শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:১৮, রবিবার, ১৯ জুলাই, ২০২০

করোনা আক্রান্তের সেই দিনগুলি

মর্তুজা আহমদ চিশতী
অনলাইন ভার্সন
করোনা আক্রান্তের সেই দিনগুলি

আম্পান ঝড়ের পর দিন ১৯ মে সন্ধ্যার পর আমার শরীরে জ্বরের উপস্থিতি ধরা পড়ে। তাপমাত্রা ছিল ১০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সাথে সাথে আইসোলেশনসহ জ্বর নিয়ন্ত্রণ ও করোনা রক্ষার্থে সকল নিয়মপালন ও ঔষধপত্র সেবন করেছি। এর মধ্যে স্বজনদের সহযোগিতায় বাসায় অক্সিজেন সিলিন্ডার, অক্সিজেন মাপার ছোট্টযন্ত্র অক্সিমিটার এবং ব্লাড প্রেসার মেশিন চলে আসে। জ্বরের বিচরণ ছিল ১০০ থেকে ১০৩ ডিগ্রির মধ্যে। অন্য কোন শারিরীক অসুবিধা ছিল না। যেমন মাথা ব্যথা, শরীর ব্যথা, শ্বাসকষ্ট, খাওয়ায় অরুচি, বিষন্নতা, হতাশা কোন কিছুই ছিল না। ২১ মে আমার পরিবারের সকলের করোনা টেস্টের জন্য বাসা থেকে নমুনা নিয়ে যায়।

২২ মে আমাদের বড় ভাই মৃত্যুবরণ করেন। এর পরদিন মেসেজ পেলাম আমার করোনা টেস্ট রেজাল্ট পজিটিভ, সাথে একজন গৃহকর্মীরও। আমার সহধর্মিনী, কন্যা, পুত্র সন্তান ও তার পরিবারসহ নিকটতম আত্মীয়রা খুবই উদ্বিগ্ন ও অস্থির হয়ে পড়ে। যা ছিল স্বাভাবিক, কেননা আমার বয়স প্রায় সাড়ে ছেষট্টি। মধ্য মার্চ থেকে করোনা রক্ষার্থে বেশ সচেতন ছিলাম। কিন্তু বিধিবাম।

আমার পুত্রসহ অনেকেই আমাকে দ্রুত হাসপাতালে ভর্তির বিষয়ে পরামর্শ ও উদ্যোগ গ্রহণ করে। কিন্তু আমার অসম্মতির কারণে কদিন আমি বাসায় থাকলাম। করোনার জন্য আমার পুত্র, তার স্ত্রী, শিশু পুত্র ও কন্যাসহ মহাখালী ডিওএইচএস অফিসে অবস্থান শুরু করে। পরবর্তীতে তার কানাডা প্রবাসী বড় খালার উত্তরার বাসায় চলে যায়। কয়েকদিন পর সেখানে তার ছোট্ট কন্যাটির করোনা টেস্ট  পজিটিভ আসে।

সেই সময় আমার সদ্য সমাপ্ত বিবিএ পড়ুয়া ছোট কন্যাটি সারাক্ষণ আমাকে নিয়ে ছিল ব্যতিব্যস্ত, সারারাতই মাঝে মাঝে এসে জ্বর মাপা, অক্সিজেন মাপা ও দেয়া, যদিও তখন অক্সিজেন নেয়ার প্রয়োজন তেমন একটা ছিল না। কিন্তু টেনশন ও আত্মীয় স্বজনদের মধ্যে ডাক্তারের পরামর্শে সে তা করেছিল। কন্যাটি তার মাকে নিয়েও খুবই চিন্তিত ছিল এবং এখনও আছে কারণ তার মায়ের ব্লাড সুগার কয়েক বছর যাবৎ বেশি। পাশাপাশি তার মা যেন করোনায় আক্রান্ত না হয় সেজন্য কড়াকড়িভাবে বাসায় তাকে আইসোলেশনে রাখে ও পরবর্তীতে ঢাকায় তার মেজমামার বাসায় পাঠিয়ে দিয়ে একাকী দু’জন করোনা আক্রান্ত গৃহকর্মীসহ থাকে। স্বপ্রণোদিতভাবে তাদের দেখাশোনা, সবার জন্য রান্না ও খাওয়া দাওয়ার ব্যবস্থা করেছে যা ছিল খুবই ইতিবাচক। এ সময় প্রায় প্রতিদিন তার জ্বর আসতো, তথাপি পরিবারের ক্রান্তিলগ্নে সে বিশেষ ভূমিকা পালন করেছে।

আমার ঘনিষ্ঠ আত্মীয় স্বজনদের উদ্যোগে হঠাৎ করেই ২৮ মে অপরাহ্ন পাঁচটার দিকে আমার অজান্তে লালমাটিয়ার বাসায় এ্যাম্বুলেন্স আনা হয় এবং আমাকে এক্সরে/প্রয়োজনে সিটি স্ক্যান করা হবে যা কন্যার মাধ্যমে আমাকে জানানো হয় এবং হলি ফ্যামিলি হাসপাতালে প্রেরণ করে। আমার সাথে কন্যাও যাওয়ার প্রস্তুতি নিয়েছিল কিন্তু আমার অসম্মতির কারণে তার যথেষ্ট ইচ্ছে থাকলেও হাসপাতালে যাওয়া থেকে বিরত থাকে সে।

হাসপাতালে গিয়েছি কিন্তু সাথে ছিল না কোন পরিচয়পত্র। যে কারণে ভর্তির সময় ও পরে কেবিন পেতে কিছুটা বিড়ম্বনা পোহাতে হয়। যেমন বর্তমানে আমি কি করছি তার কোন আইডি অথবা এনার্জি এন্ড পাওয়ার পত্রিকার উপদেষ্টা সম্পাদক বা দৈনিক অনলাইন স্বাস্থ্য বিষয়ক পত্রিকা হেলথ নিউজ এর প্রকাশক এর কোন পরিচিতিমূলক কাগজ। যাহোক, হাসপাতালের কর্তৃপক্ষ  আমার প্রতি যথেষ্ট নমনীয় ও সদয় ছিলেন। কেবিন সংকট নিরসনে আমার অনুরোধে নিউজ ২৪ টিভির বোরহানুল হক সম্রাট একাত্তর টিভির শাকিল আহমেদ এর সাথে যোগাযোগ করেন। শাকিল আহমেদ তাৎক্ষণিক হলি ফ্যামিলি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সংশ্লিষ্টজনের সাথে কথা বলে কেবিন সমস্যার নিরসন করেন যা ছিল অত্যন্ত সময়পোযোগী সহযোগিতা।

যাহোক, কেবিনে প্রবেশ করে পেলাম মাহমুদ হাসানকে, যিনি বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকার উপ-সম্পাদক। করোনায় আক্রান্ত হয়ে ঈদের দিন হতে তিনি একাকী ঐ কেবিনে অবস্থান করছিলেন। যেন তিনি আমার জন্য অপেক্ষায় ছিলেন। আমরা উভয়ই মোটামুটি সমবয়সী। একই কেবিনে তার উপস্থিতি ও ইতিবাচক ভূমিকা, তার কাছ থেকে সার্বক্ষণিক সেবা প্রাপ্তি ছিল আমার করোনা হতে আরোগ্য লাভের অন্যতম সহায়ক। 

প্রথম রাতে গরম, জ্বর, শারিরীক অস্বস্তি ইত্যাদি কারণে একটুও ঘুমাতে পারিনি। পরের প্রায় তিনদিন অরুচির কারণে হাসপাতালের কোন খাবারও খেতে পারিনি। পাশাপাশি দু’দিন ১০৪ ডিগ্রি জ্বর, জিহ্বা এবং গলা দ্রুত ও ঘন ঘন শুকিয়ে যাওয়া, প্রচণ্ড পানি পিপাসা, অর্ধ শোয়া অবস্থায় থাকা, বায়ে বা ডানে ফিরলে সাথে সাথেই শুষ্ক কাশি, ঘন ঘন অক্সিজেন নেয়া, বিছানায় বসতে না পারা, কেননা বসলেই কাশি, ওয়াশরুম বা বাথরুমে যেতে না পারা সবই ছিল অস্বস্তিকর ও কষ্টদায়ক। হাতের পাশে ফ্ল্যাক্সে গরম পানি কিন্তু ঢেলে খাবার সামর্থ্য ছিল না। যে কাজটি অত্যন্ত আন্তরিকতা ও পরম যত্নের সাথে করেছেন মাহমুদ ভাই। কখনও সারারাত, আবার সারাদিনও। প্রায়শ:ই অক্সিজেন সিলিন্ডারের গ্যাস শেষ হয়ে গেলে অতি দ্রুত স্টাফ নার্স এর সহায়তায় নতুন সিলিন্ডার এর ব্যবস্থা করা আবার কখনও-বা গভীর রাতে নিজের বিছানা থেকে উঠে এসে আমার শুশ্রুষা করেছেন।

সিনিয়র সাংবাদিক মাহমুদ হাসান দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন- এ প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে অর্থাৎ দশ বছরের বেশি সময় কাজ করছেন। এর আগে প্রায় দশ বছর কাজ করেছেন দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায়। এক যুগের বেশি ছিলেন আওয়ামী লীগের মুখপত্র হিসাবে পরিচিত অধুনালুপ্ত দৈনিক বাংলার বাণী পত্রিকায়। এছাড়া কাজ করেছেন দৈনিক মুক্তকন্ঠ ও দৈনিক সমকাল পত্রিকায়। সে সময় তিনি একজন রাজনৈতিক সংবাদদাতা হিসাবে দীর্ঘদিন আওয়ামী লীগ সভাপতি বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার সান্নিধ্য লাভ করেন এবং দেশ-বিদেশে সফরসঙ্গী হন। তিনি একজন অত্যন্ত সজ্জন ব্যক্তি, অপরের জন্য সহযোগিতা, আন্তরিকতা ও সহমর্মিতার অবারিত দুয়ার খোলা মানুষ। হলি ফ্যামিলি হাসপাতালে একই কেবিনে একত্রে পনের দিন থাকার সুবাদে মাহমুদ ভাই সম্পর্কে কাছ থেকে জানা ও দেখার সুযোগ আমার জন্য ছিল এক বিশেষ প্রাপ্তি।

আমার পুত্রটি বাংলাদেশে করোনার যাত্রা শুরুর সময় থেকে করোনা তথ্য বিষয়ক ওয়েবসাইট তৈরি, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়, প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের “এটুআই” এর সাথে কাজ করে। সে প্রতিদিন পিপিই পরিধান করে অফিসের অনেক জরুরী কাজ ফেলে উত্তরা থেকে হাসপাতালের কেবিনে আসতো যা ছিল আমার জন্য বেশ স্বস্তিদায়ক এবং মানসিক শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়ক। প্রাথমিক সংকটকালে আমার অতি নিকট আত্মীয়স্বজনরা এবং পারিবারিক চিকিৎসকরা ছিলেন ভীষণ উদ্বিগ্ন। কোন জরুরী প্রয়োজন যেমন যদি প্লাজমা দিতে হয় অথবা আরইএমডিসিভি ঔষধের প্রয়োজন হলে তা আগে থেকে সংগ্রহ করে হাসপাতালে কর্তৃপক্ষকে প্রদানের কাজে নিয়োজিত ছিল আমার পুত্রটি। তাঁরা এতটাই দুশ্চিন্তাগ্রস্থ ছিল যে, হাসপাতাল চিকিৎসকদের সাথে আলোচনাকালে আমার প্লাজমা বা আরইএমডিসিভি ঔষধের প্রয়োজন হতে পারে শুনে চাহিদা প্রদানের পূর্বেই পুরানো ঢাকার ধূপখোলাস্থ আলি আসগর ক্যানসার হাসপাতাল হতে ব্লাড ডোনারের সহায়তায় আমার পুত্র প্লাজমা সংগ্রহ করে এবং ঔষধ সংগ্রহ করে। কিন্তু আমার বয়স, শারীরিক অবস্থা, প্রয়োজনীয়তা ও চিকিৎসাপত্র বিবেচনায় প্লাজমা দেয়া অথবা আরইএমডিসিভি ঔষধের ব্যবহার হতে বিরত থাকে।

চিকিৎসা সেবায় নিয়োজিত হাসপাতালের অদৃশ্য চিকিৎসক, দৃশ্যমান ডিউটি ডক্টর, তাদের অত্যন্ত নিবিড় পর্যবেক্ষণ, চিকিৎসাপত্র, চিকিৎসা সেবা, ঔষধপত্রের সবকিছু ঠিক থাকার পরও শারিরীক অবস্থার উন্নতি বাধাগ্রস্থ হয়ে পড়েছিল। এমন অবস্থায় ১ জুন রাত প্রায় ১১টায় আমাদের কেবিনে করোনা আক্রান্ত হয়ে সাংবাদিক নেতা আবু জাফর সূর্যের আগমন। তিনি ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের প্রাক্তন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক । সূর্য অসুস্থ থাকলেও আমাকে এবং মাহমুদ ভাইকে সর্বদা উজ্জীবিত রাখেন বিশেষত: রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট পরিবর্তন প্রসঙ্গে আলোচনা নিয়ে। তৎকালীন এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে সক্রিয় ভূমিকা এবং বাম রাজনীতির একনিষ্ঠ কর্মী হয়েও তিনি হৃদয়ের অন্তঃস্থলে লালন করেন বঙ্গবন্ধুর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা। সূর্যের বয়স প্রায় বায়ান্ন, আড্ডা আলোচনায় কখনও মনে হয়নি তিনি আমার পনের বছরের ছোট বরং অনেক ক্ষেত্রে তার বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাস সম্পর্কে জ্ঞান ও প্রজ্ঞা আমাদের চেয়েও অধিক পরিলক্ষিত হয়েছে। সবকিছুতে সূর্যের ইতিবাচক মানসিকতা আমার  ভালই লেগেছে।

নিজেদের মাঝে পরিচয়পর্ব এবং প্রাথমিক আলাপচারিতায় জানলাম সূর্য ছিলেন আমার প্রয়াত ছোট ভাই মারুফ চিনুর অত্যন্ত ঘনিষ্ঠজন। তিনি চিনুর স্মৃতিচারণ করলেন আর কিছুটা সময় আমি বিমোহিতের মত কাটালাম। অথচ সূর্যের আসার কিছু আগ পর্যন্ত বিভিন্ন অসুবিধার ও শ্বাসকষ্টের কারণে আমাকে ঘনঘন অক্সিজেন নিতে হচ্ছিল। সূর্যের আগমনে নিজের অজান্তেই মানসিকভাবে উজ্জীবিত হয়ে উঠলাম। বেশ কদিন পর সেইরাতে ঘুমও ভাল হলো। পরদিন ভোরে ঘুম ভাঙ্গার পর উঠে বসার চেষ্টা করলাম এবং প্রথম চেষ্টাতেই সফল। একটু বসে থেকে ধীরে ধীরে দাঁড়ালাম। সারা শরীর কাঁপছিল। আবার একটু বসে উঠে দাঁড়ালাম। গুটিগুটি পায়ে প্রায় কেবিন কক্ষ থেকে বেরিয়ে পাশে ওয়াশরুম ব্যবহার করে একাকী কেবিনে ফিরে এলাম। কেবিনে তখন মাহমুদ ভাই ও সূর্য ঘুমিয়েছিলেন। আমার নিজের মধ্যে আত্মবিশ্বাস দারুণভাবে ফিরে আসতে লাগলো। এরপর অবাক কাণ্ড। এই প্রথম হাসপাতালের সরবরাহ করা সকালের নাস্তা খেলাম এবং কোন অসুবিধা ছাড়া।

সকাল এগারোটার দিকে ডিউটি ডক্টর এলেন এবং সব জেনে তিনি বেশ খুশি হলেন। কেউ যদি যথার্থ পিপিপি পরিধান ও স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে বাসা থেকে খাবার আনতে পারে সেই ব্যবস্থা করার জন্য পরামর্শ এবং ঠিকমত খাওয়া দাওয়ার উপর গুরুত্ব আরোপ করলেন। সে সময় আমার বাসা থেকে হাসপাতালে খাবার পাঠানোর কোন সুযোগ ছিল না। কিন্তু নিয়মিত আমার কন্যার ছোট খালা  করোনা ভলান্টিয়র (ফয়সল) এর মাধ্যমে হাসপাতালে খাবার পাঠাতো। ফয়সল আমাদের বিভিন্ন কাজে সহযোগিতা করতো। করোনাকালে ঐ খাবার এবং সূর্যের বাসা থেকেও খাবার আসতো যা আমরা তিনজন বেশ তৃপ্তি সহকারে প্রতিদিন খেতাম। মাহমুদ ভাইয়ের বাসার স্যুপ ছিল সুস্বাদু। তার অনুজ প্রতিদিন বিকালে নিজে এসে খাবার পানি দিয়ে যেতেন।

এক সময় শুরু হলো করোনাকে জয় করে শুধু সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়া আর শারীরিক উন্নতির ঊর্ধমুখী ধারা। তবে মানসিকভাবে আমি কখনই হতাশ হইনি বা ভেঙ্গে পড়িনি যদিও আমার অবস্থা বেশ সংকটাপন্ন ছিল। চিকিৎসার জন্য ১৭ দিন হাসপাতালে থাকতে হয়েছে। কেবিনের পরিবেশে সূর্যের আগমনের পর হতে গুণগত পরিবর্তন হতে থাকে। কিছুটা আড্ডা, বিভিন্ন স্মৃতিচারণ, গপ্পো আর গপ্পোতে আমাদের সবার মন ভাল হতে থাকতো। যদিও সূর্যের শরীরটাই তখন ভালো ছিল না। তার ছিল মাঝে মাঝে জ্বর, হাঁটুতে ব্যথা, শুকনো কাশি, শ্বাসকষ্ট। মাঝে মাঝে তাকে অক্সিজেন গ্রহণ করতে হতো।

হাসপাতালের চিকিৎসকদের প্রচেষ্টা ও আন্তরিকতা, যথাযথ চিকিৎসাপত্র সবকিছু মিলিয়ে সংকটাপন্ন অবস্থা থেকে আমার সুস্থতা ও শরীরিক উন্নতিসাধন হয়েছে। যাদের মধ্যে ছিলেন ড. আবু হেনা মোস্তফা, ড. সাকিব, ড. এনামুল হক, ড. মোরশেদ, ড. শরীফ, ড. সোনিয়া নাসরিন আহমেদ এবং ডিউটি ডক্টরবৃন্দ। এছাড়া যারা সবসময় খবর নিয়েছেন এবং হাসপাতালের চিকিৎসকদের সাথে যোগাযোগ করেছেন তাদের মধ্যে ছিলেন হলি ফ্যামিলি হাসপাতালের অবসরপ্রাপ্ত চিকিৎসক ডা. আলী আকবর, ডা. এগ্নিস, ইংল্যান্ড প্রবাসী  ডা. মনজুর কাদের টিপু, কানাডা প্রবাসী ডা. মো: শাকুর (আন্না), ডা. মাহবুব এবং ডা. হেলেন। তাদের সকলের কাছে আমি অত্যন্ত কৃতজ্ঞ। 

পাশাপাশি হাসপাতালের কেবিনের স্টাফ নার্স ও তাদের সহযোগীদের আন্তরিকতা ও দায়িত্ব পালন ছিল নিঃসন্দেহে বিশেষ প্রশংসাযোগ্য। স্টাফদের পিপিই উন্নতমানের না থাকায় প্রায়শঃই ওরা গরমে খুব হাঁসফাঁস করতেন, কষ্ট পেতেন যা দেখে আমার কাছে খুব খারাপ লাগতো। তারা করোনা রোগীদের সেবায় নিয়োজিত অথচ তাদের ভাল পিপিই সরবরাহ করা হচ্ছে না বা দিতে পারছেন না হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।

করোনা টেস্ট এর জন্য বর্তমানে হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের এবং হাসপাতালের স্টাফ ও তাদের পরিবার পরিজনদের জন্য শুধুমাত্র টেস্ট এর জন্য নমুনা সংগ্রহ করে এবং তা পরীক্ষার জন্য সংশ্লিষ্ট ল্যাব এ প্রেরণ করা হয়। ফলাফল পেতে ৬/৭ দিন বা আরও বেশি সময় লাগে। এর ফলে করোনা হতে সম্পূর্ণ মুক্ত হবার পরও রোগীদের  হাসপাতালে থাকতে হয় এবং নতুন করোনা রোগী ভর্তির বিষয়টি বিলম্বিত হচ্ছে। ফলে নতুন রোগীরা চিকিৎসা প্রাপ্তি হতে বঞ্চিত হয়। এছাড়া করোনা রোগী ভর্তির সময়ে তার করোনা পজিটিভ এর প্রমাণ দেখাতে হয়। আর হাসপাতালে টেস্ট এর জন্য কোন ব্যবস্থা না থাকায় রোগীদের বিভিন্ন ল্যাবে ছুটতে হয়। 

হলি ফ্যামিলি হাসপাতাল ঢাকার অত্যন্ত ঐতিহ্যবাহী, স্বনামধন্য, উন্নত ব্যবস্থাপনা সমৃদ্ধ হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজ বিবেচনায় কোভিড টেস্ট এর জন্য পিসিআর ল্যাব স্থাপনের বিষয়টি বিবেচনাযোগ্য। বর্তমান সরকার, দাতা সংস্থা, হলি ফ্যামিলি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে বিশেষভাবে অনুরোধ জানাচ্ছি তাঁরা যেন দ্রুত প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করেন এবং কোভিড টেস্ট এর জন্য হাসপাতালে পিসিআর ল্যাব স্থাপন করেন। পাশাপাশি হাসপাতালের স্টাফ নার্স ও তাদের সহযোগীরা যারা করোনা রোগীদের সেবায় নিয়োজিত তাদের জন্য উন্নতমানের পিপিই সরবরাহের ব্যবস্থা করা হয়।

আমার আত্মীয় স্বজন, বন্ধু-বান্ধব, শুভাকাঙ্ক্ষী, প্রাক্তন ও বর্তমান সহকর্মী এবং আমার করোনা আক্রান্ত হওয়ার সংবাদ পেয়ে রোগমুক্তির জন্য অনেকেই দোয়া করেছেন, মিলাদ পড়িয়েছেন, তাদের সকলের কাছে আমি অত্যন্ত কৃতজ্ঞ। কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি মহান সৃষ্টিকর্তা রাব্বুল আলামিনের কাছে, তিনি আমার প্রতি বিশেষ সদয় ছিলেন।

লেখক: জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ও সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক, বাপেক্স

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
এক জেলের জালে ধরা পড়ল ৬৫ মণ ইলিশ
এক জেলের জালে ধরা পড়ল ৬৫ মণ ইলিশ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পাবনা-ঢাকা এক্সপ্রেস ট্রেনের দাবিতে মানববন্ধন
পাবনা-ঢাকা এক্সপ্রেস ট্রেনের দাবিতে মানববন্ধন

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই মাসের প্রথম ১২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১০৭ কোটি ডলার
জুলাই মাসের প্রথম ১২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১০৭ কোটি ডলার

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সাবেক এমপি ফজলে করিমের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক এমপি ফজলে করিমের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপিকে এতো সহজে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেয়া যাবে না: মির্জা ফখরুল
বিএনপিকে এতো সহজে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেয়া যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির
স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে সরকারি জায়গা উদ্ধারে জোরালো অভিযান
চট্টগ্রামে সরকারি জায়গা উদ্ধারে জোরালো অভিযান

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিয়াল মারার ফাঁদে কৃষকের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে কৃষকের মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯
মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু
মাদারীপুরে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে অবৈধ মদের কারখানায় অভিযান, আটক ৪
নাটোরে অবৈধ মদের কারখানায় অভিযান, আটক ৪

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে এসএসসিতে এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে অন্য বিষয়ে ফেল!
নড়াইলে এসএসসিতে এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে অন্য বিষয়ে ফেল!

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে বৃদ্ধের মৃত্যু, আক্রান্ত ২৩
চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে বৃদ্ধের মৃত্যু, আক্রান্ত ২৩

৪৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রামে জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা
কুড়িগ্রামে জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাইক্ষ্যংছড়িতে মাইন বিস্ফোরণে যুবকের পা বিচ্ছিন্ন
নাইক্ষ্যংছড়িতে মাইন বিস্ফোরণে যুবকের পা বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জঙ্গীবাদ এক সময় নাটক ছিল :  ডিআইজি রেজাউল
জঙ্গীবাদ এক সময় নাটক ছিল :  ডিআইজি রেজাউল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় কয়েক স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
ঢাকায় কয়েক স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাদারীপুরে নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
মাদারীপুরে নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবিতে সাংবাদিকদের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন
ইবিতে সাংবাদিকদের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেনীতে ইভটিজিং ও মাদকের বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স’
ফেনীতে ইভটিজিং ও মাদকের বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
যুবদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কবি আল মাহমুদ কমপ্লেক্স স্থাপনের দাবি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কবি আল মাহমুদ কমপ্লেক্স স্থাপনের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালপুরে আম পাড়াকে কেন্দ্র গুলিবর্ষণের ঘটনায় আটক ২
লালপুরে আম পাড়াকে কেন্দ্র গুলিবর্ষণের ঘটনায় আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ট্রাকের চাপায় নিহত ২
কুড়িগ্রামে ট্রাকের চাপায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৪২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৪২০

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সরকার চরম উদাসীনতা ও সিদ্ধান্তহীনতার পরিচয় দিচ্ছে: মামুনুর রশিদ
সরকার চরম উদাসীনতা ও সিদ্ধান্তহীনতার পরিচয় দিচ্ছে: মামুনুর রশিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বরিশালে বাসের চাপায় মোটরসাইকেল চালকের মৃত্যু
বরিশালে বাসের চাপায় মোটরসাইকেল চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৪তম বিসিএসে উত্তীর্ণদের জন্য নতুন নির্দেশনা পিএসসির
৪৪তম বিসিএসে উত্তীর্ণদের জন্য নতুন নির্দেশনা পিএসসির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান
‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা
ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা
টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই

সম্পাদকীয়

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ