শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৭ এপ্রিল, ২০১৮

জাদুর শহর মুম্বাই

জয়শ্রী ভাদুড়ী, ভারত থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
জাদুর শহর মুম্বাই

আরব সাগরের বুকে খেলা করছে ভরা পূর্ণিমার চাঁদ। রাতের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে সমুদ্রের গর্জন আর সি লিংকের আলোর ঝলকানি। দিনে সাগরের নীল পানির নির্মল হাওয়ার দোলা আর রাতে আলো-আঁধারিতে মায়ার খেলা। এই জাদুজালে হাজারো মানুষের স্বপ্নকে বাস্তবতায় রূপ দেয় ভারতের ব্যস্ততম শহর মুম্বাই। বিখ্যাত বলিউড স্টার বা ভারতের ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের জীবনের গল্প শুনতে গেলে প্রথমে আসে মুম্বাইয়ের নাম। পকেটে নাম মাত্র রুপি আর চোখভরা স্বপ্ন নিয়ে পা বাড়িয়েছিলেন মুম্বাইয়ের পথে। সময়ের পরিক্রমায় তারা আজ তারাকা ব্যক্তিত্ব। এই গল্প বলিউড তারাকা অমিতাভ বচ্চন, শাহরুখ খান থেকে শুরু করে বিশ্বের প্রতাপশালী ব্যবসায়ী মুকেশ আম্বানিরও। রূপে-গুণে মুম্বাইকে বলা হয় অন্নপূর্ণা। পূর্বদিকে মেঘছোঁয়া পাহাড়, পশ্চিমের আরব সাগর আর মাঝের উর্বর ভূমি মুম্বাইকে দিয়েছে পূর্ণতা। বলিউড সিটি মুম্বাইকে দিয়েছে অনন্যতা। ক্রিকেট দুনিয়ার বিস্ময় লিটল মাস্টার শচীন টেন্ডুলকার বেড়ে উঠেছেন, খেলা শিখেছেন মুম্বাইয়ের ওয়াঙখেড়ে স্টেডিয়ামে। আর সাগরপাড়ের এই স্টেডিয়ামই সাক্ষী হয়ে আছে তার আন্তর্জাতিক টেস্ট ক্যারিয়ারের শেষ ম্যাচের। ভারতের বাণিজ্যিক রাজধানী মুম্বাইয়ে নিজের ভাগ্য বদলাতে আসে মানুষ। শুধু চলচ্চিত্র বা বাণিজ্য নয়, প্রকৃতিই মুম্বাইয়ের রূপ-জৌলুস বাড়িয়েছে আপন হাতে। কথায় আছে ‘যাহা নাই ভারতে, তাহা নাই জগতে; যাহা আছে ভারতে তাহা নাই জগতে’। মুম্বাই একাই এই প্রবাদের প্রমাণ। মুম্বাইয়ের মেরিন ড্রাইভ আর সি লিংকের নাম শোনেনি বা ছবি দেখেনি এরকম মানুষ খুঁজে পাওয়া ভার। তাই দিল্লি থেকে মুম্বাইয়ে পথে উড়াল দেওয়ার সময় প্রথম চিন্তা ছিল দুচোখের থ্রি ডি ভার্সনে মুগ্ধতা সৌন্দর্যকে বন্দী করার। মুম্বাইয়ের ছত্রপতি শিবাজী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের রানওয়ে ছোঁয়ার আগেই পাখির চোখে একপলক দেখে নিই মুম্বাই শহরকে। এরপর আমাদের আবাসস্থল রামাদা প্যালেসে সঙ্গে থাকা জিনিসপত্র রেখেই দে ছুট সাগরের পাড়ে। বাংলাদেশি ১০০ তরুণের ভারত সফরে দিল্লির সঙ্গে এবার মুম্বাই যাওয়ার পরিকল্পনা ছিল। তাই আগে থেকেই ভার্চুয়াল জগতে মুম্বাই সম্পর্কে খোঁজ নিয়ে চোখে দেখার আর তর সইছিল না। ১০০ জনকে তিনটি গ্রুপে ভাগ করে পর্যটকবাহী বাস যখন মুম্বাইয়ের গেট অব ইন্ডিয়ায় পৌঁছল তখন ঘড়ির কাঁটা সাতটা ছুঁই ছুঁই। লাল-মেটে আলোয় গেট অব ইন্ডিয়ার মায়াজাল দুচোখ ভরে দেখব নাকি ক্যামেরাবন্দী করব তা নিয়ে ব্রেনের হাইপো থ্যালামাসে যে দ্বিধা-দ্বন্দ্ব তৈরি হয়েছিল তা অস্বীকার করা যাবে না। স্থাপনার পাশের শিকল ঘেঁষে পেছনে ঘুরতেই শরীরে শিহরণ জাগায় আরব সাগরের শীতল বাতাস। সান বাঁধানো ঘাট আর পাশের কালো পাথরের গায়ে মুহুর্মুহু গর্জনে আছড়ে পড়ছে ঢেউ। সাগরের বুকে জোনাকির আলো জ্বেলে ঠায় দাঁড়িয়ে আছে সি লিংক রোড। সাগরের বুক চিড়ে স্থল আর জলের সঙ্গম ঘটিয়ে সৌন্দর্যের সার্থক বিকাশ এই স্থাপনা। সাগরপাড় সৌন্দর্যের মেলবন্ধনের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে তাজমহল প্যালেস হোটেল। গ্রুপ ছবি তোলা শেষে সি লিংক দিয়ে এগিয়ে যায় আমাদের অত্যাধুনিক শকট। কিন্তু মন তো পড়ে আছে আরব্য রজনীর রূপকথায়। সাগরতীর ঘেঁষে গড়ে উঠেছে মুম্বাইয়ের বিখ্যাত ওয়াঙখেড়ে স্টেডিয়াম। তাই পরের দিন আবার আমরা হাজির হই দিনের বেলায়। এখন তো ভোজবাজির মতো পাল্টে গেছে মুম্বাইয়ের চেহারা। পুরোটাই অন্যরকম। ট্রাফিক গ্রিন সিগন্যাল দিলে রাস্তা পার হয়ে দুই মিনিটের হাঁটা পথের দূরত্বে আমরা হাজির হই স্টেডিয়ামের গেটে। খেলোয়াড়দের ড্রেসিং রুম আর বাইরের টাঙানো পোস্টারে ক্রিকেটের জয়গাথা। আইপিএলের জন্য তখন মাঠ প্রস্তুত করতে ব্যস্ত স্টেডিয়ামের কর্মীরা। মাঠ, গ্যালারি— সবই দেখলাম। শুধু অভাব বোধ হলো এত কাছে এসেও ক্রিকেটের বরপুত্র শচীন টেন্ডুলকারকে একপলক দেখতে পেলাম না। মাঠ দর্শন শেষে আমাদের যাত্রা বাস্তব থেকে কল্পনার জগতে। মানে মুম্বাই ফিল্ম সিটি। মেরিন ড্রাইভ দিয়ে সি লিংকে ওঠার আগে সমুদ্রের বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে নিজের ঐতিহ্যকে জানান দিচ্ছে ঐতিহাসিক হাজী আলী দরগাহ। তীর থেকে প্রায় এক কিলোমিটার ভিতরে সাগরের মাঝে এই দরগাহ। যাওয়ার জন্য রয়েছে কংক্রিট বাঁধানো সরু রাস্তা। কিন্তু সাগরে যখন জোয়ার আসে তখন ডুবে যায় এই সংযোগ সড়ক। তীর থেকে বিচ্ছিন্ন হয় দরগাহ। শুধু ভাটার সময়ই দরগাহে যেতে পারেন পর্যটকরা। ১৪৩১ সালে এই দরগাহ তৈরি করা হয়। এটি মুম্বাইয়ে বসবাসকারী মুসলিম জনগোষ্ঠীর কাছে একটি ধর্মীয় আবেগ ও বিশ্বাসের স্থান। এখানে প্রতিদিন মুসলিম ছাড়াও বিভিন্ন সম্প্রদায়ের হাজার হাজার দর্শনার্থীর সমাগম ঘটে। আগে এতে মহিলাদের নামাজ আদায়ে বিধিনিষেধ থাকলেও সম্প্রতি তা সবার জন্য মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে। কালের সাক্ষী ঐতিহাসিক এই দরগাহ সাঈয়েদ পীর হাজী আলী শাহ বুখারী নামে এক মুসলিম ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠা করেন। এক সময় তিনি ব্যবসা-বাণিজ্য ছেড়ে ধর্মীয় সাধনায় ব্রত হন। কালক্রমে তিনি আধ্যাত্মিক ব্যক্তিত্ব হিসেবে পরিচিতি পান। দরগাহে তার কবর রয়েছে। প্রায় দেড় ঘণ্টা মুম্বাই শহরের প্রশস্ত রাস্তা আর হালকা ভিড়-ভাট্টা ঠেলে আমরা পৌঁছাই মুম্বাই ফিল্ম সিটিতে। বাসে বসেই কেউ কেউ ফন্দি আঁটছেন শাহরুখ খান অথবা সালমান খানের সঙ্গে সেলফি তোলার। আর অমিতাভ বচ্চনকে যদি পাওয়া যায় তাহলে তো সোনায় সোহাগা। কিন্তু তাদের কারও দেখা না মিললেও দেখা মিলল অমিতাভ বচ্চন অভিনীত বাগবান সিনেমার সেটের। সবুজ ঘাস আর গগনছোঁয়া গাছের মাঝে পাহাড়ের মাঝে সুন্দর সাজানো-গোছানো ছিমছাম বাড়ি। গাইডের মনোমুগ্ধকর বর্ণনায় দুচোখের পর্দায় তখন চলছে ‘বিগ বি’ আর ‘ড্রিম গার্ল’ হেমা মালিনীর হাসি-আনন্দের চিত্র। কিন্তু দরজা খুলতেই হাসির রোল পড়ে গেল চারপাশে। হ্যাঁচকা লাগানো দরজা খুলে দেখা গেল সেখানে দেয়াল দিয়ে আটকিয়ে শুটিংয়ের অন্য কিছু স্পট সাজানো হয়েছে। মানে বাড়ির আদল থাকলেও তা বাড়ি নয়। এরপরে দেখা মিলে অধিকাংশ সিনেমায় নায়িকার কান্নায় স্বামীকে বাঁচানোর জন্য দেবীর কাছে প্রার্থনা করছেন, কখনোবা নববধূর কপালে রক্তলাল সিঁদুর পরিয়ে দিচ্ছেন নায়ক। আবার নায়কের মুষ্টিবদ্ধ প্রতিজ্ঞা এবং সততায় সন্তুষ্ট হয়ে মনোবাসনা পূরণ করছেন দেবী। বিষয় হলো এই যে প্রতিনিয়ত ঘটনাপ্রবাহ আমরা দেখছি তার সবই চিত্রায়ণ এই একই মন্দিরে। শুধু অভিনয়ের সময় মন্দিরের আদলে বানানো এই সেটে স্থাপন করা হয় প্রতিমা। কাহিনী অনুযায়ী স্থাপিত হয় দেবী মূর্তি। এরকম হাজারো জীবনের গল্পকে চলচ্চিত্রে রূপ দিয়ে তারকা তৈরি করছে এই ভূমি। বলিউড তারকা এবং আগ্রহীদের কাছে এটা স্বপ্নের আরেক নাম। তাই তো মুম্বাইকে বলা হয় স্বপ্নের আঁতুড় ঘর আর বাস্তবায়নের পটভূমি।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা