শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৬ জুলাই, ২০২৫

ইরানের সেকাল-একাল

মুনশি মুহাম্মদ উবাইদুল্লাহ
প্রিন্ট ভার্সন
ইরানের সেকাল-একাল

মানব জাতির সুপ্রাচীন ও প্রাগৈতিহাসিক সভ্যতা-সংস্কৃতির দেশ ইরান। সেখানে আছে হাজার হাজার বছরের ইতিহাস-ঐতিহ্য; আছে উত্থান ও আধিপত্যের  নানা গল্প। সেসব নিয়ে আজকের আয়োজন-

 

সমৃদ্ধ পারস্য সাম্রাজ্যের উত্থান

ইরান প্রাচীন ও সমৃদ্ধ ইতিহাসের দেশ। এর রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার ইতিহাস বেশ দীর্ঘ। বিভিন্ন পর্যায়ে এর বিবর্তন ঘটেছে। খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতাব্দীতে প্রথম পারস্য সাম্রাজ্যের উত্থান ছিল ইরানের ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। এরপর সেলুসিড, পার্থিয়ান ও সাসানীয় সাম্রাজ্যসহ বিভিন্ন সাম্রাজ্য ইরানের ভূমি শাসন করেছে। ১৯৭৯ সালের ইরানি বিপ্লবের মাধ্যমে রাজতন্ত্রের অবসান ঘটে। প্রতিষ্ঠিত হয় ইসলামি প্রজাতন্ত্র। ইরানের রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার সংক্ষিপ্ত ইতিহাস হলো-

প্রাচীন যুগ : ধারণা করা হয়, প্রায় ১ লাখ বছর আগে ইরানে মানুষের বসতি ছিল। মেসোপটেমিয়ার সভ্যতার সঙ্গে ইরানের সম্পর্কও প্রাচীন। খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতাব্দীতে মেডিস রাজবংশ ইরানকে শক্তিশালী রাজ্য হিসেবে প্রতিষ্ঠা করে। এরপর আসে আচেমেনিড সাম্রাজ্য; যা বিশ্বের প্রথম বৃহত্তম সাম্রাজ্যগুলোর অন্যতম।

পারস্য সাম্রাজ্য : আচেমেনিড সাম্রাজ্যের পর সেলুসিড, পার্থিয়ান ও সাসানীয় সাম্রাজ্য ইরান শাসন করে। এ সাম্রাজ্যগুলো ইরানের সংস্কৃতি, বিজ্ঞান ও স্থাপত্যে ব্যাপক অবদান রাখে।

ইসলামি যুগ : সপ্তম শতাব্দীতে মুসলিম আরবদের দ্বারা ইরান বিজিত হওয়ার পর ইসলাম ধর্মের প্রসার ঘটে। সাসানীয় সাম্রাজ্যের পতনের পর ইরান মুসলিম অধ্যুষিত অঞ্চলে পরিণত হয়। ফলে ইসলামি সংস্কৃতি ও স্থাপত্যের বিকাশ ঘটে।

সাফাভি সাম্রাজ্য : ১৫০১ সালে সাফাভি সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠা ইরানের ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। সাফাভিরা শিয়া ইসলামকে রাষ্ট্রীয় ধর্ম হিসেবে ঘোষণা করে। এর মাধ্যমে ইরানের রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক জীবনে পরিবর্তন আসে।

কাজর ও পাহলভি যুগ : সাফাভি সাম্রাজ্যের পর কাজর ও পাহলভি রাজবংশ ইরান শাসন করে। এ সময়কালে ইরান আধুনিকীকরণের পথে অগ্রসর হয়।

ইসলামি প্রজাতন্ত্র : ১৯৭৯ সালের ইরানি বিপ্লবের মাধ্যমে শাহ রেজা পাহলভির পতন ঘটে। প্রতিষ্ঠিত হয় ইসলামি প্রজাতন্ত্র। এ বিপ্লবের পর থেকে ইরান ইসলামি প্রজাতন্ত্র হিসেবে বিশ্বমঞ্চে পরিচিতি পায়। ইরানের এ দীর্ঘ ও জটিল ইতিহাস দেশটির সংস্কৃতি, রাজনীতি ও সমাজে গভীর প্রভাব ফেলেছে।

 

মানব

ভৌগোলিক কারণেই গুরুত্বপূর্ণ

ইরান শব্দটি এসেছে প্রাচীন ফারসি শব্দ ‘এরাম’ থেকে। অর্থ- ‘আর্যদের দেশ বা ভূমি’। এটি প্রাচীন শব্দ; যা এ অঞ্চলের আর্য জাতিগোষ্ঠীর সঙ্গে সম্পর্কিত। একসময় শব্দটি একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলের ভৌগোলিক সংজ্ঞা হিসেবে ব্যবহৃত হতো। পরবর্তীতে জাতিগত ও সাংস্কৃতিক পরিচয় বহন করতে শুরু করে। ঐতিহাসিকভাবে পশ্চিমা বিশ্বে ইরানকে সাধারণত ‘পার্সিয়া’ নামে উল্লেখ করা হতো। পরে ‘পার্সিয়ান’ ইরানি নাগরিকের উপাধি হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এই পরিভাষাটি ১৯৩৫ সাল পর্যন্ত প্রচলিত ছিল।

ভৌগোলিক অবস্থান ও আয়তন

ইরান পশ্চিম এশিয়ার দেশ। অনেকটা ত্রিভুজাকৃতির। এর বাহু প্রায় আড়াই হাজার কিলোমিটার দীর্ঘ। উত্তর-পশ্চিমে আর্মেনিয়া ও আজারবাইজান, উত্তরে কাস্পিয়ান সাগর, উত্তর-পূর্বে তুর্কমেনিস্তান, পূর্বে আফগানিস্তান, দক্ষিণ-পূর্বে পাকিস্তান, দক্ষিণে পারস্য ও ওমান উপসাগর এবং পশ্চিমে তুরস্ক ও ইরাক অবস্থিত। ইউরেশিয়ার কেন্দ্রে ও হরমুজ প্রণালির কাছাকাছি হওয়ায় দেশটি ভূকৌশলগতভাবে তাৎপর্যপূর্ণ। ইরান বর্তমানে ৩১টি প্রদেশে বিভক্ত। এটি বিশ্বের ১৭তম সর্বাধিক জনবহুল দেশ। ১৬ লাখ ৪৮ হাজার ১৯৫ বর্গকিলোমিটার আয়তনের দেশটি মধ্যপ্রাচ্যের দ্বিতীয় বৃহত্তম ও পৃথিবীর সপ্তদশ বৃহত্তম রাষ্ট্র।

জনসংখ্যা ও আয়ুষ্কাল

বিংশ শতাব্দীর শেষার্ধে ইরানের জনসংখ্যা নাটকীয়ভাবে বৃদ্ধি পায়। ২০২৪ সালের নভেম্বর পর্যন্ত আদমশুমারির তথ্যমতে, দেশটির জনসংখ্যা প্রায় ৯১.৫ মিলিয়ন। তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে জন্মহার উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে। জন্মহার প্রতি হাজার জনসংখ্যায় ১৪.৩ জন; মৃত্যুহার প্রতি হাজার জনসংখ্যায় ৫.৩ জন। ইরানিদের গড় আয়ু ৭৫.৬ বছর। এর মধ্যে পুরুষের ৭৪.৩ এবং নারীর ৭৭.১ বছর।

 

মানব

রাষ্ট্রপতিশাসিত ইসলামি প্রজাতন্ত্র

জমহুরিয়া ইসলামিয়া ইরান বা ইসলামি প্রজাতন্ত্রী ইরানের নীতিবাক্য হলো- স্বাধীনতা, মুক্তি ও ইসলামি প্রজাতন্ত্র। জাতীয় সংগীত হলো, সোরুদে মেলিয়ে জমহুরিয়ে ইসলামিয়ে ইরান। রাজধানী ও বৃহত্তম নগরী বা বসতি তেহরান। সরকারি ভাষা ফারসি; অন্যান্য ভাষা- আর্মেনীয়, অসুরীয় নব্য-আরামীয়, আজেরি, কুর্দি, লরি, বেলুচি, আরবি ও তুর্কমেনীয়। ধর্ম শিয়া ইসলাম (রাষ্ট্রধর্ম), খ্রিস্টধর্ম, ইহুদিধর্ম ও জরথুস্ত্রবাদ।

ইরানি, ইরানীয় ও পারসিক জাতীয়তাসূচক বিশেষণ। সরকার এককেন্দ্রিক খোমেনিবাদী রাষ্ট্রপতিশাসিত ইসলামি প্রজাতন্ত্র। সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি। রাষ্ট্রপতি মাসউদ পেজেশকিয়ান। উপ-রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ রেজা আরিফ। প্রধান বিচারপতি গোলাম হুসাইন মুহসিনি এজেই। আইনসভা ইসলামি মজলিশে শুরা।

বার্ষিক বাজেট : ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের জন্য ইরানের সরকারি বাজেট ২০২৩ সালের নভেম্বরে প্রস্তুত করা হয়। এটি সপ্তম পঞ্চবার্ষিকী উন্নয়ন পরিকল্পনার অধীনে প্রথম বাজেট। এর মোট ব্যয় আনুমানিক ২৪,৬২,০০০ বিলিয়ন টমান। বাজেটে প্রাকৃতিক গ্যাস, বিদ্যুৎ ও পানির দাম ৩৫ শতাংশ রাখা হয়। সম্প্রচারের জন্য বাজেট বরাদ্দ ৪৩ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ভ্যাট ও ব্যক্তিগত আয়কর বৃদ্ধি করা হয়। ন্যূনতম মজুরি উপার্জনকারীদের জন্য ১০ শতাংশ ও উচ্চ-আয়ের গোষ্ঠীর জন্য ৫০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ানো হয়। সম্পদ, যানবাহনের মালিকানা ও আবাসনের ওপর অতিরিক্ত কর চালু করা হয়। সরকারি কর্মচারীদের বেতন ১৮ থেকে ২০ শতাংশ বাড়ানো হয়।

 

ইতিহাস-ঐতিহ্য

ইরানের ইতিহাস তিন ভাগে বিভক্ত।

প্রাগৈতিহাসিক যুগ : প্রায় খ্রিস্টপূর্ব ১ লাখ বছর আগে এ অঞ্চলে মানুষের বসতি গড়ে ওঠে। খ্রিস্টপূর্ব প্রথম সহস্রাব্দের শুরুতে এ যুগের সমাপ্তি ঘটে।

প্রাথমিক যুগ : এ যুগ মূলত খ্রিস্টপূর্ব প্রথম সহস্রাব্দের প্রথমার্ধজুড়ে বিস্তৃত। তখন ইরানি মালভূমির বিভিন্ন অংশে গড়ে ওঠে সংঘবদ্ধ সমাজ ও রাষ্ট্র কাঠামোর প্রাথমিক রূপ।

রাজবংশীয় যুগ : এ যুগ খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতাব্দী থেকে চতুর্থ শতাব্দী পর্যন্ত। এ সময়ে গড়ে ওঠে পারস্যের বিশাল সাম্রাজ্য। শুরু হয় ইতিহাসে ইরানের দৃশ্যমান উত্থান। খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ থেকে পঞ্চম সহস্রাব্দের মাঝামাঝি সময় ইরানি ইতিহাসে ধীরে ধীরে গড়ে ওঠে তাম্র ও ব্রোঞ্জ যুগের ভিত্তি।

 

শিল্পকলা-সংস্কৃতিতে সেরা

শিল্পকলা-সংস্কৃতিতে সেরা

কারুশিল্প : ইরানজুড়ে ছড়িয়ে আছে কার্পেটের তাঁত। প্রতিটি এলাকায় নিজস্ব নাম বহনকারী বিশেষ নকশা ও মানের কার্পেটের জন্য বিখ্যাত। এগুলো স্থানীয়ভাবে ব্যবহৃত ও রপ্তানি করা হয়। হাতে বোনা কাপড়শিল্প আধুনিক টেক্সটাইল মিলগুলোর সঙ্গে প্রতিযোগিতায় টিকে আছে। তাঁতিরা মখমল, মুদ্রিত সুতি, উলের ব্রোকেড, শাল ও কাপড়ের জুতা তৈরি করে। খোরাসান তার ফিরোজা কাজের জন্য ও পারস্য উপসাগরীয় অঞ্চল তার প্রাকৃতিক মুক্তার জন্য বিশেষ পরিচিত। কারুশিল্পের কৌশলগুলো পণ্যের মতো ভিন্ন। ইসফাহান, শিরাজ ও তেহরানের অভ্যন্তরীণ ও রপ্তানি বাজারের জন্য কাঠের অসংখ্য সাজসজ্জার জিনিসপত্র উৎপাদিত হয়। তেহরানে মেশিনের তৈরি সিরামিক টাইলস তৈরি করা হয়। পাথর ও মাটি বিভিন্ন ধরনের গৃহস্থালির সরঞ্জাম, ট্রে, থালা ও ফুলদানি তৈরিতেও ব্যবহৃত হয়। মাশহাদ পাথর শিল্পের কেন্দ্র। সারা দেশে মৃৎশিল্প ব্যাপক হারে ছড়িয়ে রয়েছে। হামাদান এর বৃহত্তম কেন্দ্র।

 

স্থাপত্য : ইরানে গভীর স্থাপত্যের ঐতিহ্য রয়েছে। এলামাইট, আচেমেনিয়ান, হেলেনিস্টিক ও অন্যান্য প্রাক-ইসলামি রাজবংশ তাদের মহত্ত্বের আকর্ষণীয় পাথরের সাক্ষ্য রেখে গেছেন। ইসলামি যুগ থেকে সেলজুক, ইল-খানিদ ও সাফাভি রাজবংশের স্থাপত্যের সাফল্য বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। সে সময় নিশাপুর, ইসফাহান ও শিরাজের মতো শহরগুলো ইসলামি বিশ্বের মহান শহরগুলোর মধ্যে স্থান করে নেয়। তাদের অনেক মসজিদ-মাদরাসা, মাজার ও প্রাসাদ স্থাপত্য-ঐতিহ্য গঠন করে।

১৯৬৭ সালে প্রতিষ্ঠিত জাতীয় ইরানি স্থাপত্য কাউন্সিল পশ্চিমাদের অন্ধ অনুকরণকে নিরুৎসাহিত করে। আধুনিক চাহিদা পূরণে পরিবর্তিত ঐতিহ্যবাহী ইরানি শৈলীর ব্যবহারকে উৎসাহিত করা হয়। পাহলভি স্থাপত্য কর্মসূচির আকর্ষণীয় উদাহরণ হলো শাহিয়াদ বা শাহের স্মৃতিস্তম্ভ টাওয়ার। ১৯৭৯ সালের বিপ্লবের নামানুসারে এর নাম ‘আজাদি’ বা ‘স্বাধীনতা টাওয়ার’ রাখা হয়।

 

ভাষা-সাহিত্য : ইরানি সংস্কৃতি তার সাহিত্যের জন্য সবচেয়ে বেশি পরিচিত। নবম শতাব্দীতে তার বর্তমান রূপে আবির্ভূত হয়। ফারসি ভাষার মহান গুরু ফেরদৌসি, নিজামি, হাফেজ, জামি ও রুমি আধুনিক যুগে ইরানি লেখকদের অনুপ্রাণিত করে চলেছেন। যদিও রক্ষণশীল ধর্মযাজকদের দ্বারা অশ্লীল বলে বিবেচিত অনেক ধ্রুপদী রচনার প্রকাশনা ও বিতরণ কঠিন ছিল।

ঊনবিংশ ও বিংশ শতাব্দীতে ফারসি সাহিত্য পশ্চিমা সাহিত্যিক ও দার্শনিক ঐতিহ্য দ্বারা গভীরভাবে প্রভাবিত হয়। তবু ইরানি সংস্কৃতির জন্য এটি প্রাণবন্ত মাধ্যম হিসেবে রয়ে গেছে। গদ্য হোক বা কবিতা, তা প্রভাবশালী ইরানি লেখকদের জন্য সাংস্কৃতিক আত্মদর্শন, রাজনৈতিক ভিন্ন মত এবং ব্যক্তিগত প্রতিবাদের বাহন হিসেবে কাজ করে। ১৯৭৯ সালের ইসলামি বিপ্লবের পর অনেক ইরানি লেখক নির্বাসনে যান। পরবর্তীতে দেশের সেরা ফারসি ভাষার সাহিত্যের বেশির ভাগই বিদেশে লেখা ও প্রকাশিত হয়। তবে বিপ্লব-পরবর্তী যুগে শাহরনৌশ পারসিপুর ও মনিরু রাভানিপুরের মতো লেখকদের দ্বারা নতুন সাহিত্যের জন্ম হয়।

সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান : ইরানে খুব কম জাদুঘর রয়েছে। দুটি ব্যতিক্রম হলো, তেহরানের গুলিস্তান প্রাসাদ জাদুঘর। যা ১৮৯৪ সালে খোলা হয়। অন্যটি জোলফার (ইসফাহান) সর্ব ত্রাণকর্তার ক্যাথেড্রাল জাদুঘর। যা ১৯০৫ সালে আর্মেনীয় সম্প্রদায় দ্বারা নির্মিত। শিল্পের জন্য নিবেদিত একমাত্র গ্যালারি হলো তেহরান আধুনিক শিল্প জাদুঘর। এটি ১৯৭৭ সালে খোলা হয়। অন্যান্য সুপরিচিত জাদুঘরের মধ্যে রয়েছে ইরানের জাতীয় জাদুঘর (১৯৩৭), তেহরানের নেগারস্তান (১৯৭৫) ও শিরাজের পারস (১৯৩৮)। তেহরানে অবস্থিত জ্ঞানী সমাজগুলোর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো প্রাচীন ইরানি সাংস্কৃতিক সমাজ, ইরানি গণিত সমিতি ও ইরানি মাইক্রোবায়োলজি সোসাইটি। এ ছাড়া সাংস্কৃতিক, বৈজ্ঞানিক, প্রত্নতাত্ত্বিক, নৃতাত্ত্বিক ও ঐতিহাসিক বিষয়গুলোর জন্য নিবেদিতপ্রাণ বেশ কয়েকটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান রয়েছে।

 

খেলাধুলা ও বিনোদন : কুস্তি, ঘোড়দৌড় ও ধর্মীয়ভাবে শরীরচর্চা ইরানের ঐতিহ্যবাহী খেলা। বিংশ শতাব্দীতে পশ্চিমা বিশ্ব থেকে দলগত খেলাধুলা চালু হয়। এর মধ্যে জনপ্রিয় রাগবি, ফুটবল ও ভলিবল। ইরানি ক্রীড়াবিদরা ১৯৪৮ সালে প্রথম অলিম্পিক গেমসে অংশ নেন। ইরানের বেশির ভাগ অলিম্পিক পদক এসেছে ভারোত্তোলন, মার্শাল আর্ট ও কুস্তি ইভেন্টে। ইরানে ফুটবল বেশ জনপ্রিয়। দেশের দলটি ১৯৬৮, ১৯৭৪ ও ১৯৭৬ সালে এশিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ জিতে। ১৯৭৮ সালে বিশ্বকাপে আত্মপ্রকাশ করে; কিন্তু ১৯৭৯ সালের বিপ্লব ইরানি খেলাধুলার জন্য বড় ধাক্কা ছিল। ফুটবলের জন্য বিপুল জনসমর্থন সহজে দমানো যায়নি।

 

মিডিয়া ও প্রকাশনা : দৈনিক সংবাদপত্র ও সাময়িকী প্রকাশিত হয় তেহরানে। ইরানের সংস্কৃতি ও ইসলামি নির্দেশনা মন্ত্রণালয় ইসলামিক রিপাবলিক নিউজ এজেন্সি পরিচালনা করে। বিশেষ অনুষ্ঠানে বিদেশি সংবাদদাতাদের দেশে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়। সংবাদপত্রের স্বাধীনতার সাংবিধানিক নিশ্চয়তা রয়েছে। অবশ্য সম্প্রচার মাধ্যম ও ইন্টারনেটের ওপর সেন্সরশিপের অভিযোগও করে পশ্চিমা মিডিয়াগুলো। ১৯৯০-এর দশকের শেষের দিকে ইরানে রাজনৈতিক সংস্কারের প্রসারে সংবাদপত্র, ম্যাগাজিন ও জার্নাল ব্যাপক অবদান রাখে। সর্বাধিক প্রচারিত সংবাদপত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে ‘ইত্তিলাআত’ ও ‘কাইহান’। ইরানের রেডিও-টেলিভিশন সম্প্রচার কেন্দ্রগুলো সরকার দ্বারা পরিচালিত। অনুষ্ঠানগুলো ফারসি ও কিছু বিদেশি ভাষার পাশাপাশি স্থানীয় ভাষা ও উপভাষায় সম্প্রচারিত হয়।

 

বড় সম্পদ তেল ও গ্যাস

বড় সম্পদ তেল ও গ্যাস

ইরানের অর্থনীতি মূলত একটি মিশ্র ও পরিবর্তনশীল। সেখানে একটি বৃহৎ সরকারি খাত বিদ্যমান। ইরানের জিডিপি প্রায় ৪৩৯.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। মাথাপিছু আয় প্রায় ৫,৪১৫.২১ মার্কিন ডলার। তেল ও গ্যাস উৎপাদন ইরানের অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ অংশ। তবে তেহরান স্টক এক্সচেঞ্জে ৪০টিরও বেশি শিল্প খাত অন্তর্ভুক্ত। ইরান খাদ্যদ্রব্য, বিশেষ করে আপেল, গম, যব, কমলা, আখ, আলু, পোলট্রি ও সবজি রপ্তানি করে। গোল্ডম্যান স্যাকসের প্রতিবেদন অনুসারে, একবিংশ শতাব্দীতে ইরান বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ইরানের অর্থনীতি ক্রয়ক্ষমতা সমতানুযায়ী বিশ্বের ১৮তম। বিশ্বের ১০ শতাংশ তেল ও ১৫ শতাংশ গ্যাস সঞ্চয়সহ ইরানকে শক্তিধর বলে গণ্য করা হয়। ইরানের প্রধান শিল্প হলো- তেল ও গ্যাস শিল্প। এ ছাড়া টেক্সটাইল, চিনি পরিশোধন, খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ, সিমেন্ট, নির্মাণ সামগ্রী, লোহা, ইস্পাত ও যন্ত্রপাতি উৎপাদন উল্লেখযোগ্য শিল্প। ইরানের অর্থনীতির ৬০ ভাগই তেল ও গ্যাস উৎপাদন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। ইরান বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম তেল এবং দ্বিতীয় বৃহত্তম গ্যাস মজুত ধারণ করে। তেল ও গ্যাস ছাড়াও অন্যান্য পণ্য রপ্তানি করে ইরান। যার মধ্যে রয়েছে পেট্রো কেমিক্যালস, ফল, কার্পেট ও অন্যান্য হস্তশিল্প।

 

মধ্যপ্রাচ্যে আধিপত্যের নেপথ্যে

মধ্যপ্রাচ্যে আধিপত্যের নেপথ্যে

ইরান বারবার দেখিয়েছে, পারস্য জাতি মাথানত করে না। ১৯৭৯ সালের ইসলামি বিপ্লবের পর থেকে পশ্চিমা হস্তক্ষেপ ও অবরোধের মধ্যেও ইরান সামরিক, প্রযুক্তি ও কূটনৈতিক শক্তিতে নিজেদের অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছে। সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনির নেতৃত্বে ইরান শুধু অভ্যন্তরীণ  সংহতি বজায় রাখেনি, বরং আঞ্চলিক মিত্র ও প্রক্সি শক্তি হিজবুল্লাহ, হুতি, ইরাক ও সিরিয়ার শিয়া গোষ্ঠীর মাধ্যমে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের আধিপত্যকে চ্যালেঞ্জ করেছে।

 

গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ারের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, সামরিক সক্ষমতায় শীর্ষ দেশগুলোর মধ্যে র‌্যাংকিংয়ে ইরানের অবস্থান ১৪তম। প্রতিরক্ষা খাতে দেশটির বাজেট ৯৯৫ কোটি ডলার। নিয়মিত সেনা আছে ১১ লাখ ৮০ হাজার। এর মধ্যে রিজার্ভ সৈন্যসংখ্যা সাড়ে ৩ লাখ। মোট সামরিক বিমানের সংখ্যা ৫৫১টি। এর মধ্যে যুদ্ধ বিমান আছে ১৮৬টি, অ্যাটাকিং বিমানের সংখ্যা ২৩টি, পরিবহন বিমান আছে ৮৬টি, প্রশিক্ষণ বিমান ১০২টি। হেলিকপ্টার আছে ১২৯টি। অ্যাটাক হেলিকপ্টারের সংখ্যা ১৩টি। ট্যাংক আছে ১৯৯৬টি এবং সাঁজোয়া যান আছে ৬৫ হাজার ৭৬৫টি। রকেট আর্টিলারি এমএলআরএস-এর সংখ্যা ৭৭৫টি এবং সেল্ফ প্রপেলড আর্টিলারির সংখ্যা ৫৮০টি। ১০১টি যুদ্ধজাহাজ রয়েছে; যেখানে সাতটি ফ্রিগেট এবং ২১টি টহল জাহাজ। সাবমেরিন আছে ১৯টি। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের দাবি, ইউরেনিয়ামের মজুত দিয়ে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করছে ইরান।

যুদ্ধ-বিপ্লবের ইতিহাস : ইরানের যুদ্ধ-বিপ্লবকে দুটি প্রধান অংশে ভাগ করা হয়।

ইরানি বিপ্লব (১৯৭৯) : এ বিপ্লব ছিল ইরানের ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ; যা ১৯৭৯ সালে সংঘটিত হয়। এর ফলে শাহ মোহাম্মদ রেজা পাহলভির পশ্চিমা-সমর্থিত শাসনের অবসান ঘটে। প্রতিষ্ঠিত হয় ইসলামি প্রজাতন্ত্র। এ বিপ্লবের পেছনে বেশ কিছু কারণ ছিল। যার মধ্যে রয়েছে পশ্চিমা প্রভাবের বিরোধিতা, সামাজিক অবিচার ও রাজনৈতিক নিপীড়ন।

 

ইরাক-ইরান যুদ্ধ (১৯৮০-১৯৮৮) : এ যুদ্ধ ছিল ইরান ও ইরাকের মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী ও রক্তক্ষয়ী সংঘাত। ১৯৮০ সালে ইরাক ইরানের ওপর আক্রমণ করে। ফলে যুদ্ধের সূচনা হয়। যুদ্ধটি উভয় দেশের জন্য ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি ও ধ্বংসযজ্ঞ বয়ে আনে। জাতিসংঘের মধ্যস্থতায় ১৯৮৮ সালে সমাপ্ত হয়। যুদ্ধটি শেষ হওয়ার পর ইরান উপসাগরের শাতিল আরব জলাধার লাভ করে।

আধিপত্যের যত কারণ-

আঞ্চলিক মিত্রতা ও প্রক্সি শক্তি : ইরান বারবার দেখিয়েছে, পারস্য জাতি মাথানত করে না। ১৯৭৯ সালের ইসলামি বিপ্লবের পর থেকে পশ্চিমা হস্তক্ষেপ ও অবরোধের মধ্যেও ইরান সামরিক, প্রযুক্তি ও কূটনৈতিক শক্তিতে নিজেদের অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছে। সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনির নেতৃত্বে ইরান শুধু অভ্যন্তরীণ সংহতি বজায় রাখেনি, বরং আঞ্চলিক মিত্র ও প্রক্সি শক্তি হিজবুল্লাহ, হুতি, ইরাক ও সিরিয়ার শিয়া গোষ্ঠীর মাধ্যমে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের আধিপত্যকে চ্যালেঞ্জ করেছে।

অক্ষুণ্ন কঠোর শাসনব্যবস্থা : বিগত কয়েক দশকে বহুবার পশ্চিমা শক্তি ও ইসরায়েল ইরানে সরকার পরিবর্তনের চেষ্টা করেছে। সর্বশেষ সামরিক অভিযানেও নেতানিয়াহু প্রকাশ্যে বলেছিল, এ হামলা ইরানে সরকার পরিবর্তনের পথ খুলে দেবে। এমনকি সর্বোচ্চ নেতা খামেনিকে হত্যার ছক কষেছিল নেতানিয়াহু। কিন্তু বাস্তবে ইরানের শাসন ব্যবস্থা অক্ষুণ্ন রয়েছে; বরং অভ্যন্তরীণভাবে আরও ঐক্যবদ্ধ হয়েছে।

নতুন ও অভিনব কৌশল : নানা সংঘাত, সামরিক প্রতিরোধ, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক কৌশল ও অভ্যন্তরীণ সংহতির মাধ্যমে ইরান নতুন এক পরাশক্তি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের একক আধিপত্যের অবসান ঘটিয়ে ইরান এখন আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ শক্তি। মধ্যপ্রাচ্যের রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। এ বিপ্লব কেবল দেশটির ইতিহাসের নয়, বরং বিশ্ব-রাজনীতির প্রেক্ষাপটেও গুরুত্বপূর্ণ।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
সর্বশেষ খবর
ওয়াল স্ট্রিটে রেকর্ড পতন, ট্রাম্পের আমলে সবচেয়ে বড় ধস
ওয়াল স্ট্রিটে রেকর্ড পতন, ট্রাম্পের আমলে সবচেয়ে বড় ধস

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাড়ে ৩ ঘণ্টা পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল শুরু
সাড়ে ৩ ঘণ্টা পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল শুরু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় টাইফয়েড টিকাদান কার্যক্রম শুরু
নওগাঁয় টাইফয়েড টিকাদান কার্যক্রম শুরু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্লু অরিজিনের মহাকাশ যাত্রায় প্রথম কাজাখ নারী
ব্লু অরিজিনের মহাকাশ যাত্রায় প্রথম কাজাখ নারী

২২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ
‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁপাইনবাবগঞ্জে শুভসংঘের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
চাঁপাইনবাবগঞ্জে শুভসংঘের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

৩৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রোমের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ প্রধান উপদেষ্টার
রোমের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ প্রধান উপদেষ্টার

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কামিন্স ছিটকে গেলে অ্যাশেজে সুবিধা পাবে ইংল্যান্ড
কামিন্স ছিটকে গেলে অ্যাশেজে সুবিধা পাবে ইংল্যান্ড

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডার টরেন্টোতে গুণীজন সম্মাননা
কানাডার টরেন্টোতে গুণীজন সম্মাননা

৫৫ মিনিট আগে | পরবাস

তালেপুর স্বাস্থ্য কেন্দ্রে জলাবদ্ধতা, সেবায় চরম ভোগান্তি
তালেপুর স্বাস্থ্য কেন্দ্রে জলাবদ্ধতা, সেবায় চরম ভোগান্তি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা
কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেসক্লাবের সামনে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি
প্রেসক্লাবের সামনে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত
গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হেমা মালিনী না কি প্রকাশ, এখন কার সঙ্গে থাকছেন ধর্মেন্দ্র?
হেমা মালিনী না কি প্রকাশ, এখন কার সঙ্গে থাকছেন ধর্মেন্দ্র?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে দ্বিতীয় দিনের মতো বাস চলাচল বন্ধ
ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে দ্বিতীয় দিনের মতো বাস চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জন্মদিনে কলকাতায় অমিতাভের ‘চল্লিশা পাঠ’
জন্মদিনে কলকাতায় অমিতাভের ‘চল্লিশা পাঠ’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেসির জোড়া গোলে মায়ামির বড় জয়
মেসির জোড়া গোলে মায়ামির বড় জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার মতো ইউক্রেন যুদ্ধও থামাতে ট্রাম্পকে অনুরোধ জেলেনস্কির
গাজার মতো ইউক্রেন যুদ্ধও থামাতে ট্রাম্পকে অনুরোধ জেলেনস্কির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে টানা বৃষ্টিতে সবজির বাজারে অস্থিরতা
মানিকগঞ্জে টানা বৃষ্টিতে সবজির বাজারে অস্থিরতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘন কুয়াশায় দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া রুটে ৪ ঘণ্টা ফেরি চলাচল বন্ধ
ঘন কুয়াশায় দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া রুটে ৪ ঘণ্টা ফেরি চলাচল বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গরু এসে পড়ে মোটরসাইকেলে, ছিটকে পড়ে বাসচাপায় কলেজশিক্ষক নিহত
গরু এসে পড়ে মোটরসাইকেলে, ছিটকে পড়ে বাসচাপায় কলেজশিক্ষক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক
জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোকে উড়িয়ে অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপের সেমিতে আর্জেন্টিনা
মেক্সিকোকে উড়িয়ে অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপের সেমিতে আর্জেন্টিনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই কিংবদন্তির গানে কণ্ঠ দিলেন পান্থ কানাই
দুই কিংবদন্তির গানে কণ্ঠ দিলেন পান্থ কানাই

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজারে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার
কক্সবাজারে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ
পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস
লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে
ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ
ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা
ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!
ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব
আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’
‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ
সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাইওয়ানের সামরিক কর্মকর্তাদের তথ্য দিলে পুরষ্কার দেবে চীন
তাইওয়ানের সামরিক কর্মকর্তাদের তথ্য দিলে পুরষ্কার দেবে চীন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার থেকে লাগাতার আন্দোলনে যাচ্ছেন শিক্ষকরা
রবিবার থেকে লাগাতার আন্দোলনে যাচ্ছেন শিক্ষকরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ
ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসমাবেশ ২৯ নভেম্বর
ঢাকায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসমাবেশ ২৯ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইনের শাসন কাকে বলে এবারের নির্বাচনে দেখাতে চাই : সিইসি
আইনের শাসন কাকে বলে এবারের নির্বাচনে দেখাতে চাই : সিইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ
পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেফ এক্সিট নয়, আমরা চাই স্বাভাবিক এক্সিট : ধর্ম উপদেষ্টা
সেফ এক্সিট নয়, আমরা চাই স্বাভাবিক এক্সিট : ধর্ম উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত
দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার
গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস
লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান
পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক
জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোহিতকে টপকে সৌরভ-ধোনিকে ছুঁয়ে ফেললেন শুভমান
রোহিতকে টপকে সৌরভ-ধোনিকে ছুঁয়ে ফেললেন শুভমান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান
বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট
প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট

খবর

মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসই শেষ ভরসা
ড. ইউনূসই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা
দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন

পেছনের পৃষ্ঠা

জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

নগর জীবন

সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি এনসিপি জামায়াত প্রার্থীর জমজমাট প্রচার
বিএনপি এনসিপি জামায়াত প্রার্থীর জমজমাট প্রচার

নগর জীবন

একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র
একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ৯ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির ৯ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে
কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ
একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন
হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন

খবর

তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি
তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি

নগর জীবন

ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা
ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু
খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু

খবর

ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে
ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে

নগর জীবন

উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি
উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি

খবর

নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে
নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে

নগর জীবন

গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন
গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন

নগর জীবন

নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান
নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

সংগীত ও নাটক পরিবেশন
সংগীত ও নাটক পরিবেশন

নগর জীবন

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের

নগর জীবন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম

খবর

আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫
আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫

খবর

ছায়ানট ও সেন্ট যোসেফের শরৎ প্রাতে অরুণ আলো
ছায়ানট ও সেন্ট যোসেফের শরৎ প্রাতে অরুণ আলো

খবর

যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়
যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়

খবর

তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি

সম্পাদকীয়