শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

গল্প

মধ্যরাতের মাতাল কুকুরেরা

আরিফুল হাসান
প্রিন্ট ভার্সন
মধ্যরাতের মাতাল কুকুরেরা

রাত যখন নষ্ট টাইমের ল্যাপটপে সম্ভবত পৌনে ১২টা, তখন হঠাৎ কুকুরগুলো ডেকে ওঠে। এরকম প্রায়ই ডাকে। ওরা রাতের পাহারাদার। এলাকায় চোর ডাকাত এলে, অচেনা কেউ এলে ওরা ঝাঁক বেঁধে ডেকে ওঠে। আবার নিজেদের মধ্যে যে ঝগড়াঝাঁটি হয় না, ওরকমও নয়। হয়। হয় বলেই ওরা কুকুর। আর মানুষ?

তাহলে নিভু নিভু আলোতে অন্ধকারে গলিতে অচেনা কে এলো? কুকুরগুলো এমন করে ডাকছে কেন? এখন অবশ্য তেমন ডাকের প্রকোপ নেই। তবু দুয়েকটা ডাক যে শোনা যাচ্ছে না, তা নয়। থেকে থেকে কোনোটা ঘেউউ করে ওঠে, কোনোটা কাতর আর্তনাদের মতো মৃদু চিৎকারে, আবার কাউকে ঘেউ ঘেউ রবে খেঁকিয়ে উঠতে শোনা যাচ্ছে। তাহলে রাতগুলো নীরব নয়।

এরকম এক রাতে এই কিছু দিন আগে আজমল ঘুমায়। ঘুমের ভিতর স্বপ্ন দেখে এক।

শোনা যায়, যুদ্ধ নাকি লেগে যেতে পারে দেশে। কিন্তু কুকুরগুলো এত নিশ্চুপ কেন? নাকি আজমলের বুকের ভিতরের হৃৎপিণ্ড দেখে তারা যে ভয় পেয়েছিল সে ভয় আজও তাড়া করছে তাদের। নাকি তাদের ডাকের আবারও সময় হয়ে ওঠেনি। নাকি অত রাত হয়নি যে তারা ডাকবে। নাকি এতই বেশি রাত যে তারাও প্রহরীপনা ছেড়ে ঘুমাতে গেছে ক্লান্ত হয়ে। এখন রাত ঘড়িতে কয়টা বাজে? আজমলের ঘড়িতে সেদিন কটা বেজেছিল। রাত হয়ে যাচ্ছিল নাকি সন্ধ্যা। হয়তো সন্ধ্যার শুরু তখন। সময়টা জিজ্ঞেস করিনি। একজন আমাকে দেখাতে চেয়েছিল...

২.

আজ কুকুরগুলো ডাকছে না কেন? নদী ও পাহাড়গুলো বদলে গেছে। বদলে গেছে মানুষ। শহরের মানুষ বদলেছে আরও আগে। গ্রামের মানুষ শহরে এসে পড়েছে আর শহরের মানুষ পালাচ্ছে গ্রামে। অবশ্য গ্রামেও আজকাল কুকুরের উৎপাত যে বাড়েনি এমন খবর শোনা যায় না। আজমলের স্বপ্নের ভিতর একদল কুকুর ছিল। তারা কামড়িয়ে কামড়িয়ে মারছিল আজমলকে। ছিঁড়ে ফেলছিল নখর দিয়ে তার বুক। পাঁজরের হাড়গুলো কামড়ে ভেঙে ফেলছিল আর হৃৎপিণ্ডটা বের করে এনেছিল। হঠাৎ কুকুরগুলো পিছিয়ে যায়। পিছিয়ে অনেক দূরে যায়। যেন যায়। যেন আজমল হৃৎপিণ্ড নয়, বুকের ভিতর ধারণ করেছিল একটা গ্রেনেড।

আজকাল কুকুরগুলো ডাকে না। মাঝেমধ্যে গুলির শব্দ হয়। আকাশ থেকে তীব্র বেগে আসে হেলিকপ্টারের শব্দ। এসব স্বাভাবিকতা নয়। শোনা যায়, রাত নাকি চুরি করে নিয়ে নেবে অন্ধকারের কোনো অপশক্তি। শোনা যায়, যুদ্ধ নাকি লেগে যেতে পারে দেশে। কিন্তু কুকুরগুলো এত নিশ্চুপ কেন? নাকি আজমলের বুকের ভিতরের হৃৎপিণ্ড দেখে তারা যে ভয় পেয়েছিল সে ভয় আজও তাড়া করছে তাদের। নাকি তাদের ডাকের আবারও সময় হয়ে ওঠেনি। নাকি অত রাত হয়নি যে তারা ডাকবে। নাকি এতই বেশি রাত যে তারাও প্রহরীপনা ছেড়ে ঘুমাতে গেছে ক্লান্ত হয়ে। এখন রাত ঘড়িতে কয়টা বাজে? আজমলের ঘড়িতে সেদিন কটা বেজেছিল। রাত হয়ে যাচ্ছিল নাকি সন্ধ্যা। হয়তো সন্ধ্যার শুরু তখন। সময়টা জিজ্ঞেস করিনি। একজন আমাকে দেখাতে চেয়েছিল। দেখার ইচ্ছে হয়নি। এত নৃশংসতা হয়তো সহ্য করতে পারতাম না। সে বলেছিল, আমি বারান্দা দিয়ে ভিডিও করলাম। কুকুরগুলো... বলেই সে হু হু করে কেঁদে উঠল। আমি তার চোখের পানির মূল্য দিতে যাইনি। এ জগতে কে-ই কার চোখের পানির মূল্য দিতে জানে? বিনা মেঘে বজ্রপাতের মতো সেদিন তাণ্ডবটা শুরু হয়-সে বলেছিল।

আমি বললাম, ওসব থাক না। এখন আর বলে লাভ কী? ভালোবাসার মধ্যে যদি খাদ থাকে, তবে তা এক দিন আসলকেই গ্রাস করে ফেলে তা আর জানার অজানা কী? ...অভিমান করার সময় এখন না- সে বলেছিল, বাঙালি জাতি অনুতপ্ত হতে সময় নেয় না। এখন সব কিছু দেখছে জানছে। জেগে উঠতে বেশি দিন লাগবে না। এখনো হতবাক অবস্থা কাটেনি। এক-দুজন যে প্রকাশ্যে নির্যাতনের মুখে সত্যটা উচ্চারণ করছে না তা তো নয়, আওয়াজ উঠছে। এক-দুই-চার করেই বিশ্ব। আমি তারপরও ভিডিওটা দেখতে রাজি হইনি।

৩.

আজ যখন কুকুরগুলো এখনো ডেকে উঠছে না কেন এ নিয়ে ভাবছি, তখন একটা কুকুর কুইওইই করে উঠল। যেন সে বোঝাতে চায়- আমি না, আমরা পশুরা না। আজমলের হৎপিণ্ডটা খুলে বের করতে চেয়েছিল তোমাদের মতো মানুষ। হ্যাঁ একদল মানুষ।

আবার শূন্যতার ভিতর মিলিয়ে যাচ্ছে সবকিছু। সবকিছু কেমন অসার, নিষ্প্রাণ এবং ঘ্রাণশূন্য। এই কিছুদিন আগে ডাকাতি চলছিল। গণডাকাতি। আর এখন ত্রাসের সঙ্গে পেরে উঠছে না প্রশাসন। জনগণও যেন জিম্মি হয়ে আছে। এই রাতটা, এই লাখো কোটি তারা, এই আসমান, এই মানচিত্রের মাটি-মাতৃভূমি-মানুষ- সব সব সব...।

এভাবে বন্দি হতে থাকলে, মানুষের জানমালের নিরাপত্তা না থাকলে... সে সেদিন বলেছিল, না থাকলে মূল্যবোধ আর দেশপ্রেম, তাহলে আজমলের হৃৎপিণ্ড তো গ্রেনেড হতে বাধ্য হবেই। সে সে দিন বলেছিল, দেখছিলাম কুকুরগুলো কীভাবে তাড়া করে তাকে নিয়ে এসেছিল খাস খানকায় যাওয়ার গলিটার দিক থেকে। সে বলছিল, যেন কুকুরগুলো যুদ্ধ করছিল একটি সভ্যতার বিরুদ্ধে। সে আরও বলছিল, কুকুরগুলো তর্জন-গর্জন করছিল এতই, আশপাশের দোকান খোলার তো প্রশ্নই আসে না, আবাসিক ভবনগুলোর দরজাও ছিল লাগানো। জানালাও সিটকিনি আঁটা, পর্দা টানানো। সব ঘরে লাইট বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আরও শক্ত কিছুর আড়াল খুঁজছে অধিবাসীরা, কেউ কেউ মেঝেতে শুয়ে পড়েছে। গুলি লাগার ভয়ে। ...স্নাইপার তাক করা ছিল, অধিকাংশ ভবনে না, তবে বেশ কিছু নিশ্চয়। তিনটা বাচ্চা মারা গেল কৌতূহল ধরে রাখতে না পেরে দৌড়ে বারান্দায় বা জানালায় চলে গেছে বলে। ...আমি মরিনি। জানের বাজি রেখে অবশ্য ভিডিওটা করেছি। আমার একটা সুবিধে ছিল, আমার বারান্দা লাগোয়া ডানপাশের ভবনটি আমার চাচার, আর সামনের ভবনের লোকজন-ডাবল তালা লাগিয়ে সকালেই পালিয়েছে প্রাণ নিয়ে। গেটের তালাগুলো কেউ ভাঙার চেষ্টা করেছে বোধ হয়, পারেনি নিশ্চিত ছিলাম। আর আমার বাঁ-পাশে সিঁড়িপথের প্যাঁচানো বাড়িয়ে রাখা গার্ড। মোটামুটি চারদিক থেকেই কাভার পাচ্ছিলাম। তখনো আকাশে হেলিকপ্টার উড়ছিল। কিন্তু গুলি করেনি আমাদের এদিকে। ওদের কাছে শক্তিশালী টেলিস্কোপ আছে নিশ্চয়। না হলে এমন ঘাপটি মেরে বসে থেকে ভিডিও করছি অনন্তকাল ধরে...হ্যাঁ, অনন্তকালই তো। দুই মিনিট কি চার মিনিটের ভিডিও বোধ হয়। কিন্তু সেখানে সত্যি আমার দুই যুগের সঙ্গে আরও এক যুগের জীবনে এমন স্থবির সময় পাইনি। যেন পাথরের একেকটা পর্বতমালা একেকটা ন্যানো সেকেন্ড। কুকুরগুলো তাড়া করে আনলো আজমলকে।

৪.

দ্য লর্ড ব্রোমাজিপাম আর টাকা দিয়ে কিনে ডিও নেশার শেষ রাতটাকে চার ভাগে ভাগ করে এক ভাগ আজলায় তুলে ফেলে দেয়। রাতটা আর তিন ভাগ থাকে। কেউ একজন রাতটা থেকে চুরি করে উদ্বাস্তু কুকুরগুলোকে, রাতটা আরেক ভাগ কমে। তারপর আজমলের মৃত্যুর জন্য কমে আরও এক ভাগ। শেষ ভাগটা সিগারেটের ধোঁয়ায় ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন হয়ে উঠলে দেখি, আমি নিজেই কুকুর হয়ে গেছি, একটা নয়, দুটো নয়, পৃথিবীর সব এক হয়ে প্রভাবিত করেছে আমাকে। আমি রাতের পরে রাত ভাঙছি। সাঁতরে পার হচ্ছি অন্ধকার। আর অন্ধকারের ভিতর সারি সারি দাঁড়িয়ে যেতে দেখছি আজমলদের। তারাও রাত ভাঙবে শপথ নিয়েছে। শপথের পক্ষে শহীদ হয়েছে। আর আমি ভুলে গেছি সেটি সত্যি সত্যিই একাধিক রাতের সমান একটি রাত ছিল কি না, যখন আজমলকে তুলে আনা হলো মেরে ফেলার উদ্দেশ্যে, অথবা আধমরা করে। অথবা শুধু লাশটিই নিয়ে আসা হয়েছে উল্লাস করার জন্য...আমি জানি না। আর জানি না সত্যিই এর মধ্যে এতগুলো রাত পার হয়ে গেছে কি না, কারণ আজমলদের মতো এ রকম ভূমিপুত্রকে প্রতিদিনই খুবলে খাচ্ছে কুকুরগুলো, কুকুরগুলো তীব্রভাবে চিৎকার করে বলছে, না না মানুষ।

এই বিভাগের আরও খবর
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
নতজানু পায়রা
নতজানু পায়রা
যদি আবার
যদি আবার
পাঁজরের আধখানা হাড়
পাঁজরের আধখানা হাড়
মেঘমালা
মেঘমালা
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
লেখা পাঠানো ঠিকানা
লেখা পাঠানো ঠিকানা
জীবন
জীবন
দূরত্বের নাম সুখ
দূরত্বের নাম সুখ
সর্বশেষ খবর
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৫৯ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে