শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:১৮, রবিবার, ১৯ জুলাই, ২০২০

করোনা আক্রান্তের সেই দিনগুলি

মর্তুজা আহমদ চিশতী
অনলাইন ভার্সন
করোনা আক্রান্তের সেই দিনগুলি

আম্পান ঝড়ের পর দিন ১৯ মে সন্ধ্যার পর আমার শরীরে জ্বরের উপস্থিতি ধরা পড়ে। তাপমাত্রা ছিল ১০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সাথে সাথে আইসোলেশনসহ জ্বর নিয়ন্ত্রণ ও করোনা রক্ষার্থে সকল নিয়মপালন ও ঔষধপত্র সেবন করেছি। এর মধ্যে স্বজনদের সহযোগিতায় বাসায় অক্সিজেন সিলিন্ডার, অক্সিজেন মাপার ছোট্টযন্ত্র অক্সিমিটার এবং ব্লাড প্রেসার মেশিন চলে আসে। জ্বরের বিচরণ ছিল ১০০ থেকে ১০৩ ডিগ্রির মধ্যে। অন্য কোন শারিরীক অসুবিধা ছিল না। যেমন মাথা ব্যথা, শরীর ব্যথা, শ্বাসকষ্ট, খাওয়ায় অরুচি, বিষন্নতা, হতাশা কোন কিছুই ছিল না। ২১ মে আমার পরিবারের সকলের করোনা টেস্টের জন্য বাসা থেকে নমুনা নিয়ে যায়।

২২ মে আমাদের বড় ভাই মৃত্যুবরণ করেন। এর পরদিন মেসেজ পেলাম আমার করোনা টেস্ট রেজাল্ট পজিটিভ, সাথে একজন গৃহকর্মীরও। আমার সহধর্মিনী, কন্যা, পুত্র সন্তান ও তার পরিবারসহ নিকটতম আত্মীয়রা খুবই উদ্বিগ্ন ও অস্থির হয়ে পড়ে। যা ছিল স্বাভাবিক, কেননা আমার বয়স প্রায় সাড়ে ছেষট্টি। মধ্য মার্চ থেকে করোনা রক্ষার্থে বেশ সচেতন ছিলাম। কিন্তু বিধিবাম।

আমার পুত্রসহ অনেকেই আমাকে দ্রুত হাসপাতালে ভর্তির বিষয়ে পরামর্শ ও উদ্যোগ গ্রহণ করে। কিন্তু আমার অসম্মতির কারণে কদিন আমি বাসায় থাকলাম। করোনার জন্য আমার পুত্র, তার স্ত্রী, শিশু পুত্র ও কন্যাসহ মহাখালী ডিওএইচএস অফিসে অবস্থান শুরু করে। পরবর্তীতে তার কানাডা প্রবাসী বড় খালার উত্তরার বাসায় চলে যায়। কয়েকদিন পর সেখানে তার ছোট্ট কন্যাটির করোনা টেস্ট  পজিটিভ আসে।

সেই সময় আমার সদ্য সমাপ্ত বিবিএ পড়ুয়া ছোট কন্যাটি সারাক্ষণ আমাকে নিয়ে ছিল ব্যতিব্যস্ত, সারারাতই মাঝে মাঝে এসে জ্বর মাপা, অক্সিজেন মাপা ও দেয়া, যদিও তখন অক্সিজেন নেয়ার প্রয়োজন তেমন একটা ছিল না। কিন্তু টেনশন ও আত্মীয় স্বজনদের মধ্যে ডাক্তারের পরামর্শে সে তা করেছিল। কন্যাটি তার মাকে নিয়েও খুবই চিন্তিত ছিল এবং এখনও আছে কারণ তার মায়ের ব্লাড সুগার কয়েক বছর যাবৎ বেশি। পাশাপাশি তার মা যেন করোনায় আক্রান্ত না হয় সেজন্য কড়াকড়িভাবে বাসায় তাকে আইসোলেশনে রাখে ও পরবর্তীতে ঢাকায় তার মেজমামার বাসায় পাঠিয়ে দিয়ে একাকী দু’জন করোনা আক্রান্ত গৃহকর্মীসহ থাকে। স্বপ্রণোদিতভাবে তাদের দেখাশোনা, সবার জন্য রান্না ও খাওয়া দাওয়ার ব্যবস্থা করেছে যা ছিল খুবই ইতিবাচক। এ সময় প্রায় প্রতিদিন তার জ্বর আসতো, তথাপি পরিবারের ক্রান্তিলগ্নে সে বিশেষ ভূমিকা পালন করেছে।

আমার ঘনিষ্ঠ আত্মীয় স্বজনদের উদ্যোগে হঠাৎ করেই ২৮ মে অপরাহ্ন পাঁচটার দিকে আমার অজান্তে লালমাটিয়ার বাসায় এ্যাম্বুলেন্স আনা হয় এবং আমাকে এক্সরে/প্রয়োজনে সিটি স্ক্যান করা হবে যা কন্যার মাধ্যমে আমাকে জানানো হয় এবং হলি ফ্যামিলি হাসপাতালে প্রেরণ করে। আমার সাথে কন্যাও যাওয়ার প্রস্তুতি নিয়েছিল কিন্তু আমার অসম্মতির কারণে তার যথেষ্ট ইচ্ছে থাকলেও হাসপাতালে যাওয়া থেকে বিরত থাকে সে।

হাসপাতালে গিয়েছি কিন্তু সাথে ছিল না কোন পরিচয়পত্র। যে কারণে ভর্তির সময় ও পরে কেবিন পেতে কিছুটা বিড়ম্বনা পোহাতে হয়। যেমন বর্তমানে আমি কি করছি তার কোন আইডি অথবা এনার্জি এন্ড পাওয়ার পত্রিকার উপদেষ্টা সম্পাদক বা দৈনিক অনলাইন স্বাস্থ্য বিষয়ক পত্রিকা হেলথ নিউজ এর প্রকাশক এর কোন পরিচিতিমূলক কাগজ। যাহোক, হাসপাতালের কর্তৃপক্ষ  আমার প্রতি যথেষ্ট নমনীয় ও সদয় ছিলেন। কেবিন সংকট নিরসনে আমার অনুরোধে নিউজ ২৪ টিভির বোরহানুল হক সম্রাট একাত্তর টিভির শাকিল আহমেদ এর সাথে যোগাযোগ করেন। শাকিল আহমেদ তাৎক্ষণিক হলি ফ্যামিলি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সংশ্লিষ্টজনের সাথে কথা বলে কেবিন সমস্যার নিরসন করেন যা ছিল অত্যন্ত সময়পোযোগী সহযোগিতা।

যাহোক, কেবিনে প্রবেশ করে পেলাম মাহমুদ হাসানকে, যিনি বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকার উপ-সম্পাদক। করোনায় আক্রান্ত হয়ে ঈদের দিন হতে তিনি একাকী ঐ কেবিনে অবস্থান করছিলেন। যেন তিনি আমার জন্য অপেক্ষায় ছিলেন। আমরা উভয়ই মোটামুটি সমবয়সী। একই কেবিনে তার উপস্থিতি ও ইতিবাচক ভূমিকা, তার কাছ থেকে সার্বক্ষণিক সেবা প্রাপ্তি ছিল আমার করোনা হতে আরোগ্য লাভের অন্যতম সহায়ক। 

প্রথম রাতে গরম, জ্বর, শারিরীক অস্বস্তি ইত্যাদি কারণে একটুও ঘুমাতে পারিনি। পরের প্রায় তিনদিন অরুচির কারণে হাসপাতালের কোন খাবারও খেতে পারিনি। পাশাপাশি দু’দিন ১০৪ ডিগ্রি জ্বর, জিহ্বা এবং গলা দ্রুত ও ঘন ঘন শুকিয়ে যাওয়া, প্রচণ্ড পানি পিপাসা, অর্ধ শোয়া অবস্থায় থাকা, বায়ে বা ডানে ফিরলে সাথে সাথেই শুষ্ক কাশি, ঘন ঘন অক্সিজেন নেয়া, বিছানায় বসতে না পারা, কেননা বসলেই কাশি, ওয়াশরুম বা বাথরুমে যেতে না পারা সবই ছিল অস্বস্তিকর ও কষ্টদায়ক। হাতের পাশে ফ্ল্যাক্সে গরম পানি কিন্তু ঢেলে খাবার সামর্থ্য ছিল না। যে কাজটি অত্যন্ত আন্তরিকতা ও পরম যত্নের সাথে করেছেন মাহমুদ ভাই। কখনও সারারাত, আবার সারাদিনও। প্রায়শ:ই অক্সিজেন সিলিন্ডারের গ্যাস শেষ হয়ে গেলে অতি দ্রুত স্টাফ নার্স এর সহায়তায় নতুন সিলিন্ডার এর ব্যবস্থা করা আবার কখনও-বা গভীর রাতে নিজের বিছানা থেকে উঠে এসে আমার শুশ্রুষা করেছেন।

সিনিয়র সাংবাদিক মাহমুদ হাসান দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন- এ প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে অর্থাৎ দশ বছরের বেশি সময় কাজ করছেন। এর আগে প্রায় দশ বছর কাজ করেছেন দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায়। এক যুগের বেশি ছিলেন আওয়ামী লীগের মুখপত্র হিসাবে পরিচিত অধুনালুপ্ত দৈনিক বাংলার বাণী পত্রিকায়। এছাড়া কাজ করেছেন দৈনিক মুক্তকন্ঠ ও দৈনিক সমকাল পত্রিকায়। সে সময় তিনি একজন রাজনৈতিক সংবাদদাতা হিসাবে দীর্ঘদিন আওয়ামী লীগ সভাপতি বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার সান্নিধ্য লাভ করেন এবং দেশ-বিদেশে সফরসঙ্গী হন। তিনি একজন অত্যন্ত সজ্জন ব্যক্তি, অপরের জন্য সহযোগিতা, আন্তরিকতা ও সহমর্মিতার অবারিত দুয়ার খোলা মানুষ। হলি ফ্যামিলি হাসপাতালে একই কেবিনে একত্রে পনের দিন থাকার সুবাদে মাহমুদ ভাই সম্পর্কে কাছ থেকে জানা ও দেখার সুযোগ আমার জন্য ছিল এক বিশেষ প্রাপ্তি।

আমার পুত্রটি বাংলাদেশে করোনার যাত্রা শুরুর সময় থেকে করোনা তথ্য বিষয়ক ওয়েবসাইট তৈরি, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়, প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের “এটুআই” এর সাথে কাজ করে। সে প্রতিদিন পিপিই পরিধান করে অফিসের অনেক জরুরী কাজ ফেলে উত্তরা থেকে হাসপাতালের কেবিনে আসতো যা ছিল আমার জন্য বেশ স্বস্তিদায়ক এবং মানসিক শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়ক। প্রাথমিক সংকটকালে আমার অতি নিকট আত্মীয়স্বজনরা এবং পারিবারিক চিকিৎসকরা ছিলেন ভীষণ উদ্বিগ্ন। কোন জরুরী প্রয়োজন যেমন যদি প্লাজমা দিতে হয় অথবা আরইএমডিসিভি ঔষধের প্রয়োজন হলে তা আগে থেকে সংগ্রহ করে হাসপাতালে কর্তৃপক্ষকে প্রদানের কাজে নিয়োজিত ছিল আমার পুত্রটি। তাঁরা এতটাই দুশ্চিন্তাগ্রস্থ ছিল যে, হাসপাতাল চিকিৎসকদের সাথে আলোচনাকালে আমার প্লাজমা বা আরইএমডিসিভি ঔষধের প্রয়োজন হতে পারে শুনে চাহিদা প্রদানের পূর্বেই পুরানো ঢাকার ধূপখোলাস্থ আলি আসগর ক্যানসার হাসপাতাল হতে ব্লাড ডোনারের সহায়তায় আমার পুত্র প্লাজমা সংগ্রহ করে এবং ঔষধ সংগ্রহ করে। কিন্তু আমার বয়স, শারীরিক অবস্থা, প্রয়োজনীয়তা ও চিকিৎসাপত্র বিবেচনায় প্লাজমা দেয়া অথবা আরইএমডিসিভি ঔষধের ব্যবহার হতে বিরত থাকে।

চিকিৎসা সেবায় নিয়োজিত হাসপাতালের অদৃশ্য চিকিৎসক, দৃশ্যমান ডিউটি ডক্টর, তাদের অত্যন্ত নিবিড় পর্যবেক্ষণ, চিকিৎসাপত্র, চিকিৎসা সেবা, ঔষধপত্রের সবকিছু ঠিক থাকার পরও শারিরীক অবস্থার উন্নতি বাধাগ্রস্থ হয়ে পড়েছিল। এমন অবস্থায় ১ জুন রাত প্রায় ১১টায় আমাদের কেবিনে করোনা আক্রান্ত হয়ে সাংবাদিক নেতা আবু জাফর সূর্যের আগমন। তিনি ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের প্রাক্তন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক । সূর্য অসুস্থ থাকলেও আমাকে এবং মাহমুদ ভাইকে সর্বদা উজ্জীবিত রাখেন বিশেষত: রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট পরিবর্তন প্রসঙ্গে আলোচনা নিয়ে। তৎকালীন এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে সক্রিয় ভূমিকা এবং বাম রাজনীতির একনিষ্ঠ কর্মী হয়েও তিনি হৃদয়ের অন্তঃস্থলে লালন করেন বঙ্গবন্ধুর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা। সূর্যের বয়স প্রায় বায়ান্ন, আড্ডা আলোচনায় কখনও মনে হয়নি তিনি আমার পনের বছরের ছোট বরং অনেক ক্ষেত্রে তার বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাস সম্পর্কে জ্ঞান ও প্রজ্ঞা আমাদের চেয়েও অধিক পরিলক্ষিত হয়েছে। সবকিছুতে সূর্যের ইতিবাচক মানসিকতা আমার  ভালই লেগেছে।

নিজেদের মাঝে পরিচয়পর্ব এবং প্রাথমিক আলাপচারিতায় জানলাম সূর্য ছিলেন আমার প্রয়াত ছোট ভাই মারুফ চিনুর অত্যন্ত ঘনিষ্ঠজন। তিনি চিনুর স্মৃতিচারণ করলেন আর কিছুটা সময় আমি বিমোহিতের মত কাটালাম। অথচ সূর্যের আসার কিছু আগ পর্যন্ত বিভিন্ন অসুবিধার ও শ্বাসকষ্টের কারণে আমাকে ঘনঘন অক্সিজেন নিতে হচ্ছিল। সূর্যের আগমনে নিজের অজান্তেই মানসিকভাবে উজ্জীবিত হয়ে উঠলাম। বেশ কদিন পর সেইরাতে ঘুমও ভাল হলো। পরদিন ভোরে ঘুম ভাঙ্গার পর উঠে বসার চেষ্টা করলাম এবং প্রথম চেষ্টাতেই সফল। একটু বসে থেকে ধীরে ধীরে দাঁড়ালাম। সারা শরীর কাঁপছিল। আবার একটু বসে উঠে দাঁড়ালাম। গুটিগুটি পায়ে প্রায় কেবিন কক্ষ থেকে বেরিয়ে পাশে ওয়াশরুম ব্যবহার করে একাকী কেবিনে ফিরে এলাম। কেবিনে তখন মাহমুদ ভাই ও সূর্য ঘুমিয়েছিলেন। আমার নিজের মধ্যে আত্মবিশ্বাস দারুণভাবে ফিরে আসতে লাগলো। এরপর অবাক কাণ্ড। এই প্রথম হাসপাতালের সরবরাহ করা সকালের নাস্তা খেলাম এবং কোন অসুবিধা ছাড়া।

সকাল এগারোটার দিকে ডিউটি ডক্টর এলেন এবং সব জেনে তিনি বেশ খুশি হলেন। কেউ যদি যথার্থ পিপিপি পরিধান ও স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে বাসা থেকে খাবার আনতে পারে সেই ব্যবস্থা করার জন্য পরামর্শ এবং ঠিকমত খাওয়া দাওয়ার উপর গুরুত্ব আরোপ করলেন। সে সময় আমার বাসা থেকে হাসপাতালে খাবার পাঠানোর কোন সুযোগ ছিল না। কিন্তু নিয়মিত আমার কন্যার ছোট খালা  করোনা ভলান্টিয়র (ফয়সল) এর মাধ্যমে হাসপাতালে খাবার পাঠাতো। ফয়সল আমাদের বিভিন্ন কাজে সহযোগিতা করতো। করোনাকালে ঐ খাবার এবং সূর্যের বাসা থেকেও খাবার আসতো যা আমরা তিনজন বেশ তৃপ্তি সহকারে প্রতিদিন খেতাম। মাহমুদ ভাইয়ের বাসার স্যুপ ছিল সুস্বাদু। তার অনুজ প্রতিদিন বিকালে নিজে এসে খাবার পানি দিয়ে যেতেন।

এক সময় শুরু হলো করোনাকে জয় করে শুধু সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়া আর শারীরিক উন্নতির ঊর্ধমুখী ধারা। তবে মানসিকভাবে আমি কখনই হতাশ হইনি বা ভেঙ্গে পড়িনি যদিও আমার অবস্থা বেশ সংকটাপন্ন ছিল। চিকিৎসার জন্য ১৭ দিন হাসপাতালে থাকতে হয়েছে। কেবিনের পরিবেশে সূর্যের আগমনের পর হতে গুণগত পরিবর্তন হতে থাকে। কিছুটা আড্ডা, বিভিন্ন স্মৃতিচারণ, গপ্পো আর গপ্পোতে আমাদের সবার মন ভাল হতে থাকতো। যদিও সূর্যের শরীরটাই তখন ভালো ছিল না। তার ছিল মাঝে মাঝে জ্বর, হাঁটুতে ব্যথা, শুকনো কাশি, শ্বাসকষ্ট। মাঝে মাঝে তাকে অক্সিজেন গ্রহণ করতে হতো।

হাসপাতালের চিকিৎসকদের প্রচেষ্টা ও আন্তরিকতা, যথাযথ চিকিৎসাপত্র সবকিছু মিলিয়ে সংকটাপন্ন অবস্থা থেকে আমার সুস্থতা ও শরীরিক উন্নতিসাধন হয়েছে। যাদের মধ্যে ছিলেন ড. আবু হেনা মোস্তফা, ড. সাকিব, ড. এনামুল হক, ড. মোরশেদ, ড. শরীফ, ড. সোনিয়া নাসরিন আহমেদ এবং ডিউটি ডক্টরবৃন্দ। এছাড়া যারা সবসময় খবর নিয়েছেন এবং হাসপাতালের চিকিৎসকদের সাথে যোগাযোগ করেছেন তাদের মধ্যে ছিলেন হলি ফ্যামিলি হাসপাতালের অবসরপ্রাপ্ত চিকিৎসক ডা. আলী আকবর, ডা. এগ্নিস, ইংল্যান্ড প্রবাসী  ডা. মনজুর কাদের টিপু, কানাডা প্রবাসী ডা. মো: শাকুর (আন্না), ডা. মাহবুব এবং ডা. হেলেন। তাদের সকলের কাছে আমি অত্যন্ত কৃতজ্ঞ। 

পাশাপাশি হাসপাতালের কেবিনের স্টাফ নার্স ও তাদের সহযোগীদের আন্তরিকতা ও দায়িত্ব পালন ছিল নিঃসন্দেহে বিশেষ প্রশংসাযোগ্য। স্টাফদের পিপিই উন্নতমানের না থাকায় প্রায়শঃই ওরা গরমে খুব হাঁসফাঁস করতেন, কষ্ট পেতেন যা দেখে আমার কাছে খুব খারাপ লাগতো। তারা করোনা রোগীদের সেবায় নিয়োজিত অথচ তাদের ভাল পিপিই সরবরাহ করা হচ্ছে না বা দিতে পারছেন না হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।

করোনা টেস্ট এর জন্য বর্তমানে হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের এবং হাসপাতালের স্টাফ ও তাদের পরিবার পরিজনদের জন্য শুধুমাত্র টেস্ট এর জন্য নমুনা সংগ্রহ করে এবং তা পরীক্ষার জন্য সংশ্লিষ্ট ল্যাব এ প্রেরণ করা হয়। ফলাফল পেতে ৬/৭ দিন বা আরও বেশি সময় লাগে। এর ফলে করোনা হতে সম্পূর্ণ মুক্ত হবার পরও রোগীদের  হাসপাতালে থাকতে হয় এবং নতুন করোনা রোগী ভর্তির বিষয়টি বিলম্বিত হচ্ছে। ফলে নতুন রোগীরা চিকিৎসা প্রাপ্তি হতে বঞ্চিত হয়। এছাড়া করোনা রোগী ভর্তির সময়ে তার করোনা পজিটিভ এর প্রমাণ দেখাতে হয়। আর হাসপাতালে টেস্ট এর জন্য কোন ব্যবস্থা না থাকায় রোগীদের বিভিন্ন ল্যাবে ছুটতে হয়। 

হলি ফ্যামিলি হাসপাতাল ঢাকার অত্যন্ত ঐতিহ্যবাহী, স্বনামধন্য, উন্নত ব্যবস্থাপনা সমৃদ্ধ হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজ বিবেচনায় কোভিড টেস্ট এর জন্য পিসিআর ল্যাব স্থাপনের বিষয়টি বিবেচনাযোগ্য। বর্তমান সরকার, দাতা সংস্থা, হলি ফ্যামিলি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে বিশেষভাবে অনুরোধ জানাচ্ছি তাঁরা যেন দ্রুত প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করেন এবং কোভিড টেস্ট এর জন্য হাসপাতালে পিসিআর ল্যাব স্থাপন করেন। পাশাপাশি হাসপাতালের স্টাফ নার্স ও তাদের সহযোগীরা যারা করোনা রোগীদের সেবায় নিয়োজিত তাদের জন্য উন্নতমানের পিপিই সরবরাহের ব্যবস্থা করা হয়।

আমার আত্মীয় স্বজন, বন্ধু-বান্ধব, শুভাকাঙ্ক্ষী, প্রাক্তন ও বর্তমান সহকর্মী এবং আমার করোনা আক্রান্ত হওয়ার সংবাদ পেয়ে রোগমুক্তির জন্য অনেকেই দোয়া করেছেন, মিলাদ পড়িয়েছেন, তাদের সকলের কাছে আমি অত্যন্ত কৃতজ্ঞ। কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি মহান সৃষ্টিকর্তা রাব্বুল আলামিনের কাছে, তিনি আমার প্রতি বিশেষ সদয় ছিলেন।

লেখক: জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ও সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক, বাপেক্স

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, আমার ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, আমার ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

ফেব্রুয়ারিতে সর্বমহলে গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতে সর্বমহলে গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৩
মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৩

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বে ভূ-রাজনৈতিক পুনর্গঠনে ‘সঠিক পথ’ বেছে নেবে বাংলাদেশ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিশ্বে ভূ-রাজনৈতিক পুনর্গঠনে ‘সঠিক পথ’ বেছে নেবে বাংলাদেশ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট চালুর ঘোষণা ফিফার
নতুন আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট চালুর ঘোষণা ফিফার

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাণিজ্য উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাণিজ্য উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে বাসচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত
দিনাজপুরে বাসচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি
ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোলিং পিচে হেডের ঝড়, ইতিহাস গড়ে সেঞ্চুরি
বোলিং পিচে হেডের ঝড়, ইতিহাস গড়ে সেঞ্চুরি

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় ৪ ভুয়া চিকিৎসক আটক
বরগুনায় ৪ ভুয়া চিকিৎসক আটক

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা
সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা
সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ
ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেক্টরকে ফিরিয়ে জয়ের আরও কাছে বাংলাদেশ
টেক্টরকে ফিরিয়ে জয়ের আরও কাছে বাংলাদেশ

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা
মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা
শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল বাইপালে নয়, নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
ফের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল বাইপালে নয়, নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ
লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক
আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু
ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা