শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০২ নভেম্বর, ২০১৯

সৃজনশীলতার আঁতুড়ঘর বিউটি বোর্ডিং ইতিহাস

মোস্তফা মতিহার
প্রিন্ট ভার্সন
সৃজনশীলতার আঁতুড়ঘর বিউটি বোর্ডিং ইতিহাস

এদেশের ইতিহাসের সঙ্গে মিশে আছে ঢাকা। আর ঢাকার সঙ্গে মিশে আছে বিউটি বোর্ডিং। এটি শুধু আবাসিক হোটেলই নয়, শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতি ও রাজনীতির ইতিহাসের এক কালের সাক্ষী। কবি, সাহিত্যিক, শিল্পী, অভিনেতা, রাজনীতিবিদ, চলচ্চিত্রকারদের অবাধ বিচরণ ও আড্ডার প্রাণকেন্দ্র ছিল এই বিউটি বোর্ডিং। পুরান ঢাকার ভিক্টোরিয়া পার্ক পার হয়ে বাংলাবাজারে প্রবেশ করে একটু এগুলেই বুড়িগঙ্গার তীরের শ্রীশচন্দ্র লেন। আর এই শ্রীশচন্দ্র লেনের ১ নম্বর বাড়িতে অবস্থিত বিউটি বোর্ডিং। সাইনবোর্ড পেরিয়ে ছোট গেট দিয়ে হলুদ রঙের দোতলা বাড়িটির আঙিনায় প্রবেশ করার পর যে কোনো সৌন্দর্যপিয়াসি মানুষের নয়ন জুড়িয়ে যাবে এর অবারিত সৌন্দর্যে। প্রাচীন আমলের গাঁথুনি মুহূর্তেই যে কাউকে নিয়ে যাবে একশ বছর পেছনে। মাঝখানে প্রশস্ত উঠান। ফুলের বাগান দিয়ে ঘেরা। বেশ আড্ডার জায়গা। পাশে খাবার ঘরের দেয়ালে টাঙানো আছে প্রাচীন আড্ডার কয়েকটি ছবি। এরপর শোবার ঘর, পেছনে সিঁড়িঘর-  সবই গল্পের বইয়ে লেখা প্রাচীন জমিদার বাড়ির বর্ণনার মতো। প্রসারিত উঠানের মাঝে ফুলবাগান আর এক কোনায় শামসুর রাহমান স্মৃতিফলক যে কাউকে আকৃষ্ট করবে। একটু সামনে এগুলেই দেখা যাবে মুক্তিযুদ্ধের ১৭ জন শহীদের নামফলক। এতে করে আনন্দের উদ্বেলতায় মুহূর্তেই নীরবতা নেমে আসবে। শোকের পরিবেশে শ্রদ্ধা আর আবেগে মুক্তিযুদ্ধের ক্যানভাস চিত্রিত হবে আগতদের মানসপটে। শিল্প-সাহিত্য ও সংস্কৃতির একসময়ের মিলনক্ষেত্রে মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলোতে হারিয়ে যাবে দর্শনার্থীরা। কবি-সাহিত্যিক, শিল্পী, অভিনেতা, চলচ্চিত্রকার, রাজনীতিবিদ ও মুক্তিযোদ্ধাদের পদভারে একসময় মুখরিত ছিল এই বিউটি বোর্ডিং। এটি শুধু একটি প্রতিষ্ঠানই নয়, প্রযুক্তির এই সময় বুড়িগঙ্গার তীরে দাঁড়িয়ে থাকা নষ্টালজিয়ার এক ঐতিহাসিক স্থাপনা। নান্দনিক সৌন্দর্যের স্থাপনা নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকলেও কালের বিবর্তনে হারিয়ে গেছে এর জৌলুস। জন্মলগ্ন থেকেই এখানে আড্ডা দিতেন প্রথিতযশা কবি, সাহিত্যিক, বুদ্ধিজীবী, শিল্পী, সাংবাদিক, চিত্রপরিচালক, নৃত্যশিল্পী, গায়ক, অভিনেতাসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। একসময় প্রমত্তা বুড়িগঙ্গার ভরা যৌবনের মতোই বর্ণাঢ্য ছিল বিউটি বোর্ডিংয়ের সেই দিনগুলো। বুড়িগঙ্গার তীরে জাহাজের হুইসেলের ধ্বনি আর নদীর কলকল শব্দে কবি-সাহিত্যিকদের কলম থেকে বের হতো সৃজনশীলতা। আজ বুড়িগঙ্গা হারিয়েছে তার স্রোত আর বিউটি বোর্ডিংও হারিয়েছে এর জৌলুস। নতুন প্রজন্মের নাগরিকদের কাছে খুব চেনাজানা না হলেও বোদ্ধামহল ও সুধীজনদের কাছে এর কদর একটুও কমেনি। যার কারণে এখনো একটু সময় পেলেই অনেকেই এখানে ছুটে আসেন। মূলত চল্লিশের দশকেই পুরান ঢাকায় খ্যাতি লাভ করে বিউটি বোর্ডিং। স্বাধীনতার মহান স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, কবি শামসুর রাহমান, সৈয়দ শামসুল হকসহ অনেক বিখ্যাত মানুষ এখানে আসতেন। এসেছিলেন পল্লীকবি জসীম উদ্দীন আর নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসুও। প্রখ্যাত চলচ্চিত্রকার আবদুল জব্বার খান এখানে বসেই লিখেছিলেন বাংলার প্রথম সবাক ছবি ‘মুখ ও মুখোশ’-এর পান্ডুলিপি। এরপর ‘কাঁচের দেয়াল’ চলচ্চিত্রের পান্ডুলিপিও এখান থেকে তৈরি হয়। ১৯৫৭ সালে কবি ফজল শাহাবুদ্দিন এখান থেকেই প্রকাশ করেন সাহিত্য পত্রিকা ‘কবিকণ্ঠ’, ১৯৫৯ সালে আহমদ ছফার সাহিত্য পত্রিকা ‘স্বদেশ’-এর উত্থানও এই বিউটি বোর্ডিং থেকেই। জাদুকর জুয়েল আইচের সূচনাও এখানেই। আর সুরকার সমর দাস বহু গানের সুর তৈরি করেছেন এখানে বসে। এই বিউটি বোর্ডিং নিয়েই শামসুর রাহমান লিখেছেন ‘মনে পড়ে একদা যেতাম প্রত্যহ দুবেলা বাংলাবাজারের শীর্ণ গলির ভেতরে সেই বিউটি বোর্ডিং-এ পরস্পর মুখ দেখার আশায় আমরা কজন’। ১৯৫৭ সাল থেকে ৬২ সাল পর্যন্ত এখানে বসেই লেখালেখি করতেন সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হক। বরেণ্যদের কাছে আজ এটি একটি স্মৃতির পটে আঁকা এক চিত্রকল্প, এক কষ্টের হাহাকার। ঐতিহ্য ঠিকই আছে, এখনই ঠায় দাঁড়িয়ে থেকে জানান দিচ্ছে নিজের উপস্থিতি। কালের বিবর্তনে স্বর্ণালি সময়গুলো এখন কেবলই ইতিহাস।

প্রতিষ্ঠার ইতিহাস

বিউটি বোর্ডিং বাড়িটি ছিল নিঃসন্তান জমিদার সুধীর চন্দ্র দাসের। চল্লিশের দশকে বাংলাবাজারকে ঘিরেই গড়ে উঠে প্রকাশনা শিল্প। আর এই প্রকাশনা শিল্পকে কেন্দ্র করে ১৯৪৭ সালে ভারত ভাগের আগে সেখানে ছিল সাপ্তাহিক ‘সোনার বাংলা’ পত্রিকার অফিস। কবি শামসুর রাহমানের প্রথম কবিতা ছাপা হয়েছিল এ পত্রিকায়ই। দেশভাগের সময় পত্রিকা অফিসটি কলকাতায় স্থানান্তরিত হয়। এরপর ১৯৪৯ সালে দুই ভাই প্রহ্লাদ চন্দ্র সাহা ও নলিনী মোহন সাহা এই বাড়িতে গড়ে তোলেন আবাসিক ও খাবার হোটেল বিউটি বোর্ডিং। ১১ কাঠা জমির ওপর প্রতিষ্ঠিত বিউটি বোর্ডিংয়ের নামকরণ করা হয় নলিনী সাহার বড় মেয়ে বিউটির নামে। একাত্তরের অগ্নিঝরা দিনগুলোতে এই বিউটি বোর্ডিং হয়ে উঠে মুক্তিযোদ্ধাদের মিলনস্থল। আর সেই বিষয়টি জানতে পেরে ১৯৭১ সালের ২৮ মার্চ বিউটি বোর্ডিংয়ে হামলা চালায় পাকিস্তান সেনাবাহিনী। আর নারকীয় সেই হামলায় শহীদ হন এর অন্যতম কর্ণধার প্রহ্লাদ চন্দ্র সাহাসহ ১৭ জন। এরপরই বিউটি বোর্ডিংয়ের আড্ডা হারিয়ে যেতে বসে। পরবর্তীতে প্রহ্লাদ চন্দ্রের পরিবার ভারত চলে যায়। স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে প্রহ্লাদ চন্দ্রের স্ত্রী প্রতিভা সাহা দুই ছেলে সমর সাহা ও তারক সাহাকে নিয়ে বিউটি বোর্ডিং পুনরায় চালু করেন। বিউটি বোর্ডিংয়ের আড্ডা আগের মতো না থাকলেও খাবার ঘরে এখনো ভোজনরসিকদের ভিড় লেগেই থাকে। নগরের ভোজনরসিকরা এখানে ছুটে আসেন। ঐতিহ্য ধরে রাখতে ভোজনরসিকদের আজও এখানে স্টিলের থালায় ও গ্লাসে খাবার ও পানি পরিবেশন করা হয়। সকালে নাস্তা, দুপুরে ভাত, বিকালে সুস্বাদু লুচি ও রাতেও রয়েছে খাবারের ব্যবস্থা। বিউটি বোর্ডিংয়ে ছোট-বড় মিলিয়ে কক্ষ রয়েছে ২৫টি। একমাত্র বড় রুমের ভাড়া এক হাজার ২০০ টাকা আর সিঙ্গেল রুমের ভাড়া ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে। স্বল্প খরচে থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা থাকলেও এখানকার বেশির ভাগ কক্ষই খালি থাকে। বলার অপেক্ষা রাখে না যে, সময়ের পরিক্রমায় নতুন নতুন সাজে সজ্জিত হচ্ছে তিলোত্তমা রাজধানী ঢাকা। কিন্তু ঢাকা তথা বাংলাদেশের ঐতিহ্য বিউটি বোর্ডিং যেন আধুনিকতার উত্থানে পিছিয়ে পড়া এক ঐতিহ্য। সেই ১৯৭৫ সাল থেকে বিউটি বোর্ডিংয়ের সঙ্গে সম্পৃক্ত আছেন এর ম্যানেজার বিজয় পোদ্দার। গত ৪৪ বছর ধরে কাছ থেকে দেখছেন প্রতিষ্ঠানটিকে। কথা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘সেই ছাত্রাবস্থা থেকেই প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে জড়িত আছি। অনেক কিছুই দেখেছি। অনেক ভালো সময় পার করেছি। একসময় মতিঝিল, সচিবালয়সহ অনেক এলাকা থেকে মানুষ এখানে এসে থাকত। কিন্তু এখন শুধু বাংলাবাজার আর শ্যামবাজারের স্বল্প আয়ের মানুষ ছাড়া অন্য কেউ খুব একটা আসে না। ২৫টি রুমের মধ্যে বেশির ভাগই খালি থাকে। দিনের পর দিন লোকসান দিয়েও শুধু ঐতিহ্য ধরে রাখতেই প্রতিষ্ঠানটিকে টিকিয়ে রাখা হয়েছে।’ সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা না পেলে বেশিদিন টিকে থাকা যাবে না বলেও জানান তিনি। নিজের মজার অভিজ্ঞতার বিষয়ে তিনি বলেন, একবার এখানে থাকতে এসেছিলেন পল্লীকবি জসীম উদ্দীন। নিজের পরিচয় দেওয়ার পরও আমি তাকে চিনতে পারিনি। আর তখন তিনি তার ‘কবর’ কবিতাটির কিছু অংশ আমাকে পড়ে শোনান। এই বিষয়টি এখনো আমাকে শিহরিত করে। দেশবরেণ্য কবি-সাহিত্যিক-শিল্পী-রাজনীতিবিদদের সঙ্গে এরকম আরও অনেক স্মৃতি আছে।

যাদের পদভারে মুখরিত ছিল

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু, পল্লীকবি জসীম উদ্দীন, শামসুর রাহমান, রণেশ দাশগুপ্ত, ফজলে লোহানী, আবু হেনা মোস্তফা কামাল, চিত্রশিল্পী দেবদাস চক্রবর্তী, কাইয়ুম চৌধুরী, সমরজিৎ রায় চৌধুরী, ভাস্কর নিতুন কুন্ডু, সাঁতারু ব্রজেন দাস, স্থপতি হামিদুর রহমান, বিপ্লব দাশ, আবুল হাসান, মহাদেব সাহা, আহমেদ ছফা, হায়াৎ মামুদ, সত্য সাহা, এনায়েত উল্লাহ খান, আল মাহমুদ, আল মুজাহিদী, আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ, মুনতাসীর মামুন, ফতেহ লোহানী, জহির রায়হান, খান আতা, নারায়ণ ঘোষ মিতা, আখতারুজ্জামান ইলিয়াস, সৈয়দ শামসুল হক, জিল্লুর রহমান সিদ্দিকী, নির্মল সেন, ফয়েজ আহমদ, গোলাম মুস্তাফা, খালেদ চৌধুরী, সমর দাস, ফজল শাহাবুদ্দিন, সন্তোষ গুপ্ত, আনিসুজ্জামান, নির্মলেন্দু গুণ, বেলাল চৌধুরী, শহীদ কাদরী, ইমরুল চৌধুরী, সাদেক খান, বোরহানউদ্দিন খান জাহাঙ্গীর, শফিক রেহমান, গাজীউল হক, আবদুল মতিন, অলি আহাদ, সাইফুদ্দীন মানিক, আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী, মহিউদ্দিন আহমেদ, আসাদ চৌধুরী, সিকদার আমিনুল হক, জুয়েল আইচ, অভিনেতা ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়, চলচ্চিত্রকার আবদুল জব্বার খান প্রমুখ।

বিউটি বোর্ডিং সম্মাননা

১৯৪৯ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে ’৭১ সাল পর্যন্ত টানা বাইশ বছর কবি-সাহিত্যিক-শিল্পী, রাজনীতিকদের মিলন মেলায় পরিণত হয়েছিল বিউটি বোর্ডিং। এরপর ১৯৭১ সালের উত্তাল সেই দিনগুলোর ২৮ মার্চ ১৭ জন মুক্তিযোদ্ধাকে খুন করার পর দৃশ্যপট পাল্টে যায়। স্বাধীনতার পর নতুন করে যাত্রা শুরু করলেও স্বর্ণালি দিন আর ফিরে আসেনি। এরপর ১৯৯৫ সালে সাবেক বিউটিয়ানদের নিয়ে গঠিত হয় বিউটি বোর্ডিং সুধী ট্রাস্ট। আর ২০০৩ সালে কবি ইমরুল চৌধুরীকে আহ্বায়ক ও সদ্যপ্রয়াত তারক সাহাকে সদস্য সচিব করে ৬০ সদস্যবিশিষ্ট ট্রাস্টি বোর্ড গঠন করা হয়। আর এই ট্রাস্টি বোর্ডের মাধ্যমে ২০০৫ সাল থেকে প্রদান করা হচ্ছে ‘বিউটি বোর্ডিং সম্মাননা’। স্ব-স্ব ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ প্রতি বছর এক বা একাধিক ব্যক্তিকে এই সম্মাননা প্রদান করে হয়ে থাকে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়
সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ
ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ

৩২ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’
‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু
জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান
লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ
মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’
‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন
হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক
৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক

৩১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস
সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস

৩২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত
নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু
নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফজলুর রহমান মেমোরিয়াল কলেজের দুই যুগ পূর্তিতে বর্ণাঢ্য আয়োজন
ফজলুর রহমান মেমোরিয়াল কলেজের দুই যুগ পূর্তিতে বর্ণাঢ্য আয়োজন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে তাঁতী দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
সোনারগাঁয়ে তাঁতী দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ
‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘ধানের শীষে ভোট দিয়ে দেশকে রক্ষা করুন’
‘ধানের শীষে ভোট দিয়ে দেশকে রক্ষা করুন’

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরাইলে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২০
সরাইলে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা
কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনাথে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা পেলেন দুই সহস্রাধিক মানুষ
বিশ্বনাথে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা পেলেন দুই সহস্রাধিক মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বারী সিদ্দিকীর জন্মদিনে কেক কাটলেন হিমু পাঠক আড্ডার সদস্যরা
বারী সিদ্দিকীর জন্মদিনে কেক কাটলেন হিমু পাঠক আড্ডার সদস্যরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার
তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শার্শায় ধানের শীষের প্রার্থী তৃপ্তির উঠান বৈঠক
শার্শায় ধানের শীষের প্রার্থী তৃপ্তির উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র‌্যালি
দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নতুন কুঁড়ির শিশুশিল্পীরা খ্যাতি অর্জন করবে: তথ্য উপদেষ্টা
নতুন কুঁড়ির শিশুশিল্পীরা খ্যাতি অর্জন করবে: তথ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দলের দুর্দিনে রোজি কবির ছিলেন ভরসা : খসরু
দলের দুর্দিনে রোজি কবির ছিলেন ভরসা : খসরু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিডরে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধগুলো আজও পুনর্নির্মাণ হয়নি
সিডরে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধগুলো আজও পুনর্নির্মাণ হয়নি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা