শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:১৮, রবিবার, ১৯ জুলাই, ২০২০

করোনা আক্রান্তের সেই দিনগুলি

মর্তুজা আহমদ চিশতী
অনলাইন ভার্সন
করোনা আক্রান্তের সেই দিনগুলি

আম্পান ঝড়ের পর দিন ১৯ মে সন্ধ্যার পর আমার শরীরে জ্বরের উপস্থিতি ধরা পড়ে। তাপমাত্রা ছিল ১০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সাথে সাথে আইসোলেশনসহ জ্বর নিয়ন্ত্রণ ও করোনা রক্ষার্থে সকল নিয়মপালন ও ঔষধপত্র সেবন করেছি। এর মধ্যে স্বজনদের সহযোগিতায় বাসায় অক্সিজেন সিলিন্ডার, অক্সিজেন মাপার ছোট্টযন্ত্র অক্সিমিটার এবং ব্লাড প্রেসার মেশিন চলে আসে। জ্বরের বিচরণ ছিল ১০০ থেকে ১০৩ ডিগ্রির মধ্যে। অন্য কোন শারিরীক অসুবিধা ছিল না। যেমন মাথা ব্যথা, শরীর ব্যথা, শ্বাসকষ্ট, খাওয়ায় অরুচি, বিষন্নতা, হতাশা কোন কিছুই ছিল না। ২১ মে আমার পরিবারের সকলের করোনা টেস্টের জন্য বাসা থেকে নমুনা নিয়ে যায়।

২২ মে আমাদের বড় ভাই মৃত্যুবরণ করেন। এর পরদিন মেসেজ পেলাম আমার করোনা টেস্ট রেজাল্ট পজিটিভ, সাথে একজন গৃহকর্মীরও। আমার সহধর্মিনী, কন্যা, পুত্র সন্তান ও তার পরিবারসহ নিকটতম আত্মীয়রা খুবই উদ্বিগ্ন ও অস্থির হয়ে পড়ে। যা ছিল স্বাভাবিক, কেননা আমার বয়স প্রায় সাড়ে ছেষট্টি। মধ্য মার্চ থেকে করোনা রক্ষার্থে বেশ সচেতন ছিলাম। কিন্তু বিধিবাম।

আমার পুত্রসহ অনেকেই আমাকে দ্রুত হাসপাতালে ভর্তির বিষয়ে পরামর্শ ও উদ্যোগ গ্রহণ করে। কিন্তু আমার অসম্মতির কারণে কদিন আমি বাসায় থাকলাম। করোনার জন্য আমার পুত্র, তার স্ত্রী, শিশু পুত্র ও কন্যাসহ মহাখালী ডিওএইচএস অফিসে অবস্থান শুরু করে। পরবর্তীতে তার কানাডা প্রবাসী বড় খালার উত্তরার বাসায় চলে যায়। কয়েকদিন পর সেখানে তার ছোট্ট কন্যাটির করোনা টেস্ট  পজিটিভ আসে।

সেই সময় আমার সদ্য সমাপ্ত বিবিএ পড়ুয়া ছোট কন্যাটি সারাক্ষণ আমাকে নিয়ে ছিল ব্যতিব্যস্ত, সারারাতই মাঝে মাঝে এসে জ্বর মাপা, অক্সিজেন মাপা ও দেয়া, যদিও তখন অক্সিজেন নেয়ার প্রয়োজন তেমন একটা ছিল না। কিন্তু টেনশন ও আত্মীয় স্বজনদের মধ্যে ডাক্তারের পরামর্শে সে তা করেছিল। কন্যাটি তার মাকে নিয়েও খুবই চিন্তিত ছিল এবং এখনও আছে কারণ তার মায়ের ব্লাড সুগার কয়েক বছর যাবৎ বেশি। পাশাপাশি তার মা যেন করোনায় আক্রান্ত না হয় সেজন্য কড়াকড়িভাবে বাসায় তাকে আইসোলেশনে রাখে ও পরবর্তীতে ঢাকায় তার মেজমামার বাসায় পাঠিয়ে দিয়ে একাকী দু’জন করোনা আক্রান্ত গৃহকর্মীসহ থাকে। স্বপ্রণোদিতভাবে তাদের দেখাশোনা, সবার জন্য রান্না ও খাওয়া দাওয়ার ব্যবস্থা করেছে যা ছিল খুবই ইতিবাচক। এ সময় প্রায় প্রতিদিন তার জ্বর আসতো, তথাপি পরিবারের ক্রান্তিলগ্নে সে বিশেষ ভূমিকা পালন করেছে।

আমার ঘনিষ্ঠ আত্মীয় স্বজনদের উদ্যোগে হঠাৎ করেই ২৮ মে অপরাহ্ন পাঁচটার দিকে আমার অজান্তে লালমাটিয়ার বাসায় এ্যাম্বুলেন্স আনা হয় এবং আমাকে এক্সরে/প্রয়োজনে সিটি স্ক্যান করা হবে যা কন্যার মাধ্যমে আমাকে জানানো হয় এবং হলি ফ্যামিলি হাসপাতালে প্রেরণ করে। আমার সাথে কন্যাও যাওয়ার প্রস্তুতি নিয়েছিল কিন্তু আমার অসম্মতির কারণে তার যথেষ্ট ইচ্ছে থাকলেও হাসপাতালে যাওয়া থেকে বিরত থাকে সে।

হাসপাতালে গিয়েছি কিন্তু সাথে ছিল না কোন পরিচয়পত্র। যে কারণে ভর্তির সময় ও পরে কেবিন পেতে কিছুটা বিড়ম্বনা পোহাতে হয়। যেমন বর্তমানে আমি কি করছি তার কোন আইডি অথবা এনার্জি এন্ড পাওয়ার পত্রিকার উপদেষ্টা সম্পাদক বা দৈনিক অনলাইন স্বাস্থ্য বিষয়ক পত্রিকা হেলথ নিউজ এর প্রকাশক এর কোন পরিচিতিমূলক কাগজ। যাহোক, হাসপাতালের কর্তৃপক্ষ  আমার প্রতি যথেষ্ট নমনীয় ও সদয় ছিলেন। কেবিন সংকট নিরসনে আমার অনুরোধে নিউজ ২৪ টিভির বোরহানুল হক সম্রাট একাত্তর টিভির শাকিল আহমেদ এর সাথে যোগাযোগ করেন। শাকিল আহমেদ তাৎক্ষণিক হলি ফ্যামিলি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সংশ্লিষ্টজনের সাথে কথা বলে কেবিন সমস্যার নিরসন করেন যা ছিল অত্যন্ত সময়পোযোগী সহযোগিতা।

যাহোক, কেবিনে প্রবেশ করে পেলাম মাহমুদ হাসানকে, যিনি বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকার উপ-সম্পাদক। করোনায় আক্রান্ত হয়ে ঈদের দিন হতে তিনি একাকী ঐ কেবিনে অবস্থান করছিলেন। যেন তিনি আমার জন্য অপেক্ষায় ছিলেন। আমরা উভয়ই মোটামুটি সমবয়সী। একই কেবিনে তার উপস্থিতি ও ইতিবাচক ভূমিকা, তার কাছ থেকে সার্বক্ষণিক সেবা প্রাপ্তি ছিল আমার করোনা হতে আরোগ্য লাভের অন্যতম সহায়ক। 

প্রথম রাতে গরম, জ্বর, শারিরীক অস্বস্তি ইত্যাদি কারণে একটুও ঘুমাতে পারিনি। পরের প্রায় তিনদিন অরুচির কারণে হাসপাতালের কোন খাবারও খেতে পারিনি। পাশাপাশি দু’দিন ১০৪ ডিগ্রি জ্বর, জিহ্বা এবং গলা দ্রুত ও ঘন ঘন শুকিয়ে যাওয়া, প্রচণ্ড পানি পিপাসা, অর্ধ শোয়া অবস্থায় থাকা, বায়ে বা ডানে ফিরলে সাথে সাথেই শুষ্ক কাশি, ঘন ঘন অক্সিজেন নেয়া, বিছানায় বসতে না পারা, কেননা বসলেই কাশি, ওয়াশরুম বা বাথরুমে যেতে না পারা সবই ছিল অস্বস্তিকর ও কষ্টদায়ক। হাতের পাশে ফ্ল্যাক্সে গরম পানি কিন্তু ঢেলে খাবার সামর্থ্য ছিল না। যে কাজটি অত্যন্ত আন্তরিকতা ও পরম যত্নের সাথে করেছেন মাহমুদ ভাই। কখনও সারারাত, আবার সারাদিনও। প্রায়শ:ই অক্সিজেন সিলিন্ডারের গ্যাস শেষ হয়ে গেলে অতি দ্রুত স্টাফ নার্স এর সহায়তায় নতুন সিলিন্ডার এর ব্যবস্থা করা আবার কখনও-বা গভীর রাতে নিজের বিছানা থেকে উঠে এসে আমার শুশ্রুষা করেছেন।

সিনিয়র সাংবাদিক মাহমুদ হাসান দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন- এ প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে অর্থাৎ দশ বছরের বেশি সময় কাজ করছেন। এর আগে প্রায় দশ বছর কাজ করেছেন দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায়। এক যুগের বেশি ছিলেন আওয়ামী লীগের মুখপত্র হিসাবে পরিচিত অধুনালুপ্ত দৈনিক বাংলার বাণী পত্রিকায়। এছাড়া কাজ করেছেন দৈনিক মুক্তকন্ঠ ও দৈনিক সমকাল পত্রিকায়। সে সময় তিনি একজন রাজনৈতিক সংবাদদাতা হিসাবে দীর্ঘদিন আওয়ামী লীগ সভাপতি বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার সান্নিধ্য লাভ করেন এবং দেশ-বিদেশে সফরসঙ্গী হন। তিনি একজন অত্যন্ত সজ্জন ব্যক্তি, অপরের জন্য সহযোগিতা, আন্তরিকতা ও সহমর্মিতার অবারিত দুয়ার খোলা মানুষ। হলি ফ্যামিলি হাসপাতালে একই কেবিনে একত্রে পনের দিন থাকার সুবাদে মাহমুদ ভাই সম্পর্কে কাছ থেকে জানা ও দেখার সুযোগ আমার জন্য ছিল এক বিশেষ প্রাপ্তি।

আমার পুত্রটি বাংলাদেশে করোনার যাত্রা শুরুর সময় থেকে করোনা তথ্য বিষয়ক ওয়েবসাইট তৈরি, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়, প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের “এটুআই” এর সাথে কাজ করে। সে প্রতিদিন পিপিই পরিধান করে অফিসের অনেক জরুরী কাজ ফেলে উত্তরা থেকে হাসপাতালের কেবিনে আসতো যা ছিল আমার জন্য বেশ স্বস্তিদায়ক এবং মানসিক শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়ক। প্রাথমিক সংকটকালে আমার অতি নিকট আত্মীয়স্বজনরা এবং পারিবারিক চিকিৎসকরা ছিলেন ভীষণ উদ্বিগ্ন। কোন জরুরী প্রয়োজন যেমন যদি প্লাজমা দিতে হয় অথবা আরইএমডিসিভি ঔষধের প্রয়োজন হলে তা আগে থেকে সংগ্রহ করে হাসপাতালে কর্তৃপক্ষকে প্রদানের কাজে নিয়োজিত ছিল আমার পুত্রটি। তাঁরা এতটাই দুশ্চিন্তাগ্রস্থ ছিল যে, হাসপাতাল চিকিৎসকদের সাথে আলোচনাকালে আমার প্লাজমা বা আরইএমডিসিভি ঔষধের প্রয়োজন হতে পারে শুনে চাহিদা প্রদানের পূর্বেই পুরানো ঢাকার ধূপখোলাস্থ আলি আসগর ক্যানসার হাসপাতাল হতে ব্লাড ডোনারের সহায়তায় আমার পুত্র প্লাজমা সংগ্রহ করে এবং ঔষধ সংগ্রহ করে। কিন্তু আমার বয়স, শারীরিক অবস্থা, প্রয়োজনীয়তা ও চিকিৎসাপত্র বিবেচনায় প্লাজমা দেয়া অথবা আরইএমডিসিভি ঔষধের ব্যবহার হতে বিরত থাকে।

চিকিৎসা সেবায় নিয়োজিত হাসপাতালের অদৃশ্য চিকিৎসক, দৃশ্যমান ডিউটি ডক্টর, তাদের অত্যন্ত নিবিড় পর্যবেক্ষণ, চিকিৎসাপত্র, চিকিৎসা সেবা, ঔষধপত্রের সবকিছু ঠিক থাকার পরও শারিরীক অবস্থার উন্নতি বাধাগ্রস্থ হয়ে পড়েছিল। এমন অবস্থায় ১ জুন রাত প্রায় ১১টায় আমাদের কেবিনে করোনা আক্রান্ত হয়ে সাংবাদিক নেতা আবু জাফর সূর্যের আগমন। তিনি ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের প্রাক্তন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক । সূর্য অসুস্থ থাকলেও আমাকে এবং মাহমুদ ভাইকে সর্বদা উজ্জীবিত রাখেন বিশেষত: রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট পরিবর্তন প্রসঙ্গে আলোচনা নিয়ে। তৎকালীন এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে সক্রিয় ভূমিকা এবং বাম রাজনীতির একনিষ্ঠ কর্মী হয়েও তিনি হৃদয়ের অন্তঃস্থলে লালন করেন বঙ্গবন্ধুর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা। সূর্যের বয়স প্রায় বায়ান্ন, আড্ডা আলোচনায় কখনও মনে হয়নি তিনি আমার পনের বছরের ছোট বরং অনেক ক্ষেত্রে তার বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাস সম্পর্কে জ্ঞান ও প্রজ্ঞা আমাদের চেয়েও অধিক পরিলক্ষিত হয়েছে। সবকিছুতে সূর্যের ইতিবাচক মানসিকতা আমার  ভালই লেগেছে।

নিজেদের মাঝে পরিচয়পর্ব এবং প্রাথমিক আলাপচারিতায় জানলাম সূর্য ছিলেন আমার প্রয়াত ছোট ভাই মারুফ চিনুর অত্যন্ত ঘনিষ্ঠজন। তিনি চিনুর স্মৃতিচারণ করলেন আর কিছুটা সময় আমি বিমোহিতের মত কাটালাম। অথচ সূর্যের আসার কিছু আগ পর্যন্ত বিভিন্ন অসুবিধার ও শ্বাসকষ্টের কারণে আমাকে ঘনঘন অক্সিজেন নিতে হচ্ছিল। সূর্যের আগমনে নিজের অজান্তেই মানসিকভাবে উজ্জীবিত হয়ে উঠলাম। বেশ কদিন পর সেইরাতে ঘুমও ভাল হলো। পরদিন ভোরে ঘুম ভাঙ্গার পর উঠে বসার চেষ্টা করলাম এবং প্রথম চেষ্টাতেই সফল। একটু বসে থেকে ধীরে ধীরে দাঁড়ালাম। সারা শরীর কাঁপছিল। আবার একটু বসে উঠে দাঁড়ালাম। গুটিগুটি পায়ে প্রায় কেবিন কক্ষ থেকে বেরিয়ে পাশে ওয়াশরুম ব্যবহার করে একাকী কেবিনে ফিরে এলাম। কেবিনে তখন মাহমুদ ভাই ও সূর্য ঘুমিয়েছিলেন। আমার নিজের মধ্যে আত্মবিশ্বাস দারুণভাবে ফিরে আসতে লাগলো। এরপর অবাক কাণ্ড। এই প্রথম হাসপাতালের সরবরাহ করা সকালের নাস্তা খেলাম এবং কোন অসুবিধা ছাড়া।

সকাল এগারোটার দিকে ডিউটি ডক্টর এলেন এবং সব জেনে তিনি বেশ খুশি হলেন। কেউ যদি যথার্থ পিপিপি পরিধান ও স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে বাসা থেকে খাবার আনতে পারে সেই ব্যবস্থা করার জন্য পরামর্শ এবং ঠিকমত খাওয়া দাওয়ার উপর গুরুত্ব আরোপ করলেন। সে সময় আমার বাসা থেকে হাসপাতালে খাবার পাঠানোর কোন সুযোগ ছিল না। কিন্তু নিয়মিত আমার কন্যার ছোট খালা  করোনা ভলান্টিয়র (ফয়সল) এর মাধ্যমে হাসপাতালে খাবার পাঠাতো। ফয়সল আমাদের বিভিন্ন কাজে সহযোগিতা করতো। করোনাকালে ঐ খাবার এবং সূর্যের বাসা থেকেও খাবার আসতো যা আমরা তিনজন বেশ তৃপ্তি সহকারে প্রতিদিন খেতাম। মাহমুদ ভাইয়ের বাসার স্যুপ ছিল সুস্বাদু। তার অনুজ প্রতিদিন বিকালে নিজে এসে খাবার পানি দিয়ে যেতেন।

এক সময় শুরু হলো করোনাকে জয় করে শুধু সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়া আর শারীরিক উন্নতির ঊর্ধমুখী ধারা। তবে মানসিকভাবে আমি কখনই হতাশ হইনি বা ভেঙ্গে পড়িনি যদিও আমার অবস্থা বেশ সংকটাপন্ন ছিল। চিকিৎসার জন্য ১৭ দিন হাসপাতালে থাকতে হয়েছে। কেবিনের পরিবেশে সূর্যের আগমনের পর হতে গুণগত পরিবর্তন হতে থাকে। কিছুটা আড্ডা, বিভিন্ন স্মৃতিচারণ, গপ্পো আর গপ্পোতে আমাদের সবার মন ভাল হতে থাকতো। যদিও সূর্যের শরীরটাই তখন ভালো ছিল না। তার ছিল মাঝে মাঝে জ্বর, হাঁটুতে ব্যথা, শুকনো কাশি, শ্বাসকষ্ট। মাঝে মাঝে তাকে অক্সিজেন গ্রহণ করতে হতো।

হাসপাতালের চিকিৎসকদের প্রচেষ্টা ও আন্তরিকতা, যথাযথ চিকিৎসাপত্র সবকিছু মিলিয়ে সংকটাপন্ন অবস্থা থেকে আমার সুস্থতা ও শরীরিক উন্নতিসাধন হয়েছে। যাদের মধ্যে ছিলেন ড. আবু হেনা মোস্তফা, ড. সাকিব, ড. এনামুল হক, ড. মোরশেদ, ড. শরীফ, ড. সোনিয়া নাসরিন আহমেদ এবং ডিউটি ডক্টরবৃন্দ। এছাড়া যারা সবসময় খবর নিয়েছেন এবং হাসপাতালের চিকিৎসকদের সাথে যোগাযোগ করেছেন তাদের মধ্যে ছিলেন হলি ফ্যামিলি হাসপাতালের অবসরপ্রাপ্ত চিকিৎসক ডা. আলী আকবর, ডা. এগ্নিস, ইংল্যান্ড প্রবাসী  ডা. মনজুর কাদের টিপু, কানাডা প্রবাসী ডা. মো: শাকুর (আন্না), ডা. মাহবুব এবং ডা. হেলেন। তাদের সকলের কাছে আমি অত্যন্ত কৃতজ্ঞ। 

পাশাপাশি হাসপাতালের কেবিনের স্টাফ নার্স ও তাদের সহযোগীদের আন্তরিকতা ও দায়িত্ব পালন ছিল নিঃসন্দেহে বিশেষ প্রশংসাযোগ্য। স্টাফদের পিপিই উন্নতমানের না থাকায় প্রায়শঃই ওরা গরমে খুব হাঁসফাঁস করতেন, কষ্ট পেতেন যা দেখে আমার কাছে খুব খারাপ লাগতো। তারা করোনা রোগীদের সেবায় নিয়োজিত অথচ তাদের ভাল পিপিই সরবরাহ করা হচ্ছে না বা দিতে পারছেন না হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।

করোনা টেস্ট এর জন্য বর্তমানে হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের এবং হাসপাতালের স্টাফ ও তাদের পরিবার পরিজনদের জন্য শুধুমাত্র টেস্ট এর জন্য নমুনা সংগ্রহ করে এবং তা পরীক্ষার জন্য সংশ্লিষ্ট ল্যাব এ প্রেরণ করা হয়। ফলাফল পেতে ৬/৭ দিন বা আরও বেশি সময় লাগে। এর ফলে করোনা হতে সম্পূর্ণ মুক্ত হবার পরও রোগীদের  হাসপাতালে থাকতে হয় এবং নতুন করোনা রোগী ভর্তির বিষয়টি বিলম্বিত হচ্ছে। ফলে নতুন রোগীরা চিকিৎসা প্রাপ্তি হতে বঞ্চিত হয়। এছাড়া করোনা রোগী ভর্তির সময়ে তার করোনা পজিটিভ এর প্রমাণ দেখাতে হয়। আর হাসপাতালে টেস্ট এর জন্য কোন ব্যবস্থা না থাকায় রোগীদের বিভিন্ন ল্যাবে ছুটতে হয়। 

হলি ফ্যামিলি হাসপাতাল ঢাকার অত্যন্ত ঐতিহ্যবাহী, স্বনামধন্য, উন্নত ব্যবস্থাপনা সমৃদ্ধ হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজ বিবেচনায় কোভিড টেস্ট এর জন্য পিসিআর ল্যাব স্থাপনের বিষয়টি বিবেচনাযোগ্য। বর্তমান সরকার, দাতা সংস্থা, হলি ফ্যামিলি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে বিশেষভাবে অনুরোধ জানাচ্ছি তাঁরা যেন দ্রুত প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করেন এবং কোভিড টেস্ট এর জন্য হাসপাতালে পিসিআর ল্যাব স্থাপন করেন। পাশাপাশি হাসপাতালের স্টাফ নার্স ও তাদের সহযোগীরা যারা করোনা রোগীদের সেবায় নিয়োজিত তাদের জন্য উন্নতমানের পিপিই সরবরাহের ব্যবস্থা করা হয়।

আমার আত্মীয় স্বজন, বন্ধু-বান্ধব, শুভাকাঙ্ক্ষী, প্রাক্তন ও বর্তমান সহকর্মী এবং আমার করোনা আক্রান্ত হওয়ার সংবাদ পেয়ে রোগমুক্তির জন্য অনেকেই দোয়া করেছেন, মিলাদ পড়িয়েছেন, তাদের সকলের কাছে আমি অত্যন্ত কৃতজ্ঞ। কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি মহান সৃষ্টিকর্তা রাব্বুল আলামিনের কাছে, তিনি আমার প্রতি বিশেষ সদয় ছিলেন।

লেখক: জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ও সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক, বাপেক্স

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু
দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ
ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর