শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৬ জুলাই, ২০২৫

ইরানের সেকাল-একাল

মুনশি মুহাম্মদ উবাইদুল্লাহ
প্রিন্ট ভার্সন
ইরানের সেকাল-একাল

মানব জাতির সুপ্রাচীন ও প্রাগৈতিহাসিক সভ্যতা-সংস্কৃতির দেশ ইরান। সেখানে আছে হাজার হাজার বছরের ইতিহাস-ঐতিহ্য; আছে উত্থান ও আধিপত্যের  নানা গল্প। সেসব নিয়ে আজকের আয়োজন-

 

সমৃদ্ধ পারস্য সাম্রাজ্যের উত্থান

ইরান প্রাচীন ও সমৃদ্ধ ইতিহাসের দেশ। এর রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার ইতিহাস বেশ দীর্ঘ। বিভিন্ন পর্যায়ে এর বিবর্তন ঘটেছে। খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতাব্দীতে প্রথম পারস্য সাম্রাজ্যের উত্থান ছিল ইরানের ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। এরপর সেলুসিড, পার্থিয়ান ও সাসানীয় সাম্রাজ্যসহ বিভিন্ন সাম্রাজ্য ইরানের ভূমি শাসন করেছে। ১৯৭৯ সালের ইরানি বিপ্লবের মাধ্যমে রাজতন্ত্রের অবসান ঘটে। প্রতিষ্ঠিত হয় ইসলামি প্রজাতন্ত্র। ইরানের রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার সংক্ষিপ্ত ইতিহাস হলো-

প্রাচীন যুগ : ধারণা করা হয়, প্রায় ১ লাখ বছর আগে ইরানে মানুষের বসতি ছিল। মেসোপটেমিয়ার সভ্যতার সঙ্গে ইরানের সম্পর্কও প্রাচীন। খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতাব্দীতে মেডিস রাজবংশ ইরানকে শক্তিশালী রাজ্য হিসেবে প্রতিষ্ঠা করে। এরপর আসে আচেমেনিড সাম্রাজ্য; যা বিশ্বের প্রথম বৃহত্তম সাম্রাজ্যগুলোর অন্যতম।

পারস্য সাম্রাজ্য : আচেমেনিড সাম্রাজ্যের পর সেলুসিড, পার্থিয়ান ও সাসানীয় সাম্রাজ্য ইরান শাসন করে। এ সাম্রাজ্যগুলো ইরানের সংস্কৃতি, বিজ্ঞান ও স্থাপত্যে ব্যাপক অবদান রাখে।

ইসলামি যুগ : সপ্তম শতাব্দীতে মুসলিম আরবদের দ্বারা ইরান বিজিত হওয়ার পর ইসলাম ধর্মের প্রসার ঘটে। সাসানীয় সাম্রাজ্যের পতনের পর ইরান মুসলিম অধ্যুষিত অঞ্চলে পরিণত হয়। ফলে ইসলামি সংস্কৃতি ও স্থাপত্যের বিকাশ ঘটে।

সাফাভি সাম্রাজ্য : ১৫০১ সালে সাফাভি সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠা ইরানের ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। সাফাভিরা শিয়া ইসলামকে রাষ্ট্রীয় ধর্ম হিসেবে ঘোষণা করে। এর মাধ্যমে ইরানের রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক জীবনে পরিবর্তন আসে।

কাজর ও পাহলভি যুগ : সাফাভি সাম্রাজ্যের পর কাজর ও পাহলভি রাজবংশ ইরান শাসন করে। এ সময়কালে ইরান আধুনিকীকরণের পথে অগ্রসর হয়।

ইসলামি প্রজাতন্ত্র : ১৯৭৯ সালের ইরানি বিপ্লবের মাধ্যমে শাহ রেজা পাহলভির পতন ঘটে। প্রতিষ্ঠিত হয় ইসলামি প্রজাতন্ত্র। এ বিপ্লবের পর থেকে ইরান ইসলামি প্রজাতন্ত্র হিসেবে বিশ্বমঞ্চে পরিচিতি পায়। ইরানের এ দীর্ঘ ও জটিল ইতিহাস দেশটির সংস্কৃতি, রাজনীতি ও সমাজে গভীর প্রভাব ফেলেছে।

 

মানব

ভৌগোলিক কারণেই গুরুত্বপূর্ণ

ইরান শব্দটি এসেছে প্রাচীন ফারসি শব্দ ‘এরাম’ থেকে। অর্থ- ‘আর্যদের দেশ বা ভূমি’। এটি প্রাচীন শব্দ; যা এ অঞ্চলের আর্য জাতিগোষ্ঠীর সঙ্গে সম্পর্কিত। একসময় শব্দটি একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলের ভৌগোলিক সংজ্ঞা হিসেবে ব্যবহৃত হতো। পরবর্তীতে জাতিগত ও সাংস্কৃতিক পরিচয় বহন করতে শুরু করে। ঐতিহাসিকভাবে পশ্চিমা বিশ্বে ইরানকে সাধারণত ‘পার্সিয়া’ নামে উল্লেখ করা হতো। পরে ‘পার্সিয়ান’ ইরানি নাগরিকের উপাধি হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এই পরিভাষাটি ১৯৩৫ সাল পর্যন্ত প্রচলিত ছিল।

ভৌগোলিক অবস্থান ও আয়তন

ইরান পশ্চিম এশিয়ার দেশ। অনেকটা ত্রিভুজাকৃতির। এর বাহু প্রায় আড়াই হাজার কিলোমিটার দীর্ঘ। উত্তর-পশ্চিমে আর্মেনিয়া ও আজারবাইজান, উত্তরে কাস্পিয়ান সাগর, উত্তর-পূর্বে তুর্কমেনিস্তান, পূর্বে আফগানিস্তান, দক্ষিণ-পূর্বে পাকিস্তান, দক্ষিণে পারস্য ও ওমান উপসাগর এবং পশ্চিমে তুরস্ক ও ইরাক অবস্থিত। ইউরেশিয়ার কেন্দ্রে ও হরমুজ প্রণালির কাছাকাছি হওয়ায় দেশটি ভূকৌশলগতভাবে তাৎপর্যপূর্ণ। ইরান বর্তমানে ৩১টি প্রদেশে বিভক্ত। এটি বিশ্বের ১৭তম সর্বাধিক জনবহুল দেশ। ১৬ লাখ ৪৮ হাজার ১৯৫ বর্গকিলোমিটার আয়তনের দেশটি মধ্যপ্রাচ্যের দ্বিতীয় বৃহত্তম ও পৃথিবীর সপ্তদশ বৃহত্তম রাষ্ট্র।

জনসংখ্যা ও আয়ুষ্কাল

বিংশ শতাব্দীর শেষার্ধে ইরানের জনসংখ্যা নাটকীয়ভাবে বৃদ্ধি পায়। ২০২৪ সালের নভেম্বর পর্যন্ত আদমশুমারির তথ্যমতে, দেশটির জনসংখ্যা প্রায় ৯১.৫ মিলিয়ন। তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে জন্মহার উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে। জন্মহার প্রতি হাজার জনসংখ্যায় ১৪.৩ জন; মৃত্যুহার প্রতি হাজার জনসংখ্যায় ৫.৩ জন। ইরানিদের গড় আয়ু ৭৫.৬ বছর। এর মধ্যে পুরুষের ৭৪.৩ এবং নারীর ৭৭.১ বছর।

 

মানব

রাষ্ট্রপতিশাসিত ইসলামি প্রজাতন্ত্র

জমহুরিয়া ইসলামিয়া ইরান বা ইসলামি প্রজাতন্ত্রী ইরানের নীতিবাক্য হলো- স্বাধীনতা, মুক্তি ও ইসলামি প্রজাতন্ত্র। জাতীয় সংগীত হলো, সোরুদে মেলিয়ে জমহুরিয়ে ইসলামিয়ে ইরান। রাজধানী ও বৃহত্তম নগরী বা বসতি তেহরান। সরকারি ভাষা ফারসি; অন্যান্য ভাষা- আর্মেনীয়, অসুরীয় নব্য-আরামীয়, আজেরি, কুর্দি, লরি, বেলুচি, আরবি ও তুর্কমেনীয়। ধর্ম শিয়া ইসলাম (রাষ্ট্রধর্ম), খ্রিস্টধর্ম, ইহুদিধর্ম ও জরথুস্ত্রবাদ।

ইরানি, ইরানীয় ও পারসিক জাতীয়তাসূচক বিশেষণ। সরকার এককেন্দ্রিক খোমেনিবাদী রাষ্ট্রপতিশাসিত ইসলামি প্রজাতন্ত্র। সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি। রাষ্ট্রপতি মাসউদ পেজেশকিয়ান। উপ-রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ রেজা আরিফ। প্রধান বিচারপতি গোলাম হুসাইন মুহসিনি এজেই। আইনসভা ইসলামি মজলিশে শুরা।

বার্ষিক বাজেট : ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের জন্য ইরানের সরকারি বাজেট ২০২৩ সালের নভেম্বরে প্রস্তুত করা হয়। এটি সপ্তম পঞ্চবার্ষিকী উন্নয়ন পরিকল্পনার অধীনে প্রথম বাজেট। এর মোট ব্যয় আনুমানিক ২৪,৬২,০০০ বিলিয়ন টমান। বাজেটে প্রাকৃতিক গ্যাস, বিদ্যুৎ ও পানির দাম ৩৫ শতাংশ রাখা হয়। সম্প্রচারের জন্য বাজেট বরাদ্দ ৪৩ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ভ্যাট ও ব্যক্তিগত আয়কর বৃদ্ধি করা হয়। ন্যূনতম মজুরি উপার্জনকারীদের জন্য ১০ শতাংশ ও উচ্চ-আয়ের গোষ্ঠীর জন্য ৫০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ানো হয়। সম্পদ, যানবাহনের মালিকানা ও আবাসনের ওপর অতিরিক্ত কর চালু করা হয়। সরকারি কর্মচারীদের বেতন ১৮ থেকে ২০ শতাংশ বাড়ানো হয়।

 

ইতিহাস-ঐতিহ্য

ইরানের ইতিহাস তিন ভাগে বিভক্ত।

প্রাগৈতিহাসিক যুগ : প্রায় খ্রিস্টপূর্ব ১ লাখ বছর আগে এ অঞ্চলে মানুষের বসতি গড়ে ওঠে। খ্রিস্টপূর্ব প্রথম সহস্রাব্দের শুরুতে এ যুগের সমাপ্তি ঘটে।

প্রাথমিক যুগ : এ যুগ মূলত খ্রিস্টপূর্ব প্রথম সহস্রাব্দের প্রথমার্ধজুড়ে বিস্তৃত। তখন ইরানি মালভূমির বিভিন্ন অংশে গড়ে ওঠে সংঘবদ্ধ সমাজ ও রাষ্ট্র কাঠামোর প্রাথমিক রূপ।

রাজবংশীয় যুগ : এ যুগ খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতাব্দী থেকে চতুর্থ শতাব্দী পর্যন্ত। এ সময়ে গড়ে ওঠে পারস্যের বিশাল সাম্রাজ্য। শুরু হয় ইতিহাসে ইরানের দৃশ্যমান উত্থান। খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ থেকে পঞ্চম সহস্রাব্দের মাঝামাঝি সময় ইরানি ইতিহাসে ধীরে ধীরে গড়ে ওঠে তাম্র ও ব্রোঞ্জ যুগের ভিত্তি।

 

শিল্পকলা-সংস্কৃতিতে সেরা

শিল্পকলা-সংস্কৃতিতে সেরা

কারুশিল্প : ইরানজুড়ে ছড়িয়ে আছে কার্পেটের তাঁত। প্রতিটি এলাকায় নিজস্ব নাম বহনকারী বিশেষ নকশা ও মানের কার্পেটের জন্য বিখ্যাত। এগুলো স্থানীয়ভাবে ব্যবহৃত ও রপ্তানি করা হয়। হাতে বোনা কাপড়শিল্প আধুনিক টেক্সটাইল মিলগুলোর সঙ্গে প্রতিযোগিতায় টিকে আছে। তাঁতিরা মখমল, মুদ্রিত সুতি, উলের ব্রোকেড, শাল ও কাপড়ের জুতা তৈরি করে। খোরাসান তার ফিরোজা কাজের জন্য ও পারস্য উপসাগরীয় অঞ্চল তার প্রাকৃতিক মুক্তার জন্য বিশেষ পরিচিত। কারুশিল্পের কৌশলগুলো পণ্যের মতো ভিন্ন। ইসফাহান, শিরাজ ও তেহরানের অভ্যন্তরীণ ও রপ্তানি বাজারের জন্য কাঠের অসংখ্য সাজসজ্জার জিনিসপত্র উৎপাদিত হয়। তেহরানে মেশিনের তৈরি সিরামিক টাইলস তৈরি করা হয়। পাথর ও মাটি বিভিন্ন ধরনের গৃহস্থালির সরঞ্জাম, ট্রে, থালা ও ফুলদানি তৈরিতেও ব্যবহৃত হয়। মাশহাদ পাথর শিল্পের কেন্দ্র। সারা দেশে মৃৎশিল্প ব্যাপক হারে ছড়িয়ে রয়েছে। হামাদান এর বৃহত্তম কেন্দ্র।

 

স্থাপত্য : ইরানে গভীর স্থাপত্যের ঐতিহ্য রয়েছে। এলামাইট, আচেমেনিয়ান, হেলেনিস্টিক ও অন্যান্য প্রাক-ইসলামি রাজবংশ তাদের মহত্ত্বের আকর্ষণীয় পাথরের সাক্ষ্য রেখে গেছেন। ইসলামি যুগ থেকে সেলজুক, ইল-খানিদ ও সাফাভি রাজবংশের স্থাপত্যের সাফল্য বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। সে সময় নিশাপুর, ইসফাহান ও শিরাজের মতো শহরগুলো ইসলামি বিশ্বের মহান শহরগুলোর মধ্যে স্থান করে নেয়। তাদের অনেক মসজিদ-মাদরাসা, মাজার ও প্রাসাদ স্থাপত্য-ঐতিহ্য গঠন করে।

১৯৬৭ সালে প্রতিষ্ঠিত জাতীয় ইরানি স্থাপত্য কাউন্সিল পশ্চিমাদের অন্ধ অনুকরণকে নিরুৎসাহিত করে। আধুনিক চাহিদা পূরণে পরিবর্তিত ঐতিহ্যবাহী ইরানি শৈলীর ব্যবহারকে উৎসাহিত করা হয়। পাহলভি স্থাপত্য কর্মসূচির আকর্ষণীয় উদাহরণ হলো শাহিয়াদ বা শাহের স্মৃতিস্তম্ভ টাওয়ার। ১৯৭৯ সালের বিপ্লবের নামানুসারে এর নাম ‘আজাদি’ বা ‘স্বাধীনতা টাওয়ার’ রাখা হয়।

 

ভাষা-সাহিত্য : ইরানি সংস্কৃতি তার সাহিত্যের জন্য সবচেয়ে বেশি পরিচিত। নবম শতাব্দীতে তার বর্তমান রূপে আবির্ভূত হয়। ফারসি ভাষার মহান গুরু ফেরদৌসি, নিজামি, হাফেজ, জামি ও রুমি আধুনিক যুগে ইরানি লেখকদের অনুপ্রাণিত করে চলেছেন। যদিও রক্ষণশীল ধর্মযাজকদের দ্বারা অশ্লীল বলে বিবেচিত অনেক ধ্রুপদী রচনার প্রকাশনা ও বিতরণ কঠিন ছিল।

ঊনবিংশ ও বিংশ শতাব্দীতে ফারসি সাহিত্য পশ্চিমা সাহিত্যিক ও দার্শনিক ঐতিহ্য দ্বারা গভীরভাবে প্রভাবিত হয়। তবু ইরানি সংস্কৃতির জন্য এটি প্রাণবন্ত মাধ্যম হিসেবে রয়ে গেছে। গদ্য হোক বা কবিতা, তা প্রভাবশালী ইরানি লেখকদের জন্য সাংস্কৃতিক আত্মদর্শন, রাজনৈতিক ভিন্ন মত এবং ব্যক্তিগত প্রতিবাদের বাহন হিসেবে কাজ করে। ১৯৭৯ সালের ইসলামি বিপ্লবের পর অনেক ইরানি লেখক নির্বাসনে যান। পরবর্তীতে দেশের সেরা ফারসি ভাষার সাহিত্যের বেশির ভাগই বিদেশে লেখা ও প্রকাশিত হয়। তবে বিপ্লব-পরবর্তী যুগে শাহরনৌশ পারসিপুর ও মনিরু রাভানিপুরের মতো লেখকদের দ্বারা নতুন সাহিত্যের জন্ম হয়।

সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান : ইরানে খুব কম জাদুঘর রয়েছে। দুটি ব্যতিক্রম হলো, তেহরানের গুলিস্তান প্রাসাদ জাদুঘর। যা ১৮৯৪ সালে খোলা হয়। অন্যটি জোলফার (ইসফাহান) সর্ব ত্রাণকর্তার ক্যাথেড্রাল জাদুঘর। যা ১৯০৫ সালে আর্মেনীয় সম্প্রদায় দ্বারা নির্মিত। শিল্পের জন্য নিবেদিত একমাত্র গ্যালারি হলো তেহরান আধুনিক শিল্প জাদুঘর। এটি ১৯৭৭ সালে খোলা হয়। অন্যান্য সুপরিচিত জাদুঘরের মধ্যে রয়েছে ইরানের জাতীয় জাদুঘর (১৯৩৭), তেহরানের নেগারস্তান (১৯৭৫) ও শিরাজের পারস (১৯৩৮)। তেহরানে অবস্থিত জ্ঞানী সমাজগুলোর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো প্রাচীন ইরানি সাংস্কৃতিক সমাজ, ইরানি গণিত সমিতি ও ইরানি মাইক্রোবায়োলজি সোসাইটি। এ ছাড়া সাংস্কৃতিক, বৈজ্ঞানিক, প্রত্নতাত্ত্বিক, নৃতাত্ত্বিক ও ঐতিহাসিক বিষয়গুলোর জন্য নিবেদিতপ্রাণ বেশ কয়েকটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান রয়েছে।

 

খেলাধুলা ও বিনোদন : কুস্তি, ঘোড়দৌড় ও ধর্মীয়ভাবে শরীরচর্চা ইরানের ঐতিহ্যবাহী খেলা। বিংশ শতাব্দীতে পশ্চিমা বিশ্ব থেকে দলগত খেলাধুলা চালু হয়। এর মধ্যে জনপ্রিয় রাগবি, ফুটবল ও ভলিবল। ইরানি ক্রীড়াবিদরা ১৯৪৮ সালে প্রথম অলিম্পিক গেমসে অংশ নেন। ইরানের বেশির ভাগ অলিম্পিক পদক এসেছে ভারোত্তোলন, মার্শাল আর্ট ও কুস্তি ইভেন্টে। ইরানে ফুটবল বেশ জনপ্রিয়। দেশের দলটি ১৯৬৮, ১৯৭৪ ও ১৯৭৬ সালে এশিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ জিতে। ১৯৭৮ সালে বিশ্বকাপে আত্মপ্রকাশ করে; কিন্তু ১৯৭৯ সালের বিপ্লব ইরানি খেলাধুলার জন্য বড় ধাক্কা ছিল। ফুটবলের জন্য বিপুল জনসমর্থন সহজে দমানো যায়নি।

 

মিডিয়া ও প্রকাশনা : দৈনিক সংবাদপত্র ও সাময়িকী প্রকাশিত হয় তেহরানে। ইরানের সংস্কৃতি ও ইসলামি নির্দেশনা মন্ত্রণালয় ইসলামিক রিপাবলিক নিউজ এজেন্সি পরিচালনা করে। বিশেষ অনুষ্ঠানে বিদেশি সংবাদদাতাদের দেশে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়। সংবাদপত্রের স্বাধীনতার সাংবিধানিক নিশ্চয়তা রয়েছে। অবশ্য সম্প্রচার মাধ্যম ও ইন্টারনেটের ওপর সেন্সরশিপের অভিযোগও করে পশ্চিমা মিডিয়াগুলো। ১৯৯০-এর দশকের শেষের দিকে ইরানে রাজনৈতিক সংস্কারের প্রসারে সংবাদপত্র, ম্যাগাজিন ও জার্নাল ব্যাপক অবদান রাখে। সর্বাধিক প্রচারিত সংবাদপত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে ‘ইত্তিলাআত’ ও ‘কাইহান’। ইরানের রেডিও-টেলিভিশন সম্প্রচার কেন্দ্রগুলো সরকার দ্বারা পরিচালিত। অনুষ্ঠানগুলো ফারসি ও কিছু বিদেশি ভাষার পাশাপাশি স্থানীয় ভাষা ও উপভাষায় সম্প্রচারিত হয়।

 

বড় সম্পদ তেল ও গ্যাস

বড় সম্পদ তেল ও গ্যাস

ইরানের অর্থনীতি মূলত একটি মিশ্র ও পরিবর্তনশীল। সেখানে একটি বৃহৎ সরকারি খাত বিদ্যমান। ইরানের জিডিপি প্রায় ৪৩৯.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। মাথাপিছু আয় প্রায় ৫,৪১৫.২১ মার্কিন ডলার। তেল ও গ্যাস উৎপাদন ইরানের অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ অংশ। তবে তেহরান স্টক এক্সচেঞ্জে ৪০টিরও বেশি শিল্প খাত অন্তর্ভুক্ত। ইরান খাদ্যদ্রব্য, বিশেষ করে আপেল, গম, যব, কমলা, আখ, আলু, পোলট্রি ও সবজি রপ্তানি করে। গোল্ডম্যান স্যাকসের প্রতিবেদন অনুসারে, একবিংশ শতাব্দীতে ইরান বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ইরানের অর্থনীতি ক্রয়ক্ষমতা সমতানুযায়ী বিশ্বের ১৮তম। বিশ্বের ১০ শতাংশ তেল ও ১৫ শতাংশ গ্যাস সঞ্চয়সহ ইরানকে শক্তিধর বলে গণ্য করা হয়। ইরানের প্রধান শিল্প হলো- তেল ও গ্যাস শিল্প। এ ছাড়া টেক্সটাইল, চিনি পরিশোধন, খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ, সিমেন্ট, নির্মাণ সামগ্রী, লোহা, ইস্পাত ও যন্ত্রপাতি উৎপাদন উল্লেখযোগ্য শিল্প। ইরানের অর্থনীতির ৬০ ভাগই তেল ও গ্যাস উৎপাদন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। ইরান বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম তেল এবং দ্বিতীয় বৃহত্তম গ্যাস মজুত ধারণ করে। তেল ও গ্যাস ছাড়াও অন্যান্য পণ্য রপ্তানি করে ইরান। যার মধ্যে রয়েছে পেট্রো কেমিক্যালস, ফল, কার্পেট ও অন্যান্য হস্তশিল্প।

 

মধ্যপ্রাচ্যে আধিপত্যের নেপথ্যে

মধ্যপ্রাচ্যে আধিপত্যের নেপথ্যে

ইরান বারবার দেখিয়েছে, পারস্য জাতি মাথানত করে না। ১৯৭৯ সালের ইসলামি বিপ্লবের পর থেকে পশ্চিমা হস্তক্ষেপ ও অবরোধের মধ্যেও ইরান সামরিক, প্রযুক্তি ও কূটনৈতিক শক্তিতে নিজেদের অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছে। সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনির নেতৃত্বে ইরান শুধু অভ্যন্তরীণ  সংহতি বজায় রাখেনি, বরং আঞ্চলিক মিত্র ও প্রক্সি শক্তি হিজবুল্লাহ, হুতি, ইরাক ও সিরিয়ার শিয়া গোষ্ঠীর মাধ্যমে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের আধিপত্যকে চ্যালেঞ্জ করেছে।

 

গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ারের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, সামরিক সক্ষমতায় শীর্ষ দেশগুলোর মধ্যে র‌্যাংকিংয়ে ইরানের অবস্থান ১৪তম। প্রতিরক্ষা খাতে দেশটির বাজেট ৯৯৫ কোটি ডলার। নিয়মিত সেনা আছে ১১ লাখ ৮০ হাজার। এর মধ্যে রিজার্ভ সৈন্যসংখ্যা সাড়ে ৩ লাখ। মোট সামরিক বিমানের সংখ্যা ৫৫১টি। এর মধ্যে যুদ্ধ বিমান আছে ১৮৬টি, অ্যাটাকিং বিমানের সংখ্যা ২৩টি, পরিবহন বিমান আছে ৮৬টি, প্রশিক্ষণ বিমান ১০২টি। হেলিকপ্টার আছে ১২৯টি। অ্যাটাক হেলিকপ্টারের সংখ্যা ১৩টি। ট্যাংক আছে ১৯৯৬টি এবং সাঁজোয়া যান আছে ৬৫ হাজার ৭৬৫টি। রকেট আর্টিলারি এমএলআরএস-এর সংখ্যা ৭৭৫টি এবং সেল্ফ প্রপেলড আর্টিলারির সংখ্যা ৫৮০টি। ১০১টি যুদ্ধজাহাজ রয়েছে; যেখানে সাতটি ফ্রিগেট এবং ২১টি টহল জাহাজ। সাবমেরিন আছে ১৯টি। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের দাবি, ইউরেনিয়ামের মজুত দিয়ে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করছে ইরান।

যুদ্ধ-বিপ্লবের ইতিহাস : ইরানের যুদ্ধ-বিপ্লবকে দুটি প্রধান অংশে ভাগ করা হয়।

ইরানি বিপ্লব (১৯৭৯) : এ বিপ্লব ছিল ইরানের ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ; যা ১৯৭৯ সালে সংঘটিত হয়। এর ফলে শাহ মোহাম্মদ রেজা পাহলভির পশ্চিমা-সমর্থিত শাসনের অবসান ঘটে। প্রতিষ্ঠিত হয় ইসলামি প্রজাতন্ত্র। এ বিপ্লবের পেছনে বেশ কিছু কারণ ছিল। যার মধ্যে রয়েছে পশ্চিমা প্রভাবের বিরোধিতা, সামাজিক অবিচার ও রাজনৈতিক নিপীড়ন।

 

ইরাক-ইরান যুদ্ধ (১৯৮০-১৯৮৮) : এ যুদ্ধ ছিল ইরান ও ইরাকের মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী ও রক্তক্ষয়ী সংঘাত। ১৯৮০ সালে ইরাক ইরানের ওপর আক্রমণ করে। ফলে যুদ্ধের সূচনা হয়। যুদ্ধটি উভয় দেশের জন্য ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি ও ধ্বংসযজ্ঞ বয়ে আনে। জাতিসংঘের মধ্যস্থতায় ১৯৮৮ সালে সমাপ্ত হয়। যুদ্ধটি শেষ হওয়ার পর ইরান উপসাগরের শাতিল আরব জলাধার লাভ করে।

আধিপত্যের যত কারণ-

আঞ্চলিক মিত্রতা ও প্রক্সি শক্তি : ইরান বারবার দেখিয়েছে, পারস্য জাতি মাথানত করে না। ১৯৭৯ সালের ইসলামি বিপ্লবের পর থেকে পশ্চিমা হস্তক্ষেপ ও অবরোধের মধ্যেও ইরান সামরিক, প্রযুক্তি ও কূটনৈতিক শক্তিতে নিজেদের অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছে। সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনির নেতৃত্বে ইরান শুধু অভ্যন্তরীণ সংহতি বজায় রাখেনি, বরং আঞ্চলিক মিত্র ও প্রক্সি শক্তি হিজবুল্লাহ, হুতি, ইরাক ও সিরিয়ার শিয়া গোষ্ঠীর মাধ্যমে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের আধিপত্যকে চ্যালেঞ্জ করেছে।

অক্ষুণ্ন কঠোর শাসনব্যবস্থা : বিগত কয়েক দশকে বহুবার পশ্চিমা শক্তি ও ইসরায়েল ইরানে সরকার পরিবর্তনের চেষ্টা করেছে। সর্বশেষ সামরিক অভিযানেও নেতানিয়াহু প্রকাশ্যে বলেছিল, এ হামলা ইরানে সরকার পরিবর্তনের পথ খুলে দেবে। এমনকি সর্বোচ্চ নেতা খামেনিকে হত্যার ছক কষেছিল নেতানিয়াহু। কিন্তু বাস্তবে ইরানের শাসন ব্যবস্থা অক্ষুণ্ন রয়েছে; বরং অভ্যন্তরীণভাবে আরও ঐক্যবদ্ধ হয়েছে।

নতুন ও অভিনব কৌশল : নানা সংঘাত, সামরিক প্রতিরোধ, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক কৌশল ও অভ্যন্তরীণ সংহতির মাধ্যমে ইরান নতুন এক পরাশক্তি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের একক আধিপত্যের অবসান ঘটিয়ে ইরান এখন আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ শক্তি। মধ্যপ্রাচ্যের রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। এ বিপ্লব কেবল দেশটির ইতিহাসের নয়, বরং বিশ্ব-রাজনীতির প্রেক্ষাপটেও গুরুত্বপূর্ণ।

এই বিভাগের আরও খবর
যেভাবে বিক্রি হয় আলাস্কা
যেভাবে বিক্রি হয় আলাস্কা
মূল্যবান যা কিছু...
মূল্যবান যা কিছু...
রহস্যময় গোপন স্থান
রহস্যময় গোপন স্থান
রোগের মায়াজমা তত্ত্ব : ‘দূষিত বাতাস’ বা ‘দুর্গন্ধ’ ছিল মৃত্যুর কারণ
রোগের মায়াজমা তত্ত্ব : ‘দূষিত বাতাস’ বা ‘দুর্গন্ধ’ ছিল মৃত্যুর কারণ
ক্যালরিক তত্ত্ব : তাপ যখন ছিল কেবল এক অদৃশ্য তরল!
ক্যালরিক তত্ত্ব : তাপ যখন ছিল কেবল এক অদৃশ্য তরল!
লুমিফেরাস ইথার : যে পদার্থের আসলে কোনো অস্তিত্বই ছিল না
লুমিফেরাস ইথার : যে পদার্থের আসলে কোনো অস্তিত্বই ছিল না
সম্প্রসারণশীল পৃথিবী : যখন মহাদেশের রহস্য ভুল পথে হেঁটেছিল
সম্প্রসারণশীল পৃথিবী : যখন মহাদেশের রহস্য ভুল পথে হেঁটেছিল
ফ্লজিস্টন তত্ত্ব : বৈজ্ঞানিক কল্পনা থেকে বাস্তবতার পথে
ফ্লজিস্টন তত্ত্ব : বৈজ্ঞানিক কল্পনা থেকে বাস্তবতার পথে
কোল্ড ফিউশন : উনবিংশ শতাব্দীর যে স্বপ্ন অধরাই রয়ে গেল
কোল্ড ফিউশন : উনবিংশ শতাব্দীর যে স্বপ্ন অধরাই রয়ে গেল
স্টেডি-স্টেট ইউনিভার্স : মহাবিশ্বের এক চিরন্তন রহস্যের সমাপ্তি
স্টেডি-স্টেট ইউনিভার্স : মহাবিশ্বের এক চিরন্তন রহস্যের সমাপ্তি
বৈজ্ঞানিক বিভ্রান্তি : এন-রে এবং ফ্রান্সের একটি কাল্পনিক বিকিরণ
বৈজ্ঞানিক বিভ্রান্তি : এন-রে এবং ফ্রান্সের একটি কাল্পনিক বিকিরণ
নতুন বরফ যুগের সূচনা : যে ধারণা শুধুই রহস্যের জন্ম দিয়েছিল
নতুন বরফ যুগের সূচনা : যে ধারণা শুধুই রহস্যের জন্ম দিয়েছিল
সর্বশেষ খবর
ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ রুটে ভাড়া বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত স্থগিত
ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ রুটে ভাড়া বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত স্থগিত

এই মাত্র | নগর জীবন

শ্রীপুরে বৈদ্যুতিক খুঁটির সঙ্গে লেগুনার ধাক্কা, নারী শ্রমিক নিহত
শ্রীপুরে বৈদ্যুতিক খুঁটির সঙ্গে লেগুনার ধাক্কা, নারী শ্রমিক নিহত

৪৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পোস্টারে আগুন জ্বালালেন শাকিব খান, আসছে ‘প্রিন্স’
পোস্টারে আগুন জ্বালালেন শাকিব খান, আসছে ‘প্রিন্স’

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

সদরপুরে আদালতের আদেশ অমান্য করে মার্কেট নির্মাণের অভিযোগ
সদরপুরে আদালতের আদেশ অমান্য করে মার্কেট নির্মাণের অভিযোগ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে প্রতিবন্ধী শিশুকে হুইল চেয়ার দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ
ঠাকুরগাঁওয়ে প্রতিবন্ধী শিশুকে হুইল চেয়ার দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সারাদেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৮৮০
সারাদেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৮৮০

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সৌদি প্রবাসীর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সৌদি প্রবাসীর মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবককে পিটিয়ে হত্যা
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবককে পিটিয়ে হত্যা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে ইয়াবাসহ ৪ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
ঠাকুরগাঁওয়ে ইয়াবাসহ ৪ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার
আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার

৩৪ মিনিট আগে | পরবাস

সৌরজগতে রহস্যময় বস্তু ৩আই অ্যাটলাস নিয়ে ধন্দে বিজ্ঞানীরা
সৌরজগতে রহস্যময় বস্তু ৩আই অ্যাটলাস নিয়ে ধন্দে বিজ্ঞানীরা

৩৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

তেঁতুলিয়ায় শিশুদের পরিচ্ছন্নতা খেলা
তেঁতুলিয়ায় শিশুদের পরিচ্ছন্নতা খেলা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একের পর এক বিশ্ব রেকর্ড গড়ছেন ম্যাথু ব্রিটজকে
একের পর এক বিশ্ব রেকর্ড গড়ছেন ম্যাথু ব্রিটজকে

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে মিলল ১২ কোটি বছরের পুরোনো দুই মাথাওয়ালা ডাইনোসরের জীবাশ্ম
চীনে মিলল ১২ কোটি বছরের পুরোনো দুই মাথাওয়ালা ডাইনোসরের জীবাশ্ম

৪৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে যুক্তরাজ্য তলব করলো ইসরাইলি রাষ্ট্রদূতকে
যে কারণে যুক্তরাজ্য তলব করলো ইসরাইলি রাষ্ট্রদূতকে

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ল্যাবে তৈরি হলো বিশ্বের প্রথম জীবন্ত মানব ত্বক
ল্যাবে তৈরি হলো বিশ্বের প্রথম জীবন্ত মানব ত্বক

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

'ফ্যাসিবাদী বিজেপি' ও মোদির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেন থালাপতি বিজয়
'ফ্যাসিবাদী বিজেপি' ও মোদির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেন থালাপতি বিজয়

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন পেছালে ভয়ংকর ক্ষতির মুখে পড়বে দেশ : ডা. জাহিদ
নির্বাচন পেছালে ভয়ংকর ক্ষতির মুখে পড়বে দেশ : ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানি তেল বাণিজ্যে নতুন মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইরানি তেল বাণিজ্যে নতুন মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উদ্বোধনের পরদিনই বৈদ্যুতিক তার চুরি, অন্ধকারে স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
উদ্বোধনের পরদিনই বৈদ্যুতিক তার চুরি, অন্ধকারে স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশ গড়ার চ্যালেঞ্জ হাতে নিয়েছি : এ্যানি
তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশ গড়ার চ্যালেঞ্জ হাতে নিয়েছি : এ্যানি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবজি ও ডিমের ঊর্ধ্বমুখী দামে ক্রেতারা বিপাকে
সবজি ও ডিমের ঊর্ধ্বমুখী দামে ক্রেতারা বিপাকে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় লরি উল্টে একই পরিবারের ৪ জন নিহত
কুমিল্লায় লরি উল্টে একই পরিবারের ৪ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেতু কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ফ্ল্যাট বরাদ্দ বাতিল
সেতু কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ফ্ল্যাট বরাদ্দ বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর আগারগাঁওয়ে অবৈধ ফার্মেসিতে অভিযান, জরিমানা
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে অবৈধ ফার্মেসিতে অভিযান, জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বসুন্ধরা শুভসংঘের সহায়তায় শিক্ষাসামগ্রী ও উপহারে উচ্ছ্বসিত মাদ্রাসার শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা
বসুন্ধরা শুভসংঘের সহায়তায় শিক্ষাসামগ্রী ও উপহারে উচ্ছ্বসিত মাদ্রাসার শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পাসওয়ার্ড ছাড়া ওয়াই-ফাই শেয়ারের তিন উপায়
পাসওয়ার্ড ছাড়া ওয়াই-ফাই শেয়ারের তিন উপায়

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পুতিন শান্তি আলোচনা থেকে ‘সরে যাওয়ার’ চেষ্টা করছে: জেলেনস্কি
পুতিন শান্তি আলোচনা থেকে ‘সরে যাওয়ার’ চেষ্টা করছে: জেলেনস্কি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির
অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন ইমরান খান, মুক্তির বিষয়ে যা জানা গেল
জামিন পেলেন ইমরান খান, মুক্তির বিষয়ে যা জানা গেল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি
পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরও ছোবল দিতে সক্ষম এসব সাপ
মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরও ছোবল দিতে সক্ষম এসব সাপ

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দায়িত্ব নিয়েই সারওয়ার গেলেন ‘সাদাপাথরে’, চালালেন অভিযান
দায়িত্ব নিয়েই সারওয়ার গেলেন ‘সাদাপাথরে’, চালালেন অভিযান

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচল প্লটের দলিল হস্তান্তর
সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচল প্লটের দলিল হস্তান্তর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নেত্রী রুনু গ্রেফতার
আওয়ামী লীগ নেত্রী রুনু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমাদের আদর্শগত শত্রু বিজেপি, বললেন থালাপতি বিজয়
আমাদের আদর্শগত শত্রু বিজেপি, বললেন থালাপতি বিজয়

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কোনো ক্যাডারের কর্মকর্তাকে রাজস্ব নীতি বিভাগের সচিব নিয়োগ দেওয়া যাবে
যে কোনো ক্যাডারের কর্মকর্তাকে রাজস্ব নীতি বিভাগের সচিব নিয়োগ দেওয়া যাবে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালির প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশসহ ৫ দেশের সফর বাতিল
ইতালির প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশসহ ৫ দেশের সফর বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতের পর প্রথম সামরিক মহড়া ইরানের
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতের পর প্রথম সামরিক মহড়া ইরানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ভারতীয়র কারণে যুক্তরাষ্ট্রে বন্ধ ট্রাকচালকদের ভিসা
এক ভারতীয়র কারণে যুক্তরাষ্ট্রে বন্ধ ট্রাকচালকদের ভিসা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইইউ’তে ভেটো প্রত্যাহারে হাঙ্গেরিকে চাপ দিতে ট্রাম্পকে জেলেনস্কির অনুরোধ
ইইউ’তে ভেটো প্রত্যাহারে হাঙ্গেরিকে চাপ দিতে ট্রাম্পকে জেলেনস্কির অনুরোধ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঠ্যবইয়ে গণহত্যাকারীদের তালিকায় থাকবে শেখ হাসিনার নাম’
‘পাঠ্যবইয়ে গণহত্যাকারীদের তালিকায় থাকবে শেখ হাসিনার নাম’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন ইলেকট্রনিকস উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
মার্কিন ইলেকট্রনিকস উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনুভূতিহীন তথাকথিত কবি-শিল্পীরা ১৫ আগস্ট শোক জানিয়েছে : রিজভী
অনুভূতিহীন তথাকথিত কবি-শিল্পীরা ১৫ আগস্ট শোক জানিয়েছে : রিজভী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিসিয়াল পাসপোর্টে ভিসা ছাড়াই পাকিস্তান সফর করা যাবে : প্রেস সচিব
অফিসিয়াল পাসপোর্টে ভিসা ছাড়াই পাকিস্তান সফর করা যাবে : প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইসিসির চার কর্মকর্তার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা
আইসিসির চার কর্মকর্তার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়িচাপায় বাইকের ৩ আরোহী নিহত
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়িচাপায় বাইকের ৩ আরোহী নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একসঙ্গে দাবানল আরবের পাঁচ দেশে
একসঙ্গে দাবানল আরবের পাঁচ দেশে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন নতুন সরকারে কোনো পদেই আমি থাকছি না
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন নতুন সরকারে কোনো পদেই আমি থাকছি না

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের প্রথম নারী পারমাণবিক আইসব্রেকার ক্যাপ্টেন নিয়োগ দিল রাশিয়া
বিশ্বের প্রথম নারী পারমাণবিক আইসব্রেকার ক্যাপ্টেন নিয়োগ দিল রাশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে যে তিন দেশে বৈঠক করতে চান জেলেনস্কি
পুতিনের সঙ্গে যে তিন দেশে বৈঠক করতে চান জেলেনস্কি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালিয়েছে ইউক্রেন : জেলেনস্কি
নতুন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালিয়েছে ইউক্রেন : জেলেনস্কি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকির মুখেই রাশিয়াকে বাণিজ্য বৃদ্ধির আহ্বান ভারতের
ট্রাম্পের হুমকির মুখেই রাশিয়াকে বাণিজ্য বৃদ্ধির আহ্বান ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হানি ট্র্যাপ ও চাকরির প্রলোভনে প্রতারণার ঘটনায় গ্রেফতার ৭
হানি ট্র্যাপ ও চাকরির প্রলোভনে প্রতারণার ঘটনায় গ্রেফতার ৭

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজনীতিতে এসে কাজ হারিয়ে বাড়ি-গাড়ি বিক্রি করলেন রুদ্রনীল
রাজনীতিতে এসে কাজ হারিয়ে বাড়ি-গাড়ি বিক্রি করলেন রুদ্রনীল

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রথমবারের মতো মৃতপ্রায় তারকার ভেতরের স্তর দেখতে পেলেন বিজ্ঞানীরা
প্রথমবারের মতো মৃতপ্রায় তারকার ভেতরের স্তর দেখতে পেলেন বিজ্ঞানীরা

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্লেনে যাত্রী হয়রানি রোধে জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সরকারের প্রজ্ঞাপন
প্লেনে যাত্রী হয়রানি রোধে জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সরকারের প্রজ্ঞাপন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন ভয়ংকর
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন ভয়ংকর

প্রথম পৃষ্ঠা

নষ্ট হচ্ছে ১৯ কোটি টাকার ট্রেন ওয়াশিং প্ল্যান্ট
নষ্ট হচ্ছে ১৯ কোটি টাকার ট্রেন ওয়াশিং প্ল্যান্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নথি গায়েব করে ১৪৬ কোটি টাকার কর ফাঁকি
নথি গায়েব করে ১৪৬ কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের উত্তাল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
ফের উত্তাল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের লড়াইয়ে ৫০৯ প্রার্থী
ভোটের লড়াইয়ে ৫০৯ প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাম্পাস হবে শিক্ষার্থীবান্ধব
ক্যাম্পাস হবে শিক্ষার্থীবান্ধব

প্রথম পৃষ্ঠা

সবার আগে দেশ
সবার আগে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘১% মিডলম্যান ৫% মিনিস্ট্রির’
‘১% মিডলম্যান ৫% মিনিস্ট্রির’

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে দুই পরিচিত মুখ জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপিতে দুই পরিচিত মুখ জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

লড়ব শিক্ষার্থীদের অধিকারের জন্য
লড়ব শিক্ষার্থীদের অধিকারের জন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

থামব নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়েই
থামব নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়েই

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠ চষছেন বিএনপিসহ বিভিন্ন দলের সাত নেতা
মাঠ চষছেন বিএনপিসহ বিভিন্ন দলের সাত নেতা

নগর জীবন

দূর করব ঢাবির আবাসনসংকট
দূর করব ঢাবির আবাসনসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

একমঞ্চে শাহরুখ পরিবার
একমঞ্চে শাহরুখ পরিবার

শোবিজ

সিঁদুররাঙা পাখি সিঁদুরে ফুলঝুরি
সিঁদুররাঙা পাখি সিঁদুরে ফুলঝুরি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাইবেরাদারের লুটতন্ত্র তথ্যপ্রযুক্তি খাতেও
ভাইবেরাদারের লুটতন্ত্র তথ্যপ্রযুক্তি খাতেও

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামাতে খোয়াবনামা আসছে ২৮ আগস্ট
ক্যাপিটাল ড্রামাতে খোয়াবনামা আসছে ২৮ আগস্ট

শোবিজ

মায়ের গল্পে তারা
মায়ের গল্পে তারা

শোবিজ

স্পষ্টবাদী বাঁধন
স্পষ্টবাদী বাঁধন

শোবিজ

ধর্ম যার যার, নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার
ধর্ম যার যার, নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার

প্রথম পৃষ্ঠা

৫০০ উইকেটের মাইলফলকের কাছে
৫০০ উইকেটের মাইলফলকের কাছে

মাঠে ময়দানে

সভ্যতার সংকট বনাম গণতন্ত্র
সভ্যতার সংকট বনাম গণতন্ত্র

সম্পাদকীয়

ডেইলি সানের ইংলিশ মিডিয়াম ফুটবল টুর্নামেন্ট
ডেইলি সানের ইংলিশ মিডিয়াম ফুটবল টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে

মেসিবিহীন সুয়ারেজে সেমিতে মায়ামি
মেসিবিহীন সুয়ারেজে সেমিতে মায়ামি

মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী হলেন পুলিশের আরেক কর্মকর্তা
রাজসাক্ষী হলেন পুলিশের আরেক কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিট কিনছে সম্পত্তি বেচে
টিকিট কিনছে সম্পত্তি বেচে

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি
পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনবিআর বিলুপ্ত করে দুই বিভাগ
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুই বিভাগ

প্রথম পৃষ্ঠা

আট মামলায় জামিন ইমরান খানের
আট মামলায় জামিন ইমরান খানের

প্রথম পৃষ্ঠা