শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৭ এপ্রিল, ২০১৮

জাদুর শহর মুম্বাই

জয়শ্রী ভাদুড়ী, ভারত থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
জাদুর শহর মুম্বাই

আরব সাগরের বুকে খেলা করছে ভরা পূর্ণিমার চাঁদ। রাতের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে সমুদ্রের গর্জন আর সি লিংকের আলোর ঝলকানি। দিনে সাগরের নীল পানির নির্মল হাওয়ার দোলা আর রাতে আলো-আঁধারিতে মায়ার খেলা। এই জাদুজালে হাজারো মানুষের স্বপ্নকে বাস্তবতায় রূপ দেয় ভারতের ব্যস্ততম শহর মুম্বাই। বিখ্যাত বলিউড স্টার বা ভারতের ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের জীবনের গল্প শুনতে গেলে প্রথমে আসে মুম্বাইয়ের নাম। পকেটে নাম মাত্র রুপি আর চোখভরা স্বপ্ন নিয়ে পা বাড়িয়েছিলেন মুম্বাইয়ের পথে। সময়ের পরিক্রমায় তারা আজ তারাকা ব্যক্তিত্ব। এই গল্প বলিউড তারাকা অমিতাভ বচ্চন, শাহরুখ খান থেকে শুরু করে বিশ্বের প্রতাপশালী ব্যবসায়ী মুকেশ আম্বানিরও। রূপে-গুণে মুম্বাইকে বলা হয় অন্নপূর্ণা। পূর্বদিকে মেঘছোঁয়া পাহাড়, পশ্চিমের আরব সাগর আর মাঝের উর্বর ভূমি মুম্বাইকে দিয়েছে পূর্ণতা। বলিউড সিটি মুম্বাইকে দিয়েছে অনন্যতা। ক্রিকেট দুনিয়ার বিস্ময় লিটল মাস্টার শচীন টেন্ডুলকার বেড়ে উঠেছেন, খেলা শিখেছেন মুম্বাইয়ের ওয়াঙখেড়ে স্টেডিয়ামে। আর সাগরপাড়ের এই স্টেডিয়ামই সাক্ষী হয়ে আছে তার আন্তর্জাতিক টেস্ট ক্যারিয়ারের শেষ ম্যাচের। ভারতের বাণিজ্যিক রাজধানী মুম্বাইয়ে নিজের ভাগ্য বদলাতে আসে মানুষ। শুধু চলচ্চিত্র বা বাণিজ্য নয়, প্রকৃতিই মুম্বাইয়ের রূপ-জৌলুস বাড়িয়েছে আপন হাতে। কথায় আছে ‘যাহা নাই ভারতে, তাহা নাই জগতে; যাহা আছে ভারতে তাহা নাই জগতে’। মুম্বাই একাই এই প্রবাদের প্রমাণ। মুম্বাইয়ের মেরিন ড্রাইভ আর সি লিংকের নাম শোনেনি বা ছবি দেখেনি এরকম মানুষ খুঁজে পাওয়া ভার। তাই দিল্লি থেকে মুম্বাইয়ে পথে উড়াল দেওয়ার সময় প্রথম চিন্তা ছিল দুচোখের থ্রি ডি ভার্সনে মুগ্ধতা সৌন্দর্যকে বন্দী করার। মুম্বাইয়ের ছত্রপতি শিবাজী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের রানওয়ে ছোঁয়ার আগেই পাখির চোখে একপলক দেখে নিই মুম্বাই শহরকে। এরপর আমাদের আবাসস্থল রামাদা প্যালেসে সঙ্গে থাকা জিনিসপত্র রেখেই দে ছুট সাগরের পাড়ে। বাংলাদেশি ১০০ তরুণের ভারত সফরে দিল্লির সঙ্গে এবার মুম্বাই যাওয়ার পরিকল্পনা ছিল। তাই আগে থেকেই ভার্চুয়াল জগতে মুম্বাই সম্পর্কে খোঁজ নিয়ে চোখে দেখার আর তর সইছিল না। ১০০ জনকে তিনটি গ্রুপে ভাগ করে পর্যটকবাহী বাস যখন মুম্বাইয়ের গেট অব ইন্ডিয়ায় পৌঁছল তখন ঘড়ির কাঁটা সাতটা ছুঁই ছুঁই। লাল-মেটে আলোয় গেট অব ইন্ডিয়ার মায়াজাল দুচোখ ভরে দেখব নাকি ক্যামেরাবন্দী করব তা নিয়ে ব্রেনের হাইপো থ্যালামাসে যে দ্বিধা-দ্বন্দ্ব তৈরি হয়েছিল তা অস্বীকার করা যাবে না। স্থাপনার পাশের শিকল ঘেঁষে পেছনে ঘুরতেই শরীরে শিহরণ জাগায় আরব সাগরের শীতল বাতাস। সান বাঁধানো ঘাট আর পাশের কালো পাথরের গায়ে মুহুর্মুহু গর্জনে আছড়ে পড়ছে ঢেউ। সাগরের বুকে জোনাকির আলো জ্বেলে ঠায় দাঁড়িয়ে আছে সি লিংক রোড। সাগরের বুক চিড়ে স্থল আর জলের সঙ্গম ঘটিয়ে সৌন্দর্যের সার্থক বিকাশ এই স্থাপনা। সাগরপাড় সৌন্দর্যের মেলবন্ধনের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে তাজমহল প্যালেস হোটেল। গ্রুপ ছবি তোলা শেষে সি লিংক দিয়ে এগিয়ে যায় আমাদের অত্যাধুনিক শকট। কিন্তু মন তো পড়ে আছে আরব্য রজনীর রূপকথায়। সাগরতীর ঘেঁষে গড়ে উঠেছে মুম্বাইয়ের বিখ্যাত ওয়াঙখেড়ে স্টেডিয়াম। তাই পরের দিন আবার আমরা হাজির হই দিনের বেলায়। এখন তো ভোজবাজির মতো পাল্টে গেছে মুম্বাইয়ের চেহারা। পুরোটাই অন্যরকম। ট্রাফিক গ্রিন সিগন্যাল দিলে রাস্তা পার হয়ে দুই মিনিটের হাঁটা পথের দূরত্বে আমরা হাজির হই স্টেডিয়ামের গেটে। খেলোয়াড়দের ড্রেসিং রুম আর বাইরের টাঙানো পোস্টারে ক্রিকেটের জয়গাথা। আইপিএলের জন্য তখন মাঠ প্রস্তুত করতে ব্যস্ত স্টেডিয়ামের কর্মীরা। মাঠ, গ্যালারি— সবই দেখলাম। শুধু অভাব বোধ হলো এত কাছে এসেও ক্রিকেটের বরপুত্র শচীন টেন্ডুলকারকে একপলক দেখতে পেলাম না। মাঠ দর্শন শেষে আমাদের যাত্রা বাস্তব থেকে কল্পনার জগতে। মানে মুম্বাই ফিল্ম সিটি। মেরিন ড্রাইভ দিয়ে সি লিংকে ওঠার আগে সমুদ্রের বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে নিজের ঐতিহ্যকে জানান দিচ্ছে ঐতিহাসিক হাজী আলী দরগাহ। তীর থেকে প্রায় এক কিলোমিটার ভিতরে সাগরের মাঝে এই দরগাহ। যাওয়ার জন্য রয়েছে কংক্রিট বাঁধানো সরু রাস্তা। কিন্তু সাগরে যখন জোয়ার আসে তখন ডুবে যায় এই সংযোগ সড়ক। তীর থেকে বিচ্ছিন্ন হয় দরগাহ। শুধু ভাটার সময়ই দরগাহে যেতে পারেন পর্যটকরা। ১৪৩১ সালে এই দরগাহ তৈরি করা হয়। এটি মুম্বাইয়ে বসবাসকারী মুসলিম জনগোষ্ঠীর কাছে একটি ধর্মীয় আবেগ ও বিশ্বাসের স্থান। এখানে প্রতিদিন মুসলিম ছাড়াও বিভিন্ন সম্প্রদায়ের হাজার হাজার দর্শনার্থীর সমাগম ঘটে। আগে এতে মহিলাদের নামাজ আদায়ে বিধিনিষেধ থাকলেও সম্প্রতি তা সবার জন্য মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে। কালের সাক্ষী ঐতিহাসিক এই দরগাহ সাঈয়েদ পীর হাজী আলী শাহ বুখারী নামে এক মুসলিম ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠা করেন। এক সময় তিনি ব্যবসা-বাণিজ্য ছেড়ে ধর্মীয় সাধনায় ব্রত হন। কালক্রমে তিনি আধ্যাত্মিক ব্যক্তিত্ব হিসেবে পরিচিতি পান। দরগাহে তার কবর রয়েছে। প্রায় দেড় ঘণ্টা মুম্বাই শহরের প্রশস্ত রাস্তা আর হালকা ভিড়-ভাট্টা ঠেলে আমরা পৌঁছাই মুম্বাই ফিল্ম সিটিতে। বাসে বসেই কেউ কেউ ফন্দি আঁটছেন শাহরুখ খান অথবা সালমান খানের সঙ্গে সেলফি তোলার। আর অমিতাভ বচ্চনকে যদি পাওয়া যায় তাহলে তো সোনায় সোহাগা। কিন্তু তাদের কারও দেখা না মিললেও দেখা মিলল অমিতাভ বচ্চন অভিনীত বাগবান সিনেমার সেটের। সবুজ ঘাস আর গগনছোঁয়া গাছের মাঝে পাহাড়ের মাঝে সুন্দর সাজানো-গোছানো ছিমছাম বাড়ি। গাইডের মনোমুগ্ধকর বর্ণনায় দুচোখের পর্দায় তখন চলছে ‘বিগ বি’ আর ‘ড্রিম গার্ল’ হেমা মালিনীর হাসি-আনন্দের চিত্র। কিন্তু দরজা খুলতেই হাসির রোল পড়ে গেল চারপাশে। হ্যাঁচকা লাগানো দরজা খুলে দেখা গেল সেখানে দেয়াল দিয়ে আটকিয়ে শুটিংয়ের অন্য কিছু স্পট সাজানো হয়েছে। মানে বাড়ির আদল থাকলেও তা বাড়ি নয়। এরপরে দেখা মিলে অধিকাংশ সিনেমায় নায়িকার কান্নায় স্বামীকে বাঁচানোর জন্য দেবীর কাছে প্রার্থনা করছেন, কখনোবা নববধূর কপালে রক্তলাল সিঁদুর পরিয়ে দিচ্ছেন নায়ক। আবার নায়কের মুষ্টিবদ্ধ প্রতিজ্ঞা এবং সততায় সন্তুষ্ট হয়ে মনোবাসনা পূরণ করছেন দেবী। বিষয় হলো এই যে প্রতিনিয়ত ঘটনাপ্রবাহ আমরা দেখছি তার সবই চিত্রায়ণ এই একই মন্দিরে। শুধু অভিনয়ের সময় মন্দিরের আদলে বানানো এই সেটে স্থাপন করা হয় প্রতিমা। কাহিনী অনুযায়ী স্থাপিত হয় দেবী মূর্তি। এরকম হাজারো জীবনের গল্পকে চলচ্চিত্রে রূপ দিয়ে তারকা তৈরি করছে এই ভূমি। বলিউড তারকা এবং আগ্রহীদের কাছে এটা স্বপ্নের আরেক নাম। তাই তো মুম্বাইকে বলা হয় স্বপ্নের আঁতুড় ঘর আর বাস্তবায়নের পটভূমি।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে ‘জাতীয় স্কোয়াশ চ্যাম্পিয়নশিপ’ শুরু
বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে ‘জাতীয় স্কোয়াশ চ্যাম্পিয়নশিপ’ শুরু

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

‘সব প্রতিবেদন হুবহু’ প্রকাশ করায় ময়মনসিংহের ১১ সংবাদপত্রের ডিক্লারেশন বাতিল
‘সব প্রতিবেদন হুবহু’ প্রকাশ করায় ময়মনসিংহের ১১ সংবাদপত্রের ডিক্লারেশন বাতিল

৩২ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

বক্স অফিসে কান্তারা ঝড়, পিছে পড়ল বাহুবলী-সালার!
বক্স অফিসে কান্তারা ঝড়, পিছে পড়ল বাহুবলী-সালার!

২ মিনিট আগে | শোবিজ

পঞ্চগড়ে ‌‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচি নিয়ে নওশাদ জমির
পঞ্চগড়ে ‌‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচি নিয়ে নওশাদ জমির

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ন্যায্য পানি বণ্টন ও আন্তঃসীমান্ত সহযোগিতা জোরদারে বাংলাদেশের আহ্বান
ন্যায্য পানি বণ্টন ও আন্তঃসীমান্ত সহযোগিতা জোরদারে বাংলাদেশের আহ্বান

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৫ সালে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে প্রায় তিন লাখ দক্ষিণ সুদানী: জাতিসংঘ
২০২৫ সালে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে প্রায় তিন লাখ দক্ষিণ সুদানী: জাতিসংঘ

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনে আনসারের দায়িত্ব পালনের চিত্র হবে ভিন্ন ও পেশাদার’
‘নির্বাচনে আনসারের দায়িত্ব পালনের চিত্র হবে ভিন্ন ও পেশাদার’

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!
১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

‘জামায়াত মায়া কান্না করে নির্বাচনী বৈতরনী পার হতে চায়’
‘জামায়াত মায়া কান্না করে নির্বাচনী বৈতরনী পার হতে চায়’

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফতুল্লা প্রেস ক্লাবের সভাপতি আ. রহিম, সম্পাদক মাসুম
ফতুল্লা প্রেস ক্লাবের সভাপতি আ. রহিম, সম্পাদক মাসুম

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাঞ্ছারামপুরে অস্ত্রসহ আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৫ সদস্য গ্রেফতার
বাঞ্ছারামপুরে অস্ত্রসহ আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৫ সদস্য গ্রেফতার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ আসছেন অস্ট্রেলিয়ার মন্ত্রী ড. অ্যালি
দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ আসছেন অস্ট্রেলিয়ার মন্ত্রী ড. অ্যালি

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের নতুন মহাপরিচালক আবদুল জলিল
গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের নতুন মহাপরিচালক আবদুল জলিল

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্ত ১৫৪ ফিলিস্তিনিকে মিসরে পাঠাল ইসরায়েল
মুক্ত ১৫৪ ফিলিস্তিনিকে মিসরে পাঠাল ইসরায়েল

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ছে উষ্ণায়ন, ধ্বংসের পথে সব প্রবাল প্রাচীর
বাড়ছে উষ্ণায়ন, ধ্বংসের পথে সব প্রবাল প্রাচীর

৪৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তানে ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে সহিংসতা, নিহত ৫
পাকিস্তানে ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে সহিংসতা, নিহত ৫

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারিদ্র্যমুক্ত বিশ্ব গড়তে প্রধান উপদেষ্টার ৬ প্রস্তাবনা
দারিদ্র্যমুক্ত বিশ্ব গড়তে প্রধান উপদেষ্টার ৬ প্রস্তাবনা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতিযোগিতা থাকতে পারে, তবে ধানের শীষ প্রশ্নে সবাইকে এক হতে হবে : মোতাহার
প্রতিযোগিতা থাকতে পারে, তবে ধানের শীষ প্রশ্নে সবাইকে এক হতে হবে : মোতাহার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা
চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে দুর্নীতি থেকে দায়মুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের
নেতানিয়াহুকে দুর্নীতি থেকে দায়মুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ফ্রেমে শাকিব-ববি
এক ফ্রেমে শাকিব-ববি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উড়ন্ত গাড়িতে চমক দেখালো চীন
উড়ন্ত গাড়িতে চমক দেখালো চীন

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অক্টোবরের প্রথম ১২ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ১৮.৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
অক্টোবরের প্রথম ১২ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ১৮.৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্যাম্পবেল-হোপের জোড়া সেঞ্চুরিতে পঞ্চম দিনে দিল্লি টেস্ট
ক্যাম্পবেল-হোপের জোড়া সেঞ্চুরিতে পঞ্চম দিনে দিল্লি টেস্ট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে চিরিরবন্দরে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে চিরিরবন্দরে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানের সতর্কবার্তা
গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে র‌্যাগিংয়ের অভিযোগে ১৬ শিক্ষার্থী সাময়িক বহিষ্কার
জাবিতে র‌্যাগিংয়ের অভিযোগে ১৬ শিক্ষার্থী সাময়িক বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চিংড়িতে জেলি পুশ করায় ব্যবসায়ীকে লাখ টাকা জরিমানা
চিংড়িতে জেলি পুশ করায় ব্যবসায়ীকে লাখ টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২৮ নভেম্বর
ঢাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২৮ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে
কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?
পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট
ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি
টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত
দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’
‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ
অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল
ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু
প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা
মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা
ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন
ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড
গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!

সম্পাদকীয়

কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ
কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়
রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি
সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী
বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল

নগর জীবন

কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম
কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ
ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে
আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে

নগর জীবন

পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী
রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব
অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়
নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন
ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি
সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি

নগর জীবন

আটক যুবকের বাড়িতে আগুন
আটক যুবকের বাড়িতে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ
জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

দফায় দফায় লাঠিচার্জ
দফায় দফায় লাঠিচার্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা

খবর

থমকে ছিল সিলেট
থমকে ছিল সিলেট

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি
অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা
ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা