শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

সাফল্যগাথা

মানুষের জন্য বিজ্ঞান প্রতিষ্ঠায়

অধ্যাপক ড. খোন্দকার সিদ্দিক-ই রব্বানী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মানুষের জন্য বিজ্ঞান প্রতিষ্ঠায়

মানুষের জন্য বিজ্ঞান প্রতিষ্ঠায় নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন এক নিভৃতচারী বিজ্ঞানী। তিনি  অধ্যাপক ড. খোন্দকার সিদ্দিক-ই রব্বানী। বিদেশের উন্নত জীবন-যাপনের সুযোগ ফেলে দেশে ফিরে আসেন। শুধু দেশের মানুষের কল্যাণে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন সারা জীবন। একঝাঁক তরুণ গবেষককে নিয়ে নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। প্রচারবিমুখ এই মানুষটিকে নিয়ে লিখেছেন— সাইফ ইমন   

 

তিনি প্রফেসর ড. খোন্দকার সিদ্দিক-ই রব্বানী। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োমেডিকেল অ্যান্ড টেকনোলজি বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারপারসন। যার সব উদ্ভাবনের একটাই লক্ষ্য, তা হলো কম খরচে চিকিৎসা যন্ত্রপাতি তৈরি ও সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া। আবার তিনি তার উদ্ভাবনের প্যাটেন্ট করাতে নারাজ। তার দাবি বিজ্ঞান প্রযুক্তির সুবিধা ভোগের অধিকার সবার রয়েছে। তা প্যাটেন্ট করে ব্যবহার সীমিত করা মোটেই উচিত নয়। তাই এত বছরের গবেষণায় শুধু একটি প্যাটেন্টই করিয়েছেন এই বিজ্ঞানী। ১৯৯২ সালে করা প্যাটেন্টটি হলো ‘অটোমেটিক ভোল্টেজ প্রটেকশন’। তিনি আরও বলেন, আমরা নিজেরাই যদি চিকিৎসা ও ব্যবহার্য প্রযুক্তি তৈরি করতে পারি, তাহলে একই সঙ্গে সাশ্রয়ী ও সংস্কৃতিবান্ধব ও স্বর্বজনীন হবে। ফলে দেশের প্রত্যন্ত গ্রামেও মানুষ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সব সুযোগ-সুবিধা ভোগ করতে পারবে কম খরচে। ড. সাইয়েদ ও অধ্যাপক ইসলামের সঙ্গে মিলিত হয়ে তিনি বাংলাদেশে মেডিকেল ফিজিক্স ও বায়োমেডিকেল প্রকৌশলে গবেষণার সফল সূত্রপাত করেন ১৯৭৮ সালে। এর কিছুদিন আগে যুক্তরাজ্য থেকে ইলেক্ট্রনিক্সে পিএইচডি শেষে দেশে ফেরত আসেন প্রফেসর ড. খোন্দকার সিদ্দিক-ই রব্বানী। উন্নত বিশ্বের আকর্ষণীয় সব চাকরির অফার ফিরিয়ে দেন শুধু দেশের মানুষের জন্য কিছু করার ইচ্ছা থেকে। সেই থেকে এখন অব্দি একঝাঁক তরুণ নিয়ে তিনি নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন মানুষের কল্যাণে নিজেকে উৎসর্গ করা এই বিজ্ঞানী।

 

ছিলেন আলোচিত ফটোগ্রাফার : বাংলাদেশের এই বিজ্ঞানী একজন প্রতিভাবান ফটোগ্রাফারও বটে। আমাদের দেশে বর্তমানে ফটোগ্রাফি জনপ্রিয় হয়ে উঠলেও ’৮০-এর দশকের শুরুতেই ড. খোন্দকার সিদ্দিক-ই রব্বানী সাফল্য অর্জন করেন ফটোগ্রাফিতে। তখন ইসলামিক ফাউন্ডেশন আয়োজিত জাতীয় ফটো কনটেস্টে রঙিন ছবির ক্যাটাগরিতে প্রথম এবং সাদা-কালো ক্যাটাগরিতে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেন। এরও আগে ১৯৭৯ সালে বাংলাদেশ ফটোগ্রাফি সোসাইটি আয়োজিত এক কনটেস্টে জাতীয় পর্যায়ে তৃতীয় স্থান অর্জন করেন। পরবর্তীতে গবেষণার কাজে ব্যস্ততা বেড়ে যাওয়ায় ফটোগ্রাফিতে সময় দিতে পারেননি ড. খোন্দকার সিদ্দিক-ই রব্বানী।

 

জন্ম ও বেড়ে ওঠা : ১৯৫০ সালের মে মাসের ৯ তারিখ জন্মগ্রহণ করেন ড. খোন্দকার সিদ্দিক-ই রব্বানী। ১৯৬৫ সালে ফরিদপুর জিলা স্কুল থেকে এসএসসি এবং পরবর্তীতে ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ থেকে ১৯৭০ সালে বিএসসি (সম্মান) পরীক্ষায় প্রথম শ্রেণিতে প্রথম হন। এমএস করেন পাকিস্তানের কায়দে আজম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। তিনি পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন যুক্তরাজ্যের সাউদাম্পটন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। বর্তমানে দুই সন্তানের জনক ড. খোন্দকার ঢাকার ধানমন্ডিতে বাস করছেন।  

 

উদ্ভাবনের রাজা : ড. খোন্দকার সিদ্দিক-ই রব্বানীকে উদ্ভাবনের রাজা বললে অত্যুক্তি হবে না। বরং কম বলা হয়ে যাচ্ছে বলেই মনে হবে। দীর্ঘ দিনের গবেষণায় তিনি তরুণদের সঙ্গে নিয়ে উদ্ভাবন করেছেন একটির পর একটি নানাবিধ আবিষ্কার। যার সবগুলোই মানব কল্যাণে উৎসর্গকৃত। হৃদযন্ত্রের ওঠা-নামা পর্যবেক্ষণ করার জন্য তার দলের উদ্ভাবিত কম্পিউটারাইজড ইসিজি মেশিনটি মাত্র সাত ইঞ্চির। কম্পিউটারের সঙ্গে সংযোগে হয়ে যায় পূর্ণাঙ্গ ইসিজি মেশিন। ইসিজি ছবি প্রিন্ট করে সাধারণ কাগজে। ইন্টারনেটের সঙ্গে যুক্তাবস্থায় বিশ্বের যেকোনো জায়গা থেকে সরাসরি পর্যবেক্ষণ করা যায় ইসিজি।

 

স্বয়ংক্রিয় শ্বাস-প্রশ্বাসযন্ত্র : নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত শিশুদের শ্বাস-প্রশ্বাসের হিসাব নিতে হয়। শরীরে নানা যন্ত্রপাতি দিয়ে পরীক্ষা চলে। এ সময় শিশুরা ভয় পায় কাঁদে নড়াচড়া করে। ফলে অনেক সময় শ্বাস-প্রশ্বাসের প্রকৃত চিত্র পাওয়া যায় না। অধ্যাপক সিদ্দিক ই রব্বানী এ সমস্যার সমাধানে উদ্ভাবন করেছেন স্বয়ংক্রিয় শ্বাস-প্রশ্বাস যন্ত্র। তাতে থাকা ‘ইলেকট্রোড প্যাড’ কম্পিউটারের সঙ্গে যুক্ত করে বুক বা পিঠ স্পর্শ করলে স্ক্রিনে ফুটে উঠবে ফুসফুসের পরিবর্তনের গ্রাফ।

 

পানিকে জীবাণুমুক্ত করার কৌশল : অধ্যাপক ড. সিদ্দিক ই রব্বানীর নেতৃত্বে গবেষকরা সূর্যের আলো ও তাপ ব্যবহার করে নদী বা পুকুরের পানিকে জীবাণুমুক্ত করার কৌশলও আবিষ্কার করেছেন। ‘সোলার ওয়াটার পাস্তুরাইজেশন’ পদ্ধতিতে মাত্র দুই ঘণ্টা তাপ দিয়ে ১০-১২ লিটার পানি জীবাণুমুক্ত করা যায়। ২০০২ সাল থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত বরিশালের ৩০০ বেদে পরিবার এই পদ্ধতি ব্যবহার করে উপকৃত হয়।

 

ডিস্ট্রিবিউশন অব এফ-লেটেন্সি : অধ্যাপক সিদ্দিক-ই রব্বানী আরও উদ্ভাবন করেছেন নার্ভ কনডাকশনের নতুন এই প্যারামিটার। যা দিয়ে ঘার, পিঠ বা কোমরের ব্যথায় স্নায়ুতে চাপ থাকলে তা ধরা যাচ্ছে।

 

ডায়নামিক পেডোগ্রাফ : অধ্যাপক ড. সিদ্দিক-ই রব্বানীর উদ্ভাবিত আরও কিছু স্বল্প মূল্যের অত্যাধুনিক চিকিৎসাযন্ত্র হলো-ডায়াবেটিস রোগীদের পায়ের চাপের বিস্তার পরিমাপে ‘ডায়নামিক পেডোগ্রাফ’।

 

কৃত্রিম হাত : দেশে কৃত্রিম অঙ্গ তৈরি ও সংস্থাপনে নতুন ইতিহাস রচিত হয়েছে রব্বানী স্যারের হাত ধরেই। কৃত্রিম হাতকে বলা হচ্ছে মায়ো ইলেক্ট্রিক প্রস্থেটিক হ্যান্ড। এটি ব্যবহারের ফলে রাজিয়া নামের এক শারীরিক প্রতিবন্ধী কম্পিউটারে লেখা, কাগজে লেখাসহ ইলেক্ট্রনিক সার্কিটের বিভিন্ন কাজ করতে পারছে।

 

ডিজিটাল কলকোস্কোপ : এটি কম্পিউটারের সাহায্যে জরায়ু মুখের ক্যান্সার নির্ণয়যন্ত্র অপটিক্যাল কলকোস্কোপ।

 

তিন লিড নন-ডায়াগনস্টিক ইসিজি : তিন লিড ইসিজি ইউএসবি দিয়ে সংযুক্ত করে কম্পিউটারে ইসিজি দেখার যন্ত্র।

 

টেলি মেডিসিন :  গ্রামের সুবিধাবঞ্চিত রোগীরা এই পদ্ধতি ব্যবহার করে শহরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সঙ্গে যোগাযোগসহ চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করতে পারবে।

 

ডিজিটাল স্টেথোস্কোপ : কম্পিউটারে রেকর্ড করার পাশাপাশি হৃৎপিণ্ড ও শ্বাস-প্রশ্বাসের গতি পরিমাপের জন্য ব্যবহার করা হয় স্টেথোস্কোপ।

 

ডিজিটাল এক্স-রে ভিউবক্স : সংযুক্ত ক্যামেরার মাধ্যমে এক্স-রে রিপোর্টের ছবি তুলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের কাছে পাঠানোর যন্ত্র এটি।

 

মাসল অ্যান্ড নার্ভ স্টিমুলেটর : আঘাত পেয়ে যাদের কোনো অঙ্গ আংশিক বা পুরোপুরি অকেজো হয়ে গেছে, সেই স্নাায়ুতন্ত্রকে পরিমিত ইলেকট্রিক শক দেওয়ার মধ্য দিয়ে ধীরে ধীরে সচল করে তোলার যন্ত্র।

 

অ্যান্টি-সোয়েট : যাদের অতিরিক্ত হাত-পা ঘামে, তাদের হাতে বা পায়ে কার্যকর পরিমাণ বিদ্যুৎ প্রবাহিত করানোর যন্ত্র এটি।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলার হাতছানি স্মিথের
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলার হাতছানি স্মিথের

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

কাতারের নিরাপত্তা হুমকির বিরুদ্ধে সংহতি পুনর্ব্যক্ত বাংলাদেশের
কাতারের নিরাপত্তা হুমকির বিরুদ্ধে সংহতি পুনর্ব্যক্ত বাংলাদেশের

৫৭ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন চার সুবিধা ঘোষণা আমিরাতের
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন চার সুবিধা ঘোষণা আমিরাতের

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুনমিং শিক্ষা সহযোগিতা সম্মেলনে আইইউবিএটির প্রতিনিধি দল
কুনমিং শিক্ষা সহযোগিতা সম্মেলনে আইইউবিএটির প্রতিনিধি দল

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যে কারণে আজ ৩০ মিনিট মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ
যে কারণে আজ ৩০ মিনিট মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিএনপি নেতার অর্থায়নে কাঠের সেতু, ৬ হাজার মানুষের দুর্ভোগ লাঘব
বিএনপি নেতার অর্থায়নে কাঠের সেতু, ৬ হাজার মানুষের দুর্ভোগ লাঘব

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিইসির সঙ্গে এনসিপির বৈঠক বিকালে
সিইসির সঙ্গে এনসিপির বৈঠক বিকালে

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

এই মুহূর্তে ট্রাম্প-পুতিনের জরুরি বৈঠকের প্রয়োজন নেই: ক্রেমলিন
এই মুহূর্তে ট্রাম্প-পুতিনের জরুরি বৈঠকের প্রয়োজন নেই: ক্রেমলিন

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

২৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

৪৩ বছর পার করল সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিস
৪৩ বছর পার করল সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিস

৩২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা
শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা

৩৫ মিনিট আগে | শোবিজ

হানিফসহ চারজনের বিচার শুরু, গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
হানিফসহ চারজনের বিচার শুরু, গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে
এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে

৩৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কানাডায় এইম ইনিশিয়েটিভ ফাউন্ডেশনের সংবাদ সম্মেলন
কানাডায় এইম ইনিশিয়েটিভ ফাউন্ডেশনের সংবাদ সম্মেলন

৪২ মিনিট আগে | পরবাস

রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে আন্দোলন, যা বলছে ডিএমপি
রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে আন্দোলন, যা বলছে ডিএমপি

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাধ্যমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে কমিটি
মাধ্যমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে কমিটি

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রতিপক্ষের গুলিতে নিহত এক, আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রতিপক্ষের গুলিতে নিহত এক, আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ট্রাকচাপায় যুবকের মৃত্যু, আহত ১
নারায়ণগঞ্জে ট্রাকচাপায় যুবকের মৃত্যু, আহত ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আমার কি দোষ বলুন তো, যদি চোখ দুটো বড় হয়’
‘আমার কি দোষ বলুন তো, যদি চোখ দুটো বড় হয়’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজার ৭৬ শতাংশ ত্রাণ আটকে রেখেছে ইসরায়েল
গাজার ৭৬ শতাংশ ত্রাণ আটকে রেখেছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, পাকিস্তানে জেলে গ্রেফতার
ভারতের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, পাকিস্তানে জেলে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২১তম দিনে অবস্থান কর্মসূচিতে ইবতেদায়ি শিক্ষকরা
২১তম দিনে অবস্থান কর্মসূচিতে ইবতেদায়ি শিক্ষকরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে জয়ের দেখা পেলো লিভারপুল
অবশেষে জয়ের দেখা পেলো লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা চাই গণতন্ত্রের স্বার্থে সুষ্ঠু নির্বাচন এই সরকারের মাধ্যমেই হোক : গয়েশ্বর
আমরা চাই গণতন্ত্রের স্বার্থে সুষ্ঠু নির্বাচন এই সরকারের মাধ্যমেই হোক : গয়েশ্বর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে শিশুসহ ২৩ জনের মৃত্যু
মেক্সিকোতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে শিশুসহ ২৩ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল
বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক
সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!
পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় পর্দায় ফিরছেন তানিয়া বৃষ্টি
বড় পর্দায় ফিরছেন তানিয়া বৃষ্টি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা
১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমআরআই করতে হবে সোহান-শরিফুলের
এমআরআই করতে হবে সোহান-শরিফুলের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব
হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি

প্রথম পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে
তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে

নগর জীবন