শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

দূর আফ্রিকায় বাংলার প্রচলন

শিমুল মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
দূর আফ্রিকায় বাংলার প্রচলন

মাতৃভাষার জন্য জীবন উৎসর্গ করা বাঙালি এখন জীবিকার তাগিদে ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্বময়। বিশ্বের দেশে দেশে প্রবাসীদের হাত ধরে গড়ে উঠেছে বাঙালি কমিউনিটি। ১৮ কোটি মানুষের এই দেশের অন্তত সোয়া কোটি মানুষ কর্মী হিসেবে বিদেশে অবস্থান করছেন। তারা রাজনৈতিক ও সামাজিক কারণে দলমতনির্বিশেষে নিজেদের পছন্দের কমিউনিটির সঙ্গে সম্পৃক্ত। এই প্রবাসীদের হাত ধরে বিশ্বের দেশে দেশে বাংলা ভাষার বিস্তৃতি ঘটেছে।

ইউরোপ, আমেরিকা, কানাডা, অস্ট্রেলিয়ায় বাংলা ভাষা বিস্তৃত হয়েছে বাঙালি অভিবাসীদের কর্মসংস্থান এবং শিক্ষাসূত্রে। ধীরে ধীরে বাঙালি সংস্কৃতি ও বাংলা ভাষার চর্চা বেড়েছে। বাঙালি জনগোষ্ঠী বিভিন্ন দেশে ক্রমে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ও রাজনৈতিক অবস্থান সংহত করেছে। কাজের ক্ষেত্রে এবং পারস্পরিক যোগাযোগের সূত্রে পর্যায়ক্রমে সংশ্লিষ্ট দেশ ও জাতির মানুষের মধ্যে বাংলা ভাষা ও বাঙালি সংস্কৃতির অনুপ্রবেশ ঘটেছে। বাঙালি অভিবাসীরা নিজেদের মধ্যে বাংলা ভাষার চর্চা করছেন। পাশাপাশি তাদের সংস্পর্শে এসে ভিনদেশিরাও নিজেদের প্রয়োজনে ও আগ্রহে বাংলা ভাষা রপ্ত করছেন। তাদের দৈনন্দিন জীবনে বাংলা ভাষার ব্যবহার করছেন।

অন্যদিকে আফ্রিকা মহাদেশে বাংলা ভাষার গন্তব্য সম্পূর্ণ ভিন্ন প্রেক্ষাপটে। আফ্রিকায় সাধারণত কেউ কাজের সন্ধানে যায় না। সেখানে কাজের তেমন সুযোগও নেই। বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের বাঙালি জনগোষ্ঠীর অন্য যারা আফ্রিকায় গেছেন, তারা মূলত ব্যবসায়ী। তবে দক্ষিণ আফ্রিকা, লিবিয়া, মিসর ও তিউনিশিয়ায় কিছু বাঙালি শ্রমিক হিসেবে প্রবেশ করেছেন। তারা পরে ছোটখাটো দোকান ও ব্যবসা শুরু করে উদ্যোক্তা হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন। দক্ষিণ আফ্রিকার ক্ষুদ্র ব্যবসা বা মুদি দোকান ব্যবসার একটি বড় অংশ এখন বাঙালিদের নিয়ন্ত্রণে। মূলত এই ব্যবসায়ীদের হাত ধরেই আফ্রিকায় বাংলা ভাষার বিকাশ ঘটছে।

আফ্রিকা মহাদেশের অন্যান্য দেশেও বাঙালিরা ব্যবসা-বাণিজ্য বিস্তৃত করেছে। মাত্র কয়েক বছর আগে আফ্রিকায় শুরু হয়েছে বাঙালি জনগোষ্ঠীর অন্য এক অভিযাত্রা। কমবেশি ১০টি দেশে বাঙালি বিনিয়োগকারীরা কৃষি জমি লিজ নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করেছেন। ইতোমধ্যে তানজানিয়াসহ কয়েকটি দেশে বাংলাদেশিরা পরীক্ষামূলক চাষাবাদও শুরু করেছেন। আফ্রিকার বিভিন্ন দেশে বাঙালিদের কৃষিজমি লিজ নিয়ে ফসল উৎপাদনের সম্ভাবনা বাস্তবে রূপ নিতে যাচ্ছে। এসব উদ্যোক্তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট দেশে বাংলা ভাষার চর্চাও বাড়ছে।

আফ্রিকার ৫৫টি দেশের মধ্যে অনেক দেশে জাতিগত সংঘাত-সহিংসতায় অভ্যন্তরীণ শান্তি বিপন্ন। পরস্পরের সঙ্গে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে মানুষ মরছে অকাতরে। ফলে অনেক দেশেই জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশন কাজ করছে। গত ৪০ বছরে বেশ কিছু দেশে শান্তিরক্ষীদের তৎপরতায় স্বাভাবিক পরিস্থিতি ফিরে এসেছে। সেখানে বেসামরিক প্রশাসন কাজ করছে। এই শান্তি প্রক্রিয়ায় বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের ভূমিকা সব সময়ই ছিল গুরুত্বপূর্ণ। তাদের মানবিক প্রচেষ্টায় সেখানে সামাজিক শৃঙ্খলা ফিরে এসেছে। ফলে বাঙালি এবং বাংলাদেশ নিয়ে তাদের উচ্ছ্বাসের শেষ নেই। এজন্য কোথাও বাংলাদেশের নামে রাস্তা হয়েছে। কোথাও আলাদা একটা গ্রামের নামই রূপসী বাংলা। একটি দেশ তো বাংলা ভাষাকেই তাদের অফিশিয়াল সেকেন্ড ল্যাঙ্গুয়েজ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।

আফ্রিকার দেশ সিয়েরালিয়নে বাংলা দাপ্তরিক ভাষা হিসেবে মর্যাদাও লাভ করেছে। জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী মিশনের অংশ হিসেবে দেশটিতে ৫ হাজারের বেশি বাংলাদেশি সৈন্য মোতায়েন ছিল। তারা সিয়েরালিয়নের শান্তিশৃঙ্খলা ও উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রাখে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর এ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ২০০২ সালের ডিসেম্বরে বাংলাকে অন্যতম রাষ্ট্রভাষা ঘোষণা করে দেশটি। আফ্রিকার এ দেশটির অনেক নাগরিক বাংলাদেশি সৈন্যদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার সুবাদে অনেক বাংলা শব্দ ও বাক্য জানে।

মূলত জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী মিশনের অংশ হিসেবে বাংলাদেশের সৈনিকরা আফ্রিকা মহাদেশের বিভিন্ন দেশে মোতায়েন হয়েছেন এবং শান্তিশৃঙ্খলা ও উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রাখছেন। ১৯৮৮ সালে প্রথম ইরাক-ইরানে মিলিটারি অবজারভার গ্রুপের সদস্য হিসেবে ১৫ জনের একটি দল দিয়ে বাংলাদেশের জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনযাত্রা শুরু হয়। একই সময়ে নামিবিয়ায় বাংলাদেশি সেনা মোতায়েন হয়। পরের বছর বাংলাদেশ পুলিশের সদস্যরা শান্তিরক্ষা মিশনে অংশ নিতে শুরু করেন। বাংলাদেশ নৌবাহিনী এবং বিমান বাহিনী জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে যোগ দেয় ১৯৯৩ সালে। এরপর বিভিন্ন সময়ে সোমালিয়া, উগান্ডা, রুয়ান্ডা, এঙ্গোলা, বসনিয়া, বুরুন্ডি, কম্বোডিয়া, পূর্ব তিমুর, হাইতি, কসোভো, জর্জিয়া, মোজাম্বিক, ইয়েমেন, লিবিয়া, লাইবেরিয়া, পশ্চিম সাহারা, সিয়েরালিয়ন, কঙ্গো, আইভরিকোস্ট, ইথিওপিয়া, সুদান, ডিআর কঙ্গো, মালি, সেন্ট্রাল আফ্রিকা রিপাবলিক ও দক্ষিণ সুদানে বাংলাদেশি সেনারা জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী মিশনের অংশ হিসেবে মোতায়েন হয়েছেন। এসব দেশের অধিকাংশেই এখন শান্তি ফিরে এসেছে।

সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশ এ পর্যন্ত ৪০টি দেশে ৬৩টি শান্তিরক্ষা মিশন সম্পন্ন করেছে। এসব মিশনে প্রায় ১ লাখ ৭০ হাজার বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী কাজ করেছেন। ব্যক্তিগত নৈপুণ্য এবং পেশাদারি আচরণের মধ্য দিয়ে তারা আফ্রিকার বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশ ও বাংলা ভাষা, সংস্কৃতি তুলে ধরেছেন এক অনন্য উচ্চতায়। বর্তমানে ১২টি মিশনে বাংলাদেশের ৫ হাজার ৮২৭ জন শান্তিরক্ষী দায়িত্ব পালন করছেন।

বাংলাদেশ থেকে হাজার হাজার মাইল দূর প্রবাসে বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীরা ফেব্রুয়ারি এলেই বাংলা ভাষার প্রতি আলাদা টান অনুভব করেন। এমন ২১ ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের কার্যক্রম দেখতে ২০১৩ সালে আইভরিকোস্টে এবং ২০২২ সালে দক্ষিণ সুদানে উপস্থিত ছিলাম। আফ্রিকার এই দুটি দেশেই ২১ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের শান্তিরক্ষীদের প্রাণঢালা আবেগ দিয়ে মাতৃভাষা দিবস পালন করতে দেখা যায়। এর জন্য বেশ আগে থেকেই তারা অনুশীলন করেন। ২১ ফেব্রুয়ারির অনুষ্ঠানে শুধু বাংলাদেশিরাই নয়, শান্তিরক্ষা মিশনে অংশগ্রহণকারী বিশ্বের বিভিন্ন দেশের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারাও অংশ নেন। ভাষার জন্য জীবন উৎসর্গ করা বাঙালির গৌরবগাথা শুনে তারা মোহিত হন।

ঠিক কত বাঙালি আফ্রিকা মহাদেশে রয়েছেন, তার সঠিক হিসাব পাওয়া যায় না। তবে এক দক্ষিণ আফ্রিকায়ই রয়েছেন দেড় লাখের বেশি বাঙালি। এর বাইরে লিবিয়ায় উল্লেখযোগ্যসংখ্যক বাঙালি শ্রমিকের অবস্থান ছিল। তবে কর্নেল গাদ্দাফি সরকারের পতন ও পূর্ববর্তী গৃহযুদ্ধে তাদের বড় অংশ দেশে ফিরে আসেন। কিন্তু আফ্রিকা মহাদেশজুড়ে প্রশাসনিক ও অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী হয়ে উঠছে বাঙালি জনগোষ্ঠী। প্রভাবশালীদের ভাষা হিসেবে বাংলা সেখানে বিবেচিত হচ্ছে অনেকটা রাজভাষা হিসেবে। ঠিক যেভাবে বঙ্গীয় ব-দ্বীপে ইংরেজি ভাষা সম্প্রসারিত হয়েছে এবং কালক্রমে দৃঢ়ভিত্তি লাভ করেছে; বলতে গেলে খানিকটা একই প্রক্রিয়ায় বাংলা আফ্রিকা মহাদেশে প্রবেশ করেছে ও ভিত্তি অর্জন করেছে। পশ্চিম আফ্রিকার দেশ আইভরিকোস্টে দেখেছি, বাংলাদেশের শান্তিরক্ষীদের সঙ্গে সাপোর্টিং স্টাফ হিসেবে কাজ করতে গিয়ে সেখানকার অধিবাসীরা বাংলা ভাষা, জনপ্রিয় বাংলা গান রপ্ত করে ফেলেছেন। আইভরিকোস্টে সাধারণ মানুষের মুখে মুখে ছিল বাংলাদেশি সেনাদের প্রশংসা। শান্তিরক্ষা মিশন শুরুর ১০ বছর পর ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে আইভরিকোস্ট গিয়ে দেখা যায়, বাংলাদেশি সদস্যদের সঙ্গে স্থানীয়রা স্বাচ্ছন্দ্যে মিশতে চায়। বাংলাদেশিদের কাজকর্ম অনুকরণ করতে চায়। এমনকি বাংলা ভাষা-সংস্কৃতির প্রতি তাদের দারুণ আগ্রহ। আইভরিকোস্টের কৃষ্ণাঙ্গ মানুষের মুখে মুখে বাংলা ভাষা। বাঙালি সেনাদের প্রিয়ভাজন হতে তাদের নানারকম চেষ্টা। অনেকেই বাংলাদেশে বেড়াতে আসতে চেয়েছেন। আইভরিকোস্টের তরুণ আরাফাত আমাদের বাংলা গান গেয়ে শোনান, ও আমার উড়াল পঙ্খিরে, যা যা তুই উড়াল দিয়া যা। পুরো গানটাই গেয়ে শোনান আরাফাত। বললেন, বাংলা ভেরি ভেরি ভালো। উই হেল্প বাংলা। আরেকজন করিম, সাপোর্ট স্টাফ। বললেন, বাংলা না জানলে তো চলতেই পারব না। বাংলার সঙ্গে থাকি। বাংলা তো বলতেই হবে। সারা দিন সকাল-সন্ধ্যা কাজ করতে হবে। সালাম দিতে হবে। মাত্র ১০ বছর আগেও সম্পূর্ণ অপরিচিত একটি ভাষা আইভরিয়ানদের কাছে অন্যতম শক্তিশালী ভাষা হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। কালো মানুষের এই দেশটিতে বাংলাদেশের নামে একটি গ্রামের নাম হয়েছে, রূপসী বাংলা। বাংলাদেশ থেকে ১৪ হাজার কিলোমিটার দূরের আফ্রিকার এই দেশে রূপসী বাংলার বাসিন্দারা নেচে গেয়ে উৎসবমুখর পরিবেশে আমাদের স্বাগত জানান। বাংলাদেশের হারিয়ে যাওয়া ঢেঁকির দেখা পাওয়া গেল আইভরিকোস্টে। সেখানে ধান ভানার কাজ করছে বাংলাদেশের ঢেঁকি। দেশটির মান এলাকায় কয়েক বছর আগে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করে ঢেঁকির প্রচলন করা হয়েছে। প্রযুক্তির ছোঁয়াবঞ্চিত এই অঞ্চলের মানুষ বাংলাদেশি ঢেঁকিতে এখন ধান ভানছে। কাসাভা গুঁড়ো করছে। এই প্রযুক্তি তাদের কষ্টের জীবনযাত্রাকে অনেকটা সহজ করে দিয়েছে। দেশটির বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের উদ্ভাবনী তৎপরতা দৃষ্টি কাড়ল। শান্তিরক্ষীরা এক বছরের জন্য ইউএন মিশনে যান। পরের বছর নতুন সমান সংখ্যক সদস্য তাদের জায়গায় রিপ্লেস হয়। এই এক বছর সময়ের মধ্যে অনেকে তার পদচিহ্ন রেখে আসতে চান বিদেশের মাটিতে। এ জন্য মিশনের প্রতিটি মুহূর্ত কাজে লাগাতে চান তারা। ইয়ামুতসুক্রোতে বাংলাদেশের শান্তিরক্ষীরা দেশ থেকে বিভিন্ন ফল-ফলাদি এমনকি শাক-সবজির চারা নিয়ে লাগিয়েছেন। আইভরি কোস্টের উর্বর মাটিতে পুঁইশাক, বেগুন, ঢ্যাঁড়শ লাগিয়েছেন তারা। এক জায়গায় দেখলাম মাচায় ঝুলছে বাংলাদেশি লাউ। কয়েকটি জায়গায় অনেক কাঁঠাল গাছ দেখতে পেলাম। প্রতিটি গাছেই অসংখ্য কাঁঠাল ধরে আছে। ১০ বছর ধরে বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীরা তিলে তিলে গড়ে তুলেছেন তাদের নিজেদের ক্যাম্পগুলো। এরই মধ্যে আইভরিকোস্টে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশন উঠে গেছে। দেশটিতে শান্তি প্রতিষ্ঠার পর বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীরাও দেশে ফিরে এসেছেন। কিন্তু মিশন উঠে গেলেও আফ্রিকার দেশে দেশে বাংলা ভাষার বীজ বুনে এসেছেন বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীরা।

আফ্রিকার দেশ সিয়েরালিয়নে বাংলা দাপ্তরিক ভাষা হিসেবে মর্যাদাও লাভ করেছে। জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী মিশনের অংশ হিসেবে দেশটিতে ৫ হাজারের বেশি বাংলাদেশি সৈন্য মোতায়েন ছিল। তারা সিয়েরালিয়নের শান্তিশৃঙ্খলা ও উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রাখে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর এ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ২০০২ সালের ডিসেম্বরে বাংলাকে অন্যতম রাষ্ট্রভাষা ঘোষণা করে দেশটি। আফ্রিকার এ দেশটির অনেক নাগরিক বাংলাদেশি সৈন্যদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার সুবাদে অনেক বাংলা শব্দ ও বাক্য জানে।

দক্ষিণ সুদানে ২০২২ সালে মিশন ভিজিটে গিয়ে ২১ ফেব্রুয়ারি আমাদের কাটে দেশটির রাজধানী যুবা সিটির একটি ক্যাম্পে। শান্তিরক্ষীরা আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে দক্ষিণ সুদানে নির্মিত অস্থায়ী শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। বাংলা গান, কবিতা, কৌতুক পরিবেশন করে তুলে ধরেন বাঙালি সংস্কৃতি। এর আগে ২০২০ সালের জুনে বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের অসামান্য অবদানের জন্য দক্ষিণ সুদানে বাংলাদেশ রোড নামে ২৫৬ কিলোমিটার দীর্ঘ একটি সড়ক উদ্বোধন করা হয়। দক্ষিণ সুদানে সেনাবাহিনীর পাশাপাশি নৌবাহিনীর একটি টিম কাজ করছে। তাদের অপারেশন এলাকা দেশটির রাজধানী যুবা থেকে হাজার মাইল দূরের মালাকাল শহরে। সেই শহরে গিয়ে যদি কেউ বলেন, আমি বাংলাদেশি। নিশ্চিত থাকুন, সেখানকার মানুষ পরম আন্তরিকতায় কাছে এসে বলে বাংলাবন্ধু কেমন আছ? ভালোবাসা এবং মমতা দিয়ে ভিনদেশি এই অচেনা মানুষদের হৃদয় জয় করেছেন বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীরা। পাশাপাশি বাংলা ভাষা-সংস্কৃতি পৌঁছে দিয়েছেন তাদের দৈনন্দিন জীবনে।

এই বিভাগের আরও খবর
জেগে থাকার জন্য
জেগে থাকার জন্য
অগ্নিসখা
অগ্নিসখা
নাই কিছু নাই
নাই কিছু নাই
ঘুমিয়ে থাকা ঈশ্বর
ঘুমিয়ে থাকা ঈশ্বর
যে জীবনে কিছুই ঘটে না
যে জীবনে কিছুই ঘটে না
এক সাহিত্যিক বিপ্লব
এক সাহিত্যিক বিপ্লব
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
তপ্ত রৌদ্রময়
তপ্ত রৌদ্রময়
নাকে যার নথ নেই
নাকে যার নথ নেই
পলিকন্যা
পলিকন্যা
সময়
সময়
নীরার উৎসব
নীরার উৎসব
সর্বশেষ খবর
জুভেন্টাসকে উড়িয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন ম্যানসিটি
জুভেন্টাসকে উড়িয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন ম্যানসিটি

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মব সন্ত্রাসে কঠোর বিএনপি
মব সন্ত্রাসে কঠোর বিএনপি

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভিনিসিয়ুসের নৈপুণ্যে জিতল রিয়াল
ভিনিসিয়ুসের নৈপুণ্যে জিতল রিয়াল

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হিজরি নববর্ষ উদযাপনে নানা আয়োজন
হিজরি নববর্ষ উদযাপনে নানা আয়োজন

৩৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা শুরু করার কোনো সিদ্ধান্ত নেই: ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা শুরু করার কোনো সিদ্ধান্ত নেই: ইরান

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মসজিদগুলোতে সামাজিক সহযোগিতা বাড়ানো দরকার
মসজিদগুলোতে সামাজিক সহযোগিতা বাড়ানো দরকার

৪৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে ট্রেনিং সেন্টারের ছাদ থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু
রাজধানীতে ট্রেনিং সেন্টারের ছাদ থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

করোনা আক্রান্ত শিক্ষার্থীর বিশেষ ব্যবস্থায় পরীক্ষা
করোনা আক্রান্ত শিক্ষার্থীর বিশেষ ব্যবস্থায় পরীক্ষা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রমেক হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত প্রথম রোগী শনাক্ত
রমেক হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত প্রথম রোগী শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে আরও একটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনে আরও একটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯০ হাজার পিস ইয়াবাসহ দুই রোহিঙ্গা নারী আটক
৯০ হাজার পিস ইয়াবাসহ দুই রোহিঙ্গা নারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘৭৩ থেকে যত নির্বাচন হয়েছে, একটিও গ্রহণযোগ্য ছিলো না’
‘৭৩ থেকে যত নির্বাচন হয়েছে, একটিও গ্রহণযোগ্য ছিলো না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবসে লক্ষ্মীপুরে বিতর্ক ও কুইজ প্রতিযোগিতা
আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবসে লক্ষ্মীপুরে বিতর্ক ও কুইজ প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০ মাসে মধ্যপ্রাচ্যের পাঁচ দেশে ইসরায়েলের ৩৫ হাজার হামলা
২০ মাসে মধ্যপ্রাচ্যের পাঁচ দেশে ইসরায়েলের ৩৫ হাজার হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় নারীসহ নিহত ২
গোপালগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় নারীসহ নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৭১
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৭১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ
শনিবার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ জুন)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বিভিন্ন স্থানে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
দেশের বিভিন্ন স্থানে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিককে ছাড়িয়ে শীর্ষে লিটন
মুশফিককে ছাড়িয়ে শীর্ষে লিটন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দর রেল গেটে ট্রেনের ধাক্কায় প্রাণ গেল যুবকের
বিমানবন্দর রেল গেটে ট্রেনের ধাক্কায় প্রাণ গেল যুবকের

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধনকুবের বেজোসের বিয়েতে যোগ দিতে ভেনিসে বিল গেটস, কিম কার্দাশিয়ানরা
ধনকুবের বেজোসের বিয়েতে যোগ দিতে ভেনিসে বিল গেটস, কিম কার্দাশিয়ানরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী
পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাতিয়ায় গুইসাপ ভাসছিল পুকুরে, কুমির গুজবে তোলপাড়
হাতিয়ায় গুইসাপ ভাসছিল পুকুরে, কুমির গুজবে তোলপাড়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক গভর্নর আতিউরের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক
সাবেক গভর্নর আতিউরের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক শান্তি সূচকে ৩৩ ধাপ পেছালো বাংলাদেশ
বৈশ্বিক শান্তি সূচকে ৩৩ ধাপ পেছালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গ্যাসসংকটে খেলাপি হবেন ৫০ শতাংশ ব্যবসায়ী
গ্যাসসংকটে খেলাপি হবেন ৫০ শতাংশ ব্যবসায়ী

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাবিতে গলায় ফাঁস দিয়ে ‘আত্মহত্যা’র চেষ্টা বহিরাগত তরুণীর
ঢাবিতে গলায় ফাঁস দিয়ে ‘আত্মহত্যা’র চেষ্টা বহিরাগত তরুণীর

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী
পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি
পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে
ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি
আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের
সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য
ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা
ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স
ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক
চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা
যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২
মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর অবরুদ্ধ
এনবিআর অবরুদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার
মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’
বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের
২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা
ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল
ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম
হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাঁকরোল খেলে পাওয়া যাবে যেসব উপকার
কাঁকরোল খেলে পাওয়া যাবে যেসব উপকার

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল
নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি ভিসাপ্রত্যাশীদের সোশ্যাল মিডিয়া ‘পাবলিক’ করার অনুরোধ মার্কিন দূতাবাসের
বাংলাদেশি ভিসাপ্রত্যাশীদের সোশ্যাল মিডিয়া ‘পাবলিক’ করার অনুরোধ মার্কিন দূতাবাসের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?
জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা
ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু
৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিবির সভাপতি-সেক্রেটারির ছাত্রত্ব নিয়ে প্রশ্ন ছাত্রদল সভাপতির
শিবির সভাপতি-সেক্রেটারির ছাত্রত্ব নিয়ে প্রশ্ন ছাত্রদল সভাপতির

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা
হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জাতীয় দলে বিজয়কে নেওয়াই ছিল ভুল: নান্নু-বাশার
জাতীয় দলে বিজয়কে নেওয়াই ছিল ভুল: নান্নু-বাশার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারকাদের প্রেমের সংসারে ভাঙন
তারকাদের প্রেমের সংসারে ভাঙন

শোবিজ

রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষোভ
রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আম রপ্তানিতে হতাশা
আম রপ্তানিতে হতাশা

নগর জীবন

প্রকল্প পরিচালক নিয়োগে কাদেরের নিলাম প্রথা
প্রকল্প পরিচালক নিয়োগে কাদেরের নিলাম প্রথা

প্রথম পৃষ্ঠা

সভায় বিএনপি নেতার অস্ত্র প্রদর্শন ভিডিও ভাইরাল
সভায় বিএনপি নেতার অস্ত্র প্রদর্শন ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মুখ খুলছেন সাবেক সিইসিরা
মুখ খুলছেন সাবেক সিইসিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার দাপটের ফল ভোগ
ক্ষমতার দাপটের ফল ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট মর্যাদার রজতজয়ন্তী উদযাপন
বাংলাদেশের টেস্ট মর্যাদার রজতজয়ন্তী উদযাপন

মাঠে ময়দানে

চীনের স্মার্ট গ্রামে মির্জা ফখরুলরা
চীনের স্মার্ট গ্রামে মির্জা ফখরুলরা

নগর জীবন

প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন আসিফ নজরুল
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন আসিফ নজরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ফারিণের শনির দশা
ফারিণের শনির দশা

শোবিজ

আলোচনার চেয়ে খাওয়া দাওয়া বেশি
আলোচনার চেয়ে খাওয়া দাওয়া বেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেএমপি কমিশনারকে অপসারণে আলটিমেটাম
কেএমপি কমিশনারকে অপসারণে আলটিমেটাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আরও জটিল এনবিআর পরিস্থিতি
আরও জটিল এনবিআর পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ পুশইন নয় শেখ হাসিনাকে পুশব্যাক করেন
অবৈধ পুশইন নয় শেখ হাসিনাকে পুশব্যাক করেন

নগর জীবন

গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য
গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য

সম্পাদকীয়

রমেশের উইকেটের বেলস ভেঙে ফেলেছিলাম’
রমেশের উইকেটের বেলস ভেঙে ফেলেছিলাম’

মাঠে ময়দানে

বর্ষার ফুলে মুগ্ধতা
বর্ষার ফুলে মুগ্ধতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আর শোনা যাবে না অমিতাভের কণ্ঠ
আর শোনা যাবে না অমিতাভের কণ্ঠ

শোবিজ

জন্মদিনে ফেরদৌসী রহমান
জন্মদিনে ফেরদৌসী রহমান

শোবিজ

নাবিলার পছন্দের নায়ক
নাবিলার পছন্দের নায়ক

শোবিজ

মিশা সওদাগরের চাওয়া
মিশা সওদাগরের চাওয়া

শোবিজ

বাতিল হচ্ছে ৪১৫ হজ এজেন্সির লাইসেন্স
বাতিল হচ্ছে ৪১৫ হজ এজেন্সির লাইসেন্স

নগর জীবন

হাসিনা পরিবারের নামে ৯৭৭ প্রতিষ্ঠান অবশেষে পরিবর্তন
হাসিনা পরিবারের নামে ৯৭৭ প্রতিষ্ঠান অবশেষে পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

কলম্বো টেস্টে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা
কলম্বো টেস্টে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেসিডিয়ামের সভা ডাকতে জি এম কাদেরকে আহ্বান
প্রেসিডিয়ামের সভা ডাকতে জি এম কাদেরকে আহ্বান

নগর জীবন

শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেপ্তার
শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যসচিবকে কুপিয়ে জখম
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যসচিবকে কুপিয়ে জখম

নগর জীবন