শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:১৮, রবিবার, ১৯ জুলাই, ২০২০

করোনা আক্রান্তের সেই দিনগুলি

মর্তুজা আহমদ চিশতী
অনলাইন ভার্সন
করোনা আক্রান্তের সেই দিনগুলি

আম্পান ঝড়ের পর দিন ১৯ মে সন্ধ্যার পর আমার শরীরে জ্বরের উপস্থিতি ধরা পড়ে। তাপমাত্রা ছিল ১০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সাথে সাথে আইসোলেশনসহ জ্বর নিয়ন্ত্রণ ও করোনা রক্ষার্থে সকল নিয়মপালন ও ঔষধপত্র সেবন করেছি। এর মধ্যে স্বজনদের সহযোগিতায় বাসায় অক্সিজেন সিলিন্ডার, অক্সিজেন মাপার ছোট্টযন্ত্র অক্সিমিটার এবং ব্লাড প্রেসার মেশিন চলে আসে। জ্বরের বিচরণ ছিল ১০০ থেকে ১০৩ ডিগ্রির মধ্যে। অন্য কোন শারিরীক অসুবিধা ছিল না। যেমন মাথা ব্যথা, শরীর ব্যথা, শ্বাসকষ্ট, খাওয়ায় অরুচি, বিষন্নতা, হতাশা কোন কিছুই ছিল না। ২১ মে আমার পরিবারের সকলের করোনা টেস্টের জন্য বাসা থেকে নমুনা নিয়ে যায়।

২২ মে আমাদের বড় ভাই মৃত্যুবরণ করেন। এর পরদিন মেসেজ পেলাম আমার করোনা টেস্ট রেজাল্ট পজিটিভ, সাথে একজন গৃহকর্মীরও। আমার সহধর্মিনী, কন্যা, পুত্র সন্তান ও তার পরিবারসহ নিকটতম আত্মীয়রা খুবই উদ্বিগ্ন ও অস্থির হয়ে পড়ে। যা ছিল স্বাভাবিক, কেননা আমার বয়স প্রায় সাড়ে ছেষট্টি। মধ্য মার্চ থেকে করোনা রক্ষার্থে বেশ সচেতন ছিলাম। কিন্তু বিধিবাম।

আমার পুত্রসহ অনেকেই আমাকে দ্রুত হাসপাতালে ভর্তির বিষয়ে পরামর্শ ও উদ্যোগ গ্রহণ করে। কিন্তু আমার অসম্মতির কারণে কদিন আমি বাসায় থাকলাম। করোনার জন্য আমার পুত্র, তার স্ত্রী, শিশু পুত্র ও কন্যাসহ মহাখালী ডিওএইচএস অফিসে অবস্থান শুরু করে। পরবর্তীতে তার কানাডা প্রবাসী বড় খালার উত্তরার বাসায় চলে যায়। কয়েকদিন পর সেখানে তার ছোট্ট কন্যাটির করোনা টেস্ট  পজিটিভ আসে।

সেই সময় আমার সদ্য সমাপ্ত বিবিএ পড়ুয়া ছোট কন্যাটি সারাক্ষণ আমাকে নিয়ে ছিল ব্যতিব্যস্ত, সারারাতই মাঝে মাঝে এসে জ্বর মাপা, অক্সিজেন মাপা ও দেয়া, যদিও তখন অক্সিজেন নেয়ার প্রয়োজন তেমন একটা ছিল না। কিন্তু টেনশন ও আত্মীয় স্বজনদের মধ্যে ডাক্তারের পরামর্শে সে তা করেছিল। কন্যাটি তার মাকে নিয়েও খুবই চিন্তিত ছিল এবং এখনও আছে কারণ তার মায়ের ব্লাড সুগার কয়েক বছর যাবৎ বেশি। পাশাপাশি তার মা যেন করোনায় আক্রান্ত না হয় সেজন্য কড়াকড়িভাবে বাসায় তাকে আইসোলেশনে রাখে ও পরবর্তীতে ঢাকায় তার মেজমামার বাসায় পাঠিয়ে দিয়ে একাকী দু’জন করোনা আক্রান্ত গৃহকর্মীসহ থাকে। স্বপ্রণোদিতভাবে তাদের দেখাশোনা, সবার জন্য রান্না ও খাওয়া দাওয়ার ব্যবস্থা করেছে যা ছিল খুবই ইতিবাচক। এ সময় প্রায় প্রতিদিন তার জ্বর আসতো, তথাপি পরিবারের ক্রান্তিলগ্নে সে বিশেষ ভূমিকা পালন করেছে।

আমার ঘনিষ্ঠ আত্মীয় স্বজনদের উদ্যোগে হঠাৎ করেই ২৮ মে অপরাহ্ন পাঁচটার দিকে আমার অজান্তে লালমাটিয়ার বাসায় এ্যাম্বুলেন্স আনা হয় এবং আমাকে এক্সরে/প্রয়োজনে সিটি স্ক্যান করা হবে যা কন্যার মাধ্যমে আমাকে জানানো হয় এবং হলি ফ্যামিলি হাসপাতালে প্রেরণ করে। আমার সাথে কন্যাও যাওয়ার প্রস্তুতি নিয়েছিল কিন্তু আমার অসম্মতির কারণে তার যথেষ্ট ইচ্ছে থাকলেও হাসপাতালে যাওয়া থেকে বিরত থাকে সে।

হাসপাতালে গিয়েছি কিন্তু সাথে ছিল না কোন পরিচয়পত্র। যে কারণে ভর্তির সময় ও পরে কেবিন পেতে কিছুটা বিড়ম্বনা পোহাতে হয়। যেমন বর্তমানে আমি কি করছি তার কোন আইডি অথবা এনার্জি এন্ড পাওয়ার পত্রিকার উপদেষ্টা সম্পাদক বা দৈনিক অনলাইন স্বাস্থ্য বিষয়ক পত্রিকা হেলথ নিউজ এর প্রকাশক এর কোন পরিচিতিমূলক কাগজ। যাহোক, হাসপাতালের কর্তৃপক্ষ  আমার প্রতি যথেষ্ট নমনীয় ও সদয় ছিলেন। কেবিন সংকট নিরসনে আমার অনুরোধে নিউজ ২৪ টিভির বোরহানুল হক সম্রাট একাত্তর টিভির শাকিল আহমেদ এর সাথে যোগাযোগ করেন। শাকিল আহমেদ তাৎক্ষণিক হলি ফ্যামিলি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সংশ্লিষ্টজনের সাথে কথা বলে কেবিন সমস্যার নিরসন করেন যা ছিল অত্যন্ত সময়পোযোগী সহযোগিতা।

যাহোক, কেবিনে প্রবেশ করে পেলাম মাহমুদ হাসানকে, যিনি বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকার উপ-সম্পাদক। করোনায় আক্রান্ত হয়ে ঈদের দিন হতে তিনি একাকী ঐ কেবিনে অবস্থান করছিলেন। যেন তিনি আমার জন্য অপেক্ষায় ছিলেন। আমরা উভয়ই মোটামুটি সমবয়সী। একই কেবিনে তার উপস্থিতি ও ইতিবাচক ভূমিকা, তার কাছ থেকে সার্বক্ষণিক সেবা প্রাপ্তি ছিল আমার করোনা হতে আরোগ্য লাভের অন্যতম সহায়ক। 

প্রথম রাতে গরম, জ্বর, শারিরীক অস্বস্তি ইত্যাদি কারণে একটুও ঘুমাতে পারিনি। পরের প্রায় তিনদিন অরুচির কারণে হাসপাতালের কোন খাবারও খেতে পারিনি। পাশাপাশি দু’দিন ১০৪ ডিগ্রি জ্বর, জিহ্বা এবং গলা দ্রুত ও ঘন ঘন শুকিয়ে যাওয়া, প্রচণ্ড পানি পিপাসা, অর্ধ শোয়া অবস্থায় থাকা, বায়ে বা ডানে ফিরলে সাথে সাথেই শুষ্ক কাশি, ঘন ঘন অক্সিজেন নেয়া, বিছানায় বসতে না পারা, কেননা বসলেই কাশি, ওয়াশরুম বা বাথরুমে যেতে না পারা সবই ছিল অস্বস্তিকর ও কষ্টদায়ক। হাতের পাশে ফ্ল্যাক্সে গরম পানি কিন্তু ঢেলে খাবার সামর্থ্য ছিল না। যে কাজটি অত্যন্ত আন্তরিকতা ও পরম যত্নের সাথে করেছেন মাহমুদ ভাই। কখনও সারারাত, আবার সারাদিনও। প্রায়শ:ই অক্সিজেন সিলিন্ডারের গ্যাস শেষ হয়ে গেলে অতি দ্রুত স্টাফ নার্স এর সহায়তায় নতুন সিলিন্ডার এর ব্যবস্থা করা আবার কখনও-বা গভীর রাতে নিজের বিছানা থেকে উঠে এসে আমার শুশ্রুষা করেছেন।

সিনিয়র সাংবাদিক মাহমুদ হাসান দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন- এ প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে অর্থাৎ দশ বছরের বেশি সময় কাজ করছেন। এর আগে প্রায় দশ বছর কাজ করেছেন দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায়। এক যুগের বেশি ছিলেন আওয়ামী লীগের মুখপত্র হিসাবে পরিচিত অধুনালুপ্ত দৈনিক বাংলার বাণী পত্রিকায়। এছাড়া কাজ করেছেন দৈনিক মুক্তকন্ঠ ও দৈনিক সমকাল পত্রিকায়। সে সময় তিনি একজন রাজনৈতিক সংবাদদাতা হিসাবে দীর্ঘদিন আওয়ামী লীগ সভাপতি বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার সান্নিধ্য লাভ করেন এবং দেশ-বিদেশে সফরসঙ্গী হন। তিনি একজন অত্যন্ত সজ্জন ব্যক্তি, অপরের জন্য সহযোগিতা, আন্তরিকতা ও সহমর্মিতার অবারিত দুয়ার খোলা মানুষ। হলি ফ্যামিলি হাসপাতালে একই কেবিনে একত্রে পনের দিন থাকার সুবাদে মাহমুদ ভাই সম্পর্কে কাছ থেকে জানা ও দেখার সুযোগ আমার জন্য ছিল এক বিশেষ প্রাপ্তি।

আমার পুত্রটি বাংলাদেশে করোনার যাত্রা শুরুর সময় থেকে করোনা তথ্য বিষয়ক ওয়েবসাইট তৈরি, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়, প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের “এটুআই” এর সাথে কাজ করে। সে প্রতিদিন পিপিই পরিধান করে অফিসের অনেক জরুরী কাজ ফেলে উত্তরা থেকে হাসপাতালের কেবিনে আসতো যা ছিল আমার জন্য বেশ স্বস্তিদায়ক এবং মানসিক শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়ক। প্রাথমিক সংকটকালে আমার অতি নিকট আত্মীয়স্বজনরা এবং পারিবারিক চিকিৎসকরা ছিলেন ভীষণ উদ্বিগ্ন। কোন জরুরী প্রয়োজন যেমন যদি প্লাজমা দিতে হয় অথবা আরইএমডিসিভি ঔষধের প্রয়োজন হলে তা আগে থেকে সংগ্রহ করে হাসপাতালে কর্তৃপক্ষকে প্রদানের কাজে নিয়োজিত ছিল আমার পুত্রটি। তাঁরা এতটাই দুশ্চিন্তাগ্রস্থ ছিল যে, হাসপাতাল চিকিৎসকদের সাথে আলোচনাকালে আমার প্লাজমা বা আরইএমডিসিভি ঔষধের প্রয়োজন হতে পারে শুনে চাহিদা প্রদানের পূর্বেই পুরানো ঢাকার ধূপখোলাস্থ আলি আসগর ক্যানসার হাসপাতাল হতে ব্লাড ডোনারের সহায়তায় আমার পুত্র প্লাজমা সংগ্রহ করে এবং ঔষধ সংগ্রহ করে। কিন্তু আমার বয়স, শারীরিক অবস্থা, প্রয়োজনীয়তা ও চিকিৎসাপত্র বিবেচনায় প্লাজমা দেয়া অথবা আরইএমডিসিভি ঔষধের ব্যবহার হতে বিরত থাকে।

চিকিৎসা সেবায় নিয়োজিত হাসপাতালের অদৃশ্য চিকিৎসক, দৃশ্যমান ডিউটি ডক্টর, তাদের অত্যন্ত নিবিড় পর্যবেক্ষণ, চিকিৎসাপত্র, চিকিৎসা সেবা, ঔষধপত্রের সবকিছু ঠিক থাকার পরও শারিরীক অবস্থার উন্নতি বাধাগ্রস্থ হয়ে পড়েছিল। এমন অবস্থায় ১ জুন রাত প্রায় ১১টায় আমাদের কেবিনে করোনা আক্রান্ত হয়ে সাংবাদিক নেতা আবু জাফর সূর্যের আগমন। তিনি ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের প্রাক্তন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক । সূর্য অসুস্থ থাকলেও আমাকে এবং মাহমুদ ভাইকে সর্বদা উজ্জীবিত রাখেন বিশেষত: রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট পরিবর্তন প্রসঙ্গে আলোচনা নিয়ে। তৎকালীন এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে সক্রিয় ভূমিকা এবং বাম রাজনীতির একনিষ্ঠ কর্মী হয়েও তিনি হৃদয়ের অন্তঃস্থলে লালন করেন বঙ্গবন্ধুর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা। সূর্যের বয়স প্রায় বায়ান্ন, আড্ডা আলোচনায় কখনও মনে হয়নি তিনি আমার পনের বছরের ছোট বরং অনেক ক্ষেত্রে তার বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাস সম্পর্কে জ্ঞান ও প্রজ্ঞা আমাদের চেয়েও অধিক পরিলক্ষিত হয়েছে। সবকিছুতে সূর্যের ইতিবাচক মানসিকতা আমার  ভালই লেগেছে।

নিজেদের মাঝে পরিচয়পর্ব এবং প্রাথমিক আলাপচারিতায় জানলাম সূর্য ছিলেন আমার প্রয়াত ছোট ভাই মারুফ চিনুর অত্যন্ত ঘনিষ্ঠজন। তিনি চিনুর স্মৃতিচারণ করলেন আর কিছুটা সময় আমি বিমোহিতের মত কাটালাম। অথচ সূর্যের আসার কিছু আগ পর্যন্ত বিভিন্ন অসুবিধার ও শ্বাসকষ্টের কারণে আমাকে ঘনঘন অক্সিজেন নিতে হচ্ছিল। সূর্যের আগমনে নিজের অজান্তেই মানসিকভাবে উজ্জীবিত হয়ে উঠলাম। বেশ কদিন পর সেইরাতে ঘুমও ভাল হলো। পরদিন ভোরে ঘুম ভাঙ্গার পর উঠে বসার চেষ্টা করলাম এবং প্রথম চেষ্টাতেই সফল। একটু বসে থেকে ধীরে ধীরে দাঁড়ালাম। সারা শরীর কাঁপছিল। আবার একটু বসে উঠে দাঁড়ালাম। গুটিগুটি পায়ে প্রায় কেবিন কক্ষ থেকে বেরিয়ে পাশে ওয়াশরুম ব্যবহার করে একাকী কেবিনে ফিরে এলাম। কেবিনে তখন মাহমুদ ভাই ও সূর্য ঘুমিয়েছিলেন। আমার নিজের মধ্যে আত্মবিশ্বাস দারুণভাবে ফিরে আসতে লাগলো। এরপর অবাক কাণ্ড। এই প্রথম হাসপাতালের সরবরাহ করা সকালের নাস্তা খেলাম এবং কোন অসুবিধা ছাড়া।

সকাল এগারোটার দিকে ডিউটি ডক্টর এলেন এবং সব জেনে তিনি বেশ খুশি হলেন। কেউ যদি যথার্থ পিপিপি পরিধান ও স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে বাসা থেকে খাবার আনতে পারে সেই ব্যবস্থা করার জন্য পরামর্শ এবং ঠিকমত খাওয়া দাওয়ার উপর গুরুত্ব আরোপ করলেন। সে সময় আমার বাসা থেকে হাসপাতালে খাবার পাঠানোর কোন সুযোগ ছিল না। কিন্তু নিয়মিত আমার কন্যার ছোট খালা  করোনা ভলান্টিয়র (ফয়সল) এর মাধ্যমে হাসপাতালে খাবার পাঠাতো। ফয়সল আমাদের বিভিন্ন কাজে সহযোগিতা করতো। করোনাকালে ঐ খাবার এবং সূর্যের বাসা থেকেও খাবার আসতো যা আমরা তিনজন বেশ তৃপ্তি সহকারে প্রতিদিন খেতাম। মাহমুদ ভাইয়ের বাসার স্যুপ ছিল সুস্বাদু। তার অনুজ প্রতিদিন বিকালে নিজে এসে খাবার পানি দিয়ে যেতেন।

এক সময় শুরু হলো করোনাকে জয় করে শুধু সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়া আর শারীরিক উন্নতির ঊর্ধমুখী ধারা। তবে মানসিকভাবে আমি কখনই হতাশ হইনি বা ভেঙ্গে পড়িনি যদিও আমার অবস্থা বেশ সংকটাপন্ন ছিল। চিকিৎসার জন্য ১৭ দিন হাসপাতালে থাকতে হয়েছে। কেবিনের পরিবেশে সূর্যের আগমনের পর হতে গুণগত পরিবর্তন হতে থাকে। কিছুটা আড্ডা, বিভিন্ন স্মৃতিচারণ, গপ্পো আর গপ্পোতে আমাদের সবার মন ভাল হতে থাকতো। যদিও সূর্যের শরীরটাই তখন ভালো ছিল না। তার ছিল মাঝে মাঝে জ্বর, হাঁটুতে ব্যথা, শুকনো কাশি, শ্বাসকষ্ট। মাঝে মাঝে তাকে অক্সিজেন গ্রহণ করতে হতো।

হাসপাতালের চিকিৎসকদের প্রচেষ্টা ও আন্তরিকতা, যথাযথ চিকিৎসাপত্র সবকিছু মিলিয়ে সংকটাপন্ন অবস্থা থেকে আমার সুস্থতা ও শরীরিক উন্নতিসাধন হয়েছে। যাদের মধ্যে ছিলেন ড. আবু হেনা মোস্তফা, ড. সাকিব, ড. এনামুল হক, ড. মোরশেদ, ড. শরীফ, ড. সোনিয়া নাসরিন আহমেদ এবং ডিউটি ডক্টরবৃন্দ। এছাড়া যারা সবসময় খবর নিয়েছেন এবং হাসপাতালের চিকিৎসকদের সাথে যোগাযোগ করেছেন তাদের মধ্যে ছিলেন হলি ফ্যামিলি হাসপাতালের অবসরপ্রাপ্ত চিকিৎসক ডা. আলী আকবর, ডা. এগ্নিস, ইংল্যান্ড প্রবাসী  ডা. মনজুর কাদের টিপু, কানাডা প্রবাসী ডা. মো: শাকুর (আন্না), ডা. মাহবুব এবং ডা. হেলেন। তাদের সকলের কাছে আমি অত্যন্ত কৃতজ্ঞ। 

পাশাপাশি হাসপাতালের কেবিনের স্টাফ নার্স ও তাদের সহযোগীদের আন্তরিকতা ও দায়িত্ব পালন ছিল নিঃসন্দেহে বিশেষ প্রশংসাযোগ্য। স্টাফদের পিপিই উন্নতমানের না থাকায় প্রায়শঃই ওরা গরমে খুব হাঁসফাঁস করতেন, কষ্ট পেতেন যা দেখে আমার কাছে খুব খারাপ লাগতো। তারা করোনা রোগীদের সেবায় নিয়োজিত অথচ তাদের ভাল পিপিই সরবরাহ করা হচ্ছে না বা দিতে পারছেন না হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।

করোনা টেস্ট এর জন্য বর্তমানে হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের এবং হাসপাতালের স্টাফ ও তাদের পরিবার পরিজনদের জন্য শুধুমাত্র টেস্ট এর জন্য নমুনা সংগ্রহ করে এবং তা পরীক্ষার জন্য সংশ্লিষ্ট ল্যাব এ প্রেরণ করা হয়। ফলাফল পেতে ৬/৭ দিন বা আরও বেশি সময় লাগে। এর ফলে করোনা হতে সম্পূর্ণ মুক্ত হবার পরও রোগীদের  হাসপাতালে থাকতে হয় এবং নতুন করোনা রোগী ভর্তির বিষয়টি বিলম্বিত হচ্ছে। ফলে নতুন রোগীরা চিকিৎসা প্রাপ্তি হতে বঞ্চিত হয়। এছাড়া করোনা রোগী ভর্তির সময়ে তার করোনা পজিটিভ এর প্রমাণ দেখাতে হয়। আর হাসপাতালে টেস্ট এর জন্য কোন ব্যবস্থা না থাকায় রোগীদের বিভিন্ন ল্যাবে ছুটতে হয়। 

হলি ফ্যামিলি হাসপাতাল ঢাকার অত্যন্ত ঐতিহ্যবাহী, স্বনামধন্য, উন্নত ব্যবস্থাপনা সমৃদ্ধ হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজ বিবেচনায় কোভিড টেস্ট এর জন্য পিসিআর ল্যাব স্থাপনের বিষয়টি বিবেচনাযোগ্য। বর্তমান সরকার, দাতা সংস্থা, হলি ফ্যামিলি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে বিশেষভাবে অনুরোধ জানাচ্ছি তাঁরা যেন দ্রুত প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করেন এবং কোভিড টেস্ট এর জন্য হাসপাতালে পিসিআর ল্যাব স্থাপন করেন। পাশাপাশি হাসপাতালের স্টাফ নার্স ও তাদের সহযোগীরা যারা করোনা রোগীদের সেবায় নিয়োজিত তাদের জন্য উন্নতমানের পিপিই সরবরাহের ব্যবস্থা করা হয়।

আমার আত্মীয় স্বজন, বন্ধু-বান্ধব, শুভাকাঙ্ক্ষী, প্রাক্তন ও বর্তমান সহকর্মী এবং আমার করোনা আক্রান্ত হওয়ার সংবাদ পেয়ে রোগমুক্তির জন্য অনেকেই দোয়া করেছেন, মিলাদ পড়িয়েছেন, তাদের সকলের কাছে আমি অত্যন্ত কৃতজ্ঞ। কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি মহান সৃষ্টিকর্তা রাব্বুল আলামিনের কাছে, তিনি আমার প্রতি বিশেষ সদয় ছিলেন।

লেখক: জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ও সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক, বাপেক্স

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯
মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯

৩৯ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

অবিশ্বাস্য রেকর্ডটি শুধুই মেসির
অবিশ্বাস্য রেকর্ডটি শুধুই মেসির

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন পর্যন্ত এনআইডি সংশোধন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত ইসির
নির্বাচন পর্যন্ত এনআইডি সংশোধন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত ইসির

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট
ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলায় সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন বেশিরভাগ আমেরিকান: জরিপ
ভেনেজুয়েলায় সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন বেশিরভাগ আমেরিকান: জরিপ

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর
জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক
মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ
হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ

৫১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম
দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!
অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন
‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭
রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে