবসায়ী, শিল্পপতিকে হয়রানি করার জন্য উসকে দিচ্ছেন। আওয়ামী লীগের দোসর এই গোষ্ঠী বিভিন্ন দুর্নীতির কল্পকাহিনি আবার নতুন করে প্রকাশ করে জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এবং জুলাই বিপ্লবের নায়কদের বিতর্কিত করার প্রয়াস এখন লক্ষণীয়। দেশে পরিকল্পিতভাবে একটি বিশৃঙ্খলা পরিবেশ সৃষ্টি করে ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চাইছে একটি মহল। এরা সেই ষড়যন্ত্রকারী যারা ২০০৭ সালে এক-এগারোর কুশীলব ছিল। বাংলাদেশে বিরাজনীতিকরণ বাস্তবায়নের জন্য, এই দেশকে ভারতের অনুগত রাষ্ট্র বানানোর জন্যই তারা এক এগারোর প্লট সাজিয়েছিল। আওয়ামী লীগ সরকার ছিলো এক-এগারোর সম্প্রসারিত রূপ। এক এগারোর ধারাবাহিকতা তারা বহাল রেখেছিল। এক এগারোতে বেগম জিয়ার বিরুদ্ধে মিথ্যা বানায়োট মামলা করা হয়। মঈন-ফখরুদ্দীন সরকার এই মামলা করেছিল বেগম জিয়াকে রাজনীতি থেকে মাইনাস করার জন্য। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে সেই মামলা অব্যাহত রাখে। ঐ হাস্যকর মামলায় বেগম জিয়াকে সাজা দেওয়া হয়। দুই বছরের বেশি সময় অন্যায়ভাবে কারান্তরীণ রাখা হয় বিএনপি চেয়ারপারসনকে। এক-এগারোর ষড়যন্ত্র ছিলো তারেক রহমানকে রাজনীতি থেকে হটিয়ে দেয়া। আওয়ামী লীগ সেই ধারা অবৈধ ভাবে ক্ষমতা দখল করে অব্যাহত রেখেছিল। এক-এগারোর মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে নানা মামলায় প্রহসনের সাজা দেওয়া হয়েছিল। এভাবেই গত ১৭ বছর দেশে বিরাজনীতিকরণের মাধ্যমে ভারতের আনুগত্য প্রতিপালনের সংস্কৃতি চালু করা হয়। এখনো এক এগারোর ধারা ফিরিয়ে আনার চেষ্টা দৃশ্যমান। দৈনিক প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার আবারও ভারতীয় এজেন্ডা বাস্তবায়নে সচেষ্ট। আর এই গোষ্ঠীকে প্রতিহত করাই এখন রাজনীতির প্রধান লক্ষ্য হওয়া উচিত বলে আমি মনে করি। 

এখন এক-এগারোর ষড়যন্ত্রকে অনুধাবন করতে গেলে আমাদের ২০০৭ সালের এক-এগারো সময়কাল কার্যক্রমগুলোকে উপলব্ধি করতে হবে। সেই সময় শুধু রাজনীতিবিদদের হয়রানি এবং হেনস্থা করা হয়নি, রাজনীতিবিদের কলঙ্কিত করার চেষ্টা করা হয়নি, ব্যবসায়ীদেরও পঙ্গু করে দেয়ার চেষ্টা করা হয়েছিল। পরিসংখ্যান ঘেঁটে দেখা যায়, এক এগারোর সময় ৭৬২টি ছোট বড় শিল্প উদ্যোক্তারা আক্রান্ত হয়েছিলেন। তাদের বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক মামলা করা হয়েছিল। প্রায় ৪ হাজার ৭২৫ কোটি টাকা অবৈধভাবে আয় করা হয়েছিল বিভিন্ন ছোট বড় ব্যবসায়ী গ্রুপের কাছ থেকে। ব্যবসায়ীদের তালিকা প্রকাশ করে তাদের সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করা হয়। ব্যবসায়ীরা যেন ব্যবসা গুটিয়ে ফেলে সেজন্য কুৎসিত কলঙ্ক ছড়ানোর চেষ্টা হয়েছিল। 
আর এই সমস্ত কিছুর মূল হোতা ছিল বাংলাদেশের অন্যতম প্রভাবশালী সংবাদপত্র গোষ্ঠী দৈনিক প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার। তারা একের পর এক টার্গেট করে বিভিন্ন ব্যবসায়ী, শিল্পপতিদের বিরুদ্ধে কুরুচিপূর্ণ মনগড়া আপত্তিকর বিভ্রান্তিমূলক খবর প্রকাশ করা শুরু করে। এই সমস্ত খবর প্রকাশিত হওয়ার পরপরই দুর্নীতি দমন কমিশন সেই সমস্ত খবরের সত্যতা যাচাইবাছাই না করে তা লুফে নেয়। এসব ভিত্তিতে মনগড়া তদন্ত করে। আর এই সমস্ত তদন্তের কথা বলে বিভিন্ন গোষ্ঠী ওই সব শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোতে গিয়ে শুরু করে চাঁদাবাজি এবং অবৈধভাবে অর্থ আদায়। কর নেওয়ার রাষ্ট্রীয় নিজস্ব একটি পদ্ধতি আছে। কিন্তু সেই পদ্ধতি উপেক্ষা করে এক এগারো কুশলীবরা চাঁদাবাজির নতুন পদ্ধতি আবিষ্কার করে এবং সেই পদ্ধতি ছিল নিপীড়নমূলক। এর ফলে বাংলাদেশের বেসরকারি খাত মুখ থুবড়ে পড়েছিল। স্বনির্ভর বাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় সৃষ্টি হয়েছিল বিশাল একটা প্রতিবন্ধকতা।

মূলত ভারত চায় না বাংলাদেশে বড় শিল্প বিনিয়োগ হোক। ব্যবসায়ীরা মাথা তুলে দাঁড়াক। কারণ বাংলাদেশের বেসরকারি খাত যদি সমৃদ্ধ হয়, তাহলে দেশও সমৃদ্ধ হবে। এজন্য এক-এগারোতে রাজনীতিবিদের পাশাপাশি বেসরকারি খাতকেও টার্গেট করা হয়েছিল। বেসরকারি খাতকে ধ্বংস করার মিশনের মূল হোতা ছিল প্রথম আলো-ডেইলি স্টার গোষ্ঠী। সেই সময় একের পর এক বিভিন্ন ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে নানা রকম অভিযোগ উত্থাপন করে, ব্যবসায়ীদের সম্বন্ধে জনগণের মধ্যে একটি নেতিবাচক ধারণা সৃষ্টি করার চেষ্টা করে। ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে সেই অবৈধ অন্ধকার সময়ে ৪ হাজার ৭২৫ কোটি টাকা অবৈধভাবে আদায় করা হয়েছিল। পরবর্তীতে এই অবৈধ অর্থ আদায়ের বিরুদ্ধে অনেকে হাইকোর্টে রিট পিটিশন করেন। হাইকোর্টে দায়ের করা এই রিট পিটিশনের প্রেক্ষিতে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ এই ধরনের জরিমানা আদায় অবৈধ ঘোষণা করেছিলেন। অবৈধভাবে অর্জিত অর্থ গুলো সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদেরকে ফেরত দেয়ার জন্য নির্দেশ দেয়। কিন্তু তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার ছিল এক-এগারোর ধারাবাহিকতা। এ কারণে তারা সর্বোচ্চ আদালতের নির্দেশের পরও ওই সমস্ত অর্থ ব্যবসায়ীদের ফেরত দেয়নি। এই অবৈধ তৎপরতার ফলে বাংলাদেশের অর্থনীতি বিপুল ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত। 

আমরা যেমন ঋণ খেলাপিদের কথা বলছি, অর্থ পাচারের কথা বলছি, সাথে সাথে অন্যায় অযৌক্তিকভাবে ভয় দেখিয়ে রাষ্ট্রীয় চাঁদাবাজি হয়েছে সেটি প্রতিরোধের জন্য কোন কথাবার্তা বলা হচ্ছে না। আওয়ামী লীগ আমলে এই ধারাবাহিকতা অব্যাহত ছিলো। বিভিন্ন অজুহাতে জোর করে ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে টাকা আদায় করার সংস্কৃতিকে আওয়ামী লীগ প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেয়। অর্থনৈতিক সংস্কারের অংশ হিসেবে এই সমস্ত অবৈধভাবে অর্জিত অর্থ অবশ্যই বেসরকারি খাতের ভুক্তভোগীদেরও ফিরিয়ে দেয়া দরকার। 

এবার আমরা বর্তমান প্রেক্ষাপটে ফিরে আসি। এখন রাজনীতিবিদদের চরিত্রহননের ক্ষেত্রে প্রথম আলো-ডেইলি স্টার গোষ্ঠীর কিছুটা সতর্কতা অবলম্বন করছে ভয়ে কিংবা তাদের অতীত অপকর্ম ঢাকতে। কিন্তু তারা ব্যবসায়ীদের চরিত্রহননের ক্ষেত্রে ঠিক এক-এগারোর ফর্মুলাই বাস্তবায়ন করছে। সাম্প্রতিক সময়ে আমরা লক্ষ্য করছি, বিভিন্ন ব্যবসা এবং শিল্প গোষ্ঠীর ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হয়েছে। তাদেরকে অন্যায়ভাবে নানা রকম হয়রানি করা হচ্ছে। এক-এগারোর স্টাইলে কোনো তথ্যপ্রমাণ ছাড়াই তাদের বিদেশের অর্থের উৎস সন্ধান করছে। এমনকি সংবাদপত্রে প্রকাশিত অসত্য, ভিত্তিহীন রিপোর্টের ভিত্তিতে তদন্তের নামে এক ধরনের প্রহসন চলছে। আর এসব হচ্ছে প্রথম আলো-ডেইলি স্টারের তত্ত্বাবধানে। এরাই এক-এগারোর আসল কুশীলব।

আমরা সাম্প্রতিক সময়ে লক্ষ্য করেছি, বেশ কিছু প্রতিষ্ঠিত বড় বড় শিল্প প্রতিষ্ঠান এ রকম হয়রানির শিকার হচ্ছে। আমরা জানি, বাংলাদেশের বেসরকারি খাত আমাদের অর্থনীতির প্রাণ। বেসরকারি খাতের কারণেই বাংলাদেশ আজ অর্থনীতির এই জায়গায় এসেছে। কাজেই বেসরকারি খাতকে ক্ষতিগ্রস্ত করার চেষ্টা হলো অর্থনীতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করার চেষ্টা। একটু গভীরভাবে বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে যে, এখন ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে যে নোংরা খেলা চলছে তা আসলে বিরাজনীতিকরণের একটি অংশ। কারণ দেশ একটি নির্বাচনের পথে এগোতে যাচ্ছে। রাজনৈতিক দলগুলো কয়েকটি ব্যাপারে এখন পর্যন্ত ঐক্যমত্য অবস্থায় রয়েছে। তার মধ্যে একটি হলো ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারকে পুনর্বাসন করতে দেওয়া হবে না। আর এটি বাস্তবায়ন করতে গেলে দেশে যেমন গণতান্ত্রিক ধারা দরকার তেমনি অর্থনীতিতে স্থিতিশীলতা এবং সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা দরকার। কিন্তু যদি বেসরকারি খাতকে এভাবে হয়রানি করা হয়, বেসরকারি খাতের বিরুদ্ধে যদি এক-এগারোর মতোই নিপীড়নমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়, তাহলে বেসরকারি খাত মুখ থুবড়ে পরবে। এমনিতেই ৫ আগস্টের পর বিভিন্ন শিল্প কারখানায় অযৌক্তিকভাবে অগ্নিসংযোগ হয়েছে। বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠান লুটপাট হচ্ছে। ফলে অনেক ব্যবসায়ী উদ্যম হারিয়ে ফেলছেন। 

এরপরেও প্রধান উপদেষ্টার ঐকান্তিক চেষ্টায় যখন বাংলাদেশের শিল্প ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোতে একটা নতুন প্রাণসঞ্চারের চেষ্টা হচ্ছে, তখনই প্রথম আলো-ডেইলি স্টার গোষ্ঠী আবার বেসরকারি খাতের বিরুদ্ধে নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। এর ফলে অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়বে। আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির আরো অবনতি ঘটবে। রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ঘটবে। বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণের পথ রুদ্ধ হয়ে যাবে। এরকম একটি বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি এক-এগারোর পটভূমি তৈরি করে। সে রকম একটি পটভূমি তৈরি করার এখন নিভৃতে চেষ্টা চলছে বলে কেউ কেউ মনে করেন। 

আমি মনে করি যে, একদিকে রাজনৈতিক দলগুলো যেমন এক এগারো প্রতিরোধের জন্য বদ্ধপরিকর, ঠিক তেমনি তাদেরকে সুষ্ঠু ব্যবসায়ী বান্ধব পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলোকে বুঝতে হবে, অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়লে আবার নতুন করে ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হবে। সেই সুযোগ সৃষ্টি করার জন্যই বিরাজনীতিকরণের মাস্টারমাইন্ড গোষ্ঠী এই কর্মকাণ্ডগুলো করছে বলে অনেকের ধারণা।


 

এই বিভাগের আরও খবর
যে কোনো ক্যাডারের কর্মকর্তাকে রাজস্ব নীতি বিভাগের সচিব নিয়োগ দেওয়া যাবে
যে কোনো ক্যাডারের কর্মকর্তাকে রাজস্ব নীতি বিভাগের সচিব নিয়োগ দেওয়া যাবে
তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে রিভিউ শুনানি ২৬ আগস্ট
তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে রিভিউ শুনানি ২৬ আগস্ট
পিএসসি’তে নতুন তিন সদস্য নিয়োগ
পিএসসি’তে নতুন তিন সদস্য নিয়োগ
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য
৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য
১৫ টাকা কেজি দরে চাল পাবে ৫৫ লাখ পরিবার : খাদ্য উপদেষ্টা
১৫ টাকা কেজি দরে চাল পাবে ৫৫ লাখ পরিবার : খাদ্য উপদেষ্টা
সারা দেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৭২৭
সারা দেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৭২৭
আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানোর মামলা : ১৬ আসামির বিচার শুরুর নির্দেশ
আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানোর মামলা : ১৬ আসামির বিচার শুরুর নির্দেশ
৪ দিনের সফরে ঢাকায় পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী
৪ দিনের সফরে ঢাকায় পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭৫ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭৫ বাংলাদেশি
আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানোর মামলায় অভিযোগ গঠনের আদেশ আজ
আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানোর মামলায় অভিযোগ গঠনের আদেশ আজ
দায়িত্বে অবহেলায় কালো তালিকাভুক্ত ৭১ শিক্ষক
দায়িত্বে অবহেলায় কালো তালিকাভুক্ত ৭১ শিক্ষক
সর্বশেষ খবর
যে কোনো ক্যাডারের কর্মকর্তাকে রাজস্ব নীতি বিভাগের সচিব নিয়োগ দেওয়া যাবে
যে কোনো ক্যাডারের কর্মকর্তাকে রাজস্ব নীতি বিভাগের সচিব নিয়োগ দেওয়া যাবে

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামিন পেলেন ইমরান খান, মুক্তির বিষয়ে যা জানা গেল
জামিন পেলেন ইমরান খান, মুক্তির বিষয়ে যা জানা গেল

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
বগুড়ায় এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌর বিস্ফোরণ বুঝতে ও মহাকাশ আবহাওয়া পূর্বাভাসে নাসার এআই ‘সূর্য’
সৌর বিস্ফোরণ বুঝতে ও মহাকাশ আবহাওয়া পূর্বাভাসে নাসার এআই ‘সূর্য’

১৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

নতুন নেতৃত্বে পানি ও বিদ্যুৎ প্রকৌশলী সমিতির ডিপিডিসি-ডেসকো উইং
নতুন নেতৃত্বে পানি ও বিদ্যুৎ প্রকৌশলী সমিতির ডিপিডিসি-ডেসকো উইং

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভেনিজুয়েলা উপকূলের কাছে তিনটি যুদ্ধজাহাজ পাঠাল যুক্তরাষ্ট্র
ভেনিজুয়েলা উপকূলের কাছে তিনটি যুদ্ধজাহাজ পাঠাল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়ক দুর্ঘটনায় পিকআপ চালক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় পিকআপ চালক নিহত

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় সচেতনতামূলক উঠান বৈঠক
কলাপাড়ায় সচেতনতামূলক উঠান বৈঠক

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কোর্সের সমাপনী অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কোর্সের সমাপনী অনুষ্ঠিত

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে বিএনপিই দেশের সংস্কার করবে : ডা. শাহাদাত
জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে বিএনপিই দেশের সংস্কার করবে : ডা. শাহাদাত

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে রিভিউ শুনানি ২৬ আগস্ট
তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে রিভিউ শুনানি ২৬ আগস্ট

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বোয়ালখালীতে প্রবাসীর স্ত্রীর লাশ উদ্ধার
বোয়ালখালীতে প্রবাসীর স্ত্রীর লাশ উদ্ধার

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩১১
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩১১

৩৩ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

রামগড়ে মা-মেয়েকে গলা কেটে হত্যা
রামগড়ে মা-মেয়েকে গলা কেটে হত্যা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনুভূতিহীন তথাকথিত কবি-শিল্পীরা ১৫ আগস্ট শোক জানিয়েছে : রিজভী
অনুভূতিহীন তথাকথিত কবি-শিল্পীরা ১৫ আগস্ট শোক জানিয়েছে : রিজভী

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজনীতিতে এসে কাজ হারিয়ে বাড়ি-গাড়ি বিক্রি করলেন রুদ্রনীল
রাজনীতিতে এসে কাজ হারিয়ে বাড়ি-গাড়ি বিক্রি করলেন রুদ্রনীল

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

বীরগঞ্জে জলাশয়ে পোনামাছ অবমুক্ত
বীরগঞ্জে জলাশয়ে পোনামাছ অবমুক্ত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে একরাতে ছয় শতাধিক ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ রাশিয়ার
ইউক্রেনে একরাতে ছয় শতাধিক ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ রাশিয়ার

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালিয়েছে ইউক্রেন : জেলেনস্কি
নতুন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালিয়েছে ইউক্রেন : জেলেনস্কি

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাণ ফিরে পেল রংপুর স্টেডিয়াম!
প্রাণ ফিরে পেল রংপুর স্টেডিয়াম!

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোবিপ্রবি ও ইবনে সিনার মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই
গোবিপ্রবি ও ইবনে সিনার মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গোবিপ্রবিতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপন
গোবিপ্রবিতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপন

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঠাকুরগাঁওয়ে আখক্ষেতে মিলল কিশোরের মরদেহ
ঠাকুরগাঁওয়ে আখক্ষেতে মিলল কিশোরের মরদেহ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাঁচা-মরার লড়াইয়ে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ‘এ’
বাঁচা-মরার লড়াইয়ে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ‘এ’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্ষণের প্রতিবাদে বান্দরবানে মিছিল ও সভা অনুষ্ঠিত
ধর্ষণের প্রতিবাদে বান্দরবানে মিছিল ও সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিএসসি’তে নতুন তিন সদস্য নিয়োগ
পিএসসি’তে নতুন তিন সদস্য নিয়োগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি হতে পারে উত্তর কোরিয়ার গোপন সামরিক ঘাঁটি
যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি হতে পারে উত্তর কোরিয়ার গোপন সামরিক ঘাঁটি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় পাকিস্তানি হিসেবে ৪০০ উইকেটের ক্লাবে আমির
দ্বিতীয় পাকিস্তানি হিসেবে ৪০০ উইকেটের ক্লাবে আমির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা
ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা
রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু
গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে
ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না
নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’
ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?
দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন
সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?
আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান
সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত
সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো
সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর
ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা
গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান
মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান

২০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য
৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইধিকাকে ‘বাংলার ক্রাশ’ বললেন দেব
ইধিকাকে ‘বাংলার ক্রাশ’ বললেন দেব

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি
প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গভীর খাদে ব্যাংক খাত
গভীর খাদে ব্যাংক খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর
ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর

রকমারি নগর পরিক্রমা

সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ
ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ
চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে
আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে
বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে

নগর জীবন

দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন
দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন
বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন

নগর জীবন

তাক লাগানো জুজুবি বাগান
তাক লাগানো জুজুবি বাগান

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ আবদার পূরণ হলো না : ববিতা
শেষ আবদার পূরণ হলো না : ববিতা

শোবিজ

ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক
ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন
প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিইসি যাচ্ছেন কানাডা
সিইসি যাচ্ছেন কানাডা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ
এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

পূর্ব-পশ্চিম

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও
ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮
উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮

খবর

যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড
যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু
চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা