শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

দূর আফ্রিকায় বাংলার প্রচলন

শিমুল মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
দূর আফ্রিকায় বাংলার প্রচলন

মাতৃভাষার জন্য জীবন উৎসর্গ করা বাঙালি এখন জীবিকার তাগিদে ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্বময়। বিশ্বের দেশে দেশে প্রবাসীদের হাত ধরে গড়ে উঠেছে বাঙালি কমিউনিটি। ১৮ কোটি মানুষের এই দেশের অন্তত সোয়া কোটি মানুষ কর্মী হিসেবে বিদেশে অবস্থান করছেন। তারা রাজনৈতিক ও সামাজিক কারণে দলমতনির্বিশেষে নিজেদের পছন্দের কমিউনিটির সঙ্গে সম্পৃক্ত। এই প্রবাসীদের হাত ধরে বিশ্বের দেশে দেশে বাংলা ভাষার বিস্তৃতি ঘটেছে।

ইউরোপ, আমেরিকা, কানাডা, অস্ট্রেলিয়ায় বাংলা ভাষা বিস্তৃত হয়েছে বাঙালি অভিবাসীদের কর্মসংস্থান এবং শিক্ষাসূত্রে। ধীরে ধীরে বাঙালি সংস্কৃতি ও বাংলা ভাষার চর্চা বেড়েছে। বাঙালি জনগোষ্ঠী বিভিন্ন দেশে ক্রমে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ও রাজনৈতিক অবস্থান সংহত করেছে। কাজের ক্ষেত্রে এবং পারস্পরিক যোগাযোগের সূত্রে পর্যায়ক্রমে সংশ্লিষ্ট দেশ ও জাতির মানুষের মধ্যে বাংলা ভাষা ও বাঙালি সংস্কৃতির অনুপ্রবেশ ঘটেছে। বাঙালি অভিবাসীরা নিজেদের মধ্যে বাংলা ভাষার চর্চা করছেন। পাশাপাশি তাদের সংস্পর্শে এসে ভিনদেশিরাও নিজেদের প্রয়োজনে ও আগ্রহে বাংলা ভাষা রপ্ত করছেন। তাদের দৈনন্দিন জীবনে বাংলা ভাষার ব্যবহার করছেন।

অন্যদিকে আফ্রিকা মহাদেশে বাংলা ভাষার গন্তব্য সম্পূর্ণ ভিন্ন প্রেক্ষাপটে। আফ্রিকায় সাধারণত কেউ কাজের সন্ধানে যায় না। সেখানে কাজের তেমন সুযোগও নেই। বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের বাঙালি জনগোষ্ঠীর অন্য যারা আফ্রিকায় গেছেন, তারা মূলত ব্যবসায়ী। তবে দক্ষিণ আফ্রিকা, লিবিয়া, মিসর ও তিউনিশিয়ায় কিছু বাঙালি শ্রমিক হিসেবে প্রবেশ করেছেন। তারা পরে ছোটখাটো দোকান ও ব্যবসা শুরু করে উদ্যোক্তা হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন। দক্ষিণ আফ্রিকার ক্ষুদ্র ব্যবসা বা মুদি দোকান ব্যবসার একটি বড় অংশ এখন বাঙালিদের নিয়ন্ত্রণে। মূলত এই ব্যবসায়ীদের হাত ধরেই আফ্রিকায় বাংলা ভাষার বিকাশ ঘটছে।

আফ্রিকা মহাদেশের অন্যান্য দেশেও বাঙালিরা ব্যবসা-বাণিজ্য বিস্তৃত করেছে। মাত্র কয়েক বছর আগে আফ্রিকায় শুরু হয়েছে বাঙালি জনগোষ্ঠীর অন্য এক অভিযাত্রা। কমবেশি ১০টি দেশে বাঙালি বিনিয়োগকারীরা কৃষি জমি লিজ নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করেছেন। ইতোমধ্যে তানজানিয়াসহ কয়েকটি দেশে বাংলাদেশিরা পরীক্ষামূলক চাষাবাদও শুরু করেছেন। আফ্রিকার বিভিন্ন দেশে বাঙালিদের কৃষিজমি লিজ নিয়ে ফসল উৎপাদনের সম্ভাবনা বাস্তবে রূপ নিতে যাচ্ছে। এসব উদ্যোক্তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট দেশে বাংলা ভাষার চর্চাও বাড়ছে।

আফ্রিকার ৫৫টি দেশের মধ্যে অনেক দেশে জাতিগত সংঘাত-সহিংসতায় অভ্যন্তরীণ শান্তি বিপন্ন। পরস্পরের সঙ্গে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে মানুষ মরছে অকাতরে। ফলে অনেক দেশেই জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশন কাজ করছে। গত ৪০ বছরে বেশ কিছু দেশে শান্তিরক্ষীদের তৎপরতায় স্বাভাবিক পরিস্থিতি ফিরে এসেছে। সেখানে বেসামরিক প্রশাসন কাজ করছে। এই শান্তি প্রক্রিয়ায় বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের ভূমিকা সব সময়ই ছিল গুরুত্বপূর্ণ। তাদের মানবিক প্রচেষ্টায় সেখানে সামাজিক শৃঙ্খলা ফিরে এসেছে। ফলে বাঙালি এবং বাংলাদেশ নিয়ে তাদের উচ্ছ্বাসের শেষ নেই। এজন্য কোথাও বাংলাদেশের নামে রাস্তা হয়েছে। কোথাও আলাদা একটা গ্রামের নামই রূপসী বাংলা। একটি দেশ তো বাংলা ভাষাকেই তাদের অফিশিয়াল সেকেন্ড ল্যাঙ্গুয়েজ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।

আফ্রিকার দেশ সিয়েরালিয়নে বাংলা দাপ্তরিক ভাষা হিসেবে মর্যাদাও লাভ করেছে। জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী মিশনের অংশ হিসেবে দেশটিতে ৫ হাজারের বেশি বাংলাদেশি সৈন্য মোতায়েন ছিল। তারা সিয়েরালিয়নের শান্তিশৃঙ্খলা ও উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রাখে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর এ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ২০০২ সালের ডিসেম্বরে বাংলাকে অন্যতম রাষ্ট্রভাষা ঘোষণা করে দেশটি। আফ্রিকার এ দেশটির অনেক নাগরিক বাংলাদেশি সৈন্যদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার সুবাদে অনেক বাংলা শব্দ ও বাক্য জানে।

মূলত জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী মিশনের অংশ হিসেবে বাংলাদেশের সৈনিকরা আফ্রিকা মহাদেশের বিভিন্ন দেশে মোতায়েন হয়েছেন এবং শান্তিশৃঙ্খলা ও উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রাখছেন। ১৯৮৮ সালে প্রথম ইরাক-ইরানে মিলিটারি অবজারভার গ্রুপের সদস্য হিসেবে ১৫ জনের একটি দল দিয়ে বাংলাদেশের জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনযাত্রা শুরু হয়। একই সময়ে নামিবিয়ায় বাংলাদেশি সেনা মোতায়েন হয়। পরের বছর বাংলাদেশ পুলিশের সদস্যরা শান্তিরক্ষা মিশনে অংশ নিতে শুরু করেন। বাংলাদেশ নৌবাহিনী এবং বিমান বাহিনী জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে যোগ দেয় ১৯৯৩ সালে। এরপর বিভিন্ন সময়ে সোমালিয়া, উগান্ডা, রুয়ান্ডা, এঙ্গোলা, বসনিয়া, বুরুন্ডি, কম্বোডিয়া, পূর্ব তিমুর, হাইতি, কসোভো, জর্জিয়া, মোজাম্বিক, ইয়েমেন, লিবিয়া, লাইবেরিয়া, পশ্চিম সাহারা, সিয়েরালিয়ন, কঙ্গো, আইভরিকোস্ট, ইথিওপিয়া, সুদান, ডিআর কঙ্গো, মালি, সেন্ট্রাল আফ্রিকা রিপাবলিক ও দক্ষিণ সুদানে বাংলাদেশি সেনারা জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী মিশনের অংশ হিসেবে মোতায়েন হয়েছেন। এসব দেশের অধিকাংশেই এখন শান্তি ফিরে এসেছে।

সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশ এ পর্যন্ত ৪০টি দেশে ৬৩টি শান্তিরক্ষা মিশন সম্পন্ন করেছে। এসব মিশনে প্রায় ১ লাখ ৭০ হাজার বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী কাজ করেছেন। ব্যক্তিগত নৈপুণ্য এবং পেশাদারি আচরণের মধ্য দিয়ে তারা আফ্রিকার বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশ ও বাংলা ভাষা, সংস্কৃতি তুলে ধরেছেন এক অনন্য উচ্চতায়। বর্তমানে ১২টি মিশনে বাংলাদেশের ৫ হাজার ৮২৭ জন শান্তিরক্ষী দায়িত্ব পালন করছেন।

বাংলাদেশ থেকে হাজার হাজার মাইল দূর প্রবাসে বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীরা ফেব্রুয়ারি এলেই বাংলা ভাষার প্রতি আলাদা টান অনুভব করেন। এমন ২১ ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের কার্যক্রম দেখতে ২০১৩ সালে আইভরিকোস্টে এবং ২০২২ সালে দক্ষিণ সুদানে উপস্থিত ছিলাম। আফ্রিকার এই দুটি দেশেই ২১ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের শান্তিরক্ষীদের প্রাণঢালা আবেগ দিয়ে মাতৃভাষা দিবস পালন করতে দেখা যায়। এর জন্য বেশ আগে থেকেই তারা অনুশীলন করেন। ২১ ফেব্রুয়ারির অনুষ্ঠানে শুধু বাংলাদেশিরাই নয়, শান্তিরক্ষা মিশনে অংশগ্রহণকারী বিশ্বের বিভিন্ন দেশের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারাও অংশ নেন। ভাষার জন্য জীবন উৎসর্গ করা বাঙালির গৌরবগাথা শুনে তারা মোহিত হন।

ঠিক কত বাঙালি আফ্রিকা মহাদেশে রয়েছেন, তার সঠিক হিসাব পাওয়া যায় না। তবে এক দক্ষিণ আফ্রিকায়ই রয়েছেন দেড় লাখের বেশি বাঙালি। এর বাইরে লিবিয়ায় উল্লেখযোগ্যসংখ্যক বাঙালি শ্রমিকের অবস্থান ছিল। তবে কর্নেল গাদ্দাফি সরকারের পতন ও পূর্ববর্তী গৃহযুদ্ধে তাদের বড় অংশ দেশে ফিরে আসেন। কিন্তু আফ্রিকা মহাদেশজুড়ে প্রশাসনিক ও অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী হয়ে উঠছে বাঙালি জনগোষ্ঠী। প্রভাবশালীদের ভাষা হিসেবে বাংলা সেখানে বিবেচিত হচ্ছে অনেকটা রাজভাষা হিসেবে। ঠিক যেভাবে বঙ্গীয় ব-দ্বীপে ইংরেজি ভাষা সম্প্রসারিত হয়েছে এবং কালক্রমে দৃঢ়ভিত্তি লাভ করেছে; বলতে গেলে খানিকটা একই প্রক্রিয়ায় বাংলা আফ্রিকা মহাদেশে প্রবেশ করেছে ও ভিত্তি অর্জন করেছে। পশ্চিম আফ্রিকার দেশ আইভরিকোস্টে দেখেছি, বাংলাদেশের শান্তিরক্ষীদের সঙ্গে সাপোর্টিং স্টাফ হিসেবে কাজ করতে গিয়ে সেখানকার অধিবাসীরা বাংলা ভাষা, জনপ্রিয় বাংলা গান রপ্ত করে ফেলেছেন। আইভরিকোস্টে সাধারণ মানুষের মুখে মুখে ছিল বাংলাদেশি সেনাদের প্রশংসা। শান্তিরক্ষা মিশন শুরুর ১০ বছর পর ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে আইভরিকোস্ট গিয়ে দেখা যায়, বাংলাদেশি সদস্যদের সঙ্গে স্থানীয়রা স্বাচ্ছন্দ্যে মিশতে চায়। বাংলাদেশিদের কাজকর্ম অনুকরণ করতে চায়। এমনকি বাংলা ভাষা-সংস্কৃতির প্রতি তাদের দারুণ আগ্রহ। আইভরিকোস্টের কৃষ্ণাঙ্গ মানুষের মুখে মুখে বাংলা ভাষা। বাঙালি সেনাদের প্রিয়ভাজন হতে তাদের নানারকম চেষ্টা। অনেকেই বাংলাদেশে বেড়াতে আসতে চেয়েছেন। আইভরিকোস্টের তরুণ আরাফাত আমাদের বাংলা গান গেয়ে শোনান, ও আমার উড়াল পঙ্খিরে, যা যা তুই উড়াল দিয়া যা। পুরো গানটাই গেয়ে শোনান আরাফাত। বললেন, বাংলা ভেরি ভেরি ভালো। উই হেল্প বাংলা। আরেকজন করিম, সাপোর্ট স্টাফ। বললেন, বাংলা না জানলে তো চলতেই পারব না। বাংলার সঙ্গে থাকি। বাংলা তো বলতেই হবে। সারা দিন সকাল-সন্ধ্যা কাজ করতে হবে। সালাম দিতে হবে। মাত্র ১০ বছর আগেও সম্পূর্ণ অপরিচিত একটি ভাষা আইভরিয়ানদের কাছে অন্যতম শক্তিশালী ভাষা হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। কালো মানুষের এই দেশটিতে বাংলাদেশের নামে একটি গ্রামের নাম হয়েছে, রূপসী বাংলা। বাংলাদেশ থেকে ১৪ হাজার কিলোমিটার দূরের আফ্রিকার এই দেশে রূপসী বাংলার বাসিন্দারা নেচে গেয়ে উৎসবমুখর পরিবেশে আমাদের স্বাগত জানান। বাংলাদেশের হারিয়ে যাওয়া ঢেঁকির দেখা পাওয়া গেল আইভরিকোস্টে। সেখানে ধান ভানার কাজ করছে বাংলাদেশের ঢেঁকি। দেশটির মান এলাকায় কয়েক বছর আগে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করে ঢেঁকির প্রচলন করা হয়েছে। প্রযুক্তির ছোঁয়াবঞ্চিত এই অঞ্চলের মানুষ বাংলাদেশি ঢেঁকিতে এখন ধান ভানছে। কাসাভা গুঁড়ো করছে। এই প্রযুক্তি তাদের কষ্টের জীবনযাত্রাকে অনেকটা সহজ করে দিয়েছে। দেশটির বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের উদ্ভাবনী তৎপরতা দৃষ্টি কাড়ল। শান্তিরক্ষীরা এক বছরের জন্য ইউএন মিশনে যান। পরের বছর নতুন সমান সংখ্যক সদস্য তাদের জায়গায় রিপ্লেস হয়। এই এক বছর সময়ের মধ্যে অনেকে তার পদচিহ্ন রেখে আসতে চান বিদেশের মাটিতে। এ জন্য মিশনের প্রতিটি মুহূর্ত কাজে লাগাতে চান তারা। ইয়ামুতসুক্রোতে বাংলাদেশের শান্তিরক্ষীরা দেশ থেকে বিভিন্ন ফল-ফলাদি এমনকি শাক-সবজির চারা নিয়ে লাগিয়েছেন। আইভরি কোস্টের উর্বর মাটিতে পুঁইশাক, বেগুন, ঢ্যাঁড়শ লাগিয়েছেন তারা। এক জায়গায় দেখলাম মাচায় ঝুলছে বাংলাদেশি লাউ। কয়েকটি জায়গায় অনেক কাঁঠাল গাছ দেখতে পেলাম। প্রতিটি গাছেই অসংখ্য কাঁঠাল ধরে আছে। ১০ বছর ধরে বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীরা তিলে তিলে গড়ে তুলেছেন তাদের নিজেদের ক্যাম্পগুলো। এরই মধ্যে আইভরিকোস্টে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশন উঠে গেছে। দেশটিতে শান্তি প্রতিষ্ঠার পর বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীরাও দেশে ফিরে এসেছেন। কিন্তু মিশন উঠে গেলেও আফ্রিকার দেশে দেশে বাংলা ভাষার বীজ বুনে এসেছেন বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীরা।

আফ্রিকার দেশ সিয়েরালিয়নে বাংলা দাপ্তরিক ভাষা হিসেবে মর্যাদাও লাভ করেছে। জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী মিশনের অংশ হিসেবে দেশটিতে ৫ হাজারের বেশি বাংলাদেশি সৈন্য মোতায়েন ছিল। তারা সিয়েরালিয়নের শান্তিশৃঙ্খলা ও উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রাখে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর এ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ২০০২ সালের ডিসেম্বরে বাংলাকে অন্যতম রাষ্ট্রভাষা ঘোষণা করে দেশটি। আফ্রিকার এ দেশটির অনেক নাগরিক বাংলাদেশি সৈন্যদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার সুবাদে অনেক বাংলা শব্দ ও বাক্য জানে।

দক্ষিণ সুদানে ২০২২ সালে মিশন ভিজিটে গিয়ে ২১ ফেব্রুয়ারি আমাদের কাটে দেশটির রাজধানী যুবা সিটির একটি ক্যাম্পে। শান্তিরক্ষীরা আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে দক্ষিণ সুদানে নির্মিত অস্থায়ী শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। বাংলা গান, কবিতা, কৌতুক পরিবেশন করে তুলে ধরেন বাঙালি সংস্কৃতি। এর আগে ২০২০ সালের জুনে বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের অসামান্য অবদানের জন্য দক্ষিণ সুদানে বাংলাদেশ রোড নামে ২৫৬ কিলোমিটার দীর্ঘ একটি সড়ক উদ্বোধন করা হয়। দক্ষিণ সুদানে সেনাবাহিনীর পাশাপাশি নৌবাহিনীর একটি টিম কাজ করছে। তাদের অপারেশন এলাকা দেশটির রাজধানী যুবা থেকে হাজার মাইল দূরের মালাকাল শহরে। সেই শহরে গিয়ে যদি কেউ বলেন, আমি বাংলাদেশি। নিশ্চিত থাকুন, সেখানকার মানুষ পরম আন্তরিকতায় কাছে এসে বলে বাংলাবন্ধু কেমন আছ? ভালোবাসা এবং মমতা দিয়ে ভিনদেশি এই অচেনা মানুষদের হৃদয় জয় করেছেন বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীরা। পাশাপাশি বাংলা ভাষা-সংস্কৃতি পৌঁছে দিয়েছেন তাদের দৈনন্দিন জীবনে।

এই বিভাগের আরও খবর
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
নতজানু পায়রা
নতজানু পায়রা
যদি আবার
যদি আবার
পাঁজরের আধখানা হাড়
পাঁজরের আধখানা হাড়
মেঘমালা
মেঘমালা
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
লেখা পাঠানো ঠিকানা
লেখা পাঠানো ঠিকানা
জীবন
জীবন
দূরত্বের নাম সুখ
দূরত্বের নাম সুখ
সর্বশেষ খবর
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

বেলুচিস্তানে সেনা অভিযান, নিহত ১০
বেলুচিস্তানে সেনা অভিযান, নিহত ১০

পূর্ব-পশ্চিম

কোচিংয়ের প্রথম আসরেই বাজিমাত হান্নানের
কোচিংয়ের প্রথম আসরেই বাজিমাত হান্নানের

মাঠে ময়দানে

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

হত্যা মামলায় নয়জনের দণ্ড
হত্যা মামলায় নয়জনের দণ্ড

দেশগ্রাম

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা সাক্ষ্য আরও ৩ জনের
শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা সাক্ষ্য আরও ৩ জনের

দেশগ্রাম

পাঁচ টি-২০ খেলতে পাকিস্তান যাচ্ছে বাংলাদেশ
পাঁচ টি-২০ খেলতে পাকিস্তান যাচ্ছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আবারও কিংস আবাহনীর লড়াই
আবারও কিংস আবাহনীর লড়াই

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কায় সিরিজে এগিয়ে গেল যুবারা
শ্রীলঙ্কায় সিরিজে এগিয়ে গেল যুবারা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

মিরাজ ম্যাজিকে বিশাল জয়
মিরাজ ম্যাজিকে বিশাল জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়িতে ঢুকে কুপিয়ে কৃষক, গলায় পেরেক ঢুকিয়ে ব্যবসায়ী হত্যা
বাড়িতে ঢুকে কুপিয়ে কৃষক, গলায় পেরেক ঢুকিয়ে ব্যবসায়ী হত্যা

দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের বাইসাইকেল উপহার পেলেন পত্রিকার হকার
বসুন্ধরা শুভসংঘের বাইসাইকেল উপহার পেলেন পত্রিকার হকার

দেশগ্রাম

কানাডায় কেন মিশু সাব্বির
কানাডায় কেন মিশু সাব্বির

শোবিজ

চকলেটের লোভ দেখিয়ে শিশুকে যৌন নিপীড়ন, বৃদ্ধ গ্রেপ্তার
চকলেটের লোভ দেখিয়ে শিশুকে যৌন নিপীড়ন, বৃদ্ধ গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

নির্যাতনে মাদরাসা শিক্ষার্থী হত্যার অভিযোগ
নির্যাতনে মাদরাসা শিক্ষার্থী হত্যার অভিযোগ

দেশগ্রাম

আমি একজন কণ্ঠশ্রমিক
আমি একজন কণ্ঠশ্রমিক

শোবিজ

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

৫ মে বাজারে আসছে সাতক্ষীরার আম
৫ মে বাজারে আসছে সাতক্ষীরার আম

দেশগ্রাম