শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০২ নভেম্বর, ২০১৯

রংপুরের বালিকাবধূদের ঘুরে দাঁড়ানো

১০ বছরে ৩৪৭ কিশোরী আলোর ভুবনে
রেজাউল করিম মানিক, রংপুর
প্রিন্ট ভার্সন
রংপুরের বালিকাবধূদের ঘুরে দাঁড়ানো

রংপুর বিভাগের বিভিন্ন গ্রামে এখনো বাল্যবিয়ের কারণে বালিকাবধূদের ঘর ভেঙেছে বিয়ের বয়স বুঝে ওঠার আগেই। এমন ভাগ্যবিড়ম্বনার শিকার মাজেদা, সুচিত্রা, বুলবুলি, মুনমুন আদরী, ফেরদৌসী এমন অসংখ্য নাম। নতুন করে বাঁচতে শিখতে এখন তারা ‘আলোর ভুবনের’ বাসিন্দা। এমন ২১ বালিকাবধূর ঘুরে দাঁড়ানোর গল্প যেন এক অন্যজীবনের কাহিনী।

অদম্য এই ২১ কিশোরী আলোকিত ভুবনের সন্ধানে আবারো ঘুরে দাঁড়ানোর প্রবল চেষ্টায় শুরু করেছেন পথচলা। তাদেরও পথ দেখাচ্ছেন আরডিআরএস পরিচালিত রংপুর নগরীর আলোর ভুবন নামে একটি শেল্টার হোমের কর্মীরা। গত ১০ বছরে এ পর্যন্ত মোট ৩৪৭ জন কিশোরী এখান থেকে আলোর পথে ফিরে গেছেন। তারা এখন জীবনযুদ্ধে জয়ী হয়ে সমাজের মূল স্রোতে ফিরে গেছেন। তাদের সবার বাড়ি রংপুর বিভাগের কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট, দিনাজপুর, নীলফামারী, গাইবান্ধা, পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও, রংপুর ও ময়মনসিংহের জামালপুর জেলার বিভিন্ন গ্রামে।

এমন একজন বালিকাবধূ মাজেদা বেগম (১৪) জানান, সে ৪ ভাইবোনের মধ্যে দ্বিতীয়। তার বাড়ি লালমনিরহাট সদরে মোঘলহাট দুরাকুঠি কলমিপাড়া গ্রামে। বাবা মানিক মিয়া ঢাকায় জাহাজে শ্রমিক হিসেবে কাজ করেন। মা জামিরন বেগমও থাকেন ঢাকায়। তার ভাইবোন থাকেন গ্রামে এক চাচার বাড়িতে। ঘর-সংসার, স্বামী-স্ত্রী এসব বোঝার বয়স হওয়ার আগেই তার বিয়ে হয়। স্থানীয় দুরাকুঠি উচ্চ বিদ্যালয়ে ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়া অবস্থায় প্রতিবেশী এক চাচার মাধ্যমে বিয়ে ঠিক হয়, লালমনিরহাট শহরের ডালপট্টি গ্রামের ভাঙাড়ি ব্যবসায়ী মোস্তফা মিয়া মিলন (১৮) নামের এক কিশোরের সঙ্গে। প্রথমে বাবা-মা রাজি না থাকলেও প্রতিবেশী ওই চাচা বিভিন্নভাবে বুঝিয়ে তাদের রাজি করেন। পরে ২০১৮ সালে ওই ছেলের সঙ্গে বিয়ে হয়। বিবাহিত জীবন সম্পর্কে তার কোনো ধারণাই ছিল না। বিয়ের সময় নগদ ৭০ হাজার টাকাসহ আসবাবপত্র দেওয়া হয়। বিয়ে ঠিকভাবে হলেও বিয়ের পরের দিনই শুরু হয় ঝামেলা। স্বামী মিলন বিয়ের পরের দিনই তাকে বাড়িতে রেখে ঢাকায় চলে যায়। তার একমাস পরই পুনরায় তার কাছে আসে। তখন প্রতিনিয়তই কোনো না কোনো বিষয় নিয়ে চলত ঝগড়া। কারণ ছোট থেকেই তার স্বামী নেশায় আসক্ত ছিলেন। শুধু স্বামী নন পুরো পরিবারই নেশাদ্রব্য বিক্রি ও সেবনের সঙ্গে জড়িত ছিল। এক সময় গাঁজার ব্যবসা করতে গিয়ে পুলিশের হাতে ধরাও খেয়েছেন। পরে কিশোর হওয়াতে তাকে যশোর কিশোর কারাগারে পাঠানো হয়। বেশ কিছুদিন সেখানেই ছিলেন। পরে ছাড়া পেয়ে আবারও নেশা সেবন ও বিক্রির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। এতে বাধা দিতে গেলেই শুরু হয় মারধর-নির্যাতন। একপর্যায়ে স্বামীর নির্যাতনে অতিষ্ঠ হয়ে বাবার বাড়িতে চলে যান ওই কিশোরী। বিয়ের ৯ মাসের মাথায় পরিবারের সম্মতিতে কাজীর মাধ্যমে স্বামীকে তালাক দেন। পরে চলতি বছরের জুলাই মাসে রংপুরে আলোর ভুবনে আসেন নতুন করে বাঁচতে শিখতে। এখানে তিনি সেলাই, নকশি কাঁথা, মোমবাতি তৈরিসহ হাতের কাজের নানা বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন। এরপর এখান থেকে ফিরে গিয়ে তিনি নিজে এসব কাজ করে আর্থিক উপার্জনের পথে নামবেন। ভবিষ্যতে নিজের পায়ে দাঁড়ানোর স্বপ্ন নিয়ে আবারো পড়াশোনা করার ইচ্ছা রয়েছে তার।

সুচিত্রা রানী রায় (১৯), তার বাড়ি কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ি উপজেলার চন্দ্রখানা গ্রামে। পিতা যোগেন চন্দ্র রায় পেশায় কৃষক। ষষ্ঠ শ্রেণিতে তিনি পড়াকালীন এক বিয়ে বাড়িতে একই উপজেলার রাবাইটারি গ্রামের দুলাল চন্দ্র রায় নামের এক ছেলের সঙ্গে পরিচয় হয়। সেই পরিচয়ের সূত্র ধরে গড়ে ওঠে প্রেমের সম্পর্ক, অতঃপর বিয়ে। দুই পরিবারের সম্মতিতে ২০১৬ সালে তাদের বিয়ে হয়। তখন তিনি এসএসসি পাস করেন। স্বামীর পেশা ছিল একটি কসমেটিকস কোম্পানির সেলসম্যান। বিয়ের পর কিছুদিন সংসার ভালোই চলছিল। তখন ফুলবাড়ি ডিগ্রি কলেজে এইচএসসিতে ভর্তি হয়ে পড়াশোনা করেন। একসঙ্গে সংসার ও পড়াশোনা চলতে থাকে। এরই মধ্যে সংসার জীবনে শুরু হয় নানা সংকট। স্বামী ছিলেন নেশায় আসক্ত। নেশা করে তাকে মারধর করতেন। নেশা সেবনে বাধা দিলেই নেমে আসত তার ওপর নির্যাতন। দিনদিন নির্যাতনের মাত্রা বেড়ে যায়। বিষয়টি পরিবারকে জানালে ঘটে আরও বিপত্তি। যোগাযোগ বন্ধ করে দেওয়া হয় পরিবারের সঙ্গে। এরই মধ্যে একটি ছেলে সন্তানের জন্ম হয়। স্বামীর নির্যাতনের মাত্রা বেড়ে যাওয়ার কারণে বাবার বাড়িতে ২০১৯ সালে ফিরে আসেন। পরে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান ও মেম্বারদের মাধ্যমে বিষয়টি সমাধান করা হয়। সেখান থেকে এইচএসসি পরীক্ষা দিয়ে পাস করেন সুচিত্রা। কিন্তু এর পরও নির্যাতনের মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় পরে বাধ্য হয়ে কুড়িগ্রাম আদালতে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেন তিনি। বর্তমানে মামলা চলমান রয়েছে। এখন সুচিত্রা আলোর ভুবনে এসে সেলাই, হাতের কাজ, পুঁতি, মোমবাতি বানানোসহ বিভিন্ন প্রশিক্ষণ গ্রহণ করছেন। তিনি জানান, এখানে ভালো আছেন। ভবিষ্যতে পড়াশোনা করার ইচ্ছা রয়েছে। প্রশিক্ষণ গ্রহণের ফলে যে কাজ শিখেছেন তা নিজের স্বপ্ন বুননে সহায়তা করবে।

এদিকে দিনাজপুরের বিরল উপজেলার মাধববাটি গ্রামের গরিব কৃষক আজিজুল হকের মেয়ে শারমিন আক্তার। তিন ভাই ও দুই বোনের মধ্যে সবার ছোট। বর্তমানে বয়স ১৯ বছর। ২০১৪ সালে বুনিয়াতপুর সিনিয়র আলিম মাদ্রাসায় সপ্তম শ্রেণিতে পড়াকালে একই উপজেলার বিষুপুর গ্রামের হোটেল ব্যবসায়ী রেজাউল ইসলামের সঙ্গে বিয়ে হয় তার। বিয়ের সময় নগদ দেড় লাখ টাকাসহ স্বর্ণালঙ্কার, আসবাবপত্র ও একটি গরু দেওয়া হয়। বিয়ের পর কিছুদিন ভালো চললেও পরবর্তীতে শুরু হয় ঝগড়া-বিবাদ। বিয়ের পূর্বেই স্বামী নেশায় আসক্ত থাকার কারণে এই ঝগড়া-বিবাদ বাধে। শুরু হয় নানা নির্যাতন। এরই মধ্যে জন্ম নেয় এক ছেলে সন্তান। নাম রাখা হয় সিহাব বাবু। বর্তমানে ছেলের বয়স ৩ বছর। ইতিমধ্যে নির্যাতনের মাত্রা বেড়ে গেলে বাবার বাড়িতে চলে আসে শারমিন। ২০১৮ সালে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে তালাক হয় তার। দুই লাখ টাকা দেনমোহর হলেও স্বামীর পরিবার তাকে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা দেয়। তিনি মামলা করতে চাইলেও বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতার কারণে মামলা করতে পারেননি। বর্তমানে শেল্টার হোমে প্রশিক্ষণ নিয়ে হাউস কিপিং পদে কর্মরত রয়েছেন। সেখানে ৪ হাজার ৫০০ টাকা বেতন পান। তার ইচ্ছা রয়েছে গ্রামে গিয়ে অন্যদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার মাধ্যমে নিজেকে স্বাবলম্বী করে তোলার।

কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ি উপজেলার বুলবুলি আক্তার (১৯)। ২ ভাইবোনের মধ্যে তিনি বড়। গত ২০১৬ সালে  স্থানীয় অনন্তপুর উচ্চবিদ্যালয়ে ৭ম শ্রেণিতে পড়ার সময় তার বিয়ে হয় তার চেয়ে বয়সে প্রায় দ্বিগুণ বড় আলমগীর হোসেনের সঙ্গে। তার বাড়ি পার্শ্ববর্তী নাগেশ্বরী উপজেলার নাখারগঞ্জ গ্রামে। পেশায় ছিলেন মুদি ব্যবসায়ী। বিয়েতে তিনি রাজি না থাকলেও পরিবারের চাপে বিয়ে করতে বাধ্য হন। এক বছর যেতে না যেতেই যৌতুকের জন্য শুরু হয় নির্যাতন। পরে ঢাকায় গিয়ে স্বামী-স্ত্রী মিলে চাকরি শুরু করেন। সেখানেও নির্যাতনের শিকার হন। কারণ স্বামী মাদক সেবন ও অন্য এক নারীর সঙ্গে পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়েন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯
মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

অবিশ্বাস্য রেকর্ডটি শুধুই মেসির
অবিশ্বাস্য রেকর্ডটি শুধুই মেসির

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন পর্যন্ত এনআইডি সংশোধন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত ইসির
নির্বাচন পর্যন্ত এনআইডি সংশোধন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত ইসির

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট
ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলায় সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন বেশিরভাগ আমেরিকান: জরিপ
ভেনেজুয়েলায় সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন বেশিরভাগ আমেরিকান: জরিপ

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর
জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক
মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ
হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ

৫৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম
দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!
অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন
‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭
রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে