শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

সাফল্যগাথা

মানুষের জন্য বিজ্ঞান প্রতিষ্ঠায়

অধ্যাপক ড. খোন্দকার সিদ্দিক-ই রব্বানী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মানুষের জন্য বিজ্ঞান প্রতিষ্ঠায়

মানুষের জন্য বিজ্ঞান প্রতিষ্ঠায় নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন এক নিভৃতচারী বিজ্ঞানী। তিনি  অধ্যাপক ড. খোন্দকার সিদ্দিক-ই রব্বানী। বিদেশের উন্নত জীবন-যাপনের সুযোগ ফেলে দেশে ফিরে আসেন। শুধু দেশের মানুষের কল্যাণে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন সারা জীবন। একঝাঁক তরুণ গবেষককে নিয়ে নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। প্রচারবিমুখ এই মানুষটিকে নিয়ে লিখেছেন— সাইফ ইমন   

 

তিনি প্রফেসর ড. খোন্দকার সিদ্দিক-ই রব্বানী। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োমেডিকেল অ্যান্ড টেকনোলজি বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারপারসন। যার সব উদ্ভাবনের একটাই লক্ষ্য, তা হলো কম খরচে চিকিৎসা যন্ত্রপাতি তৈরি ও সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া। আবার তিনি তার উদ্ভাবনের প্যাটেন্ট করাতে নারাজ। তার দাবি বিজ্ঞান প্রযুক্তির সুবিধা ভোগের অধিকার সবার রয়েছে। তা প্যাটেন্ট করে ব্যবহার সীমিত করা মোটেই উচিত নয়। তাই এত বছরের গবেষণায় শুধু একটি প্যাটেন্টই করিয়েছেন এই বিজ্ঞানী। ১৯৯২ সালে করা প্যাটেন্টটি হলো ‘অটোমেটিক ভোল্টেজ প্রটেকশন’। তিনি আরও বলেন, আমরা নিজেরাই যদি চিকিৎসা ও ব্যবহার্য প্রযুক্তি তৈরি করতে পারি, তাহলে একই সঙ্গে সাশ্রয়ী ও সংস্কৃতিবান্ধব ও স্বর্বজনীন হবে। ফলে দেশের প্রত্যন্ত গ্রামেও মানুষ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সব সুযোগ-সুবিধা ভোগ করতে পারবে কম খরচে। ড. সাইয়েদ ও অধ্যাপক ইসলামের সঙ্গে মিলিত হয়ে তিনি বাংলাদেশে মেডিকেল ফিজিক্স ও বায়োমেডিকেল প্রকৌশলে গবেষণার সফল সূত্রপাত করেন ১৯৭৮ সালে। এর কিছুদিন আগে যুক্তরাজ্য থেকে ইলেক্ট্রনিক্সে পিএইচডি শেষে দেশে ফেরত আসেন প্রফেসর ড. খোন্দকার সিদ্দিক-ই রব্বানী। উন্নত বিশ্বের আকর্ষণীয় সব চাকরির অফার ফিরিয়ে দেন শুধু দেশের মানুষের জন্য কিছু করার ইচ্ছা থেকে। সেই থেকে এখন অব্দি একঝাঁক তরুণ নিয়ে তিনি নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন মানুষের কল্যাণে নিজেকে উৎসর্গ করা এই বিজ্ঞানী।

 

ছিলেন আলোচিত ফটোগ্রাফার : বাংলাদেশের এই বিজ্ঞানী একজন প্রতিভাবান ফটোগ্রাফারও বটে। আমাদের দেশে বর্তমানে ফটোগ্রাফি জনপ্রিয় হয়ে উঠলেও ’৮০-এর দশকের শুরুতেই ড. খোন্দকার সিদ্দিক-ই রব্বানী সাফল্য অর্জন করেন ফটোগ্রাফিতে। তখন ইসলামিক ফাউন্ডেশন আয়োজিত জাতীয় ফটো কনটেস্টে রঙিন ছবির ক্যাটাগরিতে প্রথম এবং সাদা-কালো ক্যাটাগরিতে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেন। এরও আগে ১৯৭৯ সালে বাংলাদেশ ফটোগ্রাফি সোসাইটি আয়োজিত এক কনটেস্টে জাতীয় পর্যায়ে তৃতীয় স্থান অর্জন করেন। পরবর্তীতে গবেষণার কাজে ব্যস্ততা বেড়ে যাওয়ায় ফটোগ্রাফিতে সময় দিতে পারেননি ড. খোন্দকার সিদ্দিক-ই রব্বানী।

 

জন্ম ও বেড়ে ওঠা : ১৯৫০ সালের মে মাসের ৯ তারিখ জন্মগ্রহণ করেন ড. খোন্দকার সিদ্দিক-ই রব্বানী। ১৯৬৫ সালে ফরিদপুর জিলা স্কুল থেকে এসএসসি এবং পরবর্তীতে ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ থেকে ১৯৭০ সালে বিএসসি (সম্মান) পরীক্ষায় প্রথম শ্রেণিতে প্রথম হন। এমএস করেন পাকিস্তানের কায়দে আজম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। তিনি পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন যুক্তরাজ্যের সাউদাম্পটন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। বর্তমানে দুই সন্তানের জনক ড. খোন্দকার ঢাকার ধানমন্ডিতে বাস করছেন।  

 

উদ্ভাবনের রাজা : ড. খোন্দকার সিদ্দিক-ই রব্বানীকে উদ্ভাবনের রাজা বললে অত্যুক্তি হবে না। বরং কম বলা হয়ে যাচ্ছে বলেই মনে হবে। দীর্ঘ দিনের গবেষণায় তিনি তরুণদের সঙ্গে নিয়ে উদ্ভাবন করেছেন একটির পর একটি নানাবিধ আবিষ্কার। যার সবগুলোই মানব কল্যাণে উৎসর্গকৃত। হৃদযন্ত্রের ওঠা-নামা পর্যবেক্ষণ করার জন্য তার দলের উদ্ভাবিত কম্পিউটারাইজড ইসিজি মেশিনটি মাত্র সাত ইঞ্চির। কম্পিউটারের সঙ্গে সংযোগে হয়ে যায় পূর্ণাঙ্গ ইসিজি মেশিন। ইসিজি ছবি প্রিন্ট করে সাধারণ কাগজে। ইন্টারনেটের সঙ্গে যুক্তাবস্থায় বিশ্বের যেকোনো জায়গা থেকে সরাসরি পর্যবেক্ষণ করা যায় ইসিজি।

 

স্বয়ংক্রিয় শ্বাস-প্রশ্বাসযন্ত্র : নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত শিশুদের শ্বাস-প্রশ্বাসের হিসাব নিতে হয়। শরীরে নানা যন্ত্রপাতি দিয়ে পরীক্ষা চলে। এ সময় শিশুরা ভয় পায় কাঁদে নড়াচড়া করে। ফলে অনেক সময় শ্বাস-প্রশ্বাসের প্রকৃত চিত্র পাওয়া যায় না। অধ্যাপক সিদ্দিক ই রব্বানী এ সমস্যার সমাধানে উদ্ভাবন করেছেন স্বয়ংক্রিয় শ্বাস-প্রশ্বাস যন্ত্র। তাতে থাকা ‘ইলেকট্রোড প্যাড’ কম্পিউটারের সঙ্গে যুক্ত করে বুক বা পিঠ স্পর্শ করলে স্ক্রিনে ফুটে উঠবে ফুসফুসের পরিবর্তনের গ্রাফ।

 

পানিকে জীবাণুমুক্ত করার কৌশল : অধ্যাপক ড. সিদ্দিক ই রব্বানীর নেতৃত্বে গবেষকরা সূর্যের আলো ও তাপ ব্যবহার করে নদী বা পুকুরের পানিকে জীবাণুমুক্ত করার কৌশলও আবিষ্কার করেছেন। ‘সোলার ওয়াটার পাস্তুরাইজেশন’ পদ্ধতিতে মাত্র দুই ঘণ্টা তাপ দিয়ে ১০-১২ লিটার পানি জীবাণুমুক্ত করা যায়। ২০০২ সাল থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত বরিশালের ৩০০ বেদে পরিবার এই পদ্ধতি ব্যবহার করে উপকৃত হয়।

 

ডিস্ট্রিবিউশন অব এফ-লেটেন্সি : অধ্যাপক সিদ্দিক-ই রব্বানী আরও উদ্ভাবন করেছেন নার্ভ কনডাকশনের নতুন এই প্যারামিটার। যা দিয়ে ঘার, পিঠ বা কোমরের ব্যথায় স্নায়ুতে চাপ থাকলে তা ধরা যাচ্ছে।

 

ডায়নামিক পেডোগ্রাফ : অধ্যাপক ড. সিদ্দিক-ই রব্বানীর উদ্ভাবিত আরও কিছু স্বল্প মূল্যের অত্যাধুনিক চিকিৎসাযন্ত্র হলো-ডায়াবেটিস রোগীদের পায়ের চাপের বিস্তার পরিমাপে ‘ডায়নামিক পেডোগ্রাফ’।

 

কৃত্রিম হাত : দেশে কৃত্রিম অঙ্গ তৈরি ও সংস্থাপনে নতুন ইতিহাস রচিত হয়েছে রব্বানী স্যারের হাত ধরেই। কৃত্রিম হাতকে বলা হচ্ছে মায়ো ইলেক্ট্রিক প্রস্থেটিক হ্যান্ড। এটি ব্যবহারের ফলে রাজিয়া নামের এক শারীরিক প্রতিবন্ধী কম্পিউটারে লেখা, কাগজে লেখাসহ ইলেক্ট্রনিক সার্কিটের বিভিন্ন কাজ করতে পারছে।

 

ডিজিটাল কলকোস্কোপ : এটি কম্পিউটারের সাহায্যে জরায়ু মুখের ক্যান্সার নির্ণয়যন্ত্র অপটিক্যাল কলকোস্কোপ।

 

তিন লিড নন-ডায়াগনস্টিক ইসিজি : তিন লিড ইসিজি ইউএসবি দিয়ে সংযুক্ত করে কম্পিউটারে ইসিজি দেখার যন্ত্র।

 

টেলি মেডিসিন :  গ্রামের সুবিধাবঞ্চিত রোগীরা এই পদ্ধতি ব্যবহার করে শহরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সঙ্গে যোগাযোগসহ চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করতে পারবে।

 

ডিজিটাল স্টেথোস্কোপ : কম্পিউটারে রেকর্ড করার পাশাপাশি হৃৎপিণ্ড ও শ্বাস-প্রশ্বাসের গতি পরিমাপের জন্য ব্যবহার করা হয় স্টেথোস্কোপ।

 

ডিজিটাল এক্স-রে ভিউবক্স : সংযুক্ত ক্যামেরার মাধ্যমে এক্স-রে রিপোর্টের ছবি তুলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের কাছে পাঠানোর যন্ত্র এটি।

 

মাসল অ্যান্ড নার্ভ স্টিমুলেটর : আঘাত পেয়ে যাদের কোনো অঙ্গ আংশিক বা পুরোপুরি অকেজো হয়ে গেছে, সেই স্নাায়ুতন্ত্রকে পরিমিত ইলেকট্রিক শক দেওয়ার মধ্য দিয়ে ধীরে ধীরে সচল করে তোলার যন্ত্র।

 

অ্যান্টি-সোয়েট : যাদের অতিরিক্ত হাত-পা ঘামে, তাদের হাতে বা পায়ে কার্যকর পরিমাণ বিদ্যুৎ প্রবাহিত করানোর যন্ত্র এটি।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

১৮ মিনিট আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

২৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

২৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই
বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ
নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা