শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:১৮, রবিবার, ১৯ জুলাই, ২০২০

করোনা আক্রান্তের সেই দিনগুলি

মর্তুজা আহমদ চিশতী
অনলাইন ভার্সন
করোনা আক্রান্তের সেই দিনগুলি

আম্পান ঝড়ের পর দিন ১৯ মে সন্ধ্যার পর আমার শরীরে জ্বরের উপস্থিতি ধরা পড়ে। তাপমাত্রা ছিল ১০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সাথে সাথে আইসোলেশনসহ জ্বর নিয়ন্ত্রণ ও করোনা রক্ষার্থে সকল নিয়মপালন ও ঔষধপত্র সেবন করেছি। এর মধ্যে স্বজনদের সহযোগিতায় বাসায় অক্সিজেন সিলিন্ডার, অক্সিজেন মাপার ছোট্টযন্ত্র অক্সিমিটার এবং ব্লাড প্রেসার মেশিন চলে আসে। জ্বরের বিচরণ ছিল ১০০ থেকে ১০৩ ডিগ্রির মধ্যে। অন্য কোন শারিরীক অসুবিধা ছিল না। যেমন মাথা ব্যথা, শরীর ব্যথা, শ্বাসকষ্ট, খাওয়ায় অরুচি, বিষন্নতা, হতাশা কোন কিছুই ছিল না। ২১ মে আমার পরিবারের সকলের করোনা টেস্টের জন্য বাসা থেকে নমুনা নিয়ে যায়।

২২ মে আমাদের বড় ভাই মৃত্যুবরণ করেন। এর পরদিন মেসেজ পেলাম আমার করোনা টেস্ট রেজাল্ট পজিটিভ, সাথে একজন গৃহকর্মীরও। আমার সহধর্মিনী, কন্যা, পুত্র সন্তান ও তার পরিবারসহ নিকটতম আত্মীয়রা খুবই উদ্বিগ্ন ও অস্থির হয়ে পড়ে। যা ছিল স্বাভাবিক, কেননা আমার বয়স প্রায় সাড়ে ছেষট্টি। মধ্য মার্চ থেকে করোনা রক্ষার্থে বেশ সচেতন ছিলাম। কিন্তু বিধিবাম।

আমার পুত্রসহ অনেকেই আমাকে দ্রুত হাসপাতালে ভর্তির বিষয়ে পরামর্শ ও উদ্যোগ গ্রহণ করে। কিন্তু আমার অসম্মতির কারণে কদিন আমি বাসায় থাকলাম। করোনার জন্য আমার পুত্র, তার স্ত্রী, শিশু পুত্র ও কন্যাসহ মহাখালী ডিওএইচএস অফিসে অবস্থান শুরু করে। পরবর্তীতে তার কানাডা প্রবাসী বড় খালার উত্তরার বাসায় চলে যায়। কয়েকদিন পর সেখানে তার ছোট্ট কন্যাটির করোনা টেস্ট  পজিটিভ আসে।

সেই সময় আমার সদ্য সমাপ্ত বিবিএ পড়ুয়া ছোট কন্যাটি সারাক্ষণ আমাকে নিয়ে ছিল ব্যতিব্যস্ত, সারারাতই মাঝে মাঝে এসে জ্বর মাপা, অক্সিজেন মাপা ও দেয়া, যদিও তখন অক্সিজেন নেয়ার প্রয়োজন তেমন একটা ছিল না। কিন্তু টেনশন ও আত্মীয় স্বজনদের মধ্যে ডাক্তারের পরামর্শে সে তা করেছিল। কন্যাটি তার মাকে নিয়েও খুবই চিন্তিত ছিল এবং এখনও আছে কারণ তার মায়ের ব্লাড সুগার কয়েক বছর যাবৎ বেশি। পাশাপাশি তার মা যেন করোনায় আক্রান্ত না হয় সেজন্য কড়াকড়িভাবে বাসায় তাকে আইসোলেশনে রাখে ও পরবর্তীতে ঢাকায় তার মেজমামার বাসায় পাঠিয়ে দিয়ে একাকী দু’জন করোনা আক্রান্ত গৃহকর্মীসহ থাকে। স্বপ্রণোদিতভাবে তাদের দেখাশোনা, সবার জন্য রান্না ও খাওয়া দাওয়ার ব্যবস্থা করেছে যা ছিল খুবই ইতিবাচক। এ সময় প্রায় প্রতিদিন তার জ্বর আসতো, তথাপি পরিবারের ক্রান্তিলগ্নে সে বিশেষ ভূমিকা পালন করেছে।

আমার ঘনিষ্ঠ আত্মীয় স্বজনদের উদ্যোগে হঠাৎ করেই ২৮ মে অপরাহ্ন পাঁচটার দিকে আমার অজান্তে লালমাটিয়ার বাসায় এ্যাম্বুলেন্স আনা হয় এবং আমাকে এক্সরে/প্রয়োজনে সিটি স্ক্যান করা হবে যা কন্যার মাধ্যমে আমাকে জানানো হয় এবং হলি ফ্যামিলি হাসপাতালে প্রেরণ করে। আমার সাথে কন্যাও যাওয়ার প্রস্তুতি নিয়েছিল কিন্তু আমার অসম্মতির কারণে তার যথেষ্ট ইচ্ছে থাকলেও হাসপাতালে যাওয়া থেকে বিরত থাকে সে।

হাসপাতালে গিয়েছি কিন্তু সাথে ছিল না কোন পরিচয়পত্র। যে কারণে ভর্তির সময় ও পরে কেবিন পেতে কিছুটা বিড়ম্বনা পোহাতে হয়। যেমন বর্তমানে আমি কি করছি তার কোন আইডি অথবা এনার্জি এন্ড পাওয়ার পত্রিকার উপদেষ্টা সম্পাদক বা দৈনিক অনলাইন স্বাস্থ্য বিষয়ক পত্রিকা হেলথ নিউজ এর প্রকাশক এর কোন পরিচিতিমূলক কাগজ। যাহোক, হাসপাতালের কর্তৃপক্ষ  আমার প্রতি যথেষ্ট নমনীয় ও সদয় ছিলেন। কেবিন সংকট নিরসনে আমার অনুরোধে নিউজ ২৪ টিভির বোরহানুল হক সম্রাট একাত্তর টিভির শাকিল আহমেদ এর সাথে যোগাযোগ করেন। শাকিল আহমেদ তাৎক্ষণিক হলি ফ্যামিলি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সংশ্লিষ্টজনের সাথে কথা বলে কেবিন সমস্যার নিরসন করেন যা ছিল অত্যন্ত সময়পোযোগী সহযোগিতা।

যাহোক, কেবিনে প্রবেশ করে পেলাম মাহমুদ হাসানকে, যিনি বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকার উপ-সম্পাদক। করোনায় আক্রান্ত হয়ে ঈদের দিন হতে তিনি একাকী ঐ কেবিনে অবস্থান করছিলেন। যেন তিনি আমার জন্য অপেক্ষায় ছিলেন। আমরা উভয়ই মোটামুটি সমবয়সী। একই কেবিনে তার উপস্থিতি ও ইতিবাচক ভূমিকা, তার কাছ থেকে সার্বক্ষণিক সেবা প্রাপ্তি ছিল আমার করোনা হতে আরোগ্য লাভের অন্যতম সহায়ক। 

প্রথম রাতে গরম, জ্বর, শারিরীক অস্বস্তি ইত্যাদি কারণে একটুও ঘুমাতে পারিনি। পরের প্রায় তিনদিন অরুচির কারণে হাসপাতালের কোন খাবারও খেতে পারিনি। পাশাপাশি দু’দিন ১০৪ ডিগ্রি জ্বর, জিহ্বা এবং গলা দ্রুত ও ঘন ঘন শুকিয়ে যাওয়া, প্রচণ্ড পানি পিপাসা, অর্ধ শোয়া অবস্থায় থাকা, বায়ে বা ডানে ফিরলে সাথে সাথেই শুষ্ক কাশি, ঘন ঘন অক্সিজেন নেয়া, বিছানায় বসতে না পারা, কেননা বসলেই কাশি, ওয়াশরুম বা বাথরুমে যেতে না পারা সবই ছিল অস্বস্তিকর ও কষ্টদায়ক। হাতের পাশে ফ্ল্যাক্সে গরম পানি কিন্তু ঢেলে খাবার সামর্থ্য ছিল না। যে কাজটি অত্যন্ত আন্তরিকতা ও পরম যত্নের সাথে করেছেন মাহমুদ ভাই। কখনও সারারাত, আবার সারাদিনও। প্রায়শ:ই অক্সিজেন সিলিন্ডারের গ্যাস শেষ হয়ে গেলে অতি দ্রুত স্টাফ নার্স এর সহায়তায় নতুন সিলিন্ডার এর ব্যবস্থা করা আবার কখনও-বা গভীর রাতে নিজের বিছানা থেকে উঠে এসে আমার শুশ্রুষা করেছেন।

সিনিয়র সাংবাদিক মাহমুদ হাসান দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন- এ প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে অর্থাৎ দশ বছরের বেশি সময় কাজ করছেন। এর আগে প্রায় দশ বছর কাজ করেছেন দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায়। এক যুগের বেশি ছিলেন আওয়ামী লীগের মুখপত্র হিসাবে পরিচিত অধুনালুপ্ত দৈনিক বাংলার বাণী পত্রিকায়। এছাড়া কাজ করেছেন দৈনিক মুক্তকন্ঠ ও দৈনিক সমকাল পত্রিকায়। সে সময় তিনি একজন রাজনৈতিক সংবাদদাতা হিসাবে দীর্ঘদিন আওয়ামী লীগ সভাপতি বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার সান্নিধ্য লাভ করেন এবং দেশ-বিদেশে সফরসঙ্গী হন। তিনি একজন অত্যন্ত সজ্জন ব্যক্তি, অপরের জন্য সহযোগিতা, আন্তরিকতা ও সহমর্মিতার অবারিত দুয়ার খোলা মানুষ। হলি ফ্যামিলি হাসপাতালে একই কেবিনে একত্রে পনের দিন থাকার সুবাদে মাহমুদ ভাই সম্পর্কে কাছ থেকে জানা ও দেখার সুযোগ আমার জন্য ছিল এক বিশেষ প্রাপ্তি।

আমার পুত্রটি বাংলাদেশে করোনার যাত্রা শুরুর সময় থেকে করোনা তথ্য বিষয়ক ওয়েবসাইট তৈরি, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়, প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের “এটুআই” এর সাথে কাজ করে। সে প্রতিদিন পিপিই পরিধান করে অফিসের অনেক জরুরী কাজ ফেলে উত্তরা থেকে হাসপাতালের কেবিনে আসতো যা ছিল আমার জন্য বেশ স্বস্তিদায়ক এবং মানসিক শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়ক। প্রাথমিক সংকটকালে আমার অতি নিকট আত্মীয়স্বজনরা এবং পারিবারিক চিকিৎসকরা ছিলেন ভীষণ উদ্বিগ্ন। কোন জরুরী প্রয়োজন যেমন যদি প্লাজমা দিতে হয় অথবা আরইএমডিসিভি ঔষধের প্রয়োজন হলে তা আগে থেকে সংগ্রহ করে হাসপাতালে কর্তৃপক্ষকে প্রদানের কাজে নিয়োজিত ছিল আমার পুত্রটি। তাঁরা এতটাই দুশ্চিন্তাগ্রস্থ ছিল যে, হাসপাতাল চিকিৎসকদের সাথে আলোচনাকালে আমার প্লাজমা বা আরইএমডিসিভি ঔষধের প্রয়োজন হতে পারে শুনে চাহিদা প্রদানের পূর্বেই পুরানো ঢাকার ধূপখোলাস্থ আলি আসগর ক্যানসার হাসপাতাল হতে ব্লাড ডোনারের সহায়তায় আমার পুত্র প্লাজমা সংগ্রহ করে এবং ঔষধ সংগ্রহ করে। কিন্তু আমার বয়স, শারীরিক অবস্থা, প্রয়োজনীয়তা ও চিকিৎসাপত্র বিবেচনায় প্লাজমা দেয়া অথবা আরইএমডিসিভি ঔষধের ব্যবহার হতে বিরত থাকে।

চিকিৎসা সেবায় নিয়োজিত হাসপাতালের অদৃশ্য চিকিৎসক, দৃশ্যমান ডিউটি ডক্টর, তাদের অত্যন্ত নিবিড় পর্যবেক্ষণ, চিকিৎসাপত্র, চিকিৎসা সেবা, ঔষধপত্রের সবকিছু ঠিক থাকার পরও শারিরীক অবস্থার উন্নতি বাধাগ্রস্থ হয়ে পড়েছিল। এমন অবস্থায় ১ জুন রাত প্রায় ১১টায় আমাদের কেবিনে করোনা আক্রান্ত হয়ে সাংবাদিক নেতা আবু জাফর সূর্যের আগমন। তিনি ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের প্রাক্তন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক । সূর্য অসুস্থ থাকলেও আমাকে এবং মাহমুদ ভাইকে সর্বদা উজ্জীবিত রাখেন বিশেষত: রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট পরিবর্তন প্রসঙ্গে আলোচনা নিয়ে। তৎকালীন এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে সক্রিয় ভূমিকা এবং বাম রাজনীতির একনিষ্ঠ কর্মী হয়েও তিনি হৃদয়ের অন্তঃস্থলে লালন করেন বঙ্গবন্ধুর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা। সূর্যের বয়স প্রায় বায়ান্ন, আড্ডা আলোচনায় কখনও মনে হয়নি তিনি আমার পনের বছরের ছোট বরং অনেক ক্ষেত্রে তার বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাস সম্পর্কে জ্ঞান ও প্রজ্ঞা আমাদের চেয়েও অধিক পরিলক্ষিত হয়েছে। সবকিছুতে সূর্যের ইতিবাচক মানসিকতা আমার  ভালই লেগেছে।

নিজেদের মাঝে পরিচয়পর্ব এবং প্রাথমিক আলাপচারিতায় জানলাম সূর্য ছিলেন আমার প্রয়াত ছোট ভাই মারুফ চিনুর অত্যন্ত ঘনিষ্ঠজন। তিনি চিনুর স্মৃতিচারণ করলেন আর কিছুটা সময় আমি বিমোহিতের মত কাটালাম। অথচ সূর্যের আসার কিছু আগ পর্যন্ত বিভিন্ন অসুবিধার ও শ্বাসকষ্টের কারণে আমাকে ঘনঘন অক্সিজেন নিতে হচ্ছিল। সূর্যের আগমনে নিজের অজান্তেই মানসিকভাবে উজ্জীবিত হয়ে উঠলাম। বেশ কদিন পর সেইরাতে ঘুমও ভাল হলো। পরদিন ভোরে ঘুম ভাঙ্গার পর উঠে বসার চেষ্টা করলাম এবং প্রথম চেষ্টাতেই সফল। একটু বসে থেকে ধীরে ধীরে দাঁড়ালাম। সারা শরীর কাঁপছিল। আবার একটু বসে উঠে দাঁড়ালাম। গুটিগুটি পায়ে প্রায় কেবিন কক্ষ থেকে বেরিয়ে পাশে ওয়াশরুম ব্যবহার করে একাকী কেবিনে ফিরে এলাম। কেবিনে তখন মাহমুদ ভাই ও সূর্য ঘুমিয়েছিলেন। আমার নিজের মধ্যে আত্মবিশ্বাস দারুণভাবে ফিরে আসতে লাগলো। এরপর অবাক কাণ্ড। এই প্রথম হাসপাতালের সরবরাহ করা সকালের নাস্তা খেলাম এবং কোন অসুবিধা ছাড়া।

সকাল এগারোটার দিকে ডিউটি ডক্টর এলেন এবং সব জেনে তিনি বেশ খুশি হলেন। কেউ যদি যথার্থ পিপিপি পরিধান ও স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে বাসা থেকে খাবার আনতে পারে সেই ব্যবস্থা করার জন্য পরামর্শ এবং ঠিকমত খাওয়া দাওয়ার উপর গুরুত্ব আরোপ করলেন। সে সময় আমার বাসা থেকে হাসপাতালে খাবার পাঠানোর কোন সুযোগ ছিল না। কিন্তু নিয়মিত আমার কন্যার ছোট খালা  করোনা ভলান্টিয়র (ফয়সল) এর মাধ্যমে হাসপাতালে খাবার পাঠাতো। ফয়সল আমাদের বিভিন্ন কাজে সহযোগিতা করতো। করোনাকালে ঐ খাবার এবং সূর্যের বাসা থেকেও খাবার আসতো যা আমরা তিনজন বেশ তৃপ্তি সহকারে প্রতিদিন খেতাম। মাহমুদ ভাইয়ের বাসার স্যুপ ছিল সুস্বাদু। তার অনুজ প্রতিদিন বিকালে নিজে এসে খাবার পানি দিয়ে যেতেন।

এক সময় শুরু হলো করোনাকে জয় করে শুধু সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়া আর শারীরিক উন্নতির ঊর্ধমুখী ধারা। তবে মানসিকভাবে আমি কখনই হতাশ হইনি বা ভেঙ্গে পড়িনি যদিও আমার অবস্থা বেশ সংকটাপন্ন ছিল। চিকিৎসার জন্য ১৭ দিন হাসপাতালে থাকতে হয়েছে। কেবিনের পরিবেশে সূর্যের আগমনের পর হতে গুণগত পরিবর্তন হতে থাকে। কিছুটা আড্ডা, বিভিন্ন স্মৃতিচারণ, গপ্পো আর গপ্পোতে আমাদের সবার মন ভাল হতে থাকতো। যদিও সূর্যের শরীরটাই তখন ভালো ছিল না। তার ছিল মাঝে মাঝে জ্বর, হাঁটুতে ব্যথা, শুকনো কাশি, শ্বাসকষ্ট। মাঝে মাঝে তাকে অক্সিজেন গ্রহণ করতে হতো।

হাসপাতালের চিকিৎসকদের প্রচেষ্টা ও আন্তরিকতা, যথাযথ চিকিৎসাপত্র সবকিছু মিলিয়ে সংকটাপন্ন অবস্থা থেকে আমার সুস্থতা ও শরীরিক উন্নতিসাধন হয়েছে। যাদের মধ্যে ছিলেন ড. আবু হেনা মোস্তফা, ড. সাকিব, ড. এনামুল হক, ড. মোরশেদ, ড. শরীফ, ড. সোনিয়া নাসরিন আহমেদ এবং ডিউটি ডক্টরবৃন্দ। এছাড়া যারা সবসময় খবর নিয়েছেন এবং হাসপাতালের চিকিৎসকদের সাথে যোগাযোগ করেছেন তাদের মধ্যে ছিলেন হলি ফ্যামিলি হাসপাতালের অবসরপ্রাপ্ত চিকিৎসক ডা. আলী আকবর, ডা. এগ্নিস, ইংল্যান্ড প্রবাসী  ডা. মনজুর কাদের টিপু, কানাডা প্রবাসী ডা. মো: শাকুর (আন্না), ডা. মাহবুব এবং ডা. হেলেন। তাদের সকলের কাছে আমি অত্যন্ত কৃতজ্ঞ। 

পাশাপাশি হাসপাতালের কেবিনের স্টাফ নার্স ও তাদের সহযোগীদের আন্তরিকতা ও দায়িত্ব পালন ছিল নিঃসন্দেহে বিশেষ প্রশংসাযোগ্য। স্টাফদের পিপিই উন্নতমানের না থাকায় প্রায়শঃই ওরা গরমে খুব হাঁসফাঁস করতেন, কষ্ট পেতেন যা দেখে আমার কাছে খুব খারাপ লাগতো। তারা করোনা রোগীদের সেবায় নিয়োজিত অথচ তাদের ভাল পিপিই সরবরাহ করা হচ্ছে না বা দিতে পারছেন না হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।

করোনা টেস্ট এর জন্য বর্তমানে হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের এবং হাসপাতালের স্টাফ ও তাদের পরিবার পরিজনদের জন্য শুধুমাত্র টেস্ট এর জন্য নমুনা সংগ্রহ করে এবং তা পরীক্ষার জন্য সংশ্লিষ্ট ল্যাব এ প্রেরণ করা হয়। ফলাফল পেতে ৬/৭ দিন বা আরও বেশি সময় লাগে। এর ফলে করোনা হতে সম্পূর্ণ মুক্ত হবার পরও রোগীদের  হাসপাতালে থাকতে হয় এবং নতুন করোনা রোগী ভর্তির বিষয়টি বিলম্বিত হচ্ছে। ফলে নতুন রোগীরা চিকিৎসা প্রাপ্তি হতে বঞ্চিত হয়। এছাড়া করোনা রোগী ভর্তির সময়ে তার করোনা পজিটিভ এর প্রমাণ দেখাতে হয়। আর হাসপাতালে টেস্ট এর জন্য কোন ব্যবস্থা না থাকায় রোগীদের বিভিন্ন ল্যাবে ছুটতে হয়। 

হলি ফ্যামিলি হাসপাতাল ঢাকার অত্যন্ত ঐতিহ্যবাহী, স্বনামধন্য, উন্নত ব্যবস্থাপনা সমৃদ্ধ হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজ বিবেচনায় কোভিড টেস্ট এর জন্য পিসিআর ল্যাব স্থাপনের বিষয়টি বিবেচনাযোগ্য। বর্তমান সরকার, দাতা সংস্থা, হলি ফ্যামিলি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে বিশেষভাবে অনুরোধ জানাচ্ছি তাঁরা যেন দ্রুত প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করেন এবং কোভিড টেস্ট এর জন্য হাসপাতালে পিসিআর ল্যাব স্থাপন করেন। পাশাপাশি হাসপাতালের স্টাফ নার্স ও তাদের সহযোগীরা যারা করোনা রোগীদের সেবায় নিয়োজিত তাদের জন্য উন্নতমানের পিপিই সরবরাহের ব্যবস্থা করা হয়।

আমার আত্মীয় স্বজন, বন্ধু-বান্ধব, শুভাকাঙ্ক্ষী, প্রাক্তন ও বর্তমান সহকর্মী এবং আমার করোনা আক্রান্ত হওয়ার সংবাদ পেয়ে রোগমুক্তির জন্য অনেকেই দোয়া করেছেন, মিলাদ পড়িয়েছেন, তাদের সকলের কাছে আমি অত্যন্ত কৃতজ্ঞ। কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি মহান সৃষ্টিকর্তা রাব্বুল আলামিনের কাছে, তিনি আমার প্রতি বিশেষ সদয় ছিলেন।

লেখক: জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ও সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক, বাপেক্স

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির গুরুত্বপূর্ণ সভা কাল
এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির গুরুত্বপূর্ণ সভা কাল

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির সভা রোববার
এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির সভা রোববার

২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে মাঠ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইদহে মাঠ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

২২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে তাঁতী লীগ নেতা গ্রেফতার
মাদারীপুরে তাঁতী লীগ নেতা গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এখনই হাসপাতাল ছাড়ছেন না ক্যাটরিনা কাইফ
এখনই হাসপাতাল ছাড়ছেন না ক্যাটরিনা কাইফ

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

কানাডার ক্যালগেরিতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
কানাডার ক্যালগেরিতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

৪২ মিনিট আগে | পরবাস

নোয়াখালীতে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
নোয়াখালীতে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

অ্যালোভেরার যত গুণ
অ্যালোভেরার যত গুণ

৫৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নিজ বাড়ির সামনে ব‍্যবসায়ীকে দা-চাপাতি দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা
নিজ বাড়ির সামনে ব‍্যবসায়ীকে দা-চাপাতি দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান-পাকিস্তান আলোচনা স্থগিত, পাল্টাপাল্টি হামলার শঙ্কা
আফগানিস্তান-পাকিস্তান আলোচনা স্থগিত, পাল্টাপাল্টি হামলার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি
শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল তিন বন্ধুর
রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল তিন বন্ধুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান শান্তি চায়, কিন্তু চাপে নতি স্বীকার করবে না : পেজেশকিয়ান
ইরান শান্তি চায়, কিন্তু চাপে নতি স্বীকার করবে না : পেজেশকিয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকে যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজকে যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের দ্বিতীয় টিজারে ভেসে উঠল ফেলানী হত্যার স্মৃতি
নির্বাচনের দ্বিতীয় টিজারে ভেসে উঠল ফেলানী হত্যার স্মৃতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগে আবেদন শুরু আজ
প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগে আবেদন শুরু আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সীমান্তবর্তী নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
সীমান্তবর্তী নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টিভিতে আজকের যত খেলা
টিভিতে আজকের যত খেলা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ
মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম