শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০২ নভেম্বর, ২০১৯

সৃজনশীলতার আঁতুড়ঘর বিউটি বোর্ডিং ইতিহাস

মোস্তফা মতিহার
প্রিন্ট ভার্সন
সৃজনশীলতার আঁতুড়ঘর বিউটি বোর্ডিং ইতিহাস

এদেশের ইতিহাসের সঙ্গে মিশে আছে ঢাকা। আর ঢাকার সঙ্গে মিশে আছে বিউটি বোর্ডিং। এটি শুধু আবাসিক হোটেলই নয়, শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতি ও রাজনীতির ইতিহাসের এক কালের সাক্ষী। কবি, সাহিত্যিক, শিল্পী, অভিনেতা, রাজনীতিবিদ, চলচ্চিত্রকারদের অবাধ বিচরণ ও আড্ডার প্রাণকেন্দ্র ছিল এই বিউটি বোর্ডিং। পুরান ঢাকার ভিক্টোরিয়া পার্ক পার হয়ে বাংলাবাজারে প্রবেশ করে একটু এগুলেই বুড়িগঙ্গার তীরের শ্রীশচন্দ্র লেন। আর এই শ্রীশচন্দ্র লেনের ১ নম্বর বাড়িতে অবস্থিত বিউটি বোর্ডিং। সাইনবোর্ড পেরিয়ে ছোট গেট দিয়ে হলুদ রঙের দোতলা বাড়িটির আঙিনায় প্রবেশ করার পর যে কোনো সৌন্দর্যপিয়াসি মানুষের নয়ন জুড়িয়ে যাবে এর অবারিত সৌন্দর্যে। প্রাচীন আমলের গাঁথুনি মুহূর্তেই যে কাউকে নিয়ে যাবে একশ বছর পেছনে। মাঝখানে প্রশস্ত উঠান। ফুলের বাগান দিয়ে ঘেরা। বেশ আড্ডার জায়গা। পাশে খাবার ঘরের দেয়ালে টাঙানো আছে প্রাচীন আড্ডার কয়েকটি ছবি। এরপর শোবার ঘর, পেছনে সিঁড়িঘর-  সবই গল্পের বইয়ে লেখা প্রাচীন জমিদার বাড়ির বর্ণনার মতো। প্রসারিত উঠানের মাঝে ফুলবাগান আর এক কোনায় শামসুর রাহমান স্মৃতিফলক যে কাউকে আকৃষ্ট করবে। একটু সামনে এগুলেই দেখা যাবে মুক্তিযুদ্ধের ১৭ জন শহীদের নামফলক। এতে করে আনন্দের উদ্বেলতায় মুহূর্তেই নীরবতা নেমে আসবে। শোকের পরিবেশে শ্রদ্ধা আর আবেগে মুক্তিযুদ্ধের ক্যানভাস চিত্রিত হবে আগতদের মানসপটে। শিল্প-সাহিত্য ও সংস্কৃতির একসময়ের মিলনক্ষেত্রে মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলোতে হারিয়ে যাবে দর্শনার্থীরা। কবি-সাহিত্যিক, শিল্পী, অভিনেতা, চলচ্চিত্রকার, রাজনীতিবিদ ও মুক্তিযোদ্ধাদের পদভারে একসময় মুখরিত ছিল এই বিউটি বোর্ডিং। এটি শুধু একটি প্রতিষ্ঠানই নয়, প্রযুক্তির এই সময় বুড়িগঙ্গার তীরে দাঁড়িয়ে থাকা নষ্টালজিয়ার এক ঐতিহাসিক স্থাপনা। নান্দনিক সৌন্দর্যের স্থাপনা নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকলেও কালের বিবর্তনে হারিয়ে গেছে এর জৌলুস। জন্মলগ্ন থেকেই এখানে আড্ডা দিতেন প্রথিতযশা কবি, সাহিত্যিক, বুদ্ধিজীবী, শিল্পী, সাংবাদিক, চিত্রপরিচালক, নৃত্যশিল্পী, গায়ক, অভিনেতাসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। একসময় প্রমত্তা বুড়িগঙ্গার ভরা যৌবনের মতোই বর্ণাঢ্য ছিল বিউটি বোর্ডিংয়ের সেই দিনগুলো। বুড়িগঙ্গার তীরে জাহাজের হুইসেলের ধ্বনি আর নদীর কলকল শব্দে কবি-সাহিত্যিকদের কলম থেকে বের হতো সৃজনশীলতা। আজ বুড়িগঙ্গা হারিয়েছে তার স্রোত আর বিউটি বোর্ডিংও হারিয়েছে এর জৌলুস। নতুন প্রজন্মের নাগরিকদের কাছে খুব চেনাজানা না হলেও বোদ্ধামহল ও সুধীজনদের কাছে এর কদর একটুও কমেনি। যার কারণে এখনো একটু সময় পেলেই অনেকেই এখানে ছুটে আসেন। মূলত চল্লিশের দশকেই পুরান ঢাকায় খ্যাতি লাভ করে বিউটি বোর্ডিং। স্বাধীনতার মহান স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, কবি শামসুর রাহমান, সৈয়দ শামসুল হকসহ অনেক বিখ্যাত মানুষ এখানে আসতেন। এসেছিলেন পল্লীকবি জসীম উদ্দীন আর নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসুও। প্রখ্যাত চলচ্চিত্রকার আবদুল জব্বার খান এখানে বসেই লিখেছিলেন বাংলার প্রথম সবাক ছবি ‘মুখ ও মুখোশ’-এর পান্ডুলিপি। এরপর ‘কাঁচের দেয়াল’ চলচ্চিত্রের পান্ডুলিপিও এখান থেকে তৈরি হয়। ১৯৫৭ সালে কবি ফজল শাহাবুদ্দিন এখান থেকেই প্রকাশ করেন সাহিত্য পত্রিকা ‘কবিকণ্ঠ’, ১৯৫৯ সালে আহমদ ছফার সাহিত্য পত্রিকা ‘স্বদেশ’-এর উত্থানও এই বিউটি বোর্ডিং থেকেই। জাদুকর জুয়েল আইচের সূচনাও এখানেই। আর সুরকার সমর দাস বহু গানের সুর তৈরি করেছেন এখানে বসে। এই বিউটি বোর্ডিং নিয়েই শামসুর রাহমান লিখেছেন ‘মনে পড়ে একদা যেতাম প্রত্যহ দুবেলা বাংলাবাজারের শীর্ণ গলির ভেতরে সেই বিউটি বোর্ডিং-এ পরস্পর মুখ দেখার আশায় আমরা কজন’। ১৯৫৭ সাল থেকে ৬২ সাল পর্যন্ত এখানে বসেই লেখালেখি করতেন সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হক। বরেণ্যদের কাছে আজ এটি একটি স্মৃতির পটে আঁকা এক চিত্রকল্প, এক কষ্টের হাহাকার। ঐতিহ্য ঠিকই আছে, এখনই ঠায় দাঁড়িয়ে থেকে জানান দিচ্ছে নিজের উপস্থিতি। কালের বিবর্তনে স্বর্ণালি সময়গুলো এখন কেবলই ইতিহাস।

প্রতিষ্ঠার ইতিহাস

বিউটি বোর্ডিং বাড়িটি ছিল নিঃসন্তান জমিদার সুধীর চন্দ্র দাসের। চল্লিশের দশকে বাংলাবাজারকে ঘিরেই গড়ে উঠে প্রকাশনা শিল্প। আর এই প্রকাশনা শিল্পকে কেন্দ্র করে ১৯৪৭ সালে ভারত ভাগের আগে সেখানে ছিল সাপ্তাহিক ‘সোনার বাংলা’ পত্রিকার অফিস। কবি শামসুর রাহমানের প্রথম কবিতা ছাপা হয়েছিল এ পত্রিকায়ই। দেশভাগের সময় পত্রিকা অফিসটি কলকাতায় স্থানান্তরিত হয়। এরপর ১৯৪৯ সালে দুই ভাই প্রহ্লাদ চন্দ্র সাহা ও নলিনী মোহন সাহা এই বাড়িতে গড়ে তোলেন আবাসিক ও খাবার হোটেল বিউটি বোর্ডিং। ১১ কাঠা জমির ওপর প্রতিষ্ঠিত বিউটি বোর্ডিংয়ের নামকরণ করা হয় নলিনী সাহার বড় মেয়ে বিউটির নামে। একাত্তরের অগ্নিঝরা দিনগুলোতে এই বিউটি বোর্ডিং হয়ে উঠে মুক্তিযোদ্ধাদের মিলনস্থল। আর সেই বিষয়টি জানতে পেরে ১৯৭১ সালের ২৮ মার্চ বিউটি বোর্ডিংয়ে হামলা চালায় পাকিস্তান সেনাবাহিনী। আর নারকীয় সেই হামলায় শহীদ হন এর অন্যতম কর্ণধার প্রহ্লাদ চন্দ্র সাহাসহ ১৭ জন। এরপরই বিউটি বোর্ডিংয়ের আড্ডা হারিয়ে যেতে বসে। পরবর্তীতে প্রহ্লাদ চন্দ্রের পরিবার ভারত চলে যায়। স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে প্রহ্লাদ চন্দ্রের স্ত্রী প্রতিভা সাহা দুই ছেলে সমর সাহা ও তারক সাহাকে নিয়ে বিউটি বোর্ডিং পুনরায় চালু করেন। বিউটি বোর্ডিংয়ের আড্ডা আগের মতো না থাকলেও খাবার ঘরে এখনো ভোজনরসিকদের ভিড় লেগেই থাকে। নগরের ভোজনরসিকরা এখানে ছুটে আসেন। ঐতিহ্য ধরে রাখতে ভোজনরসিকদের আজও এখানে স্টিলের থালায় ও গ্লাসে খাবার ও পানি পরিবেশন করা হয়। সকালে নাস্তা, দুপুরে ভাত, বিকালে সুস্বাদু লুচি ও রাতেও রয়েছে খাবারের ব্যবস্থা। বিউটি বোর্ডিংয়ে ছোট-বড় মিলিয়ে কক্ষ রয়েছে ২৫টি। একমাত্র বড় রুমের ভাড়া এক হাজার ২০০ টাকা আর সিঙ্গেল রুমের ভাড়া ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে। স্বল্প খরচে থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা থাকলেও এখানকার বেশির ভাগ কক্ষই খালি থাকে। বলার অপেক্ষা রাখে না যে, সময়ের পরিক্রমায় নতুন নতুন সাজে সজ্জিত হচ্ছে তিলোত্তমা রাজধানী ঢাকা। কিন্তু ঢাকা তথা বাংলাদেশের ঐতিহ্য বিউটি বোর্ডিং যেন আধুনিকতার উত্থানে পিছিয়ে পড়া এক ঐতিহ্য। সেই ১৯৭৫ সাল থেকে বিউটি বোর্ডিংয়ের সঙ্গে সম্পৃক্ত আছেন এর ম্যানেজার বিজয় পোদ্দার। গত ৪৪ বছর ধরে কাছ থেকে দেখছেন প্রতিষ্ঠানটিকে। কথা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘সেই ছাত্রাবস্থা থেকেই প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে জড়িত আছি। অনেক কিছুই দেখেছি। অনেক ভালো সময় পার করেছি। একসময় মতিঝিল, সচিবালয়সহ অনেক এলাকা থেকে মানুষ এখানে এসে থাকত। কিন্তু এখন শুধু বাংলাবাজার আর শ্যামবাজারের স্বল্প আয়ের মানুষ ছাড়া অন্য কেউ খুব একটা আসে না। ২৫টি রুমের মধ্যে বেশির ভাগই খালি থাকে। দিনের পর দিন লোকসান দিয়েও শুধু ঐতিহ্য ধরে রাখতেই প্রতিষ্ঠানটিকে টিকিয়ে রাখা হয়েছে।’ সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা না পেলে বেশিদিন টিকে থাকা যাবে না বলেও জানান তিনি। নিজের মজার অভিজ্ঞতার বিষয়ে তিনি বলেন, একবার এখানে থাকতে এসেছিলেন পল্লীকবি জসীম উদ্দীন। নিজের পরিচয় দেওয়ার পরও আমি তাকে চিনতে পারিনি। আর তখন তিনি তার ‘কবর’ কবিতাটির কিছু অংশ আমাকে পড়ে শোনান। এই বিষয়টি এখনো আমাকে শিহরিত করে। দেশবরেণ্য কবি-সাহিত্যিক-শিল্পী-রাজনীতিবিদদের সঙ্গে এরকম আরও অনেক স্মৃতি আছে।

যাদের পদভারে মুখরিত ছিল

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু, পল্লীকবি জসীম উদ্দীন, শামসুর রাহমান, রণেশ দাশগুপ্ত, ফজলে লোহানী, আবু হেনা মোস্তফা কামাল, চিত্রশিল্পী দেবদাস চক্রবর্তী, কাইয়ুম চৌধুরী, সমরজিৎ রায় চৌধুরী, ভাস্কর নিতুন কুন্ডু, সাঁতারু ব্রজেন দাস, স্থপতি হামিদুর রহমান, বিপ্লব দাশ, আবুল হাসান, মহাদেব সাহা, আহমেদ ছফা, হায়াৎ মামুদ, সত্য সাহা, এনায়েত উল্লাহ খান, আল মাহমুদ, আল মুজাহিদী, আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ, মুনতাসীর মামুন, ফতেহ লোহানী, জহির রায়হান, খান আতা, নারায়ণ ঘোষ মিতা, আখতারুজ্জামান ইলিয়াস, সৈয়দ শামসুল হক, জিল্লুর রহমান সিদ্দিকী, নির্মল সেন, ফয়েজ আহমদ, গোলাম মুস্তাফা, খালেদ চৌধুরী, সমর দাস, ফজল শাহাবুদ্দিন, সন্তোষ গুপ্ত, আনিসুজ্জামান, নির্মলেন্দু গুণ, বেলাল চৌধুরী, শহীদ কাদরী, ইমরুল চৌধুরী, সাদেক খান, বোরহানউদ্দিন খান জাহাঙ্গীর, শফিক রেহমান, গাজীউল হক, আবদুল মতিন, অলি আহাদ, সাইফুদ্দীন মানিক, আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী, মহিউদ্দিন আহমেদ, আসাদ চৌধুরী, সিকদার আমিনুল হক, জুয়েল আইচ, অভিনেতা ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়, চলচ্চিত্রকার আবদুল জব্বার খান প্রমুখ।

বিউটি বোর্ডিং সম্মাননা

১৯৪৯ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে ’৭১ সাল পর্যন্ত টানা বাইশ বছর কবি-সাহিত্যিক-শিল্পী, রাজনীতিকদের মিলন মেলায় পরিণত হয়েছিল বিউটি বোর্ডিং। এরপর ১৯৭১ সালের উত্তাল সেই দিনগুলোর ২৮ মার্চ ১৭ জন মুক্তিযোদ্ধাকে খুন করার পর দৃশ্যপট পাল্টে যায়। স্বাধীনতার পর নতুন করে যাত্রা শুরু করলেও স্বর্ণালি দিন আর ফিরে আসেনি। এরপর ১৯৯৫ সালে সাবেক বিউটিয়ানদের নিয়ে গঠিত হয় বিউটি বোর্ডিং সুধী ট্রাস্ট। আর ২০০৩ সালে কবি ইমরুল চৌধুরীকে আহ্বায়ক ও সদ্যপ্রয়াত তারক সাহাকে সদস্য সচিব করে ৬০ সদস্যবিশিষ্ট ট্রাস্টি বোর্ড গঠন করা হয়। আর এই ট্রাস্টি বোর্ডের মাধ্যমে ২০০৫ সাল থেকে প্রদান করা হচ্ছে ‘বিউটি বোর্ডিং সম্মাননা’। স্ব-স্ব ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ প্রতি বছর এক বা একাধিক ব্যক্তিকে এই সম্মাননা প্রদান করে হয়ে থাকে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
সরকারি প্রতিষ্ঠানকে নবায়নযোগ্য জ্বালানির আওতায় আনতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
সরকারি প্রতিষ্ঠানকে নবায়নযোগ্য জ্বালানির আওতায় আনতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

লোহাগাড়ায় বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
লোহাগাড়ায় বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আল্লাহ সর্বপ্রথম কী সৃষ্টি করেছেন
আল্লাহ সর্বপ্রথম কী সৃষ্টি করেছেন

৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রংপুরে টাইফয়েড টিকা বিষয়ক পরামর্শক সভা অনুষ্ঠিত
রংপুরে টাইফয়েড টিকা বিষয়ক পরামর্শক সভা অনুষ্ঠিত

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেতার মাগফিরাত কামনায় রংপুরে যুবদলের দোয়া মাহফিল
বিএনপি নেতার মাগফিরাত কামনায় রংপুরে যুবদলের দোয়া মাহফিল

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতির পরও ২৮ জনকে হত্যা করেছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও ২৮ জনকে হত্যা করেছে ইসরায়েল

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ৫ হাজার অসহায় ও দরিদ্র রোগীর মাঝে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা-ওষুধ বিতরণ
বগুড়ায় ৫ হাজার অসহায় ও দরিদ্র রোগীর মাঝে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা-ওষুধ বিতরণ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুফাতো ভাইয়ের হাতে মামাতো ভাই খুন
ফুফাতো ভাইয়ের হাতে মামাতো ভাই খুন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে  ব্রেস্ট ক্যান্সার বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
রংপুরে  ব্রেস্ট ক্যান্সার বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
রাজধানীতে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে বিএনপির উদ্যোগে দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প
মেহেরপুরে বিএনপির উদ্যোগে দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অগ্নি দুর্ঘটনায় তদন্তে সক্ষমতা বাড়াতে প্রযুক্তিগত সহায়তা দিবে ইতালি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
অগ্নি দুর্ঘটনায় তদন্তে সক্ষমতা বাড়াতে প্রযুক্তিগত সহায়তা দিবে ইতালি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্টের সমালোচনায় অশ্লীল শব্দ ব্যবহার করলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্টের সমালোচনায় অশ্লীল শব্দ ব্যবহার করলেন ট্রাম্প

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় ভুল চিকিৎসায় প্রসূতি-নবজাতকের মৃত্যু, ক্লিনিক ভাঙচুর
গাইবান্ধায় ভুল চিকিৎসায় প্রসূতি-নবজাতকের মৃত্যু, ক্লিনিক ভাঙচুর

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘তারেক রহমানের ৩১ দফা বাংলাদেশের মানুষের মুক্তির সনদ’
‘তারেক রহমানের ৩১ দফা বাংলাদেশের মানুষের মুক্তির সনদ’

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেহেরপুরে বিএনপি কর্মীকে কুপিয়ে জখম
মেহেরপুরে বিএনপি কর্মীকে কুপিয়ে জখম

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় বালুর ঘাটে দুর্বৃত্তের হামলায় গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩
কুষ্টিয়ায় বালুর ঘাটে দুর্বৃত্তের হামলায় গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পারিবারিক কলহে স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা: স্বামী গ্রেপ্তার
পারিবারিক কলহে স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা: স্বামী গ্রেপ্তার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে যে পরিবর্তন আনতে চাই, জুলাই সনদ স্বাক্ষরে তা শুরু : সালাহউদ্দিন
রাজনীতিতে যে পরিবর্তন আনতে চাই, জুলাই সনদ স্বাক্ষরে তা শুরু : সালাহউদ্দিন

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

শাহজালালে ফ্লাইট ওঠানামা সাময়িক স্থগিত
শাহজালালে ফ্লাইট ওঠানামা সাময়িক স্থগিত

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জ-ঢাকা রুটে ট্রেন চলাচলের দাবিতে মানববন্ধন
গোপালগঞ্জ-ঢাকা রুটে ট্রেন চলাচলের দাবিতে মানববন্ধন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর রাজনৈতিক ইতিহাসে অনন্য ঘটনা: মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর রাজনৈতিক ইতিহাসে অনন্য ঘটনা: মির্জা ফখরুল

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

একটি উদ্যোগই সমাজকে পরিবর্তন করতে পারে: এ্যানী
একটি উদ্যোগই সমাজকে পরিবর্তন করতে পারে: এ্যানী

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বানচাল হলে দেশ পিছিয়ে পড়বে : অ্যাটর্নি জেনারেল
জুলাই সনদ বানচাল হলে দেশ পিছিয়ে পড়বে : অ্যাটর্নি জেনারেল

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

‘নির্বাচন আয়োজনে ইসি কোনো বাঁকা পথে যাবে না’
‘নির্বাচন আয়োজনে ইসি কোনো বাঁকা পথে যাবে না’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনিদের মরদেহে ভয়াবহ নির্যাতনের চিহ্ন, অঙ্গ চুরির অভিযোগ
ফিলিস্তিনিদের মরদেহে ভয়াবহ নির্যাতনের চিহ্ন, অঙ্গ চুরির অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, বহু হতাহত
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, বহু হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিসিবির পণ্য কিনে বাড়ি ফেরার পথে প্রাণ গেল যুবকের
টিসিবির পণ্য কিনে বাড়ি ফেরার পথে প্রাণ গেল যুবকের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার
ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

১৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস
শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে
ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে

পেছনের পৃষ্ঠা

লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি
লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন

নগর জীবন

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ
ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস
নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

পাখির জন্য ভালোবাসা
পাখির জন্য ভালোবাসা

শনিবারের সকাল

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ
পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ

নগর জীবন

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন