শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:১০, মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০৭:১৯, মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই, ২০২৫

সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

গত ২৫ ফেব্রুয়ারি জাতীয় শহীদ সেনা দিবস উপলক্ষে রাওয়া ক্লাবের এক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান সব পক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেছিলেন, ‘নিজেরা কাদা ছোড়াছুড়ি, মারামারি ও কাটাকাটি করলে দেশ ও জাতির স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে। এই দেশ আমাদের। আমরা সবাই সুখে-শান্তিতে থাকতে চাই। আমরা চাই না হানাহানি, কাটাকাটি, মারামারি। আমাদের মধ্যে মতের বিরোধ থাকতে পারে, চিন্তা-চেতনার বিরোধ থাকতে পারে, কিন্তু দিন শেষে আমরা সবাই দেশ ও জাতির দিকে খেয়াল করে সবাই যেন এক থাকতে পারি। কেবল এক থাকলেই এ দেশ উন্নত হবে, সঠিক পথে পরিচালিত হবে। না হলে আমরা আরো সমস্যার মধ্যে পড়ে যাব। ওই দিকে আমরা যেতে চাই না। আমি আপনাদের সতর্ক করে দিচ্ছি। পরে বলবেন সতর্ক করিনি। এই দেশ আমাদের সবার। আমরা সবাই সুখে-শান্তিতে থাকতে চাই। সেই উদ্দেশ্যে আমরা কাজ করে যাচ্ছি।’

এর প্রায় পাঁচ মাস পর সেনাপ্রধানের সেই সতর্কবার্তা এখন সচেতন সব মহলে গুরুত্ব পাচ্ছে। অনেকেরই উপলব্ধি, সেনাপ্রধান সেদিন ভুল কিছু বলেননি। সম্প্রতি পুরান ঢাকায় মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে এক ব্যক্তিকে নৃশংসভাবে হত্যার প্রতিবাদে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষোভ থেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে উদ্দেশ করে অশ্লীল স্লোগান দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ বিষয়ে অভিযোগ করেন, এই হত্যাকাণ্ডকে কেন্দ্র করে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও দলের বিরুদ্ধে কুৎসা রটানো হচ্ছে। তিনি বলেন, সরকার পরিচালনার দায়িত্বে না থাকা সত্ত্বেও একটি রাজনৈতিক দল ও তার প্রধান নেতৃত্বকে দায়ী করে বিক্ষোভ মিছিল এবং অশ্লীল ভাষা প্রয়োগ করা হচ্ছে। এটি রাজনৈতিক সংস্কৃতিকে আবারও সেই ফ্যাসিবাদের যুগে ফিরিয়ে নিয়ে যাচ্ছে কি না এমন প্রশ্ন উঠতেই পারে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, কাদা ছোড়াছুড়ি না করতে সেনাপ্রধানের সতর্কবার্তাকে গুরুত্ব দেওয়া উচিত ছিল। সাম্প্রতিক পরিস্থিতিতে অনেকেই এটা উপলব্ধি করছেন। মেজর জেনারেল (অব.) কাজী ইফতেখার-উল-আলমের মতে, সেনাপ্রধান দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় জাতিকে ঐক্যবদ্ধ দেখতে চান, বিশৃঙ্খলা চান না। তিনি বলেন, ‘আমিও ব্যক্তিগতভাবে দেশের একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে মনে করি, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে কাদা ছোড়াছুড়ি কারো জন্যই স্বস্তিদায়ক না। আমরা একটা খারাপ সময় পার করছি। এই সময় সবাইকে একতাবদ্ধ থাকা দরকার। একতাবদ্ধ না থাকলে সামনের দিনগুলোতে আমাদের জন্য ভালো কিছু আসবে না বলেই আমি মনে করি। দেশের জন্য, দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য ঐক্যবদ্ধ থাকার বিকল্প নেই।’

বিশেষজ্ঞরা আরো বলছেন, রাজনীতিতে এ ধরনের কাদা ছোড়াছুড়ি, রাজনীতিবিদদের চরিত্রহনন, তাঁদের বিরুদ্ধে অশ্লীল স্লোগান দেওয়া গণতান্ত্রিক সংস্কৃতির জন্য অত্যন্ত দুঃখজনক বিষয়। এ রকমের কাদা ছোড়াছুড়ি পতিত স্বৈরাচারের জন্য অনুকূল পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে পারে। বিষয়টি নিয়ে চব্বিশের গণ-আন্দোলনের পক্ষের রাজনৈতিক দল ও শক্তিগুলোকে ভাবতে হবে। অন্তর্বর্তী সরকারকেও সার্বিক পরিস্থিতি নজরে রেখে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে।

অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসও একসময় জুলাই অভ্যুত্থানের সঙ্গে যুক্ত রাজনৈতিক দলগুলোকে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ থাকার পরামর্শ দেন। গত বছরের ৪ ডিসেম্বর তিনি এ বিষয়ে দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক করেন। দলগুলোও দেশের অস্তিত্ব রক্ষা এবং অপপ্রচার ও আগ্রাসন ঠেকাতে সরকারের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করবে বলেও প্রতিশ্রুতি দেয়।

তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলম  গত রবিবার সন্ধ্যায় নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে এক স্ট্যাটাসে বলেন, ‘এখনো ঐক্যই দরকার। হঠকারীদের স্পেস দিলে বরং দেশের ক্ষতি হবে। বিরোধিতা আর প্রতিদ্বন্দ্বিতা কোনোভাবেই বিদ্বেষ এবং শত্রুতায় নিয়ে ঠেকানো যাবে না। বড় শয়তান এখনো আমাদের কাঁধে শ্বাস ফেলছে।’ তিনি আরো লেখেন, ‘তবে সবারই রেকনিং দরকার আছে।’

জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমানও গত রবিবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে   লেখেন, ‘মত প্রকাশের স্বাধীনতা অবশ্যই আপনার নিজস্ব অধিকার। এ ক্ষেত্রে অন্যায়ের প্রতিবাদ হোক শালীন প্রতিবাদের ভাষায়। সমালোচনা হোক যুক্তি ও তথ্যনির্ভর। কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্রহনন একেবারেই অনাকাঙ্ক্ষিত ও নিন্দনীয়।’

এ ধরনের আচরণ সমাজজীবনে কেবল বিশৃঙ্খলা, বিষোদগার ও অনৈক্যের বীজ বপন করবে বলেও মন্তব্য করেন শফিকুর রহমান। তিনি লেখেন, ‘সবার পক্ষেই সংযত, সাবধানী ও দায়িত্বশীল আচরণ অত্যন্ত প্রয়োজন। মহান আল্লাহ যেন আমাদের সবাইকে এই বাস্তবতাটি উপলব্ধি করার তাওফিক দেন।’

বিশেষজ্ঞরা যা বলছেন : বিষয়টি সম্পর্কে রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক  অধ্যাপক দিলারা চৌধুরী বলেন, “রাজনীতিতে এ ধরনের কাদা ছোড়াছুড়ি, রাজনীতিবিদদের চরিত্রহনন, তাঁদের বিরুদ্ধে অশ্লীল স্লোগান দেওয়া গণতান্ত্রিক সংস্কৃতির জন্য অত্যন্ত দুঃখজনক বিষয়। এর একটি ঐতিহাসিক কারণ আছে। আমাদের দেশে এই সংস্কৃতি পাকিস্তান আমল থেকে শুরু হয়। তখন প্রতিপক্ষকে অন্যায়ভাবে ‘দালাল’ আখ্যায়িত করা হতো। স্বাধীনতার পর থেকে এটা ভয়াবহ আকার ধারণ করে। এর ফলাফল আমরা ভোগ করছি। আমাদের ইয়াং জেনারেশন বড় হয়েছে এই সংস্কৃতির মধ্যেই। পলিটিক্যাল এডুকেশনটি পলিটিশিয়ানদের কাছ থেকেই আসে। স্বাধীনতা এসেছে পঞ্চাশ বছরের বেশি সময় আগে। স্বাধীনতার পর যাদের জন্ম তাদের একাংশের  বয়সও ৫০ বছরের কাছাকাছি। এরা এই রাজনৈতিক অপসংস্কৃতির মধ্যেই বড় হয়েছে। ইয়াং জেনারেশন, যাদের বয়স ২৪-২৫ বছর, তারা তো এর ভয়াবহ রূপ দেখেছে। একে অন্যকে গালাগাল করা, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে অন্যায়ভাবে স্বাধীনতাবিরোধী, মুক্তিযুদ্ধবিরোধী, রাষ্ট্রদ্রোহী- এ ধরনের আক্রমণাত্মক ভাষা ব্যবহার হতে দেখেছে। পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে নরেন্দ্র মোদি তো কত কিছুই করছেন। তাঁর বিরুদ্ধে মুসলিমদের ওপর নিপীড়নের অভিযোগ রয়েছে। এ বিষয়ে সমালোচনা হয়। কংগ্রেস নেতা প্রিয়াঙ্কা গান্ধীসহ সে দেশের অনেক রাজনীতিবিদ এ বিষয়ে নরেন্দ্র মোদির সমালোচনা করেছেন। কিন্তু তা অশালীন ভাষায় নয়। আমাদের দেশে রাজনীতিতে চলমান কাদা ছোড়াছুড়ি ও চরিত্রহননের ভয়াবহ এই সংস্কৃতির পরিবর্তন হওয়া দরকার। চব্বিশের জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানে আমরা রাষ্ট্রের, রাজনীতির সংস্কার চেয়েছি। কিন্তু রাজনীতির অগ্রহণযোগ্য এই সংস্কৃতি তো মানসিক বিষয়। মন পরিবর্তন তো কঠিন। এর থেকে বেরিয়ে আসার উপায় হলো আমাদের রাজনীতিবিদ যাঁরা রয়েছেন, রাজনৈতিক দলের নেতা যাঁরা রয়েছেন, তাঁদেরই ইতিবাচক উদ্যোগ নিতে হবে। তাঁদের বলতে হবে, প্রতিপক্ষ দলের সমালোচনা করতে গিয়ে এ ধরনের ভাষা ব্যবহার, অশালীন আচরণ করা যাবে না। তাহলে আস্তে আস্তে এর পরিবর্তন আসতে পারে। তথ্য উপদেষ্টা বলেছেন, ‘বিরোধিতা আর প্রতিদ্বন্দ্বিতা কোনোভাবেই বিদ্বেষ এবং শত্রুতায় নিয়ে ঠেকানো যাবে না। এ বার্তা অনেকের কাছে যাবে এবং সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা সংযত হবে বলেই আশা করি।”  

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. সাব্বির আহমেদ বলেন,  ‘সম্প্রতি একটি মর্মান্তিক ঘটনাকে কেন্দ্র করে, ওই ঘটনা কেন, কিভাবে, কারা ঘটিয়েছে তা পরিষ্কার হওয়ার আগেই একটি রাজনৈতিক দলের বিরুদ্ধে, দলটির শীর্ষ নেতাদের বিরুদ্ধে যে আচরণ, যে অশ্লীল ভাষা ব্যবহার আমরা দেখলাম তা দুঃখজনক। যারা এসব করেছে তাদের অন্য কোনো উদ্দেশ্য আছে বলেই অনেকে মনে করেন। আসন্ন নির্বাচনে প্রতিপক্ষকে যেকোনোভাবে ঘায়েল করার অপচেষ্টা থাকতে পারে বলেও অনেকে মনে করেন। আমাদের দেশের রাজনীতিতে শিষ্টাচারের অবনতি বহু সময় ধরে ক্রমে অবনতির দিকে যাচ্ছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় এখন অশ্লীলতার ছড়াছড়ি চরমে। বাধাহীনভাবে যার যা ইচ্ছা বলেই যাচ্ছে। এই পরিস্থিতি কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। এ রকমের কাদা ছোড়াছুড়ি পতিত স্বৈরাচারের জন্য অনুকূল পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে পারে। বিষয়টি নিয়ে চব্বিশের গণ-আন্দোলনের পক্ষের রাজনৈতিক দল ও শক্তিগুলোকে ভাবতে হবে।’ 

অধ্যাপক ড. সাব্বির আহমেদ আরো বলেন, ‘রাজনৈতিক দল হচ্ছে রাষ্ট্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা। ভালো এবং শক্তিশালী রাজনৈতিক দল গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের জন্য প্রয়োজন।  কোনো একটি দলকে দুর্বল করা চেষ্টা পরোক্ষভাবে রাষ্ট্রেরই ক্ষতি হয়। একানব্বইয়ের পর থেকে বাংলাদেশ দ্বিদলীয় ব্যবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছিল। এ ধরনের দ্বিদলীয় ব্যবস্থায় রাষ্ট্র রাজনৈতিকভাবে স্থিতিশীল থাকে। অনেক দেশে এর উদাহরণ রয়েছে। কিন্তু দেশে একটি দল  আওয়ামী লীগ নিজেদের ভুল নেতৃত্বের কারণে এখন গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। এই অবস্থায় মধ্যপন্থী হিসেবে পরিচিত বিএনপিকেও যেকোনো উপায়ে দুর্বল অবস্থানে ঠেলে দেওয়া হলে একটি নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি তৈরি হবে। জুলাই অভ্যুত্থানের সম্মিলিত শক্তিতে বড় ধরনের ফাটল সৃষ্টি হবে।  এতে দেশের লাভ হবে বলে মনে হয় না।’
 

এই বিভাগের আরও খবর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজন করা অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান কাজ : ড. কামাল
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজন করা অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান কাজ : ড. কামাল
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্টের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্টের সাক্ষাৎ
বাংলাদেশে বিনিয়োগ বাড়াতে মিশরীয় উদ্যোক্তাদের আমন্ত্রণ
বাংলাদেশে বিনিয়োগ বাড়াতে মিশরীয় উদ্যোক্তাদের আমন্ত্রণ
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ১৩ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ১৩ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
বিশ্ব যুব দক্ষতা দিবস আজ
বিশ্ব যুব দক্ষতা দিবস আজ
ঢাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা
বাংলাদেশকে ছোট ভাই না, সমান মনে করতে হবে
বাংলাদেশকে ছোট ভাই না, সমান মনে করতে হবে
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
সর্বশেষ খবর
বর্ষাকালে নিজেকে সুস্থ রাখতে যা করবেন
বর্ষাকালে নিজেকে সুস্থ রাখতে যা করবেন

এই মাত্র | জীবন ধারা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন দুই দিবস ঘোষণা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন দুই দিবস ঘোষণা

২৭ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে কিশোর অপরাধে জড়িত সন্দেহে আটক ২২
চাঁদপুরে কিশোর অপরাধে জড়িত সন্দেহে আটক ২২

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতিদিন মিষ্টি আলু খেলে মিলবে যেসব উপকার
প্রতিদিন মিষ্টি আলু খেলে মিলবে যেসব উপকার

২৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজন করা অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান কাজ : ড. কামাল
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজন করা অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান কাজ : ড. কামাল

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ছিনতাইকারী চক্রের ২ সদস্য গ্রেফতার
ছিনতাইকারী চক্রের ২ সদস্য গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাওয়ারলিফটিং-এ শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের তাসবিহুন নূরের স্বর্ণপদক অর্জন
পাওয়ারলিফটিং-এ শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের তাসবিহুন নূরের স্বর্ণপদক অর্জন

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্টের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্টের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বুলবুল আহমেদকে হারানোর দেড় দশক
বুলবুল আহমেদকে হারানোর দেড় দশক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসডিজি ব্র্যান্ড চ্যাম্পিয়ন অ্যাওয়ার্ড পেলো বার্জার পেইন্টস
এসডিজি ব্র্যান্ড চ্যাম্পিয়ন অ্যাওয়ার্ড পেলো বার্জার পেইন্টস

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে বিনিয়োগ বাড়াতে মিশরীয় উদ্যোক্তাদের আমন্ত্রণ
বাংলাদেশে বিনিয়োগ বাড়াতে মিশরীয় উদ্যোক্তাদের আমন্ত্রণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাইয়ের নারীদের শ্রদ্ধায় ঢাবিতে অনন্য ড্রোন শো
জুলাইয়ের নারীদের শ্রদ্ধায় ঢাবিতে অনন্য ড্রোন শো

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশের প্রেক্ষাগৃহে আসছে নেপালি সিনেমা ‘মিসিং’
দেশের প্রেক্ষাগৃহে আসছে নেপালি সিনেমা ‘মিসিং’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইনোভেটিভ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় ২৫৭তম উত্তরা ইউনিভার্সিটি
ইনোভেটিভ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় ২৫৭তম উত্তরা ইউনিভার্সিটি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুলিস্তানে গাড়ির ধাক্কায় ট্রাক হেলপারের মৃত্যু
গুলিস্তানে গাড়ির ধাক্কায় ট্রাক হেলপারের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ায় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে কমপক্ষে নিহত ৩০
সিরিয়ায় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে কমপক্ষে নিহত ৩০

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় শিশুসহ ৭৮ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করল ইসরায়েল
গাজায় শিশুসহ ৭৮ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করল ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুসলিম যুবকদের প্রতি প্রোগ্রামিং ও এআই শেখার আহ্বান
মুসলিম যুবকদের প্রতি প্রোগ্রামিং ও এআই শেখার আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ১৩ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ১৩ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

১৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালী নিয়ে কি ভাবছে ইরান?
হরমুজ প্রণালী নিয়ে কি ভাবছে ইরান?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সালমানের হাত ধরে বলিউডে, এরপর প্রেম— জবাব দিলেন এলি আব্রাম
সালমানের হাত ধরে বলিউডে, এরপর প্রেম— জবাব দিলেন এলি আব্রাম

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়াকাটায় ধরা পড়লো বিরল প্রজাতির পাখি মাছ
কুয়াকাটায় ধরা পড়লো বিরল প্রজাতির পাখি মাছ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা

নোবেল ভয়ে বাসা থেকে উধাও হয়ে যান
নোবেল ভয়ে বাসা থেকে উধাও হয়ে যান

শোবিজ

মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ
মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ

শিল্প বাণিজ্য

তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট
তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়