শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৬, সোমবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

নূর চৌধুরীকে ফেরাতে ব্যর্থতা কার?

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
অনলাইন ভার্সন
নূর চৌধুরীকে ফেরাতে ব্যর্থতা কার?

বঙ্গবন্ধুর প্রত্যক্ষ খুনিদের মধ্যে নিকৃষ্টতমটির নাম নূর চৌধুরী, কেননা সেই খুনি নূর এবং ক্যাপ্টেন হুদাই বঙ্গবন্ধুকে গুলি করেছিল। গোটা জাতির দুর্ভাগ্য যে, অন্যান্য কয়েকজন প্রত্যক্ষ খুনির মতো, খুনি নূরও বিদেশে পালিয়ে আছে। সে বাস করছে কানাডায়। সম্প্রতি খুনি নূরের পালিয়ে থাকার বিষয়টি নতুন করে জনদৃষ্টি আকর্ষণ করে। কারণ মার্ক ক্যালি নামক এক কানাডীয় সাংবাদিক ফিফথ স্টেট নামে একটি ডকুমেন্টারি তৈরি করলে সেটি অত্যন্ত সংগত কারণেই মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল হয়ে যায়। সাংবাদিক মার্ক ক্যালি তার ডকুমেন্টারিতে দেখাতে সক্ষম হয়েছেন খুনি নূর চৌধুরী কানাডার টরন্টো শহরের পশ্চিমাঞ্চলে মুক্ত মানুষের মতো বেমালুম ঘুরে বেড়াচ্ছে বিলাসবহুল গাড়ি চালিয়ে। সে এলাকায়ই নূর চৌধুরীর বাস। মার্ক ক্যালির প্রশ্ন- কীভাবে কানাডা সরকার এই জঘন্য খুনিকে প্রতিরক্ষা দিচ্ছে, কেন কানাডা কর্তৃপক্ষ তাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাচ্ছে না?

সরকারি নথিপত্র জানান দেয় যে, খুনি জিয়াউর রহমান খুনি নূরকে প্রথম ব্রাজিলস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসে দ্বিতীয় সচিব পদে নিয়োগ দিয়ে বঙ্গবন্ধু হত্যায় তার ভূমিকার জন্য নূরকে পুরস্কৃত করেছিলেন। পরবর্তীকালে তাকে হংকংয়ে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের পদটি দেওয়া হয়। মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী দল আওয়ামী লীগের প্রাধান্যে জোট সরকার বিপুল ভোটাধিক্যে জয়ী হয়ে ক্ষমতা প্রাপ্ত হলে, অন্যান্য কয়েকজন প্রত্যক্ষ খুনির মতো নূরও পালিয়ে যায়, বিভিন্ন দেশ পেরিয়ে সবশেষে কানাডায় পৌঁছায়, যেখানে সে গত কয়েক দশক ধরে বসবাস করছে বলে বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকে জানা গেছে। ২০১১ সালে কানাডিয়ান ব্রডকাস্টিং সার্ভিসের (সিবিসি) সাংবাদিক এনা মারিয়া খুনি নূর চৌধুরীর সাক্ষাৎকার নিলে তার অবস্থানের খবর বেরিয়ে আসে।

মুক্তিযুদ্ধের দল ক্ষমতায় আসার পর খুনি নূর কানাডায় রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা করলেও তার সেই দরখাস্ত নাকচ হয়ে গেলে তার বিরুদ্ধে কানাডার ইমিগ্রেশন (অভিবাসন) আইনে ডিপোর্টেশনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত সে সময় কানাডায় বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল ছিলেন খন্দকার মোশতাকের দ্বিতীয় পক্ষের স্ত্রীর পূর্বেকার স্বামীর পুত্র রফিক আহমেদ খান (টিপু)। বোধগম্য কারণেই তিনি খুনি নূরের ডিপোর্টেশন প্রক্রিয়ায় সহায়তা না করে বরং তা থামাতে চেষ্টা করেন। উল্লেখযোগ্য যে, ১৯৭১-এ মুক্তিযুদ্ধকালে সে সময়ের পররাষ্ট্রমন্ত্রী খন্দকার মোশতাকই তার সৎপুত্র টিপুকে বাংলাদেশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে নিয়োগ দিয়েছিল।

পরবর্তীতে অনেক জল গড়ায়। খুনি নূর কানাডার উচ্চতর আদালতে আপিল করলে, আপিল আদালতে কানাডা সরকারের কাছে জানতে চায় খুনি নূরকে ডিপোর্ট করা হলে কানাডার লাভ বা ক্ষতি কী হতে পারে। কানাডা সরকার জানায়, নূরকে বাংলাদেশে পাঠালে তার বিরুদ্ধে দেওয়া ফাঁসির আদেশ কার্যকর হতে পারে। বিষয়টি এখন সে পর্যায়েই রয়েছে।

যে বিষয়টি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য তা হলো এই যে কানাডার কর্তৃপক্ষ খুনি নূরের বিষয়টি এক্সট্রাডিশন (আসামি হস্তান্তর) আইন অনুযায়ী বিচার করছে না, বরং সে দেশের ইমিগ্রেশন আইন অনুযায়ী বিবেচনা করছে, ডিপোর্টেশন পদ্ধতি যার অংশ। এ দুই প্রক্রিয়া বা দুটির জন্য সংশ্লিষ্ট আইন সম্পূর্ণ ভিন্ন। এক্সট্রাডিশন পদ্ধতি হচ্ছে সেটি যার দ্বারা এক দেশে অপরাধ করে অন্য দেশে পালিয়ে যাওয়া ব্যক্তিকে বিভিন্ন শর্ত পূরণ সাপেক্ষে অপরাধকৃত দেশে ফিরিয়ে দেওয়া যায়। আর ডিপোর্টেশন পদ্ধতি সম্পূর্ণ ভিন্ন, যার সঙ্গে এক্সট্রাডিশন পদ্ধতির কোনো সম্পর্ক নেই, যেটি সংশ্লিষ্ট দেশের এক্সট্রাডিশন আইন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত নয়, বরং ইমিগ্রেশন আইন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। ডিপোর্টেশন প্রক্রিয়া হলো সেটি যার দ্বারা একটি দেশ, সে দেশের নাগরিক নয় এমন ব্যক্তিকে সেই ব্যক্তির জাতীয়তার দেশে পাঠিয়ে দিতে পারে, যদি সেই ব্যক্তি সংশ্লিষ্ট দেশে বেআইনিভাবে প্রবেশ করে থাকে, অথবা আইনসংগতভাবে প্রবেশের পরও ভিসার মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার পর বসবাস করতে থাকে অথবা কোনো অপরাধের জন্য সাজাপ্রাপ্ত হয়। সংশ্লিষ্ট দেশটি তার নাগরিককে ডিপোর্ট করতে পারে না বটে, কিন্তু স্থায়ী বসবাসের অনুমতি পাওয়া ব্যক্তিকে ডিপোর্ট করতে পারে ইমিগ্রেশন আইনের বিধান মতে। ডিপোর্টেশন আইনে এবং প্রক্রিয়ায় সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি অন্য দেশে অপরাধ করেছিল কি না এবং সে দেশে ফিরলে তার কী ধরনের সাজা হতে পারে, সে বিষয়সমূহ বিবেচ্য নয়। একমাত্র বিবেচ্য বিষয় হচ্ছে, সে সংশ্লিষ্ট দেশের ইমিগ্রেশন আইন অনুযায়ী ডিপোর্টেশনের যোগ্য কি না।

এক্সট্রাডিশন প্রক্রিয়া বেশ জটিল। সেই প্রক্রিয়ায় বহু শর্ত থাকে, যার জন্য সাধারণত এক্সট্রাডিশন চুক্তির প্রয়োজন। অন্যটি হলো এই যে আসামিকে এমন দেশের কাছে এক্সট্রাডাইট (হস্তান্তর) করা যাবে না, যেখানে তার মৃত্যুদন্ড হতে পারে। ১৯৭৪ সালের বাংলাদেশের এক্সট্রাডিশন আইনেও একই বিধান রয়েছে।

সেসব অর্থে কানাডা থেকে খুনি নূরের এক্সট্রাডিশন কঠিন। কিন্তু ইমিগ্রেশন আইন নিয়ন্ত্রিত ডিপোর্টেশন প্রক্রিয়ায় সে ধরনের কোনো বিধান প্রযোজ্য নয়। সে কারণেই ২০০৭ সালের জুন মাসে যুক্তরাষ্ট্র সে দেশের ইমিগ্রেশন (অভিবাসন) আইন অনুযায়ী বঙ্গবন্ধুর খুনি মহিউদ্দিনকে বাংলাদেশে ডিপোর্ট করেছিল, এ কথা খুব ভালোভাবে জেনেই যে বাংলাদেশে তার মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হবে, যা হয়েছিলও। বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের এক্সট্রাডিশন (আসামি হস্তান্তর) চুক্তি না থাকায় এক্সট্রাডিশন পদ্ধতিতে তাকে বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব ছিল না। তাছাড়া মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত বলেও যুক্তরাষ্ট্রের এক্সট্রাডিশন আইন অনুযায়ী তাকে বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব ছিল না। কিন্তু মহিউদ্দিনকে ডিপোর্টেশন পদ্ধতির মাধ্যমে বাংলাদেশে পাঠাতে কোনো অসুবিধা হয়নি। একইভাবে ইমিগ্রেশন আইন অবলম্বনে থাইল্যান্ড ডিপোর্ট করেছিল বঙ্গবন্ধুর আরেক খুনি বজলুল হুদাকে সে একটি দোকানে চুরি করে ধরা পড়ার পর। খুনি মহিউদ্দিন এবং হুদাকে এক্সট্রাডিশন আইন অনুযায়ী ফিরিয়ে আনা সম্ভব হতো না, কিন্তু ডিপোর্টেশন প্রক্রিয়ায় তা সম্ভব হয়েছিল। ইমিগ্রেশন আইনের ডিপোর্টেশন বিধান অবলম্বন করে পেছনের দরজা দিয়ে মূলত এক্সট্রাডিশন করা যায় কি না, সে প্রশ্নটি ষাটের দশকে উত্থাপিত হয়েছিল যুক্তরাজ্যের সে সময়ের সর্বোচ্চ আদালত, হাউস অব লর্ডসে। ব্রিটেনের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বিচারক লর্ড ডেনিংসহ অন্যান্য লর্ডগণ এ মর্মে রায় দেন যে, ডিপোর্টেশন প্রক্রিয়ার ফলে যদি পেছনের দরজায় এক্সট্রাডিশন হয়েও যায়, সে কারণেই ডিপোর্টেশন বন্ধ করা যাবে না। মামলা দুটি করেছিলেন সবলেন এবং হোসেনবল নামক দুজন মার্কিন আধিকারিক, যাদের বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ ছিল। যুক্তরাষ্ট্রে নেওয়ার পথে বিমানটি হিথ্রোতে অবতরণ করলে ওই দুজন ছুরি দিয়ে নিজেদের মারাত্মকভাবে আহত করলে, তাদের চিকিৎসার জন্য নামানো হয়। যুক্তরাষ্ট্র এদের এক্সট্রাডিশন চেয়ে ব্যর্থ হয় কেননা অপরাধটি রাজনৈতিক ধরনের। অতঃপর ব্রিটিশ সরকার ইমিগ্রেশন আইন অনুযায়ী ওই দুজনকে ডিপোর্ট করার সিদ্ধান্ত নিলে তারা সে সিদ্ধান্ত এই বলে চ্যালেঞ্জ করেন যে, ডিপোর্টেশন হবে পেছনের দরজা দিয়ে এক্সট্রাডাইট করা। কিন্তু তাদের সেই যুক্তি সর্বোচ্চ আদালত মানেননি।

আমার ধারণা এই যে, নিয়োজিত কূটনীতিকগণ সংশ্লিষ্ট আইনে পারদর্শী নন বলে এক্সট্রাডিশন এবং ডিপোর্টেশনের পার্থক্য বোঝাতে সক্ষম হচ্ছেন না এবং বোঝাতে পারছেন না যে নাগরিকত্বের দেশে কাউকে ডিপোর্ট করে পাঠালে সে দেশে তার কোনো সাজা হবে কি না বা কী ধরনের সাজা হবে, সে বিষয়টি ডিপোর্টেশন পদ্ধতিতে মোটেও বিবেচ্য বিষয় নয়। এটি অস্বাভাবিক নয়, কেননা তারা আইনজ্ঞ নন। তাছাড়া বিষয়টি সাধারণ আইনের অংশ নয়। এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট আইনগুলো বিশেষায়িত আইনভুক্ত। তাই তাদের উচিত এক্সট্রাডিশন, রিফিউজি এবং ইমিগ্রেশন আইনে পারদর্শীদের মতামত গ্রহণ করা, যদি না করে থাকেন। দেখতে হবে যাদের পরামর্শ নেওয়া হচ্ছে তারা সংশ্লিষ্ট আইনসমূহে বিশেষজ্ঞ কি না?

ব্রিটিশ এবং কানাডার ইমিগ্রেশন আপিল আইন কমবেশি একই ধরনের। যুক্তরাজ্যই ১৯৬৯ সালে প্রথমবারের মতো ইমিগ্রেশন আপিল পদ্ধতি চালু করা প্রথম দেশ হওয়ায় পরবর্তীতে অস্ট্রেলিয়া, কানাডাসহ কয়েকটি কমনওয়েলথভুক্ত দেশ ইমিগ্রেশন আপিল পদ্ধতি চালু করার জন্য সে দেশের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বিলেতে পাঠিয়েছিল ব্রিটিশ ইমিগ্রেশন আপিল আইনে অনুশীলন নেওয়ার জন্য। আমি তখন যুক্তরাজ্য ইমিগ্রেশন অ্যাডভাইজারি সার্ভিসের আইনবিষয়ক উপ-পরিচালক বিধায় ব্রিটিশ ইমিগ্রেশনে অন্যান্য বিশেষজ্ঞদের মতো পদাধিকার বলে আমার ওপরও দায়িত্ব পড়েছিল তাদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার। তারা যুক্তরাজ্যের ইমিগ্রেশন আপিল আইন অনুসরণ করেই কানাডা, অস্ট্রেলিয়ার ইমিগ্রেশন আপিল আইন প্রণয়ন করেন। সেই অর্থে ব্রিটিশ আদালতের সিদ্ধান্ত কানাডার আদালতের ওপর সরাসরি বাধ্যতামূলক না হলেও সেটি অবজ্ঞা করা কঠিন। কেননা আইনের ভাষায় ব্রিটিশ আদালতের সিদ্ধান্ত কানাডার আদালতের জন্য ‘পারসুয়েসিভ অথরিটি’, অর্থাৎ অনুসরণ করা যেতে পারে।


লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি, যিনি পূর্বে যুক্তরাজ্য ইমিগ্রেশন অ্যাডভাইজরি সার্ভিসের পরিচালক ছিলেন বিধায় ইমিগ্রেশন, এক্সট্রাডিশন, রিফিউজি এবং সংশ্লিষ্ট আইনসমূহে একজন বিশেষজ্ঞ

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়